বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪ | ১২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

শত তরুণ-তরুণীর ভারতে ভ্রমণের সুযোগ

বাংলাদেশের বিভিন্ন অঙ্গনের মেধাবী একশ তরুণ-তরুণীর ভারত ভ্রমণ বিষয়ক কর্মসূচি ফের চালু করেছে ঢাকায় দেশটির হাইকমিশন।

করোনা মহামারির কারণে ২০২০ ও ২০২১ সালে এই কর্মসূচি বন্ধ থাকলেও এ বছর থেকে সেই সুযোগ পাবেন বাংলাদেশের তরুণ-তরুণীরা। ভারতের অর্থনীতি, প্রযুক্তি, শিল্প-সংস্কৃতি ও ইতিহাস বিষয়ক গুরুত্বপূর্ণ দর্শনীয় স্থানগুলিতে ভ্রমণের জন্য আয়োজিত এই সফরে বাংলাদেশ থেকে বিভিন্ন ক্ষেত্রের ১০০ জন তরুণ প্রতিনিধিকে নির্বাচন করা হবে।

রবিবার (১৫ মে) সন্ধ্যায় ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনে ‘বাংলাদেশ ইয়ুথ ডেলিগেশন টু ইন্ডিয়া’ শীর্ষক কর্মসূচি পুনরায় চালুর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন ঢাকায় ভারতের হাইকমিশনার বিক্রম কুমার দোরাইস্বামী।

উদ্বোধনের পূর্বে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে ড. হাছান মাহমুদ বলেন, বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে সম্পর্ক রক্তের অক্ষরে লেখা। এই সম্পর্ককে আরও ভিন্নমাত্রায় নিয়ে যেতে মানুষে মানুষে সম্পর্কোন্নয়নের এ ধরনের প্রোগ্রাম গুরুত্বপূর্ণ। যেসকল তরুণ-তরুণী এই সুযোগ পাচ্ছে তাদের মাধ্যমে দুই দেশের মানুষের মানুষের যে সম্পর্ক আরও বৃদ্ধি পাবে।

তিনি বলেন, দুদেশের মানুষে মানুষে সম্পর্কের আরও উন্নয়নে এই ডেলিগেশন সদস্যরা অনুঘটকের ভূমিকা রাখবে। আমাদের সম্পর্কের মাত্রা অন্য উচ্চতায় নিয়ে যাবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর শাসনামলে দুই দেশের সম্পর্ক আরও বৃদ্ধি পেয়েছে।

হাইকমিশনার বিক্রম কুমার দোরাইস্বামী বলেন, এই ডেলিগেশন কর্মসূচি বাংলাদেশ-ভারতের সামাজিক-সাংস্কৃতিক যোগাযোগের অন্যতম মাধ্যম। ডেলিগেশনের সদস্যরা এক্ষেত্রে এক সময় সেটাকে বাণিজ্যিক-প্রাযুক্তিকও রূপ দিতে পারবেন বলে আমরা আশাবাদী।

পরে মন্ত্রী ও হাইকমিশনার ভারতীয় হাইকমিশনের ওয়েবসাইটে ২০২২ সালের ডেলিগেশন কর্মসূচিতে আবেদনের কার্যক্রমের উদ্বোন করেন। এরপর ডেলিগেশন কর্মসূচির সাবেক ব্যাচগুলোর কয়েকজন প্রতিনিধির অনুভূতি নিয়ে বানানো ভিডিওচিত্র প্রদর্শিত হয়।

আয়োজনের শেষভাগে ছিল সাংস্কৃতিক পরিবেশনা। এই পরিবেশনায়ও অংশ নেন ডেলিগেশন কর্মসূচির সাবেক ব্যাচগুলোর সদস্যরা।

জানা যায়, ২০১২ সালে ভারতের তৎকালীন রাষ্ট্রপতি প্রয়াত প্রণব মুখার্জির ইচ্ছায় শুরু হয় এই ইয়ুথ ডেলিগেশন টু ইন্ডিয়া কার্যক্রমের। এই ভ্রমণকারীদের মধ্যে থাকেন শিক্ষা, চিকিৎসা, সংস্কৃতি, সাহিত্য, ক্রীড়া, প্রকৌশল, সাংবাদিকতাসহ বিভিন্ন অঙ্গনের প্রতিনিধিত্বশীল ভূমিকায় থাকা তরুণ-তরুণীরা। তারা যেমন স্ব-স্ব আচার-সংস্কৃতি বিনিময় করেন ভারতে, আবার ভারতবর্ষে যা দেখার সুযোগ পান, যা ধারণ করতে পারেন, তা এসে পৌঁছে দেন বাংলাদেশে। এই বিনিময়টা বাংলাদেশ-ভারত মৈত্রীকে নিয়ে যায় আরও অনন্য উচ্চতায়।

কর্মকর্তাদের মতে, সফরটা কেবল দুই দেশের মধ্যকার সামাজিক-সাংস্কৃতিক বিনিময়ের নয়, এতে অংশগ্রহণকারী একজন ডেলিগেট তারই দেশের বিভিন্ন অঙ্গনের প্রতিনিধিত্বশীল ভূমিকার আরও ৯৯ জনের সঙ্গে পরিচিত হতে পারেন, তাদের মধ্যে যোগাযোগ এবং বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক তৈরি হয়। তাদের এই বোঝাপড়া, মিথষ্ক্রিয়া সমাজ গঠনে রাখতে পারে দারুণ ভূমিকা।

আবেদন করতে ইচ্ছুক তরুণরা ভারতীয় হাই কমিশনের ওয়েবসাইটে https://hcidhaka.gov.in গিয়ে আবেদন করতে পারবেন। আবেদন প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে আবেদনকারীদের জীবন বৃত্তান্ত পূরণ করতে হবে এবং অত্যাবশ্যকীয় হিসেবে নির্মিত একটি ফেসবুক ভিডিওর লিংক শেয়ার করতে হবে। ফেসবুক ভিডিওটির দৈর্ঘ্য ১২০ সেকেন্ডের বেশি হওয়া যাবে না এবং এর মাধ্যমে আবেদনকারীরা তাদের পরিচিতির পাশাপাশি এই কর্মসূচিতে তারা কেন অন্তর্ভূক্ত হওয়ার যোগ্য তা তুলে ধরতে পারবেন। এ বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য রয়েছে বাংলাদেশ যুব প্রতিনিধিদলের ফেসবুক পেজে- https://www.facebook.com/BangladeshYouthDelegationToIndia।

এসএম/এমএমএ/

Header Ad

নিরবের পরকীয়ার অভিযোগ ফিরিয়ে নিলেন স্ত্রী, চাইলেন ক্ষমা

চিত্রনায়ক নিরব ও তার স্ত্রী তাহের চৌধুরী ঋদ্ধি। ছবি: সংগৃহীত

চিত্রনায়ক নিরবের বিরুদ্ধে পরকীয়ার অভিযোগ তুলে স্ত্রী তাহের চৌধুরী ঋদ্ধি মঙ্গলবার (২৬ নভেম্বর) মধ্যরাতে একটি ফেসবুক পোস্ট করেন। দাম্পত্য জীবনের ইতি টানারও ইঙ্গিত দেন তিনি। ঘন্টাখানেক পর ঋদ্ধি ওই পোস্ট মুছে দেন। তাতে অবশ্য তেমন লাভ হয়নি, সকাল হতেই সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়ে নিরব-ঋদ্ধির ভাঙনের গুঞ্জন।

সময় গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে বিষয়টি আরও জটিল আকার ধারণ করছিল। অবশেষে পিছু হটলেন ঋদ্ধি। নিরবের বিরুদ্ধে সব অভিযোগ তুলে নিলেন। জানালেন, পরকীয়ায় জড়িত নন নিরব। রাতে দেওয়া পোস্টের জন্য ক্ষমা চান ঋদ্ধি।

বুধবার (২৭ নভেম্বর) দুপুরে ফেসবুকে ঋদ্ধি লেখেন, ‘গতকাল রাতে দেওয়া আমার প্রথম পোস্টের জন্য ক্ষমা চাই। সে (নিরব) আমার সঙ্গে প্রতারণা করেনি। নিরবের এক প্রাক্তন তাঁকে মেসেজ দিয়েছিল। এটা ছিল একপাক্ষিক যোগাযোগ। হিট অব দ্য মোমেন্টে স্ট্যাটাস দিয়েছিলাম। প্রাক্তনের যোগাযোগ প্রসঙ্গে নিরবের কোনো দায় নেই। তাই এটা পরকীয়া সম্পর্ক নয়।’

রাতে দেওয়া তাঁর পোস্টের বক্তব্য ধরে কোনো ধরনের খবর প্রকাশ করা থেকে বিরত থাকার অনুরোধ জানিয়েছেন ঋদ্ধি।

সম্প্রতি এক অ্যাওয়ার্ড শোতে অংশ নিতে যুক্তরাষ্ট্রে গেছেন নিরব। সেখানে বিভিন্ন স্টেজ শোতে পারর্ফম করার কথা রয়েছে তাঁর। এর মাঝেই স্ত্রীর অভিযোগকে কেন্দ্র করে তাঁদের বিচ্ছেদের গুঞ্জন তৈরি হয়। প্রথম পোস্টে ঋদ্ধি লিখেছিলেন, ‘বউ বাচ্চা ফেলে কীভাবে দেশের বাইরে গিয়ে এক্সের সাথে আবার যোগাযোগ করে। যদি আমার আর আমার বাচ্চার লাইফ আনস্ট্যাবল হয়, কোনো পরকীয়া করা কাপলকে আমি ভালো মানুষের মুখোশ পরে থাকতে দিব না।’

এর কিছুক্ষণ পর নিরবের সঙ্গে দাম্পত্য জীবন নিয়ে দীর্ঘ পোস্ট দেন ঋদ্ধি। সেই পোস্টে লেখেন, ‘নিরব হোসেন, আপনাকে অজস্র ধন্যবাদ আমার মতো মুটিয়ে যাওয়া কদাকার স্ত্রীকে দীর্ঘসময় সহ্য করার জন্য।...২০১৪ থেকে আপনি আমার লাইফে আসার পর থেকে আমার মা-বাবা-সন্তানদেরও আগে আপনি ছিলেন আমার প্রথম প্রায়োরিটি। রিলেশনশিপে নাকি ইগো থাকতে হয় না। এ জন্য যেকোনো ধরনের ছোট বড় সমস্যাতেই দাঁত কামড়ে আপনার সাথে ছিলাম। এর জন্যই আপনারও সবচাইতে বড় সমস্যা আমি হয়ে গেলাম। আমার অনেক কষ্ট হবে আপনাকে ছেড়ে থাকতে, তারপরও এবার আপনাকে আর কখনোই বিরক্ত করব না...’

উল্লেখ্য, ২০১৪ সালে কাসফিয়া তাহের চৌধুরী ঋদ্ধিকে ভালোবাসে বিয়ে করেছিলেন চিত্রনায়ক নিরব হোসেন। তাদের এই বিয়ে মেনে নেয়নি ঋদ্ধির পরিবার। নিরবের নামে মামলা ঠুকে দিয়েছিলেন তাঁরা। তবে এই ঘটনা তাঁদের পথচলায় বাঁধা হতে পারেনি। নিরব-ঋদ্ধির সংসারে দুই কন্যা সন্তান রয়েছে।

Header Ad

মিয়ানমারের জান্তা প্রধানের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির আবেদন

ছবি: সংগৃহীত

মিয়ানমারের সংখ্যালঘু রোহিঙ্গা মুসলিমসহ অন্যান্য সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে সংঘটিত অপরাধের জন্য আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে (আইসিসি) দেশটির জান্তা সরকারের প্রধান মিন অং হ্লেইংয়ের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির আবেদন করা হয়েছে।

তিন বিচারক নিয়ে গঠিত আইসিসির একটি প্যানেল এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেবে। তারা দেখবেন মিয়ানমারের জান্তা প্রধানের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির মতো ‘উপযুক্ত কারণ’ আছে কিনা। মিয়ানমারের এই জেনারেলের নেতৃত্বে রোহিঙ্গাদের ওপর ব্যাপক অত্যাচার নির্যাতন চালানো হয়েছে। এছাড়া লাখ লাখ রোহিঙ্গাকে বাংলাদেশের দিকে ঠেলে দেওয়া হয়েছে।

আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে (আইসিসি) প্রসিকিউটর করিম খানের আবেদনের পর আইসিসির বিচারকরা গ্রেপ্তারি পরোয়ানার ব্যাপারে কখন সিদ্ধান্ত নেবেন সে ব্যাপারে নির্দিষ্ট কোনো সময়সীমা নেই। তবে সাধারণত এমন আবেদনের তিন মাসের মধ্যে বিচারকরা সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকেন।

তার আগে হেগভিত্তিক আদালতের প্রধান কৌঁসুলি বিচারকদের প্রতি এ আবেদন জানিয়েছেন। আইসিসির এই পদক্ষেপের ব্যাপারে মিয়ানমারের জান্তার প্রতিক্রিয়া এখনো জানা যায়নি। গত সপ্তাহে করিম খানের অনুরোধের প্রেক্ষিতে দখলদার ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু এবং সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োহাভ গ্যালান্টের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে আইসিসি। এই পরোয়ানা জারির কারণে যুক্তরাষ্ট্রের ব্যাপক চাপের মুখে আছেন তিনি।

বর্তমানে বাংলাদেশে অবস্থানরত আদালতের শীর্ষ প্রসিকিউটর করিম খান শরণার্থী শিবির থেকে এক বিবৃতিতে জানিয়েছেন, তিনি শিগগিরই মিয়ানমারের নেতাদের বিরুদ্ধে আরও গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির অনুরোধ করতে চান।

তিনি বলেন, এর মধ্য দিয়ে আমরা আমাদের সব অংশীদারদের সঙ্গে মিলে দেখাবো যে, রোহিঙ্গাদের ভুলে যাওয়া হয়নি। বিশ্বের অন্য সব মানুষের মতো তাদেরও আইনের আশ্রয় পাওয়ার অধিকার রয়েছে।

২০২১ সালে অভ্যুত্থানের মাধ্যমে নির্বাচিত নেত্রী অং সান সু চির কাছ থেকে ক্ষমতা নেন সিনিয়র জেনারেল মিন অং হ্লাইং। এরপর থেকে রোহিঙ্গাদের বিতাড়ন ও নিপীড়নের জন্য মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগ ওঠে।

দলবদ্ধ ধর্ষণ, হত্যা ও বাড়িঘরে অগ্নিসংযোগসহ জাতিগত নির্মূল অভিযান থেকে বাঁচতে প্রায় ১০ লাখ মানুষ প্রতিবেশী বাংলাদেশে আশ্রয় নিতে বাধ্য হয়।

Header Ad

স্ত্রী হত্যা মামলায় জামিন পেলেন সাবেক এসপি বাবুল

ছবি: সংগৃহীত

চট্টগ্রামের পাঁচলাইশে মাহমুদা খানম মিতু হত্যা মামলায় সাবেক পুলিশ সুপার (এসপি) বাবুল আক্তারকে জামিন দিয়েছেন হাইকোর্ট। বুধবার (২৭ নভেম্বর) বিচারপতি মো. আতোয়ার রহমান ও বিচারপতি আলী রেজার হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

জানা যায়, ১৪ আগস্ট চট্টগ্রামের তৃতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ মো. জসিম উদ্দিনের আদালতে জামিন আবেদন করেছিলেন এসপি বাবুল আক্তার। পরে ১৮ আগস্ট বিচারক জামিন নামঞ্জুর করে আদেশ দেন।

মামলার অন্য আসামিরা হলেন- মোতালেব মিয়া ওরফে ওয়াসিম, আনোয়ার হোসেন, এহতেশামুল হক ভোলা, শাহজাহান মিয়া, কামরুল ইসলাম শিকদার মুছা ও খায়রুল ইসলাম।

উল্লেখ্য, ২০১৬ সালের ৫ জুন সকালে নগরীর পাঁচলাইশ থানার ওআর নিজাম রোডে ছেলেকে স্কুলবাসে তুলে দিতে যাওয়ার পথে বাসার কাছে গুলি ও ছুরিকাঘাত করে হত্যা করা হয় মাহমুদা খানম মিতুকে। স্ত্রী খুনের ঘটনায় পুলিশ সদর দপ্তরের তৎকালীন এসপি বাবুল আক্তার বাদী হয়ে নগরীর পাঁচলাইশ থানায় একটি হত্যা মামলা করেন অজ্ঞাতনামা আসামিদের বিরুদ্ধে।

গোয়েন্দা কার্যালয়ে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদসহ নানা নাটকীয়তার পর ওই বছরের আগস্টে বাবুল আক্তারকে চাকরি থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়। পরে তাকে স্ত্রী হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার করা হয়। এরপর থেকে বাবুল আক্তার কারাগারে রয়েছেন।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

নিরবের পরকীয়ার অভিযোগ ফিরিয়ে নিলেন স্ত্রী, চাইলেন ক্ষমা
মিয়ানমারের জান্তা প্রধানের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির আবেদন
স্ত্রী হত্যা মামলায় জামিন পেলেন সাবেক এসপি বাবুল
ইসকন নিষিদ্ধের দাবিতে উত্তাল চট্টগ্রাম, নেতৃত্বে হাসনাত-সারজিস
চাঁদাবাজি ও কর ফাঁকির মামলা থেকে তারেক রহমানের অব্যাহতি
পাবনার আটঘরিয়ায় দিনে-দুপুরে বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর ও লুটপাট
যে পেশায় মানুষের জায়গা নিতে পারবে না এআই
প্রবাসীদের জন্য মধ্যপ্রাচ্যে ইলিশ রপ্তানির উদ্যোগ
সুপ্তার সেঞ্চুরির আক্ষেপের পরেও বাংলাদেশের রেকর্ড সংগ্রহ
নায়ক নিরবের বিরুদ্ধে পরকীয়ার অভিযোগ স্ত্রীর
মুন্সি সমিতির অফিসে আগুন দিলো আইনজীবীরা
মৃত্যুর ৬ বছর পর প্রকাশ পাচ্ছে আইয়ুব বাচ্চুর নতুন গান
তানজিম সাকিবের দারুণ বোলিং, জয়ে শুরু গায়ানার
ভিসার জন্য দুপুরে আমেরিকান দূতাবাসে যাচ্ছেন খালেদা জিয়া
ইসকন নিষিদ্ধে সরকারের অবস্থান জানতে চায় হাইকোর্ট
নারী যুগ্মসচিবের ধমক খেয়ে অজ্ঞান কর্মকর্তা, সচিবালয়ে কর্মচারীদের বিক্ষোভ
জিয়া চ্যারিটেবল মামলায় খালেদা জিয়াসহ সব আসামি খালাস
আইনজীবী সাইফুল হত্যায় আটক ৩০
বিচ্ছেদের পর সামান্থাকে ‘সেকেন্ড হ্যান্ড’ শুনতে হয়
ইসকনের হামলার নিন্দা ও বিচারের দাবি শিবিরের