শনিবার, ১ মার্চ ২০২৫ | ১৬ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

ঈদুল ফিতর উপলক্ষে রেলওয়ের যত কর্মপরিকল্পনা

আসন্ন পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ রেলওয়ে বেশ কিছু কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। এসব কর্মপরিকল্পনার মধ্যে রয়েছে রেগুলার ট্রেন, স্পেশাল ট্রেন, টিকেটিং ও আইনশৃঙ্খলাসহ নানা বিষয়।

এবার ঈদের অগ্রিম টিকিট ৫ দিনের হিসেবে আগামী ২৩ এপ্রিল থেকে দেওয়া শুরু হবে৷ যথাক্রমে, ২৩ তারিখে ২৭ তারিখের, ২৪ তারিখে ২৮ তারিখের, ২৫ তারিখে ২৯ তারিখের, ২৬ তারিখে ৩০ তারিখের এবং ২৭ তারিখে ১ মে তারিখের অগ্রিম টিকিট দেওয়া হবে।

উল্লিখিত সময়ে সব রুটের টিকিট কমলাপুর বা বিমানবন্দরে পাওয়া যাবে না। ভিড় ও চাপ কমাতে রুট অনুযায়ী বিভিন্ন স্থান ভাগ করে দেওয়া হয়েছে।

কমলাপুরে শুধু পশ্চিমাঞ্চলের সব ট্রেনের টিকিট পাওয়া যাবে। খুলনা, রাজশাহী, রংপুর, নীলফামারি, পঞ্চগড়, লালমনিরহাট, কুড়িগ্রাম রুটের সব ট্রেনের টিকিট শুধু মাত্র কমলাপুরেই পাওয়া যাবে।

বিমানবন্দর স্টেশনে শুধু চট্রগ্রাম ও নোয়াখালী রুটের সব ট্রেনের টিকিট পাওয়া যাবে৷

তেজগাঁও থেকে শুধু ময়মনসিংহ, জামালপুরগামী ও দেওয়ানগঞ্জ রুটের সকল আন্তঃনগর ট্রেনের টিকিট পাওয়া যাবে৷

ক্যান্টনমেন্ট স্টেশন থেকে শুধুমাত্র মোহনগঞ্জগামী মোহনগঞ্জ ও হাওর এক্সপ্রেসের টিকিট পাওয়া যাবে৷

ফুলবাড়িয়া (পুরাতন রেলওয়ে স্টেশন) থেকে শুধুমাত্র সিলেট ও কিশোরগঞ্জগামী সকল আন্তঃনগর ট্রেনের টিকিট পাওয়া যাবে।

এবার টিকিট কাটতে গেলে সঙ্গে জাতীয় পরিচয়পত্রের (এনআইডি) কপি বাধ্যতামূলকভাবে লাগবে। কারণ এবার রেল ভ্রমণ নিরাপদ ও আরামদায়ক করার লক্ষ্যে ‘টিকিট যার ভ্রমণ তার’ স্লোগানে এনআইডি/জন্মনিবন্ধন সনদ ছাড়া কেউকে টিকিট দেওয়া হবে না।

এবারের ঈদের টিকিট হস্তান্তরযোগ্যও নয়। অর্থাৎ অন্যের টিকিট দিয়ে ভ্রমণ করা যাবে না। ভ্রমণ করলে অর্থদণ্ডসহ শাস্তির ব্যাবস্থা রয়েছে৷

একজন মানুষ সর্বোচ্চ ৪টি টিকিট কিনতে পারবেন। তাই টিকিট কেটে ভ্রমণের ক্ষেত্রেও প্রমাণ হিসেবে মুল এনআইডি’র কপি সঙ্গে রাখতে হবে।

কাউন্টারের পাশাপাশি ৫০ শতাংশ টিকিট অনলাইনেও পাওয়া যাবে৷ তবে এবার কোন অ্যাপ থেকে টিকিট কাটার সুবিধা থাকছে না। শুধুমাত্র রেলের ই-টিকিট পোর্টাল থেকে অনলাইনে টিকিট কাটা যাবে৷ (https://eticket.railway.gov.bd)

উল্লিখিত তারিখগুলোতে কাউন্টার থেকে সকাল ৮ টা থেকে বিকাল ৪ টা ও অনলাইনে সকাল ৬ টা থেকে টিকিট বিক্রি শুরু হবে।

আগামী ২৫ এপ্রিল থেকে সকল আন্তঃনগর ট্রেনের অফ ডে প্রত্যাহার করা হবে। অর্থাৎ ঈদের আগ পর্যন্ত ট্রেন গুলো প্রতিদিনই চলবে।

সকল ট্রেন ঈদের দিন বন্ধ থাকবে। সেই সঙ্গে ঈদ যেহেতু চাঁদ দেখার উপর নির্ভরশীল। তাই আগামী ২, ৩ ও ৪ মে তারিখের টিকিট বিক্রি বন্ধ থাকবে। ১ মে চাঁদ দেখার উপর নির্ভর করে উক্ত তারিখের টিকিট বিক্রির সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।

সকল আন্তঃনগর ছাড়াও কিছু রুটে ঈদ স্পেশাল/বিশেষ ট্রেন চালাবে বাংলাদেশ রেলওয়ে। রুটগুলো হলো-"চট্টগ্রাম-চাঁদপুর-চট্টগ্রাম" রুটে ২ টি, চাঁদপুর স্পেশাল ১/২। ‘ঢাকা-দেওয়ানগঞ্জ-ঢাকা’ রুটে ১টি, দেওয়ানগঞ্জ স্পেশাল। ‘খুলনা-ঢাকা-খুলনা’ রুটে ১টি, খুলনা স্পেশাল (মৈত্রীর রেক দিয়ে চলনো হবে তাই ফুল রেক এসি কোচ থাকবে)

উল্লিখিত ট্রেনগুলোর মধ্যে শুধু ‘খুলনা স্পেশাল’ আগামী ২৯ এপ্রিল থেকে ঈদের আগের দিন বা ১মে পর্যন্ত চলবে। এবং বাকি চাঁদপুর ও দেওয়ানগঞ্জ স্পেশাল ২৯ এপ্রিল থেকে ১ মে ও ৪ মে থেকে ৮ মে পর্যন্ত চলাচল করবে।

ঈদের দিন শুধুমাত্র ‘সোলাকিয়া স্পেশাল’ নামে ২টি বিশেষ ট্রেন চলাচল করবে। সোলাকিয়া স্পেশাল-১, ভৈরববাজার-কিশোরগঞ্জ-ভৈরববাজার, রুট দিয়ে। শোলাকিয়া স্পেশাল-২, ‘ময়মনসিংহ-কিশোরগঞ্জ-ময়মনসিংহ’ রুট দিয়ে চলাচল করবে।

ফিরতি টিকিট দেওয়া হবে ১ মে থেকে। ১ মে দেওয়া হবে ৫ মে তারিখের টিকিট। এছাড়া ২ মে ৬ মে তারিখের, ৩ মে ৭ মে তারিখের এবং ৪ মে ৮ মে তারিখের টিকিট দেওয়া হবে।

এবার ঈদযাত্রায় প্রতিটি আন্তঃনগর ট্রেনে শুধুমাত্র মহিলা ও প্রতিবন্ধী যাত্রীদের জন্য একটি করে স্বতন্ত্র কোচ সংযোজন করা হবে।

প্রতিটি টিকিট বিক্রয় কেন্দ্রে একটি করে মহিলা ও প্রতিবন্ধীদের জন্য কাউন্টার থাকবে। ঈদের অগ্রিম টিকিট অফেরৎযোগ্য। অর্থাৎ বিক্রিত টিকিট ফেরৎ নেওয়া হবে না।

স্পেশাল ট্রেনের কোন টিকেট অনলাইনে পাওয়া যাবে না। শুধুমাত্র রুট অনুযায়ী স্টেশন কাউন্টার হতে বিক্রি করা হবে।

টিকিট কালোবাজারী ঠেকাতে রেলের বিশেষ মনিটরিং টিম, নিরাপত্তা বাহিনী, পুলিশ, আরএনবি, বিজিবি, র‍্যাব সার্বক্ষণিক প্রহরায় থাকবে। এ ছাড়া জেলা প্রশাসকের সহযোগিতায় ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হবে।

বড় স্টেশনগুলোতে যেকোন পরিস্থিতিতে বা ইমারজেন্সিতে তৎক্ষণাৎ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করার সুবিধার্থে কর্মকর্তা নিয়োগ করা হবে।

যাত্রীবাহী ট্রেন চলার সুবিধার্থে ঈদের ৩ দিন আগে থেকে অতিপ্রয়োজনীয় কন্টেইনার ও জ্বালানি তেলবাহী ট্রেন ছাড়া সকল পণ্যবাহী ট্রেন চলাচল বন্ধ থাকবে। সেই সঙ্গে যেকোন দুর্ঘটনা দ্রুত মোকাবিলায় নিজ নিজ অবস্থানে রিলিফ ট্রেন বা উদ্ধারকারী ট্রেন তৎপর থাকিবে।

আরইউ/এমএমএ/

Header Ad
Header Ad

ভোলায় একদিন আগেই রোজা রাখছেন ১০ গ্রামের মানুষ  

ছবিঃ সংগৃহীত

সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে ভোলা জেলার ১০ গ্রামে রোজা রেখেছেন অন্তত পাঁচ হাজার মানুষ। জেলার সাত উপজেলার বিভিন্ন গ্রামে থাকা সুরেশ্বরী দরবার শরিফ ও সাতকানিয়ার মির্জাখীল দরবার শরিফের অনুসারীরা রোজা রাখেন।

শুক্রবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) তারাবি নামাজ আদায় করে আজ শনিবার ০১ মার্চ থেকে তাদের প্রথম রোজা শুরু হয়েছে।

ভোলার বোরহানউদ্দিন উপজেলার টবগী ইউনিয়নের মুলাইপত্তন গ্রামে সুরেশ্বরী ও মির্জাখীল দরবার শরীফের অনুসারীরা সবচেয়ে বেশি। জেলায় তাদের সংখ্যা প্রায় পাঁচ হাজার হলেও টবগী ইউনিয়নে রয়েছে প্রায় তিন হাজারের মতো।

মুলাইপত্তন গ্রামের আমিন মিয়া চৌকিদার বাড়ি দরজা জামে মসজিদের ইমাম মাওলানা আনোয়ার হোসেন জানান, প্রতিবার তাদের অনুসারীরা সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে রোজা রাখেন। এ জন্য শুক্রবার ওই মসজিদে তিনি রাত ৯টায় প্রথম তারাবির নামাজ শুরু করেছেন। একদিন আগেই রোজা শুরু ভোলার ১০ গ্রামে।

মসজিদ কমিটির সভাপতি মো. মাসুদ পারভেজ রহিম জানান, প্রতি বছরের মতো এ বছরও তারা সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে রোজা রাখেন। শুক্রবার থেকে তাদের প্রথম তারাবি ও শনিবার থেকে প্রথম রোজা শুরু হয়েছে।

তিনি আরও জানান, ভোলা জেলার সদর, বোরহানউদ্দিন, দৌলতখান, তজুমদ্দিন, লালমোহন, চরফ্যাশন ও মনপুরা উপজেলার ১০টি গ্রামে সুরেশ্বরী দরবার শরিফ ও সাতকানিয়ার মির্জাখীল দরবার শরিফ অনুসারী মানুষের সংখ্যা প্রায় পাঁচ হাজার। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি রয়েছে তাদের টবগী ইউনিয়নের মুলাইপত্তন গ্রামে।

Header Ad
Header Ad

কসবায় বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি যুবক নিহত

ছবিঃ সংগৃহীত

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা উপজেলার সীমান্তের ওপারে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফের গুলিতে এক বাংলাদেশি যুবক নিহতের খবর পাওয়া গেছে। তবে স্থানীয় একাধিক সূত্রে বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া গেলেও এ ব্যাপারে বিজিবির দায়িত্বশীল কারো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

নিহত যুবক হলেন কসবার পুটিয়া গ্রামের সুলতান মিয়ার ছেলে আল আমীন (৩২)।

স্থানীয় একাধিক সূত্রে জানা গেছে, শুক্রবার সন্ধ্যায় কসবার পুটিয়া সীমান্তের ওপারে কয়েকজন যুবককে লক্ষ্য করে রাবার বুলেট ছুঁড়ে বিএসএফ। এতে আল আমীন নামে এক যুবক আহত হয়। পরে বিএসএফ সদস্যরা তাকে ভারতের হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে শুক্রবার রাত ৯টায় মারা যান তিনি। মরদেহ বিএসএফ ক্যাম্পে রয়েছে।

কসবা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আবদুল কাদির ও কসবার বায়েক ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান বিল্লাল হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, তারা আল আমীন নামের ওই যুবকের বিএসএফের গুলিতে নিহত হওয়ার ঘটনাটি স্থানীয় বিভিন্ন মাধ্যমে জানতে পেরেছেন। তবে এ বিষয়ে বিজিবির সুলতানপুর ৬০ ব্যাটালিয়নের দায়িত্বশীল কারো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

Header Ad
Header Ad

হাসিনাকে পাগল বলিয়েন না, তিনি উন্মাদ: শামসুজ্জামান দুদু  

টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে বিএনপির গণসংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখছেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামছুজ্জামান দুদু। ছবিঃ ঢাকাপ্রকাশ

ছাত্র-জনতার আন্দোলনের গণঅভ্যুত্থানে দেশত্যাগ করা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কঠোর সমালোচনা করে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেছেন, এই আওয়ামী শয়তানের শয়তান, তাদের (শয়তানের) নাম বেশি মুখে নেওয়া ঠিক নয়।

তিনি বলেন- তারা এখন পৃথিবীতে নেই, ন্যাচারালি বিদায় হয়ে গেছে। এগুলো মানুষরুপি শয়তান, দানব। আওয়ামী লীগের ভেতরে একটি সুস্থ মস্তিষ্ক সবল ও স্বাভাবিক মানুষ খুঁজে পাবেন না। হাসিনাকে পাগল বলিয়েন না, তিনি উন্মাদ।

শুক্রবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় টাঙ্গাইলের ভূঞাপুর উপজেলা ও পৌর বিএনপির উদ্যোগে ভূঞাপুর সরকারি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে আয়োজিত কেন্দ্রীয় বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান সাবেক শিক্ষাউপমন্ত্রী ও কারামুক্ত অ্যাডভোকেট আব্দুল সালাম পিন্টুকে গণসংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

শামসুজ্জামানকে দুদু বলেন- তারা অন্যায়ভাবে বিএনপির দুই হাজারের অধিক নেতাকর্মীকে খুন করেছে। তার বাবা ছিল শেখ মুজিবুর ছিল খুনি। ৭২-৭৫ এর মধ্যে বিরোধী দলের ৪০ হাজার নেতাকর্মীকে সে হত্যা করেছে। রক্ষী বাহিনী বানিয়েছে।

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন প্রসঙ্গে দুদু আরও বলেন, কেউ কেউ অন্য (স্থানীয়) নির্বাচন চাচ্ছেন, আগে জাতীয় সংসদ নির্বাচন। তার আগে কোনো নির্বাচন এদেশের জনগণ মেনে নেবে না।

গণসংবর্ধনা অনুষ্ঠানে উপজেলা বিএনপির সভাপতি অ্যাডভোকেট গোলাম মোস্তফার সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক সেলিমুজ্জামান তালুকদার সেলুর সঞ্চালনায় সংবর্ধিত অতিথি ছিলেন- বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ও সাবেক শিক্ষা উপমন্ত্রী সদ্য কারামুক্ত অ্যাডভোকেট আব্দুল সালাম পিন্টু।

এছাড়া আরও অতিথি ছিলেন- কেন্দ্রীয় বিএনপির প্রচার সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকু, বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ওবায়দুর হক নাসির, টাঙ্গাইল জেলা বিএনপির সভাপতি হাসানুজ্জামিল শাহীন, সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট ফরহাদ ইকবাল প্রমুখ। এ সময় জেলা ও উপজেলার সকল পর্যায়ের নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ভোলায় একদিন আগেই রোজা রাখছেন ১০ গ্রামের মানুষ  
কসবায় বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি যুবক নিহত
হাসিনাকে পাগল বলিয়েন না, তিনি উন্মাদ: শামসুজ্জামান দুদু  
বিএনপি জনগণের দল, জনগণই বিএনপির শক্তি  
অভ্যুত্থানে আহত ১৪০১ জনকে ‘জুলাই যোদ্ধা’র স্বীকৃতি  
সন্ধ্যায় জানা যাবে দেশে রমজান শুরু কবে  
এই মুহূর্তে সংসদ নির্বাচন হলে বিএনপি ছাড়া কেউ নির্বাচিত হবে না: টুকু  
জেলেনস্কিকে হোয়াইট হাউস থেকে বের করে দিলো ট্রাম্প
চাঁদ দেখা গেছে, সৌদি আরবে শনিবার থেকে রোজা শুরু
রমজানে দিনে হোটেল-রেস্টুরেন্ট বন্ধসহ ‘অশ্লীলতা’ বন্ধের আহ্বান জামায়াত আমিরের
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির ব্যর্থতায় ইংল্যান্ডের অধিনায়কত্ব ছাড়লেন বাটলার
স্বামীকে হত্যার পর বুকে ‘সরি জান, আই লাভ ইউ’ লিখে আত্মহত্যা
শিল্পকলার মহাপরিচালক পদ থেকে পদত্যাগের ঘোষণা জামিল আহমেদের
অবৈধ বাংলাদেশিদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থার নির্দেশ অমিত শাহর
ক্ষমতায় কে যাবে, তা ভারত নয়, নির্ধারণ করবে বাংলাদেশ: হাসনাত
নতুন দলের সঙ্গে আলোচনার দরজা খোলা থাকবে: জামায়াতের সেক্রেটারি
ভারত-পাকিস্তানপন্থীর কোনো ঠাঁই বাংলাদেশে হবে না: নাহিদ ইসলাম
জাতীয় নির্বাচনের গুরুত্ব অন্তর্বর্তী সরকার বুঝতে পারছে না : দুদু
খালেদা জিয়ার মতো সাজলেন কিশোরী, ছবি তুলতে উৎসুক জনতার ভিড়!
ম্যানসিটিতে যোগ দিলেন নতুন মেসি