মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪ | ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ভোটের যতটুকু উন্নয়ন আমরাই করেছি: প্রধানমন্ত্রী

 

ভোটের যতটুকু উন্নয়ন হয়েছে সেটা আওয়ামী লীগ সরকারই করেছে বলে দাবি করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

তিনি বলেছেন, ‘আমরা যদি সত্যিই ভোট নিয়ে খেলতাম, যদি সত্যি ভোট ছিনতাই করে নিতাম, তাহলে ওই যে ১৫ ফেব্রুয়ারির নির্বাচনের মতো যেভাবে জনগণ ঝাঁপিয়ে পড়েছিল, আন্দোলন করে খালেদা জিয়াকে ক্ষমতা থেকে হটিয়ে ছিল সেভাবে আমাদের হঠাত। মানুষ তো সেখানে সাড়া দেয়নি। কারন মানুষতো ভোট দিতে পেরেছে। আজকে ভোটের যতটুকু উন্নয়ন সেটা আমরাই করেছি।’

বুধবার (৩০ মার্চ) দুপুরে একাদশ জাতীয় সংসদের ১৭তম অধিবেশনে নির্ধারিত প্রশ্নোত্তর পর্বে জাতীয় পার্টির মহাসচিব ও সংসদ সদস্য মুজিবুল হক চুন্নুর সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে সংসদ নেতা একথা বলেন।

বাংলাদেশে রাজনৈতিক পালাবদলের ইতিহাস তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, স্বাধীনতার পর মাত্র ৯ মাসের মধ্যে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান একটা সংবিধান দিলেন, শুধু সংবিধান দিলেন না, সংবিধানের ভিত্তিতে একটা নির্বাচনের দিলেন। গণতান্ত্রিক পদ্ধতিটা তিনি সুষ্ঠুভাবে চালু করলেন। এরপর ১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্ট তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হলো। সংবিধান লংঘন করে আর্মি রুলস লঙ্ঘন করে প্রথমে জিয়াউর রহমান ক্ষমতায় এল; তিনি একাধারে সেনাপ্রধান একাধারে রাষ্ট্রপতি।

তিনি বলেন, তার পদাঙ্ক অনুসরণ করে জেনারেল এরশাদও একই কাজ করলেন। সেনাপ্রধান আবার নিজেকে রাষ্ট্রপতি ঘোষণা করলেন। এভাবেই তো ক্ষমতার পালাবদল শুরু হলো। আমরা এর বিরুদ্ধে সংগ্রাম করেছি, আন্দোলন করেছি। আমরা গণতন্ত্র দিতে চাই দেশে। বাংলাদেশের ইতিহাসে ১৯৯৬ সালে যখন সরকার গঠন করি এরপর ২০০১ সালে ক্ষমতা হস্তান্তর করি। বাংলাদেশের ইতিহাসে শান্তিপূর্ণভাবে কখনো ক্ষমতা হস্তান্তর হয়নি। একমাত্র ১৯৯৬ সালের ১৬ জুলাই যখন আমি ক্ষমতা হস্তান্তর করে আসি তখনই কেবল শান্তিপূর্ণভাবে ক্ষমতা হস্তান্তর হয়েছিল।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ১৯৯১ সালের নির্বাচনে কেউ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায়নি। আওয়ামী লীগ পায়নি, বিএনপি পায়নি, জাতীয় পার্টিও না। তখন রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দীন সাহেব আমাদের ডাকলেন, আমাকে বললেন আপনি তো জাতীয় পার্টি ও জামায়াতকে নিয়ে সরকার গঠন করতে পারেন। আমি বলেছিলাম না সংখ্যাগরিষ্ঠতা যেহেতু পাইনি আমি সরকার গঠন করব না। পরে খালেদা জিয়া জামায়াতকে নিয়ে সরকার গঠন করল এটা হলো বাস্তবতা। এরপর খালেদা জিয়া কি করল? ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুারি নির্বাচন দিল কোনো দল অংশ নেয়নি। সারাদেশে সেনাবাহিনী নামিয়ে ভোটার বিহীন একটা নির্বাচন করল। সেই নির্বাচনে ৩-৪ শতাংশের বেশি ভোট পড়েনি। আর্মি নামিয়ে পুরো নির্বাচনকে কুলষিত করল। মানুষের অধিকার কেড়ে নিলে মানুষ কিন্তু বসে থাকে না। আমরা আন্দোলনের ডাক দিলাম সেই আন্দোলনে মানুষ ঝাঁপিয়ে পড়ল। এরপর ১৯৯৬ সালের ৩ মার্চ খালেদা জিয়া পদত্যাগ করতে বাধ্য হলেন।

শেখ হাসিনা বলেন, ২০১৪ সালের নির্বাচন হলো, সেই নির্বাচন যাতে না হয় তার জন্য নানান চক্রান্ত করল খালেদা জিয়া, এরপর ২০১৮ সালের নির্বাচন হলো বিএনপি দুপুর ১২টার পর থেকে সরে গেল। তারপর বলব ক্ষমতার ধারাবাহিকতা ছিল। একটা গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া অব্যাহত ছিল। যদি আমরা ভোট না পেতাম ওই যে খালেদা জিয়া আন্দোলনের ডাক দিল, অবরোধরে ডাক দিল। এত আন্দোলন করার পর জনগণের সাড়া পেল না কেন?

এসএম/এসএন

 

Header Ad

সিএমপি হেফাজতে ইসকনের চিন্ময় কৃষ্ণ, তোলা হবে আদালতে

ছবি: সংগৃহীত

ইসকনের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীকে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের (সিএমপি) হেফাজতে দিয়েছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।

মঙ্গলবার (২৬ নভেম্বর) সকালে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ডিবি) রেজাউল করিম মল্লিক এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীকে চট্টগ্রামে পাঠানো হয়েছে। তিনি বর্তমানে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের (সিএমপি) হেফাজতে রয়েছেন। সেখানে তার বিরুদ্ধে মামলা রয়েছে।

পুলিশ সূত্রে জানা যায়, চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীকে বর্তমানে সিএমপি কোতয়ালি থানায় রাখা হয়েছে। চট্টগ্রামে তার বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহের একটি মামলা রয়েছে। সেই মামলায় মঙ্গলবার (২৬ নভেম্বর) দুপুরে চট্টগ্রাম আদালতে তোলা হবে তাকে।

এর আগে, সোমবার (২৫ নভেম্বর) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে বাংলাদেশ সনাতন জাগরণ মঞ্চের মুখপাত্র ও চট্টগ্রামের পুণ্ডরীক ধামের অধ্যক্ষ চিন্ময় কৃষ্ণ দাশ ব্রহ্মচারীকে রাজধানীর বিমানবন্দর এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ।

জানা যায়, গত ২৫ অক্টোবর চট্টগ্রামে সমাবেশ করে বাংলাদেশ সনাতন জাগরণ মঞ্চ। চিন্ময় কৃষ্ণ দাস এই মঞ্চেরও মুখপাত্র। ওই সমাবেশের পরপরই চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের বিরুদ্ধে জাতীয় পতাকা অবমাননার অভিযোগ এনে চট্টগ্রামে একটি রাষ্ট্রদ্রোহের মামলা করেন বিএনপি নেতা ফিরোজ খান (পরে বহিষ্কৃত)।

সম্প্রতি বাংলাদেশ সনাতন জাগরণ মঞ্চ ও বাংলাদেশ সম্মিলিত সংখ্যালঘু জোট নামে দুটি সংগঠন ‘বাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের’ ব্যানারে কর্মসূচি পালন শুরু করে। নতুন এই জোটের মুখপাত্র করা হয় চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে।

Header Ad

মুরগির বাচ্চায় সিন্ডিকেট, দৈনিক হাতিয়ে নিচ্ছে ৯ কোটি টাকা

ছবি: সংগৃহীত

আগামী ১৫ দিনের মধ্যে দেশের বাজারে মুরগীর বাচ্চার অতিরিক্ত দাম স্থিতিশীল করে সিন্ডিকেট ভাঙতে না পারলে এবং প্রান্তিক খামারিদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে কার্যকর পদক্ষেপ না নেয়, তাহলে ঠাকুরগাঁও জেলার সব প্রান্তিক খামার বন্ধ করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে এক গণ বিবৃতি দেয় পোল্ট্রি অ্যাসোসিয়েশনের (বিপিএ) এর সভাপতি মো. সুমন হাওলাদার। তিনি বলেন, দেশের বাজারে মুরগির বাচ্চার অতিরিক্ত দাম রেখে ক্রেতার পকেট থেকে প্রতিদিন ৯ কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়া হচ্ছে।

মঙ্গলবার (২৬ নভেম্বর) সকালে বাংলাদেশ পোল্ট্রি অ্যাসোসিয়েশনের (বিপিএ) পক্ষ থেকে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এসব কথা বলা হয়েছে।

সংগঠনের সভাপতি মো. সুমন হাওলাদারের সই করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, প্রান্তিক খামারিদের সুরক্ষায় সরকারের জরুরি হস্তক্ষেপের আহ্বান জানাচ্ছি। যদি আগামী ১৫ দিনের মধ্যে সিন্ডিকেট ভাঙতে এবং প্রান্তিক খামারিদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে কার্যকর পদক্ষেপ না নেয় তাহলে ঠাকুরগাঁও জেলার সব প্রান্তিক খামার বন্ধ করার কঠিন সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।

তিনি আরও জানান, গত ১৫ সেপ্টেম্বর ডিম ও মুরগির দাম বেঁধে দেয় সরকার। তখন একটি মুরগির বাচ্চার দাম ছিল ৩০-৩৫ টাকা। অথচ পরবর্তী সময়ে মুরগির বাচ্চা উৎপাদনকারী কর্পোরেট কোম্পানিগুলো মুরগির বাচ্চার সংকট তৈরি করে ১৬ সেপ্টেম্বর থেকে আজ পর্যন্ত ৬০-১১০ টাকায় বিক্রি করছে।

তিনি দাবি মতে, প্রতিদিন সব জাতের মুরগির বাচ্চা ৩০ লাখ উৎপাদন করা হয়। যদি একটি মুরগির বাচ্চায় গড়ে ৩০ টাকা করে বেশি নেওয়া হয় তাহলে প্রতিদিন ৯ কোটি টাকা প্রান্তিক খামারিদের কাছ থেকে অতিরিক্ত মুনাফা করছে কোম্পানিগুলো। বাংলাদেশের পোল্ট্রি খাত বর্তমানে একটি গভীর সংকটের মধ্যে রয়েছে। দেশের শীর্ষ মুরগির বাচ্চা উৎপাদনকারী কোম্পানিসহ (কাজী ফার্মস, নাহার অ্যাগ্রো, প্যারাগন গ্রুপ, নারিশ পোলট্রি অ্যান্ড হ্যাচারি, সিপি বাংলাদেশ) আরও ১০-১২টি কর্পোরেট কোম্পানি সিন্ডিকেট করে পোল্ট্রি সেক্টরে
একচেটিয়া আধিপত্য বিস্তার করেছে। এ সিন্ডিকেটের হাত থেকে প্রান্তিক খামারিদের রক্ষা করে বন্ধ খামারগুলোকে উৎপাদনে ফিরিয়ে আনতে হবে।

সুমন হাওলাদার বলেন, সিন্ডিকেটের কারণে ফিড ও মুরগির বাচ্চার দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ছে। যা প্রান্তিক খামারিদের উৎপাদন খরচ ব্যাপকভাবে বাড়িয়ে দিচ্ছে। উৎপাদন খরচের তুলনায় ডিম ও মুরগির বিক্রয় মূল্য অত্যন্ত কম থাকায় প্রান্তিক খামারিরা তাদের উৎপাদিত পণ্যের ন্যায্য মূল্য পাচ্ছেন না। এ সংকটের কারণে বহু প্রান্তিক খামারি তাদের ব্যবসা বন্ধ করতে বাধ্য হচ্ছেন। যা দেশের খাদ্য নিরাপত্তা এবং অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতার জন্য বড় হুমকি।

এ অবস্থায় দেশের পোল্ট্রি শিল্প রক্ষায় বাংলাদেশ পোল্ট্রি অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে বেশকিছু দাবিও জানানো হয়েছে। সেগুলো হচ্ছে–

১. ফিড এবং মুরগির বাচ্চার বাজারে সিন্ডিকেট বন্ধ করে প্রতিযোগিতামূলক পরিবেশ তৈরি করতে হবে।

২. কর্পোরেট কোম্পানির বাণিজ্যিক ডিম এবং মুরগি উৎপাদন বন্ধ করতে হবে।

৩. প্রান্তিক খামারিদের জন্য সহজ শর্তে জামানতবিহীন ঋণ সুবিধা এবং বিশেষ প্রণোদনা চালু করতে হবে।

৪. সরকারকে কঠোরভাবে বাজার মনিটরিং করতে হবে। যাতে ডিম, মুরগি এবং পোল্ট্রি উপকরণের দাম নিয়ন্ত্রণে থাকে।

৫. ফিডের দাম নিয়ন্ত্রণে রাখতে পোল্ট্রি ফিড উৎপাদনে আরও প্রতিযোগিতামূলক পরিবেশ তৈরি করতে হবে।

Header Ad

দেশের বাজারে স্বর্ণের নতুন দাম আজ থেকে কার্যকর

ছবি: সংগৃহীত

দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম ভরিতে ১ হাজার ৮৯০ টাকা কমিয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম ১ লাখ ৪০ হাজার ৩৭৬ টাকা নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)।

নতুন এই দাম আজ (২৬ নভেম্বর) থেকেই কার্যকর হবে বলে জানিয়েছেন বাজুস। গতকাল (২৫ নভেম্বর) সোমবার রাতে সংগঠনটি এ তথ্য নিশ্চিত করে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) ২২ ক্যারেটের সোনার দাম পড়বে ১ লাখ ৪০ হাজার ৩৭৬ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৯৬ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৫৫ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনার দাম ৯৪ হাজার ৩২৭ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, সোনার বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গহনার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

এর আগে, সবশেষ গত ২৩ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় ভরিতে ২ হাজার ৮২৩ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৪২ হাজার ২৬৬ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি। ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৫ হাজার ৮০৪ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৬ হাজার ৩৯৫ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৫ হাজার ৬৪৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২৪ নভেম্বর থেকে। আর চলতি মাসের গত ২২ ও ১৯ নভেম্বরও দেশে বাড়ানো হয়েছিল স্বর্ণের দাম। এছড়া গত ১৪, ১২, ৭ ও ৪ নভেম্বর দাম কমানো হয়েছিল।

আর চলতি মাসের গত ২২ ও ১৯ নভেম্বরও দেশে বাড়ানো হয়েছিল স্বর্ণের দাম। এ ছাড়া গত ১৪, ১২, ৭ ও ৪ নভেম্বর দাম কমানো হয়েছিল। এছাড়া, চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫৩ বার সোনার দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩১ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২২ বার। আর ২০২৩ সালে দাম সমন্বয় করা হয়েছিল ২৯ বার।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

সিএমপি হেফাজতে ইসকনের চিন্ময় কৃষ্ণ, তোলা হবে আদালতে
মুরগির বাচ্চায় সিন্ডিকেট, দৈনিক হাতিয়ে নিচ্ছে ৯ কোটি টাকা
দেশের বাজারে স্বর্ণের নতুন দাম আজ থেকে কার্যকর
খালেদা জিয়াকে উমরাহ পালনের আমন্ত্রণ সৌদির
লঘুচাপটি নিম্নচাপে পরিণত, চার সমুদ্র বন্দরে সতর্কতা জারি
ইসকন নেতা চিন্ময়ের মুক্তির দাবিতে বাংলাদেশ সীমান্তে অবরোধের হুমকি পশ্চিমবঙ্গ বিজেপির
বিশ্ববাজারে ৩ শতাংশেরও বেশি কমলো স্বর্ণের দাম
সব ছাত্রসংগঠনের সমন্বয়ে ‘জাতীয় ছাত্র সংহতি সপ্তাহ’ পালনের ঘোষণা
গাজায় একদিনে ২৪ জন নিহত
৯ বছর পর খালেদা জিয়ার সঙ্গে সৌদি রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
ইসকন নেতা চিন্ময়কে গ্রেপ্তার নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
বেনাপোলে টানা ৪ দিন বন্ধ রয়েছে দূরপাল্লার সকল পরিবহন
৮ হাজার শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে পুলিশের মামলা
ঋণ দেওয়ার নামে শাহবাগে লোক জড়ো করা মোস্তফা আমীন আটক
সেন্ট মার্টিনে পর্যটকবাহী জাহাজ চলাচলের অনুমতি
আইপিএলে দল পেলেন না মুস্তাফিজুর রহমান
টাঙ্গাইলে আওয়ামী লীগ নেতা আজাহার গ্রেফতার
চলতি মৌসুমে দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা আজ নওগাঁয়
নির্লজ্জ দলাদলির পরিণতি দেশবাসী দেখেছে: তারেক রহমান
মোল্লা কলেজের সার্টিফিকেট-ল্যাপটপ লুট, ক্ষতি ৭০ কোটি টাকা: অধ্যক্ষ