’সাংবাদিকতার চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় শাহ আলমগীরের অনুসরণ দরকার’
সাংবাদিকতার আগামী দিনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হলে শিক্ষণ ও প্রশিক্ষণ জরুরি। প্রতি মুহূর্ত বদলে যাচ্ছে সাংবাদিকতা। এর সঙ্গে তাল মেলাতে হলে নিজের উদ্যোগে সাংবাদিকদের প্রশিক্ষণের জায়গা খুঁজে নিতে হবে। শাহ আলমগীরদের মত উদ্যামী মানুষের দেখানো পথে হাঁটতে হবে আজকের সাংবাদিকদের।
সোমবার জাতীয় প্রেসক্লাবের তোফাজ্জেল হোসেন মানিক মিয়া হলে সাংবাদিকতায় ‘শিক্ষণ: প্রশিক্ষণ ও বর্তমান চ্যালেঞ্জ’ শীর্ষক গোলটেবিল আলোচনায় এসব কথা বলেন সভা প্রধান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক।
সোমবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) শাহ আলমগীরের তৃতীয় প্রয়াণ দিবস উপলক্ষে এই আয়োজন করেন তার সুহৃদরা।
আলোচনা সঞ্চালনা করেন বিএফইউজে’র সাবেক সভাপতি মনজুরুল আহসান বুলবুল।
নির্ধারিত বক্তৃতায় মনজুরুল আহসান বলেন, সাংবাদিকতার যে কোন অগ্রতির জন্যে সাংবাদিক ইউনিয়নের ভূমিকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
যুগান্তরের সম্পাদক এবং জাতীয় প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি সাইফুল আলম বলেন, সাংবাদিকদের প্রশিক্ষণের ধারা যে বহু মাত্রিক হতে পারে সেটা শাহ আলমগীর দেখিয়েছেন। শাহ আলমগীরকে মূল্যায়ন করতে হলে সাংবাদিকদের মূল্যায়ন করা শিখতে হবে।
প্রথম আলোর যুগ্ম সম্পাদক সোহরাব হাসান বলেন, সাংবাদিকতার উন্নয়নে শাহ আলমগীরের এত কাজ কাছাকাছি সময়ে আর কেউ করেনি। এর মূল্যায়ন হওয়া দরকার।
অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি ওমর ফারুক, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সভপতি কুদ্দুস আফরাদ, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সাবেক মহাসচিব আব্দুল জলিল, জাতীয় প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি শওকত মাহমুদ, জাতীয় প্রেসক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক কামরুল ইসলাম চৌধুরী, কমিউনিটি রেডিও সংঘঠন বিএনএনআরসি'র প্রধান নির্বাহী বজলুর রহমান, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা অধিদপ্তরের পরিচালক তাহমিনা খাতুন, সচিবালয়ের জনসংযোগ শাখার পরিচালক লাবণ্য আহমেদ এবং শাহ আলমগীর স্ত্রী ফৌজিয়া বেগম।
এ ছাড়া বিভিন্ন পর্যায়ের সাংবাদিকরা আলোচনায় অংশ নেন।
এনএইচবি/এমএমএ