শুক্রবার, ৩১ জানুয়ারি ২০২৫ | ১৭ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

সাংবাদিক রণেশ মৈত্র আর নেই

ভাষা সৈনিক, বীর মুক্তিযোদ্ধা, একুশে পদকপ্রাপ্ত প্রবীণ সাংবদিক রণেশ মৈত্র আর নেই। সোমবার (২৬ সেপ্টেম্বর) রাত ৩টা ৪৭ মিনিটে ঢাকার পপুলার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। তার বয়স হয়েছিল ৯০ বছর।

পাবনা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক সৈকত আফরোজ আসাদ তার মৃত্যুর বিষয় নিশ্চিত করেন। তিনি জানান, রণেশ মৈত্রের সন্তান অস্ট্রেলিয়া থেকে বাংলাদেশের উদ্দেশে রওনা হয়েছেন। তিনি পৌঁছানোর পর পারিবারিক সিদ্ধান্তে শেষকৃত্য সম্পন্ন করা হবে।

প্রবীণ সাংবদিক রণেশ মৈত্রর মৃত্যু সংবাদ ছড়িয়ে পড়লে পাবনায় বিভিন্ন স্তরের মানুষের মধ্যে নেমে আসে শোকের ছায়া।

১৯৩৩ সালের ৪ অক্টোবর রাজশাহী জেলার নওহাটা গ্রামে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। পৈতৃক বাসস্থান পাবনা জেলার সাঁথিয়া উপজেলার ভুলবাড়িয়া গ্রামে। বাবা রমেশ চন্দ্র ছিলেন প্রাথমিক বিদ্যালয়ের একজন শিক্ষক। সপ্তম শ্রেণিতে উঠার পর থেকেই রণেশ মৈত্র টিউশনি করে নিজের লেখাপড়ার খরচ চালাতেন। ১৯৫০ সালে পাবনা জিসিআই স্কুল থেকে ম্যাট্রিকুলেশন পাস করেন। ১৯৫৫ সালে পাবনা অ্যাডওয়ার্ড কলেজ থেকে আইএ এবং ১৯৫৯ সালে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন।

নিজ জীবন সংগ্রাম থেকে শিক্ষা নিয়েই রণেশ মৈত্র দেশের অসহায়, শোষিত ও বঞ্চিত মানুষের জন্য আন্দোলন ও সংগ্রাম করেন। ১৯৫১ সালে সিলেট থেকে প্রকাশিত সাপ্তাহিক নওবেলাল পত্রিকায় সাংবাদিকতার মাধ্যমেই তার সাংবাদিকতা জীবন শুরু। এরপর কলকাতা থেকে প্রকাশিত দৈনিক সত্যযুগে তিন বছর সাংবাদিকতার পর ১৯৫৫ সালে তিনি যোগ দেন দৈনিক সংবাদে। ১৯৬১ সালে ডেইলি মর্নিং নিউজ এবং ১৯৬৭ সাল থেকে ১৯৯২ পর্যন্ত দৈনিক অবজারভারে পাবনা প্রতিনিধির দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৯২ সালে দি নিউ নেশনের মফস্বল সম্পাদক হিসেবে যোগ দেওয়ার পর ১৯৯৩ থেকে ২০০০ সাল পর্যন্ত দি ডেইলি স্টারের পাবনা প্রতিনিধি হিসেবেও কাজ করেন। পরে স্বেচ্ছায় অব্যাহতি নিয়ে একজন ফ্রিল্যান্স সাংবাদিক হিসেবে দেশের শীর্ষ পত্রপত্রিকায় কলাম লিখে সারাদেশে ব্যাপক খ্যাতি অর্জন করেছেন।

১৯৪৮ সালে ছাত্র ইউনিয়ন থেকে ভাষা আন্দোলনের মিছিলে যোগ দেওয়ার মধ্য দিয়ে শুরু হয় রণেশ মৈত্রের রাজনৈতিক জীবন। একই সময়ে সাংবাদিকতা পেশায় জড়িয়ে পড়েন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সঙ্গে জেলও খেটেছেন।

১৯৫২ সালে ভাষা আন্দোলনে তিনি পাবনা জেলার অন্যতম সংগঠক ছিলেন। সেই বছরেই তিনি ছাত্র ইউনিয়নের জেলা সাংগঠনিক কমিটির সভাপতি নির্বাচিত হন। ১৯৫৩ সালে অ্যাডওয়ার্ড কলেজের ছাত্র সংসদ নির্বাচনে অংশ নিয়ে সাংস্কৃতিক সম্পাদক নির্বাচিত হন।

১৯৬১ সালে পাবনায় পূর্ব পাকিস্থান মফস্বল সাংবাদিক সম্মেলনের মাধ্যমে গঠিত পূর্ব-পাকিস্থান সাংবাদিক সমিতির প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। এই সম্মেলনের মাধ্যমে মফস্বল সাংবাদিকরা তাদের পেশার স্বীকৃতি পায়। সেই বছরেই তিনি পাবনা প্রেস ক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক নির্বাচিত হন।

তিনি দীর্ঘ দিন প্রেসক্লাবের সভাপতি ও সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করে জেলার সাংবাদিকদের নেতৃত্ব দিয়েছেন। সাংবাদিকতায় অবদানের জন্য তিনি ২০১৮ সালে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার প্রদত্ত দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মাননা একুশে পদকে ভূষিত হন।

তার স্ত্রী পূরবী মৈত্র বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের পাবনা জেলা শাখার সভাপতি। ৪ ছেলেমেয়ে সবাই নিজ নিজ ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠিত। তার প্রকাশিত গ্রন্থ ‘রুদ্র চৈতন্যে বিপন্ন বাংলাদেশ’ পাঠক মহলে ব্যাপক সমাদৃত হয়েছে। এ ছাড়া তার প্রকাশিত স্মারক গ্রন্থ ‘নিঃসঙ্গ পথিক’ তার জীবনের উপর বিভিন্ন জনের এক বর্ণিল চিত্রগাঁথা। তার উল্লেখযোগ্য লেখা বাংলাদেশ কোন পথে? আত্মজীবনী, আলোচিত প্রন্থ ‘রুদ্র চৈতন্যে বিপন্ন বাংলাদেশ’। বঙ্গবন্ধু রচিত জেলখানার ডায়েরি বাংলা একাডেমি প্রকাশিত ‘কারাগারের রোঁজনামচা’য় তিনি রণেশ মৈত্রের নাম ছয়বার উল্লেখ করেছেন।

এসএন

 

 

Header Ad
Header Ad

টিকটকে আপত্তিকর ভিডিও পোস্ট, মেয়েকে গুলি করে হত্যা করলেন বাবা

ছবি: সংগৃহীত

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম টিকটক আসক্তির কারণে মার্কিন নাগরিকত্বধারী আনোয়ার উল-হক নামে এক ব্যক্তি তার কিশোরী মেয়েকে গুলি করে হত্যা করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।

লন্ডনভিত্তিক ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়, মঙ্গলবার ( ২৮ জানুয়ারি) দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় শহর কোয়েটায় এ ঘটনা ঘটে। তবে মেয়েকে হত্যার কথা স্বীকার করার পর বাবা আনোয়ার উল-হকের বিরুদ্ধে হত্যার অভিযোগ আনা হয়েছে। তিনি প্রাথমিকভাবে তদন্তকারীদের বলেছিলেন যে গুলি অন্য কেউ করেছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্র থেকে পাকিস্তানে পরিবার নিয়ে স্থানান্তরিত হন আনোয়ার। তার মেয়ের পোস্টগুলো তার কাছে ‘আপত্তিকর’ বলে মনে হয়েছে জানিয়ে মার্কিন নাগরিকত্বধারী ওই বাবা জানান, তিনি তার মেয়ে হিরার টিকটক করা পছন্দ করতেন না।

মানবাধিকার গোষ্ঠীগুলোর মতে, প্রতি বছর পাকিস্তানে শত শত মানুষ বিশেষ করে নারীরা ‘তথাকথিত অনার কিলিং’ এর শিকার হন। এই হত্যাকাণ্ডগুলো সাধারণত আত্মীয়স্বজনরা করে থাকেন যাদের যুক্তি তারা পরিবারের সম্মান রক্ষার্থে এই হত্যা করেছেন।

পুলিশ জানায়, ১৩ থেকে ১৪ বছর বয়সী হিরার পোশাক, জীবনযাত্রা এবং চলাফেরা নিয়ে আপত্তি ছিল তার পরিবারের। এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় তারা সকল দিক বিবেচনা করে তদন্ত করছেন। যার মধ্যে ‘অনার কিলিং’ (সম্মান রক্ষার্থে) হত্যার সম্ভাবনাও রয়েছে। যা পাকিস্তানে স্বাভাবিক ঘটনা।

তদন্তকারীরা বিবিসিকে জানান, হীরার ফোন তাদের হাতে এসেছে তবে সেটি লক করা। হত্যার সাথে জড়িত থাকার অভিযোগে তার বাবার শ্যালককেও গ্রেপ্তার করা হয়েছে। যদি এটি ‘অনার কিলিং’ হত্যাকাণ্ড বলে প্রমাণিত হয় এবং তারা দোষী সাব্যস্ত হয়, তাহলে তাদের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড হতে পারে বলে জানিয়েছে পুলিশ।

Header Ad
Header Ad

রংপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় ঝরে গেল ৫ প্রাণ

ছবি: সংগৃহীত

রংপুরে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় পাঁচজন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন অন্তত ২৪ জন। শুক্রবার (৩১ জানুয়ারি) সকালে এসব দুর্ঘটনা ঘটে। তাৎক্ষণিকভাবে নিহত সকলের নাম-পরিচয় পাওয়া যায়নি।

স্থানীয়রা জানান, রংপুর নগরীর সাতমাথা চায়না হল এলাকায় কুড়িগ্রামগামী পাভেল এক্সপ্রেসের একটি বাস ও তিন চাকার একটি মাহিন্দ্রার মুখোমুখি সংঘর্ষে তিনজন নিহত হন। আহত হন আরও চারজন। আহতদের উদ্ধার করে রংপুর মেডিকাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের মাহিগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল কুদ্দুস বলেন, “কুড়িগ্রামগামী যাত্রীবাহী পাভেল এক্সপ্রেস এবং কাউনিয়া থেকে ছেড়ে আসা মাহিন্দ্রার সংঘর্ষে ঘটনাস্থলেই তিনজন মাহিন্দ্রার যাত্রী নিহত হন। আরও দুইজন গুরুতর আহত হন। আহতদের রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।”

তিনি আরও বলেন, “নিহতদের পরিচয় এখনো শনাক্ত করা যায়নি। তাদের মরদেহ রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।”

রংপুর ফায়ার সার্ভিসের সহকারী পরিচালক মাসুদ আলম জানান, ঘন কুয়াশার কারণে এই দুর্ঘটনা। মহেন্দ্রাকে চাপা দিয়ে বাসটি নিয়ে পালিয়ে গেছে চালক। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে হাসপাতালের মর্গে পাঠান হয়েছে। তবে এখনো তাদের নাম-পরিচয় পাওয়া যায়নি।

এদিকে, সকাল পৌনে ৮টার দিকে রংপুর-ঢাকা মহাসড়কের পীরগঞ্জ বড়দরগাহ হাইওয়ের ফ্লাইওভারের দক্ষিণে একটি যাত্রীবাহী বাসকে আরেকটি বাস ওভারটেক করার সময় পেছন থেকে ধাক্কা দেয়। এ ঘটনায় এক যাত্রীর মৃত্যু হয়েছে। আহত হয়েছেন পাঁচ-ছয়জন।

নিহতের নাম আসলাম খান (৪৫), তিনি সাতক্ষীরা জেলার কালীগঞ্জের সামাদ খানের ছেলে।

সাতক্ষীরা থেকে রংপুরের দিকে যাচ্ছিলেন বলে জানান বড়দরগাহ হাইওয়ে পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মনিরুজ্জামান।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, পুলিশ ফাঁড়ি এলাকায় ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা কুড়িগ্রামগামী সাদিকা তালুকদার পরিবহনের একটি বাস যাত্রী নামাচ্ছিল। এসময় ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা রংপুর এক্সপ্রেসের একটি বাস সাদিকা তালুকদার পরিবহনের বাসের পেছনে জোরে ধাক্কা দেয়। এতে রংপুর এক্সপ্রেসের সামনে এবং সাদিকা তালুকদার পরিবহনের পেছনের অংশ দুমড়ে মুচড়ে যায়। ফলে ২০ জন আহত হন। গুরুতর অবস্থায় ৬-৭ জনকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় একজন মারা যান।

পুলিশ ফাঁড়ির ওসি মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান জানান, জনসাধারণ, পুলিশ সদস্য ও ফায়ার সার্ভিস কর্মীরা উদ্ধার কাজ চালায়। বাস দুটি পুলিশের হেফাজতে রয়েছে।

এছাড়া রংপুরের নজিরের হাট এলাকায় বাসের ধাক্কায় আরও এক পথচারী নিহত হন। তারও নাম-পরিচয় জানা যায়নি।

Header Ad
Header Ad

ইজতেমা ময়দানে দেশের সর্ববৃহৎ জুমার নামাজ আদায়

ছবি: সংগৃহীত

বিশ্ব ইজতেমা ময়দানে দেশের সর্ববৃহৎ জুমার নামাজ অনুষ্ঠিত হয়েছে। দুপুর পৌনে ২টা জুমার নামাজ অনুষ্ঠিত হয়। শুক্রবার (৩১ জানুয়ারি) এতে ইমামতি করেন তাবলীগ জামায়াতের শীর্ষস্থানীয় মাওলানা জুবায়ের আহমেদ।

জুমার নামাজে অংশ নিতে ময়দান ছাড়িয়ে আশপাশে সড়ক, মহাসড়ক, ফুটপাত ও বিভিন্ন অলিগলি মুসল্লিতে পরিপূর্ণ হয়ে যায়। তাবলিগ জামাতের শুরায়ি নেজামের মিডিয়া সমন্বয়ক হাবিবুল্লাহ রায়হান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

এদিকে, শুক্রবার সকালে ফজরের নামাজের পর আম বয়ান করেছেন পাকিস্তানের মাওলানা জিয়াউল হক। তাৎক্ষণিকভাবে তা বাংলায় অনুবাদ করছেন মাওলানা নুরুর রহমান। শুক্রবার পৌনে ১০টায় খিত্তায় খিত্তায় তালিমের আমল করা হয়েছে। তালিমের আগে মোজাকেরা (আলোচনা) করেন ভারতের মাওলানা জামাল সাহেব।

এছাড়া বিশেষ কিছু অনুষ্ঠান হয়েছে। যেমন, সকাল ১০টায় শিক্ষকদের বয়ানের মিম্বারে বয়ান করেছেন ভারতের মাওলানা ফারাহিম সাহেব। ছাত্রদের সঙ্গে নামাজের মিম্বারে বয়ান করেছেন প্রফেসর আব্দুল মান্নান সাহেব, খাওয়াছদের (গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিবর্গ) মাঝে টিনশেড মসজিদে বয়ান করেছেন ভারতের মাওলানা আকবর শরিফ সাহেব।

এদিকে দেশের বৃহত্তম জুমার নামাজে অংশ নিতে সকালে থেকেই ইজতেমা ময়দানের উদ্দেশে মুসল্লিদের ঢল নামে। ইজতেমায় অংশ নিতে না পারলেও দেশের বৃহত্তম জুমার নামাজের জামাতে অংশ নিতে ময়দানমুখী হয়েছে ঢাকা ও গাজীপুরের আশপাশের বিভিন্ন জেলার মানুষ।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

টিকটকে আপত্তিকর ভিডিও পোস্ট, মেয়েকে গুলি করে হত্যা করলেন বাবা
রংপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় ঝরে গেল ৫ প্রাণ
ইজতেমা ময়দানে দেশের সর্ববৃহৎ জুমার নামাজ আদায়
কুবি শিক্ষার্থীকে অপহরণের চার ঘণ্টা পর উদ্ধার, আটক ১
সবজির দামে ক্রেতাদের স্বস্তি, বাজার চড়া তেল-চালের
বিশ্ব ইজতেমায় ৭২ দেশের ২১৫০ জন বিদেশি মেহমান এসেছেন
ওমরাহ করতে যাওয়ার পথে হঠাৎ অসুস্থ বাবর, দুবাই হাসপাতালে ভর্তি
সাবেক সমাজকল্যাণ মন্ত্রী নুরুজ্জামান ৫ দিনের রিমান্ডে
বিশ্ববিদ্যালয়ের দাবিতে আজও অনশনে তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীরা
টাঙ্গাইলে নিজ বাড়ির পাশে পড়ে ছিল যুবকের গলাকাটা মরদেহ
গাজায় ধ্বংসস্তূপ থেকে আরও ৪২ ফিলিস্তিনির লাশ উদ্ধার
ছাত্রদল নেতার সমন্বয়ক পরিচয়ে প্রকল্প গ্রহণ, বাস্তবায়নে অনিয়মের চাঞ্চল্যকর অভিযোগ
ছাত্রদের চাপে সাবেক মন্ত্রী নুরুজ্জামানের হাতে হাতকড়া, ডিম নিক্ষেপ
ওভাল ক্রিকেট টিমের ৪৯ শতাংশ শেয়ার কিনল আম্বানি পরিবার
সামরিক প্রধান মোহাম্মদ দেইফের মৃত্যু নিশ্চিত করল হামাস
প্রথম আরব নেতা হিসেবে সিরিয়া সফরে কাতারের আমির
শহীদ ইয়ামিনকে হত্যা করল কে? পুলিশের তদন্তে নতুন বিতর্ক
রংপুর থেকে গ্রেফতার সাবেক সমাজকল্যাণ মন্ত্রী নুরুজ্জামান
কোটা পদ্ধতি পুনরায় পর্যালোচনার নতুন ৩ সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের
আমরা কারও কাছে চাঁদা চাইনি, চাইবোও না: জামায়াত আমির