রবিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৫ | ১৪ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

নাসরীন জাহানের একগুচ্ছ কবিতা

এবং

নাসরীন জাহান

আমি যখন বৃদ্ধ অন্তিম শয্যায়, এবং
ধুসর প্রদীপ আমার কাছবর্তী,
দীর্ঘশ্বাসের ছায়া তোমার মোমবাতি ঘিরে আবর্তিত।
এবং তুমি পাঠ করছো নিজের অক্ষর এবং
স্মরণ করো, অজস্র সুন্দর মুহূর্ত
সেই বাছুর আর ভেড়ার পাল, এবং পাহাড় এবং
আর রোদ দুপুর আর শহর, তোমার প্রভাত,
যা আমার সাথে পেরিয়েছিলে ছায়ায়,

যেখানে আমার মিথ্যেগুলোও
পছন্দ ছিল তোমার, যা ছিল কারুকার্যে আকীর্ণ,
এখানে আমি তুমি মানে এক শব্দে একাকার
যেহেতু অন্তিমে সূর্য হাসছে, চাঁদ ফুটছে,আর আকাশ
যে আমার আজীবনের ঈর্ষা।
যেখানে যে আকাশ দেখি, ভাষাহীন দিন!

আমি আজীবন তোমার কষ্টগুলো ভালোবেসে গেছি।
তারার চাটাই নামিয়ে এনে কেউ যেন ঢেকে
দেয় আমাকে অসহ্য আগরবাতির গন্ধ,
খোলা আসমান, আর আসমান আমার জীবন,
মনে পড়ে কত রূপ ছিল আমার আর অদ্ভুত মন,
ভালোবাসতো কত রকমজন।

কোনো একটা ভালো বই পড়তে পড়তে
করো আমাকে স্মরণ,
তোমার আনন্দ, আমি আজীবন আমি প্রকাশ্য করে গেছি।
আমার সুখ আকাশ কে জানিও,
এবং, ফুলদানি ফুলে সাজিও
যেন কাতরে হওনা ডুবিও,
তখন দিন যখন করে সন্ধ্যা তোমার বরণ,
অন্তিমে কেউ যেন প্রেমের কথা শুনিয়ে শিস দেয়,

২.
বঙ্গবন্ধু কে নিয়ে,
নাসরীন জাহান

 

বঙ্গবন্ধু সম্পর্কে যেন ভূমিষ্ট হওয়ার পর থেকেই এতো শুনেছি, এতো শুনেছি,
প্রথমে আব্বা, পড়ে নানা বাড়ির আওয়ামী করা এখলাস মামা।
আমার আগ্রহী মুখ দেখে তাঁরা নিরন্তর মুজিব নামে এমন মুখর থাকতেন,
মনে হতো তিনি বাংলার রূপকথার রাজা
পাকিস্তানিরা রাক্ষস।

যুদ্ধের স্মৃতি কত জায়গায় যে লিখেছি।
স্কুল ভর্তির আগেই স্বাধীন বাংলা বেতারের জয় বাংলা বাংলার জয়, রেডিওতে শুনে শুনে মুখস্থ ছিলো।
রেডিও তখন আর সবার মতোন আমার কাছেও ছিলো জাদুবাক্সের মতো।

ক্লাস ফাইভে হঠাৎ বাড়িতে কবরশূন্যতা।
শহর থেকে গ্রামে বেড়াতে গেছিলাম।
প্রায় পুরো পরিবারসহ বঙ্গবন্ধু হত্যা শুনে আমি মাঠে মাঠে
গ্রামে গ্রামে কত যে কেঁদেছি। (কী অদ্ভুত লাগে, এই স্বাধীন দেশে লবিং ছাড়া কিছু হয় না।
ঘৃনা করি লবিং)

এই লেখাটা এই দেশ এনে দেয়া বঙ্গবন্ধুর উদ্দেশ্যে,,

সেইরাতে, অনেক ঘুমেও ঘুম ছিলো না
অনেক রাতেও চাঁদ ছিলো না অনেক
আঁধারে হিম ছিলো না,
সেইরাতে।

থমকে দাঁড়ালো ঋতু,
সেদিন প্রেমের উষ্ণতা ছিলো না,
সেদিন কথারাত মুখর ছিল না
সেদিন ভোরের স্তব্ধ সূর্য
লেকের জলে রঙের ভাসান
অদ্ভুত প্রচ্ছায়া,

আগে মনে হতো জীবন জীবের বন,
সেই বনে শুধু প্রাণের বসবাস,
সেইরাতে সব উলটে গেল,
সারারাত ধরে স্তব্ধ শব্দ,
হাহাকার উন্মাদ।

পাথর কাটার মতো করে তারা
মানুষ কাটলো, নেতার মাথা ছিটকে
ছিটকে বিস্ময় দুই চোখ!
চশমা গড়ালো, জামায় জামায়
রক্তের উচ্ছ্বাস।

জীবের বন জীবন শূন্যহীন।
তারাহীন আর শূন্যহীনতার শূন্য,
জীব নড়ে না প্রাণ হাসে না
আঁধারের গুঞ্জন।

এরপর কত শব্দ গড়ালো, হাত গড়ালো
পা ছুটে গেলো মাথার সাথে জুতো জড়ালো,
স্রোতের মতোন ধানমন্ডিতে রক্তের ক্যানভাস।

বিবর বাজন মতো,
অদ্ভুত এক এতিম জাতি,
আলোহীন আর রোদহীন রাত
এলে যেন আর জোছনা জ্বলে না,
তারার আকাশ পাখনা মেলে না,
বিষণ্ণ বিস্ময়,
যারা পিষেছিল তারা ছিল তাঁর সঙ্গবন্ধু।

যাঁর পাঁজরে যেন শত শত হাড়,
যাঁর প্রাণে যেন শত শত মন
যার মনে মনে শত শত রঙ
একটা দেশের ক্যানভাস কারুকার,

অনেক আঁধার অনেক সবুজ দিন
দাঁড়িয়ে আছে, থাকে রোজ দিনে
শক্ত অন্ধকার!
রক্তের নামে রঙতুলি নিশ্চুপ।
সবার মাথার ছায়া সরে গেলো,
সবার রোদে মুখ ঝলসালো,
সবাই ভেতরে একা হয়ে গেল,

আসুন বঙ্গবন্ধু

অদ্ভুত জীবন গান।

নাসরীন জাহান

মনে হয় বলি, অনেক ক্লান্ত আমি ন্যাড়ার শহরে চিরুনি বিক্রি করি,
চিরুনি ভেঙে চুরচুর দেখি, ওদের চোখের মণি জেগে গেছে।
বেগানা রাত্রি এসে ঢেকে দেয় স্তন, ধেয়ে ওঠে নীলগিরি,
এ এক অদ্ভুত শীত ভাবতে ভাবতে ঘুম মরে যায় রোজ।
পাহাড় পাহাড় ডাকি শব্দহীন প্রতিবিম্ব কান বুজে দেয়।

ঘুম কিনবেন ঘুম? ফেরিওয়ালার হাতে ঝাঁপাতেই বেসামাল
হয়ে দেখি, সব উড়ে গেছে, বিহ্বল চোখ তার পূর্ণিমায় স্থির,
ভিড় করে আমরাও উড়তে থাকি অদ্ভুত এক ঈশ্বরীর দিকে
দেখি, যেখানে প্রাণ নেই সেখানে প্রকৃতি আরও সুন্দর
মন আমাকে ছেড়ে বলে, পরজনমে এরচেয়ে বেশি সুন্দর নেই।

পরকাল লোভীদের দেখিনি তো, এ জনমে কোন ছাড় দিতে?
সব জগতেই আমরা বিড়ালের সামনে প্রতিদিন ইঁদুর।
ঢোলকলমি ফণা তোলে আর প্রাণ হোঁচট খায় প্রেম ছুঁতে গিয়ে
মন বসে থাকে শৈশবে, তরুণে, দেহ বৃদ্ধ হতে থাকে রোজ,
মনে হয়, জড়তার চাইতে মৃত্যুর অধিকার অনেক সবুজ।

৪.
ফের

জেলাস?
নাসরীন জাহান।

কী হয়েছে? জেলাস?
কারণ? জলের মাস?
পুড়ে থই থই ঘাস?
জেলাস?

আকাশে আগুন লেগেছে?
বাতাসে ফাগুন ভেগেছে?
ফাগুন প্রচুর রেগেছে?

জেলাস?
পুড়ে গেছে রোদের শ্বাস?

চলো একসাথে হাঁটি,
চলো নির্মাণে মাটি,
ভাস্কর?
ভেসেছে প্রাণের চর?
ভেসেছে রাতের আকাশ, ডুবেছে মন,
কিন্তু তাহার সাথে তোমাকে দেখে,
মৃত্যুকে পড়ছে স্মরণ।

জেলাস?
পোড়া পোড়া ঘ্রাণ পাচ্ছি!

 

 

Header Ad
Header Ad

হাকিমপুরে গরীবের চাল ছাত্রলীগ নেতার গুদামে

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

দিনাজপুরের হাকিমপুরে সরকারি খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির (ওএমএস) সাড়ে ৫ মেট্রিকটন চাল ও ১০৪টি খালি চালের বস্তা উদ্ধার করা হয়েছে। এসব চাল একটি ধান ভাঙ্গা মিলের গুদামে মজুদ করা ছিল। ঘটনাটি ঘটেছে ২৬ এপ্রিল, শনিবার রাতে, যখন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) অমিত রায় অভিযান চালিয়ে এসব উদ্ধার করেন।

গুদামটির মালিক আসাদুজ্জামান আসাদ, যিনি উপজেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি এবং নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠনের সদস্য, তার বিরুদ্ধে চাল মজুদ করার অভিযোগ উঠেছে। স্থানীয়রা জানান, আলীহাট ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয়ের কাছে তার মিলের গুদামে এসব চাল মজুদ ছিল। অভিযান চালিয়ে সাড়ে ৫ মেট্রিকটন চাল জব্দ করা হয়, তবে অভিযানের সময় মিল মালিক এবং কোনো সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি পাওয়া যায়নি।

এ ঘটনায় আসাদকে গ্রেপ্তার করা না গেলেও তাকে আসামী করে মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জানান, চাল মজুদ করা বেআইনি এবং এটি অপরাধ। উদ্ধারকৃত চাল উপজেলা খাদ্যগুদামে পাঠানো হয়েছে এবং পরবর্তীতে নিয়মিত মামলায় তদন্তের মাধ্যমে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক কর্মকর্তা খালেদা খাতুন জানিয়েছেন, মামলাটি রবিবার বিকালে থানায় করা হবে, যেখানে আসাদুজ্জামান আসাদকে প্রধান আসামী হিসেবে দায়ের করা হবে।

এদিকে, আসাদ আগেও বৈষম্যবিরোধী দুই ছাত্র হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার হয়ে জামিনে মুক্তি পেয়েছিলেন।

Header Ad
Header Ad

চুরির অভিযোগে কুবির দুই শিক্ষার্থী বহিষ্কার

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

ক্যামেরার লেন্স চুরির অভিযোগ প্রমাণের ভিত্তিতে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) আইন বিভাগের দুই শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার করা হয়েছে। বহিষ্কৃত দুই শিক্ষার্থী হলেন ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের আইন বিভাগের আনাস আহমেদ ও শামীম ভূঁইয়া।

রবিবার (২৭ এপ্রিল) বিশ্ববিদ্যালয়ের শৃঙ্খলা বোর্ডের মিটিংয়ে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়ে বলে নিশ্চিত করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. মোঃ আব্দুল হাকিম। 

আনাস আহমেদকে এক বছরের জন্য বহিষ্কার ও আবাসিক হলের সীট বাতিল এবং শামীম ভুঁইয়াকে সাময়িকভাবে বহিষ্কারের সুপারিশ করা হয়েছে। এছাড়া তার ব্যাপারে পরিপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিতে আগামীকাল সিন্ডিকেটে আলোচনা করা হবে বলে জানা গেছে। 

বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. মোঃ আব্দুল হাকিম বলেন, "গণমাধ্যমে আনাসকে নিয়ে রিপোর্ট হওয়ায় বিশ্ববিদ্যালয়ের সুনাম নষ্ট হয়েছে। এছাড়া তার চুরির সত্যতা পাওয়া গেছে। ফলে তাকে এক বছরের বহিষ্কার এবং হল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। আর শামীমের ব্যাপারে শৃঙ্খলা বোর্ড বহিষ্কারের সুপারিশ করেছে। আগামীকাল বিষয়টি সিন্ডিকেটে আলোচনা হবে।'

এ ব্যাপারে রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আনোয়ার হোসেন বলেন, 'শৃঙ্খলা বোর্ড দুইটি সিদ্ধান্তের সুপারিশ করেছে। এখনো সাইন হয়নি পেপারে। আগামীকাল সিন্ডিকেটে ফাইনাল হবে বিষয়টি।'

উল্লেখ্য, এর আগে কুমিল্লার একটি অভিজাত হোটেল থেকে ক্যামেরার লেন্স চুরি করে আনাস এবং শামীম। সিসি ফোটেজ বিশ্লেষণ করে এর সত্যতাও পাওয়া যায়। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে ২৫ এপ্রিল রাতে বেশ কয়েকজন বহিরাগত এসে ক্যাম্পাসে আনাসকে মারধরও করে।

Header Ad
Header Ad

ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে আগবাড়িয়ে কিছু করার পক্ষে নয় ঢাকা

ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

অধিকৃত কাশ্মীরে পর্যটকদের ওপর বন্দুকধারীদের হামলার জেরে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে চলমান উত্তেজনা বেড়েই চলছে। তবে এই ইস্যুতে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে চলমান উত্তেজনা প্রশমনের পক্ষে বাংলাদেশ। দুটি বন্ধুপ্রতিম দেশ চাইলে বাংলাদেশ মধ্যস্থতার ভূমিকা পালন করতে পারে। তবে তার আগে আগবাড়িয়ে কিছু করার পক্ষে নয় ঢাকা।

রোববার (২৭ এপ্রিল) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন।

তিনি বলেন, আমাদের অবস্থান স্পষ্ট, আমরা শান্তি চাই দক্ষিণ এশিয়ায়। আমরা জানি, বিভিন্ন ইস্যুতে দীর্ঘদিন ধরে ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে সংঘাতময় সম্পর্ক আছে। কিন্তু আমরা চাই না এখানে কোনো বড় কোনো সংঘাত সৃষ্টি হোক, যাতে এটা এ অঞ্চলের মানুষের কোনো বিপদের কারণ না হয়ে উঠতে পারে। ভারত-পাকিস্তানের সঙ্গে আমাদের সুসম্পর্ক বিদ্যমান।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, আমরা চাইব তারা আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে তাদের সমস্যার সমাধান করে ফেলুক। আমরা ইতোমধ্যে দেখেছি, দু’একটি দেশের পক্ষ থেকে মধ্যস্থতার প্রস্তাব এসেছে। যেভাবে হোক মধ্যস্থতার মাধ্যমে হোক, দ্বিপক্ষীয় আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে হোক, আমরা চাই উত্তেজনা প্রশমিত হোক এবং শান্তি বজায় থাকুক।

ভারত-পাকিস্তান দুটি দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের সুসম্পর্ক রয়েছে। ইতোমধ্যে ইরান ও সৌদি আরব ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে চলমান সমস্যা সমাধানে মধ্যস্থতার প্রস্তাব দিয়েছে। এক্ষেত্রে বাংলাদেশও মধ্যস্থতার ভূমিকা পালন করতে পারি কি না– এমন প্রশ্নের জবাবে তৌহিদ হোসেন বলেন, আমি মনে করি না এই মুহূর্তে আমাদের মধ্যস্থতা করার মতো কোনো ভূমিকা নেওয়া উচিত। আমরা চাইব, তারা নিজেরা নিজেরা সমস্যার সমাধান করুক। তারা যদি আমাদের সহায়তা চায়, আপনারা মধ্যস্থতা করুন তাহলে হয়ত আমরা যাব। কিন্তু তার আগে আমরা আগবাড়িয়ে কিছু করতে চাই না।

ভারত-পাকিস্তানের চলমান উত্তেজনার কোনো প্রভাব বাংলাদেশে পড়বে কি না– জানতে চাইলে উপদেষ্টা বলেন, আধুনিক জামানায় সবকিছু সবাইকে কমবেশি প্রভাবিত করে। কাজেই কোনো কিছু আমাদের একটুও প্রভাবিত করবে না, সেটা আমি বলি না। তাদের যেই সংঘাত সেটা আমাদের সরাসরি প্রভাবিত করার কিছু নাই। কারণ, আমরা এতে কোনো পক্ষ নিইনি। ব্যবসা-বাণিজ্যের ক্ষেত্রে যেকোনো সংঘাত বা সম্পর্ক খারাপ হলে প্রভাব পড়ে।

‘তবে তাদের কাছ থেকে আমাদের যদি কোনো স্বার্থ থাকে আমদানি করার, আমরা করব।’, যোগ করেন তৌহিদ হোসেন।

বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে বাড়তি নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়ার প্রশ্নে উপদেষ্টা জানান, এটা হয়ত নিরাপত্তা নিয়ে যারা সরাসরি কাজ করেন তারা বলতে পারবেন। এই মুহূর্তে আমার কাছে এরকম কোনো তথ্য নেই।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

হাকিমপুরে গরীবের চাল ছাত্রলীগ নেতার গুদামে
চুরির অভিযোগে কুবির দুই শিক্ষার্থী বহিষ্কার
ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে আগবাড়িয়ে কিছু করার পক্ষে নয় ঢাকা
সাব-ইন্সপেক্টর পদে প্রাথমিক সুপারিশ পেল ৫৯৯ জন
দুই উপদেষ্টার এপিএস-পিও’র দুর্নীতির খোঁজে গোয়েন্দা কার্যক্রম শুরু
নির্বাচনে প্রতিটি কেন্দ্রে সিসি ক্যামেরা চায় জামায়াত
কক্সবাজার-১ আসনের সাবেক এমপি জাফর আলম গ্রেপ্তার
ভারতের দিকে তাক করা পাকিস্তানের ১৩০ পারমাণবিক বোমা
চার ম্যাচের নিষেধাজ্ঞায় তাওহিদ হৃদয়, বাড়ছে নাটকের রঙ
উত্তেজনার মধ্যেই যুদ্ধজাহাজ থেকে ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চালাল ভারত
ছেলে খুঁজে পাচ্ছি না, একজন জীবনসঙ্গী দরকার: মিলা
টাঙ্গাইলে শ্রমিকদলের নেতাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
পাকিস্তানের সঙ্গে বাণিজ্য বন্ধে ভারতের ১.১৪ বিলিয়ন ডলার ক্ষতির শঙ্কা
দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রাজনীতির চেয়ারে ঘুণপোকা ধরেছে, এটি সংস্কার করা প্রয়োজন: ব্যারিস্টার ফুয়াদ
উত্তাল ইউআইইউ ক্যাম্পাস, ভিসি-ডিনসহ ১১ কর্মকর্তার পদত্যাগ
এপ্রিলেই দেশে ফিরছেন খালেদা জিয়া, সঙ্গে থাকবেন দুই পুত্রবধূ
বাংলাদেশ ব্যাংকের অধীনে বিশাল নিয়োগ, পদ ৬০৮
ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টায় ফ্যাসিবাদী শাসক পালাতে বাধ্য হয়েছে: আলী রীয়াজ
মহেশপুর সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে দুই বাংলাদেশি নিহত