বৃহস্পতিবার, ১৪ নভেম্বর ২০২৪ | ২৯ কার্তিক ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

পুরুষ না নারী, কে বেশি ঘুমায়?

ছবি: সংগৃহীত

ঘুম অত্যন্ত প্রয়োজনীয় একটি শারীরিক বৃত্তীয় ক্রিয়া। সুস্থতার জন্য মানুষের প্রতিদিন সাত থেকে আট ঘণ্টা ঘুম গুরুত্বপূর্ণ। মানুষের বিভিন্ন ধরনের রোগের ঝুঁকি কমায় ভালো মানের ঘুম। কিন্তু জানেন কি পুরুষ না নারী- কে বেশি ঘুমায়? গবেষণায় মিলেছে অবাক করা সেই তথ্য।

নারীরা পুরুষদের তুলনায় বেশি ঘুমান, এমনই প্রচলিত ধারণা রয়েছে। যদিও এই তথ্যকে সত্য বলে বিশ্বাস করেন না সকলে। অনেকের মতে, এটি সম্পূর্ণই গুজব। কিন্তু সত্যি কি পুরুষদের তুলনায় নারীদের বেশি ঘুমের প্রয়োজন হয়? গবেষণায় দেখা গিয়েছে, নারীদের প্রতিদিন কমপক্ষে সাত থেকে ৯ ঘণ্টা ভালো ঘুম হওয়া জরুরি। আসলে বিভিন্ন বয়সে নারীদের শরীরে বিভিন্ন রকম পরিবর্তন হয়। তাই সেই পরিস্থিতিতে সুস্থ থাকার জন্যই প্রয়োজন ঘুম।

একইসঙ্গে পুরুষদের তুলনায় নারীদের দৈনন্দিন জীবনে বেশি চাপ এবং উদ্বেগ থাকে। সবকিছুর সঙ্গে মোকাবেলা করে সুস্থ জীবনযাপনের জন্য পর্যাপ্ত ঘুম দরকার। তাই পুরুষদের তুলনায় নারীদের বেশি ঘুমের প্রয়োজন বলেই গবেষণায় বলা হয়েছে। শুধু ঘুমই নয়, ভালো মানের ঘুমও জরুরি।

প্রাথমিক কয়েকটি গবেষণায় দেখা গিয়েছে, জৈবিক গঠন অনুসারে পুরুষ এবং নারীদের ঘুমের প্রয়োজনীয়তার সামান্য পরিবর্তন থাকতে পারে। এছাড়া ছেলেদের তুলনায় মেয়েদের ঘুম অনেক বেশি সজাগ। তুলনায় ছেলেদের মধ্যে গভীর ঘুমের প্রবণতা আছে। মেয়েদের ঘুম খুব পাতলা হয়। ফলে সময় পেলেও বিভিন্ন কারণে ভেঙে যায়। অনেক মহিলারা যেহেতু ঘর এবং বাইরে দু'দিকে সামলাতে হয়, ফলে মানসিক চাপ সবসময়ে কাজ করে। নিশ্চিন্তে ঘুমানোর সুযোগ কম থাকে।

উল্লেখ্য, প্রাপ্তবয়স্কদের সাধারণত প্রতি রাতে ৭-৯ ঘণ্টা ঘুমের প্রয়োজন হয়। যদিও বয়সের সাথে মানুষের ঘুমের চাহিদা কিছুটা কমতে পারে। তা সত্ত্বেও বয়স্ক প্রাপ্তবয়স্কদেরও প্রতি রাতে প্রায় অন্তত সাত ঘণ্টা ঘুমানোর চেষ্টা করা উচিত।

Header Ad

ক্ষমতায় গেলে আন্দোলনে আহত ও নিহতদের পরিবারকে পুনর্বাসন করা হবে: সালাহউদ্দিন

ক্ষমতায় গেলে আন্দোলনে আহত ও নিহতদের পরিবারকে পুনর্বাসন করা হবে: সালাহউদ্দিন। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে আন্দোলনে আহত ও নিহতদের পরিবারকে পুনর্বাসনের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ। তিনি জানান, আহতদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হলেও তারা পর্যাপ্ত আর্থিক সহযোগিতা পাননি। বিএনপি সরকার গঠন করলে আহতদের চিকিৎসা ও পুনর্বাসনের উদ্যোগ নেওয়া হবে।

বৃহস্পতিবার (১৪ নভেম্বর) রাজধানীর জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল (পঙ্গু হাসপাতাল) পরিদর্শনকালে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ এবং সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী আহতদের চিকিৎসার খোঁজখবর নেন। এ সময় সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, “আহতদের অবস্থা এখনও ভালো নয়। কিছু আহতের চিকিৎসা দেশে সম্ভব নয়, তাদের দ্রুত বিদেশে পাঠানোর দাবি জানাচ্ছি।”

বিএনপির পক্ষ থেকে আহতদের আর্থিক সহায়তার কথা উল্লেখ করে তিনি জানান, ইতোমধ্যেই আহতদের ৫ লাখ টাকা বিতরণ করা হয়েছে এবং পূর্বেও তাদের সহযোগিতা করা হয়েছে। আহতদের চিকিৎসার পাশাপাশি তাদের জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে বলেও আশ্বাস দেন তিনি।

এসময় সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, “ফ্যাসিবাদী শক্তি কীভাবে মুক্তভাবে ঘুরে বেড়ায় এবং রাজনীতি করতে চায়—এটাই প্রশ্ন।” তার এই বক্তব্যে দেশের বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে ক্ষমতাসীনদের কার্যকলাপের দিকে ইঙ্গিত করা হয়।

বিএনপির নেতৃবৃন্দ আন্দোলনকারীদের জন্য ভবিষ্যতে পুনর্বাসনের প্রতিশ্রুতি দিয়ে আশ্বস্ত করেন যে, দল ক্ষমতায় এলে তাদের চিকিৎসা ও আর্থিক সহযোগিতার সকল দায়িত্ব গ্রহণ করা হবে।

Header Ad

তারল্য সংকট মেটাতে ৬ হাজার ৫৮৫ কোটি টাকার সহায়তা পেল দুর্বল সাত ব্যাংক

ছবি: সংগৃহীত

তারল্য সংকট নিরসনে দেশের সাতটি দুর্বল ব্যাংককে ৬ হাজার ৫৮৫ কোটি টাকা সহায়তা প্রদান করেছে নয়টি শক্তিশালী ব্যাংক। যদিও এসব ব্যাংক থেকে মোট ১১ হাজার ১০০ কোটি টাকার চাহিদা জানানো হয়েছিল। এ সহায়তার মধ্যে সবচেয়ে বেশি অর্থ পেয়েছে ইসলামী ব্যাংক, যা সাতটি ব্যাংক থেকে মোট ২ হাজার ৯৫ কোটি টাকা।

বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক হুসনে আরা শিখা জানিয়েছেন, দুর্বল ব্যাংকগুলোকে সহায়তা প্রদানের এ সিদ্ধান্তে গ্রাহকদের স্বার্থ সবার আগে বিবেচনা করা হবে।

সহায়তা পাওয়া ব্যাংকগুলোর মধ্যে রয়েছে-সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক, যা ছয়টি ব্যাংক থেকে ১ হাজার ১৭৫ কোটি টাকা পেয়েছে। এছাড়া ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক ছয় ব্যাংক থেকে পেয়েছে ১ হাজার কোটি টাকা, ন্যাশনাল ব্যাংক ৯২০ কোটি, এক্সিম ব্যাংক ৭০০ কোটি, ইউনিয়ন ব্যাংক ৪০০ কোটি এবং গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক পেয়েছে ২৯৫ কোটি টাকা।

তারল্য সহায়তা প্রদানকারী ব্যাংকগুলো হলো- সোনালী, মিউচুয়াল ট্রাস্ট, ইস্টার্ন, শাহজালাল ইসলামী, সিটি, ব্র্যাক, পুবালী, ঢাকা এবং বেঙ্গল কমার্শিয়াল ব্যাংক।

গত সোমবার বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর ১৭টি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালকদের সঙ্গে এক বৈঠকে দুর্বল ব্যাংকগুলোকে সহায়তা অব্যাহত রাখতে শক্তিশালী ব্যাংকগুলোর প্রতি অনুরোধ জানান। তিনি বলেন, "অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে দুর্বল ব্যাংকগুলোর তারল্য সংকট নিরসন জরুরি।"

সম্প্রতি ক্ষমতার পালাবদলের পর বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে শরিয়াহভিত্তিক ইসলামী ধারার ব্যাংকগুলোকে নগদ অর্থ সরবরাহ বন্ধ করায় এসব ব্যাংকে তারল্য সংকট দেখা দেয়। সংকটের কারণে অনেক গ্রাহক তাদের আমানত থেকে ন্যূনতম ২০ হাজার টাকা তুলতেও সমস্যায় পড়েন। এ পরিস্থিতিতে গভর্নর সবল ব্যাংকগুলোর কাছ থেকে নগদ ঋণ নেওয়ার বিষয়টি অনুমোদন করেন, যা দুর্বল ব্যাংকগুলোকে সাময়িকভাবে সংকট কাটিয়ে উঠতে সাহায্য করবে।

নির্ধারিত প্রক্রিয়া অনুযায়ী, শক্তিশালী ১০টি ব্যাংক তাদের অতিরিক্ত তারল্য দিয়ে দুর্বল ব্যাংকগুলোকে সহযোগিতা করতে সম্মত হয়েছে।

Header Ad

নতুন রূপে আসছে র‍্যাব: পরিবর্তন হচ্ছে নাম, লোগো ও পোশাক

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশের বিশেষায়িত বাহিনী র‍্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‍্যাব) দুই দশক আগে সংঘবদ্ধ অপরাধ ও সন্ত্রাস দমনের লক্ষ্যে গঠিত হয়েছিল। তবে কিছুদিন পর থেকেই মানবাধিকার লঙ্ঘনের গুরুতর অভিযোগ ওঠে এ বাহিনীর বিরুদ্ধে। সমালোচকরা র‍্যাবকে কখনো ‘সরকারি ডেথ স্কোয়াড’ হিসেবেও অভিহিত করেছেন। সর্বশেষ ২০২১ সালে র‍্যাবের শীর্ষ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা জারি করে যুক্তরাষ্ট্র।

গত ১৫ বছরে এ বাহিনী বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড, বিরোধী রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব ও সরকারের সমালোচকদের গুম এবং নির্যাতনের অভিযোগে সাধারণ মানুষের মধ্যে পরিচিত হয়ে উঠেছে। এ প্রেক্ষিতে দেশি-বিদেশি মানবাধিকার সংগঠনগুলো র‍্যাবের সংস্কারের দাবি জানিয়ে আসছিল। গত ৫ আগস্ট গণআন্দোলনের মুখে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর এ দাবি আরও জোরালো হয়েছে। এই পটভূমিতে র‍্যাব তাদের নাম, লোগো ও পোশাক পরিবর্তনের পরিকল্পনা করছে এবং বাহিনীর কার্যক্রমের জন্য একটি নতুন আইন তৈরির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। উল্লেখ্য, বর্তমানে এ বাহিনীর জন্য কোনো আলাদা আইন নেই; এটি পুলিশ অধ্যাদেশ অনুযায়ী পরিচালিত হয়।

র‍্যাবের মহাপরিচালক এ কে এম শহিদুর রহমান বলেন, "আমরা বাহিনীর নাম, নিয়ম এবং পোশাক পরিবর্তনসহ বিভিন্ন সংস্কারের পদক্ষেপ নিয়েছি। ইতোমধ্যে এ বিষয়ে একটি খসড়া তৈরি করা হয়েছে। বাহিনীর জন্য নতুন আইন প্রণয়নের উদ্যোগও নেওয়া হয়েছে, যা বর্তমানে খসড়া পর্যায়ে আছে।" তবে মানবাধিকারকর্মীরা বাহিনীর সংস্কারের পরিবর্তে এর বিলুপ্তির দাবিও জানিয়েছেন। সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী জেড আই খান পান্না বলেন, "র‍্যাব বিলুপ্ত করা উচিত। এনকাউন্টার বা বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের কোনো প্রয়োজন নেই। পুলিশের অন্যান্য বিভাগ দেশের শান্তি রক্ষায় যথেষ্ট।"

মানবাধিকারকর্মী নূর খান লিটন বলেন, "একজন মানবাধিকারকর্মী হিসেবে আমার অভিমত হলো এ বাহিনীটি ভেঙে দেওয়া উচিত। এর কাজ মানুষের কল্পনারও বাইরে।" তিনি আরও জানান, গুমের ঘটনা তদন্তে গঠিত কমিশনে তিনি সদস্য হিসেবে আছেন। কমিশনের প্রতিবেদনে দেখা যায়, র‍্যাবের বিরুদ্ধে গুমের ১৭২টি অভিযোগ রয়েছে এবং ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত মোট ১,৬০০টি অভিযোগ কমিশনে জমা পড়েছে। এ পর্যন্ত ৪০০টি অভিযোগ যাচাই-বাছাই করে ১৪০ জনের সাক্ষাৎকার নেওয়া হয়েছে।

তদন্তে র‍্যাবের এক সেলের ভেতরে একটি ডায়েরি উদ্ধার করা হয়েছে, যার দৈর্ঘ্য মাত্র সাড়ে ৩ ফুট বাই ৪ ফুট। সেখানে কোনো আলো বা স্যানিটেশন ব্যবস্থা নেই, কেবল একটি ছোট ছিদ্র ও খোলা ড্রেন রয়েছে। আইন ও সালিশ কেন্দ্রের তথ্য অনুসারে, ২০১৫ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত র‍্যাব ৪৬৭টি কথিত বন্দুকযুদ্ধে জড়িত ছিল।

২০০৪ সালের ২৬ মার্চ বিএনপি সরকারের আমলে পুলিশ, সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী ও বিমানবাহিনীর সমন্বয়ে গঠিত র‍্যাব প্রাথমিকভাবে প্রশংসা পেয়েছিল। বর্তমানে সারা দেশে ১৫টি ব্যাটালিয়ন নিয়ে এ বাহিনী পরিচালিত হচ্ছে, যা একজন মহাপরিচালকের অধীনে পরিচালিত হয়।

র‍্যাবের খসড়া আইনে বাহিনীর জবাবদিহি নিশ্চিত করতে সংবিধান ও মানবাধিকার নীতির সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে বিধান রাখা হয়েছে। বাহিনীর প্রশাসনিক ও অপারেশনাল কার্যক্রম পরিচালনা, নিয়োগ, পদায়ন এবং শৃঙ্খলা আইনের অধীনে পরিচালিত হবে। এতে বাহিনীর প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা, গ্রেপ্তার এবং অপরাধ তদন্তের ক্ষমতাও নির্দিষ্ট করা হয়েছে।

র‍্যাবের এক শীর্ষ কর্মকর্তা জানান, ২০২১ সালে মার্কিন নিষেধাজ্ঞার প্রতিক্রিয়ায় বাহিনীর সদস্যদের মানবাধিকার বিষয়ে প্রশিক্ষণ দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। বিভিন্ন অপরাধের ঘটনায় প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে র‍্যাবের ৪ হাজার সদস্যের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে অক্টোবর পর্যন্ত র‍্যাব খুন ও ধর্ষণ, ডাকাতি, ছিনতাই, অপহরণ, প্রতারণা এবং মানব পাচারের অভিযোগে অসংখ্য সন্দেহভাজনকে গ্রেপ্তার করেছে।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ক্ষমতায় গেলে আন্দোলনে আহত ও নিহতদের পরিবারকে পুনর্বাসন করা হবে: সালাহউদ্দিন
তারল্য সংকট মেটাতে ৬ হাজার ৫৮৫ কোটি টাকার সহায়তা পেল দুর্বল সাত ব্যাংক
নতুন রূপে আসছে র‍্যাব: পরিবর্তন হচ্ছে নাম, লোগো ও পোশাক
সংস্কার শেষে দ্রুত জাতীয় নির্বাচন আয়োজনের প্রতিশ্রুতি ড. ইউনূসের
হাজি সেলিমের ছেলে সোলায়মান গ্রেপ্তার
ইসরায়েলি বর্বর হামলায় আরো ৪৭ ফিলিস্তিনি নিহত
৯ দাবি প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের
‘সব শালারা বাটপার’ স্লোগান কি নাহিদকে ইঙ্গিত করে, যা বলছেন জবি শিক্ষার্থীরা
সংবিধানে গণভোট পুনঃপ্রবর্তনের আহ্বান জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
জেনেভায় আইন উপদেষ্টাকে হেনস্তার ঘটনায় লেবার কাউন্সেলর দেশে ফেরত, চাকরিচ্যুত লোকাল স্টাফ
লেবাননে হিজবুল্লাহর সাথে সংঘর্ষে ৭ ইসরাইলি সেনা নিহত
১ দফা নিয়ে কারা আমতা-আমতা করেছিল, জানালেন নুর
শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে যোগদান না করে ফিরে গেলেন বিভাগীয় প্রধান
এসআইবিএলের নতুন শরিয়া চেয়ারম্যান হলেন মুফতি মাহফুজুল হক
খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বিরুদ্ধে আইসিটি মামলা বাতিল
আওয়ামী লীগের সমাবেশে বাধার প্রশ্নে যা বললো যুক্তরাষ্ট্র
ফারুকী ভাই উপযুক্ত ব্যক্তি: তমা মির্জা
চুয়াডাঙ্গায় মোটরসাইকেলসহ যুবককে পুড়িয়ে হত্যা, আটক ২
শেখ হাসিনার ক্ষমতা পুনরুদ্ধারের আর কোনো সুযোগ নেই: রিজভী
আবারো শীর্ষস্থান ফিরে পেলেন আফ্রিদি