বুধবার, ৯ অক্টোবর ২০২৪ | ২৪ আশ্বিন ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

প্রেমিকা মিথ্যা বলছে নাকি ধরবেন যে কৌশলে

প্রতীকী ছবি। ছবি: সংগৃহীত

কেউ যখন ভালোবাসার সম্পর্কে জড়ান তখন ভালো দিকটাই দেখিয়ে থাকেন সবসময়। সম্পর্কে জড়ানোর পর কখনো নিজের খারাপ দিকটা দেখান না। এই সময়ে বিচার করবেন ভালোবাসার মানুষটি মিথ্যে বলছেন না তো! বিচার করার অবশ্যই প্রয়োজন। কেননা, বেশিরভাগ সময়ই তো ফোনে বা ম্যাসেঞ্জারে কথা হয়। প্রেমিকা আপনার সঙ্গে সত্য বলছে না মিথ্যা বলছে এটা জানা কিন্তু খুবই প্রয়োজন।

তাই জীবন সঙ্গীকে জানতে-বুঝতে সে সত্য বলছে কিনা জেনে নেওয়ার উপায়গুলো জেনে নেওয়া যাক-

কোনোকিছু লুকানো: অনেকেই আছেন ভালোবাসার মানুষটির পাশে থেকেই অন্য কারও সঙ্গে চ্যাটিং বা ফোনে কথা বলেন। আবার তাদের বলেন যে বিষয়টি যেন কাউকে না বলেন। দু’জন দু’জনের সবকিছুতে নাক গলানোও ঠিক নয়। বরং কিছু ক্ষেত্রে সীমা থাকা বরং ভালো। কিন্তু সঙ্গী যদি এর বদলে আপনার কাছ থেকে অনেক সত্য গোপন করে বা লুকিয়ে রাখে সেটি ক্ষতিকর। এটি এক ধরনের সূক্ষ্ম প্রতারণা। এতে করে সন্দেহের সৃষ্টি হয়। আপনি যাকে ভালোবাসেন আর তার অপছন্দের কাজ করেন সেটা কি উচিত হবে আপনার। এতে অন্যজন আঘাত পান। যা কথা বলার, ম্যাসেজ করার ভালোবাসার মানুষটির সামনেই করুন।

চোখ নামিয়ে কথা বলা​: সাধারণত মিথ্যে কথা বলার সময় আমাদের মধ্যে আত্মবিশ্বাসের অভাব হয়। তাই সেই সময়টায় চোখে চোখ রাখা যায় না। আর এটা হলো মিথ্যের প্রথম লক্ষণ। তাই এ বার থেকে কথা বলার সময় প্রেমিকার চোখে চোখ রাখুন। কথা বলার সময় তিনি যদি চোখ নীচু করে নেন, তাহলে বুঝবেন ডালের মধ্যে সত্যিই কিছু কালো রয়েছে। তখন তাকে এই বিষয়টা নিয়ে অন্য কোনও প্রশ্ন করুন। তাহলেই দেখবেন পরিস্থিতি আপনার নিয়ন্ত্রণে।

গলার স্বর পরিবর্তন: অনেকের মিথ্যে বলার সময় গলার স্বর বদলে যায়। অর্থাৎ তারা তখন স্বাভাবিক স্বরে কথা বলতে পারেন না। আর এটাই হলো মিথ্যে চেনার অপর একটি সহজ উপায়। তাই স্বাভাবিক ভাবে কথা বলতে বলতে প্রেমিকা যদি গলার স্বর বদলে ফেলেন, সেক্ষেত্রে আপনাকে সাবধান হতে হবে। তখন একবার তার কথাটা ভালো করে বোঝার চেষ্টা করুন।

কথা রক্ষা না করা: আগে থেকেই পরিকল্পনা করে রেখেছেন। কিন্তু শেষ মুহূর্তে এসে আপনাকে জানানো হল সে আপনার সঙ্গে অংশ নিতে পারবে না। বিভিন্ন অজুহাত দেখাতে থাকেন। কখনো কখনো বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ কাজও দেখান। একটা সময় জানতে পারলেন ঐ সময়টায় তার কোনো কাজই ছিল না। এমনটা দেখলে তার সঙ্গ এড়িয়ে চলুন।

সংক্ষেপে প্রশ্নের উত্তর দেয়া: সবাই সাজিয়ে গুছিয়ে মিথ্যা কথা বলতে পারে না। তাই তাঁরা বলার সময় কম কথা বলেন। হ্যাঁ বা না বলেই নিজেদের কাজ সেরে নিতে চান। তাই এরপর থেকে কোনো কঠিন প্রশ্ন করার পর প্রেমিকা যদি বিস্তারিত না বলেন, ছোট ছোট উত্তর দেন, সেক্ষেত্রে আপনাকে সাবধান হতে হবে।

উপরের বিষয়গুলো মিলে গেলেই যে কেউ মিথ্যা বলছে সেটা কিন্তু পুরোপুরি নিশ্চিত নয়। যদি মনে হয় আপনার প্রেমিকা মিথ্যা বলছেন তাহলে তার সঙ্গে সরাসরি কথা বলুন। তার মিথ্যা বলার কারণ কি জানতে চান। না জেনে আগে থেকেই আপনার ধারণা সঠিক এমন ভাববেন না।

Header Ad

রেনু হত্যা মামলায় ১ জনের মৃত্যুদণ্ড, ৪ জনের যাবজ্জীবন

আদালত চত্বরে আসামিরা (ইনসেটে নিহত রেনু)। ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর বাড্ডায় সন্তানকে স্কুলে ভর্তি করার খোঁজখবর নিতে গিয়ে ছেলেধরা সন্দেহে গণপিটুনিতে নিহত হন তাসলিমা বেগম রেনু। এ ঘটনায় দায়ের করা হত্যা মামলায় এক আসামির মৃত্যুদণ্ড ও চার জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।

বুধবার (৯ অক্টোবর) ঢাকার ষষ্ঠ অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ মোহাম্মদ মোরশেদ আলম এ রায় দেন।

দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিদের এক লাখ টাকা জরিমা অনাদায়ে আরও এক বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি হলেন, ইব্রাহিম ওরফে হৃদয় মোল্লা। আর যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন, রিয়া বেগম ময়না, আবুল কালাম আজাদ, কামাল হোসেন ও আসাদুল ইসলাম।

অপরদিকে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় মো. শাহিন, বাচ্চু মিয়া, মো. বাপ্পি, মুরাদ মিয়া, সোহেল রানা, বেল্লাল মোল্লা, মো. রাজু ও মহিন উদ্দিনকে খালাস দিয়েছেন আদালত।

৩০ সেপ্টেম্বর এই মামলার রায়ের জন্য দিন ধার্য ছিল। তবে রায় প্রস্তুত না হওয়ায় ৯ অক্টোবর রায়ের জন্য দিন ধার্য করা হয়।

২০১৯ সালের ২০ জুলাই রাজধানীর বাড্ডার একটি স্কুলে সন্তানদের ভর্তির বিষয়ে খোঁজ নিতে গিয়ে ছেলেধরা সন্দেহে গণপিটুনিতে নিহত হন তাসলিমা বেগম রেনু। এ ঘটনায় অজ্ঞাতপরিচয় ৫শ জনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা দায়ের করেন নিহতের ভাগ্নে সৈয়দ নাসির উদ্দিন টিটু। ২০২০ সালের ১০ সেপ্টেম্বর মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবি পুলিশের ইন্সপেক্টর আব্দুল হক ১৩ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট এবং অপ্রাপ্তবয়স্ক দুইজনের বিরুদ্ধে দোষীপত্র দাখিল করেন।

২০২১ সালের ১ এপ্রিল ১৩ আসামিদের বিরুদ্ধে চার্জগঠন করেন আদালত। মামলাটিতে আদালত চার্জশিটভুক্ত ২৬ জন সাক্ষীর মধ্যে ১৯ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করেছেন। এরপর আসামিদের আত্মপক্ষ সমর্থন করে শুনানি ও যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে রায়ের দিন ধার্য করা হয়। অপরদিকে দুই শিশুর মামলা ঢাকার নারী ও শিশু টাইব্যুনাল-৭ এ বিচারাধীন।

Header Ad

শপথ নিলেন হাইকোর্টের নতুন ২৩ বিচারপতি

শপথ নিলেন হাইকোর্টের নতুন ২৩ বিচারপতি। ছবি: সংগৃহীত

সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগে নতুন নিয়োগ পাওয়া অতিরিক্ত ২৩ জন বিচারপতি শপথ নিয়েছেন। বুধবার (৯ অক্টোবর) সুপ্রিম কোর্টের জাজেস লাউঞ্জে প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ তাদের শপথবাক্য পাঠ করান।

এ সময় আপিল বিভাগ ও হাইকোর্ট বিভাগের অন্য বিচারপতিরা উপস্থিত ছিলেন। শপথ অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন রেজিষ্ট্রার জেনারেল আজিজ আহমদ ভূইয়া।

গতকাল মঙ্গলবার (৮ অক্টোবর) রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে নতুন এই ২৩ বিচারপতিকে নিয়োগ দিয়ে আইন মন্ত্রণালয় থেকে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। সুপ্রিম কোর্টে মুখপাত্র (স্পেশাল অফিসার) মো. মোয়াজ্জেম হোছাইন বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পাওয়া ২৩ জন হলেন—মো. গোলাম মর্তুজা মজুমদার, সৈয়দ এনায়েত হোসেন, মো. মনসুর আলম, সৈয়দ জাহেদ মনসুর, কে এম রাশেদুজ্জামান রাজা, মো. যাবিদ হোসেন, মুবিনা আসাফ, কাজী ওয়ালিউল ইসলাম, আইনুন নাহার সিদ্দিকা, মো. আবদুল মান্নান, তামান্না রহমান, মো. শফিউল আলম মাহমুদ, মো. হামিদুর রহমান, নাসরিন আক্তার, সাথিকা হোসেন, সৈয়দ মোহাম্মদ তাজরুল হোসেন, মো. তৌফিক ইনাম, ইউসুফ আব্দুল্লাহ সুমন, শেখ তাহসিন আলী, ফয়েজ আহমেদ, মো. সগীর হোসেন, শিকদার মাহমুদুর রাজী ও দেবাশীষ রায় চৌধুরী।

আইন ও বিচার বিভাগের সচিব মো. গোলাম রব্বানী স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, সংবিধানের ৯৮ অনুচ্ছেদে প্রদত্ত ক্ষমতাবলে নিম্নবর্ণিত (ক)-(ব) ক্রমিকে উল্লেখকৃত ২৩ জন ব্যক্তিকে শপথ গ্রহণের তারিখ থেকে অনধিক দুই বছরের জন্য বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট, হাইকোর্ট বিভাগের অতিরিক্ত বিচারক হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হলো।

সংবিধানের ৯৫ (১) অনুচ্ছেদ অনুযায়ী, প্রধান বিচারপতি রাষ্ট্রপতি কর্তৃক নিযুক্ত হবেন এবং প্রধান বিচারপতির সঙ্গে পরামর্শ করে রাষ্ট্রপতি অন্যান্য বিচারককে নিয়োগ দেবেন।

Header Ad

অনুশোচনায় ভুগছেন পরীমণি

চিত্রনায়িকা পরীমণি। ছবি: সংগৃহীত

ঢাকাই সিনেমার আলোচিত চিত্রনায়িকা পরীমণি। সবসময় অভিনয়ের চেয়ে তার ব্যক্তিজীবন নিয়েই বেশি আলোচনায় থাকেন তিনি। সংসার করার আশায় ভালোবেসে বিয়ে করেছিলেন চিত্রনায়ক শরীফুল রাজকে। কিন্তু স্বামীর সঙ্গে বনিবনা না হওয়ায় সে সংসারও টেকেনি বেশিদিন।

এদিকে রাজের সঙ্গে বিচ্ছেদের পর তাই ছেলে পুণ্যকে পরিপূর্ণ সময় দিচ্ছেন এই অভিনেত্রী। এর মধ্যেই এক কন্যাসন্তান দত্তক নেন পরীমণি। বর্তমানে দুই সন্তানকে নিয়ে সুখেই জীবন কাটাচ্ছেন এই নায়িকা।

কাজের পাশাপাশি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও বেশ সরব থাকেন পরীমণি। প্রায়ই বিভিন্ন ভিডিও, ছবি কিংবা পোস্ট দেন তিনি, যা মুহূর্তেই ছড়িয়ে পড়ে নেটিজেন আর ভক্তদের মধ্যে। এবার পরী জানালেন, বড় একটা ভুল করে অনুশোচনায় ভুগছেন তিনি। সম্প্রতি এক ফেসবুক স্ট্যাটাসে বিষয়টি উল্লেখ করেছেন পরীমণি। একইসঙ্গে ভক্তদেরও সতর্ক করে নিজের ঘটনা তুলে ধরেন।

দীর্ঘ সেই পোস্টে পরী লিখেছেন, ‘একটা ভুল করেছি আমি। আমার এই পোষ্যর নাম পুটু। অনেকেই দেখে থাকবেন হয়তো। পুটু আমার সঙ্গে আছে ১০ বছর ধরে! আমার ছেলে হবার আগে ও সবসময় আমার সঙ্গে ঘেঁষে থাকত। আমার কোলের মধ্যে ঘুমাত। আমার ছেলে আসার পর থেকে পুটুকে সঙ্গে নিয়ে ঘুমাই না।’

পরী বলেন, ‘ছেলে আসার পরই পুটুর বিছানা আলাদা হয়ে গেল। প্রথম দিকে খুব কষ্ট হচ্ছিল মানিয়ে নিতে। তারপর আস্তে আস্তে একটা সময় মানিয়ে নিল। তখন থেকেই আমাদের মধ্যে একটা দূরত্ব হয়ে গেল।’

পরী লিখেছেন, ‘এরপর যখন আমার ছেলে হাঁটা শুরু করল, তখন ফ্লোরে ছেলের সঙ্গে পুটুও দৌড়ে ওর কাছে আসতে চাইত। আমি ভয় পেতাম। ভাবতাম, পুটু যদি কামড় দিয়ে দেয় বা ওর ডাকে ছেলে যদি ভয় পায়। সে-ই ভেবে পুটুকে ছেলের সামনেই ধমক দিয়ে দূরে সরিয়ে দিতাম। আজকাল হঠাৎ আমি খেয়াল করলাম, ছেলেও পুটুর সঙ্গে দূর দূর করতে থাকে। পুটুকে দেখলেই বলে, ‘এই পুটু, যাও যাও।’ আমি বুঝতে পারলাম, এটা আমারই ভুল। বাচ্চা যা দেখবে, তা-ই তো শিখবে!’

পরী আরও লিখেন, এরপরও নতুন বিপত্তি বাঁধলো! আরও একটা বড় ভুল হয়ে গেল! যেটা আমাকে অনেক গিল্টিতে ফেলে দিলো। ছেলে সব খেলনা ছেড়ে এখন যখন পুটুর সঙ্গে থাকতে চায়, পুটুর সঙ্গেই খেলতে চায়, তখন দেখলাম পুটুর ভয়টা কাটেনি! আমি চেষ্টা করছি...হয়তো ওর ভয় কাটিয়ে উঠবে।

শেষে পরী ভক্তদের উদ্দেশে লিখেন- আমার মতো এই ভুল কেউ করবেন না আশা করি। বোবা প্রাণী আর বাচ্চারা দুটোই ভীষণ কোমলমতি প্রাণ। বুঝতে দেরি হয়ে গেলো আমার!

উল্লেখ্য, দুই সন্তান ছাড়াও পরীমণির সংসারে রয়েছে একটি পোষ্য, তার নাম পুটু। প্রায় ১০ বছর যাবৎ নায়িকার বাড়িতেই বেড়ে উঠেছে এই প্রাণীটি।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

রেনু হত্যা মামলায় ১ জনের মৃত্যুদণ্ড, ৪ জনের যাবজ্জীবন
শপথ নিলেন হাইকোর্টের নতুন ২৩ বিচারপতি
অনুশোচনায় ভুগছেন পরীমণি
ভারতে বসে শেখ হাসিনার অপতৎপরতার প্রসঙ্গে যা জানাল যুক্তরাষ্ট্র
দর্শনা কেরু চিনিকলে টেন্ডার বাক্স ছিনতাই ও ভাঙচুর, থানায় মামলা
এনআইডির তথ্য ফাঁস: জয়-পলকসহ ১৯ জনের বিরুদ্ধে মামলা
কাবা শরিফের গিলাফ উপহার পেলেন ধর্ম উপদেষ্টা
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৫৬ ফিলিস্তিনি নিহত
ষষ্ঠী পূজার মধ্য দিয়ে শারদীয় দুর্গোৎসব শুরু
হাইকোর্ট বিভাগে নতুন ২৩ বিচারপতি নিয়োগ
সুনামগঞ্জের সাবেক এমপি মহিবুর রহমান গ্রেপ্তার
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৯৮১
মেট্রোরেলের মিরপুর ১০ নম্বর স্টেশন অক্টোবরেই চালু হচ্ছে
আ. লীগের ‘নিরীহ’ নেতাকর্মীরা যেন ক্ষতিগ্রস্ত না হয়: রিজভী
মন্ত্রিপরিষদ সচিব হলেন ড. শেখ আব্দুর রশিদ
গ্রেপ্তারের দুই দিন পরই মুক্ত সাবের হোসেন চৌধুরী
পনের বছরের ঝঞ্ঝাট একদিনে পরিষ্কার হবে না: স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা
টাঙ্গাইলে ডিমের বাজারে অস্থিরতা, খামারিসহ তিন আড়তদারকে জরিমানা
পদত্যাগ করলেন পিএসসির চেয়ারম্যানসহ ১৩ সদস্য
শেখ হাসিনা ভারতে, দুবাইয়ে যাওয়ার খবর গুজব: সজীব ওয়াজেদ জয়