শনিবার, ১৬ নভেম্বর ২০২৪ | ১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

আজ বিশ্ব দাড়ি দিবস

ছবি: সংগৃহীত

আজ সেপ্টেম্বর মাসের প্রথম শনিবার, বিশ্ব দাড়ি দিবস। ন্যাশনাল ডে ক্যালেন্ডারের তথ্যমতে, ২০১০ সালে দিনটির যাত্রা শুরু। দাড়িকে নাকি পৌরুষের প্রতীক হিসেবে বিবেচনা করা হয়। আবার দাড়ির মাধ্যমে একজন পুরুষের ব্যক্তিত্ব ও রুচির পরিচয়ও পাওয়া যায়। এমনকি নারীদের কাছেও পুরুষের দাড়ি একটি আকর্ষণের বস্তু।

কেউ রাখেন শখে। আবার কেউ রাখেন ধর্মীয় অনুভূতি নিয়ে। কিংবা স্টাইল সচেতন পুরুষরা-ও বর্তমান সময়ে দাড়ি রাখছেন। ধর্মীয় ঠিক থেকে বিবেচনা করলে, দাড়ি রাখা কোনো ফ্যাশন নয়, এটি ইবাদত। এটি মহানবী (সা.)-সহ অন্য সব নবী-রাসুলদের সুন্নত। সুন্নাহসম্মত দাড়ি কোনো ব্যক্তি মুসলিম হওয়ার অন্যতম নিদর্শন।

আল্লাহর রাসুল (সা.) দাড়ি রাখার আদেশ করেছেন। আবদুল্লাহ ইবনে ওমর (রা.) বলেন, ‘আল্লাহর রাসুল (সা.) মোঁচ কাটার ও দাড়ি লম্বা করার আদেশ করেছেন।’ (সহিহ মুসলিম, হাদিস : ১/১২৯)

দাড়ি নিয়ে বিখ্যাত ব্যক্তিদের মজার কাহিনিগুলোর মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট আব্রাহাম লিংকনের গল্পটি সবার আগে চলে আসে। একদিন ছোট্ট এক মেয়ের কাছ থেকে একটি চিঠি পেয়েছিলেন লিংকন। চিঠিতে লেখা ছিল, “দাড়ি রাখলে আপনাকে দেখতে সুন্দর লাগবে।” আর মেয়েটির সেই চিঠি পেয়েই দাড়ি রাখতে শুরু করেন লিংকন। এখন দাড়ি ছাড়া লিংকনকে কেমন লাগবে ভেবে দেখুন তো? এতো গেলো লিংকনের কথা।

দাড়ির জনপ্রিয়তা সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে যে আরও বেড়েছে তার প্রমাণ হালের হলিউড ও বলিউড অভিনেতা কিংবা ক্রিকেটার ও ফুটবলাররা। জেসন মোমোয়া হোক বা কার্তিক আরিয়ান, লিওনেল মেসি হোক কিংবা বিরাট কোহলি সবার নিজস্ব স্টাইল ও ব্যক্তিত্বের প্রতীক তাদের দাড়ি।

অনেকের-ই প্রশ্ন থাকে দাড়ি রাখা কি ভালো?

দাড়ি রাখার দারুণ কিছু স্বাস্থ্যগত উপকার-ও রয়েছে। ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়াকে মুখ হয়ে ভেতরে ঢুকতে বাধা দেয় দাড়ি। ফলে গলার কোনো রোগ হওয়ার ঝুঁকি কমে যায়। শরীরের তাপমাত্রা ধরে রাখতেও দাড়ির গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে।

Header Ad

বাংলাদেশ জাতীয় ফুটবল দলের রোমাঞ্চকর জয়

ছবি: সংগৃহীত

২০২৪ সালটি বাংলাদেশ জাতীয় ফুটবল দলের জন্য খুবই প্রতিকূল ছিল। ৭ ম্যাচের ৬টিতে হারের সম্মুখীন হতে হয়েছিল হাভিয়ের কাবরেরার শিষ্যদের। তবে ফিফা উইন্ডোতে মালদ্বীপের বিপক্ষে দ্বিতীয় ম্যাচে ঘুরে দাঁড়িয়ে রোমাঞ্চকর এক জয় তুলে নেয় বাংলাদেশ।

ম্যাচের শুরুতে মালদ্বীপ আক্রমণাত্মক খেলা শুরু করে, এবং বাংলাদেশের খেলোয়াড়রা নিচ থেকে বিল্ডআপ করে আক্রমণ করার চেষ্টা করে। তবে আগের ম্যাচের মতো সুবর্ণ সুযোগ তৈরি করা সম্ভব হয়নি। ২৩ মিনিটে গোল করার সুযোগ পায় মালদ্বীপ, তবে বাংলাদেশও আত্মবিশ্বাসী ছিল।

শুক্রবার (১৬ নভেম্বর) সন্ধ্যায় বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় অনুষ্ঠিত ম্যাচের শুরুতে বাংলাদেশ কিছু ভালো সুযোগ পেয়েছিল। চতুর্থ মিনিটে রাকিবের ক্রস ফাহিমের নিয়ন্ত্রণে আসেনি, এবং পঞ্চম মিনিটে ফয়সালের ক্রসে রাকিব হেড করতে পারেননি।

এরপর ১৪ মিনিটে মালদ্বীপ প্রথমবার আক্রমণ চালায়, তবে গোলরক্ষক মিতুল মার্মা দারুণ সেভ করেন। ১৯তম মিনিটে মালদ্বীপের আলি ফাসিরের জোরালো শট বারের ওপর দিয়ে চলে যায়। তবে ২৩ মিনিটে তপুর ভুল পাসের সুবাদে আলি ফাসির গোল করেন, এবং বাংলাদেশ ১-০ গোলে পিছিয়ে পড়ে।

দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতে বাংলাদেশ গোলের সুযোগ সৃষ্টি করে। ৫০ মিনিটে রাকিবের শক্তিশালী শট মালদ্বীপের গোলরক্ষক কর্নারের বিনিময়ে রক্ষা করেন। তিন মিনিট পরেই মালদ্বীপও গোলের সুযোগ পায়, তবে গোলরক্ষক মিতুল মার্মা দুর্দান্ত সেভ করেন আলি ফাসিরের হেড।

দ্বিতীয়ার্ধে উভয় দলই আক্রমণ-পাল্টা আক্রমণে খেলতে থাকে, তবে গোলের দেখা পায়নি কেউ।

৯০ মিনিটের খেলা শেষে যোগ করা সময়ে বাংলাদেশ গোল করে। শাহরিয়ার ইমনের পাস থেকে পাপন সিং বলটি জালে পাঠিয়ে দেন, এবং ম্যাচে প্রথমবারের মতো লিড পায় বাংলাদেশ। শেষ পর্যন্ত আর কোনো গোল না হলে বাংলাদেশ ২-১ গোলের জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে।

এ জয়টি বাংলাদেশের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ ছিল, কারণ এটি তাদের দুই ম্যাচের প্রীতি সিরিজ সমতায় নিয়ে আসে।

Header Ad

সশস্ত্র বাহিনীর ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা বাড়ল

ছবি: সংগৃহীত

সরকার সশস্ত্র বাহিনীর কর্মকর্তাদের ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা আরও ৬০ দিন বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। গতকাল, ১৫ নভেম্বর জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মানসুর হোসেন শনিবার (১৬ নভেম্বর) সন্ধ্যায় সংবাদমাধ্যমকে এই তথ্য নিশ্চিত করেন।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর সেনাবাহিনীর ক্যাপ্টেন ও তদুর্ব্ধ কর্মকর্তা, পাশাপাশি কোস্টগার্ড এবং বিজিবি-তে প্রেষণে কর্মরত সামরিক কর্মকর্তাদের সারা বাংলাদেশে বিশেষ এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।

এটি ফৌজদারি কার্যবিধি ১৮৯৮ এর বিভিন্ন ধারায় ক্ষমতা প্রদান করে, যা ৬০ দিন পর্যন্ত কার্যকর থাকবে।

এই ক্ষমতা দেয়া হয়েছে ফৌজদারি কার্যবিধি এর ৬৪, ৬৫, ৮৩, ৮৪, ৮৬, ৯৫(২), ১০০, ১০৫, ১০৭, ১০৯, ১১০, ১২৬, ১২৭, ১২৮, ১৩০, ১৩৩ ও ১৪২ ধারার অধীনে।

এছাড়া, ১৭ সেপ্টেম্বর সেনাবাহিনীর কর্মকর্তাদের ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা দেয়া হয়েছিল এবং এর পরবর্তী সময়ে ৩০ সেপ্টেম্বর নৌবাহিনী ও বিমান বাহিনীর কর্মকর্তাদেরও এই ক্ষমতা দেয়া হয়।

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মানসুর হোসেন জানান, ১৭ সেপ্টেম্বর জারি করা প্রজ্ঞাপনে সংশোধন এনে ‘সেনাবাহিনী’ শব্দটি পরিবর্তন করে ‘সশস্ত্র বাহিনী’ শব্দটি যোগ করা হয়েছে। তবে নতুন কোনো প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়নি, আগের প্রজ্ঞাপনেরই সংশোধন করা হয়েছে।

Header Ad

২১ নভেম্বর ঢাকা সেনানিবাস এলাকায় যান চলাচল সীমিত থাকবে

ছবি: সংগৃহীত

সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে আগামী ২১ নভেম্বর (বৃহস্পতিবার) ঢাকা সেনানিবাস এলাকায় যান চলাচল সীমিত থাকবে। সেনানিবাসে আয়োজিত বিভিন্ন কর্মসূচি নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করতে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

শনিবার (১৬ নভেম্বর) আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে শহীদ জাহাঙ্গীর গেট থেকে স্টাফ রোড পর্যন্ত প্রধান সড়কে যানজট এড়াতে কিছু বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়েছে।

--- সকাল ৭টা থেকে ১১টা পর্যন্ত
--- দুপুর ১২টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত

এই সময়গুলোতে সেনানিবাসে অবস্থানকারী ব্যক্তি এবং আমন্ত্রিত অতিথিদের যানবাহন ছাড়া অন্য সব যানবাহন চলাচল পরিহার করতে অনুরোধ করেছে আইএসপিআর।

সেনানিবাস এলাকায় যানজটমুক্ত পরিবেশ নিশ্চিত করতে এবং নিরাপত্তাজনিত কারণেই এই ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে বলে জানানো হয়।

আইএসপিআর সেনানিবাসের আশপাশের এলাকায় যাতায়াতের বিকল্প পথ ব্যবহার করতে নগরবাসীকে অনুরোধ জানিয়েছে। অনুষ্ঠানের সফল বাস্তবায়নে সবার সহযোগিতা কামনা করেছে সংস্থাটি।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বাংলাদেশ জাতীয় ফুটবল দলের রোমাঞ্চকর জয়
সশস্ত্র বাহিনীর ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা বাড়ল
২১ নভেম্বর ঢাকা সেনানিবাস এলাকায় যান চলাচল সীমিত থাকবে
সরকার পরিচালনায় অদক্ষতা জনগণ মেনে নেবে না: তারেক রহমান
ভবিষ্যতে কেউ টাকা পাচার করলে ধরা পড়বে: অর্থ উপদেষ্টা
এখনই সন্তান নিতে চাননি কাঞ্চন, শোনেননি শ্রীময়ী
যত দ্রুত নির্বাচন, ততই জনগণের কল্যাণ: মির্জা ফখরুল
টিকটকার মুন্নি হত্যা: গণধর্ষণের পর হত্যার প্রকৃত রহস্য উদঘাটন, গ্রেপ্তার ২
আফ্রিদির বিয়ের পর দীঘি বললেন ‘আল্লাহ বাঁচিয়েছে’
জানা গেল পুরুষদের নিঃসন্তান থাকার পেছনে আসল কারণ
যেভাবে শাহরুখের দেখা পেলেন বাংলাদেশি ভক্ত
ইউটিউবারের কাছে হারলেন বক্সিং কিংবদন্তি মাইক টাইসন
উত্তরাঞ্চল থেকে উপদেষ্টা নিয়োগে আলোচনা হয়নি : সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা
নবান্ন উৎসবে মুখরিত চারুকলা
পল্লবীতে ২ ছেলেকে গলা কেটে হত্যার পর বাবার আত্মহত্যার চেষ্টা
বাড়ছে শীতের প্রকোপ, ১৫ ডিগ্রির ঘরে তাপমাত্রা
পরিচালকের নেশা মিশ্রিত চকোলেট খেয়ে বিপাকে অভিনেত্রী
ডেনমার্ককে খাদের কিনারায় রেখে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন স্পেন
হোয়াইট হাউসের সর্বকনিষ্ঠ প্রেস সেক্রেটারি হচ্ছেন ক্যারোলিন লেভিট
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা ও রাষ্ট্র সংস্কারই সরকারের প্রধান চ্যালেঞ্জ: প্রধান উপদেষ্টা