সোমবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৫ | ১৫ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

রক্তের গ্রুপই বলে দেবে আপনার চরিত্র কেমন!

ছবি: সংগৃহীত

রক্তের গ্রুপের উপর না-কি অনেকটাই নির্ভর করে মানুষের ব্যাক্তিত্ব, এমনই মতামত জাপানের বিজ্ঞানীদের। এ কারণেই জাপানে রক্তের ধরনকে ‘কেটসুয়েকি-গাটা’ বলে বিবেচনা করা হয়। তারা রক্তের বিভিন্ন গ্রুপ অনুযায়ী নির্ধারণ করে থাকেন কে ভাগ্যবান বা কে কী ধরনের চাকরি পাবেন?

এমনকি কে কেমন মানুষের সঙ্গে সম্পর্কে জড়াবেন তাও না-কি রক্তের গ্রুপ জেনে বলে দেওয়া সম্ভব!

চলুন তবে নিজের রক্তের গ্রুপের সঙ্গে মিলিয়ে নিন আপনি কেমন?

যদিও এটি সুডোসাইন্স (বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণিত না হলেও বৈজ্ঞানিক তত্ত্ব হিসেবে দাবি করা হয়) তবে বিষয়টি অনেক জনপ্রিয়।

‘ও’ গ্রুপ: যাদের রক্তের গ্রুপ ও পজেটিভ বা নেগেটিভ; তারা খুবই আত্মবিশ্বাসী, দৃঢ় প্রতিজ্ঞ, দুর্দান্ত স্ট্যামিনা এবং সর্বদা হাসি-খুশি প্রকৃতির হয়ে থাকেন। এমন মানুষের উপর আপনি সহজেই নির্ভর করতে পারেন। তবে ও গ্রুপের মানুষেরা শুধু তাদের ভালো লাগার মানুষের সঙ্গে সবচেয়ে বেশি মেলামেশা করেন।

তারা কখনো কখনো অন্যের প্রতি উদাসীন থাকেন এবং নিজেকে নিয়ে বেশি ভাবেন। তবে তারা কাজ করতে কখনো আলস্যবোধ করেন না। অনেক কর্মঠ হয়ে থাকেন।

‘এ’ গ্রুপ: এ গ্রুপ রক্ত যাদের তারা অন্তর্মুখী, বুদ্ধিমান, সংরক্ষিত এবং সৎ হয়ে থাকে। তারা সবসময় পারফেক্ট থাকার এবং চলার চেষ্টা করেন। অর্থাৎ অতিরিক্ত সংবেদনশীল হয়ে থাকেন তারা। এ গ্রুপের রক্ত যাদের শরীরে বইছে; তাদের মস্কিষ্কের কর্টিসল হরমোন স্বভাবতই বেশি নিঃসরণ হয়।

এ কারণে তারা সর্বদা মানসিক চাপের মধ্যে থাকেন। কখনো কখনো খারাপ আচরণ করে থাকেন। এজন্য যোগব্যায়াম বা চিত্রকর্মের মতো কিছু শিথিল কাজকর্মের মধ্যে এ গ্রুপের মানুষদের থাকা জরুরি। তারা কোনো কাজ করার আগে দু’বার চিন্তা করেন। তারা সহজে কাউকে বিশ্বাসও করতে পারেন না।

‘বি’ গ্রুপ: বি গ্রুপের মানুষেরা অন্যদের তুলনায় বেশি সৃজনশীল, কৌতূহলী এবং সক্রিয় হয়ে থাকেন। যদিও বি গ্রুপের মানুষদের স্বভাবে স্বার্থপরতা থাকে; তবে তারা সবচেয়ে বেশি যত্নশীল। তারা মানসিকভাবে অনেক শক্ত ও স্বতন্ত্রবাদী হয়ে থাকেন।

তারা কখনো কে কি বলবে? সে ভয়ে চলেন না। নিজের মন মতো চলতে পছন্দ করেন। তারা নিজস্ব পথ খুঁজে নেন এবং নিজের নীতিতেই অবিচল থাকেন। সময়বিশেষে তারা দ্রুত সিদ্ধান্ত নেয় এবং একবার কোনো কিছুর প্রতি মনস্থির করলে সেটি করেই দম নেন!

‘এবি’ গ্রুপ: মিশ্র রক্তের গ্রুপ যাদের; তাদের বৈশিষ্ট্যও মিশ্র ঘরানার। এবি গ্রুপের মানুষেরা অন্তর্মুখী এবং বহির্মুখী উভয়ই হতে পারে। তারা কলা এবং বিজ্ঞান বিষয়ে বেশি আগ্রহী হয়ে থাকেন। তারা স্বভাবতই উচ্চাভিলাষী ও চিন্তাশীল হন। শান্তিপূর্ণ পরিবেশ পছন্দ করেন তারা।

তাদের ব্যক্তিত্বগুলো বিভিন্ন কর্মকাণ্ডের পরপরই তাদের আবেগের ভিত্তিতে দ্রুত পরিবর্তিত হয়। কখনো কখনো এমন মানুষেরা দ্বিমুখী আচরণ করে থাকেন। তাদের রক্ত মতোই, ব্যক্তিত্বেও বিরল বৈশিষ্ট্য লক্ষ্য করা যায়।

Header Ad
Header Ad

জামিন পেলেন মডেল মেঘনা আলম

মডেল মেঘনা আলম। ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর ধানমন্ডি থানায় প্রতারণা ও চাঁদাবাজির অভিযোগে দায়ের করা মামলায় জামিন পেয়েছেন মডেল মেঘনা আলম।

সোমবার (২৮ এপ্রিল) ঢাকার অতিরিক্ত মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. ছানাউল্ল্যাহ শুনানি শেষে তার জামিন মঞ্জুরের আদেশ দেন। আদালত সূত্রে জানা গেছে, মামলার অভিযোগপত্র পর্যালোচনা এবং মেঘনা আলমের আইনজীবীর আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ সিদ্ধান্ত দেওয়া হয়।

এর আগে গত ১০ এপ্রিল মডেল মেঘনা আলমকে ডিটেনশন আইনে ৩০ দিনের জন্য কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছিল আদালত। সেদিন রাত সাড়ে ১০টার দিকে তাকে আটক করে আদালতে হাজির করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। এরপর আদালতে তাকে আটক রাখার আবেদন করলে সেটি মঞ্জুর হয়।

মামলার এজাহারে বলা হয়, মেঘনা আলম ও দেওয়ান সমিরসহ অজ্ঞাতনামা আরও ২-৩ জন মিলে একটি সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্রের সক্রিয় সদস্য। এই চক্রটি বিভিন্ন সুন্দরী মেয়েদের ব্যবহার করে বাংলাদেশে কর্মরত বিদেশি কূটনীতিক ও দেশীয় ধনাঢ্য ব্যবসায়ীদের প্রেমের ফাঁদে ফেলে অবৈধ সম্পর্ক স্থাপনে উৎসাহিত করত। এরপর এসব সম্পর্কের দুর্বলতা কাজে লাগিয়ে ভিকটিমদের সম্মানহানির ভয় দেখিয়ে মোটা অঙ্কের অর্থ হাতিয়ে নেওয়া হতো।

 

মডেল মেঘনা আলম। ছবি: সংগৃহীত

এজাহারে আরও উল্লেখ করা হয়, আসামি দেওয়ান সমির 'কাওয়ালি গ্রুপ' নামে একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের সিইও এবং 'সানজানা ইন্টারন্যাশনাল' নামে একটি ম্যানপাওয়ার প্রতিষ্ঠানের মালিক। এর আগে তার 'মিরআই ইন্টারন্যাশনাল ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড' নামের একটি প্রতিষ্ঠান ছিল।

চক্রটি 'ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর' নিয়োগের নামে সুন্দরী ও আকর্ষণীয় মেয়েদের ব্যবহার করে সহজে বিদেশি কূটনীতিক ও ধনাঢ্য ব্যবসায়ীদের কাছে যাতায়াতের সুযোগ তৈরি করত। উদ্দেশ্য ছিল ব্ল্যাকমেইলের মাধ্যমে বড় অঙ্কের চাঁদা আদায় এবং দেওয়ান সমিরের ব্যক্তিগত ব্যবসাকে লাভজনক করা।

Header Ad
Header Ad

জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর গঠন করলো সরকার

ছবি: সংগৃহীত

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ইতিহাস সংরক্ষণ, আন্দোলনে নিহতদের পরিবার ও আহতদের পুনর্বাসন এবং এই গণ-অভ্যুত্থানের আদর্শকে রাষ্ট্রীয়ভাবে প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে 'জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর' গঠন করেছে বাংলাদেশ সরকার।

সোমবার (২৮ এপ্রিল ২০২৫) সরকারের পক্ষ থেকে গেজেট আকারে এ সংক্রান্ত ঘোষণা প্রকাশ করা হয়েছে। এর আগে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে এই অধিদপ্তর গঠনের জন্য একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।

প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়, গত বছরের ১২ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী নতুন অধিদপ্তর গঠনের উদ্যোগ নেওয়া হয়। সেই সিদ্ধান্ত অনুযায়ী মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনেই এই নতুন অধিদপ্তর প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে।

এর পাশাপাশি, অধিদপ্তর গঠনের প্রক্রিয়ায় গত ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪ তারিখে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা ফারুক ই আজমের সভাপতিত্বে একটি আন্তঃমন্ত্রণালয় সভা অনুষ্ঠিত হয়। ওই সভায় জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর গঠনের নীতিগত সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। পরে উপদেষ্টা পরিষদে বিষয়টি উপস্থাপিত হলে চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া হয়।

সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, এই অধিদপ্তর শুধু ইতিহাস সংরক্ষণের কাজই করবে না, বরং জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের চেতনা ও আদর্শকে রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য বিভিন্ন গবেষণা, প্রকাশনা এবং সচেতনতামূলক কর্মসূচি বাস্তবায়ন করবে। একইসঙ্গে, নিহত এবং আহতদের পরিবারদের যথাযথ পুনর্বাসন ও সহায়তার ব্যবস্থাও করা হবে।

Header Ad
Header Ad

নিরীহ কাউকে মামলা দিয়ে হয়রানি করা যাবে না: আইজিপি

ছবি: সংগৃহীত

নিরীহ কাউকে মামলা দিয়ে হয়রানি করা যাবে না বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম।


তিনি বলেন, “৫ আগস্টের পর একটি মহল উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে মূল আসামির পাশাপাশি নিরীহ মানুষকেও মামলায় আসামি করছে। এটি আমাদের দৃষ্টিগোচর হয়েছে। এ ধরনের হয়রানি সহ্য করা হবে না। পুলিশ নিরপেক্ষভাবে মামলার তদন্ত করবে এবং নিরীহ কাউকে হয়রানির শিকার হতে দেওয়া হবে না।”

সোমবার (২৮ এপ্রিল) রাজধানীর বেইলি রোডের ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এসব কথা বলেন তিনি।

সংবাদ সম্মেলনে আইজিপি জানান, আগামীকাল মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) থেকে তিন দিনব্যাপী পুলিশ সপ্তাহ-২০২৫ শুরু হচ্ছে। এবার পুলিশ সপ্তাহের উদ্বোধন করবেন বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

আইজিপি বাহারুল আলম বলেন, “এবার আমরা অনাড়ম্বরভাবে নয়, বরং বাস্তবসম্মত ও কার্যকরভাবে পুলিশ সপ্তাহ পালন করতে চাই। শুধু আনুষ্ঠানিকতা নয়, বাস্তবসম্মত পরিকল্পনার মাধ্যমে পুলিশ সদস্যদের দক্ষতা ও দায়িত্ববোধ বাড়ানো হবে।”

তিনি আরও জানান, মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের কাছ থেকে বিভিন্ন কার্যকর পরিকল্পনা ও মতামত সংগ্রহ করে সেগুলো বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেওয়া হবে। এ ছাড়া এবারের পুলিশ সপ্তাহে নাগরিক সমাজের প্রতিনিধি ও বিশিষ্টজনদের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। তারা সরাসরি পুলিশের বিভিন্ন কার্যক্রম নিয়ে তাদের মূল্যবান মতামত ও পরামর্শ প্রদান করবেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

জামিন পেলেন মডেল মেঘনা আলম
জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর গঠন করলো সরকার
নিরীহ কাউকে মামলা দিয়ে হয়রানি করা যাবে না: আইজিপি
পাকিস্তানে সামরিক হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে ভারত: নিউইয়র্ক টাইমস
ঢাকায় অটোরিকশা ও চার্জিং স্টেশন বন্ধে ডিএনসিসির অভিযান শুরু হতে যাচ্ছে
চাঁদা না দিলে রেলের কমান্ড্যান্টকে বদলির হুমকির অভিযোগ দুই ছাত্র প্রতিনিধির বিরুদ্ধে (ভিডিও)
বলিউডে সেনারা হিরো, বাস্তবে কেন জিরো ভারতীয় বাহিনী!
কুমিল্লায় বজ্রপাতে স্কুলছাত্রসহ নিহত ৪
মে মাসে শেখ হাসিনার বিচার শুরু হচ্ছে: প্রধান উপদেষ্টা
ঢাকাসহ সারাদেশে বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে
সবাই মিলে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করাই লক্ষ্য: আলী রীয়াজ
ইশরাককে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ
কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তানের ফের গোলাগুলি
টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে ৩ পরিবর্তন
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
টটেনহামকে উড়িয়ে প্রিমিয়ার লিগের চ্যাম্পিয়ন লিভারপুল
শেখ হাসিনাকে ‘চুপ’ রাখতে পারবেন না মোদি
রেফারির কাছে ক্ষমা চাইলেন মাদ্রিদের ডিফেন্ডার আন্তনিও রুদিগার
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবীন শিক্ষার্থীদের শুভেচ্ছা উপহার দিলেন ছাত্রদল নেতা
দুর্নীতির অভিযোগ তুলে দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি