বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

শীতে ত্বক সুস্থ রাখতে যেসব খাবারের বিষয়ে খেয়াল রাখবেন

ছবি সংগৃহিত

ত্বকের সুস্থতা শুধু ত্বকের যত্নে নয় প্রতিদিনের খাদ্যাভ্যাসের ওপরও নির্ভর করে। স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস আমাদের ইমিউন সিস্টেমকে বাড়িয়ে তোলা ছাড়াও ত্বককে পুনরুজ্জীবিত করে। কিছু খাবার এতোটাই স্বাস্থ্যকর যা ত্বকের স্বাস্থ্যের ওপর সরাসরি প্রভাব ফেলে। এসব খাবার বলিরেখা কমিয়ে ত্বক মসৃণ করে। আর শীত মৌসুমে স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস মেনে চলাটা বেশি দরকার। কারণ শীতে ত্বক ফ্যাকাশে ও শুষ্ক হয়ে যায়। এমনকি ময়েশ্চারাইজার ব্যবহারের পরেও শুষ্ক দেখায়।

হিমেল হাওয়া বইছে, আসছে শীত। তাই আগাম প্রস্তুতি দরকার ত্বকের জন্য। আমাদের ত্বক অত্যন্ত সংবেদনশীল। আবহাওয়া পরিবর্তনের সঙ্গে ত্বকে বিভিন্ন পরিবর্তন দেখা যায়। এ ধরনের পরিবর্তন কোনো রোগের জন্য নয়, বরং আমাদের শরীরকে আবহাওয়ার সঙ্গে খাপ খাওয়াতে সাহায্য করে। শীতকালে শরীরকে উষ্ণ রাখার জন্য ত্বক খুব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ফলে যাঁদের ত্বক শীতল আবহাওয়ার সঙ্গে খাপ খাওয়াতে পারেন না, তাঁদের ত্বকে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দেয়।

১. বেশি বেশি পানি খান

আমাদের প্রতিদিনের খাবারের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ উপাদান পানি। পানি আমাদের শরীর এবং ত্বকে হাইড্রেশনের প্রধান উৎস। পর্যাপ্ত পানি পান করলে ত্বক নরম, মসৃণ এবং কোমল থাকে। কিন্তু, পর্যাপ্ত পানি পানের অভাবে ত্বকে শুষ্কতা, বলিরেখা এবং দাগের মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে। এমনকি কম পানি পান শরীর ও ত্বককে ডিহাইড্রেটেড করে তোলে। যার ফলে ক্লান্তি বাড়ে এবং যে কাউকে বয়স্ক দেখাতে পারে।

২. গাজর

গাজর বিটা-ক্যারোটিন এবং লাইকোপেন সমৃদ্ধ। যা ত্বককে ইউভি রশ্মির ক্ষতি থেকে রক্ষা করে। যদিও শীতকালে সূর্যের আলো খুব প্রখর থাকে না। তবুও আমাদের চারপাশে ইউভি রশ্মির বিভিন্ন উৎস থাকে। গাজরের ভিটামিন এ, পটাসিয়াম এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শুষ্ক ত্বক এবং অমসৃণ ত্বকের টোন সমস্যা দূর করে।

৩. ত্বকের আর্দ্রতায় লোশন বা তেল

শীতের শুরুতে ত্বক শুষ্ক হয়ে ফেটে যায়, ঠোঁট ফেটে যায়, হাত ও পা ফেটে যেতে পারে, ফলে চুলকানিও হতে পারে। তাই ত্বক শুষ্ক হলে পেট্রোলিয়াম জেলি, অলিভ অয়েল, বডি লোশন ব্যবহার করা যায়। তবে সবচেয়ে উপকারী হলো প্রাকৃতিক অলিভ অয়েল, এতে কোনো ধরনের রাসায়নিক উপাদান মিশ্রিত থাকে না। গোসলের পর অলিভ অয়েল ব্যবহার করা ভালো। তবে শর্ষের তেল ব্যবহার করা যাবে না। চাইলে অনেক সময় বিশুদ্ধ নারকেল তেল ব্যবহার করা যায়। শীতকালে যেহেতু পানি কম ব্যবহার করা হয়, সে কারণে খোসপাঁচড়া বা চুলকানির প্রকোপ বাড়ে, যা অত্যন্ত ছোঁয়াচে। দীর্ঘদিন চুলকানি থাকলে ত্বকে বিভিন্ন ধরনের প্রদাহ হয় এবং জীবাণু সংক্রমিত হওয়ার আশঙ্কা থাকে। তাই এ ধরনের চুলকানি হলে দেরি না করে চর্মরোগ–বিশেষজ্ঞের চিকিৎসা নেওয়া দরকার, যাতে কোনো ধরনের জটিলতা না হয়।

৪. ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড

আখরোট, স্যামন এবং ম্যাকরেলের মতো মাছে পাওয়া ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড ত্বককে পুষ্ট রাখতে সহায়তা করে। এর পলিআনস্যাচুরেটেড ফ্যাট ত্বকের প্রাকৃতিক তেল উৎপাদনে সহায়তা করে। যা ত্বক হাইড্রেটেড রাখার জন্য গুরুত্বপূর্ণ।

৫. সাইট্রাস ফল

শীতকালে প্রচুর পরিমাণে তাজা রসালো এবং সতেজ সাইট্রাস ফল যেমন- কমলা, মাল্টা, আঙ্গুর পাওয়া যায়। ভিটামিন সি সমৃদ্ধ এসব ফল শীতের জন্য সুপারফুড হতে পারে। এগুলোর কিছু সাধারণ সুবিধা হলো- রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং এর ফাইবার হজম শক্তি বৃদ্ধি করে।

৬. মিষ্টি আলু

শীত মৌসুমে বাজারে মিষ্টি আলু পাওয়া যায়। মিষ্টি আলুতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে। এতে থাকা উচ্চ বিটা-ক্যারোটিন কেবল ত্বককে পুষ্টিই দেয় না বরং ত্বককে ভিতর থেকে উজ্জ্বল করে তোলে। মিষ্টি আলু রোগ প্রতিরোধে সহায়তা করে। এছাড়া, কিছু কিছু অসুস্থতা থেকে শরীরকে রক্ষা করতে মিষ্টি আলু অপরিহার্য।

৭. সবুজ শাক- সবজি

শীতে নানা ধরনের সবুজ শাক পাওয়া যায়। এর মধ্যে মেথি শাক, পালং শাক, সরিষা শাক উল্লেখযোগ্য। এসব শাকে পর্যাপ্ত পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরী উপাদান থাকে। এসব শাকে ভিটামিন সিয়ের মতো থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সেল ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া রোধ করে। সেই সঙ্গে ত্বক মলিন হয়ে যাওয়া ও ত্বকের বলিরেখা দূর করে। এছাড়া ভিটামিন সি ত্বকের উপকারী কোলাজেন তৈরিতেও ভূমিকা রাখে।

যা পরিহার করবেন

১. অতিরিক্ত চিনি দেওয়া খাবার বা মিষ্টি খাবার শরীরের মেদ বাড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে ত্বক শুষ্ক করে তোলে। এর ফলে কপালে, চোখের কোনায় বলিরেখা দেখা দিতে পারে।

২. অতিরিক্ত মাত্রায় লবণ খেলে মুখ ফোলা দেখাতে পারে, থুতনির নিচে মেদ বাড়তে পারে। যুক্তরাষ্ট্রের দ্য ন্যাশনাল হার্ট, লাং অ্যান্ড ব্লাড অ্যাসোসিয়েশনের গবেষকদের মতে, প্রতিদিন ৫০০ মিলিগ্রামের বেশি লবণ খেলে ফুলে যেতে পারে চোখের কোল। ফলে মুখ ফোলা দেখাতে পারে।

৩. দুগ্ধজাত খাবার অতিরিক্ত মাত্রায় খেলে চোখের কোণ ফুলে উঠতে পারে, বাড়তে পারে থুতনির নিচে মেদ। এ ছাড়া ব্ল্যাকহেডসের সমস্যা বাড়তে পারে যা ত্বকের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর।

৪. গ্লুটেন সমৃদ্ধ খাবারদাবার (যেমন পাউরুটি) অতিরিক্ত মাত্রায় খেলে ত্বকের প্রকৃতি বদলে যেতে পারে। গালে, কপালে ব্রণ, ফুসকুড়ি দেখা দিতে পারে। গ্লুটেন অ্যালার্জির ফলে ত্বকে ফুসকুড়ি দেখা দিতে পারে।

৫. অ্যালকোহল বা মদ্যপানের ফলে ত্বকে বলিরেখা দেখা দিতে পারে। চোখ আর মুখের ফোলা ভাব বেড়ে যেতে পারে। ডবল চিন বা থুতনির নিচে অতিরিক্ত মেদও জমতে পারে।

প্রকৃতিতে আবহাওয়ার পরিবর্তনের সঙ্গে আমাদের খাদ্যাভ্যাসেও কিছু পরিবর্তন দরকারি। শীতের সময় শুষ্ক ত্বক এবং চুল পড়াও উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। তাই এসময়ে পুষ্টি সমৃদ্ধ খাবার খেয়ে এসব সমস্যা মোকাবিলা করতে হবে।

Header Ad

‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা

ফাইল ছবি

জুলাই-আগস্টের বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে ঢাকা সেনানিবাসের সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৪ উপলক্ষে আয়োজিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে দেওয়া বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

অধ্যাপক ইউনূস বলেন, জুলাই-আগস্ট ছাত্র জনতার বিপ্লবের মধ্যে দিয়ে আমরা নতুন বাংলাদেশের সূচনা করেছি। এ নতুন দেশে আমাদের দায়িত্ব সকল মানুষকে এক বৃহত্তর পরিবারের বন্ধনে আবদ্ধ করা। কেউ কারো উপরে না, আবার কেউ কারো নিচেও না, এই ধারণা আমরা আমাদের জাতীয় জীবনে প্রতিষ্ঠিত করতে চাই।

তিনি বলেন, নতুন বাংলাদেশ গড়ার যে সুযোগ ছাত্র-জনতার সাহস ও আত্মত্যাগের বিনিময়ে সম্প্রতি আমরা অর্জন করেছি, সেটাকে কাজে লাগিয়ে আমাদের সুন্দর ও সমৃদ্ধশালী ভবিষ্যৎ গড়তে হবে। বীর মুক্তিযোদ্ধা, শহিদ, আহত এবং জীবিত ছাত্র-জনতার কাছে আমরা প্রতিজ্ঞাবদ্ধ থাকতে চাই। যে সুযোগ তারা আমাদের দিয়েছে, তার মাধ্যমে আমাদের দেশকে পৃথিবীর সামনে একটি দৃষ্টান্ত স্থাপনকারী দেশে পরিণত করতে আমরা শপথ নিয়েছি।

তিনি আরও বলেন, ছাত্র আন্দোলনে জীবন উৎসর্গ করে যারা দেশ গঠনের সুযোগ করে দিয়েছে জাতি তাদের সারা জীবন শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করবে।

বক্তব্য শেষে সেনা কর্মকর্তাদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন প্রধান উপদেষ্টা। পরে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।

Header Ad

নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু

ছবি: সংগৃহীত

নওগাঁ শহরে যানযট নিরসন ও শৃঙ্খলা ফেরাতে জেলা প্রশাসন, পুলিশ, পৌর কর্তৃপক্ষ ও রিকশা মালিক-শ্রমিকদের যৌথ উদ্যোগে বিশেষ অভিযান শুরু হয়েছে। এতে শহরে শৃঙ্খলা ফিরবে বলে আশাবাদ ব্যাক্ত করেছেন স্থানীয় কর্মকর্তারা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) অভিযানের উদ্বোধন করেন নওগাঁ পৌরসভার প্রশাসক ও স্থানীয় সরকারের উপ পরিচালক টি.এম.এ মমিন। এ সময় নওগাঁ জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট জিয়া উদ্দিন, নওগাঁ পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী সাজ্জাদ হোসেন, নওগাঁ জেলা ট্রাফিক পুলিশের পরিদর্শক আফজাল হোসেন ও অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন।

অভিযান শুরুর পর থেকেই শহরের বরুনকান্দি, মশরপুর, তাজের মোড় ও কালীতলাসহ মোট ৮ টি প্রবেশদ্বারে চেকপোস্ট বসানো হয়েছে। চেক পোষ্টগুলোতে ২ জন পুলিশ সদস্য, ২ জন ছাত্র সমন্বয়ক, ৪ জন রোভার স্কাউট সদস্য ও ২ জন রিকশা মালিক শ্রমিক প্রতিনিধিসহ মোট ১২ জন করে কাজ করছেন।

পৌর প্রশাসক জানান, নওগাঁ শহরে বৈধ যানবাহনের সংখ্যা ৪ হাজার। কিন্তু প্রতিদিন পার্শবতী বিভিন্ন এলাকা থেকে অন্তত ১০ হাজার রিকশা, ব্যাটারী চালিত অটো রিকশা ও ইজিবাইক শহরে প্রবেশ করে। এতে তীব্র যানযট ও জন মানুষের ভোগান্তি তৈরী হয়। এই দূর্ভোগ লাঘোবে জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ আব্দুল আউয়াল ও পুলিশ সুপার কুতুব উদ্দিনের দিক নির্দেশনায় যানবাহন নিয়ন্ত্রনসহ বিশেষ অভিযানের সিদ্ধান্ত গ্রহন করা হয়। বৈধ চালকদের চিহ্নিত করতে তাদের মাঝে পরিধেয় বিশেষ ধরনের জ্যাকেট প্রদান করা হচ্ছে বলেও জানান তিনি।

নওগাঁর পুলিশ সুপার কুতুব উদ্দিন বলেন, নওগাঁ শহরের যানযট দীর্ঘদিনের সমস্যা। পরিকল্পিত ভাবে এই সমস্যা দূর করতে জেলা প্রশাসন ও পুলিশ বিভাগের উদ্যোগে পৌর কর্তৃপক্ষ ও রিকশা মালিক শ্রমিক নেতৃবৃন্দদের সমন্বয়ে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে স্থানীয় বাসিন্দা ও বিভিন্ন ষ্টেক হোল্ডারদের পরামর্শ নিয়ে একটি কর্ম পরিকল্পনা গ্রহক করা হয়েছে।

এ বিষয়ে নওগাঁর জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ আব্দুল আউয়াল বলেন, অভিযান সফল ভাবে বাস্তবায়ন হলে শহরে শৃঙ্খলা ফিরে আসবে। জনগন এর সুফল পাবেন। সকলকে এই কার্যক্রমে সহযোগিতা প্রদানের আহবান জানান তিনি।

Header Ad

২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত

বক্তব্য রাখছেন উপদেষ্টা এম সাখাওয়াত হোসেন। ছবি: সংগৃহীত

প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে ২০২৬ সালের মাঝামাঝি নির্বাচন হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ অন্তর্বর্তী সরকারের নৌ পরিবহন, শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ডক্টর এম সাখাওয়াত হোসেন।

সম্প্রতি ব্রিটিশ পার্লামেন্টের হাউস অব লর্ডসে মানবাধিকার সংগঠন ‘ভয়েস ফর বাংলাদেশ’ আয়োজিত সম্মেলন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

‘ডিসকাশন অন ডেমোক্রেটিক কলাপ্স অ্যান্ড রিবিল্ডিং অব বাংলাদেশ’ শীর্ষক এই সম্মেলনে হাউস অব লর্ডসের সিনিয়র সদস্য আলেক্সান্ডার চার্লস কার্লাইল কিউসি সভাপতিত্ব করেন। ভয়েস ফর বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা ও ব্রডকাস্টার আতাউল্লাহ ফারুকের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন এম সাখাওয়াত হোসেন।

সম্মেলেনে সাবেক ব্রিটিশ মন্ত্রী পল স্কালি বলেন, বাংলাদেশে যে মানবাধিকার লঙ্ঘন হয়েছে, তার সঠিক তদন্ত শেষে যথাযথ বিচারের ব্যবস্থা করতে হবে। যাতে করে এ ধরনের ঘটনার পুররাবৃত্তি না হয়।

লর্ড হোসাইন বলেন, বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার সব সংস্কার এবং সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য যুক্তরাজ্যের কাছ থেকে সব ধরনের সহায়তা পাবে।

সম্মেলনে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানির কার্যক্রম স্বাভাবিক রাখতে সরকারকে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে আহ্বান জানান লেবার দলীয় বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ এমপি রুপা হক।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত
সাবেক এমপি শাহজাহান ওমরের বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর
১২ বছর পর সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন খালেদা জিয়া
ধামরাইয়ে শ্রমিকবাহী বাস-ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষ, নিহত ৪