শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

জ্বালানি খরচ কমাবেন যেভাবে

দ্রব্যমূল্যের ঘোড়া ছুটছে লাগামহীন। জনগণের নাভিশ্বাস উঠছে। নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম বেড়েই চলেছে, তবে সেই তুলনায় বাড়ছে না কর্মজীবীদের বেতন-ভাতা ও পারিশ্রমিক। বিপাকে পড়েছেন মানুষ। সংসারে হিসাব সামলাতে গিয়ে খাবি খাচ্ছে জনগণ। এরই মধ্যে সরকার জ্বালানি তেলের দাম বাড়িয়েছে প্রায় ৫১ শতাংশ। এ যেন ‘মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা’। তবে জীবন তো থেমে থাকবে না। যারা ব্যক্তিগত পরিবহন ব্যবহার করেন, তাদের অবশ্যই জ্বালানি খরচ কমানো প্রয়োজন। জ্বালানি খরচ কমাতে আবার অনেকেই গাড়িকে সিএনজিচালিত গাড়িতে রূপান্তর করে ফেলেন। তবে সেই সিএনজি হোক বা তেল জ্বালানির মূল্যবৃদ্ধি সেদিকেও প্রভাব ফেলছে। এজন্য গাড়ির জ্বালানি খরচ কমানোর কিছু কৌশল জেনে নিই-

* গাড়ি সব সময় স্বাভাবিক গতিতে চালান। খালি রাস্তা পেয়ে ইচ্ছে মতো গতি তুলে গাড়ি চালাবেন না। এতে গাড়ির ইঞ্জিন ও জ্বালানি উভয়ের ক্ষতি হয়। ইঞ্জিনের উপর চাপ বেশি পড়ায় জ্বালানি খরচ বেশি হবে। তাই এত তাড়াহুড়ো না করে একটা গতিসীমা ঠিক করে গাড়ি চালান।

* অনেকেই জানেন না শুধু ইঞ্জিনই নয়, গাড়ির টায়ার তেল খায়! গাড়ির টায়ারেরও তেল খাওয়ার ক্ষমতা আছে। আর এই ক্ষমতা গাড়ির টায়ার তখনি পায় যখন আপনার গাড়ির টায়ারের চাপ ঠিক থাকে না। ইনফ্ল্যাটেড টায়ার গাড়ির জ্বালানি খরচ বাড়ার একটি অন্যতম কারণ। ইনফ্ল্যাটেড টায়ার বা গাড়ির টায়ার চাপ কম থাকলে সেটি রাস্তায় স্বাভাবিক গতিতে চলতে পারে না। ফলে ইঞ্জিনের উপর চাপ পড়ে। আর ইঞ্জিনের উপর চাপ পড়লেই সে গাড়ির জ্বালানি বেশি খরচ করে ফেলে। ফলে ইনফ্ল্যাটেড টায়ারের কারণে খরচ হচ্ছে অতিরিক্ত জ্বালানি। গাড়ির টায়ারের প্রেশার সবসময় ঠিক রাখুন। মাস শেষে দেখবেন, কম ফুয়েলেই গাড়ি চলেছে আগের চাইতে বেশি পথ। অর্থাৎ মাইলেজ পাবেন বেশি।

* গাড়ির এয়ার ফিল্টার পরিচ্ছন্ন রাখুন। এতে জ্বালানি খরচ অনেকাংশেই কম হয়। অপরিচ্ছন্ন এয়ার ফিল্টারের কারণে ইঞ্জিনে বাতাস চলাচলে বাধা পায়। ফলে ইঞ্জিনের কর্মক্ষমতা কমে যায়। আর এই কারণে ইঞ্জিন বেশি তেল বা জ্বালানি খরচ করে ফেলে। এয়ার ফিল্টার পরীক্ষা করা খুবই সহজ কাজ। গাড়ির ইউজার ম্যানুয়াল দেখে ফিল্টার খুলে সূর্যের নিচে ধরুন। তারপর এর মধ্যে দিয়ে সূর্যের দিকে তাকান। যদি ফিল্টারের মধ্যে দিয়ে সূর্যরশ্মি আপনার চোখে এসে পড়ে তাহলে বুঝবেন ফিল্টার পরিষ্কার আছে, আর যদি সূর্যরশ্মি আসতে বাধা পায় বা না আসে তাহলে বুঝবেন তা পরিষ্কার করতে হবে।

* অনেকেই আছেন হুটহাট ব্রেক আর স্পিড আপ করেন। এ কাজটি ভুলেও করবেন না। এতে জাবালানি বেশি লাগে। দীর্ঘ ট্রাফিক জ্যামে পড়ে থাকলে খেয়াল করে দেখবেন, ট্রাকগুলো যত কম গতিতে হোক না কেন, চলমান থাকার চেষ্টা করে। জ্যাম ছুটলে হঠাৎ গতি বাড়ায় না, আবার জ্যাম লাগলে হুট করে ব্রেকও করে না। এতে করে ইঞ্জিনের উপর চাপ কম পড়ে এবং জ্বালানি খরচ কম হয়।

* সবসময় গাড়ির মধ্যে এসি চালিয়ে না রেখে, মাঝে মাঝে গাড়ির জানালা খুলে দিন। অফ রোড বা লং রোডে ড্রাইভ করার সময় গাড়ির জানালা খুলে একটু প্রকৃতির স্বাদ নিন। এতে করে গাড়ির জ্বালানি ব্যয় কমে যাবে।

* অনেকেই গাড়ি নতুন করতে বা হ্যান্ডেলিং ঠিক রাখতে গাড়ির চাকা বা টায়ার বদলাচ্ছেন। কিন্তু নতুন চাকার আয়তন কিন্তু পুরোনো চাকা থেকে বেশি থাকে কিছুটা হলেও। যা চোখের আন্দাজে টের পাওয়া যায় না। আবার এই শক্ত নতুন চাকাকে সঠিকভাবে পরিচালনার জন্যও ইঞ্জিনকে অতিরিক্ত শক্তি প্রয়োগ করতে হয়। ফলে টায়ার বা চাকা বদলালে জ্বালানি খরচ বাড়ে। তাই পুরোনো চাকাটি স্টকে রাখুন। দীর্ঘ পথে বা প্রয়োজনে সেটি ব্যবহার করে গাড়ির জ্বালানি খরচ কিছুটা কমাতে পারেন।

* গাড়ি পরিষ্কার পরিছন্ন রাখলে গাড়ির জ্বালানি খরচ কমে যায় অনেকটাই। গাড়ি যত পরিষ্কার পরিছন্ন থাকবে, গাড়ির ওজনও থাকবে তত অপটিমাইজড। গাড়ির তেল খরচ বেশি হওয়ার একটা কারণ গাড়ির অতিরিক্ত ওজন। মাঝে মাঝে অনেকেই গাড়িতে অতিরিক্ত পার্টস ব্যবহার করেন বা অপরিষ্কার রাখেন। এতে গাড়ির ওজন বাড়ে, বাড়ে জ্বালানি ব্যয়।

* গাড়ির জ্বালানি খরচ কমাতে ভেইকেল ট্র্যাকার ব্যবহার করতে পারেন। বর্তমানে গাড়ির তেলচুরি খুবই সাধারণ একটা বিষয়। গাড়ির তেল নিয়ে এত দুশ্চিন্তায় থাকতে হয় যে, মাঝে মাঝে গাড়ির উপরই বিরক্তি চলে আসে, এইসব বিরক্তি থেকে মুক্তি দিতে এবং গাড়ির তেল চুরি ঠেকাতে গাড়িতে ব্যবহার করতে পারেন ভেইকেল ট্র্যাকিং সার্ভিস। এতে করে আপনি আপনার গাড়ির সব কিছু মনিটর করতে পারবেন মোবাইলেই। এমনকি আপনি যদি গাড়িতে নাও থাকেন তাও গাড়ি থাকবে আপনার নজরদারিতে।

এসএন

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত