শুক্রবার, ৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ২৪ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash

আসল জামদানি শাড়ি চেনার উপায়

ছবি : সংগৃহীত

কথায় আছে, শাড়িতে নারী! বাঙালি নারীর সৌন্দর্যের অন্যতম প্রতীক শাড়ি। যেসব নারী শাড়ি পরতে ভালোবাসেন তাদের পছন্দের তালিকার শীর্ষে থাকে জামদানি শাড়ি। নান্দনিক ডিজাইন এবং দামে বেশি হওয়ার কারণে জামদানির সঙ্গে আভিজাত্য ও রুচিশীলতা–এই দুটি বিষয় জড়িয়ে আছে।

ঐতিহ্যবাহী নকশা ও বুননের কারণে ২০১৬ সালে ইউনেস্কো জামদানিকে বাংলাদেশের ভৌগোলিক নির্দেশক (জিআই) পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি দেয়।

কিন্তু আজকাল মার্কেটে ইন্ডিয়ান জামদানি, মেশিনের জামদানি নামে বিভিন্ন জামদানি বিক্রি হচ্ছে। কখনও কখনও ক্রেতা ঐতিহ্যবাহী ঢাকাই জামদানি ভেবেই কিনে ফেলছেন ভিন্ন জাতের শাড়ি।

অনেক বিক্রেতা জামদানি বলে ভারতীয় কটন, টাঙ্গাইলের তাঁত, পাবনা ও রাজশাহীর সিল্ক শাড়ি ক্রেতাদের হাতে তুলে দিচ্ছেন।

আসুন তাহলে জেনে নিই আসল জামদানি শাড়ি চেনার উপায়-

১) জামদানি শাড়ি কেনার আগে তিনটি বিষয়কে গুরুত্ব দিতে হবে- শাড়ির দাম, সুতার মান এবং কাজের সূক্ষ্মতা। আসল জামদানি শাড়ি তাঁতিরা হাতে বুনন করেন। তাই এগুলো তৈরি করা অনেক কষ্টসাধ্য ও সময়সাপেক্ষ। এগুলোর দামও অন্যান্য শাড়ির তুলনায় বেশি হয়ে থাকে।

একটি জামদানি শাড়ি তৈরি করতে দুইজন কারিগর যদি প্রতিদিন ১২ থেকে ১৪ ঘণ্টা শ্রম দেন, তাহলে ডিজাইন ভেদে পুরো শাড়ি তৈরি হতে সাত দিন থেকে ছয় মাস পর্যন্ত সময় লাগতে পারে।

সাধারণত শাড়ি তৈরির সময়, সুতার মান ও কাজের সূক্ষ্মতা বিবেচনায় একটি জামদানির দাম তিন হাজার টাকা থেকে এক লাখ বিশ হাজার টাকা কিংবা তারচেয়েও বেশি হতে পারে।

কিন্তু মেশিনে বোনা শাড়িতে তেমন সময় বা শ্রম দিতে হয় না। এজন্য দামও তুলনামূলক অনেক কম।

২) জামদানি শাড়ি হাতে বোনাড় কারণে, শাড়ির ডিজাইন হয় খুব সূক্ষ্ম এবং নিখুঁত। ডিজাইনগুলো হয় মসৃণ। কারিগর প্রতিটি সুতা হাত দিয়ে ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে বুনন করেন। সুতার কোনো অংশ বের হয়ে থাকে না। এ কারণে জামদানি শাড়ির কোনটা সামনের অংশ আর কোনটা ভেতরের অংশ, তা পার্থক্য করা বেশ কঠিন।

জামদানি শাড়ির কোনটা সামনের অংশ আর কোনটা ভেতরের অংশ সেটা পার্থক্য করা বেশ কঠিন। মেশিনে বোনা শাড়িতে কেবল জামদানির অনুকরণে হুবহু নকশা সেঁটে দেওয়া হয়। এই শাড়িগুলোর উল্টোপিঠের সুতাগুলো কাটা কাটা অবস্থায় বের হয়ে থাকে।

৩) জামদানি শাড়ি চেনার আরেকটি উপায় হতে পারে এর সুতা ও মসৃণতা যাচাই করা। জামদানি শাড়ি বয়নে সুতি ও সিল্ক সুতা ব্যবহার করা হয়ে থাকে। সুতার ব্যবহারের দিক থেকে জামদানি সাধারণ তিন ধরণের হয়ে থাকে।

ফুল কটন জামদানি: যেটা তুলার সুতা দিয়ে তৈরি করা হয়।

হাফ-সিল্ক জামদানি: যেখানে আড়াআড়ি সুতাগুলো হয় রেশমের আর লম্বালম্বি সুতাগুলো হয় তুলার।

ফুল-সিল্ক জামদানি: যেখানে দুই প্রান্তের সুতাই রেশমের হয়ে থাকে।

শাড়ি কেনার আগে এই সুতা সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া জরুরি, কেননা নকল জামদানি শাড়ি সিল্কের পরিবর্তে পলেস্টার বা নাইলনের মতো কৃত্রিম সুতা ব্যবহার করে থাকে। সুতার মান যাচাই করতে শাড়ির আঁচলের শেষ প্রান্তে কিছু সুতা বের হয়ে থাকে, সেগুলো মনোযোগ দিয়ে দেখতে হবে।

নাইলনের সুতা মসৃণ হয়, আর জামদানির সিল্ক সুতায় মাড় দেওয়া থাকায় সেটা হবে অপেক্ষাকৃত অমসৃণ। সাধারণ পিওর সিল্কের সুতা টানাটানি করলে ছিঁড়ে যায় এবং এই সুতা আগুনে পোড়ালে চুলের মতো পোড়া গন্ধ বেরোয়।

আঁচলের শেষ প্রান্তের সুতাগুলো আঙ্গুল দিয়ে মোড়ানোর পর যদি সুতাগুলো জড়িয়ে যায়, তবে সেটা সিল্ক সুতার তৈরি আর যদি সুতাগুলো যেকোনো অবস্থায় সমান থাকে, তবে তা নাইলন।

এ ছাড়া কাউন্ট দিয়ে সুতার মান বোঝানো হয়। যে সুতার কাউন্ট যত বেশি, সেই সুতা তত চিকন। আর সুতা যত চিকন, কাজ ততই সূক্ষ্ম হবে। যা ভালো মানের জামদানি শাড়ির প্রধান বৈশিষ্ট্য। জামদানি শাড়ির সুতাগুলো সাধারণত ৩২-২৫০ কাউন্টের হয়ে থাকে।
অন্যদিকে মেশিনে বোনা শাড়ির সুতা ২৪-৪০ কাউন্টের হয়ে থাকে।

জামদানির মান মূলত কাজের এই সূক্ষ্মতার ওপর নির্ভর করে। আর শাড়ি কতটা সূক্ষ্ম হবে, তা নির্ভর করে এই সুতা এবং তাঁতির দক্ষতার ওপর।

সাধারণত যে শাড়িটা কাজ যত সূক্ষ্ম, স্বাভাবিকভাবেই তার দামও তত বেশি হয়ে থাকে। আবার সুতা যত চিকন, শাড়ি বুনতে সময়ও লাগে তত বেশি। কাজেই দামও বেশি পড়ে।

তবে মেশিনে বোনা শাড়িগুলোর বুনন অনেক ঘন হয়। তাঁতে আর যাই হোক মেশিনের মত ঘন বুনন দেওয়া সম্ভব না।

৪) জামদানি শাড়িতে যে অংশটুকু কোমরে গুঁজে রাখা হয় ওই অংশে সাড়ে পাঁচ হাত পর্যন্ত কোনো পাড় বোনা থাকে না। কিন্তু মেশিনে বোনা শাড়ির পুরো অংশ জুড়েই পাড় থাকে।

৫) হাতে বোনা জামদানি ওজনে হালকা হয়ে থাকে এবং পরতেও আরামদায়ক। অন্যদিকে জামদানির ডিজাইন নকল করে মেশিনে কৃত্রিম সুতোয় তৈরি হয় বলে এই শাড়িগুলো হয় ভারি এবং খসখসে।

জামদানি শাড়ি পরতে ও সংরক্ষণ করতে সাবধানতা অবলম্বন করুন। 

টিটি/

Header Ad
Header Ad

যুক্তরাষ্ট্র থেকে ভারতীয়দের ‘হাত-পা বেঁধে’ ফেরত, তোপের মুখে মোদি সরকার

যুক্তরাষ্ট্র থেকে ভারতীয়দের ‘হাত-পা বেঁধে’ ফেরত, তোপের মুখে মোদি সরকার । ছবি: সংগৃহীত

যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফেরত পাঠানোর সময় অবৈধ ভারতীয় অভিবাসীদের হাতকড়া ও পায়ে শিকল পরানোর অভিযোগ উঠেছে, যা নিয়ে তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছে নরেন্দ্র মোদি সরকার।

গত বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) যুক্তরাষ্ট্র থেকে ১০৪ জন ভারতীয়কে সামরিক পণ্যবাহী বিমানে করে দেশে ফেরত পাঠানো হয় এবং তাদের নামানো হয় অমৃতসর বিমানবন্দরে। তবে যাত্রাপথে অভিবাসীদের হাত-পা বাঁধার ছবি ও ভিডিও প্রকাশিত হলে বিষয়টি নিয়ে দেশজুড়ে বিতর্ক ছড়িয়ে পড়ে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্স (সাবেক টুইটার)-এ ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা যায়, কয়েকজন অভিবাসীর পায়ে শিকল পরানো রয়েছে। যদিও ভিডিওটির সত্যতা নিশ্চিত করা যায়নি।

দেশে ফেরত আসা অভিবাসীরা গণমাধ্যমকে জানান, তাদের প্রতি অবমাননাকর আচরণ করা হয়েছে। এক ভুক্তভোগী বলেন, "আমাদের হাত-পা বেঁধে বন্দিশালায় নিয়ে যাওয়া হয়। এরপর হঠাৎ জানানো হয় যে আমাদের ভারতে পাঠানো হচ্ছে। দীর্ঘ ৪০ ঘণ্টার যাত্রার পর অমৃতসরে নামানোর পরই আমাদের হাতকড়া ও শিকল খোলা হয়।"

অন্য এক ব্যক্তি বলেন, "শিশুদের ছাড়া নারীসহ সবাইকে হাত-পা বেঁধে রাখা হয়। খাবার বা ওয়াশরুমে যাওয়ার সুযোগও ঠিকভাবে দেওয়া হয়নি।"

এমন ঘটনায় ভারতের বিরোধী দলগুলো পার্লামেন্টে আলোচনা চাইলেও তা নাকচ করা হয়। এর প্রতিবাদে রাহুল গান্ধী, প্রিয়াঙ্কা গান্ধীসহ বিরোধী দলের নেতারা পার্লামেন্ট চত্বরে বিক্ষোভ করেন।

বিরোধীদের চাপের মুখে বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর পার্লামেন্টে বিবৃতি দেন। তিনি বলেন, "বিমানে নিরাপত্তার স্বার্থে অভিবাসীদের নিয়ন্ত্রণে রাখতে হাতকড়া ও পায়ে বেড়ি পরানো হয়। শুধু ভারতীয়দেরই নয়, যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফেরত পাঠানো অন্যান্য দেশের নাগরিকদেরও একইভাবে আনা হয়।"

তবে বিরোধীরা অভিযোগ করেছে, ভারত সরকার এই অবমাননাকর আচরণের নিন্দাও জানায়নি। তারা প্রশ্ন তুলেছে, কেন কলম্বিয়া সরকারের মতো ভারত নিজস্ব বিমান পাঠিয়ে নাগরিকদের সম্মানজনকভাবে ফিরিয়ে আনেনি। অনেকে মনে করছেন, মোদির আসন্ন যুক্তরাষ্ট্র সফরের আগে ভারত সরকার এই ইস্যুতে বিতর্ক এড়াতে চাইছে।

Header Ad
Header Ad

নিজের কেনা বুলডোজারেই গুঁড়িয়ে গেল সাদিক আবদুল্লাহর পারিবারিক বাড়ি

বরিশালে সাবেক চিফ হুইপ আবুল হাসানাত আব্দুল্লাহ। ছবি: সংগৃহীত

বরিশালে সাবেক চিফ হুইপ আবুল হাসানাত আব্দুল্লাহর কালীবাড়ি রোডের পারিবারিক বাসভবন বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার দুপুর আড়াইটার দিকে এ ঘটনা ঘটে।

জানা গেছে, বুধবার সন্ধ্যায় ঢাকার ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভের পর বরিশালে সাবেক মন্ত্রী ও এমপিদের বাসভবন ভাঙার উদ্যোগ নেয় বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা। পরিস্থিতি আঁচ করতে পেরে সেনা সদস্যরা হাসানাত আব্দুল্লাহর বাসভবনের প্রবেশপথে অবস্থান নেন।

রাত পৌনে ১২টার দিকে ছাত্র-জনতা সেখানে পৌঁছে। প্রথমে সেনাবাহিনী বাধা দেওয়ার চেষ্টা করলেও পরে পিছু হটে। এরপর বিক্ষোভকারীরা গেট ভেঙে ভেতরে ঢুকে হাতুড়ি ও শাবল দিয়ে বাড়ি ভাঙতে শুরু করে। রাত ১২টার দিকে একটি বুলডোজার এসে পৌঁছালে সেনা সদস্যরা এর চাবি নিয়ে নেয়। তবে উত্তপ্ত বাক্য বিনিময়ের পর ছাত্রদের কাছে সেটি ফেরত দেওয়া হয়। পরে মাত্র ৪০-৪৫ মিনিটের মধ্যেই বুলডোজার দিয়ে বাড়িটি গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়।

উল্লেখ্য, পারিবারিক কোটায় মনোনয়ন পাওয়া এবং বিতর্কিত নির্বাচনে মেয়র হওয়া হাসানাত আব্দুল্লাহর বড় ছেলে সাদিক আবদুল্লাহ বরিশাল সিটি করপোরেশনের জন্য যে বুলডোজার এনেছিলেন, সেই একই বুলডোজারেই গুঁড়িয়ে দেওয়া হয় তার পৈতৃক বাড়ি। একইসঙ্গে তার মা সাহান আরা বেগমের নামে প্রতিষ্ঠিত একটি শিশু পার্কও ধ্বংস করা হয়।

বরিশাল সিটি করপোরেশনের একটি নির্ভরযোগ্য সূত্র জানায়, ২০১৮ সালে মেয়র হওয়ার পর সাদিক আবদুল্লাহ নগরের অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদের জন্য এই বুলডোজার সংগ্রহ করেছিলেন। যদিও অভিযোগ রয়েছে, এটি মূলত রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে ব্যবহৃত হয়েছে, যেখানে বিএনপি নেতাদের পাশাপাশি ছাত্রলীগের নগর সভাপতি জসিমউদ্দিনও ছিলেন। সবশেষ সেই একই বুলডোজারেই নিজের পারিবারিক বাড়ি এবং মায়ের নামে গড়া পার্ক ভাঙার নজির সৃষ্টি হলো।

Header Ad
Header Ad

‘ছাগলের ঘর’ থেকে সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান গ্রেপ্তার

রাজশাহী জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও পুঠিয়া উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আব্দুস সামাদক। ছবি: সংগৃহীত

রাজশাহী জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও পুঠিয়া উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আব্দুস সামাদকে তার নিজ বাড়ির ছাগলের ঘর থেকে গ্রেপ্তার করেছে জেলা গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) পুলিশ। বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ২টার দিকে পুঠিয়া উপজেলার নয়াপাড়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে আটক করা হয়।

পুলিশ জানায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান পরিচালিত হয়। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে আব্দুস সামাদ বাড়ির ভেতরে ছাগলের ঘরে লুকিয়ে পড়েন। পরে তল্লাশির সময় তাকে সেখান থেকে আটক করে থানায় নিয়ে যাওয়া হয়।

পুলিশ আরও জানায়, সাবেক প্রতিমন্ত্রী আব্দুল ওয়াদুদ দারার ঘনিষ্ঠ সহচর হিসেবে পরিচিত আব্দুস সামাদ দীর্ঘদিন ধরে পুঠিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের সংগঠিত করার দায়িত্ব পালন করছিলেন। তার নেতৃত্বে দলীয় নেতাকর্মীরা নাশকতার পরিকল্পনা করছিল বলে অভিযোগ রয়েছে।

এছাড়া, তিনি বিভিন্ন অনিয়ম ও অপকর্মের সঙ্গেও জড়িত ছিলেন বলে পুলিশ দাবি করেছে। নিয়োগ বাণিজ্য, চাঁদাবাজি ও অন্যান্য অবৈধ কর্মকাণ্ডে সম্পৃক্ততার অভিযোগও রয়েছে তার বিরুদ্ধে।

পুঠিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কবির হোসেন জানান, রাষ্ট্রবিরোধী কার্যকলাপ পরিচালনার জন্য দীর্ঘদিন ধরে স্থানীয় আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের সংগঠিত করছিলেন আব্দুস সামাদ। এ কারণেই তাকে আটক করা হয়েছে বলে জানান তিনি।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

যুক্তরাষ্ট্র থেকে ভারতীয়দের ‘হাত-পা বেঁধে’ ফেরত, তোপের মুখে মোদি সরকার
নিজের কেনা বুলডোজারেই গুঁড়িয়ে গেল সাদিক আবদুল্লাহর পারিবারিক বাড়ি
‘ছাগলের ঘর’ থেকে সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান গ্রেপ্তার
নতুন রূপে সেজেছে মিরপুর, চিটাগংয়ের প্রথম নাকি বরিশালের দ্বিতীয়
চলতি বছরের শেষ দিকে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে পারে: প্রধান উপদেষ্টা
টাঙ্গাইলে নসিমন কেড়ে নিল মাদ্রাসায় পড়ুয়া এক শিশুর প্রাণ
নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের সাবেক আহ্বায়ককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে ভাঙচু্রের ঘটনায় ভারতের তীব্র নিন্দা
চুয়াডাঙ্গায় আবারও বাড়ছে শীত, তাপমাত্রা নামল ১০ ডিগ্রিতে
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো গাইবান্ধা জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়
নারায়ণগঞ্জে দুর্বৃত্তদের গুলিতে স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা নিহত
আ.লীগ কর্মীদের বিশেষ ট্রেনিং, সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীরের ফোনালাপ ফাঁস!
দেশের চলমান পরিস্থিতি নিয়ে যা বলল বিএনপি
আন্তর্জাতিক আদালতের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিলেন ট্রাম্প
বনানীতে শেখ সেলিমের বাসায় অগ্নিসংযোগ, বিক্ষুব্ধ জনতার তাণ্ডব
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে মাদকসহ ৭ কিশোর আটক
এবার অভিনেত্রী সোহানা সাবা গ্রেপ্তার, নেওয়া হয়েছে ডিবি কার্যালয়ে
নওগাঁয় আওয়ামী লীগ কার্যালয়কে গণশৌচাগার ঘোষণা, খাদ্যমন্ত্রীর বাড়িতে ভাঙচুর
সাবেক সেনাপ্রধান মঈন ইউ আহমেদের বাড়িতে হামলা-অগ্নিসংযোগ
যুক্তরাষ্ট্রে প্রার্থনা প্রাতরাশে যোগ দিলেন ফখরুল-খসরু-জাইমা