শুক্রবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৫ | ১২ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

আসল জামদানি শাড়ি চেনার উপায়

ছবি : সংগৃহীত

কথায় আছে, শাড়িতে নারী! বাঙালি নারীর সৌন্দর্যের অন্যতম প্রতীক শাড়ি। যেসব নারী শাড়ি পরতে ভালোবাসেন তাদের পছন্দের তালিকার শীর্ষে থাকে জামদানি শাড়ি। নান্দনিক ডিজাইন এবং দামে বেশি হওয়ার কারণে জামদানির সঙ্গে আভিজাত্য ও রুচিশীলতা–এই দুটি বিষয় জড়িয়ে আছে।

ঐতিহ্যবাহী নকশা ও বুননের কারণে ২০১৬ সালে ইউনেস্কো জামদানিকে বাংলাদেশের ভৌগোলিক নির্দেশক (জিআই) পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি দেয়।

কিন্তু আজকাল মার্কেটে ইন্ডিয়ান জামদানি, মেশিনের জামদানি নামে বিভিন্ন জামদানি বিক্রি হচ্ছে। কখনও কখনও ক্রেতা ঐতিহ্যবাহী ঢাকাই জামদানি ভেবেই কিনে ফেলছেন ভিন্ন জাতের শাড়ি।

অনেক বিক্রেতা জামদানি বলে ভারতীয় কটন, টাঙ্গাইলের তাঁত, পাবনা ও রাজশাহীর সিল্ক শাড়ি ক্রেতাদের হাতে তুলে দিচ্ছেন।

আসুন তাহলে জেনে নিই আসল জামদানি শাড়ি চেনার উপায়-

১) জামদানি শাড়ি কেনার আগে তিনটি বিষয়কে গুরুত্ব দিতে হবে- শাড়ির দাম, সুতার মান এবং কাজের সূক্ষ্মতা। আসল জামদানি শাড়ি তাঁতিরা হাতে বুনন করেন। তাই এগুলো তৈরি করা অনেক কষ্টসাধ্য ও সময়সাপেক্ষ। এগুলোর দামও অন্যান্য শাড়ির তুলনায় বেশি হয়ে থাকে।

একটি জামদানি শাড়ি তৈরি করতে দুইজন কারিগর যদি প্রতিদিন ১২ থেকে ১৪ ঘণ্টা শ্রম দেন, তাহলে ডিজাইন ভেদে পুরো শাড়ি তৈরি হতে সাত দিন থেকে ছয় মাস পর্যন্ত সময় লাগতে পারে।

সাধারণত শাড়ি তৈরির সময়, সুতার মান ও কাজের সূক্ষ্মতা বিবেচনায় একটি জামদানির দাম তিন হাজার টাকা থেকে এক লাখ বিশ হাজার টাকা কিংবা তারচেয়েও বেশি হতে পারে।

কিন্তু মেশিনে বোনা শাড়িতে তেমন সময় বা শ্রম দিতে হয় না। এজন্য দামও তুলনামূলক অনেক কম।

২) জামদানি শাড়ি হাতে বোনাড় কারণে, শাড়ির ডিজাইন হয় খুব সূক্ষ্ম এবং নিখুঁত। ডিজাইনগুলো হয় মসৃণ। কারিগর প্রতিটি সুতা হাত দিয়ে ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে বুনন করেন। সুতার কোনো অংশ বের হয়ে থাকে না। এ কারণে জামদানি শাড়ির কোনটা সামনের অংশ আর কোনটা ভেতরের অংশ, তা পার্থক্য করা বেশ কঠিন।

জামদানি শাড়ির কোনটা সামনের অংশ আর কোনটা ভেতরের অংশ সেটা পার্থক্য করা বেশ কঠিন। মেশিনে বোনা শাড়িতে কেবল জামদানির অনুকরণে হুবহু নকশা সেঁটে দেওয়া হয়। এই শাড়িগুলোর উল্টোপিঠের সুতাগুলো কাটা কাটা অবস্থায় বের হয়ে থাকে।

৩) জামদানি শাড়ি চেনার আরেকটি উপায় হতে পারে এর সুতা ও মসৃণতা যাচাই করা। জামদানি শাড়ি বয়নে সুতি ও সিল্ক সুতা ব্যবহার করা হয়ে থাকে। সুতার ব্যবহারের দিক থেকে জামদানি সাধারণ তিন ধরণের হয়ে থাকে।

ফুল কটন জামদানি: যেটা তুলার সুতা দিয়ে তৈরি করা হয়।

হাফ-সিল্ক জামদানি: যেখানে আড়াআড়ি সুতাগুলো হয় রেশমের আর লম্বালম্বি সুতাগুলো হয় তুলার।

ফুল-সিল্ক জামদানি: যেখানে দুই প্রান্তের সুতাই রেশমের হয়ে থাকে।

শাড়ি কেনার আগে এই সুতা সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া জরুরি, কেননা নকল জামদানি শাড়ি সিল্কের পরিবর্তে পলেস্টার বা নাইলনের মতো কৃত্রিম সুতা ব্যবহার করে থাকে। সুতার মান যাচাই করতে শাড়ির আঁচলের শেষ প্রান্তে কিছু সুতা বের হয়ে থাকে, সেগুলো মনোযোগ দিয়ে দেখতে হবে।

নাইলনের সুতা মসৃণ হয়, আর জামদানির সিল্ক সুতায় মাড় দেওয়া থাকায় সেটা হবে অপেক্ষাকৃত অমসৃণ। সাধারণ পিওর সিল্কের সুতা টানাটানি করলে ছিঁড়ে যায় এবং এই সুতা আগুনে পোড়ালে চুলের মতো পোড়া গন্ধ বেরোয়।

আঁচলের শেষ প্রান্তের সুতাগুলো আঙ্গুল দিয়ে মোড়ানোর পর যদি সুতাগুলো জড়িয়ে যায়, তবে সেটা সিল্ক সুতার তৈরি আর যদি সুতাগুলো যেকোনো অবস্থায় সমান থাকে, তবে তা নাইলন।

এ ছাড়া কাউন্ট দিয়ে সুতার মান বোঝানো হয়। যে সুতার কাউন্ট যত বেশি, সেই সুতা তত চিকন। আর সুতা যত চিকন, কাজ ততই সূক্ষ্ম হবে। যা ভালো মানের জামদানি শাড়ির প্রধান বৈশিষ্ট্য। জামদানি শাড়ির সুতাগুলো সাধারণত ৩২-২৫০ কাউন্টের হয়ে থাকে।
অন্যদিকে মেশিনে বোনা শাড়ির সুতা ২৪-৪০ কাউন্টের হয়ে থাকে।

জামদানির মান মূলত কাজের এই সূক্ষ্মতার ওপর নির্ভর করে। আর শাড়ি কতটা সূক্ষ্ম হবে, তা নির্ভর করে এই সুতা এবং তাঁতির দক্ষতার ওপর।

সাধারণত যে শাড়িটা কাজ যত সূক্ষ্ম, স্বাভাবিকভাবেই তার দামও তত বেশি হয়ে থাকে। আবার সুতা যত চিকন, শাড়ি বুনতে সময়ও লাগে তত বেশি। কাজেই দামও বেশি পড়ে।

তবে মেশিনে বোনা শাড়িগুলোর বুনন অনেক ঘন হয়। তাঁতে আর যাই হোক মেশিনের মত ঘন বুনন দেওয়া সম্ভব না।

৪) জামদানি শাড়িতে যে অংশটুকু কোমরে গুঁজে রাখা হয় ওই অংশে সাড়ে পাঁচ হাত পর্যন্ত কোনো পাড় বোনা থাকে না। কিন্তু মেশিনে বোনা শাড়ির পুরো অংশ জুড়েই পাড় থাকে।

৫) হাতে বোনা জামদানি ওজনে হালকা হয়ে থাকে এবং পরতেও আরামদায়ক। অন্যদিকে জামদানির ডিজাইন নকল করে মেশিনে কৃত্রিম সুতোয় তৈরি হয় বলে এই শাড়িগুলো হয় ভারি এবং খসখসে।

জামদানি শাড়ি পরতে ও সংরক্ষণ করতে সাবধানতা অবলম্বন করুন। 

টিটি/

Header Ad
Header Ad

ভারত ও পাকিস্তানের সেনাবাহিনীর মধ্যে গোলাগুলি

ছবি: সংগৃহীত

ভারত ও পাকিস্তানের সেনাবাহিনীর মধ্যে গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। বৃহস্পতিবার (২৪ এপ্রিল) রাতে জম্মু-কাশ্মীরের লাইন অব কন্ট্রোলে (এলওসি) দুই পক্ষের মধ্যে এই গুলিবিনিময় হয়।

সামরিক সূত্রের বরাত দিয়ে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি এ তথ্য জানিয়েছে।

ভারতীয় সেনাবাহিনীর দাবি, পাকিস্তানি সেনাবাহিনী প্রথমে ভারতের কয়েকটি পোস্ট লক্ষ্য করে গুলি চালায়। জবাবে ভারতের সেনাবাহিনীও গুলি চালিয়েছে।

সূত্রগুলো আরও দাবি করেছে, ভারতের নিরাপত্তা বাহিনী কার্যকরভাবে জবাব দিয়েছে। তবে এতে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।

মঙ্গলবার ভারতশাসিত জম্মু ও কাশ্মীরের পাহেলগামে হামলায় ২৬ পর্যটক নিহত হওয়ার কয়েক দিন পর দুই দেশের মধ্যে এই গোলাগুলির ঘটনা ঘটল। ভারত সরকার এই হামলার জন্য পাকিস্তানকে দায়ী করেছে, যদিও ইসলামাবাদ এই দাবি তীব্রভাবে অস্বীকার করে এবং ‘ফলস ফ্ল্যাগ অপারেশন’ হিসেবেও অভিহিত করেছে।

হামলার পরদিন বুধবার প্রতিবেশী দেশটির নাগরিকদের ভিসা বাতিল ও সিন্ধু পানি চুক্তি স্থগিতসহ বেশ কিছু পদক্ষেপ নেয় ভারত।

ভারতের পদক্ষেপের জবাবে পাকিস্তানও কিছু কঠোর পদক্ষেপ নিয়েছে। ভারতীয়দের ভিসা বাতিল, দেশটির সঙ্গে বাণিজ্য স্থগিত, ভারতের বিমানের জন্য আকাশসীমা বন্ধসহ বুধবার বেশ কয়েকটি পালটা পদক্ষেপের ঘোষণা দিয়েছে ইসলামাবাদ। পালটাপালটি এসব পদক্ষেপে দেশ দুটির মধ্যে নতুন করে উত্তেজনা দেখা দিয়েছে যা হয়তো সামরিক সংঘাতে গড়াতে পারে বলে শঙ্কা করা হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

এবার ভারতীয়দের সকল ভিসা স্থগিত করল পাকিস্তান

ছবি: সংগৃহীত

ভারত-শাসিত কাশ্মিরে হামলায় ২৬ জন পর্যটক নিহত হওয়ার পর ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা বেড়ে গেছে এবং এরই প্রেক্ষিতে ভারতের বিরুদ্ধে পাল্টা তথা সমানুপাতিক ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে পাকিস্তান।

ইসলামাবাদ তাৎক্ষণিকভাবে ভারতীয় নাগরিকদের দেওয়া সমস্ত ভিসা স্থগিত করেছে। এর পাশাপাশি প্রতিবেশী ভারতের কিছু কূটনীতিককে বহিষ্কার করেছে এবং ভারতীয় বিমানের জন্য পাকিস্তানি আকাশসীমা বন্ধ করে দিয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২৪ এপ্রিল) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি।

সংবাদমাধ্যমটি বলছে, কাশ্মিরের পেহেলগামে পর্যটকদের ওপর ভয়াবহ হামলার পর ভারত-পাকিস্তান সম্পর্ক আবারও চরম উত্তেজনায় পৌঁছেছে। গত মঙ্গলবারের ওই হামলায় একদল বন্দুকধারী পর্যটকদের ওপর গুলি চালায়, যাতে ২৬ জন প্রাণ হারান। নিহতদের মধ্যে অধিকাংশই ভারতের বিভিন্ন রাজ্যের বাসিন্দা ছিলেন।

ঘটনাটিকে গত কয়েক বছরের মধ্যে কাশ্মিরে সবচেয়ে প্রাণঘাতী হামলা হিসেবে মনে করা হচ্ছে। হামলার পর ভারত পাকিস্তানের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্কের স্তর কমিয়ে আনে এবং একাধিক পদক্ষেপ নেয়, যার মধ্যে—দুই দেশের মধ্যে চলাচলের প্রধান স্থলপথ আটারি-ওয়াঘা সীমান্ত বন্ধ করে দেওয়া, পাকিস্তানি নাগরিকদের জন্য ভারতীয় ভিসা বন্ধ করে দেওয়া এবং ৬০ বছরের পুরোনো সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিতের ঘোষণাও রয়েছে।

জবাবে পাকিস্তানও বেশ কিছু পাল্টা কড়া সিদ্ধান্ত নেয়। দেশটি ভারতের সব ফ্লাইটের জন্য পাকিস্তানের আকাশপথ বন্ধ করে দেয়, দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য স্থগিত করে। এছাড়া ইসলামাবাদে ভারতীয় হাইকমিশনে কর্মরত কূটনীতিকের সংখ্যা ৩০ জনে নামানোর নির্দেশ দেওয়ার পাশাপাশি ভারতীয় নৌ, বিমান ও সামরিক উপদেষ্টাদের ৩০ এপ্রিলের মধ্যে পাকিস্তান ছাড়তে বরঅ হয়েছে।

এদিকে কাশ্মিরজুড়ে পুলিশ অভিযান চালিয়ে প্রায় ১৫০০ জনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করেছে বলে জানিয়েছে বিবিসি। কয়েকদিন ধরে বন্ধ থাকা স্কুল, দোকানপাট ও ব্যবসা এখন ধীরে ধীরে খুলতে শুরু করেছে।

অন্যদিকে হামলার এই ঘটনার পর ভারতের বিভিন্ন জায়গায় কাশ্মিরি মুসলিম শিক্ষার্থীদের হয়রানির অভিযোগ উঠেছে। জম্মু-কাশ্মির ছাত্র সংঘের প্রধান নাসির খুইহামি জানিয়েছেন, উত্তরাখণ্ডে একটি কট্টর হিন্দুত্ববাদী গোষ্ঠীর পক্ষ থেকে কাশ্মিরি শিক্ষার্থীদের মারধরের হুমকি দিয়ে একটি ভিডিও ছড়িয়েছে।

যদিও এই ভিডিওগুলোর সত্যতা স্বাধীনভাবে যাচাই করা যায়নি বলে জানিয়েছে বিবিসি।

Header Ad
Header Ad

শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিনের স্ত্রী জাহানারা আবেদিন মারা গেছেন

শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিনের স্ত্রী জাহানারা আবেদিন । ছবি: সংগৃহীত

শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিনের স্ত্রী জাহানারা আবেদিন মারা গেছেন। বৃহস্পতিবার দুপুর ২টার দিকে রাজধানীতে নিজ বাসায় তিনি মারা যান। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৯৪ বছর।

জাহানারা আবেদিনের ছোট ছেলে মাইনুল আবেদিন গণমাধ্যমকে মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ‘আমার মা দুপুর ২টার দিকে রাজধানীতে নিজ বাসায় মারা যান। তিনি ডিমেনশিয়াসহ বার্ধক্যজনিত জটিলতায় ভুগছিলেন।’

জাহানারা আবেদিন তিন ছেলে, আত্মীয়স্বজন, বন্ধুবান্ধব এবং শুভাকাঙ্ক্ষী রেখে গেছেন। তার মরদেহ বারডেমের হিমঘরে রাখা হয়েছে বলে জানিয়েছেন তার ছেলে মইনুল।

মইনুল বলেন, ‘আমার ভাই এবং আত্মীয়রা শনিবার ঢাকায় আসার পর রোববার তার জানাজা এবং দাফনের সম্ভাবনা রয়েছে’।

তার মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক নিয়াজ আহমেদ খান।

এক শোকবার্তায় ভিসি বলেন, ‘শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিনের সাফল্যে জাহানারা আবেদিনের অবদান অসাধারণ’।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ভারত ও পাকিস্তানের সেনাবাহিনীর মধ্যে গোলাগুলি
এবার ভারতীয়দের সকল ভিসা স্থগিত করল পাকিস্তান
শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিনের স্ত্রী জাহানারা আবেদিন মারা গেছেন
সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের জামাতাকে অবসরে পাঠালো সরকার
পারভেজ হত্যার ঘটনায় সেই দুই নারী শিক্ষার্থী গ্রেপ্তার
আমাদের মধ্যে হিংসা নেই, আমরা আওয়ামী লীগ নই: রুমিন ফারহানা
পাকিস্তানে ঢুকে আটক বিএসএফ জওয়ান, দু’দেশের সীমান্তে ফের উত্তেজনা
টাঙ্গাইলে ফাঁকা গুলি ছু‌ড়ে ৭৮ লাখ টাকা ডাকাতি, গ্রেফতার ২
পাবনায় ইজিবাইক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে ২ এসএসসি পরীক্ষার্থী নিহত
পাকিস্তানের আকাশে ঢুকতে পারবে না ভারতীয় বিমান, নতুন চাপে মোদি
টানা ৫ দিন চুয়াডাঙ্গায় বইছে তাপপ্রবাহ, বিপর্যস্ত জনজীবন
বাংলাদেশ সফর স্থগিত করলেন পাকিস্তান পররাষ্ট্রমন্ত্রী
আমাদের নিয়ত পরিষ্কার, যা কমিটমেন্ট করেছি তা বাস্তবায়ন করবো: তারেক রহমান
টাইমস হায়ার এডুকেশন র‍্যাঙ্কিং: দেশের শীর্ষে বুয়েট ও ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়
অশ্লীলতা ছড়ানোর অভিযোগে ডা. জাহাঙ্গীর কবির-তাসনিম জারার বিরুদ্ধে আইনি নোটিশ (ভিডিও)
তন্ময়সহ শেখ পরিবারের ৪ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
চলতি বছরে দেশে আরো ৩০ লাখ মানুষ দরিদ্র হতে পারে: বিশ্বব্যাংক
৮ দিন পর মুক্তি পেলেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অপহৃত ৫ শিক্ষার্থী
পাকিস্তানের সঙ্গে কখনও দ্বিপাক্ষিক সিরিজ খেলবে না ভারত
৮ দিনের নোটিশে সরকারি কর্মচারীদের চাকরিচ্যুত করা যাবে তদন্ত ছাড়াই