বৃহস্পতিবার, ১৪ নভেম্বর ২০২৪ | ২৯ কার্তিক ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলায় খালেদা জিয়ার ১০ বছরের সাজা স্থগিত

বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। ছবি: সংগৃহীত

জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় ১০ বছরের সাজার বিরুদ্ধে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার লিভ টু আপিল (আপিলের অনুমতি চেয়ে করা আবেদন) মঞ্জুর করেছেন আপিল বিভাগ। এই মামলায় খালেদা জিয়াকে দেওয়া ১০ বছরের সাজা স্থগিত করেছেন আদালত।

সোমবার (১১ নভেম্বর) আপিল বিভাগের জ্যেষ্ঠ বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলামের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের বিচারপতির বেঞ্চে এ আদেশ দেন।

২০০৮ সালের জুলাই মাসে খালেদা জিয়াসহ মোট ছয়জনের বিরুদ্ধে ঢাকার রমনা থানায় মামলাটি করেছিল দুর্নীতি দমন কমিশন। মামলায় অরফানেজ ট্রাস্টের নামে সরকারি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ আনা হয়। তদন্ত শেষে ২০০৯ সালে মামলার অভিযোগপত্র দেওয়া হলেও ২০১৪ সালের মার্চে মামলার অভিযোগ গঠন করা হয়।

এরপর ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি মামলায় খালেদা জিয়াকে ৫ বছরের সাজা ও অর্থদণ্ড দেয় বিচারিক আদালত। এই রায়ের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আপিল করেন খালেদা জিয়া। এই আপিলের ওপর শুনানি শেষে হাইকোর্ট খালেদা জিয়ার সাজা বাড়িয়ে ১০ বছর করেন।

হাইকোর্টের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশের পর ২০১৯ সালে আপিল বিভাগে পৃথক দুটি লিভ টু আপিল করেন খালেদা জিয়া। দীর্ঘদিন পর গতকাল (রোববার) এ বিষয়ে শুনানি হয়। শুনানিতে দুদক আইনজীবী আসিফ হাসান বলেন, ট্রাস্টের টাকা খালেদা জিয়া আত্মসাৎ করেননি। টাকা ট্রাস্টের ফান্ডেই আছে। শুনানি শেষে এ বিষয়ে আদেশের জন্য সোমবার (১১ নভেম্বর) দিন ধার্য করেন আপিল বিভাগ।

এদিকে আওয়ামী সরকারের পতনের পর দুই মামলায় (অরফানেজ ট্রাস্ট এবং চ্যারিটেবল ট্রাস্ট) খালেদা জিয়ার দণ্ড মওকুফ করেছিলেন রাষ্ট্রপতি।

তবে দণ্ড মওকুফের পরেও আপিল শুনানি কেন? এমন প্রশ্নে খালেদা জিয়ার আইনজীবীরা জানান, খালেদা জিয়া আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। রাষ্ট্রপতি মওকুফ করেছেন। সেখানে ক্ষমার কথা আছে। খালেদা জিয়া ক্ষমার প্রতি বিশ্বাসী নন। তিনি অপরাধ করেননি। তাই আইনগতভাবে আদালতের মাধ্যমে মামলা দুটি নিষ্পত্তি করতে আমাদের নির্দেশনা দিয়েছেন।

Header Ad

‘সব শালারা বাটপার’ স্লোগান কি নাহিদকে ইঙ্গিত করে, যা বলছেন জবি শিক্ষার্থীরা

ছবি: সংগৃহীত

উপদেষ্টা নাহিদ ইসলামের উপস্থিতিতে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) শিক্ষার্থীরা যে স্লোগান দিয়েছিল সেটা নিয়ে বিতর্কের সৃষ্টি হয়েছে। তবে শিক্ষার্থীরা জানিয়েছে এই স্লোগান উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম কিংবা অন্তর্বর্তী সরকারকে ইঙ্গিত করে বলা হয়নি। স্লোগানটি ছিল মূলত ফ্যাসিবাদ আমলে নিয়োগপ্রাপ্ত দুর্নীতিবাজ ঠিকাদার ও প্রশাসনের বিরুদ্ধে।

বুধবার (১৩ নভেম্বর) ক্যাম্পাসস্থ শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে ওই স্লোগানের ব্যাখ্যা দেন আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের প্রতিনিধিরা।

এ সময় রাকিব হাসান নামে এক শিক্ষার্থী প্রতিনিধি বলেন, বিগত ছয় বছরে তারা দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের জমি অধিগ্রহণ করতে পারেনি। প্রকল্পের মেয়াদ চারবার বৃদ্ধি করেও কাজ শেষ করতে পারেনি। উল্টো তারা নিজেদের পকেট ভারীসহ রীতিমতো পুকুর চুরির ঘটনা ঘটিয়েছে। যা কোনভাবেই উপদেষ্টা নাহিদকে কিংবা অন্তর্বর্তী সরকারকে ইঙ্গিত করা হয়নি।

তিনি বলেন, দুঃখের বিষয় হল সাবেক স্বৈরাচার সরকারের প্রেতাত্মারা এটা নিয়ে বিভিন্নভাবে ষড়যন্ত্র করছে। সুযোগ নেওয়ার চেষ্টা করছে। তাদের স্পষ্ট ভাষায় বলতে চাই- আপনারা আমাদের ঐক্যের ফাটল ধরাতে পারবেন না। আমরা দেশের স্বার্থে স্বৈরাচার দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ গড়ে তুলবো।

এ সময় আন্দোলনের মুখপাত্র তৌসিব মাহমুদ সোহান বলেন, ফেসবুকের কিছু পেজে বিষয়টি ভুলভাবে প্রচার করা হচ্ছে। মূলত স্বৈরাচারের দালালরাই এটিকে ভুলভাবে ব্যাখ্যা করছে।

এর আগে গত সোমবার সচিবালয়ের সামনে আবাসন সংকট সমাধানসহ ৫ দফা দাবিতে আন্দোলন শুরু করেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় সাধারণ শিক্ষার্থীরা। সেখানে শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে শিক্ষা উপদেষ্টা নাহিদ ইসলামের বিরুদ্ধে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করার অভিযোগ উঠে। শিক্ষার্থীদের ‘সব শালারা বাটপার, আর্মি হবে ঠিকাদার’ স্লোগানটি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সমালোচনা দেখা যায়। পরবর্তীতে সাধারণ শিক্ষার্থীরা দাবি করেন, তারা উপদেষ্টা নাহিদকে নয় বরং দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে স্লোগান দিয়েছিল। এদিকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে উপদেষ্টা নাহিদকে সমর্থন করে হ্যাশট্যাগে ‘উই আর নাহিদ’ পোস্ট দিতে দেখা যাচ্ছে।

Header Ad

সংবিধানে গণভোট পুনঃপ্রবর্তনের আহ্বান জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান। ছবি: সংগৃহীত

সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনী কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না, এ মর্মে জারি করা রুলের শুনানিতে সংবিধানে গণভোটের বিধান পুনঃপ্রবর্তনের আহ্বান জানিয়েছেন অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান।

হাইকোর্টে তিনি বলেন, "সংবিধানের ১৪২ অনুচ্ছেদে গণভোটের বিধান ছিল, যা পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে বাতিল করা হয়েছিল। আমরা এই গণভোটের বিধানটি বহাল চাই। যারা অস্বচ্ছ পন্থায় নির্বাচিত হয়েছিলেন, তাদের ভোটে এই বিধান বাতিল হয়েছিল।"

বুধবার (১৩ নভেম্বর) হাইকোর্টের বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চে এসব বক্তব্য তুলে ধরেন অ্যাটর্নি জেনারেল।

শুনানিতে তিনি আরও বলেন, সংবিধানের ৭(খ) অনুচ্ছেদের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে ধ্বংস করা হয়েছে। "সংবিধানের মূলনীতি হলো গণতন্ত্র, সমাজতন্ত্র নয়। আমরা সমাজতন্ত্র বাদ দিতে চাই। কেউ শেখ মুজিবুর রহমানের অবদানকে অস্বীকার করে না, তবে জাতির পিতা হিসেবে স্বীকৃতির বিষয়টি বিতর্কিত। স্বাধীনতার পর তৈরি করা সংবিধানে জাতির পিতার উল্লেখ ছিল না; এটি পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে যুক্ত করা হয়েছে। ফলে কেউ এর বিরোধিতা করলে রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগ আনা হয়, যা সংবিধানের মৌলিক চেতনার পরিপন্থি।"

তিনি সংবিধানের ৬ অনুচ্ছেদ বাতিলের আবেদন জানিয়ে বলেন, ভাষার ভিত্তিতে জাতীয় পরিচয় নির্ধারণ বিশ্বে বিরল, এবং এটি বিভেদের সৃষ্টি করেছে। এছাড়া ৭ (ক) ও ৭ (খ) অনুচ্ছেদ গণতন্ত্রকে ধ্বংসের উদ্দেশ্যে সংযোজন করা হয়েছে এবং স্বৈরশাসনের দীর্ঘায়িতকরণের জন্য তা প্রণয়ন করা হয়েছে। এটি আইনের শাসনের পরিপন্থি।

ধর্মনিরপেক্ষতা নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য করে অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, সংবিধানের ৮ অনুচ্ছেদে ধর্মনিরপেক্ষতার বিষয়টি যুক্ত করার প্রয়োজন নেই। দেশের প্রায় ৯০ শতাংশ মানুষ মুসলমান, এবং সংবিধানে আল্লাহর প্রতি আস্থা ও বিশ্বাসের উল্লেখ পূর্বের মতো রাখা উচিত।

তিনি আরও উল্লেখ করেন, বাঙালি জাতীয়তাবাদের ধারণা ৯ অনুচ্ছেদে সন্নিবেশিত হয়েছে, যা অন্যান্য ধারণার সঙ্গে সাংঘর্ষিক।

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিলের বিষয়ে তিনি বলেন, "এটি বাতিলের ফলে জনগণের মৌলিক অধিকার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। পঞ্চদশ সংশোধনী মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, ৯০’ এর গণঅভ্যুত্থান এবং ২৪-এর জুলাই বিপ্লবের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। এটি বাতিল না হলে শহীদদের আত্মা শান্তি পাবে না।"

উল্লেখ্য, ২০১১ সালের ৩০ জুন জাতীয় সংসদে পঞ্চদশ সংশোধনী পাস করা হয়। এই সংশোধনীর মাধ্যমে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিল করা হয় এবং শেখ মুজিবুর রহমানকে জাতির পিতা হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়। এছাড়া, নারীদের জন্য সংরক্ষিত আসনের সংখ্যা ৪৫ থেকে বাড়িয়ে ৫০ করা হয়।

Header Ad

জেনেভায় আইন উপদেষ্টাকে হেনস্তার ঘটনায় লেবার কাউন্সেলর দেশে ফেরত, চাকরিচ্যুত লোকাল স্টাফ

জেনেভায় আইন উপদেষ্টাকে হেনস্তার ঘটনায় লেবার কাউন্সেলর দেশে ফেরত, চাকরিচ্যুত লোকাল স্টাফ। ছবি: সংগৃহীত

সুইজারল্যান্ডের জেনেভা বিমানবন্দরের সামনে আইএলও’র বৈঠকে অংশ নিতে যাওয়া বাংলাদেশের আইন উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুলকে সম্প্রতি হেনস্তার শিকার হতে হয়েছে। আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার (আইএলও) গভর্নিং বডি এবং গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠকে যোগ দিতে জেনেভা সফরে গেলে এই অপ্রীতিকর ঘটনার মুখোমুখি হন তিনি।

জেনেভায় আসিফ নজরুলের সঙ্গে ঘটে যাওয়া ঘটনাকে সরকারের উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হামলা হিসেবে সন্দেহ করছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। গুরুত্বপূর্ণ উপদেষ্টাকে হেনস্তার এ ঘটনায় দ্রুত তদন্তে নেমেছে মন্ত্রণালয় এবং এর সঙ্গে যারা যুক্ত থাকতে পারে তাদের চিহ্নিত করার জন্য দূতাবাসকে ব্যাখ্যা দিতে বলা হয়েছে।

মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা পাওয়ার পরপরই বাংলাদেশ দূতাবাস ও স্থায়ী মিশন তথ্য সংগ্রহ করে ঢাকায় প্রতিবেদন পাঠায়। প্রাথমিক তদন্তে জানা যায়, ঘটনাটিতে আওয়ামী লীগ আমলে নিয়োগ পাওয়া একজন কর্মকর্তা এবং স্থানীয় কর্মচারী মিজানের যোগসাজশ থাকতে পারে।

প্রতিবেদনের ভিত্তিতে জেনেভার বাংলাদেশ দূতাবাসের লেবার কাউন্সেলর মুহাম্মদ কামরুল ইসলামকে স্ট্যান্ড রিলিজ করা হয়েছে এবং তাকে দ্রুত দেশে ফিরতে বলা হয়েছে। এছাড়া, স্থানীয় কর্মচারী মিজানের চাকরি বাতিলের সিদ্ধান্তও নেওয়া হয়েছে।

হেনস্তার ঘটনাটির প্ররোচনায় সুইজারল্যান্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি নজরুল ইসলাম জমাদার, সাধারণ সম্পাদক শ্যামল খান, এবং ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির সুইজারল্যান্ড শাখার আহ্বায়ক খলিলুর রহমানের সম্পৃক্ততা শনাক্ত করা হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের প্রক্রিয়াও শুরু হয়েছে।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, এ ঘটনার পর বিদেশে বাংলাদেশের সব মিশনে জরুরি পরিপত্র পাঠানো হয়েছে। পরিপত্রে সরকারের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের সফরকালে প্রটোকল এবং নিরাপত্তা নিশ্চিত করার পাশাপাশি মিশনের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সতর্ক থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

৭ নভেম্বর হেনস্তার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। ভিডিওতে দেখা যায়, একদল লোক আসিফ নজরুলকে ঘিরে তর্ক করছেন এবং উত্তেজিত কণ্ঠে বলছেন, "আপনি মিথ্যা বলেছেন।" এ সময় আসিফ নজরুল তাদের থামাতে বললেও, তারা তাকে ঘিরে রাখে এবং “জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু” স্লোগান দেয়। ভিডিওটি প্রকাশিত হওয়ার পর ঢাকায় আলোড়ন সৃষ্টি হয়।

ঘটনার সময় আইন উপদেষ্টার সঙ্গে থাকা লেবার কাউন্সেলর কামরুল ইসলাম এবং লোকাল স্টাফ মিজান কেউই উপদেষ্টার নিরাপত্তা নিশ্চিতের চেষ্টাও করেননি। তাদের নিষ্ক্রিয়তা নিয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে হতাশা দেখা দিয়েছে এবং কেন তারা সঠিক প্রতিক্রিয়া দেখাননি, সে বিষয়ে মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা প্রশ্ন তুলেছেন।

আইএলও’র গভর্নিং বডির বৈঠকে আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল ছাড়াও শ্রম উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ এবং প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ দূত লুৎফে সিদ্দিকী জেনেভা সফর করেন। এই ঘটনাটি পরবর্তীতে আন্তর্জাতিক পরিসরে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি নিয়ে নতুন করে ভাবার বিষয়টি সামনে এনেছে।

প্রসঙ্গত, অধ্যাপক আসিফ নজরুল আইন উপদেষ্টা ছাড়াও প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

‘সব শালারা বাটপার’ স্লোগান কি নাহিদকে ইঙ্গিত করে, যা বলছেন জবি শিক্ষার্থীরা
সংবিধানে গণভোট পুনঃপ্রবর্তনের আহ্বান জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
জেনেভায় আইন উপদেষ্টাকে হেনস্তার ঘটনায় লেবার কাউন্সেলর দেশে ফেরত, চাকরিচ্যুত লোকাল স্টাফ
লেবাননে হিজবুল্লাহর সাথে সংঘর্ষে ৭ ইসরাইলি সেনা নিহত
১ দফা নিয়ে কারা আমতা-আমতা করেছিল, জানালেন নুর
শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে যোগদান না করে ফিরে গেলেন বিভাগীয় প্রধান
এসআইবিএলের নতুন শরিয়া চেয়ারম্যান হলেন মুফতি মাহফুজুল হক
খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বিরুদ্ধে আইসিটি মামলা বাতিল
আওয়ামী লীগের সমাবেশে বাধার প্রশ্নে যা বললো যুক্তরাষ্ট্র
ফারুকী ভাই উপযুক্ত ব্যক্তি: তমা মির্জা
চুয়াডাঙ্গায় মোটরসাইকেলসহ যুবককে পুড়িয়ে হত্যা, আটক ২
শেখ হাসিনার ক্ষমতা পুনরুদ্ধারের আর কোনো সুযোগ নেই: রিজভী
আবারো শীর্ষস্থান ফিরে পেলেন আফ্রিদি
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানেই হবে বইমেলা: উপদেষ্টা ফারুকী
ট্যাক্স কমিয়েও নিত্যপণ্যের দাম কমানো যাচ্ছে না: অর্থ উপদেষ্টা
দর্শকদের জন্য যেসব চমক থাকবে এবারের বিপিএলে
সেনাবাহিনী মাঠে থাকবে সরকারের চাহিদা অনুযায়ী: কর্নেল ইন্তেখাব
হাসপাতালে গিয়ে গণঅভ্যুত্থানে আহতদের তোপের মুখে স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
টেকনাফে নাফ নদী থেকে ছয় বাংলাদেশি মাঝিকে অপহরণ করল আরাকান আর্মি
ভারত বাংলাদেশের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছে: মির্জা ফখরুল