মঙ্গলবার, ৫ নভেম্বর ২০২৪ | ২০ কার্তিক ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

বিডিআর হত্যাকাণ্ড পুনঃতদন্তে হাইকোর্টের জাতীয় কমিশন গঠনের নির্দেশ কেন নয়

ছবি: সংগৃহীত

ঢাকার পিলখানায় ২০০৯ সালের বিডিআর বিদ্রোহে ঘটে যাওয়া হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় পুনঃতদন্তের জন্য জাতীয় কমিশন গঠন কেন করা হবে না, সে বিষয়ে হাইকোর্ট একটি রুল জারি করেছেন। বিচারপতি ফারাহ মাহবুবের নেতৃত্বাধীন হাইকোর্ট বেঞ্চ মঙ্গলবার (৫ নভেম্বর) এ বিষয়ে সরকারের নিকট জানতে চান।

হাইকোর্ট একইসঙ্গে এই হত্যাকাণ্ডের পুনঃতদন্তে রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে কার্যকর কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি কেন, সে বিষয়েও প্রশ্ন তুলেছেন। এ সংক্রান্ত এক রিটের প্রেক্ষিতে হাইকোর্ট নির্দেশ দেন, আগামী ১০ দিনের মধ্যে রিট আবেদনকারীর নিকট এ বিষয়ে সরকারের অবস্থান জানাতে।

এর একদিন আগে, সোমবার, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী জানিয়েছেন যে, বিডিআর বিদ্রোহের সময়কার এই হত্যাকাণ্ডের পুনঃতদন্ত কার্যক্রম দ্রুতই শুরু হবে। তিনি বলেন, “এই হত্যাকাণ্ডের পুনঃতদন্ত হবে এবং অবশ্যই সম্পন্ন করা হবে। এ লক্ষ্যে দ্রুতই একটি তদন্ত টিম গঠন করা হবে।”

২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি পিলখানায় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর সদরদপ্তরে সংঘটিত বিদ্রোহে ৫৭ জন সেনা কর্মকর্তাসহ মোট ৭৪ জন প্রাণ হারান। এই নৃশংস ঘটনার রেশ দেশের সীমানা পেরিয়ে আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও আলোড়ন তোলে।

এই ঘটনার পর, সীমান্ত রক্ষা বাহিনী বিডিআর-এর নাম পরিবর্তন করে 'বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ' (বিজিবি) রাখা হয় এবং বাহিনীর পোশাকেও পরিবর্তন আনা হয়। বিদ্রোহের বিচার বিজিবির অভ্যন্তরীণ আদালতে সম্পন্ন হলেও হত্যাকাণ্ডের মামলাটি প্রচলিত আদালতে বিচারাধীন হয়। ঘটনায় দায়েরকৃত হত্যা এবং বিস্ফোরক আইনের মামলায় অনেক বিডিআর সদস্য আজও শাস্তি ভোগ করছেন।

২০১৩ সালের ৫ নভেম্বর, হত্যা মামলায় ১৫২ জন আসামির মৃত্যুদণ্ড, ১৬০ জনের যাবজ্জীবন এবং ২৫৬ জনের বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়। ২৭৮ জন আসামিকে খালাস দেওয়া হয়। ২০১৭ সালের ২৭ নভেম্বর হাইকোর্ট এই মামলার ডেথ রেফারেন্স এবং আপিলের রায় প্রদান করেন, যেখানে ১৩৯ জন আসামির মৃত্যুদণ্ড বহাল রাখা হয়।

হাইকোর্টের রায়ের পর, ২২৬ জন আসামি আপিল করেন। এছাড়া, হাইকোর্টে ৮৩ জন আসামির খালাস ও সাজা কমানোর বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষও আপিল করেছে। বর্তমানে এই আপিলগুলো শুনানির অপেক্ষায় রয়েছে।

অন্যদিকে, ২০১০ সালে বিস্ফোরক আইনের মামলায় ৮৩৪ জন আসামির বিচারকাজ শুরু হলেও পরে এই মামলার কার্যক্রম এক প্রকার স্থগিত রাখা হয়। রাষ্ট্রপক্ষ প্রথমে হত্যা মামলার সাক্ষ্য উপস্থাপনকেই প্রাধান্য দেয়ায় বিস্ফোরক মামলার বিচার কার্যক্রম ঝুলে যায়।

নতুন সরকার ক্ষমতায় আসার পর, বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনার পুনঃতদন্তের দাবি আবারও উঠে এসেছে।

Header Ad

সরকারি অনুষ্ঠানে স্লোগান ও জয়ধ্বনি থেকে বিরত থাকার নির্দেশনা

ছবি: সংগৃহীত

সরকারি কর্মকর্তাদের যে কোনো অনুষ্ঠানে স্লোগান বা জয়ধ্বনি ব্যবহার থেকে বিরত থাকতে নির্দেশ দিয়েছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। একইসঙ্গে, অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণের আগে সংশ্লিষ্ট বিষয়ের ওপর লিখিত বক্তব্য প্রস্তুত করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। এ বিষয়ে একটি নয় দফা নির্দেশনা দেশের সব সচিবদের কাছে পাঠানো হয়েছে।

সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, গেজেট নোটিফিকেশনের মাধ্যমে যে সকল দিবস বাতিল করা হয়েছে, সেই দিবসগুলো পালন না করার বিষয়ে সরকারি কর্মচারীদের সতর্ক থাকতে হবে। কোনো অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত হওয়ার আগে আমন্ত্রণকারী প্রতিষ্ঠান এবং অনুষ্ঠান আয়োজনের পেছনের কারা আছেন, সে সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা নেওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। প্রয়োজনে গোয়েন্দা সংস্থার সহযোগিতা নিতে বলা হয়েছে।

অনুষ্ঠানকে বিতর্কমুক্ত রাখতে আমন্ত্রিত অন্যান্য অতিথিদের সম্পর্কেও তথ্য সংগ্রহ করতে বলা হয়েছে। যদি কোনো বিতর্কিত ব্যক্তি অতিথি হিসেবে থাকেন, তবে সেই অনুষ্ঠান এড়িয়ে চলার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। আমন্ত্রণপত্র, ব্যানার, লিফলেট, পতাকা বা অন্যান্য ছাপানো উপকরণে কোনো বিতর্কিত স্লোগান বা লোগো ব্যবহার করা হয়েছে কিনা, তা সতর্কতার সঙ্গে পরীক্ষা করার জন্যও বলা হয়েছে।

চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, দেশের বর্তমান রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে সরকারি কর্মচারীদের আরও সতর্কতার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করতে হচ্ছে। সম্প্রতি মাঠপর্যায়ের কিছু অফিসের কর্মকাণ্ড মিডিয়ায় প্রকাশিত হওয়ায় বিব্রতকর পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়। এসব ঘটনা এড়াতে নয় দফা নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় বলেছে, সরকারি কর্মকর্তাদের সব ধরনের অনুষ্ঠানে লিখিত বক্তব্যের বাইরে কোনো ধরনের স্লোগান বা জয়ধ্বনি থেকে বিরত থাকতে হবে।

Header Ad

বেনাপোল স্থলবন্দরে ভোক্তা অধিকারের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

বেনাপোলে বিভিন্ন শ্রেনি পেশার মানুষদের সাথে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন ২০০৯ এর আলোকে সচেতনতামূলক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

মঙ্গলবার (৫ নভেম্বর) দুপুর ১২টার দিকে বেনাপোল "পৌর বিয়ে বাড়ি' কমিউনিটি সেন্টারে এ মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

অনুষ্ঠানে জাতীয় ভোক্তা অধিকারের মহাপরিচালক (গ্রেড-১) মুহাম্মদ আলীম আক্তার খান প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।

যশোরের জেলা প্রশাসক আজাহারুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ভোক্তা অধিকারের পরিচালক ফকির মোহাম্মদ মুনাওয়ার হোসেন, শার্শা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কাজী সাজিব নাজির, শার্শা উপজেলা ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এবং ভূমি কর্মকর্তা নুসরাত ইয়াসিন, বিএনপি নেতা খায়রুজ্জামান মধু, জামায়াত ইসলামীর কেন্দ্রীয় কর্ম পরিষদ সদস্য মাওলানা আজিজুর রহমান সহ আরও অনেকে। উপস্থিত বক্তাগন বেনাপোল বন্দরে যানজট নিরসন, দ্রব্যমুল্য নিয়ন্ত্রণে ভোক্তা অধিদপ্তরের চলমান কার্যক্রমকে আরও দায়িত্বশীল ভুমিকা পালন করার আহবান জানান।

পরিচালক ফকির মোহাম্মদ মুনাওয়ার হোসেন তাঁর বক্তব্যে বলেন, আমদানিকৃত নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য আমদানিতে কাষ্টমস বা বন্দর কর্তৃপক্ষ কোন রকম হয়রানি করলে ছাড় দেয়া হবেনা।

ভোক্তার অধিকার সম্পর্কে সচেতন করতে অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় অন্যান্যের মধ্যে প্রেসক্লাব বেনাপোলের সাধারণ সম্পাদক বকুল ও বক্তব্য রাখেন।

মতবিনিময় সভায় বক্তারা জানান, ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের দেশব্যাপী এ কার্যক্রমে ব্যবসায়ী ও ক্রেতাদের মাঝে ইতিবাচক পরিবর্তন এসেছে। এ পরিবর্তনের ধারা সর্বত্র ছড়িয়ে দিতে বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষের অংশগ্রহণের কোনো বিকল্প নেই।

Header Ad

গুম কমিশনে জমা পড়েছে ১৬০০ অভিযোগ, সবচেয়ে বেশি র‌্যাবের বিরুদ্ধে

ছবি: সংগৃহীত

গুম সংক্রান্ত কমিশন অব ইনকোয়ারির সভাপতি বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরী বলেছেন, গুম সংক্রান্ত কমিশনে অভিযোগ জমা দেওয়ার সময় শেষ হয়েছে গত ৩১ অক্টোবর। এই সময়ের মধ্যে ১ হাজার ৬০০-এর বেশি অভিযোগ জমা পড়েছে। ১৪০ জনের সাক্ষাৎকার নেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে ৪০০ অভিযোগ খতিয়ে দেখা হয়েছে।

মঙ্গলবার (৫ নভেম্বর) দুপুরে রাজধানীর গুলশানে কমিশন কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান গুম সংক্রান্ত কমিশন অব ইনকোয়ারির সভাপতি বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরী।

৪০০ অভিযোগের মধ্যে ১৭২টি অভিযোগের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতা রয়েছে র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র‌্যাব)। কাউন্টার টেরোরিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম (সিটিটিসি) ইউনিটের সংশ্লিষ্টতা পাওয়া গেছে ৩৭টি অভিযোগের সঙ্গে। ডিবির (গোয়েন্দা পুলিশ) সংশ্লিষ্টতা পাওয়া গেছে ৫৫টির সঙ্গে। প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা পরিদফতরের (ডিজিএফআই) সংশ্লিষ্টতা পাওয়া গেছে ২৬টির সঙ্গে। পুলিশের বিভিন্ন ইউনিটের সংশ্লিষ্টতা পাওয়া গেছে ২৫টি অভিযোগের সঙ্গে।

অন্যান্য ক্যাটাগরির মধ্যে ফেলা হয়েছে বাকি অভিযোগ গুলো। যেগুলোর ক্ষেত্রে পরিচয় দেয়নি। শুধু বলেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পরিচয়ে তুলে নেওয়া হয়েছে।

কমিশনের সভাপতি জানিয়েছেন, গুমের সঙ্গে জড়িত বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ৭ সদস্যকে ডাকা হয়েছে। তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। পর্যায়ক্রমে অভিযুক্ত অন্যদেরও ডাকা হবে।

গুম হওয়া ব্যক্তিদের যেসব গোপন বন্দিশালায় রেখে নির্যাতন করা হতো সেগুলো ভেঙে ফেলা হয়েছে। আলামত নষ্ট করা হয়েছে। তবে যারা আলামত নষ্ট করছেন, তাদের সতর্ক করেছে কমিশন৷ যারা আালমত ধ্বংস করছেন, তারা গুমের সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের সহযোগী হিসেবে বিবেচিত হবেন বলেও সতর্ক করা হয়েছে। আলামত ধ্বংস না করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।

কমিশনের সদস্য নূর খান লিটন বলেন, কতো নিষ্ঠুরভাবে মানুষের ওপর নির্যাতন চালানো হয়েছে, বোঝানো যাবে না।

কমিশন সদস্য ড. নাবিলা ইদ্রিস বলেন, এখন পর্যন্ত গুমের চারটি কারণ খুঁজে পাওয়া গেছে। রাজনৈতিক কারণে বিশাল সংখ্যক মানুষকে নেওয়া হয়েছে। প্রমাণিত না হলেও জঙ্গি সন্দেহে বড় একটা সংখ্যক নেওয়া হয়েছে। এছাড়া ব্যবসায়িক এবং পারিবারিক কারণেও গুম করা হয়েছে।

প্রসঙ্গত, অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরীর নেতৃত্বে গুমের ঘটনা তদন্তে গঠিত কমিশনের অন্য সদস্যরা হলেন হাইকোর্ট বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত অতিরিক্ত বিচারপতি মো. ফরিদ আহমেদ শিবলী, মানবাধিকারকর্মী নূর খান, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক নাবিলা ইদ্রিস ও মানবাধিকারকর্মী সাজ্জাদ হোসেন স্বাধীন।

গত ২৭ আগস্ট ওই গুম কমিশন গঠন করে সরকার। এই কমিশনের কাছে ২০০৯ সালের ৬ জানুয়ারি থেকে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট পর্যন্ত সময়ে গুমের ঘটনার অভিযোগ জানানোর সুযোগ রয়েছে।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

সরকারি অনুষ্ঠানে স্লোগান ও জয়ধ্বনি থেকে বিরত থাকার নির্দেশনা
বেনাপোল স্থলবন্দরে ভোক্তা অধিকারের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
গুম কমিশনে জমা পড়েছে ১৬০০ অভিযোগ, সবচেয়ে বেশি র‌্যাবের বিরুদ্ধে
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যকে হত্যার হুমকি, থানায় জিডি
মালয়েশিয়ায় বন্দিশিবির থেকে ছয় বাংলাদেশিকে উদ্ধার, মানবপাচার চক্র আটক
১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমলো ১ টাকা
বিডিআর হত্যাকাণ্ড পুনঃতদন্তে হাইকোর্টের জাতীয় কমিশন গঠনের নির্দেশ কেন নয়
বাংলাদেশে ইজতেমা একবারই হবে, দুবার নয়: মহাসম্মেলনে বক্তারা
এক মাস পর খাগড়াছড়ি ও সাজেক পর্যটকদের জন্য উন্মুক্ত
মার্কিন নির্বাচনে লড়ছেন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ৬ প্রার্থী
শাকিব খানের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন পূজা চেরি
মুক্তিযোদ্ধার নাতি-নাতনি কোটা রেখেই ঢাবির ভর্তি কার্যক্রম শুরু
মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে বাংলায় ব্যালট পেপার
প্রশ্নবিদ্ধ সাকিবের বোলিং অ্যাকশন, দিতে হবে পরীক্ষা
যেভাবে নির্বাচিত হন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট
এলপি গ্যাসের দাম বাড়বে না কমবে, জানা যাবে আজ
জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার জুরি বোর্ডের সদস্য হলেন সুচরিতা-নাঈম
টাঙ্গাইলে নিজ ঘরে স্কুল শিক্ষকের আত্মহত্যা
ইসলামি মহাসম্মেলন: সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আলেম-ওলামা ও জনতার ঢল
সাংবাদিক নেতা মোল্লা জালাল গ্রেপ্তার