শনিবার, ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ৯ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

মৃত্যুর অনেক পর আপিল বিভাগের আইনজীবী হিসেবে অন্তর্ভুক্তি!

সম্প্রতি সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে আইনজীবী অন্তর্ভুক্তির নতুন একটি তালিকা প্রকাশ করেছে সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন। দেশের সর্বোচ্চ আদালতের আইনজীবী হিসেবে তালিকাভুক্ত হওয়া নামগুলোর মধ্যে অনেক আইনজীবীর নাম আছে, যারা তালিকাভুক্ত হওয়ার অনেক আগেই মারা গেছেন বলে প্রধান বিচারপতিকে অবহিত করেছেন সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সম্পাদক মো: রুহুল কুদ্দুস (কাজল)।

গত ৩০ ডিসেম্বর এই তালিকা প্রকাশ করে একটি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে সুপ্রিম কোর্ট। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতি (তৎকালীন প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন) মহোদয়ের সভাপতিত্বে আপিল বিভাগের বিচারপতি মোহাম্মদ ইমান আলী, বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী (বর্তমান প্রধান বিচারপতি), বিচারপতি জনাব মো: নূরুজ্জামান এবং বিচারপতি ওবায়দুল হাসান মহোদয়ের সমন্বয়ে এনরোলমেন্ট কমিটি গত ২৬/১২/২০২১ খ্রি. তারিখের সভায় প্রত্যেক সদস্যের স্বতন্ত্র মতামতের ভিত্তিতে নিম্ন তালিকাভুক্ত বিজ্ঞ আইনজীবীদের বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট, আপিল বিভাগের অ্যাডভোকেট হিসেবে তালিকাভুক্তির সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।’

নবনিযুক্ত প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকীকে দেওয়া সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বক্তৃতাকালে এই তথ্য তুলে ধরেন বার সম্পাদক। অ্যাটর্নি জেনারেলের দপ্তর এবং সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির পক্ষ থেকে এই সংবর্ধনা দেওয়া হয়।

সুপ্রিম কোর্টে প্রধান বিচারপতির এজলাসে এই সংবর্ধনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় এজলাসে প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সুপ্রিম কোর্টের উভয় বিভাগের (আপিল ও হাইকোর্ট বিভাগ) বিচারপতিগণ উপস্থিত ছিলেন।

আইনজীবী সমিতির পক্ষে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন সমিতির সম্পাদক রুহুল কুদ্দুস কাজল। বক্তব্যে তিনি বলেন, ‘আপিল বিভাগে আইনজীবী হিসেবে তালিকাভুক্তি, অ্যাডভোকেট-অন রেকর্ড হিসেবে তালিকাভুক্তি ও সিনিয়র অ্যাডভোকেট হিসেবে সম্মাননা প্রদানের জন্য একটি সুনির্দিষ্ট মানদণ্ড ও নীতিমালা থাকা প্রয়োজন। কোনো একজন ল’ গ্র্যাজুয়েট নিম্ন আদালতে আইনজীবী হওয়ার জন্য বার কাউন্সিল নির্ধারিত পদ্ধতিতে প্রথমে এমসিকিউ, পরবর্তীতে লিখিত ও সর্বশেষ ভাইভা দিয়ে অ্যাডভোকেট হিসেবে তালিকাভুক্ত হন। হাইকোর্ট বিভাগে তালিকাভুক্তির ক্ষেত্রেও অনুরূপভাবে এমসিকিউ, লিখিত পরীক্ষা ও ভাইভা পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হয়।’

রুহুল কুদ্দুস আরও বলেন, ‘একটি তীব্র প্রতিযোগিতার মাধ্যমে আইনজীবী হিসেবে তালিকাভুক্ত হতে হয়। অথচ আপিল বিভাগে তালিকাভুক্তির জন্য সুনির্দিষ্ট কোনো নিয়ম বা মানদণ্ড না থাকায় অধিকাংশ আইনজীবী তালিকাভুক্তি সম্পর্কে ওয়াকিবহাল থাকেন না। ২০২১ সালের ৩০ ডিসেম্বর সুপ্রিম কোর্ট কর্তৃক প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিতে বেশ কয়েকজন বিজ্ঞ আইনজীবীর নাম উল্লেখ করা আছে, যারা অনেক আগেই মৃত্যুবরণ করেছেন। ফলে এ সংক্রান্ত কোনো সিদ্ধান্ত হওয়ার পর এর স্বচ্ছতা নিয়ে অনেকে প্রশ্ন তোলার সুযোগ পান। আমরা মনে করি, প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার মাধ্যমে আপিল বিভাগে অ্যাডভোকেট হিসেবে তালিকাভুক্তি, অ্যাডভোকেট-অন রেকর্ড তালিকাভুক্তি ও সিনিয়র অ্যাডভোকেট হিসেবে সম্মাননার বিষয়টি নির্ধারিত হওয়া প্রয়োজন।’

তিনি বলেন, ‘দেশের সর্বোচ্চ আদালত এই সুপ্রিম কোর্ট হচ্ছে একজন বিচারপ্রার্থীর সর্বশেষ আশা-ভরসার স্থল। সুতরাং এই অঙ্গনকে কুলষমুক্ত রাখা, দুর্নীতিমুক্ত রাখা আমাদের সবার দায়িত্ব। ঘুষ-দুর্নীতি-অনিয়মের বিরুদ্ধে আমরা সদা-সর্বদা সোচ্চার। তবে সমিতির সদস্য হিসেবে আমরা প্রতিনিয়ত কিছু সমস্যার মুখোমুখি হয়ে থাকি। আপনার কার্যকালের এই প্রথম কর্মদিবসে তার কয়েকটি বিষয় আমি সংক্ষিপ্ত আকারে উল্লেখ করতে চাই।’

‘বর্তমানে হাইকোর্ট বিভাগের ফৌজদারি মোশন বেঞ্চগুলো থেকে স্বল্প মেয়াদে অন্তর্বর্তীকালীন জামিন দেওয়া হয়। অধিকাংশ ক্ষেত্রে প্রাথমিকভাবে ছয় মাস বা এক বছর। জামিন প্রাপ্তির পর সংশ্লিষ্ট আদালত থেকে আদেশ নামানো, আদেশ ডেসপাস করা প্রতিটি ক্ষেত্রে অহেতুক নানাবিধ অতিরিক্ত পয়সা খরচ করতে হয়। অথচ আদালতে ফাইল আনা, ফাইল পাঠানো কিংবা আদেশ পাঠানো আইনগতভাবে অত্র আদালতের প্রশাসনিক দায়িত্ব। নবীন আইনজীবীরা এটির যে নিয়ম সেটি আজ ভুলতে বসেছে।’

‘অনিয়ম এমনভাবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে যে মনে হয় এসব প্রশাসনিক কাজ সংশ্লিষ্ট আইনজীবী বা আইনজীবী সহকারীর দায়িত্ব। এ কারণে বিচার প্রশাসনে নানা রকম দুর্নীতি ও অনিয়ম ঘটছে। একটি মামলা এফিডেভিট করে দায়েরের পর আদালত পর্যন্ত পৌঁছাতে ও আদালতের আদেশের পর আদেশ পাঠানো পর্যন্ত পদে পদে অতিরিক্ত অর্থ ব্যয় করতে হয়। কোনো মামলা, জামিন কিংবা স্থগিতাদেশ বৃদ্ধির জন্য সময়মত নির্দিষ্ট আদালতে ফাইল না আসা কিংবা আদেশ সময়মত নিম্ন আদালতে না পৌঁছানোর ফলে জামিন প্রাপ্ত ব্যাক্তির অহরহ নিম্ন আদালত কর্তৃক পুনরায় কারাগারে প্রেরণের ঘটনা ঘটছে। এসব সমস্যা সমাধানে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে করণীয় নির্ধারণ করার জন্য আপনার প্রতি বিনীত অনুরোধ জানাচ্ছি।’

তিনি বলেন, ‘এ কথা অনস্বীকার্য যে হাইকোর্ট প্রদত্ত অন্তর্বর্তীকালীন যেকোনো আদেশ, বিশেষ করে জামিন আদেশের বিরুদ্ধে আপিল বিভাগে মামলার সংখ্যা প্রতিনিয়ত বাড়ছে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে চেম্বার জজ আদালতে একতরফা শুনানি হয়ে থাকে। যেহেতু প্রতিটি আবেদনপত্রে সংশ্লিষ্ট আইনজীবীর মোবাইল নম্বর থাকে, আপিল শুনানির পূর্বে আপিলকারী পক্ষ কর্তৃক হাইকোর্ট বিভাগে মামলা দায়েরকারী বিজ্ঞ আইনজীবীকে অবহিত করার ব্যবস্থা করা যেতে পারে। সেক্ষেত্রে আমাদের সমিতির পক্ষ থেকে সংশ্লিষ্ট বিজ্ঞ আইনজীবীকে অবহিত করণের বিষয়ে সহযোগিতা প্রদান করা হবে।’

এমএ/এসআইএইচ

Header Ad
Header Ad

পদ্মাপাড়ে মুখে স্কচটেপ প্যাঁচানো ব্যবসায়ীর লাশ উদ্ধার  

ব্যবসায়ী আবুল বাসার ওরফে মিন্টু। ছবিঃ সংগৃহীত

রাজশাহী নগরীর পদ্মাপাড়ে মুখে স্কচটেপ প্যাঁচানো একটি লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। শুক্রবার বিকালে নগরীর লালন শাহ মুক্তমঞ্চ সংলগ্ন এলাকার কাশবন থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়। পুলিশের ধারণা, হত্যা করে কাশবনে ফেলে দেওয়া হয়েছে লাশটি।

নিহত ব্যক্তির নাম আবুল বাসার ওরফে মিন্টু (৩৫)। পেশায় ব্যবসায়ী মিন্টু নগরীর মির্জাপুর পূর্বপাড়া মহল্লার বাসিন্দা। বিনোদপুর বাজারে তার ইলেকট্রিক ব্যবসার দোকান আছে।

নগরীর রাজপাড়া থানার ওসি আশরাফুল ইসলাম জানান, কাশবনে ঘুরতে আসা কয়েকজন লাশটি দেখে পুলিশে খবর দেয়। ঘুরতে আসা অনেকে লাশের ছবিটি সোশ্যাল প্ল্যাটফর্মগুলোতে শেয়ার করে। জানাজানির পর নিহতের পরিবার ঘটনাস্থলে এসে লাশটি শনাক্ত করে।

আশরাফুল ইসলাম বলেন, বৃহস্পতিবার বিকাল থেকে মিন্টুর খোঁজ পাচ্ছিল না পরিবার। কাশবনে তার মুখ পলিথিন দিয়ে ঢাকা ছিল। পলিথিনের ওপর স্কচটেপ প্যাঁচানো ছিল।

ওসি আরও বলেন, ‘আলামত দেখে মনে হয়েছে এটি হত্যাকাণ্ড। লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য রাজশাহী মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ব্যাপারে হত্যা মামলা হবে।’

Header Ad
Header Ad

সার্ক পুনরুজ্জীবনের প্রশ্নে বাংলাদেশকে যে বার্তা দিলো ভারত

ওমানের মাসকটে অন্তর্বর্তী সরকারের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন ও ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্করের বৈঠক। ছবি: সংগৃহীত

সম্প্রতি ওমানের রাজধানী মাস্কাটে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন ও ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্করের মধ্যে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শুক্রবার ( ২১ ফেব্রুয়ারি) নয়াদিল্লিতে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সাপ্তাহিক ব্রিফিংয়ে এক প্রশ্নের জবাবে ভারত- বাংলাদেশের মধ্যকার উক্ত বৈঠকের আলোচ্য বিষয়ে কিছু তথ্য তুলে ধরেছেন মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সোয়াল।

তিনি বলেন, মাস্কাটে ওই বৈঠকে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা সার্ক পুনরুজ্জীবনের প্রসঙ্গটি তুলেছিলেন। দক্ষিণ এশিয়ার সবাই জানে কোন দেশ ও তার কী ধরনের কর্মকাণ্ড সার্ককে কোণঠাসা করে রেখেছে। তৌহিদ হোসেনকে জয়শঙ্কর এ কথাও বলেছেন, সন্ত্রাসবাদের স্বাভাবিকীকরণ করাটা বাংলাদেশের উচিত নয়।

ব্রিফিংয়ে বাংলাদেশের কোনো কোনো উপদেষ্টার কিছু কিছু মন্তব্য নিয়েও প্রশ্ন করা হয়। জবাবে রণধীর জয়সোয়াল বলেন, ভারত এসব মন্তব্য নজরে রেখেছে। ওই ধরনের মন্তব্য ও বাংলাদেশের সঙ্গে কাজকর্মে তার প্রভাব–প্রতিক্রিয়ার বিষয়ও ভারতের গোচরে রয়েছে।

তিনি বলেন, এ ধরনের মন্তব্য অবশ্যই সহায়ক নয়। এর প্রতিক্রিয়া কী, তা তাদেরই ভেবে দেখা দরকার।

নয়াদিল্লিতে বাংলাদেশ ও ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিবি ও বিএসএফের মহাপরিচালকদের বৈঠক সদ্য শেষ হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার যৌথ সংবাদ সম্মেলনে বিজিবি মহাপরিচালক এক প্রশ্নের জবাবে বলেছিলেন, বাংলাদেশে ৫ আগস্টের পালাবদলের পর সংখ্যালঘু নির্যাতনের অভিযোগগুলো অতিরঞ্জিত, মিডিয়ার সৃষ্টি।

এ প্রসঙ্গে প্রতিক্রিয়া জানতে চাওয়া হলে জয়সোয়াল বলেন, গত কয়েক মাসে বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের ওপর কী হয়েছে, সে বিষয়ে সবাই অবগত। সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিয়ে ভারতের উদ্বেগ বারবার প্রকাশ করা হয়েছে।

তিনি বলেন, সম্প্রতি ওয়াশিংটনে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকেও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ওই প্রসঙ্গ উত্থাপন করেন। যুক্তরাষ্ট্রকেও এ বিষয়ে ভারতের উদ্বেগের কথা জানানো হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

জামায়াতের আমিরকে যানজট মুক্ত করতে গিয়ে প্রাণ দিলেন কর্মী

ছবিঃ সংগৃহীত

যানজটে আটকে থাকা বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমানের গাড়ি বহরকে সাইড করে দিতে গিয়ে বাস চাপায় নিহত হয়েছেন জসিম উদ্দিন (৫৩) নামে জামায়াতের একজন কর্মী।

নিহত জসিম উদ্দিন উপজেলার বাগমারা উত্তর ইউনিয়নের সৈয়দপুর পশ্চিম পাড়ার মৃত আলী আশ্রাফ মোল্লার ছেলে। তার স্ত্রী ও শিশুসহ তিন ছেলে সন্তান রয়েছে।

শুক্রবার (২১ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যা ৭টায় কুমিল্লা-নোয়াখালী আঞ্চলিক মহাসড়কের লালমাই উপজেলার সৈয়দপুর এলাকার ওয়ালটন শো-রুমের সামনে এই দুর্ঘটনা ঘটে।

প্রত্যক্ষদর্শী সৈয়দপুর গ্রামের বাসিন্দা মারুপ সিরাজী বলেন, লক্ষীপুর যাওয়ার পথে জামায়াত আমিরের বহরের ৪টি গাড়ি বাগমারা উত্তরবাজারে যানজটে আটকা পড়লে জামায়াতের নেতাকর্মীরা ট্রাফিকের দায়িত্ব পালন করছিলেন। হঠাৎ তিশা পরিবহনের ঢাকামুখী একটি দ্রুতগতির বাস ধাক্কা দিলে ট্রাফিকের দায়িত্ব পালনকারী জামায়াতের কর্মী জসিম উদ্দীনের মাথা থেতলে যায়। রক্তক্ষরণ হয়ে ঘটনাস্থলেই তিনি মৃত্যুবরণ করেন।

বাগমারা বাজারের ব্যবসায়ী মফিজুল ইসলাম মুন্না বলেন, কুমিল্লা-নোয়াখালী আঞ্চলিক মহাসড়ক চার লেনে উন্নীত হলেও বাগমারা বাজার অংশে অধিগ্রহণ জটিলতার কারণে দুই লেন করা হয়েছে।সে কারণে ২৪ ঘণ্টাই সড়কের এই অংশে যানজট লেগে থাকে। যানজট নিরসনে পুলিশ দায়িত্ব পালন করলে আজ হয়তো এমন মৃত্যু হতো না।

লালমাই উপজেলা জামায়াতের সেক্রেটারি মাওলানা ইমাম হোসেন বলেন, আমিরে জামায়াত লক্ষীপুর যাওয়ার পথে বাগমারা উত্তর বাজার বালুর মাঠে পথসভা করেন। পথসভাস্থলে পৌঁছার কিছুক্ষণ আগে তাঁর গাড়ি বহর যানজটে আটকা পড়ে।

তখন আমিসহ সংগঠনের ১৫/২০ জন কর্মী ট্রাফিকের দায়িত্ব শুরু করি। আমরা আমিরে জামায়াতকে নিয়ে পথসভায় চলে যাওয়ার পর জামায়াতের কর্মী জসিম উদ্দিন বাস চাপায় মারা যান।

লালমাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শাহ আলম বলেন, বাগমারা উত্তরবাজারে বাস চাপায় জসিম উদ্দিন নামের একজন মারা গেছেন। মরদেহ নিহতের বাড়িতে রয়েছে। খবর পেয়েই নিহতের বাড়িতে গিয়েছি।

 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

পদ্মাপাড়ে মুখে স্কচটেপ প্যাঁচানো ব্যবসায়ীর লাশ উদ্ধার  
সার্ক পুনরুজ্জীবনের প্রশ্নে বাংলাদেশকে যে বার্তা দিলো ভারত
জামায়াতের আমিরকে যানজট মুক্ত করতে গিয়ে প্রাণ দিলেন কর্মী
সুনামগঞ্জের মধ্যনগরে অনির্দিষ্টকালের জন্য ১৪৪ ধারা  
একুশে টিভির জিডি, কর্মচারির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়েছে জামায়াত  
আফ্রিকার রানের চাপে বড় ব্যবধানে হারলো আফগানিস্তান
আগামীকাল দুই বিভাগে বৃষ্টি হতে পারে
অপারেশন ডেভিল হান্ট: ২৪ ঘণ্টায় গ্রেপ্তার ৪৬১
খিলগাঁওয়ে স-মিলে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের ১০ ইউনিট
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
পশ্চিম তীরে নতুন করে হামলার নির্দেশ দিলেন নেতানিয়াহু
মেসির অটোগ্রাফ চেয়ে শাস্তি পেলেন রেফারি
আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে বেনাপোলে হয়নি দুই বাংলার মিলন মেলা
মাতৃভাষার গুরুত্ব ও ভবিষ্যৎ প্রসঙ্গে যা বললেন ড. ইউনূস
চলন্ত বাসে ডাকাতি ও শ্লীলতাহানি: তিন দিন পর মামলা, আতঙ্কে যাত্রীরা
বিপ্লবের আত্মত্যাগ উন্নত বাংলাদেশের পথে নতুন সম্ভাবনা সৃষ্টি করেছে : পররাষ্ট্রসচিব
জাতিসংঘের প্রতিবেদনে ২০২৪ সালে আওয়ামী সরকারের পতনের কারণ উদঘাটন
চ্যাম্পিয়নশিপের দল শেফিল্ডে মাসে ৪০ কোটি টাকা বেতন পাবেন হামজা চৌধুরী
পবিপ্রবিতে আবাসিক হলগুলোর নাম পরিবর্তন, মুছে ফেলা হলো শেখ পরিবারের নাম
ইসরায়েলের তেল আবিবে তিনটি বাসে বিস্ফোরণ