বুধবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২৪ | ২৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

যেভাবে নির্বাচিত হন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট

ছবি: সংগৃহীত

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে আজ। এই নির্বাচনকে ঘিরে দুই প্রার্থী বর্তমান ভাইস প্রেসিডেন্ট কমালা হ্যারিস ও সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প উভয়ই শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত ব্যস্ত সময় কাটিয়েছেন।

মার্কিন নির্বাচনের পদ্ধতি অন্য অনেক দেশের চেয়ে আলাদা। এ নির্বাচনে সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোট নয়, বরং মার্কিন প্রেসিডেন্ট কে হবেন, তা নির্ধারণ করে ‘ইলেকটোরাল কলেজ’। ‘ইলেকটোরাল কলেজ’ নামের এই ব্যবস্থায় ৫৩৮ জন ইলেকটর নির্বাচিত হন। তারাই নির্ধারণ করেন, যুক্তরাষ্ট্রের পরবর্তী প্রেসিডেন্ট কে হবেন।

ইলেকটোরাল কলেজে ৫০টি অঙ্গরাজ্যের নির্দিষ্টসংখ্যক প্রতিনিধি থাকেন। যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেসের উভয় কক্ষ মিলিয়ে রাজ্যটির যত প্রতিনিধি, সেটাই হলো তার ইলেকটরদের সংখ্যা।

হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভসে (কংগ্রেসের নিম্নকক্ষ প্রতিনিধি পরিষদ) একটি রাজ্যের প্রতিনিধি সংখ্যা নির্ভর করে রাজ্যটির জনসংখ্যার ওপর। অপরদিকে সিনেটে প্রতি রাজ্যের দুটি করে আসন থাকে। সব মিলিয়ে ৫০টি রাজ্যের ৪৩৫ জন রিপ্রেজেন্টেটেটিভ এবং সেই সঙ্গে ১০০ জন সিনেটর। এ ছাড়া ডিস্ট্রিক্ট অব কলম্বিয়ার তিনজন ইলেকটর। সব মিলিয়ে ইলেকটোরাল কলেজ ভোট সংখ্যা ৫৩৮টি।

জনসংখ্যার দিক থেকে ক্যালিফোর্নিয়ায় সবচেয়ে বেশি ৫৪টি ইলেকটোরাল ভোট রয়েছে। অপরদিকে ভারমন্টের সর্বসাকুল্য তিনটি ইলেকটোরাল ভোট রয়েছে।

নির্বাচনে জিততে হলে কোনো প্রেসিডেন্ট প্রার্থীকে সংখ্যাগরিষ্ঠ বা অন্তত ২৭০টি ইলেকটোরাল ভোট পেতে হবে।

মেইন আর নেব্রাস্কা ছাড়া বাকি অঙ্গরাজ্যগুলোতে ‘উইনার টেকস অল’ ভিত্তিতে ইলেকটোরাল ভোট নির্ধারিত হয়। অর্থাৎ কোনো প্রেসিডেন্ট প্রার্থী যে রাজ্যে এগিয়ে থাকবেন, তিনি সেই রাজ্যের সব কজন ইলেকটরের সমর্থন পাবেন।

প্রার্থী হওয়ার যোগ্যতা:

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রার্থী হতে সংবিধান অনুযায়ী তিনটি শর্ত পূরণ করতে হয়। প্রার্থীকে জন্মসূত্রে যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক হতে হয়, বয়স হতে হয় অন্তত ৩৫ বছর এবং ১৪ বছর যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস করতে হয়। তবে মার্কিন সেনাবাহিনীর সদস্যদের জন্য শেষ শর্তটির ব্যতিক্রম রয়েছে।

প্রাপ্তবয়স্ক যেকোনো নাগরিক প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হতে পারেন। এমনকি অপরাধী সাব্যস্ত হওয়া ব্যক্তিরও প্রার্থী হতে বাধা নেই৷ রাজনৈতিক বন্দীরা যাতে প্রার্থী হওয়া থেকে বঞ্চিত না হন সেজন্য যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধানে আলাদা বিধান রয়েছে।

যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধানের ১৪তম সংশোধনীতে রাজনৈতিক পদে থাকা ব্যক্তি দেশের বিরুদ্ধে বিদ্রোহে যুক্ত হলে বা শত্রুদের সহায়তা করলে প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হতে পারবেন না।

প্রাইমারি ও ককাস কী?

নির্বাচনে লড়াইয়ের ময়দান উন্মুক্ত থাকলেও প্রাইমারি ও ককাসের মাধ্যমে মূল প্রতিদ্বন্দ্বিতায় প্রার্থীর সংখ্যা কমিয়ে আনা হয়। এই দুই পদ্ধতির মাধ্যমে দলগুলো তাদের প্রার্থী বাছাই করে। নির্বাচনী বছরের বসন্তের শুরুর দিকে অঙ্গরাজ্য পর্যায়ে এই প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়। স্বাধীনভাবে কেউ প্রার্থী না হলে কোনো একটি রাজনৈতিক দলের অধীনে তাকে নিজ অঙ্গরাজ্যে নিবন্ধন করতে হয়।

প্রাইমারিতে গোপন ব্যালটের মাধ্যমে দলের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। ককাস প্রক্রিয়াটি আরও জটিল। এ জন্য অঙ্গরাজ্যগুলোতে রাজনৈতিক দলের সদস্যরা একত্রিত হন। সেখানে তারা ভোটাভুটির মাধ্যমে নিজেদের প্রার্থী বাছাই করেন।

অঙ্গরাজ্য ও দলভেদে প্রাইমারি ও ককাসের ভিন্নতা থাকলেও মূল লক্ষ্য একই। প্রার্থীর সমর্থন নির্ধারণ ও সাধারণ নির্বাচনের জন্য একজন প্রার্থী বাছাই করা।

জাতীয় কনভেনশনের ভূমিকা:

অঙ্গরাজ্য পর্যায়ে প্রাইমারি ও ককাস শেষ হলে রাজনৈতিক দলগুলো জাতীয় কনভেনশনের (সম্মেলন) মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রেসিডেন্ট প্রার্থী ও তার রানিংমেট বা ভাইস প্রেসিডেন্ট প্রার্থী বাছাই করে।

কনভেনশনে যুক্তরাষ্ট্রের ৫০টি রাজ্য থেকে আসা ডেলিগেটরা (প্রতিনিধি) প্রেসিডেন্ট প্রার্থী বাছাইয়ে ভোট দেন। একজন প্রার্থীকে মনোনয়ন পেতে সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোট পেতে হয়।

ডেলিগেটদের মধ্যেও দুটি ভাগ রয়েছে। ডেমোক্র্যাটদের ক্ষেত্রে বলা হয় প্লেজড বা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এবং আনপ্লেজড বা অপ্রতিশ্রুতিবদ্ধ। রিপাবলিকানদের ক্ষেত্রে বাউন্ড বা বাধ্যতামূলক এবং আনবাউন্ড বা বাধ্যতামূলক নন। প্রতিশ্রুতিবদ্ধ/বাধ্যতামূলক ডেলিগেটরা অঙ্গরাজ্য পর্যায়ে প্রাইমারিতে জিতে আসা প্রার্থীদেরই শুধু ভোট দিতে পারেন।

অন্যদিকে অপ্রতিশ্রুতিবদ্ধ/বাধ্যতামূলক নন এমন ডেলিগেটরা নিজেদের পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দিতে পারেন। ডেমোক্র্যাট কনভেনশনে অপ্রতিশ্রুতিবদ্ধ ডেলিগেটরা দ্বিতীয় রাউন্ড থেকেই শুধু ভোট দিতে পারেন৷

নির্বাচনে কী হয়?

জাতীয় কনভেনশনের পরই নির্বাচনের উত্তাপ শুরু হয়। নির্বাচনের দিনে দেশজুড়ে কয়েক হাজার শহরে ভোটগ্রহণ চলে। নিবন্ধিত যেকোনো মার্কিন নাগরিক এই নির্বাচনে ভোট দিতে পারেন।

Header Ad
Header Ad

জাতিসংঘ মানবাধিকার কাউন্সিলের ভাইস প্রেসিডেন্ট বাংলাদেশ

ছবি: সংগৃহীত

বিশ্বব্যাপী সব ধরনের মানবাধিকারের প্রচার ও সুরক্ষার জন্য দায়িত্বপ্রাপ্ত জাতিসংঘের প্রধান আন্তঃসরকারি সংস্থা হিউম্যান রাইটস কাউন্সিলের ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করার জন্য বাংলাদেশ সর্বসম্মতভাবে নির্বাচিত হয়েছে।

সোমবার (৯ ডিসেম্বর) বিকালে মানবাধিকার কাউন্সিলের একটি বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। মঙ্গলবার (১০ ডিসেম্বর) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বার্তায় এই তথ্য জানায়।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, ভাইস প্রেসিডেন্টের জন্য নির্বাচন প্রক্রিয়া ২০২৪ সালের অক্টোবরে শুরু হয়েছিল। বাংলাদেশ এশিয়া-প্যাসিফিক গ্রুপের (এপিজি) প্রতিনিধিত্বকারী ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে সংস্থায় কাজ করার সময় এ বিষয়ে আগ্রহ প্রকাশ করেছিল। এপিজি সর্বসম্মতিক্রমে ভাইস প্রেসিডেন্ট পদের জন্য বাংলাদেশের প্রার্থিতা সমর্থন করে এবং কাউন্সিলের বৃহত্তর সদস্যপদ বিবেচনার জন্য মনোনয়ন প্রদান করে। অবশেষে প্রক্রিয়াটি সফলভাবে সমাপ্ত হয় যখন বাংলাদেশ ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালনের জন্য কাউন্সিল সদস্যদের সর্বসম্মত সমর্থন অর্জন করে।

২০০৬ সালে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে মানবাধিকার কাউন্সিল প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর প্রথমবারের মতো জাতিসংঘের এই মর্যাদাপূর্ণ মানবাধিকার সংস্থার ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ।

উল্লেখ্য, জাতিসংঘের আন্তঃসরকার এই সংস্থাটি বিশ্বজুড়ে মানবাধিকার জোরদার ও সুরক্ষার জন্য কাজ করে। মানবাধিকার কাউন্সিলের কার্যালয়ে একজন প্রেসিডেন্ট এবং চারজন ভাইস প্রেসিডেন্ট জাতিসংঘের পাঁচটি আঞ্চলিক গ্রুপের প্রতিনিধিত্ব করেন।

Header Ad
Header Ad

‘সি ইউ নট ফর মাইন্ড’ খ্যাত শ্যামল চন্দ্র গ্রেপ্তার

‘সি ইউ নট ফর মাইন্ড’ খ্যাত শ্যামল গ্রেপ্তার। ছবি: সংগৃহীত

সোশ্যাল মিডিয়ায় ‘সি ইউ নট ফর মাইন্ড’ বলে ভাইরাল শ্যামল চন্দ্রকে (৩৮) একটি হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। মঙ্গলবার (১০ ডিসেম্বর) দুপুরে গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার বামনডাঙ্গা স্টেশন বাজার এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

শ্যামল চন্দ্র বামনডাঙ্গা ইউনিয়নের মনমথ গ্রামের মৃত নেপাল চন্দ্রের ছেলে। তিনি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সদস্য বলে জানা গেছে।

মঙ্গলবার (১০ ডিসেম্বর) বিকেলে সুন্দরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল হাকিম আজাদ তাকে গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। জানা গেছে, গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার জামায়াত কর্মী শাহাবুল ইসলামকে দেশীয় অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে হত্যা মামলায় তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

পুলিশ জানায়, মঙ্গলবার দুপুর সোয়া ১টার দিকে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে উপজেলার বামনডাঙ্গা স্টেশন বাজার এলাকা থেকে শ্যামল চন্দ্রকে গ্রেপ্তার করা হয়। তিনি জামায়াত কর্মী শাহাবুল হত্যা মামলার এজহারনামীয় ৩৪ নম্বর আসামি।

২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বামনডাঙ্গার মনমথ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভোটকেন্দ্রে শাহাবুল ইসলাম নামের এক জামায়াত কর্মীকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় সাড়ে ১০ বছর পর তার ছোট ভাই এসএম শাহজাহান কবির বাদী হয়ে গত ২২ অক্টোবর মামলা করেন। এতে সাবেক এমপি মঞ্জুরুল ইসলাম লিটনের স্ত্রী ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সৈয়দা খুরশিদ জাহান স্মৃতিকে প্রধান আসামি করা হয়েছে। এছাড়া ৭৯ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত ৪০ থেকে ৫০ জনকেও এতে আসামি করা হয়েছে।

উল্লেখ্য, কয়েক বছর আগে এক কনটেন্ট ক্রিয়েটরের সঙ্গে আলাপে ‘সি ইউ নট ফর মাইন্ড’ ও ‘হ্যাভ অ্যা রিল্যাক্স’ বাক্য ব্যবহার করে আলোচনায় এসেছিলেন শ্যামল।

Header Ad
Header Ad

বাংলাদেশের বিষয়ে ভারতের 'খবরদারি' চলবে না: গয়েশ্বর

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশের আভ্যন্তরীণ বিষয়ে ভারতের খবরদারি চলবে না বলে মন্তব্য করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেছেন, দেশের মানুষ বন্ধুত্ব চায় কিন্তু প্রভুত্ব চায় না।

মঙ্গলবার (১০ ডিসেম্বর) দীর্ঘ সময় সুইডেন থেকে দেশে এসে রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের মাজারে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে গয়েশ্বর রায় গণমাধ্যমকে এসব কথা বলেন তিনি।

ভারতের পররাষ্ট্র সচিবের সাম্প্রতিক ঢাকা সফর প্রসঙ্গে গয়েশ্বর রায় বলেন, মুরুব্বিয়ানা অথবা আমাদের ওপরে খবরদারি, এটা ভারতকে পরিহার করতে হবে। এতদিন দেখা গেছে, দিল্লির সংকেত ছাড়া একটা ব্যাংকের এমডিও নিয়োগ হয়নি। কে কোথায় বিচারপতি হবেন, কে কোথায় বড় বড় পদে থাকবেন, কে মন্ত্রী হবেন- সেটাও তারা (ভারত) সিদ্ধান্ত দিত। আমরা মনে করি, এগুলো শুধু নয়, বিভিন্ন রাজনৈতিক দল নিয়ন্ত্রণ করার যে প্রবণতা, সেটাও ভারতকে পরিহার করতে হবে।

তিনি বলেন, বাংলাদেশের জনগণই ঠিক করবে, কাকে কোথায় বসাতে হবে। এর জন্য অন্য দেশের পরামর্শের দরকার নেই। নিজেদের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ কোনো স্বাধীন দেশের জনগণের কাম্য নয়।

গয়েশ্বর রায় বলেন, ভারতের পররাষ্ট্র সচিব নতুন সম্পর্কের কথা বলেছেন। তাহলে বোঝা যাচ্ছে, পুরোনো সম্পর্কের মধ্যে কোনো না কোনো ফাঁক-ফোকর ছিল। একজন ব্যক্তি বা দলের সঙ্গে থেকে দীর্ঘ ১৬ বছর তারা বাংলাদেশের ভোটাধিকার বিনষ্ট করার চেষ্টা করেছে। সুতরাং আজ যদি এই কথা উপলব্ধি করতে পারে, তাহলে তারা নিশ্চয়ই সঠিক পথে বাংলাদেশের সঙ্গে বন্ধুত্ব বজায় রাখবে এবং অব্যাহত রাখবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

জাতিসংঘ মানবাধিকার কাউন্সিলের ভাইস প্রেসিডেন্ট বাংলাদেশ
‘সি ইউ নট ফর মাইন্ড’ খ্যাত শ্যামল চন্দ্র গ্রেপ্তার
বাংলাদেশের বিষয়ে ভারতের 'খবরদারি' চলবে না: গয়েশ্বর
আওয়ামী লীগ পুলিশকে টিস্যু পেপারের মতো ব্যবহার করেছে: সারজিস আলম
নওগাঁয় ট্রাক-মোটরসাইকেল মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৩
চ্যাম্পিয়নস ট্রফির বাংলাদেশ ট্যুরের উদ্বোধন করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
দেশের মানুষ এখন বিএনপির দিকে তাকিয়ে আছে: তারেক রহমান
শেখ হাসিনাই বাংলাদেশের বৈধ প্রধানমন্ত্রী- দাবি শুভেন্দুর (ভিডিও)
আমি প্রেমে পড়ি না, প্রেম আমার ওপর পড়ে: পরীমণি
ভারতীয় বিছানার চাদর পোড়ালেন রিজভী, বিক্রি করলেন দেশি কাপড়
চুয়াডাঙ্গার দর্শনা সীমান্তে ১০টি স্বর্ণের বার উদ্ধার করেছে বিজিবি
মাশরাফি ও তার বাবাসহ ২৯৫ জনের নামে মামলা
রাহাত ফাতেহ আলীর কনসার্টের টিকিট বিক্রি শুরু, সর্বোচ্চ মূল্য ১০ হাজার
শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরে চাকরির সুযোগ: ৬৫৮ পদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি
সিরিয়ায় অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের পরিকল্পনা, কে হবেন প্রধান?
নেচার সাময়িকীর সেরা ১০ ব্যক্তিত্বের তালিকায় ড. ইউনূস
৪ জাহাজে ৫২ হাজার টন তেল আমদানি, দাবি সংকট কাটবে
স্ত্রীর নামে পুরুষ নির্যাতন মামলা, সমন জারি আদালতের
দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশন অভিমুখে আরএসএসের মিছিল
ঋণের অর্থ ফেরত চেয়ে এস আলমের বাড়ির সামনে ব্যাংক কর্মকর্তাদের অবস্থান কর্মসূচি