রবিবার, ১২ জানুয়ারি ২০২৫ | ২৮ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

গাজায় অস্থায়ী বন্দর নির্মাণ করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র: বাইডেন

ছবি: সংগৃহীত

গাজা উপত্যকায় ত্রাণ ও মানবিক সহায়তা পাঠাতে সেখানে অস্থায়ী বন্দর নির্মাণ করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। বৃহস্পতিবার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এ ঘোষণা দিয়েছেন।

যুক্তরাষ্ট্রের স্টেট অব ইউনিয়ন দিবস উপলক্ষ্যে যুক্তরাষ্ট্রের পার্লামেন্ট ভবন ক্যাপিটল হিলে দেওয়া এক ভাষণে প্রেসিডেন্ট বাইডেন বলেন, ‘গাজায় সমুদ্রপথে ত্রাণ ও মানবিক সহায়তা সামগ্রী পাঠাতে সেখানে একটি অস্থায়ী বন্দর নির্মাণ করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের সেনা বাহিনী। নির্মাণ কাজ শেষ হতে কয়েক সপ্তাহ লাগবে। বন্দরটি ব্যবহার করা হবে শুধু গাজায় ত্রাণসামগ্রী পাঠানোর জন্য। কোনো সামরিক প্রয়োজনে এটি ব্যবহার করা হবে না।’

ভাষণে ইসরায়েলকে সতর্কবার্তাও দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট। তিনি বলেন, ‘গাজার যুদ্ধপীড়িত বেসামরিক জনগণের হাতে ত্রাণ তুলে দেওয়া একটি সামষ্টিক দায়িত্ব এবং ইসরায়েলকে অবশ্যই তার হিস্যার দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করতে হবে। আর সেই দায়িত্ব হলো- গাজায় অধিক হারে ত্রাণ প্রবেশের ক্ষেত্রে কোনো ঝামেলা না করা এবং এই নিশ্চিয়তা দেওয়া যে, ত্রাণকর্মীরা ক্রসফায়ারে প্রাণ হারাবে না।’


‘ইসরায়েলকে আরেকটি কথা আমি স্পষ্টভাবে বলতে চাই- মানবিক সহায়তা নিয়ে কোনো প্রকার দর কষাকষি আমাদের কাছে গ্রহণযোগ্য নয়। মানবিক সহায়তা রাজনৈতিক দর কষাকষির অস্ত্র হতে পারে না।’ সূত্র: রয়টার্স

Header Ad
Header Ad

বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে ভারতের চার-পাঁচটা ড্রোনই যথেষ্ট: শুভেন্দু

ছবি: সংগৃহীত

ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) নেতা ও পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার বিরোধীদলীয় নেতা শুভেন্দু অধিকারী সম্প্রতি এক বিতর্কিত মন্তব্য করে ব্যাপক আলোচনার জন্ম দিয়েছেন। তিনি দাবি করেছেন, বাংলাদেশের মতো একটি দেশকে ধ্বংস করতে ভারতের মাত্র চার থেকে পাঁচটি ড্রোনই যথেষ্ট। কলকাতার ফোর্ট উইলিয়াম থেকে এমন ড্রোন পাঠালেই বাংলাদেশের সামরিক ক্ষমতা ধ্বংস হয়ে যাবে বলে মন্তব্য করেছেন তিনি।

রোববার (১২ জানুয়ারি) পশ্চিমবঙ্গের সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে শুভেন্দু এই বক্তব্য দেন। তিনি বলেন, বাংলাদেশ যুদ্ধের খেলা খেলতে চাইছে, কিন্তু তাদের ভারতের সামরিক ক্ষমতা সম্পর্কে কোনো ধারণা নেই। শুভেন্দু আরও বলেন, "ভারত অত্যন্ত দায়িত্বশীল একটি দেশ, দুর্বল দেশকে আক্রমণ করে না। তবে পিপীলিকার ডানা গজায় মরিবার তরে।"

তিনি দাবি করেন, ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) কিংবা সেনাবাহিনী পাঠানোর দরকার হবে না। ড্রোন পাঠিয়েই বাংলাদেশের পুরো সামরিক শক্তি ধ্বংস করা সম্ভব।

শুভেন্দু অধিকারী মন্তব্য করেন, বাংলাদেশ এখনো ৬০-৭০-এর দশকের সামরিক ধারণায় আটকে আছে। "ওরা আমাদের সীমান্তে ট্যাংক এনে খড়ের গাদায় ঢেকে রাখে। কিন্তু যুদ্ধ করতে এখন ট্যাংক বা বন্দুক লাগে না। ভারত ড্রোনের ব্যবহারে অত্যন্ত উন্নত।"

তিনি আরও বলেন, "ভারতের ফোর্ট উইলিয়াম থেকে বোতাম টিপলেই ড্রোন বের হবে। তাতে বাংলাদেশের কোনো সুযোগ থাকবে না।"

শুভেন্দু তার বক্তব্যে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের খুনিদের প্রসঙ্গও টেনে আনেন। তিনি বলেন, মুজিব হত্যাকাণ্ডে জড়িত কয়েকজন দণ্ডপ্রাপ্ত খুনি পশ্চিমবঙ্গে লুকিয়ে ছিল। তাদের মধ্যে একজন হাওড়ায় হোমিওপ্যাথিক ডাক্তার সেজে ছিলেন এবং সেখানেই মারা যান। আরেকজন ২০২২ সালে বাংলাদেশ সরকারের কাছে হস্তান্তর করা হয় এবং পরে তার ফাঁসি কার্যকর হয়।

শুভেন্দু অধিকারীর এই মন্তব্যে দুই দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনসহ সাধারণ মানুষের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে। বাংলাদেশের পক্ষ থেকে এখনো আনুষ্ঠানিক কোনো প্রতিক্রিয়া না পাওয়া গেলেও এমন মন্তব্য দুই দেশের কূটনৈতিক সম্পর্কে প্রভাব ফেলতে পারে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। ভারতের বিভিন্ন মহল থেকেও এই ধরনের উসকানিমূলক বক্তব্যের সমালোচনা করা হচ্ছে।

শুভেন্দু অধিকারীর এমন মন্তব্য দুই দেশের জনগণের মধ্যে অস্বস্তি সৃষ্টি করতে পারে। বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে দীর্ঘদিনের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখতে উভয় পক্ষকেই দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে হবে। রাজনীতিবিদদের মন্তব্যে সংযম ও কূটনৈতিক শিষ্টাচার মেনে চলা এই সম্পর্ক আরও সুদৃঢ় করতে সহায়ক হবে।

Header Ad
Header Ad

বিপিএলে একই ম্যাচে লিটন ও তামিমের জোড়া সেঞ্চুরির দুর্দান্ত প্রদর্শনী

ছবি: সংগৃহীত

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির স্কোয়াড থেকে বাদ পড়ার পর লিটন দাস যেন নিজের ব্যাটেই তার জবাব দিলেন। দুপুরে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির দল ঘোষণা করে, যেখানে ফর্মহীনতার কারণে জায়গা পাননি লিটন। প্রধান নির্বাচক গাজী আশরাফ হোসেন সেই সময় ফর্মের ঘাটতিকেই লিটনের বাদ পড়ার কারণ হিসেবে উল্লেখ করেছিলেন। তবে সন্ধ্যায় বিপিএলে ঢাকা ক্যাপিটালসের হয়ে লিটন যা করলেন, তাতে সেই ফর্ম নিয়ে যাবতীয় প্রশ্নের অবসান ঘটল।

লিটন দাস রাজশাহীর বিপক্ষে মাঠে নেমে মাত্র ৪৪ বলেই সেঞ্চুরি হাঁকালেন, যা তার স্বীকৃত টি-টোয়েন্টি ক্যারিয়ারের প্রথম শতক। এমন বিধ্বংসী ব্যাটিংয়ে লিটন দেখালেন তার সক্ষমতা। শেষ পর্যন্ত তিনি অপরাজিত ছিলেন ৫৫ বলে ১২৫ রান করে, যেখানে ১০টি চার ও ৯টি বিশাল ছক্কা ছিল। ১০৪ রানে থাকা অবস্থায় একবার ক্যাচ দিয়েছিলেন, কিন্তু সানজামুল তা নিতে ব্যর্থ হন। শেষ বলটি উড়িয়ে মাঠের বাইরে পাঠিয়ে দুর্দান্ত ইনিংসটি শেষ করেন লিটন।

তবে রাজশাহীর বিপক্ষে ঢাকার জয়োল্লাসের গল্প শুধু লিটনেই থেমে থাকেনি। তার ওপেনিং সঙ্গী তানজিদ হাসানও ঝড় তুলেছিলেন ব্যাট হাতে। ৬৪ বলে ১০৮ রান করেন তানজিদ, যেখানে ৬টি চার ও ৮টি ছক্কা ছিল। বিপিএলের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো কোনো দল দুই ওপেনারের সেঞ্চুরি উপভোগ করল। লিটন-তানজিদের উদ্বোধনী জুটি গড়ল ২৪১ রানের নতুন রেকর্ড। এমন জুটি এর আগে বিপিএলে দেখা যায়নি।

ঢাকা ক্যাপিটালসের দলীয় স্কোরও ছুঁয়ে ফেলল ইতিহাসের নতুন উচ্চতা। নির্ধারিত ২০ ওভারে তারা ১ উইকেটে তুলল ২৫৪ রান, যা বিপিএলের ইতিহাসে সর্বোচ্চ দলীয় সংগ্রহ।

রাজশাহীর বোলাররা পুরো ম্যাচজুড়ে ছিলেন লিটন ও তানজিদের দাপটের সামনে অসহায়। বিশেষ করে লিটনের বিধ্বংসী ইনিংসের সামনে তাদের কোনো কৌশলই কার্যকর হয়নি। চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির দল থেকে বাদ পড়ার চাপ ও হতাশা ঝেড়ে ফেলে লিটন যেন নিজেকে নতুন করে প্রমাণ করার মঞ্চ বানালেন। তার এই ইনিংস শুধু ব্যক্তিগত ফর্মের জবাব নয়, বরং দলীয় সাফল্যের নতুন রেকর্ডের ভিত্তি গড়ে দিল।

এই ইনিংস লিটনের ক্যারিয়ারের অন্যতম স্মরণীয় মুহূর্ত হয়ে থাকবে এবং ক্রিকেট ভক্তদের মনে নতুন করে আলোচনার জন্ম দেবে।

Header Ad
Header Ad

বৈজ্ঞানিক প্রকাশনায় দেশে শীর্ষে ঢাবি, দ্বিতীয় ড্যাফোডিল, তৃতীয় বুয়েট

বৈজ্ঞানিক প্রকাশনায় দেশে শীর্ষে ঢাবি, দ্বিতীয় ড্যাফোডিল, তৃতীয় বুয়েট। ছবি: সংগৃহীত

২০২৪ সালে বাংলাদেশ থেকে বৈজ্ঞানিক গবেষণা নিবন্ধ প্রকাশের সংখ্যায় শীর্ষে আছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি)। আর দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি (ডিআইইউ)। প্রায় ৯০০ প্রকাশনা নিয়ে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) আছে তৃতীয় স্থানে। 

স্কোপাসের গবেষণা ডেটাবেজে এসব তথ্য উঠে এসেছে। অনলাইন সাময়িকী সায়েন্টিফিক বাংলাদেশ চলতি বছরের ৪ জানুয়ারি পর্যন্ত স্কোপাস তালিকাভুক্ত আন্তর্জাতিক জার্নালে প্রকাশিত বৈজ্ঞানিক নথিপত্র নিয়ে বার্ষিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।

স্কোপাসের তথ্যানুযায়ী, ২০২৪ সালে ১ হাজার ৫০০টি প্রকাশনা নিয়ে দেশে গবেষণায় শীর্ষ অবস্থান ধরে রেখেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। আগের বছর এই সংখ্যা ছিল ১ হাজার ৪১০টি।

১ হাজার ১০০-র বেশি প্রকাশনা নিয়ে এ তালিকায় দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি। আগের বছর ড্যাফোডিলের এই সংখ্যা ছিল ১ হাজার ৮০টি।

প্রায় ৯০০ প্রকাশনা নিয়ে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) আছে তৃতীয় স্থানে। চতুর্থ অবস্থানে আছে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়।

বৈজ্ঞানিক প্রকাশনার র‍্যাঙ্কিংয়ে ব্র্যাক ইউনিভার্সিটি পঞ্চম, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ষষ্ঠ, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় সপ্তম, নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি অষ্টম, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় নবম ও খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় দশম অবস্থানে আছে।

২০২৪ সালে বাংলাদেশি গবেষকদের প্রকাশনার প্রধান বিষয়গুলো ছিল প্রকৌশল, কম্পিউটার বিজ্ঞান, চিকিৎসাবিজ্ঞান, পরিবেশ বিজ্ঞান ও সমাজবিজ্ঞান।

প্রতিবেদনটিতে প্রবন্ধের পাশাপাশি কনফারেন্স পেপার, রিভিউ, বইয়ের অধ্যায়, চিঠি, ভুল সংশোধনী, নোট, সম্পাদকীয়, ডেটা পেপার, বই, সংক্ষিপ্ত সমীক্ষাসহ বিভিন্ন ধরনের গবেষণা নথি স্থান পেয়েছে।

তবে ২০২৪ সালে কোনো পেটেন্ট নিবন্ধিত হয়নি। এছাড়া গত বছর প্রথমবারের মতো টেক্সটাইল গবেষণায় প্রকাশনা দেখা গেছে। ২০২৪ সালে গবেষণায় অর্থায়ন করা শীর্ষ ১৫ সংস্থার মধ্যে ১১টিই ছিল বিদেশি সংস্থা।

জাতীয় সংস্থাগুলোর মধ্যে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় অর্থায়নে প্রথম (সার্বিক তালিকায় দ্বিতীয়) অবস্থানে ছিল। শীর্ষ ১৫ অর্থায়ন সংস্থার তালিকায় একমাত্র বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে বুয়েট এবং বাংলাদেশ বিজ্ঞান ও শিল্প গবেষণা পরিষদ (বিসিএসআইআর) এ তালিকায় স্থান পেয়েছে।

বাংলাদেশি গবেষকদের প্রবন্ধ প্রকাশ করা শীর্ষ জার্নালগুলো হলো: হেলিয়ন, প্লস ওয়ান, সায়েন্টিফিক রিপোর্টস, আইইইই অ্যাকসেস, হেলথ সায়েন্স রিপোর্টস, সাসটেইনেবিলিটি সুইজারল্যান্ড, আরএসসি অ্যাডভান্সেস, এনভায়রেনমেন্টাল সায়েন্স অ্যান্ড পলিউশন রিসার্চ।

স্কোপাস ডেটাবেজ অনুসারে, ২০২৪ সালে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের রংপুরের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিভাগের শিক্ষক আবু রেজা মো. তৌফিকুল ইসলাম ১০৬টি নিবন্ধ প্রকাশ করে শীর্ষস্থান অর্জন করেছেন। দ্বিতীয় স্থানে আছেন বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশনের এম খালিদ হোসেন এবং তৃতীয় স্থানে আছেন বাংলাদেশ গম ও ভুট্টা গবেষণা ইনস্টিটিউট, দিনাজপুর-এর আকবর হোসেন।

২০২৪ সালে ১৫ হাজার ৪১৩টি বৈজ্ঞানিক নিবন্ধের প্রকাশনা নিয়ে দক্ষিণ এশিয়ায় তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে বাংলাদেশ।

সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বাংলাদেশি গবেষকদের প্রকাশনার সংখ্যা বাড়লেও প্রকাশনার দিক দিয়ে বাংলাদেশ এখনও ভারত ও পাকিস্তানের চেয়ে পিছিয়ে রয়েছে, যদিও তিন দেশের আর্থসামাজিক অবস্থা প্রায় একই। বৈজ্ঞানিক প্রকাশনায় দক্ষিণ এশিয়ায় ভারতের অবস্থান প্রথম ও পাকিস্তান দ্বিতীয়।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে ভারতের চার-পাঁচটা ড্রোনই যথেষ্ট: শুভেন্দু
বিপিএলে একই ম্যাচে লিটন ও তামিমের জোড়া সেঞ্চুরির দুর্দান্ত প্রদর্শনী
বৈজ্ঞানিক প্রকাশনায় দেশে শীর্ষে ঢাবি, দ্বিতীয় ড্যাফোডিল, তৃতীয় বুয়েট
উত্তাপ ছড়ানো ম্যাচে শেষ হাসিতে সিলেটের টানা দ্বিতীয় জয়
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ৫ হল থেকে আগুনে পোড়া কোরআন উদ্ধার, বিক্ষোভ
সশস্ত্র বাহিনীর ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা বাড়ল আরও ৬০ দিন
‘অন্তর্বর্তী সরকার গণমাধ্যমের স্বাধীনতা খর্ব করেনি’
রাবিতে কোরআন পুড়ানোর ঘটনায় ছাত্রদলের নিন্দা প্রকাশ
রাজউকের প্লট জালিয়াতি, শেখ হাসিনাসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে মামলা
নওগাঁয় নগদ ৪ লক্ষ টাকা ও ১০ ভরি স্বর্ণালংকার লুট, অভিযোগের তীর প্রতিবেশির দিকে
বিরামপুরে অগ্নিকাণ্ড ৩টি দোকান পুড়ে ছাই
ইংল্যান্ডে দুপুরের খাবারসহ বিনা টিকিটে বিশ্বকাপের ম্যাচ দেখেছেন টিউলিপ: টেলিগ্রাফের প্রতিবেদন
প্রতিযোগী থেকে বিয়ের পিড়িতে পড়শী-নিলয়
‘জমজমের’ বলে ট্যাপের পানি বিক্রি, আয় করেছেন ৩০ কোটি!
কাউন্সিল নিয়ে দু’গ্রুপের সংঘর্ষে বিএনপি নেতা নিহত
বায়ুদূষণ বন্ধে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের নির্দেশ হাইকোর্টের
ঢাবিতে ছাত্রীহল নির্মাণ ও সংস্কারের দাবি ছাত্রদলের
অভিযোগ প্রমাণিত হলে টিউলিপকে দেশে ফেরত পাঠানো উচিত: প্রধান উপদেষ্টা
বগুড়ায় বিমানবন্দর চালু নিয়ে যা বললেন বিমান বাহিনী প্রধান
‘আগে জাতীয় নির্বাচন, পরে স্থানীয় সরকার নির্বাচন’