শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম নারী শিখ বিচারক মনপ্রীত মনিকা সিং

ভারতীয় বংশোদ্ভুত মার্কিন নাগরিক মনপ্রীত মনিকা সিং যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাস অঙ্গরাজ্যের হ্যারিস কাউন্টি সিভিল কোর্টের একজন বিচারক হিসেবে শপথ গ্রহণ করেছেন। তিনিই যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম শিখ নারী বিচারক। আইনী ধারা-৪ মোতাবেক শুক্রবার (৬ জানুয়ারি) তিনি শপথ নিয়েছেন। সাধারণ মামলাগুলোর বিচারপতি হিসেবে কাজ করবেন তিনি।

বিচারকদের শপথ অনুষ্ঠানের পর মনিকা সিং বলেছেন, 'এই পবিত্র শপথ আমার কাছে অনেক কিছু। কারণ আমি ‘এইচ-টাউন কে (হিউসটন নামের বিরাট মহানগরের ডাকনাম) সবচেয়ে ভালোবাসি। আজকে পর্যন্ত সে আমাদের জন্য যা করেছে, সেজন্য আমি তার প্রতি খুশি।'

তার আগে এই অঙ্গরাজ্যের প্রথম দক্ষিণ এশীয় বিচারক হিসেবে নিয়োগ লাভ করেন রাভি সান্ধিল। তিনি মনপ্রীত মনিকা সিংয়ের শপথানুষ্ঠান পরিচালনা করেছেন। তাদের এই শপথে কোর্টরুম ভরা বিচারক ও আইনজীবি ছিল।

সান্ধিল বলেছেন, ‘আসলে সত্যিই শিখ সমাজের জন্য এটি একটি বড় ঘটনা। তারা যখন কাউকে দেখেন ভিন্ন গাত্র বর্ণের, এমন কেউ সামান্য আলাদা, তারা মনে করেন, তাদের কাছে এই মানুষটি লভ্য হয়েছেন। আর মনপ্রীত কেবল শিখদের একজন দূতই নন, তিনি ভিন্ন বর্ণের নারীদেরও একজন অগ্রদূত।'

প্রকাশিত সংবাদগুলোর ভিত্তিতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় পাঁচ লাখ শিখ বসবাস করেন। তাদের মধ্যে ২০ হাজারের বাস হিউসটনে। এর আগে কোনোদিনই কোনো শিখ নারী এই কাউন্টিরও বিচারক ছিলেন না।

হিউসটন মহানগরের মেয়র সিলভেস্টার টার্নার বলেছেন, ‘শিখ সমাজের জন্য এই দিনটি ছিল একটি গর্বের দিন। তবে দিনটি নানা বর্ণের মানুষদেরও একটি গর্বের দিন। সবাই হিউসটন শহরের বৈচিত্র্য আদালতের বৈচিত্র্যে দেখলেন।’

মনপ্রীত মনিকা সিংয়ের জীবনী
তিনি জন্মেছেন ও বড় হয়েছেন হিউসটন মহানগরে। তিনি এই শহরের হ্যারিস কাউন্টির দক্ষিণপশ্চিমের শহর ব্যালেতে বসবাস করেন। তার স্বামী ও দুজন সন্তান আছে। ১৯ বছর আগে মনদ্বীপকে বিয়ে করেন তিনি। তার বাবা এ জে একজন খ্যাতনামা নকশা স্থপতি, ১৯৭০ দশকের প্রথম দিকে ১৯৬৫ সালের অভিবাসী আইন অনুসারে একটি গ্রিন কার্ড লাভের মাধ্যমে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে এসে কর্মজীবনের শুরু করেন।

মনিকা পড়ালেখা করেছেন ক্লাইন ফরেস্ট হাই স্কুলে। তিনি উচ্চতর শিক্ষা গ্রহণ করেছেন ইউনিভার্সিটি অব টেক্সাস অ্যাট অস্টিনে এবং এরপর আইনের উচ্চতর ডিগ্রি নিয়েছেন সাউথ টেক্সাস কলেজ অব ল’তে। তিনি ২০২০ সালে সবদিকে দক্ষ ও সবচেয়ে ভালো অ্যার্টনি হিসেবে হিউসটন ইয়ং লইায়ার্স অ্যাসোসিয়েশনের বিচারে ‘রানার-আপ’ পদক জয় করেছেন। অসাধারণ এই কর্মজীবনের সুবাদে ২০১৭ সালে তিনি জয় করেছেন দি সাউথ এশিয়ান বার অ্যাসোসিয়েশনের ‘ডিসটিংগুইশড মেম্বার অ্যাওয়ার্ড’।

মনপ্রীত মনিকা সিং আইনী পেশায় সাফল্য ও মেধার সঙ্গে যুক্ত আছেন টানা ২০ বছর। তিনি মামলা লড়েছেন শতাধিক। তিনি জাতীয়, অঙ্গরাজ্য, শহর ও কাউন্টির উল্লেখযোগ্য আইনী অধিকার সংস্থাগুলোর সঙ্গে যুক্ত এবং ‘দি আমেরিকান সিভিল লিবাটিজ ইউনিয়ন’র টেক্সাস অঙ্গরাজ্য শাখার পরিচালনা পর্ষদের একজন সদস্য। এছাড়াও ‘দি টেক্সাস লাইসিয়াম (টেক্সাস সাহিত্য সমিতি)’ এবং ‘দি শিখ কোয়ালিশন’রও একজন ট্রাস্টি হিসেবে কাজ করছেন তিনি।

এছাড়াও তিনি ‘দি এক্সক্লুসিভ আমেরিকান বোড অব ট্রায়াল অ্যাডভোকেটস’এ একজন চ্যাপ্টার প্রতিনিধি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তাদের টেক্সাস বারে তিনি ‘সিএলসি (অনলাইন কন্টিনিউইং লিগ্যাল এডুকেশন)’এ শিক্ষক হিসেবে পড়াচ্ছেন।

গত বছরের নভেম্বরে হ্যারিস কাউন্টি সিভিল কোর্টের একজন বিচারক হিসেবে নিজের প্রতিদ্বদ্বীতার কথা ঘোষণা করেছিলেন মনপ্রীত মনিকা সিং। তিনি টুইটারে লিখেছিলেন, ‘আজ আমি উত্তেজিত ও গর্বিত, হ্যারিস কাউন্টি সিভিল কোর্টে আইনী ধারা-৪ অনুসারে নিজেকে বিচারক পদে ঘোষণা করে। হিউসটনের একজন স্থানীয় অধিবাসী হিসেবে আমার আশা আছে, আমার সমাজকে প্রতিনিধিত্ব করব-যারা নানাভাবে মানুষের বৈচিত্র্যতাকে পুরস্কার প্রদান করছেন ও তাদের নেতা হিসেবে আমি কাজ করব।’

তিনি জয়লাভের পর ভারতের বিখ্যাত সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমসকে বলেছেন, ‘আমার সমাজকে প্রতিনিধিত্ব করতে পারা একটি সম্মানের কাজ। আমি আশা করি, আমার প্রতি সারা বিশ্বের সকল শিখের আর্শীবাদ থাকবে।’

ওএফএস/এএস

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত