রবিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৫ | ১৪ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

শপথ নেয়ার পর যেসব গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিলেন ট্রাম্প

ছবি: সংগৃহীত

যুক্তরাষ্ট্রের ৪৭তম প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নিয়েছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। দায়িত্ব গ্রহণের পর প্রথম দিনেই বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রশাসনিক সিদ্ধান্তে সই করেছেন তিনি, যা সারা বিশ্বে ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি করেছে।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) থেকে যুক্তরাষ্ট্রের বেরিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত:

ট্রাম্প শপথ গ্রহণের পর প্রথমেই বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে বেরিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। এই সিদ্ধান্তে বলা হয়েছে, এক বছরের মধ্যে আমেরিকা সংস্থাটি থেকে বেরিয়ে যাবে এবং অর্থ সাহায্য বন্ধ করবে। ট্রাম্পের অভিযোগ, WHO স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারছে না এবং কিছু সদস্য রাষ্ট্রের রাজনৈতিক প্রভাব রয়েছে।

প্যারিস জলবায়ু চুক্তি থেকে যুক্তরাষ্ট্রের সরে আসা:

বিশ্বজুড়ে জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করতে ২০১৫ সালে প্যারিস জলবায়ু চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছিল। তবে ট্রাম্প সেই চুক্তি থেকে বেরিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। তিনি জাতিসংঘকে আনুষ্ঠানিক নোটিশ পাঠানোর সিদ্ধান্তে সই করেছেন, যা কার্যকর হতে এক বছর সময় নিবে।

ক্যাপিটল হিলের দাঙ্গাকারীদের ক্ষমা:

২০২১ সালের ৬ জানুয়ারি ক্যাপিটল ভবনে হামলা চালিয়ে ব্যাপক ক্ষতিসাধন করা ট্রাম্প সমর্থকদের জন্য একটি বড় ঘোষণা দেন ট্রাম্প। তিনি প্রশাসনিক নির্দেশ দিয়ে তাদের সব মামলার বিরুদ্ধে অস্থায়ীভাবে পদক্ষেপ নেন এবং দেড় হাজারের বেশি অভিযুক্ত ব্যক্তির বিরুদ্ধে মামলা প্রত্যাহারের নির্দেশ দেন। এই সিদ্ধান্তে তাদেরকে মুক্তি দেয়া হবে।

মেক্সিকো সীমান্তে জাতীয় জরুরি অবস্থা ঘোষণা:

মেক্সিকো সীমান্তে নতুন একটি জাতীয় জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেছেন ট্রাম্প, যা তাকে সেনা পাঠানোর এবং সীমান্তে আরও কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণের সুযোগ দিবে। তিনি আরও একটি সিদ্ধান্তে বলেছেন, মেক্সিকোর মাদক পাচারকারীদের সন্ত্রাসবাদী সংগঠন হিসেবে চিহ্নিত করা হবে।

যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্বের বিষয়ে নতুন সিদ্ধান্ত:

ট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব লাভের আইন পরিবর্তনের বিষয়ে একটি নির্দেশে সই করেছেন। যদিও এটি সংবিধান দ্বারা নিশ্চিত করা অধিকার, এবং বিশ্লেষকরা মনে করেন, এটি আদালতের সিদ্ধান্তের মাধ্যমে সমাধান হতে পারে।

টিকটক নিষেধাজ্ঞা স্থগিত:

টিকটক নিয়ে একসময় নিষেধাজ্ঞা আরোপের পরিকল্পনা করেছিলেন ট্রাম্প, তবে নতুন সিদ্ধান্তে সই করার পর তিনি বলেছেন, নিষেধাজ্ঞা ৭৫ দিন স্থগিত থাকবে এবং বিক্রি বা বন্ধের সিদ্ধান্ত আরও সময় নিয়ে নেয়া হবে।

অন্য গুরুত্বপূর্ণ প্রশাসনিক সিদ্ধান্তগুলো:

প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নেয়ার পর ট্রাম্প আরও কিছু গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নিয়েছেন। তিনি জাতীয় স্তরে নতুন কর্মী নিয়োগ সাময়িকভাবে বন্ধ রেখেছেন এবং সরকারি কর্মীদের জন্য "ওয়ার্ক ফ্রম হোম" নয়, অফিসে এসে কাজ করার নির্দেশ দিয়েছেন।

Header Ad
Header Ad

রাজনীতির চেয়ারে ঘুণপোকা ধরেছে, এটি সংস্কার করা প্রয়োজন: ব্যারিস্টার ফুয়াদ

আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টির সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টির সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ বলেছেন, ‘আমাদের রাজনীতির চেয়ারে ঘুণপোকা ধরেছে। এজন্য চেয়ারটি সংস্কার করা প্রয়োজন। এখন সময় এসেছে ঘুণপোকা ধরা চেয়ারটি পরিবর্তন করার।’

শনিবার (২৬ এপ্রিল) সন্ধ্যায় চুয়াডাঙ্গা জেলা এবি পার্টি আয়োজিত মতবিনিময় ও আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।

বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতি বিষয়ে তিনি বলেন, ‘প্রফেসর ইউনুস যদি এই সময়টাতে হাল না ধরতেন, ২২৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলার পাচার হওয়া বাংলাদেশে দুর্ভিক্ষ হতে পারতো এবং আওয়ামী লীগের দাবি অনুযায়ী ক্ষমতা হারানোর পর তাদের লক্ষ লক্ষ নেতাকর্মী মারা যেতে পারতো। এসবের কিছুই হয়নি।’ 

মতবিনিময় ও আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন এবি পার্টি চুয়াডাঙ্গা জেলা শাখার আহ্বায়ক আলমগীর হোসেন। এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন এবি পার্টির কেন্দ্রীয় যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এ্যাডভোকেট আব্দুল্লাহ আল মামুন রানা।

সভায় বক্তারা বলেন, এবি পার্টি জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠায় কাজ করছে এবং আগামী দিনের রাজনীতিতে একটি ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ। এসময় দলকে তৃণমূল পর্যন্ত আরও সংগঠিত ও শক্তিশালী করতে সদস্যদের ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আহ্বান জানানো হয়।

সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে ব্যারিস্টার ফুয়াদ বলেন, ‘বর্তমানে অন্তর্বর্তীকালীন ইউনুস সরকার কিছু সম্ভাবনাময় অগ্রগতি দেখিয়েছে। বিদেশি বিনিয়োগকারীরা এখন বাংলাদেশের প্রতি আগ্রহ দেখাচ্ছে। রেমিটেন্সের গতি বেড়েছে, যা দেশের অর্থনীতির জন্য ইতিবাচক।

তিনি বলেন, ‘বর্তমান সরকার চাইলে জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় নির্বাচন হতে পারে। এতে নির্বাচন কমিশনের সক্ষমতা যাচাই হয়ে যাবে।

Header Ad
Header Ad

উত্তাল ইউআইইউ ক্যাম্পাস, ভিসি-ডিনসহ ১১ কর্মকর্তার পদত্যাগ

ছবি: সংগৃহীত

তীব্র ছাত্র আন্দোলনের মুখে একযোগে পদত্যাগ করেছেন ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির (UIU) উপাচার্য, ডিন, বিভাগীয় প্রধানসহ মোট ১১ জন প্রশাসনিক কর্মকর্তা। শনিবার (২৬ এপ্রিল) রাত ৯টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে এই পদত্যাগের ঘোষণা দেওয়া হয়।

পোস্টে বলা হয়, “আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের অযৌক্তিক দাবির প্রতিবাদে” উপাচার্য, বিভিন্ন অনুষদের ডিন, বিভাগীয় প্রধান এবং বিভিন্ন ইনস্টিটিউটের পরিচালকরা যৌথভাবে প্রশাসনিক পদ থেকে পদত্যাগ করেছেন।

পদত্যাগকারীদের মধ্যে যারা রয়েছেন: উপাচার্য (ভিসি) অধ্যাপক এম রিজওয়ান খান (আইএআর নির্বাহী পরিচালক ও ইমেরিটাস অধ্যাপক), অধ্যাপক নুরুল হুদা (কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রধান), অধ্যাপক ওমর ফারুক (অর্থনীতি বিভাগের প্রধান), অধ্যাপক হাসান সারওয়ার (সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদের ডিন), অধ্যাপক খন্দকার আবদুল্লাহ আল মামুন (আইরিকের পরিচালক), মো. কে. মাশুকুর রহমান (ইইই বিভাগের প্রধান), তাহমিনা ফয়েজ (ফার্মেসি বিভাগের প্রধান), সুমন আহমেদ (সিডিআইপির পরিচালক), জান্নাতুন নূর (ডেটা সায়েন্স প্রোগ্রামের পরিচালক), রফিকুল ইসলাম (বিজিই প্রোগ্রামের পরিচালক), অধ্যাপক আবু সাকলায়েন (আইএনএস পরিচালক)।

এর আগে একই দিন সকাল থেকে তিন দফা দাবিতে আন্দোলনে নামে ইউআইইউ শিক্ষার্থীরা। শুরুতে ক্যাম্পাসে অবস্থান কর্মসূচি চললেও পরে তারা আমরণ অনশনের ঘোষণা দেয়।

শিক্ষার্থীদের মূল দাবিগুলো:

১. কম্পিউটার সায়েন্স বিভাগের প্রধান নুরুল হুদার বিরুদ্ধে ছাত্রদের সঙ্গে অমানবিক আচরণ, বিশ্ববিদ্যালয়ে একক সিন্ডিকেট তৈরি ও বিভিন্ন অনিয়মের অভিযোগে তার পদত্যাগ দাবি করা হয়।

২. মিডটার্ম পরীক্ষায় সময় ১৫ মিনিট কমিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত বাতিল করে আগের সময় ফিরিয়ে আনার দাবি।

৩. ইমপ্রুভমেন্ট ফি পুনর্নির্ধারণসহ আগে স্বীকৃত সংস্কার দাবিগুলোর দ্রুত বাস্তবায়নের আহ্বান।

ক্যাম্পাসজুড়ে টান টান উত্তেজনা বিরাজ করছে। শিক্ষার্থীরা দাবি আদায়ে অনড়, অন্যদিকে প্রশাসনিক পদত্যাগের পর পরিস্থিতি আরও জটিল হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

এপ্রিলেই দেশে ফিরছেন খালেদা জিয়া, সঙ্গে থাকবেন দুই পুত্রবধূ

এপ্রিলেই দেশে ফিরছেন খালেদা জিয়া, সঙ্গে থাকবেন দুই পুত্রবধূ। ছবি: সংগৃহীত

সব কিছু ঠিক থাকলে চলতি মাসের (এপ্রিল) মধ্যেই লন্ডন থেকে বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া দেশে ফিরছেন। তার সঙ্গে তারেক রহমানের স্ত্রী জোবাইদা রহমান এবং খালেদা জিয়ার প্রয়াত ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকোর স্ত্রী সৈয়দা শামিলা রহমানও দেশে ফিরছেন।

ঢাকা-লন্ডনের নির্ভরযোগ্য কূটনৈতিক সূত্রগুলো গণমাধ্যমকে এই তথ্য নিশ্চিত করেছে।

সূত্রের বরাতে জানা গেছে, বর্তমানে যুক্তরাজ্যে বড় ছেলে তারেক রহমানের বাসায় চিকিৎসাধীন সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার পূর্ণাঙ্গ স্বাস্থ্য পরীক্ষা চলছে। কাতারের বিশেষ এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে তাকে দেশে ফেরানোর প্রস্তুতি চলছে। আগামী বুধবারের (৩০ এপ্রিল) মধ্যে দেশে ফিরবেন খালেদা জিয়া। শাশুড়ির সঙ্গে দুই পুত্রবধূ জোবাইদা রহমান এবং সৈয়দা শামিলা রহমানও দেশে ফিরছেন।

ঢাকার একটি কূটনৈতিক সূত্র জানিয়েছে, খালেদা জিয়াকে লন্ডন থেকে দেশে ফেরাতে কাতারের বিশেষ এয়ার অ্যাম্বুলেন্সের আয়োজন করতে গত সপ্তাহে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর অন্তর্বর্তী সরকারের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেনকে চিঠি লিখেছেন।

চিঠিতে বলা হয়েছে, সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া উন্নত চিকিৎসার জন্য বর্তমানে লন্ডনে রয়েছেন। তার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল, তবে ‘আশঙ্কামুক্ত’ নয়। তথাপি তিনি এপ্রিলের শেষ সপ্তাহে দেশে ফিরতে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। ওনার শারীরিক অবস্থা বিবেচনায় চিকিৎসক বিশেষ এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে দেশে ফেরাতে পরামর্শ দিয়েছেন।

সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, বিএনপির মহাসচিবের চিঠির পরিপ্রেক্ষিতে সরকার লন্ডন ও দোহার বাংলাদেশ হাইকমিশনের মাধ্যমে সাবেক প্রধানমন্ত্রীকে দেশে ফেরাতে প্রস্তুতি নিচ্ছেন। সব কিছু ঠিক থাকলে খালেদা জিয়া আগামী বুধবারের (৩০ এপ্রিল) মধ্যে দেশে ফেরার কথা রয়েছে।

বিএনপির চেয়ারপাসন খালেদা জিয়া ২০১৮ সালে একটি দুর্নীতির মামলায় গ্রেপ্তার হয়ে পুরান ঢাকার কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দি ছিলেন। কোভিড-১৯ মহামারির সময় বিগত সকার তাকে বিশেষ বিবেচনায় কারামুক্তি দেয়।

গত বছরের ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের এক আদেশে খালেদা জিয়া মুক্তি পান। এরপর দুর্নীতির যে দুটি মামলায় তিনি কারাবন্দি ছিলেন, সেগুলোর রায় বাতিল করেন আদালত।

গত ৮ জানুয়ারি উন্নত চিকিৎসার জন্য খালেদা জিয়াকে লন্ডনে নিয়ে যাওয়া হয়। টানা ১৭ দিন চিকিৎসাধীন থাকার পর লন্ডন ক্লিনিক থেকে গত ২৫ জানুয়ারি খালেদা জিয়াকে তারেক রহমানের বাসায় নিয়ে যাওয়া হয়। অর্ধযুগের বেশি সময় পর এবার পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে ঈদ উদ্‌যাপন করেছেন খালেদা জিয়া। তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর কারাবন্দি অবস্থায় চারটি ঈদ কেটেছে কারাগারে ও বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে।

বর্তমানে তারেক রহমানের বাসায় চিকিৎসাধীন খালেদা জিয়ার পূর্ণাঙ্গ স্বাস্থ্য পরীক্ষা চলছে। তিনি দীর্ঘদিন ধরে লিভার সিরোসিস, কিডনি, হার্ট, ডায়াবেটিস, আর্থ্রাইটিসসহ শারীরিক নানা অসুস্থতায় ভুগছেন।

প্রসঙ্গত, বিএনপি চেয়ারপারসন সর্বশেষ ২০১৭ সালের ১৫ জুলাই লন্ডন সফর করেছিলেন। এরপর তার আর কোনো বিদেশ সফর হয়নি।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

রাজনীতির চেয়ারে ঘুণপোকা ধরেছে, এটি সংস্কার করা প্রয়োজন: ব্যারিস্টার ফুয়াদ
উত্তাল ইউআইইউ ক্যাম্পাস, ভিসি-ডিনসহ ১১ কর্মকর্তার পদত্যাগ
এপ্রিলেই দেশে ফিরছেন খালেদা জিয়া, সঙ্গে থাকবেন দুই পুত্রবধূ
বাংলাদেশ ব্যাংকের অধীনে বিশাল নিয়োগ, পদ ৬০৮
ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টায় ফ্যাসিবাদী শাসক পালাতে বাধ্য হয়েছে: আলী রীয়াজ
মহেশপুর সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে দুই বাংলাদেশি নিহত
যেকোনো মূল্যে নিজের পানির অধিকার রক্ষা করবে পাকিস্তান: ‍শেহবাজ শরীফ
স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম নির্বাসিত কবি দাউদ হায়দার মারা গেছেন
পাকিস্তানে সেনাবাহিনী-সন্ত্রাসী গোলাগুলি, দুই সেনাসদস্যসহ নিহত ১৭
টাঙ্গাইলে ট্রাক-সিএনজি মুখোমুখি সংঘর্ষে চালকসহ নিহত ২
হজের ফ্লাইট শুরু মঙ্গলবার, উদ্বোধন করবেন ধর্ম উপদেষ্টা
ইরানের বন্দরে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত বেড়ে ১৪, আহত সাড়ে ৭ শতাধিক
ধর্ষণের শিকার জুলাই আন্দোলনে শহীদের মেয়ের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
সিন্ধুর পানি ছাড়ল ভারত, হঠাৎ বন্যায় ডুবলো পাকিস্তানের কাশ্মীর
রিয়ালের হৃদয়ভাঙা রাত, কোপা দেল রে চ্যাম্পিয়ন বার্সেলোনা
উত্তরায় সেলফি তুলতে গিয়ে ট্রেনের ধাক্কায় তরুণ-তরুণীর মৃত্যু
জাতীয় গ্রিডে যান্ত্রিক ত্রুটিতে ১০ জেলায় বিদ্যুৎ বিভ্রাট
আবারও দুই ধাপে ৬ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
পাকিস্তানি হামলার আশঙ্কায় বাঙ্কারে আশ্রয় নিচ্ছেন ভারতীয়রা
চীনা প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠক করলো বিএনপি