সোমবার, ৭ অক্টোবর ২০২৪ | ২২ আশ্বিন ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

এক বছরে প্রায় ৪২ হাজার ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে ইসরায়েলে

ফাইল ছবি

গত বছরের ৭ অক্টোবর ইসরায়েলের দক্ষিণাঞ্চলে নজিরবিহীন হামলা চালায় ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সশস্ত্রগোষ্টি হামাস। ওই দিন থেকেই হামাসকে নির্মুলের নামে ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় টানা হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল, যার এক বছর পূর্ণ হলো আজ।

যুদ্ধ শুরুর এই এক বছরের চরমভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে গাজার মানুষ। দখলদারদের হামলায় এখন পর্যন্ত ৪১ হাজার ৮৭০ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন, যাদের মধ্যে ১৬ হাজার ৭৬৫ জন শিশু এবং ১১ হাজার ৩৪৬ জন নারী। আহত হয়েছেন ৯৭ হাজারের বেশি মানুষ।

এ ছাড়া গাজা উপত্যকাজুড়ে ধ্বংস হওয়া বাড়ির ধ্বংসস্তূপের নিচে এখনও ১০ হাজারেরও বেশি লোক নিখোঁজ রয়েছেন।

শুধু তাই নয়, ইসরায়েলের অবিরাম বিমান ও স্থল হামলায় হাসপাতাল, স্কুল, শরণার্থী শিবির, মসজিদ, গির্জাসহ হাজার হাজার ভবন ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংস হয়ে গেছে। মানবেতর জীবনযাপন করছেন লাখ লাখ ফিলিস্তিনি। ২০ লাখেরও বেশি মানুষ তাদের বাড়িঘর ছাড়তে বাধ্য হয়েছেন।

জাতিসংঘের মতে, ইসরায়েলের বর্বর আক্রমণের কারণে গাজার প্রায় ৮৫ শতাংশ ফিলিস্তিনি বাস্তুচ্যুত হয়েছেন। আর খাদ্য, বিশুদ্ধ পানি এবং ওষুধের তীব্র সংকটের মধ্যে গাজার সকলেই এখন খাদ্য নিরাপত্তাহীন অবস্থার মধ্যে রয়েছেন।

এছাড়া অবরুদ্ধ এই ভূখণ্ডের ৬০ শতাংশ অবকাঠামো ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংস হয়ে গেছে। ইসরায়েল ইতোমধ্যেই আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে গণহত্যার অভিযোগে অভিযুক্ত হয়েছে।

গাজায় যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে আন্তর্জাতিক কূটনৈতিক প্রচেষ্টা এখনও সফল হয়নি। যুদ্ধের অবসান ঘটাবে, এমন চুক্তি চায় হামাস। অন্যদিকে হামাসকে নিশ্চিহ্ন করার মাধ্যমেই যুদ্ধের পরিণতি সম্ভব বলে দাবি ইসরায়েলের।

এদিকে, গাজায় শুরু হওয়া যুদ্ধ ধীরে ধীরে বিস্তৃতি লাভ করছে। গত ২৭ সেপ্টেম্বর ইসরায়েলের বিমনা হামলায় লেবাননের সশস্ত্র সংগঠন হিজবুল্লাহর প্রধান হাসান নাসরুল্লাহর মৃত্যু হয়। এরপর দুইদিন পর থেকেই লেবাননে স্থল অভিযান শুরু করে ইসরায়েল। নাসরুল্লাহর মৃত্যুর জবাবে গত ১ অক্টোবর রাতে ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ২০০ ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালায় ইরান।

ইসরায়েল প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বলেন, সম্প্রতি ইরান যে মাত্রার ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে, তা ইসরায়েল বরদাস্ত করবে না। নিজের ভূখণ্ড ও নাগরিকদের রক্ষা করা শুধু অধিকারই নয়, এটি ইসরায়েলের দায়িত্বও। ইসরায়েল সেই দায়িত্ব নিশ্চিতভাবেই পালন করবে।

তিনি আরও বলেন, গাজায় হামলা শুরুর এক বছরের মাথায় ইসরায়েল বিভিন্ন ফ্রন্টে লড়াই করছে। এর মধ্যে রয়েছে উত্তরে ইরান সমর্থিত হিজবুল্লাহ, গাজার হামাস, ইয়েমেনের হুতি, ইরাক ও সিরিয়ার শিয়া মিলিশিয়ারা। আর এই সব ফ্রন্টের নেপথ্যে রয়েছে ইরান।

সব মিলিয়ে ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর ফিলিস্তিনের বিরুদ্ধে যে যুদ্ধ ইসরায়েল শুরু করেছিল, সেই যুদ্ধকে ঘিরে অশান্ত হয়ে উঠেছে পুরো মধ্যপ্রাচ্য।

Header Ad

বিশ্বের প্রভাবশালী মুসলিমের তালিকায় ড. মুহাম্মদ ইউনূস

ছবি: সংগৃহীত

২০২৫ সালের বিশ্বের সবচেয়ে প্রভাবশালী ৫০০ মুসলিম ব্যক্তিত্বের তালিকায় ৫০ নম্বরে স্থান পেয়েছে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ও শান্তিতে নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নাম। আম্মানের দ্যা রয়েল ইসলামিক স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজ সেন্টার তালিকাটি প্রকাশ করেছে।

প্রতি বছর বিশ্বব্যাপী মুসলিমদের প্রভাব ও অবদান পর্যালোচনা করে প্রকাশিত হয় ‘দ্য মুসলিম ৫০০: দ্য ওয়ার্ল্ডস ৫০০ মোস্ট ইনফ্লুয়েনশিয়াল মুসলিমস’, যা ১৬ বছর আগে থেকে প্রকাশ করা হচ্ছে।

প্রকাশিত এই তালিকায় পাঁচটি ক্যাটাগরিতে প্রভাবশালী মুসলিমদের নির্বাচন করা হয়। এই ক্যাটাগরিগুলো হলো: ধর্মীয়, রাজনৈতিক, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি, শিল্প ও সংস্কৃতি এবং ক্রীড়া ও বিনোদন। প্রতিটি ক্যাটাগরিতে সেসব মুসলিম ব্যক্তিত্বকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়, যারা তাদের নিজ নিজ ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন।

শান্তিতে নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস, যিনি দীর্ঘদিন ধরে মাইক্রোফাইন্যান্স ও গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে বিশ্বজুড়ে পরিচিত। এবার অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে তালিকায় স্থান পেয়েছেন। তার অর্থনৈতিক উন্নয়নে অবদান এবং বৈশ্বিক সমস্যা সমাধানে নেতৃত্ব তাকে এই তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করেছে। তিনি বিশ্বের শীর্ষ প্রভাবশালী মুসলিমদের তালিকায় বাংলাদেশ থেকে অন্যতম মুখ।

২০২৫ সালের প্রকাশিত তালিকার নারী বিভাগের ‘ ওমেন অব দ্য ইয়ার’ হয়েছেন জর্ডানের রানী রানিয়া আল-আবদুল্লাহ, যিনি দীর্ঘদিন ধরে শিক্ষা ও সমাজের উন্নয়নে কাজ করছেন।

এই তালিকায় আরও অনেক আন্তর্জাতিক ব্যক্তিত্ব যেমন, জর্ডানের রাজা দ্বিতীয় আবদুল্লাহ ইবন আল-হুসেইন, কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল-থানি, এবং ইরানের আয়াতুল্লাহ আলি খামেনিসহ শীর্ষস্থানীয় মুসলিম ব্যক্তিত্বরা স্থান পেয়েছেন।

Header Ad

নির্বাচনের চেয়েও সংস্কার গুরুত্বপূর্ণ বিষয় : প্রধান উপদেষ্টা

ফাইল ছবি

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে গঠিত হওয়া অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাছে নির্বাচনের চেয়েও সংস্কার গুরুত্বপূর্ণ বিষয় বলে জানিয়েছেন অন্তবর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। দেশের বিভিন্ন সেক্টরের সংস্কার করার কথা জানিয়েছেন তিনি।

সোমবার (৭ অক্টোবর) জাতীয় দৈনিক প্রথম আলো’তে প্রকাশিত এক সাক্ষাৎকারে এই কথা জানন তিনি।

এসময় তিনি বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারের বড় বিষয় হলো সংস্কার। কেননা নির্বাচন তো যেকোনো সময় যে কেউ দিতে পারে। সংস্কার মানে হলো অতীতে যা যা ঘটেছে, আমরা সেগুলোর পুনরাবৃত্তি হতে দেব না। এটার জন্য আমাদের বুদ্ধিতে যতটুকু কুলায় ১০০ ভাগ হয়তো হবে না, তবে কাছাকাছি যতটা যাওয়া যায়, সারা জাতিকে একত্র করে করতে হবে।

সংস্কারের ক্ষেত্রে তাদের পরিকল্পনা নিয়ে জানান, সংবিধান, জুডিশিয়ারি সংশোধন করতে হবে। ছয়টা যে কমিশন করা হয়েছে তার প্রতিটিই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমরা আরও কমিশন নিয়ে তৈরি করবো। স্বল্প সময়ে দেশের কতটুকু সংস্কার করতে পারবে তা নিয়ে জানান, মুখে যে যা–ই বলুক না কেন, ভেতরে সবাই সংস্কার চায়। এ ছাড়া উপায় নেই। তাই প্রধান উপদেষ্টা এ বিষয়ে শতভাগ আশাবাদী।

সেনাবাহিনীকে ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা প্রদানের প্রসঙ্গে বলেন, আমাদের দায়িত্বে শুরুতেই আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি ঘটানোর চেষ্টা করেছি। কিন্তু পুলিশ সর্বাত্মক সহযোগিতা না করার কারণে তা অনেকাংশেই পেরে উঠিনি। তাই আইন শৃঙ্খলা রক্ষার জন্য সেনাবাহিনীকে বিশেষ ক্ষমতা প্রদান করা হয়েছে।

বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার এক-এগারোর সরকারের মতো হবে কি না এই বিষয়ে ড. ইউনূস বলেন, একটা গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে সেনাবাহিনীর যে ভূমিকা হওয়া উচিত, সে ভূমিকা পালন করবে। সেটা সরকারের যেসব নির্দেশ থাকবে, সেটা তারা পালন করে যাবে। এসব দিক বিবেচনা করেই তাদের ২ মাসের জন্য ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে। এরপরও যদি তাদের প্রয়োজন হয় তাহলে তা পরবর্তীতে বিবেচনা করা হবে।

জাতিসংঘের অধিবেশনে যোগ দেওয়াকালীন বিভিন্ন দেশ ও সংস্থার ব্যক্তিদের সঙ্গে ড. ইউনূসের বৈঠক সুদূরপ্রসারী হয়েছে কি না এই বিষয়ে জানতে চাইলে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, এই দেশটা আবার নতুন করে দাঁড়াতে পারবে তা নিয়ে তাদের মনে উৎসাহ জেগেছে। দেশের যে গতিপ্রকৃতি তারা দেখছিল, তাতে তারা উৎসাহ বোধ করছিল না। এই পরিবর্তনের ফলে এবং আমাকে সামনে পেয়ে এদের অনেকেই খুব উৎসাহ বোধ করেছে।

তিনি আরও জানান, ‘আমরা আনুষ্ঠানিক বৈঠক করেছি। কিন্তু আনুষ্ঠানিক বৈঠক বন্ধুদের বৈঠকে পরিণত হয়েছে। আলাপ হয়েছে, কী দরকার তোমরা বলো, সেভাবে আমরা ব্যবস্থা নেব। আমিও একেবারে পরিষ্কারভাবে বলেছি যে অতীতের মতো করে দেখলে হবে না। নতুন একটা পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে এবং নতুন ভঙ্গিতে চিন্তা করতে হবে। আগের ক্যালকুলেশন বাদ দিতে হবে। অনেক বড় স্তরের ক্যালকুলেশন দিতে হবে। আমরা বড় জাম্পে যেতে চাই। এবং আগে অনেক শর্ত দিয়ে যেভাবে রাখছিল, সেভাবে না। তারাও অ্যাপ্রিশিয়েট করছিল। সঙ্গে সঙ্গে একজন তো ওখান থেকে ফোন করে নির্দেশ দিয়ে দিচ্ছিল, ওইটা করে দাও।’

দুই তরুণ উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম ও আসিফ মাহমুদের প্রসঙ্গে ড. ইউনূস জানান, তারা দুজন অত্যন্ত দক্ষতার সাথে সার্বিক দিক পরিচালনা করে যাচ্ছে। তারা শুধু বর্তমান সময়ের উপদেষ্টামন্ডলীই নয়, যেকোনো সময়ের উপদেষ্টামন্ডলীর মধ্যে তুলনা করলে তারা কোনো অংশেই দুর্বল নয়।

ছাত্র আন্দোলনের সঙ্গে সম্পৃক্ততা পূর্ব থেকে ছিলো কি না এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এই আন্দোলনের সঙ্গে আমার সম্পৃক্ততা ছিলো না। আমি আরো প্রস্তুতি নিয়েছিলাম জেলে যাওয়ার জন্য। কিন্তু সরকার পতনের পর শিক্ষার্থীরা আমার সাথে যোগাযোগ করে জানালো তারা আমাকে সরকারের দায়িত্বে দেখতে আগ্রহী। আমি প্রথমে অনাগ্রহ দেখালেও পরবর্তীতে তাদের আবদার ফিরিয়ে দিতে পারিনি। জেলে যাওয়ার পরিবর্তে বঙ্গভবনের শপথ নিয়েছি। ৫ আগস্টের পরই শিক্ষার্থীরা আমার সাথে যোগাযোগ করেছে। তার আগে তাদের সাথে যোগাযোগ হয় নি।

সৌজন্যে: প্রথম আলো

Header Ad

আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে ‘হেক্সা মিশন’ পূরণ করলো ব্রাজিল

ছবি: সংগৃহীত

ফুটবল বিশ্বকাপে ২২ বছর ধরে শিরোপা খরায় ভুগছে ৫ বারের বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ব্রাজিল। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই শেষ পর্যন্ত যাবার আগেই স্বপ্নভঙ্গ হয়েছে তাদের। দীর্ঘদিনের হেক্সামিশন পূরণের আক্ষেপ সেলেসাওদের ভুগিয়েছে অনেক। তবে সেই স্বপ্ন এবার পূরণ হলো। ফুটবলে হেক্সামিশন পুরন না হলেও ঠিকই এবার ফুটসাল বিশ্বকাপের হেক্সা পূরণ করলো ব্রাজিল। সেটাও আবার নিজেদের চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী আর্জেন্টিনাকে ফাইনালে হারিয়ে।

ফুটসালে এর আগে দুইবার ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনা একে অন্যের মুখোমুখি হয়েছিল। সবশেষ আসরে ব্রাজিলকে হারিয়েই সেমিফাইনালে গিয়েছিল আর্জেন্টিনার ফুটসাল টিম। এবার সেই প্রতিশোধটা বেশ ভালোভাবেই নিয়েছে লাতিন আমেরিকান দেশটি। রোববার (৬ অক্টোবর) উজবেকিস্তানের তাসখন্দে ফিফা ফুটসাল বিশ্বকাপের ফাইনালে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী আর্জেন্টিনাকে ২-১ গোলের ব্যবধানে হারিয়ে এবারের ফুটসালের চ্যাম্পিয়ন হয়েছে ব্রাজিল। সেই সঙ্গে হেক্সা মিশনেও এবার পুরোপুরি সফল হয়েছে সেলেসাওরা। ব্রাজিলের হয়ে গোল করেন ফেরাও এবং সান্তোস। আর আর্জেন্টিনার হয়ে একটি গোল করেন মাটিয়াস রোসা।

ম্যাচের শুরু থেকেই দাপট দেখাতে থাকে সেলেসাওরা। দুর্দান্ত আক্রমণে ম্যাচে পঞ্চম মিনিটে মার্সেনিওর বাড়ানো বল থেকে আর্জেন্টিনার জালে বল পাঠান ফেরাও। এর খেলায় ফিরতে আক্রমণ চালাতে থাকে আলবিসেলেস্তারা। কিন্তু ১২তম মিনিটে রাফা সান্তোসের গোলে ব্যবধান দ্বিগুন করে ব্রাজিল। ২-০ তে এগিয়ে থেকে বিরতিতে যায় সেলেসাওরা।

দ্বিতীয়ার্ধেও ব্রাজিলের রক্ষণের পরীক্ষা নিতে থাকে আর্জেন্টিনা। গোলের জন্য মরিয়া হয়ে ওঠা দলটির গোলরক্ষকও উঠে আসে আক্রমণে। খেলার শেষ হওয়ার দুই মিনিট আগে আর্জেন্টিনা গোলরক্ষক রোসার নেয়া শট ব্রাজিলের এক ডিফেন্ডারের গায়ে লেগে বল চলে যায় জালে। তবে তাতে ম্যাচের ভাগ্য পরিবর্তন হয়নি। শেষ পর্যন্ত ২-১ গোলের জয় নিয়ে ফুটসালে নিজেদের হেক্সা মিশন পূরণ করে ব্রাজিল। উল্লেখ্য, এবারের আসরে কোনো ম্যাচই হারেনি ব্রাজিল। সব ম্যচ জিতেই হেক্সা পূরণ করলো ব্রাজিল।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বিশ্বের প্রভাবশালী মুসলিমের তালিকায় ড. মুহাম্মদ ইউনূস
নির্বাচনের চেয়েও সংস্কার গুরুত্বপূর্ণ বিষয় : প্রধান উপদেষ্টা
আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে ‘হেক্সা মিশন’ পূরণ করলো ব্রাজিল
স্ত্রীসহ সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সাংবাদিকদের সঙ্গে দাসসুলভ আচরণের সুযোগ নেই : উপদেষ্টা নাহিদ
দিল্লিতে পালিয়েছেন সাবেক পুলিশ কর্মকর্তা মনিরুল ইসলাম
গ্রাহককে মারধরের ঘটনায় স্টার কাবাবের ১১ জন গ্রেপ্তার
সামিট গ্রুপের আজিজ খানসহ তার পরিবারের সদস্যদের ব্যাংক হিসাব জব্দ
প্রথম মাসের বেতন ত্রাণ তহবিলে দিলেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
খুতবায় সাঈদী ও মামুনুল হককে নির্যাতনের কথা বলায় চাকরি হারালেন ইমাম
বসুন্ধরার চেয়ারম্যান ও এমডিসহ ৮ জনের ব্যাংক হিসাব জব্দ
বৈরুতে রাতভর ইসরায়েলের হামলা, সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা
এক বছরে প্রায় ৪২ হাজার ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে ইসরায়েলে
প্রধান উপদেষ্টাকে নিয়ে বিতর্কিত পোস্ট করে ওএসডি হলেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট
শিশুরাই সমৃদ্ধ বাংলাদেশের রূপকার : প্রধান উপদেষ্টা
ভারতে পালানোর সময় সাবেক ভূমিমন্ত্রী নারায়ণ চন্দ্র চন্দ আটক
ক্রিকেটার ছদ্মবেশে শ্রমিক নেওয়ার অভিযোগে ২১ বাংলাদেশি আটক
পরাজয়ে টি-টোয়েন্টি সিরিজ শুরু বাংলাদেশের
গণহত্যাকারীদের কোনো ছাড় নেই, আগে তাদের বিচার করতে হবে: টুকু
নওগাঁয় মোটরসাইকেল-অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে ২ কলেজছাত্র নিহত