রবিবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ১৪ আশ্বিন ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ভারতের রুদ্ধদ্বার বৈঠকে আওয়ামী লীগের পুনর্বাসন পরিকল্পনা

ভারতের রুদ্ধদ্বার বৈঠকে আওয়ামী লীগের পুনর্বাসন পরিকল্পনা। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশের রাজনীতিতে দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থাকা আওয়ামী লীগকে পুনরায় শক্তিশালীভাবে ফিরিয়ে আনার পরিকল্পনা শুরু করেছে ভারত। ইতোমধ্যে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে এক রুদ্ধদ্বার বৈঠকে এ বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে।

বৈঠকে ভারতের বাংলাদেশ বিষয়ক বিশেষজ্ঞ, সাংবাদিক, অবসরপ্রাপ্ত এবং বর্তমান কূটনীতিকরা অংশগ্রহণ করেন। বৈঠকের প্রধান আলোচ্য বিষয় ছিল "বাংলাদেশে চলমান ভারতীয় প্রকল্পসমূহ এবং আওয়ামী লীগের পুনর্বাসন।"

প্রথমেই বাংলাদেশে চলমান ভারতীয় প্রকল্পগুলোর অগ্রগতি নিয়ে আলোচনা হয়। প্রকল্পগুলোর সফল এবং বাধাহীন বাস্তবায়নের ওপর বিশেষ গুরুত্ব আরোপ করা হয়। পাশাপাশি শেখ হাসিনার সরকারের সাথে ভারতের স্বাক্ষরিত সমঝোতা স্মারকগুলো পুনর্বিবেচনা করা হলেও, সম্পাদিত চুক্তিগুলো থেকে সরকার যেন সরে না যায়, সে ব্যাপারে সতর্ক করা হয়।

২০ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠিত এই বৈঠকের "মিনিটস অব দ্য মিটিং" জার্মানি ভিত্তিক সংবাদমাধ্যম "দ্য মিরর এশিয়া"র হাতে পৌঁছে, যা তারা প্রকাশ করেছে। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন ওবজারভার রিসার্চ ফাউন্ডেশন (ওআরএফ), বিবেকানন্দ ফাউন্ডেশন এবং ইনস্টিটিউট অব ডিফেন্স স্টাডিজ অ্যান্ড অ্যানালাইসিস (আইডিএসএ)-এর প্রতিনিধিরা। এছাড়া, সাংবাদিক ও একাধিক বিশিষ্ট অধ্যাপককে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল মতামত দিতে।

বৈঠকে আলোচনার মূল কেন্দ্রে ছিল আওয়ামী লীগের পুনর্বাসন পরিকল্পনা। বৈঠকে উপস্থিত একজন প্রতিনিধি উল্লেখ করেন যে, আগামী দুই থেকে তিন বছরের মধ্যে যদি নির্বাচন হয়, তবে বিএনপির ক্ষমতায় আসার সম্ভাবনা প্রবল। তবে, বিএনপি ক্ষমতায় এসে জনপ্রিয়তা হারাতে পারে এবং বাংলাদেশের দ্বি-দলীয় রাজনৈতিক বাস্তবতায় তখন জনগণের সমর্থন আওয়ামী লীগের দিকে ঘুরে যাবে।

আলোচনায় শেখ হাসিনার ২০০৯ সালের ভূমিধ্বস বিজয়ের উদাহরণ তুলে ধরা হয়। ভবিষ্যতে আওয়ামী লীগকে পুনরায় ক্ষমতায় ফেরানোর জন্য বর্তমানে চলমান সংস্কার প্রক্রিয়া এবং আসন্ন নির্বাচনে তাদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার ওপর জোর দেয়া হয়। বৈঠকে একজন থিঙ্ক ট্যাংক প্রতিনিধি বাংলাদেশে গিয়ে ভারতের অরাজনৈতিক বন্ধুদের পরামর্শ নেয়ার প্রস্তাব করেন, যাতে আওয়ামী লীগের পুনর্বাসন পরিকল্পনা সফলভাবে বাস্তবায়ন করা যায়।

একজন গোয়েন্দা কর্মকর্তা জানান, ৫ আগস্টের আগে এবং পরে দিল্লি, কলকাতা ও আগরতলায় আওয়ামী লীগের বিভিন্ন স্তরের নেতারা আশ্রয় নিয়েছেন এবং তারা ভারতের সাহায্য চেয়েছেন সংগঠিত হতে। তবে ভারতে আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিক কার্যক্রম পরিচালনার অনুমতি দিতে হলে "অল পার্টি পার্লামেন্টারিয়ান কমিটি"-র অনুমোদন প্রয়োজন হবে।

বৈঠকে উপস্থিত একজন বিশেষজ্ঞ উল্লেখ করেন, ১৯৭১ সালেও আওয়ামী লীগ ভারতে বসে দল পরিচালনা করেছে। কলকাতা ও আগরতলায় তারা মিটিং করেছে, এমনকি নেপালের কমিউনিস্ট পার্টি কলকাতায় প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। প্রতিবেশী দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর সংকটকালে ভারতে দলীয় কর্মকাণ্ড চালানোর ইতিহাস নতুন নয়। তিনি ভারতে আওয়ামী লীগকে সংগঠিত হওয়ার অনুমতি দেয়ার পক্ষে মত দেন।

তবে, বৈঠকে অংশগ্রহণকারী অবসরপ্রাপ্ত এক কূটনীতিক সতর্ক করেন যে, ভারতে আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক কার্যক্রম যেন গোপনে হয় এবং তা গণমাধ্যমে প্রকাশ না পায়। অন্যথায়, ভারতের বর্তমান সরকারের সাথে সম্পর্ক ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। তিনি আরও যোগ করেন, ২০১৪ সাল থেকে শেখ হাসিনাকে ক্ষমতায় টিকিয়ে রাখার অভিযোগ ভারত অস্বীকার করলেও আওয়ামী লীগের নেতারা প্রকাশ্যে এ বিষয়ে গর্ব করেছেন। এ কারণে, আওয়ামী লীগের নেতাদেরকে যথাযথ দিকনির্দেশনা দেয়ার প্রয়োজন বলে উল্লেখ করেন তিনি।

Header Ad

আ.লীগ এক জঘন্য শাসনের উদাহরণ : আসিফ নজরুল

ছবি: সংগৃহীত

অন্তবর্তীকালিন সরকারের আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুল বলেছেন, ‌'আওয়ামী লীগ সরকারের সময় বাংলাদেশ এক জঘন্য শাসনের উদাহরণে পরিণত হয়েছিল। শেখ হাসিনা দুই সপ্তাহে কমপক্ষে এক হাজার মানুষকে হত্যা করেছেন। এই সময় যেন আবার ফিরে না আসে।'

রোববার (২৯ সেপ্টেম্বর) দুপুরে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে এনজিওবিষয়ক ব্যুরো ও তথ্য অধিকার ফোরাম আয়োজিত ‘স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিমূলক সুশাসন প্রতিষ্ঠায় তথ্য অধিকার : এনজিওদের সহায়ক ভূমিকা’ শিরোনামে এক মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন তিনি।

আসিফ নজরুল বলেন, আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে তথ্য অধিকার আইন হয়েছে, আবার তথ্য অধিকার বিনাশও করা হয়েছিল। অরাজকতার জঘন্য উদাহরণ সৃষ্টি করা হয়েছিল। এগুলো যেন আর ফিরে না আসে, সেই ব্যবস্থা করা হবে। সাইবার সিকিউরিটি আইনসহ গণবিরোধী আইন সংস্কার করবে সরকার।

আওয়ামী লীগ সরকারের সময় বাংলাদেশ এক জঘন্য শাসনের উদাহরণে পরিণত হয়েছিল মন্তব্য করে তিনি বলেন,

তিনি বলেন, আমরা সংস্কারের জন্য কমিশনের সুপারিশের জন্য বসে থাকব না। যেটা ইমিডিয়েটলি ডুয়েবল তা এখনই করে ফেলব।

আইন উপদেষ্টা বলেন, তথ্য গোপন করা নিপীড়নের বড় হাতিয়ার। শাসন, আইন, বিচার বিভাগ ঠিক না করে কোনো আইনের প্রয়োগ করা সম্ভব নয়। সবচেয়ে সোচ্চারভাবে বলতে হবে গণতন্ত্র, ভোটাধিকার, বিচার বিভাগের স্বাধীনতার কথা।

আসিফ নজরুল আরও বলেন, অধিকার নিয়ে সচেতনতার অভাব রয়েছে। তথ্য অধিকার নিয়ে আমাদের আন্দোলন ঝিমিয়ে গেছে। আইন তৈরি হয়েছে যথাযথ প্রয়োগ করা যায়নি।

হিজবুল্লাহর আরেক নেতাকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের

ছবি: সংগৃহীত

হিজবুল্লাহর প্রধান হাসান নাসরুল্লাহর পর এবার লেবাননভিত্তিক সশস্ত্র সংগঠনটির আরেক নেতাকে হত্যার দাবি করেছে ইসরায়েল। ওই নেতার নাম নাবিল কাওউক। গতকাল শনিবার এক বিবৃতিতে এ দাবি করে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনী।

ইসরায়েলি বাহিনীর বিবৃতিতে বলা হয়েছে, নাবিল কাওউক হিজবুল্লাহর নিরাপত্তা কাউন্সিলের প্রধান ছিলেন। এ ছাড়া সংগঠনটির কেন্দ্রীয় কাউন্সিলের একজন গুরুত্বপূর্ণ সদস্য ছিলেন তিনি। গতকাল যুদ্ধবিমানের মাধ্যমে হামলা চালিয়ে তাঁকে হত্যা করা হয়েছে।

বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, হিজবুল্লাহর শীর্ষ পর্যায়ের নেতাদের ঘনিষ্ঠ ছিলেন নাবিল কাওউক। ইসরায়েল ও দেশটির নাগরিকদের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসী পরিকল্পনা এগিয়ে নেওয়ার সঙ্গে সরাসরি জড়িত ছিলেন তিনি। তবে নাবিলের হত্যা নিয়ে ইসরায়েলের দাবির বিষয়ে এখনো মুখ খোলেনি হিজবুল্লাহ।

এর আগে গত শুক্রবার রাতভর লেবাননের দক্ষিণাঞ্চলসহ বিভিন্ন এলাকায় ব্যাপক হামলা চালায় ইসরায়েল। এতে নিহত হন হাসান নাসরুল্লাহ। তিনি তিন দশকের বেশি সময় ধরে সংগঠনটির নেতৃত্বে ছিলেন। গত বছর গাজা যুদ্ধ শুরুর পর থেকে নিয়মিত পাল্টাপাল্টি হামলা চালিয়ে যাচ্ছে হিজবুল্লাহ ও ইসরায়েল।

চলতি মাসের মাঝামাঝি সময় থেকে লেবাননে হামলা বাড়ায় ইসরায়েল। হামলায় এখন পর্যন্ত দেশটিতে নারী, শিশুসহ প্রায় ৮০০ জন নিহত হয়েছে। আহত হয়েছে বহু মানুষ। এ ছাড়া দেশটিতে প্রায় ১০ লাখ মানুষ উদ্বাস্তু হয়েছে বলে জানিয়েছে লেবানন সরকার।

সিলেট-সুনামগঞ্জে বজ্রপাতে ৮ জনের প্রাণহানি

ফাইল ছবি

সিলেট ও সুনামগঞ্জের পাঁচ উপজেলায় পৃথক ঘটনায় বজ্রপাতে ৮ জন নিহত হয়েছেন। তাদের মধ্যে সিলেটে তিনজন ও সুনামগঞ্জের পাঁচজন রয়েছেন।

শনিবার দিবাগত রাত থেকে রোববার (২৯ সেপ্টেম্বর) দুপুর পর্যন্ত পৃথক সময়ে বজ্রপাতে তাদের মৃত্যু হয়।

জানা যায়, বজ্রপাতে সিলেটে তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। রোববার ভোরে উপজেলার বিশ্বনাথ উপজেলার দশঘর ইউনিয়নের সাড়ইল গ্রাম সংলগ্ন ডুবির হাওরে, দুপুরে সিলেট সদর উপজেলার কাটিমারা গ্রামে এবং কোম্পানীগঞ্জের রাজনগরে পৃথক বজ্রপাতে তাদের মৃত্যু হয়।

এ দিকে সুনামগঞ্জে শনিবার রাত থেকে বৃষ্টিসহ বজ্রপাত শুরু হয়ে রোববারও অব্যাহত ছিল। রোববার ভোর থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত বজ্রপাতে তিন উপজেলার চার জেলের মৃত্যু হয়েছে। এরমধ্যে দোয়ারাবাজারে মাছ ধরার সময় দুই জেলে, জামালগঞ্জে এক, ছাতকে একজন মারা যান। তবে বিশ্বম্ভরপুরে আরেকজন মারা গেছেন। যদিও তার মৃত্যু নিয়ে ধুম্রজাল সৃষ্টি হয়েছে। বজ্রপাতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে তার মৃত্যু হতে পারে বলে বেশিরভাগ স্থানীয় ব্যক্তি দাবি করেছেন।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বিশ্বনাথে নিহত রেদওয়ান আহমদ (১৯) সাড়ইল গ্রামের ওলিউর রহমানের ছেলে এবং সিলেট এমসি কলেজের বিএসএস প্রথম বর্ষের ছাত্র ছিলেন। আর সিলেট সদর উপজেলায় নিহত আনছার আলী (৫৫) পেশায় দিনমজুর। কোম্পানীগঞ্জে মারা যান মাসুক আহমেদ (৪১) নামে এক ব্যক্তি।

সিলেট সদর উপজেলার খাদিমপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য ফরিদ আহমেদ বলেন, গত রাত থেকে সিলেটে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি হলেও সকাল থেকে বজ্র বৃষ্টি হচ্ছিল। দুপুরে নিজ বাড়ির পাশে বজ্রপাতে ঘটনাস্থলেই মারা যান আনছার আলী। তিনি পেশায় দিনমজুর। বজ্রপাতে তার শরীর ঝলসে গেছে।

প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাতে আরও জানা যায়, রোববার সকাল ৭টায় সুনামগঞ্জের দোয়ারাবাজার উপজেলার পান্ডারগাঁও ইউনিয়নের পলিরচর গ্রামের চাঁন মিয়ার ছেলে জালাল মিয়া (৩০) ও একই গ্রামের নুরুল হকের ছেলে জসিম উদ্দিন (২৮) বাড়ির পাশের হাওরে মাছ ধরতে যায়। এ সময় বজ্রপাতে মৃত্যু হয় তাদের। জামালগঞ্জে ভোর রাতে আরেক বজ্রপাতের ঘটনায় শরিফ মিয়া (৩৫) নামের আরেক জেলের মৃত্যু হয়েছে। তিনি উপজেলার কালাগোজা গ্রামের আব্দুল লতিফ মিয়ার ছেলে। বাড়ির পাশের নয়াহাওরে মাছ ধরার সময় বজ্রপাতে মারা যান তিনি। এ ছাড়া ছাতক উপজেলার ৩ নম্বর সদর ইউনিয়নের মল্লিকপুর গ্রামের বাসিন্দা সুন্দর আলী নামে আরেক জেলে মারা গেছেন। বাড়ির পাশের হাওরে সকালে মাছ ধরতে গিয়ে বজ্রপাতের শিকার হন তিনি।

অপরদিকে বিশ্বম্ভরপুরে বজ্রপাতে মারা যাওয়া ব্যক্তির সঠিক তথ্য পাওয়া যায়নি। তবে স্থানীয়দের মধ্যে কেউ কেউ ধারণা করছেন, বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মৃত্যু হয়েছে তার। তবে বেশির ভাগ মানুষের ধারণা, বজ্রপাতেই মারা গেছেন তিনি।

দোয়ারাবাজার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহিদুল হক, জামালগঞ্জ থানার ওসি এসএম কামাল হোসেন ও ছাতক থানার ওসি গোলাম কিবরিয়া হাসান বজ্রপাতে নিজ নিজ এলাকার মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

যদিও সুনামগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জাকির হোসেন রোববার দুপুরে বলেন, সুনামগঞ্জের তিন উপজেলায় বজ্রপাতে চারজন জেলে মারা গেছেন। এ ছাড়া বিশ্বম্ভরপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে একজন মারা গেছেন। তবে বিশ্বম্ভরপুরের স্থানীয় অনেকেই ওই ব্যক্তির মৃত্যুকে বজ্রপাতেই মারা গেছেন বলে দাবি করছেন। মৃতদের ব্যাপারে পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

সর্বশেষ সংবাদ

আ.লীগ এক জঘন্য শাসনের উদাহরণ : আসিফ নজরুল
হিজবুল্লাহর আরেক নেতাকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের
সিলেট-সুনামগঞ্জে বজ্রপাতে ৮ জনের প্রাণহানি
বাংলাদেশ শ্রম কল্যাণ তহবিলে ২৪ কোটি ৪৪ লক্ষ টাকা অনুদান দিলো গ্রামীণফোন
তারেক রহমানের স্ত্রী জোবাইদা রহমানের সাজা স্থগিত
সাকিবের নিরাপত্তা ইস্যুতে পাল্টা শর্ত জুড়ে দিলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
ভারতের রুদ্ধদ্বার বৈঠকে আওয়ামী লীগের পুনর্বাসন পরিকল্পনা
ভুটানকে হারিয়ে এশিয়ান কাপের বাছাইপর্ব শেষ বাংলাদেশের
২৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৫ হাজার কোটি টাকা
সমবায় ব্যাংকের ১২ হাজার ভরি সোনা নিখোঁজ
শাহজালাল বিমানবন্দরের চারপাশকে ‘সাইলেন্ট জোন’ ঘোষণা
সাগর-রুনি হত্যা মামলায় লড়বেন আইনজীবী শিশির মনির
উবার ও পাঠাওকে ৪০ হাজার কোটি টাকা পাচারের অভিযোগে লিগ্যাল নোটিশ
তিস্তা ও অন্যান্য নদীর পানিতে রংপুরসহ ৫ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
জয়কে হত্যাচেষ্টার মামলায় সাংবাদিক শফিক রেহমানের সাজা স্থগিত
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
নওগাঁয় ভোররাতে যুবদল নেতার বাড়িতে ডাকাতি, টাকা ও স্বর্ণালংকার লুট
শাবি ছাত্রলীগের সভাপতি খলিলুর গ্রেপ্তার
বাংলাদেশ-আফগানিস্তান সিরিজের চূড়ান্ত সূচি প্রকাশ
ডিসেম্বরের মধ্যে সচিবালয়কে প্লাস্টিকমুক্ত করা হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা