শুক্রবার, ২৪ জানুয়ারি ২০২৫ | ৯ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ভারতের রুদ্ধদ্বার বৈঠকে আওয়ামী লীগের পুনর্বাসন পরিকল্পনা

ভারতের রুদ্ধদ্বার বৈঠকে আওয়ামী লীগের পুনর্বাসন পরিকল্পনা। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশের রাজনীতিতে দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থাকা আওয়ামী লীগকে পুনরায় শক্তিশালীভাবে ফিরিয়ে আনার পরিকল্পনা শুরু করেছে ভারত। ইতোমধ্যে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে এক রুদ্ধদ্বার বৈঠকে এ বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে।

বৈঠকে ভারতের বাংলাদেশ বিষয়ক বিশেষজ্ঞ, সাংবাদিক, অবসরপ্রাপ্ত এবং বর্তমান কূটনীতিকরা অংশগ্রহণ করেন। বৈঠকের প্রধান আলোচ্য বিষয় ছিল "বাংলাদেশে চলমান ভারতীয় প্রকল্পসমূহ এবং আওয়ামী লীগের পুনর্বাসন।"

প্রথমেই বাংলাদেশে চলমান ভারতীয় প্রকল্পগুলোর অগ্রগতি নিয়ে আলোচনা হয়। প্রকল্পগুলোর সফল এবং বাধাহীন বাস্তবায়নের ওপর বিশেষ গুরুত্ব আরোপ করা হয়। পাশাপাশি শেখ হাসিনার সরকারের সাথে ভারতের স্বাক্ষরিত সমঝোতা স্মারকগুলো পুনর্বিবেচনা করা হলেও, সম্পাদিত চুক্তিগুলো থেকে সরকার যেন সরে না যায়, সে ব্যাপারে সতর্ক করা হয়।

২০ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠিত এই বৈঠকের "মিনিটস অব দ্য মিটিং" জার্মানি ভিত্তিক সংবাদমাধ্যম "দ্য মিরর এশিয়া"র হাতে পৌঁছে, যা তারা প্রকাশ করেছে। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন ওবজারভার রিসার্চ ফাউন্ডেশন (ওআরএফ), বিবেকানন্দ ফাউন্ডেশন এবং ইনস্টিটিউট অব ডিফেন্স স্টাডিজ অ্যান্ড অ্যানালাইসিস (আইডিএসএ)-এর প্রতিনিধিরা। এছাড়া, সাংবাদিক ও একাধিক বিশিষ্ট অধ্যাপককে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল মতামত দিতে।

বৈঠকে আলোচনার মূল কেন্দ্রে ছিল আওয়ামী লীগের পুনর্বাসন পরিকল্পনা। বৈঠকে উপস্থিত একজন প্রতিনিধি উল্লেখ করেন যে, আগামী দুই থেকে তিন বছরের মধ্যে যদি নির্বাচন হয়, তবে বিএনপির ক্ষমতায় আসার সম্ভাবনা প্রবল। তবে, বিএনপি ক্ষমতায় এসে জনপ্রিয়তা হারাতে পারে এবং বাংলাদেশের দ্বি-দলীয় রাজনৈতিক বাস্তবতায় তখন জনগণের সমর্থন আওয়ামী লীগের দিকে ঘুরে যাবে।

আলোচনায় শেখ হাসিনার ২০০৯ সালের ভূমিধ্বস বিজয়ের উদাহরণ তুলে ধরা হয়। ভবিষ্যতে আওয়ামী লীগকে পুনরায় ক্ষমতায় ফেরানোর জন্য বর্তমানে চলমান সংস্কার প্রক্রিয়া এবং আসন্ন নির্বাচনে তাদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার ওপর জোর দেয়া হয়। বৈঠকে একজন থিঙ্ক ট্যাংক প্রতিনিধি বাংলাদেশে গিয়ে ভারতের অরাজনৈতিক বন্ধুদের পরামর্শ নেয়ার প্রস্তাব করেন, যাতে আওয়ামী লীগের পুনর্বাসন পরিকল্পনা সফলভাবে বাস্তবায়ন করা যায়।

একজন গোয়েন্দা কর্মকর্তা জানান, ৫ আগস্টের আগে এবং পরে দিল্লি, কলকাতা ও আগরতলায় আওয়ামী লীগের বিভিন্ন স্তরের নেতারা আশ্রয় নিয়েছেন এবং তারা ভারতের সাহায্য চেয়েছেন সংগঠিত হতে। তবে ভারতে আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিক কার্যক্রম পরিচালনার অনুমতি দিতে হলে "অল পার্টি পার্লামেন্টারিয়ান কমিটি"-র অনুমোদন প্রয়োজন হবে।

বৈঠকে উপস্থিত একজন বিশেষজ্ঞ উল্লেখ করেন, ১৯৭১ সালেও আওয়ামী লীগ ভারতে বসে দল পরিচালনা করেছে। কলকাতা ও আগরতলায় তারা মিটিং করেছে, এমনকি নেপালের কমিউনিস্ট পার্টি কলকাতায় প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। প্রতিবেশী দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর সংকটকালে ভারতে দলীয় কর্মকাণ্ড চালানোর ইতিহাস নতুন নয়। তিনি ভারতে আওয়ামী লীগকে সংগঠিত হওয়ার অনুমতি দেয়ার পক্ষে মত দেন।

তবে, বৈঠকে অংশগ্রহণকারী অবসরপ্রাপ্ত এক কূটনীতিক সতর্ক করেন যে, ভারতে আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক কার্যক্রম যেন গোপনে হয় এবং তা গণমাধ্যমে প্রকাশ না পায়। অন্যথায়, ভারতের বর্তমান সরকারের সাথে সম্পর্ক ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। তিনি আরও যোগ করেন, ২০১৪ সাল থেকে শেখ হাসিনাকে ক্ষমতায় টিকিয়ে রাখার অভিযোগ ভারত অস্বীকার করলেও আওয়ামী লীগের নেতারা প্রকাশ্যে এ বিষয়ে গর্ব করেছেন। এ কারণে, আওয়ামী লীগের নেতাদেরকে যথাযথ দিকনির্দেশনা দেয়ার প্রয়োজন বলে উল্লেখ করেন তিনি।

Header Ad
Header Ad

গণঅভ্যুত্থান দিবস উপলক্ষে তারেক রহমানের বাণী: ঐক্যবদ্ধভাবে গণতন্ত্র রক্ষার আহ্বান

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ছবি: সংগৃহীত

ঐতিহাসিক গণঅভ্যুত্থান দিবস উপলক্ষে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান জাতির স্বাধীনতা, গণতন্ত্র এবং মানবাধিকারের জন্য আত্মদানকারী শহিদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়েছেন। তিনি তাদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন এবং দেশবাসীকে গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানান।

বৃহস্পতিবার (২৪ জানুয়ারি) বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী স্বাক্ষরিত এক বাণীতে তারেক রহমান বলেন, “১৯৬৯ সালের ২৪ জানুয়ারি আমাদের জাতীয় ইতিহাসে একটি অবিস্মরণীয় দিন। এদিন ছাত্র-জনতার তীব্র আন্দোলন পাকিস্তানি উপনিবেশিক শাসনের বিরুদ্ধে গণঅভ্যুত্থানে পরিণত হয়েছিল। এর ফলে সামরিক স্বৈরশাসকের পতন ঘটে এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনের পথ সুগম হয়।”

তারেক রহমান উল্লেখ করেন, “ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থানের মূল লক্ষ্য ছিল স্বৈরতন্ত্র থেকে গণতন্ত্রে প্রত্যাবর্তন, বহুদলীয় রাজনৈতিক কার্যক্রমের সুযোগ সৃষ্টি, মত প্রকাশের স্বাধীনতা এবং মানুষের মৌলিক অধিকার প্রতিষ্ঠা। এ আন্দোলনের তাৎপর্য আজও আমাদের জাতীয় জীবনে অপরিসীম।”

তিনি আরও বলেন, “আজকের এ দিনে আমাদের লক্ষ্য হওয়া উচিত গণতন্ত্র, স্বাধীনতা এবং নাগরিক অধিকার রক্ষায় একতাবদ্ধ হওয়া। তাই আমি দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানাই, আমরা যেন ঐক্যবদ্ধভাবে স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব এবং জনগণের অধিকার নিশ্চিত করার জন্য কাজ করি।”

গণঅভ্যুত্থান দিবসের তাৎপর্য তুলে ধরে তারেক রহমান বলেন, “ঊনসত্তরের গণআন্দোলন আমাদের জাতীয় মুক্তিসংগ্রামের ভিত্তি তৈরি করেছিল। সেই আন্দোলনের অর্জন থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে আমাদের গণতান্ত্রিক অধিকার রক্ষার সংগ্রামে আরও দৃঢ়প্রতিজ্ঞ হতে হবে।”

Header Ad
Header Ad

ইসলামের আলোকে পরিচালিত হবে আগামীর বাংলাদেশ: মাওলানা মামুনুল হক

বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের আমির ও হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হক। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের আমির ও হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হক বলেছেন, “ইসলামের সঙ্গে ধর্মনিরপেক্ষতা একসঙ্গে চলতে পারে না। মুসলমানদের জন্য ধর্মনিরপেক্ষতার কোনো জায়গা নেই। তাই আগামীতে বাংলাদেশ ইসলামের আলোকে পরিচালিত হবে। ইসলামী নীতির অধীনে অন্যান্য ধর্মের অনুসারীদের ধর্ম পালনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হবে।”

বৃহস্পতিবার (২৩ জানুয়ারি) বিকেলে যশোরের অভয়নগরে মাদরাসা ইহইয়াউল উলূম আল ইসলামিয়া আয়োজিত দরসে বুখারী, দস্তার ফজিলত ও দোয়া মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

মামুনুল হক বলেন, “বাংলাদেশের ৯০ শতাংশ মানুষ ইসলামী আদর্শে বিশ্বাসী। তাদের ইচ্ছার প্রতিফলন অতীতে আমরা দেখেছি। ৫ আগস্টের মূর্তি বিরোধী আন্দোলন দেশের জনগণের ইসলামের প্রতি অনুগত অবস্থান প্রমাণ করেছে। সুতরাং বাংলাদেশকে ইসলামি শাসন ব্যবস্থা অনুযায়ী পরিচালনা করতে হবে। আমাদের সংবিধান হবে কুরআন।”

তিনি আরও বলেন, “ধর্মনিরপেক্ষতা দেশের জন্য প্রযোজ্য নয়। যারা এই মতাদর্শ সমর্থন করেন, তাদের মধ্যে কেউ কেউ বিদেশে ধর্মনিরপেক্ষ দেশে পালিয়ে গেছেন। বিএনপি এবং আরও কয়েকটি রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগের মতো ধর্মনিরপেক্ষতার সুরে তাল মিলিয়েছে। কিন্তু এই নীতি দেশের ৯০ শতাংশ মুসলমানদের ইচ্ছার সঙ্গে সাংঘর্ষিক।”

মামুনুল হক বলেন, “ইসলামী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার জন্য আমাদের সংগ্রাম অব্যাহত থাকবে। যারা ধর্মনিরপেক্ষতার পক্ষে অবস্থান নেবেন, তারা চাইলে হাসিনার মতো দেশ ছেড়ে চলে যেতে পারেন। বাংলাদেশ ইসলামের আলোকে পরিচালিত হবে, এটি সময়ের দাবিতে পরিণত হয়েছে।”

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন হেফাজতে ইসলাম অভয়নগর শাখার সভাপতি হাফেজ মাওলানা গোলাম মওলা। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন যশোর জেলা খেলাফত মজলিসের সভাপতি মাওলানা আব্দুল মান্নান।

অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন হেফাজতে ইসলাম অভয়নগর শাখার সাধারণ সম্পাদক ও মাদরাসা ইহইয়াউল উলূম আল ইসলামিয়ার মুদীর মাওলানা মাসুম বিল্লাহ। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন মুফতি শহীদুল ইসলাম কাসেমী।

অনুষ্ঠানের শেষে মাওলানা মামুনুল হক দোয়া পরিচালনা করেন, যেখানে দেশ, জাতি এবং ইসলামী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার জন্য দোয়া করা হয়।

Header Ad
Header Ad

একসঙ্গে বিয়ের পিড়িতে বসলেন ২০০ সমকামী

ছবি: সংগৃহীত

সমকামী বিবাহকে বৈধ ঘোষণা করে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার প্রথম দেশ হিসেবে ইতিহাস সৃষ্টি করেছে থাইল্যান্ড। আজ বৃহস্পতিবার দেশটির প্রায় ২ শতাধিক সমকামী দম্পতি বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন। এটি এলজিবিটিকিউ (প্লাস) সম্প্রদায়ের জন্য এক বিশাল অর্জন, যারা এক দশকেরও বেশি সময় ধরে সমকামী বিবাহের বৈধতার জন্য লড়াই করে আসছে।

ব্যাংকক প্রাইড এবং সিটি কর্তৃপক্ষ যৌথভাবে থাই রাজধানীতে একটি বিশাল সমলিঙ্গ বিবাহের আয়োজন করেছে। সিয়াম প্যারাগন শপিং মলে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে প্রায় ২ শতাধিক সমকামী দম্পতি তাদের বিবাহ নিবন্ধন করেছেন।

গত বছর থাইল্যান্ডের সংসদে এ আইন পাস হলে অনুমোদন দেন দেশটির রাজা। এই আইনের আওতায় সমকামী দম্পতিরা এখন পূর্ণ আইনি, আর্থিক ও চিকিৎসা অধিকার পাবেন। এ ছাড়া তাঁরা দত্তক নিতে পারবেন এবং উত্তরাধিকার সূত্রেও সম্পত্তির অধিকার পাবেন।

নতুন এই আইনে ‘পুরুষ’ ও ‘নারী’, ‘স্বামী’ ও ‘স্ত্রী’ শব্দগুলোকে লিঙ্গ-নিরপেক্ষ শব্দে পরিবর্তন করা হয়েছে। এছাড়া সমলিঙ্গ বা সমকামী দম্পতিদের উত্তরাধিকার, দত্তক গ্রহণ ও চিকিৎসা সিদ্ধান্ত গ্রহণের অধিকারসহ আর্থিক সুবিধা নিশ্চিত করা হয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী শিনাওয়াত্রা গত সপ্তাহে এলজিবিটিকিউ (প্লাস) সম্প্রদায়ের সদস্যদের স্বাগত জানিয়ে বলেন, ‘এই আইন প্রমাণ করে থাইল্যান্ড বৈচিত্র্য গ্রহণ করতে প্রস্তুত এবং সব ধরনের মানুষের অধিকার এখানে রয়েছে।’

তবে সমকামী বিবাহের বৈধতা পেলেও থাইল্যান্ডের এলজিবিটিকিউ (প্লাস) সম্প্রদায়ের অন্যান্য অংশ, বিশেষত ট্রান্সজেন্ডারদের জন্য এখনো অনেক পথ পাড়ি দিতে হবে। কারণ সমকামী বিবাহের বৈধতা পেলেও ট্রান্সজেন্ডারদের লিঙ্গ পরিচয়ের ব্যাপারটি এখনো বৈধতা পায়নি।

পিউ রিসার্চ সেন্টারের তথ্যমতে, এখন পর্যন্ত পৃথিবীর ৩০টি দেশের আদালত সমকামী বিবাহকে বৈধতা দিয়েছে। যার বেশির ভাগই ইউরোপ, আমেরিকা ও অস্ট্রেলিয়ার দেশ। এশিয়ার মধ্যে থাইল্যান্ডের আগে ২০১৯ সালে তাইওয়ান ও ২০২৩ সালে নেপাল সমকামী বিবাহকে বৈধ ঘোষণা করে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

গণঅভ্যুত্থান দিবস উপলক্ষে তারেক রহমানের বাণী: ঐক্যবদ্ধভাবে গণতন্ত্র রক্ষার আহ্বান
ইসলামের আলোকে পরিচালিত হবে আগামীর বাংলাদেশ: মাওলানা মামুনুল হক
একসঙ্গে বিয়ের পিড়িতে বসলেন ২০০ সমকামী
বাংলাদেশে বিনিয়োগ বাড়াতে বিদেশিদের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
আওয়ামী লীগ ১০ বছরের মধ্যে ফিরে আসবে: নুরুল হক
বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার পাচ্ছেন যারা
বাফুফের অনুষ্ঠানে মধ্যমণি ‘আলো আসবেই’ গ্রুপের ভাবনা
উপদেষ্টারা রাজনীতি করলে সরকার থেকে বের হয়েই করবে: আসিফ
‌‘কর্নেল অব দি রেজিমেন্ট’ হিসেবে অভিষিক্ত হলেন সেনাপ্রধান
সালমান এফ রহমানের সাথে সংশ্লিষ্ট ২৫০ কোটি টাকার সম্পত্তি জব্দ
আঁতাতের মাধ্যমে আ.লীগকে পুনর্বাসনের চেষ্টা চলছে : হাসনাত আব্দুল্লাহ
দেশের প্রতিটি ক্রান্তিলগ্নে বিএনপি হাল ধরেছে: সেলিমা রহমান
মির্জা ফখরুলের বক্তব্যের কড়া জবাব দিলেন নাহিদ ইসলাম
দেশের বিদ্যুৎ খাতে অতিরিক্ত ৩৬৭ কোটি টাকা দিচ্ছে বিশ্বব্যাংক
দুর্বার রাজশাহীর কাছে অপ্রতিরোধ্য রংপুরের প্রথম হারের স্বাদ
যে ৭ ভুলে দ্রুত নষ্ট হবে আপনার শখের স্মার্টফোন
অসুস্থ সন্তানের চিকিৎসার খরচ যোগাতে সড়কে পিঠা বিক্রি করছেন নূর ছবি বেগম
‘অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে রেখে কারাবন্দি হয়েছিলাম, এখন মেয়ের বয়স ১৫ বছর’
আবারও শৈত্যপ্রবাহের আশঙ্কা, জানা গেল কবে-কোথায় বাড়বে শীত
ডিসেম্বর অথবা জানুয়ারিতে নির্বাচন, ভোট হবে ব্যালটে