বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৩ আশ্বিন ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

পাকিস্তানের সংসদে সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারিয়েছে ক্ষমতাসীন দল

ছবি: সংগৃহীত

শনিবার পাকিস্তানের শীর্ষ আদালত দেশটির নির্বাচন কমিশন (ইসিপি) দ্বারা সংরক্ষিত আসনের মামলার রায়ের বিষয়ে ভ্রান্ত ধারণার বশবর্তী হয়ে শীর্ষ আদালতের কাছ থেকে ব্যাখ্যা চেয়ে করা অনুরোধকে তিরস্কার করেছে এবং শীর্ষ আদালতের মূল নির্দেশাবলী অবিলম্বে বাস্তবায়নের নির্দেশ দিয়েছে।

গত ১২ জুলাই পাকিস্তানের শীর্ষ আদালতের ১৩ বিচারপতির পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ ঘোষণা করেছিল যে, দেশটির বিরোধী দল পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইন্সাফ (পিটিআই) জাতীয় ও প্রাদেশিক পরিষদে মহিলা এবং অমুসলিমদের জন্য সংরক্ষিত আসন পাওয়ার যোগ্য। শীর্ষ আদালতের এই রায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরীফের ক্ষমতাসীন জোটকে একটি বড় ধাক্কা দিয়েছে। এবং সম্ভাব্যভাবে পিটিআইকে পার্লামেন্টের উভয় কক্ষে একক বৃহত্তম দলে পরিণত করেছে। পাকিস্তানের শীর্ষ আদালত পিটিআইকে সংসদীয় দল ঘোষণা করেছে। বিস্তারিত রায়ে ব্যাখ্যা করা হয়েছে যে, ইসিপি কর্তৃক পিটিআই প্রার্থী হিসাবে দেখানো ৮০ সংসদ সদস্যের মধ্যে ৩৯ জনই দলের অন্তর্ভুক্ত। বাকি ৪১ জন স্বতন্ত্রকে সাংসদকে ১৫ দিনের মধ্যে দেশটির নির্বাচন কমিশনের সামনে যথাযথভাবে স্বাক্ষরিত এবং নোটারিকৃত বিবৃতি দাখিল করতে হবে, ব্যাখ্যা করতে হবে যে তারা একটি নির্দিষ্ট রাজনৈতিক দলের প্রার্থী হিসাবে ৮ ফেব্রুয়ারির সাধারণ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন।

পাকিস্তানের শীর্ষ আদালতের রায় বাস্তবায়নের সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইসিপি। রায় বাস্তবায়নে বাধাগুলো চিহ্নিত করতে ইসিপির আইন বিশেষজ্ঞের একটি দলকে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে যাতে শীর্ষ আদালত থেকে আরও নির্দেশনা চাওয়া যায়।

কিছু আইনগত ও বাস্তবিক বিষয়ে নির্দেশনা চেয়ে ইসিপির অনুরোধে শনিবার জারি করা পাকিস্তানের শীর্ষ আদালতের একটি লিখিত আদেশে বলা হয়েছে, ‹আদালতের সামনে রাখা সমস্ত প্রমাণ বিবেচনা করে কমিশনের যে ব্যাখ্যা চাওয়া হয়েছে তা একটি কৌশলগত ষড়যন্ত্র ছাড়া আর কিছুই নয়, আদালতের সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে বিলম্ব, ব্যর্থতা এবং বাধা দেওয়ার জন্য বর্ধিত কৌশল অবলম্বন করার জন্য। এটিকে সফল হতে দেয়া যাবে না. এমনকি আইনের প্রাথমিক নীতিমালার প্রয়োগেও কমিশনের করা আবেদনটি ভ্রান্ত ধারণা থেকে করা হয়েছে।’

আদালত বলেন, ”এছাড়াও, কমিশন, এমনকি যদি কেউ আবেদনটিকে সবচেয়ে সহানুভূতিশীল উপায়ে বিবেচনা করেনও, স্পষ্টতই সুপরিচিত মতবাদ বা নিয়ম ভুলে গেছেন, যার পরিপ্রেক্ষিতে একজন ব্যক্তি যিনি একটি পদে আছেন তার ক্রিয়াকলাপ সুরক্ষিত এমনকি যদি সেখানে (এবং পিটিআই এর সাথে এই ধরনের কোন উপসংহারে পৌঁছানো যায় না) অবস্থানের সাথে কোন সমস্যা থাকেও।’

আদালদের আদেশে আরও বলা হয়েছে, ‘এটিই যথেষ্ট ছিল এবং সংবিধানের পরিপ্রেক্ষিতে কমিশনের কর্তব্য ছিল মনে রাখা যে (আবেদনের শুনানির সময় আদালতের সামনে বলা হয়েছে) যে স্বীকৃত অবস্থানটিতে পিটিআই একটি তালিকাভুক্ত রাজনৈতিক দল ছিল এবং আছে।”

পাকিস্তানের শীর্ষ আদালতের আদেশে বলা হয়েছে, ‹সংবিধান ও আইনের বিষয় হিসাবে যা সম্পূর্ণরূপে পরিষ্কার, তা বিভ্রান্ত করার এবং সন্দেহযুক্ত করার কমিশনের প্রচেষ্টা তাই দৃঢ়ভাবে অবজ্ঞা করতে হবে। কমিশন কর্তৃক জারি করা তালিকাটি সংশ্লিষ্ট সকলের তথ্য ও সুবিধার জন্য একটি রাজনৈতিক আইন ছাড়া আর কিছুই নয় এবং এর কোনো সারগর্ভ প্রভাব নেই। তা সত্ত্বেও, এই আইনত বাধ্যতামূলক বাধ্যবাধকতা সম্পাদন করতে কমিশনের ক্রমাগত ব্যর্থতা এবং প্রত্যাখ্যানের পরিণতি ঘটতে পারে, যেমন উল্লেখ করা হয়েছে। এই বাধ্যবাধকতা অবিলম্বে পালন করতে হবে।’

পাকিস্তান সরকার একটি বিতর্কিত নির্বাচনী আইনের সংষ্কার করেছিল, যা স্পষ্টতই ছিল দেশটির সংসদের সংরক্ষিত আসনের বিষয়ে শীর্ষ আদালতের রায়কে ঠেকানোর এবং সংসদের উভয় কক্ষের মাধ্যমে সংসদে পিটিআই-এর প্রত্যাশিত শক্তি হ্রাস করার লক্ষ্যে। পিটিআই সদস্যদের তীব্র প্রতিবাদ সত্ত্বেও আইনটি পাস হয়েছিল, যারা পরে সরকারের এই পদক্ষেপের বিরুদ্ধে শীর্ষ আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিল।

পাকিস্তানের নির্বাচনী আইনের পরিবর্তন দেশটির সরকার, বিরোধী দল এবং বিচার বিভাগের মধ্যে সর্বশেষ আইনি লড়াইয়ের ময়দানে পরিণত হতে চলেছে। আইন বিশেষজ্ঞরা বলছেন যে এই বিরোধের প্রভাব এমনকি আইনসভা, নির্বাহী এবং বিচার বিভাগের মধ্যে ক্ষমতা পৃথকীকরণের পরিকল্পনাকে প্রসারিত এবং পুন:সংজ্ঞায়িত করতে পারে, যা নিজেই একটি কণ্টকাকীর্ণ বিষয়।

যাইহোক, পাকিস্তানের ক্ষমতাসীন জোট আপাতত সংসদের নিম্নকক্ষে দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারিয়ে ২শ’ ২৮ থেকে ২শ’ ৯ আসনে সঙ্কুচিত হয়েছে। ৩শ’ ৩৬ আসনের কক্ষে দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জনের যাদুকরী সংখ্যা ২শ’ ২৪-এ পৌঁছেছে। সংসদে ক্ষমতাসীন শাহজবাজ শরীফের দল পিএমএল-এন-এর শক্তি ১শ’ ২১ থেকে ১শ’ ৭ এবং এর সহযোগী দল পিপিপি-এর সংখ্যা ৭২ থেকে ৬৭-এ নেমে এসেছে। সূত্র: ডন।

Header Ad

ভাসানী বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন উপাচার্য আনোয়ারুল আজিম আখন্দ

মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন উপাচার্য অধ্যাপক ড. আনোয়ারুল আজিম আখন্দ। ছবি: সংগৃহীত

টাঙ্গাইলের মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (মাভা‌বিপ্রবি) নতুন উপাচার্য হলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড বায়োটেকনোলজি বিভাগের অধ্যাপক ড. আনোয়ারুল আজিম আখন্দ।

বুধবার (১৮ সেপ্টেম্বর) রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপ-সচিব মোছা. রোখছানা বেগম স্বাক্ষরিত চিঠিতে অধ্যাপক ড. আনোয়ারুল আজিম আখন্দকে নতুন উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়।

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জারিকৃত প্রজ্ঞাপনে বলা হয়- মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ২০০১-এর ধারা ১০ (১) অনুযায়ী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড বায়োটেকনোলজি বিভাগের অধ্যাপক ড. আনোয়ারুল আজীম আখন্দকে মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলর পদে তার যোগদানের তারিখ থেকে নিয়োগ প্রদান করা হলো। ভাইস-চ্যান্সেলর হিসেবে তার নিয়োগের মেয়াদ হ‌বে ৪ বছর।

গণঅভ্যুত্থানে শহীদ পরিবার ৫ ও আহতরা এক লাখ টাকা করে পাবেন

ছবি: সংগৃহীত

গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের প্রত্যেক পরিবার প্রাথমিকভাবে ৫ লাখ টাকা এবং আহত প্রত্যেক ব্যক্তিকে প্রাথমিকভাবে সর্বোচ্চ এক লাখ টাকা দেওয়া হবে।

বুধবার (১৮ সেপ্টেম্বর) রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের কার্যনির্বাহী কমিটির প্রথম সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে নিশ্চিত করা হয়েছে এ তথ্য।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, একটি স্মারক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে আহতদের জন্য যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে। শহীদদের পরিবারের জন্য চেক হস্তান্তর করা হবে। প্রধান উপদেষ্টার নেতৃত্বে গঠিত কমিটি সমাজের সব স্তরের মানুষ, বাংলাদেশি প্রবাসী, সংস্থা ও ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানকে ফাউন্ডেশনে অনুদান দেওয়ার জন্য আহ্বান জানিয়েছে।

বুধবারের সভায় কমিটি জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের জন্য একটি অফিস স্পেস এবং এর কার্যক্রম পরিচালনার জন্য স্বেচ্ছাসেবকদের খুঁজে বের করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। জুলাই-আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের সমস্ত ভিডিও, ছবি, মৌখিক ইতিহাস এবং অন্যান্য নথি এবং স্মারক সংরক্ষণ করা হবে এর মাধ্যমে।

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বৈঠকে বলেন, সামান্য পরিমাণ অর্থের অনুদানের দলিল করতে হবে এবং দাতাদের তালিকাও সংরক্ষণ করতে হবে। সম্ভব হলে তাদের নাম ফাউন্ডেশনের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করতে হবে।

তিনি বলেন, এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক। এটিকে সফল করতে আমাদের অবশ্যই কঠোর পরিশ্রম করতে হবে।

ড. ইউনূস বলেন, আহতদের চিকিৎসার খরচ স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় দেবে। সরকারের চিকিৎসার খরচ ছাড়াও ফাউন্ডেশন আহতদের ক্ষতিপূরণ দেবে।

বৈঠকে আরও উপস্থিত ছিলেন, অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা শারমিন মুরশিদ, নাহিদ ইসলাম ও আসিফ মাহমুদ সজিব ভূঁইয়া, ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক মীর মাহবুবুর রহমান স্নিগ্ধ এবং ফাউন্ডেশনের কোষাধ্যক্ষ কাজী ওয়াকার আহমদ।

গতকাল মঙ্গলবার (১৭ সেপ্টেম্বর) সরকারের কাছ থেকে ১০০ কোটি টাকা অনুদান নিয়ে থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে কার্যক্রম শুরু করে জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশন। এর আগে গত ১২ সেপ্টেম্বর অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে সভাপতি এবং আন্দোলনে প্রাণ হারানো মুগ্ধর ভাই মীর মাহবুবুর রহমান স্নিগ্ধকে সাধারণ সম্পাদক করে গঠন করা হয় এ ফাউন্ডেশন। এর কার্যক্রম পরিচালনার জন্য গঠন করা হয় সাত সদস্যের কার্যনির্বাহী পরিষদ। ফাউন্ডেশনের কোষাধ্যক্ষ করা হয় কাজী ওয়াকার আহমেদকে। কার্যনির্বাহী পরিষদে উপদেষ্টাদের মধ্যে আরও আছেন নাহিদ ইসলাম, আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া, নূরজাহান বেগম ও শারমিন মুর্শিদ। এতে আরও ১৪ জন সাধারণ সদস্য যোগ হবেন বলে জানিয়েছেন ডাক ও টেলিযোগাযোগ উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম।

শহীদদের নিয়ে মামলার নামে দেশে ব্যবসা শুরু হয়েছে: সারজিস

বক্তব্য রাখছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক সারজিস আলম। ছবি: সংগৃহীত

শহীদদের নিয়ে মামলার নামে দেশে ব্যবসা শুরু হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক সারজিস আলম। তিনি বলেন, প্রকৃত অপরাধীদের সঙ্গে মামলায় জড়ানো হচ্ছে অনেক নিরপরাধ মানুষকে।

বুধবার (১৮ সেপ্টেম্বর) বিকেলে শরীয়তপুর সরকারি কলেজ মাঠে অনুষ্ঠিত দুর্নীতি, চাঁদাবাজ ও সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে সমাবেশে বক্তব্য দেওয়ার সময় এ মন্তব্য করেন তিনি।

সারজিস বলেন, কোটা আন্দোলনে শহীদদের নিয়ে মামলার নামে দেশে ব্যবসা শুরু হয়েছে। প্রকৃত অপরাধীদের সঙ্গে মামলায় জড়ানো হচ্ছে অনেক নিরপরাধ মানুষকে।

বক্তব্যকালে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, পুলিশ ও অন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের তদন্ত ছাড়া কাউকে গ্ৰেপ্তার কিংবা হয়রানি না করতে অনুরোধ জানান তিনি।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় এ সমন্বয়ক বলেন, ফ্যাসিস্ট সরকারের প্রেতাত্মারা এখনও সরকারের বিভিন্ন স্তরে বসে ষড়যন্ত্র করছে। প্রতিবিপ্লব ঘটানোর চেষ্টা করছে বিভিন্ন মহল। আগামী নির্বাচন পর্যন্ত তাই ধর্ম, বর্ণ, রাজনৈতিক সব ভেদাভেদ ভুলে সবাইকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে।

এর আগে সকাল ১০টায় শরীয়তপুর পৌঁছান সারজিসসহ বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের কেন্দ্রীয় ১০ সমন্বয়ক। দুপুর ১২টায় ছাত্র আন্দোলনে নিহতদের পরিবারের সদস্য ও স্থানীয় রাজনৈতিক নেতাদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন তারা।

সর্বশেষ সংবাদ

ভাসানী বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন উপাচার্য আনোয়ারুল আজিম আখন্দ
গণঅভ্যুত্থানে শহীদ পরিবার ৫ ও আহতরা এক লাখ টাকা করে পাবেন
শহীদদের নিয়ে মামলার নামে দেশে ব্যবসা শুরু হয়েছে: সারজিস
নওগাঁর নিতপুর সীমান্ত থেকে ২ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ
আবারও মিয়ানমার সীমান্তে গুলি, টেকনাফে আতঙ্ক
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
জিডির বাধ্যবাধকতা থাকছে না হারানো এনআইডি তুলতে
ডেঙ্গুতে একদিনে আরও ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৮৬৫ জন
দিনব্যাপী মেরামত শেষে প্রস্তুত মেট্রোরেলের মতিঝিল রুট
সকালে উঠে সামনে নয়, পিছন দিকে হাঁটুন! উপকার জানলে অবাক হবেন
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাপানের রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের অধীনে চাকরির সুযোগ
মেয়াদবিহীন ইন্টারনেট প্যাকেজ চালুর আহ্বান উপদেষ্টা নাহিদের
সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান হলেন অধ্যাপক আলী রীয়াজ
সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩৫, অবসরে ৬৫ নির্ধারণের প্রস্তাব
শেখ হাসিনাসহ সাবেক ৩ সিইসির বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা
বিটিভির খবর বেসরকারি টিভিগুলোকে প্রচার করতে হবে না: তথ্য উপদেষ্টা
বাংলাদেশকে সম্মান দেখিয়ে গম্ভীর বললেন ‘আমরা কাউকে ভয় পাই না’
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম একনেক সভায় অনুমোদন পেল ৪ প্রকল্প
রিজার্ভ ২৪ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে: বাংলাদেশ ব্যাংক