রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১০ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

ইরানের প্রেসিডেন্ট রাইসির মৃত্যুতে বিশ্বনেতাদের শোক

ইরানের প্রেসিডেন্ট রাইসির মৃত্যুতে বিশ্বনেতাদের শোক। ছবি: সংগৃহীত

হেলিকপ্টার দুর্ঘটনায় ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি ও দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী হোসেইন আমিরাবদুল্লাহিয়ান এবং তাদের সঙ্গে থাকা অন্য আরোহীরা মারা গেছেন। মর্মান্তিক এ ঘটনায় গভীর শোক প্রকাশ করেছেন বিশ্বনেতারা।

সোমবার (২০ মে) ইরানের বার্তাসংস্থা ইরনার প্রতিবেদনে এই তথ্য উঠে এসেছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, ইরানি প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসিকে বহনকারী হেলিকপ্টার বিধ্বস্তের ঘটনায় মধ্যপ্রাচ্যসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের নেতারা সহমর্মিতা ও উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। রাশিয়া, ভারত, জর্ডান, কাতার, কুয়েত, ইয়েমেন, সৌদি আরব এবং ভেনিজুয়েলা সবাই তাদের উদ্বেগ প্রকাশ করেছে এবং বলেছে যে তারা ইরানের পাশে আছে।

দুর্ঘটনার আগে আজারবাইজানের প্রেসিডেন্ট ইলহাম আলিয়েভ ইরান-আজারবাইজান সীমান্তের দুটি বাঁধ উদ্বোধনের জন্য রাইসির সঙ্গে ছিলেন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লিখেছেন, ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসিকে বন্ধুত্বপূর্ণ বিদায় জানানোর পর ইরানের শীর্ষ প্রতিনিধিদলকে বহনকারী একটি হেলিকপ্টারের ক্র্যাশ-ল্যান্ডিংয়ের খবরে আমরা গভীরভাবে উদ্বিগ্ন। ইব্রাহিম রাইসি ও তার সঙ্গীদের জন্য প্রার্থনা করছি। আজারবাইজান এ ঘটনায় যেকোনো সহায়তা দিতে প্রস্তুত।

আর্মেনীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক্স অ্যাকাউন্টে একটি পোস্টে শোক প্রকাশ করে জানায়, রাষ্ট্রপতি রাইসি এবং মন্ত্রী আমির আব্দুল্লাহিয়ানের জন্য আমরা প্রার্থনা করছি। উদ্ধার অভিযান চলাকালীন সময় ইরানের ঘনিষ্ঠ ও বন্ধুত্বপূর্ণ প্রতিবেশী হিসেবে আর্মেনিয়া প্রয়োজনীয় সব ধরনের সহায়তা দিতে প্রস্তুত।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপীয় ইউনিয়ন বলেছে, তারা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছে এবং ইরানের প্রেসিডেন্টের পাশাপাশি পররাষ্ট্রমন্ত্রী এবং তাদের দলের অন্যান্য সদস্যদের জড়িত বিমানের ঘটনার রিপোর্টগুলো অনুসরণ করছে।

তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়্যেপ এরদোয়ান এ ঘটনায় সহানুভূতি প্রকাশ করেছেন এবং বলেছেন, তিনি ঘটনার বিষয়ে সব রকমের অগ্রগতি অনুসরণ করছেন। প্রেসিডেন্ট রাইসি এবং তার কর্মীদের জন্য অনুসন্ধান ও উদ্ধার অভিযানে সহায়তার জন্য ইরানে একটি দল প্রেরণের ঘোষণা দেয় তুরস্কের দুর্যোগ ও জরুরি ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ।

পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরীফ, রাষ্ট্রপতি আসিফ আলি জারদারি এবং সংসদের স্পিকার সরদার আয়াজ সাদিক পৃথক বার্তায় প্রেসিডেন্ট রাইসি এবং তার সফরসঙ্গীদের সঙ্গে হওয়া দুর্ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। তারা রাইসির জন্য প্রার্থনা করেছেন এবং এ কঠিন সময়ে ইরানি জাতির সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করেছেন।

ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এক্স হ্যান্ডেলে এক বার্তায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেন, ‘আমরা এ দুঃসময়ে ইরানি জনগণের সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করছি।’

এ ঘটনায় আফগানিস্তানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় টেলিগ্রাম চ্যানেলে জানায়, তারা ইরানের প্রেসিডেন্ট এবং তার সহগামী দল সম্পর্কে প্রতিবেদনগুলো অনুসরণ করছে।

ইরাকের প্রেসিডেন্ট আবদুল লতিফ রশিদ উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেন, তিনি বাগদাদে ইরানের রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে ঘটনাটি নিয়ে আলোচনা করেছেন। ইরানের ভাইস প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ মোখবারের সঙ্গে টেলিফোনে কথোপকথনও করেছেন এবং ইরাকি সরকার ও জনগণের পক্ষ থেকে প্রেসিডেন্ট রাইসি ও তার সঙ্গে থাকা প্রতিনিধিদলের জন্য সহমর্মিতা জানিয়েছেন।

পৃথকভাবে ইরাকের প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মদ শিয়া' আল সুদানী ইরাকের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির পাশাপাশি অন্যান্য সংশ্লিষ্ট সংস্থাকে প্রেসিডেন্ট রাইসির নিখোঁজ হেলিকপ্টার খুঁজে পেতে সহায়তার জন্য প্রয়োজনীয় পরিষেবা সরবরাহের নির্দেশ দেন।

ইরাকের কুর্দিস্তান অঞ্চলের শীর্ষ কর্মকর্তারাও এ দুর্ঘটনার প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন। প্রেসিডেন্ট নেচিরভান বারজানি এবং প্রধানমন্ত্রী মাসরুর বারজানি পৃথক বার্তা জারি করে বলেন, তারা ইরানি জনগণের সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করছেন।

সৌদি আরবও গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে।

মিশরের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে ইরানের প্রেসিডেন্টের হেলিকপ্টারের দুর্ঘটনার বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে এবং তেহরানের সঙ্গে কায়রোর সংহতির ওপর জোর দিয়েছে।

লেবাননের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে এ বিয়োগান্তক ঘটনায় ইরানের সরকার ও জনগণের প্রতি সমবেদনা প্রকাশ করেছে।

সংযুক্ত আরব আমিরাতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে ঘোষণা করেছে- ইরানের প্রেসিডেন্ট ও তার প্রতিনিধিদলকে বহনকারী একটি কপ্টার বিধ্বস্ত হওয়ার খবরটি তারা অত্যন্ত উদ্বেগের সঙ্গে অনুসরণ করছে।

ওমানের সরকারি বার্তা সংস্থা এক বিবৃতিতে ইরানের প্রেসিডেন্টকে বহনকারী হেলিকপ্টার দুর্ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে এবং বলেছে যে তেহরানকে যেকোনও সাহায্য দিতে তারা প্রস্তুত রয়েছে।

ইতালির পররাষ্ট্রমন্ত্রী আন্তোনিও তাজানি এক বার্তায় বলেন, আমি তেহরানের ক্রাইসিস ইউনিট ও দূতাবাসের মাধ্যমে ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসির হেলিকপ্টার এবং তার সঙ্গে আসা প্রতিনিধি দলের খবর অনুসরণ করছি। তাজানি আরও বলেন, তিনি প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া ম্যালোনিকে ইরানের রাষ্ট্রপতি ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী এবং তাদের সহকারী প্রতিনিধিদলকে বহনকারী হেলিকপ্টারটির হার্ড ল্যান্ডিং ঘটনার অগ্রগতি অনুসরণ করছেন।

ফিলিস্তিনের প্রতিরোধ আন্দোলন, ইসলামিক জিহাদ এবং হামাস ইরানের প্রেসিডেন্টের কপ্টার বিধ্বস্তের খবরে উদ্বেগ প্রকাশ করে পৃথক বিবৃতি জারি করেছে।

হামাস ইসলামী বিপ্লবের সর্বোচ্চ নেতার পাশাপাশি ইরানের জনগণ ও সরকারের সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করে জানায়, তারা উদ্বেগের সঙ্গে এ ঘটনার বিষয়ে অগ্রগতি অনুসরণ করছে।

ইসলামিক জিহাদও ইরানি জাতির সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করে এবং ইরানের প্রেসিডেন্ট ও তার সঙ্গীদের নিরাপত্তার জন্য প্রতিরোধ আন্দোলনের কথা বলে।

পপুলার ফ্রন্ট ফর দ্য লিবারেশন অব ফিলিস্তিন এক বার্তায় জানিয়েছে, ইরানের প্রেসিডেন্টের হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত হওয়ার খবরকে অত্যন্ত উদ্বেগের সঙ্গে অনুসরণ করছে তারা।

Header Ad
Header Ad

আহতদের চিকিৎসা বন্ধে ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’ শেখ হাসিনার নির্দেশ ছিলো

ছবি: সংগৃহীত

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহতদের দেখতে গিয়ে তাদের চিকিৎসা বন্ধ রাখতে ও ছাড়পত্র না দিতে নির্দেশ দিয়েছিলেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এমনই এক প্রমাণ প্রসিকিউশনের হাতে এসেছে বলে জানিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মো. তাজুল ইসলাম।

রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) আদালতে পূর্বনির্ধারিত শুনানি শেষে ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউশন অফিসে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানান তিনি।

চিফ প্রসিকিউটর বলেন, "আমরা রাজধানীর জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠান (নিটোর) পরিদর্শনে গিয়ে জানতে পারি, শেখ হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার আগে একবার হাসপাতালে গিয়েছিলেন। তখন তিনি চিকিৎসক ও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’—অর্থাৎ আহতদের চিকিৎসা না দিতে এবং কাউকে ছাড়পত্র না দিতে নির্দেশ দেন।"

তিনি আরও বলেন, "এই নির্দেশের কথা আহত রোগী, তাদের স্বজন এবং হাসপাতালের চিকিৎসকরাও আমাদের জানিয়েছেন। আমরা এর তথ্য-প্রমাণ পেয়েছি এবং আদালতে তা উপস্থাপন করেছি।"

এ সময় সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে চিফ প্রসিকিউটর জানান, "জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের মৃতদেহ সুরতহাল করতে দেওয়া হয়নি, ডেথ সার্টিফিকেটেও গুলিবিদ্ধ হওয়ার তথ্য লুকানো হয়েছে। অনেকের ক্ষেত্রে শ্বাসকষ্ট বা জ্বরের কারণে মৃত্যু হয়েছে বলে উল্লেখ করতে বাধ্য করা হয়েছে। এমনকি আন্দোলনে শহীদদের লাশ দাফন করতে গেলে পুলিশের হামলার মুখে পড়তে হয়েছে তাদের পরিবারকে।"

তিনি বলেন, "আদালত জানতে চেয়েছেন, শহীদদের সুরতহাল প্রতিবেদন বা পোস্টমর্টেম রিপোর্ট কেন নেই। আমরা আদালতকে জানিয়েছি, সে সময় মানবতাবিরোধী অপরাধের মাত্রা এতটাই ভয়াবহ ছিল যে, দ্রুত লাশ দাফনে বাধ্য করা হয়েছিল। ফলে কোনো আনুষ্ঠানিক প্রতিবেদন তৈরি করা সম্ভব হয়নি।"

চিফ প্রসিকিউটর আরও বলেন, "শেখ হাসিনার নির্মমতার এসব প্রমাণ যাচাই-বাছাই ও ফরেনসিক বিশ্লেষণের পর মানবতাবিরোধী অপরাধ মামলার প্রমাণ হিসেবে আদালতে উপস্থাপন করা হবে।"

এই মামলার তদন্ত ও বিচারকাজ চলমান রয়েছে এবং এর মাধ্যমে বিচার নিশ্চিত করা হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন প্রসিকিউটর।

Header Ad
Header Ad

এস আলম পরিবারের ৮,১৩৩ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধের নির্দেশ

এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মো. সাইফুল আলম। ছবি: সংগৃহীত

এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মো. সাইফুল আলম ও তার পরিবারের সদস্যদের নামে থাকা ৮ হাজার ১৩৩ কোটি ৫৬ লাখ ৭২ হাজার টাকা মূল্যের শেয়ার ফ্রিজ (অবরুদ্ধ) করার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।

রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকার মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ জাকির হোসেন গালিব এ আদেশ দেন। দুদকের পক্ষে সংস্থাটির উপপরিচালক তাহাসিন মুনাবীল হক আদালতে শেয়ার অবরুদ্ধের আবেদন করেন, যা শুনানি শেষে মঞ্জুর করা হয়।

আবেদনে উল্লেখ করা হয়, এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মো. সাইফুল আলমের বিরুদ্ধে অর্থ পাচারের অভিযোগের অনুসন্ধান চলছে। অনুসন্ধানে দেখা গেছে, তিনি ও তার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বিভিন্ন ব্যাংক থেকে বিধিবহির্ভূতভাবে ঋণ নিয়ে তা আত্মসাৎ করেছেন এবং দেশ-বিদেশে বিপুল পরিমাণ সম্পদ গড়েছেন।

এছাড়া, বিভিন্ন সূত্র থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, তিনি ও তার পরিবারের সদস্যরা এসব অস্থাবর সম্পদ অন্যত্র হস্তান্তর বা বেহাত করার চেষ্টা করছেন। অনুসন্ধান শেষ হওয়ার আগে এসব সম্পদ স্থানান্তর হয়ে গেলে তা উদ্ধার করা কঠিন হয়ে পড়বে।

ফলে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা, সম্পত্তি বাজেয়াপ্তকরণ এবং সরকারের অনুকূলে রাখার স্বার্থে শেয়ারগুলোর পাশাপাশি সেগুলো থেকে উদ্ভূত মুনাফা, আয় ইত্যাদি জরুরি ভিত্তিতে ফ্রিজ (অবরুদ্ধ) করার প্রয়োজনীয়তা দেখা দিয়েছে বলে দুদকের আবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

থাকবে না সরকারি ছুটি

২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ পালনের ঘোষণা

পিলখানা হত্যাকাণ্ড। ছবি: সংগৃহীত

২০০৯ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর পিলখানা হত্যাকাণ্ডে ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন নিহত হন। দিনটি রাষ্ট্রীয়ভাবে পালনের জন্য ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ ঘোষণা দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারির সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।

রবিবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) মন্ত্রিপরিষদ সচিব ড. শেখ আব্দুর রশীদ গণমাধ্যমকে এসব তথ্য জানান।

সকালে মন্ত্রিপরিষদ সচিব ড. শেখ আব্দুর রশীদ গণমাধ্যমকে বলেছিলেন, ২৫ ফেব্রুয়ারিকে ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ হিসেবে ঘোষণা করে আজই প্রজ্ঞাপন জারি হবে। এ বছর থেকে দিবসটি পালন করা হবে। তবে এ দিনে থাকবে না সরকারি ছুটি।

মন্ত্রিপরিষদ সচিবের এমন বক্তব্যের কিছু সময় পরই ২৫ ফেব্রুয়ারিকে ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ ঘোষণা করে পরিপত্র জারি করা হয়।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আহতদের চিকিৎসা বন্ধে ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’ শেখ হাসিনার নির্দেশ ছিলো
এস আলম পরিবারের ৮,১৩৩ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধের নির্দেশ
২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ পালনের ঘোষণা
প্রথমবার বাংলাদেশ-পাকিস্তান সরাসরি বাণিজ্য চালু
৪ ডিআইজিকে বাধ্যতামূলক অবসর, জানা গেল নাম
পুলিশ প্রজাতন্ত্রের স্বাধীন কর্মচারী, কোনো দলের নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ধর্ষণের প্রতিবাদে আসাদ গেটে ছাত্র-জনতার সড়ক অবরোধ
স্ত্রীর সামনে বিএনপি নেতাকে পিটিয়ে হত্যা, গ্রেপ্তার ২
দুই ফুসফুসেই নিউমোনিয়া, পোপ ফ্রান্সিসের অবস্থা ‘আশঙ্কাজনক’
সংস্কার কমিশনের সুপারিশ: জুনেই স্থানীয় সরকার নির্বাচন
নওগাঁয় রাতে সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতি
প্রযোজনায় নাম লেখালেন বুবলি  
চোখে লাল কাপড় বেধে ঢাকার উদ্দেশ্যে কুয়েটের ৮০ শিক্ষার্থী  
বিয়ে বাড়িতে গান বাজানোর জেরে বাসর ঘরে হামলা  
আজ দুবাইয়ে ভারত-পাকিস্তান মহারণ  
মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেপ্তার  
দুপুরের মধ্যে ১৪ জেলায় বজ্রবৃষ্টির আভাস  
সারা দেশে নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে যা জানালো র‍্যাব  
এ বছরই মধ্যে তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হবেন : দুদু  
জিম্মিদের ফেরত পেয়েও ফিলিস্তিনিদের মুক্তি দিল না ইসরাইল