শনিবার, ১৬ নভেম্বর ২০২৪ | ১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

যুক্তরাষ্ট্র হাউছিদের যে অস্ত্রকে সবচেয়ে বেশি ভয় পাচ্ছে

ছবি: সংগৃহীত

লোহিত সাগরে জাহাজে হাউছিদের সাম্প্রতিক হামলায় দেখা গিয়েছে যে তারা ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র, ব্যালিস্টিক মিসাইল, ড্রোন (ইউএভি) ও চালকবিহীন জাহাজ (ইউএসভিস) ব্যবহার করেছে।

এছাড়া শুরুর দিকে হামলায় দেখা যায় হাউছিরা ছোট ছোট নৌকা বা হেলিকপ্টার নিয়ে বড় জাহাজে উঠে পড়ছে ও সেটা দখলের চেষ্টা চালাচ্ছে।

ইউএভি বা তথাকথিত 'কামিকাজে ড্রোন'- যেটা হাউছিরা ব্যবহার করছে, ধারণা করা হচ্ছে এগুলো কাসেফ ড্রোন, সেই সাথে আছে অনেক দূর পর্যন্ত হামলায় সক্ষম সামাদস যুদ্ধবিমান- লেজের দিকে যেটায় ভি আকৃতির পাখা থাকে।

এই অস্ত্র হাউছিরা ব্যবহার শুরু করে আসছে সৌদি আরবের সাথে তাদের দীর্ঘদিনের সংঘাতে।

দ্য ওয়াশিংটন ইনস্টিটিউট ফর নিয়ার ইস্ট পলিসি বলছে, বিভিন্ন ধরনের জাহাজ বিধ্বংসী ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র রয়েছে হাউছিদের, যেগুলো ৮০ কিলোমিটার থেকে ৩০০ কিলোমিটার দূর পর্যন্ত আঘাত হানতে সক্ষম। এর মধ্যে আছে সায়াদ এবং সেজ্জিল মিসাইল।

এই থিঙ্কট্যাঙ্ক মনে করে হাউছি গোষ্ঠীর কাছে এমন জাহাজ বিধ্বংসী ব্যালিস্টিক মিসাইলও আছে যা ৩০০ কিলোমিটার দূর থেকে লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে পারে।

এই মিসাইলগুলোর অবস্থান নির্ণয় করাও কঠিন কারণ তারা খুব দ্রুতগতির হয় এবং মূহুর্তের মধ্যে আক্রমণ করতে পারে। তবে এর জন্য দরকার হয় 'ড্রোন, অন্য জাহাজ বা অস্ত্রের মাধ্যমে লক্ষ্যবস্তু সম্পর্কে বিশদ তথ্য।'

সমুদ্র ইতিহাসবিদ সাল মারকোগলিয়ানো বিবিসিকে বলেন, ব্যালিস্টিক এবং ক্রুজ এই দুই ধরনের ক্ষেপণাস্ত্রই ড্রোনের চেয়ে অনেক বেশি শক্তিশালী, কারণ 'তাদের সাথে বড় যুদ্ধাস্ত্র থাকে এবং আরও বেশি গতিশক্তি থাকে।'

মারকোগলিয়ানো বলেন, একমুখী ড্রোনগুলো সংখ্যায় অসংখ্য। কারণ এগুলো খুবই সস্তা এবং সহজেই ব্যবহার করা যায়, তবে একটু ধীরগতির।

এই ড্রোনগুলো ঠিক পানির উপর জাহাজের ভেসে থাকা জায়গা বরাবর আঘাত করে এবং তা থেকে আগুন ধরে যাওয়াটা হলো সবচেয়ে দুশ্চিন্তার।

তবে মারকোগলিয়ানোর বিশ্বাস ‘সবচেয়ে ভয়ের’ হলো ইউএসভিস বা চালকবিহীন জাহাজ, 'কারণ এটি পানির উপরে জাহাজে আঘাত করে, যার মাধ্যমে এটি ফুটো হয়ে ভেতরে পানি ঢোকে এবং জাহাজটি ডুবে যায়।'

ইউএস নেভি বলছে, চলমান সংঘাতে হাউছিরা প্রথম এই চালকবিহীন জাহাজটি বিস্ফোরণ সহকারে ব্যবহার করে গত ৪ জানুয়ারি এবং সেটি জাহাজ চলাচলের আন্তর্জাতিক লেনে এসে বিস্ফোরিত হয়।

'সৌভাগ্যক্রমে কোনো হতাহত হয়নি বা কোনো জাহাজকেও এটি আঘাত করতে পারেনি, কিন্তু এই একমুখী ইউএসভিস ব্যবহারের সূচনাটা চিন্তার কারণ,' বলেন ইউএস নেভি কমান্ডার ভাইস অ্যাডমিরাল ব্রাড কুপার।

তিনি বলেন, এরকম আক্রমণ তাদের 'নতুন সক্ষমতা' সম্পর্কে জানান দেয়।

তবে সৌদি সরকার জানাচ্ছে, হাউছিরা এই এইএসভিস প্রথম ব্যবহার হয় ২০১৭ সালে জানুয়ারিতে সৌদি বাহিনীর আল-মদিনার উপর একটা হামলায়, আর এরপর '২০২০ সালে মার্চে এডেন উপসাগর দিয়ে একটা তেলবাহী জাহাজ ইয়েমেন যাওয়ার পথে সেটার উপর হামলার একটা ব্যর্থ চেষ্টা চালায় তারা।'

হাউছিদের পেছনে কারা? হাউছিরা ইরানের সমর্থিত এবং তারা নিজেদের তথাকথিত 'এক্সিস অফ রেসিসট্যান্স' বা প্রতিরোধ বলয়ের অংশ হিসেবে ঘোষণা করেছে, যার মধ্যে আছে লেবাননের হেজবুল্লাহ, সিরিয়ার আসাদ সরকার, গাজায় হামাস এবং ইরান সমর্থিত অন্যান্য সশস্ত্র গোষ্ঠী যারা যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরাইলের প্রতিপক্ষ শক্তি।

২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারিতে যুক্তরাজ্য সরকার জানায়, তারা জাতিসঙ্ঘের কাছে 'এমন প্রমাণ উত্থাপন করেছে যা ইরানের সাথে সৌদি আরব ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের উপর হামলায় হাউছিরা যে ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা ব্যবহার করেছিল তা চোরাচালানের একটা সংযোগ পাওয়া যায়।'

যুক্তরাজ্য সরকার জানিয়েছে, দ্য রয়্যাল নেভি শিপ এইচএমএস মনট্রোজ ২০২২ সালের শুরুর দিকে দুবার ইরানিয়ান অস্ত্র জব্দ করে যা স্পিডবোটে করে দক্ষিণ ইরানের আন্তর্জাতিক সমুদ্রসীমায় চোরাচালানকারীরা বহন করছিলে।

তারা বলছে এসব আটককৃত অস্ত্রের মধ্যে ছিল স্থল থেকে আকাশে ছোড়া ক্ষেপণাস্ত্র, ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্রের ইঞ্জিন এবং একটা নজরদারিতে ব্যবহৃত একটি বাণিজ্যিক কোয়াডকপ্টার ড্রোন।

হাউছিরা কেন জাহাজে হামলা করছে? পেন্টাগন জানিয়েছে যে, গত ১৯ নভেম্বর থেকে ইয়েমেনের হাউছি বিদ্রোহীরা দক্ষিণ লোহিত সাগর ও এডেন উপসাগরের মধ্যে পণ্য পরিবহনকারী জাহাজগুলোতে কমপক্ষে অন্তত ৪৫টি হামলা চালিয়েছে।

হাউছিদের দাবি, এই হামলাগুলো তারা করেছে গাজায় ইসরাইলি আগ্রাসনের প্রতিবাদে।

তারা বলছে যে সমস্ত জাহাজের সাথে ইসরাইলের সম্পর্ক আছে তারা সেসব জাহাজকেই লক্ষ্যবস্তু বানিয়েছে।

কিন্তু সমালোচকরা বলছেন সাম্প্রতিক সময়ে যেসব জাহাজে তারা হামলা করেছে সেসব অনেকগুলোর সাথে ইসরাইলের কোনো সম্পর্কই নেই।

তারা বলছে, হাউছিরা আসলে গাজার বর্তমান পরিস্থিতির সুযোগে নিজেদের জনপ্রিয়তা বাড়াচ্ছে, নিজেদের শক্তিমত্তা প্রদর্শন করছে এবং ইরানের কাছে প্রমাণ দিচ্ছে যে তারা তাদের কার্যকরী মিত্র হিসেবে ভূমিকা রাখতে সক্ষম। সূত্র : বিবিসি

Header Ad

শনিবার ঢাকায় আসছেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী

ক্যাথরিন ওয়েস্ট। ছবি: সংগৃহীত

শুভেচ্ছা সফরে ঢাকায় আসছেন যুক্তরাজ্যের ভারত-প্রশান্ত মহাসাগর অঞ্চলবিষয়ক পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী ক্যাথরিন ওয়েস্ট। আগামীকাল শনিবার (১৬ নভেম্বর) দুদিনের সফরে ঢাকায় আসবেন তিনি।

ঢাকা সফরকালে তিনি প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করবেন। এছাড়া পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেনের সঙ্গে বৈঠক করবেন তিনি। তিনি ৫ আগস্ট ছাত্র আন্দোলনের নেতা, রাজনৈতিক নেতা, নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিদের সঙ্গে মতবিনিময় করবেন। ক্যাথরিনের ঢাকা সফরে দুদেশের বাণিজ্য-বিনিয়োগ ও রোহিঙ্গা ইস্যুও প্রাধান্য পাবে।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জনকূটনীতি অনুবিভাগের মহাপরিচালক তৌফিক হাসান জানিয়েছেন, অর্থনৈতিক, কৌশলগত ও অভিবাসন অংশীদারিত্ব বাড়ানোর মাধ্যমে বাংলাদেশ ও যুক্তরাজ্যের মধ্যে সম্পর্ক জোরদার করাই তার সফরের অন্যতম প্রধান লক্ষ্য।

ক্যাথরিন ওয়েস্ট যুক্তরাজ্যের পররাষ্ট্র দপ্তরে সরাসরি চীন, উত্তরপূর্ব এশিয়া, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপপুঞ্জের দেশগুলোর সঙ্গে যুক্তরাজ্যের স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়গুলোর দেখভাল করেন। তাছাড়া ভারত মহাসাগরীয় অঞ্চলের অর্থনৈতিক নিরাপত্তা, বিশেষত রপ্তানি নিয়ন্ত্রণ, অর্থনৈতিক কূটনীতি, প্রযুক্তির বিস্তৃতি ও প্রয়োগের বিষয়গুলো তদারক করে থাকেন।

উল্লেখ্য, গত ৮ আগস্ট অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর যুক্তরাজ্য সরকারের কোনো সিনিয়র নেতার এটাই প্রথম বাংলাদেশ সফর।

Header Ad

মহানবী (সা.) রওজা শরিফ জিয়ারতে সৌদি আরবের নতুন নির্দেশনা

ছবি: সংগৃহীত

মহানবী মুহাম্মদ (সা.)-এর সমাধি পবিত্র রওজা শরিফ জিয়ারতে নতুন নির্দেশনা জারি করেছে সৌদি আরব। ওই নির্দেশনায় বলা হয়েছে এখন থেকে মমহানবী মুহাম্মদ (সা.)-এর রওজা শরিফ জিয়ারতের জন্য আগাম অনুমতি নিতে হবে। সেই সঙ্গে বছরে একবারের বেশি রওজা শরিফ পরিদর্শন করা যাবে না।

শুক্রবার (১৫ নভেম্বর) সৌদি সরকারের হজ ও ওমরাহ মন্ত্রণালয় এক্স পোস্টে এ তথ্য জানায়।

পোস্টে বলা হয়েছে, এখন থেকে অনুমতি ছাড়া রওজা শরিফে প্রবেশ করা যাবে না। অতিরিক্ত ভিড় কমাতে এবং অনিয়ম বন্ধ করতে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া বছরে একবারের বেশি রওজা শরিফ পরিদর্শন করা যাবে না। পাশাপাশি পরিদর্শনের জন্য অপেক্ষার সময় কমিয়ে এক ঘণ্টা করা হয়েছে।

উল্লেখ্য, সৌদি সরকারের হিসাবে চলতি বছর এক কোটির বেশি মুসলিম রওজা জিয়ারত করেছেন, যা গত বছরের চেয়ে ২৬ শতাংশ বেশি।

Header Ad

আইপিএল নিলামের শর্টলিস্টে ১২ বাংলাদেশি, কার ভিত্তিমূল্য কত?

ছবি: সংগৃহীত

চলতি মাসের ২৪ ও ২৫ তারিখ সৌদি আরবের মাটিতে হতে যাচ্ছে আইপিএলের মেগা নিলাম। নানা পরিবর্তন এবং দীর্ঘ রিটেনশন প্রক্রিয়া শেষে এবার এক নতুন আঙ্গিকে অনুষ্ঠিত হবে এই নিলাম। এবারের এই নিলামের শর্ট লিস্টে আছেন মুস্তাফিজুর রহমান ও সাকিব আল হাসানসহ ১২ বাংলাদেশি ক্রিকেটার।

শুক্রবার (১৫ নভেম্বর) শর্টলিস্টে থাকা ৫৭৪ ক্রিকেটারের নাম প্রকাশ করেছে আইপিএল কর্তৃপক্ষ। ওই লিস্ট থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।

এবারের নিলামে থাকা বাংলাদেশি ক্রিকেটাররা হলেন, মুস্তাফিজুর রহমান, সাকিব আল হাসান, রিশাদ হোসেন, লিটন দাস, তাওহীদ হৃদয়, তাসকিন আহমেদ, মেহেদি হাসান মিরাজ, শরিফুল ইসলাম, তানজিম হাসান সাকিব, শেখ মেহেদি হাসান, হাসান মাহমুদ ও নাহিদ রানা।

জানা গেছে, আগামী ২৪ নভেম্বর বেলা সাড়ে ১২ টায় আইপিএলের দুই দিন ব্যাপি নিলাম শুরু হবে। সর্বোচ্চ ২০৪ টি স্লটে ক্রিকেটাররা দল পাবেন, যার মধ্যে সর্বোচ্চ ৭০ জন বিদেশি ক্রিকেটারের কপাল খুলবে। সর্বোচ্চ ২ কোটি ভারতীয় রুপি ভিত্তমূল্যে আছেন ৮১ ক্রিকেটার, যেখানে নাম আছে বাংলাদেশের মুস্তাফিজুর রহমানের।

এবারের আইপিএল নিলামে ১২ বাংলাদেশি ক্রিকেটারের ভিত্তিমূল্য:

১. মুস্তাফিজুর রহমান- ফাস্ট বোলার সেট ৩- ভিত্তিমূল্য ২ কোটি ভারতীয় রুপি।
২. সাকিব আল হাসান- অলরাউন্ডার সেট ৮- ভিত্তিমূল্য ১ কোটি ভারতীয় রুপি।
৩. রিশাদ হোসেন- স্পিনার সেট ৩- ভিত্তিমূল্য ৭৫ লাখ ভারতীয় রুপি।
৪. লিটন দাস- উইকেটরক্ষক সেট ৪- ভিত্তিমূল্য ৭৫ লাখ ভারতীয় রুপি।
৫. তাওহীদ হৃদয়- ব্যাটার সেট ৫- ভিত্তিমূল্য ৭৫ লাখ ভারতীয় রুপি।
৬. তাসকিন আহমেদ- ফাস্ট বোলার সেট ৭- ভিত্তিমূল্য ১ কোটি ভারতীয় রুপি
৭. মেহেদী হাসান মিরাজ- অলরাউন্ডার সেট ৮- ভিত্তিমূল্য ১ কোটি ভারতীয় রুপি।
৮. শরিফুল ইসলাম- ফাস্ট বোলার সেট ৮- ভিত্তিমূল্য ৭৫ লাখ ভারতীয় রুপি।
৯. তানজিম হাসান সাকিব- ফাস্ট বোলার সেট ৮- ভিত্তিমূল্য ৭৫ লাখ ভারতীয় রুপি।
১০. মেহেদী হাসান- অলরাউন্ডার সেট ৯- ভিত্তিমূল্য ৭৫ লাখ ভারতীয় রুপি।
১১. হাসান মাহমুদ- ফাস্ট বোলার সেট ৯- ভিত্তিমূল্য ৭৫ লাখ ভারতীয় রুপি।
১২. নাহিদ রানা- ফাস্ট বোলার সেট ৯- ভিত্তিমূল্য ৭৫ লাখ ভারতীয় রুপি।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

শনিবার ঢাকায় আসছেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী
মহানবী (সা.) রওজা শরিফ জিয়ারতে সৌদি আরবের নতুন নির্দেশনা
আইপিএল নিলামের শর্টলিস্টে ১২ বাংলাদেশি, কার ভিত্তিমূল্য কত?
বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহ শুরু করল নেপাল
রিমান্ড শেষে কারাগারে সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক
ছেলে নির্দোষ, নারীকে হত্যার পর মরদেহ ফ্রিজে রাখেন বাড়ির ভাড়াটিয়া
চুয়াডাঙ্গায় মোটরসাইকেলসহ যুবককে পুড়িয়ে হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে বড় রদবদল, ৩ জনকে ওএসডি
জামায়াত মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে ছিল না: ডা. শফিকুর রহমান
নানা-নানির কবরের পাশে চিরনিদ্রায় শায়িত আব্দুল্লাহ, পেলেন গার্ড অব অনার
‘হারপিক’ নিয়ে ফেসবুকে তোলপাড়, জানা গেল কারণ
টিকটকার রাইসাকে বিয়ে করেননি তৌহিদ আফ্রিদি, তবে পাত্রী কে?
ফ্যাসিবাদের শেকড় অনেক দূর ছড়িয়ে আছে: আসিফ নজরুল
দায়িত্ব নেয়ার পর প্রথম কাজ রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধ করা: ডোনাল্ড ট্রাম্প
অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঢাকা সিটি কলেজ, কী হবে ১০ হাজার শিক্ষার্থীর?
জুমার নামাজ শেষে কাকরাইল ছাড়লেন সাদপন্থিরা
তিন মাস পর ‘গাজীপুর সাফারি পার্ক’ নামে চালু হলো সাফারি পার্ক
দেশে বিনিয়োগ করলে আমরা পাশে থাকব : লন্ডনে জামায়াত আমীর
দিল্লিতে ভয়াবহ বায়ুদূষণ: বন্ধ প্রাইমারি স্কুল, অনলাইনে পাঠদান
ঢাবি ছাত্রদলের নতুন কমিটিকে অভিনন্দন জানাল ছাত্রশিবির