বৃহস্পতিবার, ১৭ এপ্রিল ২০২৫ | ৪ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

মাটির নিচে হীরা থাকলেও খাবার পায় না যে দেশের মানুষ

ছবি: সংগৃহীত

ক্রিকেটের মাঠে প্রভূত জনপ্রিয় একটি দেশের নাম দক্ষিণ আফ্রিকা। দেশটির মাটির নিচে রয়েছে মহামূল্যবান হীরা। হীরার দেশ হয়েও উজ্জ্বলতা নেই দেশটিতে। ঔপনিবেশিক শাসন, বিদেশি ঔদ্ধত্য, বর্ণবৈষম্যের বিষ ঠেলে কখনও আলোয় মাথা তুলতেই পারেনি এই দেশ। তাই অনেকে বলেন, দক্ষিণ আফ্রিকার বর্তমান অবস্থার নেপথ্যে দায়ী তারই সবচেয়ে মূল্যবান সম্পদ— হীরা। দারিদ্র, বৈষম্য, অশিক্ষা এবং অব্যবস্থা দেশটিকে গভীর সংকটে ফেলেছে।

দক্ষিণ আফ্রিকা দীর্ঘ সময় বিদেশি শক্তির উপনিবেশ ছিল। ব্রিটিশরা দক্ষিণ আফ্রিকাকে মুক্তি দেয় বিশ শতকের দ্বিতীয়ার্ধে। তবে শুধু দীর্ঘ ঔপনিবেশিক পীড়ন নয়, দক্ষিণ আফ্রিকার বিপন্নতার মূলে রয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে দামি পাথর— হীরা। এই পাথরের খনি দক্ষিণ আফ্রিকা। ১৮৬৬-৬৭ সালে দক্ষিণ আফ্রিকায় প্রথম হীরা আবিষ্কৃত হয়। এই আবিষ্কারের পর দক্ষিণ আফ্রিকার কপাল খুলে যাবে বলে মনে করেছিলেন অনেকে। কিন্তু বাস্তবে সেটি হয়নি।

প্রথমে ডাচ, তারপর ব্রিটিশ— দক্ষিণ আফ্রিকা দেশটি পর পর দু’বার ঔপনিবেশিক শাসনের শিকার হয়েছিল। তবে প্রথম দিকে উপনিবেশ হিসাবে দক্ষিণ আফ্রিকার তেমন গুরুত্ব ছিল না। হীরা কাহিনির মোড় ঘুরিয়ে দেয়। হীরা আবিষ্কার হওয়ার আগে পর্যন্ত দক্ষিণ আফ্রিকা দীর্ঘ সমুদ্রযাত্রার মাঝে ইউরোপীয় বণিকদের বিশ্রামের জায়গা ছিল। হীরা খুঁজে পাওয়ার পর রাতারাতি দেশটি শিল্পক্ষেত্রে পরিণত হয়। একে দক্ষিণ আফ্রিকার খনিজ বিপ্লবও বলা হয়ে থাকে।

দক্ষিণ আফ্রিকার হীরাতে সেখানকার সাধারণ মানুষ, আদি বাসিন্দাদের কোনও অধিকার ছিল না। বিদেশিরাই হীরার খনি কাজে লাগিয়ে শিল্পাঞ্চল গড়ে তোলে। কারখানায় ব্যবহার করা হয় স্থানীয়দের শ্রম। তবে তারা উপযুক্ত পারিশ্রমিক পেতেন না। একাধিক বিদেশি সংস্থা দক্ষিণ আফ্রিকার হীরা শিল্পের দখল নেয়। তারা নামমাত্র পারিশ্রমিকে স্থানীয়দের দিয়ে কাজ করিয়ে নিত। এভাবে একসময় বিশ্বের ৯০ শতাংশ হীরার জোগানদার হয়ে ওঠে দক্ষিণ আফ্রিকা।

যত দিন গেছে, দক্ষিণ আফ্রিকার আদিবাসীদের উপর বিদেশি শক্তির অত্যাচার বেড়েছে। হীরা পাচার সন্দেহে শ্রমিকদের উলঙ্গ করে তল্লাশি চালানো থেকে শুরু করে বেধড়ক মারধর, বাদ ছিল না কিছুই। এই সময় থেকেই সাদা এবং কালো চামড়ার বিভেদ, বৈষম্য গাঢ় হয়ে ওঠে আফ্রিকার দেশটিতে।

সময়ের সঙ্গে সঙ্গে কৃষ্ণাঙ্গ এবং শ্বেতাঙ্গদের বৈষম্য দক্ষিণ আফ্রিকার সমাজে ক্ষত আরও গভীর করেছে। বিদ্রোহ, লড়াই, আন্দোলন এবং যুদ্ধের পর ১৯১০ সালে অবশেষে ‘ইউনিয়ন অফ সাউথ আফ্রিকা’র তকমা পায় দেশটি। এর কয়েক বছর পরে দক্ষিণ আফ্রিকায় একটি আইন পাশ হয়, যাতে সাফ জানিয়ে দেওয়া হয়, কৃষ্ণাঙ্গেরা সেই দেশে কোনও সম্পত্তির অধিকারী হতে পারবেন না। সমাজকে গায়ের রঙের ভিত্তিতে তিনটি ভাগে ভাগ করা হয়— কৃষ্ণাঙ্গ, শ্বেতাঙ্গ এবং ভারতীয় বংশোদ্ভূত।

কৃষ্ণাঙ্গ, শ্বেতাঙ্গের বিভেদ দক্ষিণ আফ্রিকাকে ভেতর থেকে দুর্বল করে দিয়েছিল। দেশটির অর্থনীতির মাজা ভেঙে গিয়েছিল। আর সব কিছুরই সূত্রপাত হয়েছিল হীরাকে কেন্দ্র করে। বিপুল হীরার ভাণ্ডারের মালিক হওয়া সত্ত্বেও দক্ষিণ আফ্রিকার সাধারণ মানুষ কখনও ওই ভাণ্ডারের সুবিধা ভোগ করতে পারেননি। তারা চিরকাল বিদেশি শাসনের নিচে ছিলেন।

১৯৯৪ সালে বিদেশি শক্তিকে সরিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকায় ক্ষমতায় আসে আফ্রিকান ন্যাশানাল কংগ্রেস (এএনসি)। এর পর সমাজে সাম্য ফিরবে বলে আশা করা হয়েছিল। কিন্তু ছবিটা বদলায়নি। বর্তমানে দক্ষিণ আফ্রিকায় বেকারত্বের হার ৩৫ শতাংশেরও বেশি। দেশের প্রায় ৬০ শতাংশ তরুণ কর্মহীন। অপরাধমূলক কাজ সেখানে এতটাই বেশি যে, প্রশাসনের উপর ভরসা করে থাকা যায় না। ঘরে ঘরে চুরি-ডাকাতি ঠেকাতে কাঁটাতারের জাল বিছিয়ে রাখতে হয়।

বিদ্যুতের অপ্রতুলতা দক্ষিণ আফ্রিকার অন্যতম বড় সমস্যা। প্রতি বাড়িতে দিনে অন্তত ১২ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকে না। গ্রামীণ এলাকায় পরিস্থিতি আরও খারাপ। দেশটিতে বিদ্যুতের চাহিদা বেশি কিন্তু জোগান কম।

এ সকল সমস্যার সমাধানের পথে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে দুর্নীতি। দক্ষিণ আফ্রিকা সরকার বিদ্যুৎ থেকে শুরু করে শিল্প, বাণিজ্য, শিক্ষা প্রভৃতি নানা খাতে পর্যাপ্ত অর্থ বরাদ্দ করে। কিন্তু তাতে লাভ হয় না। কারণ দুর্নীতিগ্রস্ত রাজনীতিকরা দেশটিকে শোষণ করে চলেছেন আজও।

 

 

Header Ad
Header Ad

হার্ভার্ড একটি তামাশার জায়গা, এটি ঘৃণা ও মূর্খতা শেখায়: ট্রাম্প

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প হার্ভার্ডভ। ছবি: সংগৃহীত

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকাণ্ডকে ‘তামাশা’ বলেছেন। তিনি বলেন, এটি ঘৃণা ও মূর্খতা শেখায়। বুধবার নিজের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে তিনি এসব বলেন।

তিনি আরও বলেন, বাইরের রাজনৈতিক তদারকি মানতে অস্বীকৃতি জানানোর পরিপ্রেক্ষিতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটির সরকারি গবেষণা তহবিল বাতিল করা উচিত।

যুক্তরাষ্ট্রের সংবাদমাধ্যমগুলো জানায়, ট্রাম্প প্রশাসন আনুষ্ঠানিকভাবে অভ্যন্তরীণ রাজস্ব সেবাসংস্থাকে (আইআরএস) অনুরোধ করেছে, যাতে তারা এই খ্যাতনামা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের কর-ছাড় সুবিধা বাতিল করে। এর মাত্র এক দিন আগেই প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প এই সুবিধা বাতিলের হুমকি দিয়েছিলেন।

ট্রাম্প নিজের ট্রুথ সোশ্যালে লিখেছেন, ‘হার্ভার্ড একটি সম্মানজনক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হিসেবে আর বিবেচিত হতে পারে না। একে বিশ্বের সেরা বিশ্ববিদ্যালয় বা কলেজগুলোর কোনো তালিকায় রাখা উচিত নয়।’

ট্রাম্প আরও লিখেছেন, ‘শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটিকে আর কোনো কেন্দ্রীয় তহবিল দেওয়া উচিত হবে না।’

ঐতিহাসিক হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এখন পর্যন্ত ১৬২ জন নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন। ট্রাম্প এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ওপর প্রচণ্ড ক্ষুব্ধ। কারণ, তারা ভর্তি প্রক্রিয়া, নিয়োগ এবং রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গির ওপর সরকারি তদারকি মানতে অস্বীকার করেছে।

কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়সহ অন্যান্য প্রতিষ্ঠানগুলো ট্রাম্প প্রশাসনের তুলনামূলকভাবে কম বিস্তৃত দাবিগুলোর কাছে নতি স্বীকার করেছে। যুক্তরাষ্ট্রের খ্যাতনামা বিশ্ববিদ্যালয়গুলো ‘অতিমাত্রায় বামপন্থী’ বলে দাবি করেছে ট্রাম্প প্রশাসন।

হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ট্রাম্প প্রশাসনের এমন চাপ সরাসরি প্রত্যাখ্যান করেছে। বিশ্ববিদ্যালয়টির প্রেসিডেন্ট অ্যালান গারবার এ সপ্তাহে বলেন, হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় নিজস্ব স্বাধীনতা কিংবা সাংবিধানিক অধিকারের বিষয়ে ‘আলোচনা করতে’ রাজি নয়।

ট্রাম্প এ সপ্তাহে হার্ভার্ডের জন্য বরাদ্দকৃত ২২০ কোটি ডলারের ফেডারেল তহবিল স্থগিত করার নির্দেশ দিয়েছেন। তিনি গত মঙ্গলবার বলেন, হার্ভার্ড পিছু না হটলে একে ‘অলাভজনক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হিসেবে কর-ছাড় সুবিধা হারাতে হবে।’

সিএনএন ও ওয়াশিংটন পোস্ট গত মঙ্গলবার জানিয়েছে, ট্রাম্পের অনুরোধের পর আইআরএস এখন প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার পরিকল্পনা করছে।

Header Ad
Header Ad

ঢাকা মহানগর আ.লীগ নেতা শাহে আলম মুরাদ গ্রেপ্তার

ঢাকা মহানগর আ.লীগ নেতা শাহে আলম মুরাদ গ্রেপ্তার। ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য মো. শাহে আলম মুরাদকে গ্রেপ্তার করেছে গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) সকাল ১০টার দিকে রাজধানীর উত্তরা এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয় বলে নিশ্চিত করেছেন ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) যুগ্ম কমিশনার মোহাম্মদ রবিউল হোসেন ভূঁইয়া।

ডিবি জানিয়েছে, শাহে আলম মুরাদের বিরুদ্ধে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের একাধিক মামলা রয়েছে। এসব মামলার ভিত্তিতে তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পদক্ষেপ নেওয়া হয়।

এর আগে, গত ৬ এপ্রিল বায়তুল মোকাররম দক্ষিণ গেট থেকে বঙ্গবন্ধু এভিনিউ পর্যন্ত হঠাৎ ঝটিকা মিছিল করে আওয়ামী লীগ। ওই মিছিলে নেতৃত্ব দেন শাহে আলম মুরাদ। মিছিলটি বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে গিয়ে শেষ হয়। পরে মিছিলের একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়, যা আলোচনার জন্ম দেয়।

আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে জানানো হয়, এই মিছিলে মহানগরের বিভিন্ন থানা ও ওয়ার্ড পর্যায়ের সভাপতি, সাধারণ সম্পাদকসহ বিভিন্ন স্তরের নেতাকর্মীরা অংশগ্রহণ করেন এবং সরকারের পক্ষে বিভিন্ন স্লোগান দেন। তবে হঠাৎ এ কর্মসূচি এবং ভিডিও ছড়িয়ে পড়ার পর বিষয়টি তদন্তের আওতায় আনে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।

Header Ad
Header Ad

টাঙ্গাইলে ধানক্ষেত মিললো প্রবাসীর স্ত্রীর মরদেহ

ছবি: সংগৃহীত

টাঙ্গাইলে সখীপুরে ধানক্ষেত থেকে আমিনা বেগম (৪৫) নামে এক প্রবাসীর স্ত্রীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) ভোরে উপজেলার পূর্ব ঘোনারচালা এলাকায় ধানক্ষেত থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।

আমিনা বেগম ওই এলাকার প্রবাসী দুলাল হোসেনের স্ত্রী। তিনি ২ সন্তানের জননী।

সখীপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) জাকির হোসেন এ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

স্থানীয় ও পরিবার সূত্রে জানা যায়, গত রাতে খাওয়া-দাওয়া শেষে আমিনা বেগম তার স্বামীর সাথে কথা বলতে ঘরের বাইরে বের হন। পরে দীর্ঘক্ষণ ঘরে না ফেরায় বাড়ির লোকজন তাকে খোঁজাখুঁজি শুরু করেন।

এক পর্যায়ে বৃহস্পতিবার ভোরে বাড়ির পাশে ধানক্ষেতে তার মরদেহ স্থানীয়রা দেখতে পেয়ে পুলিশকে খবর দেয়। পরে সখীপুর থানা পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে।

এ ব্যাপারে সখীপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) জাকির হোসেন জানান, খবর পেয়ে ওই নারীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। আইনি বিষয় প্রক্রিয়াধীন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

হার্ভার্ড একটি তামাশার জায়গা, এটি ঘৃণা ও মূর্খতা শেখায়: ট্রাম্প
ঢাকা মহানগর আ.লীগ নেতা শাহে আলম মুরাদ গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে ধানক্ষেত মিললো প্রবাসীর স্ত্রীর মরদেহ
রিয়াল মাদ্রিদকে হারিয়ে ১৬ বছর পর চ্যাম্পিয়ন্স লিগ সেমিফাইনালে আর্সেনাল
প্রতারণার মামলায় মডেল মেঘনা আলম গ্রেপ্তার
আমি বাংলাদেশি না, আমাকে বাংলাদেশি বলবেন না : টিউলিপ সিদ্দিক
‘মিশন কমপ্লিট’ স্ট্যাটাস দেওয়া নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতাসহ ছয়জন পুলিশ হেফাজতে
টেকনাফ স্থলবন্দরে তিন মাস ধরে ইয়াঙ্গুন থেকে পণ্য আমদানি বন্ধ
খাগড়াছড়িতে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫ শিক্ষার্থীসহ ৬ জন অপহরণের অভিযোগ
খাদ্য মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে বেনাপোল দিয়ে ভারতীয় চাল আমদানি বন্ধ
টাঙ্গাইলে পহেলা বৈশাখে দিন ধর্ষণের শিকার স্কুলছাত্রী, অভিযুক্ত প্রেমিক কারাগারে
ভারতের মন্দিরে গোপনে তরুণীর ছবি তুলে তোপের মুখে মধ্যবয়সী ব্যক্তি
চিকিৎসা শপিং ও ভ্রমণে বাংলাদেশিদের পছন্দ এখন থাইল্যান্ড
ছয় দফা দাবিতে সারাদেশে রেলপথ অবরোধের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
তারেক রহমানই দেশের দায়িত্ব নিয়ে সংস্কার করবেন: আব্দুস সালাম পিন্টু
পাকিস্তানের আরশাদ খানকে স্পিন কোচ হিসেবে নিয়োগ দিল বিসিবি
টাইম ম্যাগাজিনের ১০০ প্রভাবশালীর তালিকায় ড. মুহাম্মদ ইউনূস
অসত্য সংবাদ প্রকাশের প্রতিবাদে বিরামপুরে বিএনপির সংবাদ সম্মেলন
চীনা পণ্যে শুল্ক বাড়িয়ে ২৪৫ শতাংশ করলেন ট্রাম্প
গাইবান্ধার সাবেক এমপি সারোয়ার কবিরকে কারাগারে প্রেরণ