বুধবার, ৬ নভেম্বর ২০২৪ | ২১ কার্তিক ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

‘দুর্ভিক্ষের ঝুঁকিতে’ গাজার ৪০ শতাংশ মানুষ

ছবি: সংগৃহীত

ফিলিস্তিনের গাজায় টানা আড়াই মাসেরও বেশি সময় ধরে নৃসংশ হামলা চালিয়ে যাচ্ছে দখলদার ইসরায়েল। হামলার বর্বরতা এতোটাই ছাড়িয়ে গেছে যে, তারা স্কুল, শরণার্থী শিবির, মসজিদ, গির্জার পাশাপাশি হাসপাতালেও হামলা চালাচ্ছে। টানা আড়াই মাসের এই হামলায় অঞ্চলটিতে দেখা দিয়েছে তীব্র মানবিক সংকট।

এমনকি সংকট এতোটাই প্রকট আকার ধারণ করেছে যে, ভূখণ্ডটির প্রায় ৪০ শতাংশ মানুষ ‘দুর্ভিক্ষের ঝুঁকিতে’ রয়েছেন বলে জানানো হয়েছে। ফিলিস্তিনে নিযুক্ত জাতিসংঘের শরণার্থীবিষয়ক সংস্থা ইউএনআরডব্লিউএ এই হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছে।

বৃহস্পতিবার (২৮ ডিসেম্বর) রাতে এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ফিলিস্তিনি উদ্বাস্তুদের জন্য জাতিসংঘের এই সংস্থা সতর্ক করে বলেছে- ইসরায়েলি নিষেধাজ্ঞার মধ্যে অবরুদ্ধ গাজায় পর্যাপ্ত ত্রাণ প্রবেশ করছে না এবং এতে করে গাজার মোট জনসংখ্যার ৪০ শতাংশ ‘দুর্ভিক্ষের ঝুঁকিতে’ পড়েছেন।

গত ৭ অক্টোবর থেকেই গাজায় ব্যাপক হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েলি বাহিনী। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ভূখণ্ডটিতে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ফিলিস্তিনিদের সংখ্যা ২১ হাজার ছাড়িয়ে গেছে। নিহতদের মধ্যে ১৫ হাজারেরও বেশি নারী ও শিশু।

এই পরিস্থিতিতে ফিলিস্তিনি শরণার্থীদের জন্য জাতিসংঘের ত্রাণ ও কর্মবিষয়ক সংস্থা (ইউএনআরডব্লিউএ) বৃহস্পতিবার গাজা ইস্যুতে আবারও হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে। সংস্থাটি বলছে, ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ এই ভূখণ্ড ‘বিপর্যয়কর ক্ষুধার সাথে লড়াই করছে’। ইসরায়েলের অবিরাম বোমা বৃষ্টির মধ্যে গাজায় ‘মানবিক যুদ্ধবিরতির’ আহ্বানও পুনর্ব্যক্ত করেছে সংস্থাটি।

গাজার ইউএনআরডব্লিউএ বিষয়ক পরিচালক থমাস হোয়াইটকে উদ্ধৃত করে সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম এক্সে বলা হয়েছে, ‘প্রতিটি দিন বেঁচে থাকার জন্য, খাদ্য এবং খাবার পানীয় খুঁজে বের করার জন্য (গাজাবাসীদের) সংগ্রাম করতে হচ্ছে।’

তিনি আরও বলেন, ‘বাস্তবতা হচ্ছে, আমাদের আরও সাহায্য দরকার। আর এই পরিস্থিতিতে আমাদের একমাত্রটি যে আশা অবশিষ্ট আছে তা হচ্ছে- মানবিক যুদ্ধবিরতি কার্যকর।’

আল জাজিরা বলছে, গত ৭ অক্টোবর যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে ইসরায়েলের আরোপিত ‘সম্পূর্ণ অবরোধ’ এবং তার আগে টানা কয়েক বছর ধরে চলে আসা অবরোধের কারণে গাজার ফিলিস্তিনিরা খাদ্য, পানি, জ্বালানি ও ওষুধ থেকে বঞ্চিত হয়েছে। মানবিক সহায়তার কনভয় প্রাথমিকভাবে মিসর হয়ে প্রবেশ করার মাধ্যমে তীব্র ঘাটতি বিক্ষিপ্তভাবে কমানো সম্ভব হয়েছে।

গত সপ্তাহে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে পাস হওয়া একটি রেজুলেশনে ‘নিরাপদ এবং নিরবচ্ছিন্নভাবে মানবিক সহায়তা প্রদানের’ আহ্বান জানানো হয়েছে। কিন্তু সেই প্রস্তাবে অবিলম্বে যুদ্ধ বন্ধ করার আহ্বান জানানো হয়নি।

কয়েকদিন বিলম্বের পরে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে পাস হওয়া এই প্রস্তাবকে সাহায্য গোষ্ঠী এবং অধিকার কর্মীরা ‘দুঃখজনকভাবে অপর্যাপ্ত’ এবং ‘প্রায় অর্থহীন’ বলে বর্ণনা করেছেন।

ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ বৃহস্পতিবার বলেছে, গাজার প্রতিটি কোণায় ইসরায়েল বোমাবর্ষণ করে চলেছে এবং এতে কমপক্ষে আরও ৫০ জন নিহত হয়েছেন। গত ৭ অক্টোবর থেকে ইসরায়েলি হামলায় এখন পর্যন্ত ২১ হাজারেরও বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন এবং ভূখণ্ডটির মোট জনসংখ্যার প্রায় ৯০ শতাংশ বাস্তুচ্যুত হয়েছেন।

আল জাজিরা বলছে, বৈশ্বিক ক্ষোভ এবং ক্রমবর্ধমান মৃতের সংখ্যার মধ্যে যুদ্ধবিরতির আহ্বান সত্ত্বেও বৃহস্পতিবার গাজার বেত লাহিয়া, খান ইউনিস, রাফাহ এবং মাগাজিকে লক্ষ্য করে ইসরায়েল ব্যাপক হামলা চালিয়েছে।

অবরুদ্ধ এই ভূখণ্ডের ফিলিস্তিনিরা বলছেন, তাদের পালিয়ে যাওয়ার জন্য কোনও নিরাপদ জায়গা নেই। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র আশরাফ আল-কুদরা বৃহস্পতিবার বলেছেন, গত ২৪ ঘণ্টায় ২০০ জনেরও বেশি লোক নিহত হয়েছেন এবং অনেকের পুরো পরিবার নিশ্চিহ্ন হয়ে গেছে।

এদিকে গাজায় আবারও খাদ্যসংকটের সতর্কতা জারি করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)। গত বুধবার সংস্থাটির প্রধান এক বিবৃতিতে বলেছেন, এখনই পদক্ষেপ না নিলে ভয়ঙ্কর খাদ্যসংকটের মুখে পড়বে গাজা। কয়েকলাখ মানুষ তাতে ক্ষতিগ্রস্ত হবেন।

ডব্লিউএইচও বিবৃতিতে বলেছে, গাজার সর্বত্র স্বাভাবিকভাবে কাজ করতে পারছেন না মানবিক কর্মীরা। বহু জায়গায় তাদের বাধার মুখে পড়তে হচ্ছে। লড়াইয়ে তাদেরও প্রাণ গেছে। জিনিস নিয়ে তারা বের হলেই ক্ষুধার্ত মানুষ তার ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ছেন।

সব মিলিয়ে এক ভয়াবহ পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়ে আছে। দ্রুত পদক্ষেপ না নিলে খাদ্যসংকট থেকে গাজাকে বাঁচানো যাবে না। এর আগেও এবিষয়ে দীর্ঘ রিপোর্ট দিয়েছিল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। একাধিকবার যুদ্ধবিরতির আবেদনও জানানো হয়েছে ডব্লিউএইচওর পক্ষ থেকে।

এর আগে অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকার ৫ লাখ ৭৬ হাজার ৬০০ জনেরও বেশি মানুষ ‘বিপর্যয়কর ক্ষুধার’ সম্মুখীন হয়েছেন বলে গত সপ্তাহে জাতিসংঘের এক রিপোর্টে বলা হয়েছে। আর গাজার সমগ্র জনসংখ্যাই তীব্র খাদ্য নিরাপত্তাহীনতার সংকটে রয়েছে বলে ইন্টিগ্রেটেড ফুড সিকিউরিটি ফেজ ক্লাসিফিকেশন (আইপিসি) রিপোর্টে জানানো হয়।

ডব্লিউএফপির নির্বাহী পরিচালক সিন্ডি ম্যাককেইন সেসময় বলেন: ‘ডব্লিউএফপি কয়েক সপ্তাহ ধরে এই আসন্ন বিপর্যয়ের বিষয়ে সতর্ক করে এসেছে। দুঃখজনকভাবে আমরা নিরাপদ ও ধারাবাহিক সহায়তা সরবরাহের বিষয়ে আহ্বান জানিয়ে যাচ্ছি। সেখানকার পরিস্থিতি খুবই খারাপ এবং গাজার কেউই অনাহার থেকে নিরাপদ নয়।’

যদি ‘তীব্র সংঘাত এবং সীমিত মানবিক সহায়তার প্রবেশাধিকার’ বর্তমান পরিস্থিতির মতো অব্যাহত থাকে, তাহলে আইপিসি ভবিষ্যদ্বাণী করে জানায়, ‘আগামী ছয় মাসের মধ্যে সেখানে দুর্ভিক্ষের ঝুঁকি রয়েছে।’

Header Ad

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা সাদ্দামকে টকশোতে আমন্ত্রণ, ক্ষেপলেন হাসনাত-সারজিস

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা সাদ্দাম (বামে), হাসনাত আব্দুল্লাহ এবং সারজিস আলম। ছবি কোলাজ: ঢাকাপ্রকাশ

জুলাই অভ্যুত্থানে হত্যাকাণ্ডের কারণে নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দামকে নিজের টকশোতে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন সাংবাদিক খালেদ মুহিউদ্দীন। আগামীকাল রাতে এই টকশো অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে।

বুধবার (৬ নভেম্বর) নিজের ফেসবুক পেইজ ‘ঠিকানায় খালেদ মুহিউদ্দীন’ থেকে আগামী ৭ নভেম্বর বাংলাদেশ সময় রাত ৯টায় এই টকশোর ঘোষণা দেন তিনি। নিজের পেইজের পোস্টটিতে খালেদ মুহিউদ্দীন লিখেছেন, ঠিকানায় খালেদ মুহিউদ্দীন টকশোতে মুখোমুখি নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সভাপতি সাদ্দাম হোসেন। সঙ্গে থেকে দেখুন ও মন্তব্য করুন।

তার এই ফেসবুক পোস্ট নিয়ে এরই মধ্যে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিরূপ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন অনেকে। সরকারি প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে নিষিদ্ধ করা সংগঠন ছাত্রলীগের সভাপতিকে ‘প্রমোট’ করার মাধ্যমে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ‘শহীদদের রক্তের সঙ্গে খালেদ মহীউদ্দীন বেইমানি করছেন’ বলে দাবি করেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আবদুল্লাহ ও শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সম্পাদক সারজিস আলম।

বুধবার (৬ নভেম্বর) নিজেদের ফেসবুক আইডিতে পৃথক পোস্টে এ বিষয়ে নিজেদের অবস্থান জানান এই দুই সমন্বয়ক।

হাসনাত আব্দুল্লাহ ফেসবুক পোস্টে লেখেন, 'নিষিদ্ধ সংগঠনের সভাপতিকে প্রমোট করার মধ্যে দিয়ে ফ্যাসিবাদ বিরোধী আন্দোলনের শহীদ ও জাতীয় বিপ্লব ও সংহতির সঙ্গে প্রতারণা করা হলো।'

সারজিস আলম লেখেন, 'খালেদ মহিউদ্দীন ভাই, এর পূর্বে কয়টা নিষিদ্ধ সংগঠনের লিডারদের সঙ্গে টকশো করেছেন? এটা আমাদের ২ হাজারের অধিক শহিদের সঙ্গে বেইমানি, অর্ধ-লক্ষ রক্তাক্ত ভাইবোনের রক্তের সাথে বেইমানি।'

Header Ad

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ। ছবি: সংগৃহীত

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন ঢাকায় নিযুক্ত ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলার ও সফররত এক্সটার্নাল অ্যাকশন সার্ভিসের এশিয়া ও প্যাসিফিক বিভাগের পরিচালক পাওলা পামপোলিনি।

বুধবার (৬ নভেম্বর) দুপুরে ঢাকার তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে গিয়ে তারা সৌজন্যে সাক্ষাৎ করেছেন। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো এক বার্তায় তা জানানো হয়।

এতে বলা হয়, ইউরোপিয়ান এক্সটার্নাল অ্যাকশন সার্ভিসের এশিয়া ও প্যাসিফিক বিভাগের পরিচালক পাওলা পামপোলিনি এবং বাংলাদেশে ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূত ও প্রতিনিধিদলের প্রধান মাইকেল মিলার প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন।

Header Ad

ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্ট বরখাস্ত: স্থলাভিষিক্ত হলেন ইসরায়েল কাটজ

ইসরায়েলের সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্ট। ছবি: সংগৃহীত

ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্টকে বরখাস্তের ঘোষণা দিয়েছেন। মঙ্গলবার (৫ নভেম্বর) সন্ধ্যায় পারস্পরিক বিশ্বাসের ঘাটতিকে কারণ হিসেবে উল্লেখ করে এ বরখাস্তের আদেশ দেন তিনি। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের প্রকাশিত এক চিঠিতে জানানো হয়, গ্যালান্টের বরখাস্তের সিদ্ধান্তটি কার্যকর হবে চিঠি প্রাপ্তির ৪৮ ঘণ্টা পর।

ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম দ্য টাইমস অব ইসরায়েল জানায়, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর দায়িত্বে ইয়োভ গ্যালান্টের স্থলাভিষিক্ত হবেন বর্তমান পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসরায়েল কাটজ। এছাড়া পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে কাটজের স্থলাভিষিক্ত হবেন গিডিয়ন সার।

নেতানিয়াহুর পাঠানো সংক্ষিপ্ত চিঠির শেষে প্রতিরক্ষামন্ত্রী হিসেবে গ্যালান্টের সেবার জন্য ধন্যবাদ জানানো হয়েছে। এই পদক্ষেপের মাধ্যমে দুই বছরের মধ্যে দ্বিতীয়বার গ্যালান্টকে প্রতিরক্ষামন্ত্রীর পদ থেকে সরানো হলো। উল্লেখ্য, এর আগে ২০২৩ সালের মার্চ মাসেও গ্যালান্টকে বরখাস্ত করেছিলেন নেতানিয়াহু, যদিও এক মাসের মধ্যে তাকে পুনর্বহাল করা হয়।

২০২৩ সালের অক্টোবর মাসে দক্ষিণ ইসরায়েলে হামাসের ভয়াবহ হামলার সময় গ্যালান্ট প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে ছিলেন। তৎকালীন উত্তেজনাকর পরিস্থিতির মধ্যেও নানা বিতর্ক এড়িয়ে গাজা উপত্যকায় যুদ্ধে নেতৃত্ব দেন তিনি। এ সময়ে ইসরায়েল দক্ষিণ লেবাননে স্থল অভিযান শুরু করে, যার ফলে ইসরায়েলি সেনাদেরও ব্যাপক হতাহত হওয়ার ঘটনা ঘটে।

নেতানিয়াহুর সাম্প্রতিক এই পদক্ষেপে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা ও কূটনৈতিক মন্ত্রণালয়ে একটি নতুন অধ্যায়ের সূচনা হলো বলে ধারণা করছেন বিশ্লেষকরা।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা সাদ্দামকে টকশোতে আমন্ত্রণ, ক্ষেপলেন হাসনাত-সারজিস
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্ট বরখাস্ত: স্থলাভিষিক্ত হলেন ইসরায়েল কাটজ
পাকিস্তান সিরিজে অস্ট্রেলিয়ার নতুন অধিনায়ক জস ইংলিস
'বন্ধু' ট্রাম্পকে অভিনন্দন জানালেন মোদি
প্লাস্টিকের উৎপাদন বন্ধ করতে হবে: উপদেষ্টা রিজওয়ানা হাসান
শুক্র ও শনিবারেও পরিবহন সেবা পাবে কুবি শিক্ষার্থীরা
চুয়াডাঙ্গায় ভোক্তা অধিকারের অভিযান: ৬টি গোডাউন সিলগালা ও জরিমানা
বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় হজ প্যাকেজ ঘোষণা
ভারতে পালানোর সময় বেনাপোলে ভোলার যুবলীগ নেতা আটক
রিপাবলিকান পার্টির 'নতুন তারকা' ইলন মাস্ক: ট্রাম্প
ঢাকায় রাস্তা ও ফুটপাতে দোকান বসানোর নিষেধাজ্ঞা: চাঁদাবাজি দমনে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণের আশ্বাস
যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনে টানা চতুর্থবার জয় পেলেন ফিলিস্তিনি বংশোদ্ভূত নারী
‘তাপস যদি বিপথগামী হয়েই থাকে তার জন্য শেখ হাসিনা দায়ী’
আদানির সঙ্গে সব চুক্তি বাতিল চেয়ে সরকারকে লিগ্যাল নোটিশ
ধানমন্ডি থেকে আমির হোসেন আমু গ্রেপ্তার
নিজেকে বিজয়ী ঘোষণা করলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
জয়ের পথে ডোনাল্ড ট্রাম্প
সন্ধ্যার মধ্যে আট অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড় ও বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
১৭ বছর পর আবারও শুরু হচ্ছে আফ্রো-এশিয়া কাপ