বুধবার, ২২ জানুয়ারি ২০২৫ | ৮ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

গাজায় খাদ্যের জন্য হাহাকার

ছবি: সংগৃহীত

ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় নির্মমতা অব্যহত রেখেছে ইসরায়েল। পরিস্থিতি বিশ্বের সব মানবিক সীমা পার করেছে। এরপরও বিশ্বের সবচেয়ে বড় সংস্থা জাতিসংঘ বিশেষ কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারেনি। মিশরের রাফাহ ক্রসিং পরিদর্শন করে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের প্রতিনিধিরা এই যুদ্ধকে যথেষ্ট হয়েছে বলে অভিহিত করেছেন।

জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের প্রতিনিধিরা অকল্পনীয় দুর্ভোগের কথা বলেছেন এবং গাজা উপত্যকায় যুদ্ধের অবসানের আহ্বান জানিয়েছেন। এর আগে জাতিসংঘের মহাসচিব জানান যে, গাজায় ক্ষুধা বাড়ছে। সেখানে খাদ্য সংকট আরও প্রকট হচ্ছে।- আল জাজিরার

গাজার ২৩ লাখ বাসিন্দার জন্য ভয়াবহ অবস্থার অবনতি হওয়ায় জাতিসংঘের বেশিরভাগ সদস্য রাষ্ট্র অবিলম্বে যুদ্ধবিরতিকে সমর্থন করে। তবে যুক্তরাষ্ট্র বরাবরই যুদ্ধবিরতির বিপক্ষে ভোট দিয়ে এসেছে।

সংযুক্ত আরব আমিরাতের আয়োজনে গাজায় প্রবেশের মিশর সীমান্ত রাফাহ সফর করেন জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের এক ডজনের বেশি দেশের প্রতিনিধিরা। তবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ফ্রান্সের প্রতিনিধিরা এই সফরে অংশ নেননি। সেখানে পৌঁছানোর পর তাদের কাছে গাজার পরিস্থিতি বর্ণনা করে ফিলিস্তিনে কাজ করা জাতিসংঘের সংস্থা ইউএনআরডব্লিউএ।

ইউএনআরডব্লিউএ ব্রিফিংয়ের পর ইকুয়েডরের জাতিসংঘের রাষ্ট্রদূত হোসে দে লা গাসকা সাংবাদিকদের বলেন, 'বাস্তবতা শব্দগুলো বলতে যা বোঝায় এটা তার চেয়েও বেশি খারাপ।'

সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাষ্ট্রদূত লানা নুসিবেহ বলেন, গাজাবাসী অপুষ্টি, ভেঙ্গে পড়া চিকিৎসা ব্যবস্থা এবং পানি ও খাদ্যের অভাবে মারা যাচ্ছে।

ইসরায়েল আকাশ, সমুদ্র ও স্থলপথে গাজায় ভয়াবহ বোমাবর্ষণ করা হচ্ছে। এছাড়াও গাজায় সর্বাত্মক অবরোধ আরোপ করে ইসরায়েল। ৭ অক্টোবর থেকে কার্যত গাজাকে ধ্বংস করে দেওয়া হচ্ছে। এখন পর্যন্ত সেখানে ১৮ হাজারের বেশি লোক নিহত এবং প্রায় ৫০ হাজার মানুষ আহত হয়েছে।

গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র আশরাফ আল-কুদরা সোমবার বলেছেন যে, গত কয়েক ঘণ্টায় অন্তত ২০৮ ফিলিস্তিনিদের মৃতদেহ গাজার বেশ কয়েকটি হাসপাতালে পৌঁছেছে। একই সময়ে আহত হয়েছে কমপক্ষে ৪১৬ জন।

ইউএনআরডব্লিউএ প্রধান ফিলিপ লাজারিনি বলেছেন, গাজাবাসীকে ক্ষুধা গ্রাস করেছে। সেখানে পর্যাপ্ত সহায়তা নেই। প্রচণ্ড ঠাণ্ডায় অধিকাংশ মানুষ শুধু কনক্রিটের ওপর ঘুমাচ্ছে।

রাশিয়ান রাষ্ট্রদূত ভ্যাসিলি নেবেনজিয়া গাজার পরিস্থিতিকে 'বিপর্যয়কর' হিসাবে বর্ণনা করেছেন এবং বলেছেন যে যুদ্ধবিরতি বিরোধী দেশগুলোকে বাস্তবতার মুখোমুখি হওয়া উচিত এবং ফিলিস্তিনিদের মর্যাদা দেওয়া উচিত।

এক সপ্তাহের যুদ্ধবিরতির সময়ে গাজায় কিছু ত্রাণবাহী ট্রাক প্রবেশ করেছে। তবে প্রয়োজনের তুলনায় সেটি খুবই সামান্য বলে জানিয়েছেন জাতিসংঘের কর্মকর্তারা।

ইউরোপীয় ইউনিয়নের শীর্ষ কূটনীতিক জোসেপ বোরেল বলেছেন, গাজার পরিস্থিতি বিপর্যয়কর, সর্বনাশা এবং ধ্বংস আনুপাতিকভাবে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জার্মানির অভিজ্ঞতার চেয়ে আরও বেশি।

তিনি বলেন, গাজায় সামগ্রিক মৃত্যুর ৬০ থেকে ৭০ শতাংশ বেসামরিক এবং জনসংখ্যার ৮৫ শতাংশ অভ্যন্তরীণভাবে বাস্তুচ্যুত।

সহায়তা গোষ্ঠী ডক্টরস উইদাউট বর্ডারস সোমবার বলেছে যে, দক্ষিণ গাজার লোকেরা ভিড়ের আশ্রয়ে বা খোলা জায়গায় তাঁবুতে ঘুমানোর কারণে অসুস্থ হয়ে পড়ছে।

গাজায় গ্রুপের জরুরি সমন্বয়কারী নিকোলাস পাপাক্রাইসোস্টোমাউ বলেছেন, কিছু আশ্রয়কেন্দ্রে ৬০০ জনের জন্য একটি টয়লেট রয়েছে। আমরা ইতিমধ্যে ডায়রিয়ার অনেক কেস দেখতে পাচ্ছি। প্রায়শই শিশুরা সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়।

আরব ও মুসলিম রাষ্ট্রগুলোর অনুরোধে মঙ্গলবার গাজা নিয়ে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের বৈঠক হবে। কূটনীতিকরা জানিয়েছেন, ১৯৩ সদস্যের সংস্থাটি অবিলম্বে মানবিক যুদ্ধবিরতির দাবিতে একটি খসড়া প্রস্তাবে ভোট দেওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

Header Ad
Header Ad

শেখ হাসিনার ‘নিশি রাতের ভোট’ নিয়ে তদন্তে নামলো দুদক  

ছবিঃ সংগৃহীত

২০১৮ সালের একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ক্ষমতার অপব্যবহার, দিনের ভোট রাতে করা, জালিয়াতি ও আর্থিক লেনদেনের মাধ্যমে সংসদ সদস্য নির্বাচনের অভিযোগের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট প্রশাসন ও নির্বাচন কমিশনের (ইসি) বিরুদ্ধে অনুসন্ধান করার সিদ্ধান্ত হয়েছে।

বুধবার দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) মহাপরিচালক (প্রতিরোধ) আক্তার হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

দুদক মহাপরিচালক বলেন, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের বিভিন্ন অনিয়মের অভিযোগ জমা হয়েছে। বিশেষ করে ব্যালট জালিয়াতি, ব্যাপক আর্থিক লেনদেন, ক্ষমতার অপব্যবহার করে প্রার্থীকে জেতানো ইত্যাদি অভিযোগ এসেছে।

সূত্রে জানা গেছে, অভিযোগে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ও আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের সার্বিক ব্যবস্থাপনায় প্রতিটি মহানগর, জেলা, বিভাগ, উপজেলা, পৌর, ইউনিয়ন এবং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের নিয়ে সরকারের সে সময়ের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তা ও নির্বাচন পরিচালনার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের যোগসাজশের কথা উল্লেখ করা হয়েছে।

সরকারের এসব অভিযুক্ত কর্মকর্তার মধ্যে রয়েছেন পুলিশের তৎকালীন মহাপরিদর্শক (আইজিপি) জাভেদ পাটোয়ারী, শহিদুল হক, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) সাবেক কমিশনার আসাদুজ্জামান মিয়া, সাবেক র‍্যাবপ্রধান ড. বেনজির আহমেদ, সাবেক প্রতিরক্ষা বিষয়ক উপদেষ্টা তারেক আহমেদ সিদ্দিকি, তৎকালীন জনপ্রশাসন বিষয়ক উপদেষ্টা এইচটি ইমাম, জেলা প্রশাসক, জেলা রিটানিং কর্মকর্তা, বিভাগীয় কমিশনার, রেঞ্জ ডিইজি, পুলিশ সুপার, থানার ওসি, জেলা/উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও প্রিসাইডিং অফিসার।

ইতোমধ্যেই এসব অভিযোগ অনুসন্ধানের জন্য পাঁচ সদস্যের একটি টিম গঠন করেছে দুদক।

Header Ad
Header Ad

বইমেলা ঘিরে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে : ডিএমপি কমিশনার

ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী। ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী জানিয়েছেন, আসন্ন অমর একুশে বইমেলা ২০২৫ উপলক্ষে সর্বোচ্চ নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। মেলার ভেতরে ও বাইরে সার্বক্ষণিক পর্যবেক্ষণের জন্য সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপন, ওয়াচটাওয়ার নির্মাণ এবং ড্রোনের মাধ্যমে মনিটরিংয়ের ব্যবস্থা করা হয়েছে।

বুধবার ডিএমপি হেডকোয়ার্টার্সে বইমেলা উপলক্ষে অনুষ্ঠিত এক সমন্বয় সভায় এসব তথ্য জানান তিনি। সভায় বইমেলার সার্বিক নিরাপত্তা, আইনশৃঙ্খলা এবং ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা নিয়ে আলোচনা করা হয়।

নিরাপত্তা ব্যবস্থায় মেলার ভেতরে ও বাইরে পুলিশের সাদা পোশাক এবং ইউনিফর্ম পরিহিত সদস্যরা দায়িত্ব পালন করবেন। বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট এবং সোয়াট টিম প্রস্তুত থাকবে। দর্শনার্থীদের আর্চওয়ের মাধ্যমে প্রবেশ বাধ্যতামূলক করা হয়েছে এবং বড় ব্যাগ ও দাহ্য পদার্থ নিয়ে মেলায় প্রবেশ নিষিদ্ধ করা হয়েছে। মেলায় লস্ট অ্যান্ড ফাউন্ড সেন্টার, হেল্প ডেস্ক এবং শিশু পরিচর্যা কেন্দ্রও থাকবে। ফায়ার টেন্ডার ও প্রাথমিক চিকিৎসার জন্যও পর্যাপ্ত ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।

ডিএমপি কমিশনার আরও বলেন, দর্শনার্থীদের সুবিধার জন্য মেলা প্রাঙ্গণ আলোকিত রাখা হবে এবং পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার ওপর গুরুত্ব দেওয়া হবে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের মাধ্যমে সার্বক্ষণিক পর্যবেক্ষণ চালানো হবে এবং দিকনির্দেশনা দেওয়ার জন্য মাইকিং ও বিলবোর্ড ব্যবহার করা হবে। সব পক্ষের সহযোগিতায় বইমেলা সুশৃঙ্খলভাবে সম্পন্ন করার আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।

সমন্বয় সভায় বিভিন্ন সরকারি সংস্থা, প্রকাশক সমিতি, এবং সেবামূলক প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরা অংশ নেন। উপস্থিত ছিলেন ডিএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার এস এন মো. নজরুল ইসলাম এবং হাসান মো. শওকত আলী।

Header Ad
Header Ad

ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা, নিউইয়র্কে গ্রেপ্তার ৪

ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা। ছবি: সংগৃহীত

যুক্তরাষ্ট্রের ৪৭তম প্রেসিডেন্ট হিসেবে ডোনাল্ড ট্রাম্প শপথ গ্রহণের পর থেকে আতঙ্কে আছেন নথিপত্রহীন অবৈধ অভিবাসীরা। নথিপত্রহীন বাংলাদেশিরাও একইভাবে দুশ্চিন্তায়।

কারণ, ট্রাম্প শপথ গ্রহণের পর থেকে নথিপত্রহীন অভিবাসীদের ধারপাকড়ে যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন রাজ্যে অভিযান শুরু হয়েছে। নিউইয়র্কের ব্রুকলিন বরোর ফুলটন এলাকা থেকে চার বাংলাদেশিকে গ্রেপ্তার করেছে ইমিগ্রেশন অ্যান্ড কাস্টমস ইনফোর্সমেন্ট (আইস)।

নিউইয়র্কে অভিবাসীদের নিয়ে কাজ করা আইন কর্মকর্তা খাদিজা মুনতাহা রুবা বলেন, নিউইয়র্কের ব্রুকলিন বরোর ফুলটন এলাকা থেকে আড্ডা দেওয়া অবস্থায় নথিপত্রহীন চার বাংলাদেশিকে গ্রেফতার করেছে আইস। এ সময় তারা সাদাপোশাকে ছিলেন।

যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসরত বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত অ্যাটর্নি রাজু মহাজন বলেন, ট্রাম্পের বেশ কয়েকটি নির্বাহী আদেশে বাংলাদেশিরা ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারেন। যারা ব্রাজিল, আর্জেন্টিনাসহ দক্ষিণ আমেরিকার পথ ধরে মেক্সিকো সীমান্ত দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে অবৈধভাবে ঢুকতেন, সেই পথ পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যাবে।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক প্রত্যক্ষদর্শী এক বাংলাদেশি বলেন, ‘নিউইয়র্কের ফুলটন এলাকায় আমরা আড্ডা দিচ্ছিলাম। অতর্কিতে সাদাপোশাকে কয়েকজন কর্মকর্তা এসে আমাদের পরিচয়পত্র দেখাতে বলেন। একজন প্রতিবাদী হয়ে বলেছিলেন, যুক্তরাষ্ট্রের পঞ্চম সংশোধনী অনুযায়ী তিনি তার পরিচয়পত্র দেখাতে বাধ্য নন। তিনি এ কথা বলায় তাকে গ্রেফতার করে অন্যদের ছেড়ে দেওয়া হয়। কিছুটা দূরে একই এলাকায় আরও তিনজনকে গ্রেফতার করা হয়।’

তিনি বলেন, নির্বাহী আদেশ জারি করে জন্মসূত্রে নাগরিকত্বের একটি বিধানও বাতিল করেছেন ট্রাম্প। এতে এখন থেকে ৩০ দিন পর যুক্তরাষ্ট্রে জন্ম নেওয়া অবৈধ অভিবাসীদের সন্তানেরা দেশটির নাগরিকত্ব পাবে না। এরই মধ্যে এই নির্বাহী আদেশের বিরুদ্ধে ২৪টি রাজ্য ও শহরে মামলা হয়েছে। যেহেতু এটা মার্কিন সংবিধানের চতুর্দশ সংশোধনের বিরুদ্ধে যায়, সে কারণে হাইকোর্ট এটি বাতিল করে দিতে পারে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

শেখ হাসিনার ‘নিশি রাতের ভোট’ নিয়ে তদন্তে নামলো দুদক  
বইমেলা ঘিরে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে : ডিএমপি কমিশনার
ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা, নিউইয়র্কে গ্রেপ্তার ৪
ক্যালিফোর্নিয়ায় আবারও ভয়াবহ দাবানল    
চিটাগংকে উড়িয়ে তৃতীয় জয় তুলে নিলো ঢাকা ক্যাপিটালস
এক বছর ধরে গাঁজার গাছ রোপণ করে পরিচর্যা, অতঃপর আটক
ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩২
টাঙ্গাইলে স্বামী-স্ত্রীর মাদকের ব্যবসা, জনতার হাতে উদ্ধার ২০ লিটার মদ
নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও হাসিনার বিদ্বেষমূলক খবর প্রচার করলে আইনি ব্যবস্থা: চিফ প্রসিকিউটর  
এবার রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে বৈষম্যবিরোধী সমন্বয়কের ওপর হামলা!
জাতিসংঘের মহাসচিবের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা সাক্ষাৎ
আগামী নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না আওয়ামী লীগ
চলতি বছরই নির্বাচন চায় বিএনপি ও খেলাফত মজলিস
৮টি খাতে ভ্যাট হ্রাস, ৪টি খাতে বর্ধিত ভ্যাট প্রত্যাহার
সালমান এফ রহমানের ঘনিষ্ঠ তারেক আলম আটক
২৮ জানুয়ারি থেকে সারাদেশে চলবে না ট্রেন!
বাবার জানাজার মাঠ থেকে কণ্ঠশিল্পী মনির খানের আইফোন চুরি
মোবাইল ও ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের ওপর আরোপিত কর প্রত্যাহার
বিএনপি ৩১ দফা বাস্তবায়নে জাতির কাছে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ: আমীর খসরু
বাবা-মা চাচ্ছিলেন না আমি পৃথিবীতে আসি : অপু বিশ্বাস