বৃহস্পতিবার, ৩ এপ্রিল ২০২৫ | ১৯ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

অট্টালিকার ওজনে নেমে যাচ্ছে নিউ ইয়র্ক!

যুক্তরাষ্ট্রের রাজধানী নিউ ইয়র্ক আকাশচুম্বী অট্টালিকাগুলোর কারণে নেমে যাচ্ছে বলে এক গবেষণায় উঠে এসেছে। একইসঙ্গে বৈশ্বিক উষ্ণতা ত্বরান্বিত হওয়ার ফলে শহরটিতে প্লাবন ঝুঁকিও বাড়ছে।

গবেষকদের মতে, শহরটি প্রতি বছর গড়ে প্রায় ১ থেকে ২ মিলিমিটার নেমে যাচ্ছে, নিউ ইয়র্ক শহরের কিছু এলাকায় এই হার দ্বিগুণেরও বেশি। ১৯৫০ সাল থেকে নিউ ইয়র্ক সিটির চারপাশে পানির উচ্চতা বৃদ্ধি পেয়েছে ৯ ইঞ্চি বা ২২ সেন্টিমিটার।

গবেষকরা আশঙ্কা করছেন, জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে এই শতাব্দীর শেষের দিকে বড় বন্যার ঘটনাগুলি এখন থেকে আরও গুরুতর হতে পারে এবং হারিকেনের মতো মারাত্মক আবহাওয়ায় পরিণত হতে পারে।

আর্থস ফিউচার জার্নাল'এ প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এমনি তথ্য দিয়েছেন গবেষকরা। তাদের দাবি, নিউ ইয়র্ক শহরের ৮ দশমিক ৪ মিলিয়ন মানুষ বণ্যাসহ বিভিন্ন ধরনের ঝুঁকির সম্মুখীন।

বেষকরা বলছেন, কেবল নিউইয়র্ক সিটি নয় জলবায়ু সংকট তীব্র হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বিশ্বের অন্যান্য উপকূলীয় শহরেও এ ঝুঁকি বৃধি পাবে। টেকটোনিক এবং নৃতাত্ত্বিকতা হ্রাসের সংমিশ্রণ, সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি এবং হারিকেনের ক্রমবর্ধমান তীব্রতা উপকূলীয় এবং নদীতীরবর্তী অঞ্চলে সমস্যা ত্বরান্বিত করবে।

এই গবেষণায় বিশেষজ্ঞরা নিউ ইয়র্ক শহরের কাঠামোর গাণিতিক বিশ্লেষণ করেছেন, যার মধ্যে বিখ্যাত এম্পায়ার স্টেট বিল্ডিং এবং ক্রাইসলার বিল্ডিং রয়েছে, যার ওজন মোট ১ দশমিক ৬৮ ট্রিলিয়ন পাউন্ড।

গবেষণায় বলা হয়েছে, লোয়ার ম্যানহাটন, ব্রুকলিন, কুইন্স এবং লং আইল্যান্ডের কিছু অংশ কমে যাওয়ার লক্ষণ দেখা গেছে। বিশ্বব্যাপী উপকূলীয় শহর যেমন বৃদ্ধি পাচ্ছে, তেমনি নির্মাণ ঘনত্ব এবং সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধির সংমিশ্রণে প্লাবনের ঝুঁকিও বাড়ছে।

উপকূলীয়, নদী বা লেকফ্রন্ট সেটিংসে নির্মিত প্রতিটি অতিরিক্ত উচ্চ ভবন ভবিষ্যতে বন্যার ঝুঁকি বাড়াতে পারে এবং সেই দুর্যোগ প্রশমনের কৌশলগুলি সম্পর্কে সচেতন করাই এই গবেষণা পত্রের মূল উদ্দেশ্য বলে মন্তব্য করেছেন গবেষকরা।

তাদের দাবি, এই বিশাল কাঠামোগুলো মাটিকে নিচের দিকে যেতে বাধ্য করছে। এখানে বেডরক, অন্যান্য বালির মিশ্রণ এবং কাদামাটিসহ বেশ কিছু উপকরণ রয়েছে যা ডুবে যাওয়ার জন্য অবদান রাখছে। এই ডুবন্ত প্রভাব মার্কিন পূর্ব উপকূলেও দেখা গেছে।

মার্কিন ভূতাত্ত্বিক জরিপের প্রধান গবেষক এবং ভূ-পদার্থবিজ্ঞানী টম পার্সনস বলেছেন, 'এখনই আতঙ্কিত হওয়ার মতো বিষয় এটি নয়, তবে চলমান এই প্রক্রিয়াটি বন্যায় প্লাবিত হওয়ার ঝুঁকি বাড়ায়।'

তিনি আরও বলেন, 'মাটি যত নরম, ভবনগুলোর চাপ তত বেশি। নিউ ইয়র্কে এত বড় অট্টালিকা তৈরি করা কোনও ভুল নয়। তবে আমাদের মনে রাখতে হবে প্রতিবার যখন সেখানে কিছু তৈরি করা হবে ততোবার মাটিতে আরও কিছুটা নেমে যেতে চাপ প্রয়োগ করা হবে।'

২০১২ সালে নিউ ইয়র্ক শহরে আঘাত হানে হারিকেন স্যান্ডি যা সাবওয়েগুলোকে প্লাবিত করেছিল এবং বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্নসহ বেশ কিছু ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়েছিল৷ এর পরে হারিকেন ইডার আঘাতেও শহরটির বেশ কয়েকজন লোক ডুবে যায়। বিজ্ঞানীদের মতে, দুটি ঘটনাই ঘটেছে জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে।

টম পার্সনস বলেন, 'নিউ ইয়র্ক এবং অন্যান্য উপকূলীয় শহরগুলিকে এর জন্য পরিকল্পনা করতে হবে। বারবার সমুদ্রের জলের সংস্পর্শে আসলে ইস্পাত ক্ষয় হতে পারে যার ফলে ভবনগুলো অস্থিতিশীল হতে পারে, যা স্পষ্টতই কেউই চান না। এ ছাড়া বন্যার কারনে মানুষ মারা যায়, যা সবচেয়ে বড় উদ্বেগ।'

/এএস

Header Ad
Header Ad

সাতক্ষীরায় মদপানে দুই যুবকের মৃত্যু, হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ৯

ছবি: সংগৃহীত

সাতক্ষীরার আশাশুনি উপজেলায় মদপানের ফলে দুই যুবকের মৃত্যু হয়েছে। একই ঘটনায় আরও ৯ জন গুরুতর অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। এদের মধ্যে দুজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানা গেছে।

মঙ্গলবার (২ এপ্রিল) দিবাগত রাত ১২টার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ওই দুই যুবকের মৃত্যু হয়। এর আগে, ঈদের সন্ধ্যায় তারা মদপান করেন এবং রাতের মধ্যে গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন।

মৃতদের মধ্যে রয়েছেন আশাশুনি উপজেলার তেতুলিয়া গ্রামের জাফর আলী খাঁর ছেলে জাকির হোসেন টিটু (৪০) ও সোহরাব গাজীর ছেলে নাজমুল গাজী (২৬)।

এ ঘটনায় অসুস্থদের মধ্যে রয়েছেন ব্রাহ্মণ তেতুলিয়া গ্রামের সাইদ সরদারের ছেলে ফারুক হোসেন, মোকামখালী গ্রামের কুদ্দুস সরদারের ছেলে ইমরান, মিত্র তেতুলিয়ার মর্জিনা খাতুনের ছেলে ইকবাল, কামরুলের ছেলে লিফটন, আজিবার সরদারের ছেলে রবিউল, শহীদ গাজীর ছেলে তুহিন, আনিসের ছেলে নাজমুলসহ আরও কয়েকজন।

গুরুতর অসুস্থদের মধ্যে ফারুক হোসেনকে সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে এবং ইমরানকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়েছে।

স্থানীয়রা জানিয়েছেন, ঈদের দিন সন্ধ্যায় আশাশুনির তেতুলিয়া শ্মশানঘাট মাঠে বসে জাকির হোসেন টিটু, নাজমুল গাজীসহ মোট ১১ জন একসঙ্গে মদপান করেন। মদপানের পর তারা বাড়ি ফিরে যান এবং ঘুমিয়ে পড়েন।

এরপর রাত ১২টার দিকে একে একে সবাই মারাত্মক অসুস্থ হয়ে পড়লে তাদের আশাশুনি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় জাকির হোসেন টিটু ও নাজমুল গাজী মারা যান। বাকি ৯ জনের চিকিৎসা চলছে।

আশাশুনি থানার ডিউটি অফিসার এসআই ফিরোজ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, "অতিরিক্ত মদ্যপানের কারণে দুইজনের মৃত্যু হয়েছে। তবে মৃত্যু অন্য কোনো কারণে হয়েছে কিনা, তা ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পাওয়ার পর নিশ্চিত হওয়া যাবে।"

নিহতদের মধ্যে একজনের মরদেহ উদ্ধার করে সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় বিস্তারিত তদন্ত চলছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।

Header Ad
Header Ad

ইরানের ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র নেটওয়ার্কের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা

ছবি: সংগৃহীত

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ইরান, চীন এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতের (ইউএই) একাধিক ব্যক্তি ও সংস্থার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। ইরানের অস্ত্র সংগ্রহ নেটওয়ার্কের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে স্থানীয় সময় মঙ্গলবার (২ এপ্রিল) মার্কিন ট্রেজারি বিভাগ এই নিষেধাজ্ঞার ঘোষণা দেয়।

এই পদক্ষেপকে ইরানের ওপর আরও চাপ সৃষ্টির একটি অংশ হিসেবে দেখা হচ্ছে। এর আগে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানকে সতর্ক করে বলেছিলেন, নতুন পারমাণবিক চুক্তিতে রাজি না হলে দেশটির ওপর বোমা হামলা চালানো বা নতুন শুল্ক আরোপ করা হতে পারে।

মার্কিন ট্রেজারি বিভাগ ও বিচার বিভাগ যৌথভাবে জানিয়েছে, ইরানের ড্রোন কর্মসূচির অন্যতম প্রধান নির্মাতার জন্য মানববিহীন এয়ার ভেহিকল (ইউএভি)–এর উপকরণ সংগ্রহের সঙ্গে যুক্ত ছয়টি সংস্থা ও দুই ব্যক্তির ওপর নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে।

মার্কিন ট্রেজারি সেক্রেটারি স্কট বেসেন্ট এক বিবৃতিতে বলেন, "ইরান তাদের ড্রোন এবং ক্ষেপণাস্ত্র রাশিয়াসহ তাদের প্রক্সিদের সরবরাহ করছে। রুশ বাহিনী এগুলো ইউক্রেনের বিরুদ্ধে ব্যবহার করছে, যা বেসামরিক নাগরিক, মার্কিন বাহিনী ও মিত্রদের জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে।"

তিনি আরও বলেন, "আমরা ইরানের সামরিক-শিল্প কমপ্লেক্স এবং তাদের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও প্রচলিত অস্ত্রের বিস্তার ব্যাহত করতে কাজ চালিয়ে যাব।"

মার্কিন ট্রেজারি বিভাগ জানিয়েছে, নতুন নিষেধাজ্ঞার আওতায় এসেছে একটি ইরান-ভিত্তিক সংস্থা, দুইজন ইরানি নাগরিক, একটি চীন-ভিত্তিক সংস্থা এবং চারটি সংযুক্ত আরব আমিরাত-ভিত্তিক সংস্থা।

এ বিষয়ে জাতিসংঘে ইরানের মিশনের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলেও তারা তাৎক্ষণিকভাবে কোনো প্রতিক্রিয়া জানায়নি।

Header Ad
Header Ad

বিশ্বব্যাপী অপপ্রচার ছড়াচ্ছে আওয়ামী লীগের দোসররা: রিজভী

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী অভিযোগ করেছেন, আওয়ামী লীগের দোসররা বিশ্বব্যাপী অপপ্রচার চালিয়ে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করার চেষ্টা করছে। তিনি বলেন, "পরাজিত শক্তি নিউইয়র্ক টাইমসে মিথ্যা তথ্য দিয়ে রিপোর্ট করিয়েছে। ফ্যাসিবাদের দোসররা হাজার হাজার কোটি টাকার মালিক হয়ে গেছে। তারা এই অবৈধ টাকা ব্যবহার করে বাংলাদেশকে কলঙ্কিত করতে চায়।"

বুধবার (২ এপ্রিল) সকালে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব মন্তব্য করেন।

রিজভী আহমেদ অভিযোগ করেন, "শেখ হাসিনা জঙ্গি দমনের নামে একটি নাটক সাজিয়ে বিশ্ববাসীকে বিভ্রান্ত করেছেন। এটি মূলত ক্ষমতায় টিকে থাকার একটি রাজনৈতিক কৌশল ছিল। এমনকি একজন সাবেক আইজিপির বইয়েও এটি উঠে এসেছে।"

তিনি আরও বলেন, "বাংলাদেশে উগ্রবাদের কোনো উত্থান ঘটেনি। বরং বর্তমানে দেশে ফ্যাসিবাদের কোনো ছোবল নেই, মানুষ নির্বিঘ্নে ধর্মপালন করতে পারছে, কথা বলতে পারছে। এবার মানুষ নির্ভয়ে ঈদ উদযাপন করেছে, যা অতীতে সম্ভব হয়নি।"

আওয়ামী লীগ সরকারের কঠোর সমালোচনা করে বিএনপির এই নেতা বলেন, "আওয়ামী লীগ বসে নেই, তারা কালো টাকা ব্যবহার করে দেশের ভাবমূর্তি নষ্ট করছে। তারা অন্তর্ঘাতমূলক কর্মকাণ্ড চালাচ্ছে। বিদেশে পালিয়ে থাকা আওয়ামী লীগের নেতারাই দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করছে।"

তিনি আরও বলেন, "শেখ হাসিনার নির্দেশে মুগ্ধ ফাইয়াজদের গুলি করে হত্যা করা হয়েছে, কিন্তু এ নিয়ে তার কোনো অনুশোচনা নেই। প্রশাসনের চারপাশে আওয়ামী লীগের দোসররা বসে আছে, যার ফলে দেশে গণতন্ত্র ও সুশাসন ভূলুণ্ঠিত হয়েছে।"

রিজভী আহমেদ দ্রুত প্রয়োজনীয় সংস্কার করে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন দেওয়ার দাবি জানান। তিনি বলেন, "নির্বাচনী সরকারই হচ্ছে বৈধ সরকার। নির্বাচন নিয়ে গড়িমসি সাধারণ জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্য হবে না। নির্বাচন নিয়ে অনিশ্চয়তা তৈরি হলে ধোঁয়াশার সৃষ্টি হবে।"

তিনি নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে দ্রুত নির্বাচনের জন্য কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানান।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

সাতক্ষীরায় মদপানে দুই যুবকের মৃত্যু, হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ৯
ইরানের ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র নেটওয়ার্কের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা
বিশ্বব্যাপী অপপ্রচার ছড়াচ্ছে আওয়ামী লীগের দোসররা: রিজভী
দায়িত্ব নেওয়ার পর দেশে জঙ্গিবাদের উত্থানের ঘটনা ঘটেনি: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আখাউড়ায় ট্রেনের ছাদে টিকটক বানাতে গিয়ে দুর্ঘটনা, নিহত ২
বাংলাদেশকে ভেঙে ফেলার আহ্বান ভারতের ত্রিপুরার রাজপরিবার প্রধানের
বিএনপি কখনোই নির্বাচনের পরে সংস্কারের কথা বলেনি: মির্জা ফখরুল
বিরামপুরে জমি নিয়ে বিরোধ, চাঁদা দাবি ও হামলার ঘটনায় আটক ৫
হলিউডের জনপ্রিয় অভিনেতা ভ্যাল কিলমার আর নেই
ময়মনসিংহে সিনেমা হলে যান্ত্রিক ত্রুটির জেরে দর্শকদের ভাঙচুর
সেভেন সিস্টার্স নিয়ে ড. ইউনূসের মন্তব্যে ভারতীয় রাজনীতিবিদদের তীব্র প্রতিক্রিয়া
মিয়ানমারের ভূমিকম্পে এক ইমামের ১৭০ স্বজনের মৃত্যু
ঈদের আনন্দে যমুনার দুর্গম চরে গ্রাম-বাংলার ঘুড়ি উৎসব, আনন্দে মেতে উঠে বিনোদনপ্রেমীরা!
ইমামকে ঘোড়ার গাড়িতে রাজকীয় বিদায়, দেওয়া হলো ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা
লন্ডনে একসঙ্গে দেখা গেলো সাবেক চার আওয়ামী মন্ত্রীকে
ঢাকায় ফিরছে ঈদযাত্রীরা, অনেকে ছুটছেন শহরের বাইরে
চট্টগ্রামের লোহাগাড়ায় আবারও সড়ক দুর্ঘটনা, নিহত ৭
বিটিভিতে আজ প্রচারিত হবে ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’
ঈদের ছুটিতে ফাঁকা ঢাকা, নেই যানজটের চিরচেনা দৃশ্য
মাদারীপুরে তিন মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ৪, আহত ২