শনিবার, ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ৯ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

দক্ষিণ কোরিয়াতে ভয়াবহ শ্রমিক ধর্মঘট চলছে

দক্ষিণ কোরিয়ার রাজধানী সিউলে হাজার, হাজার বিক্ষোভকারী শ্রমিক সমাবেশ করছেন। শনিবার (৩ নভেম্বর) তারা পদযাত্রা করে চলে এসেছেন রাজধানীতে। তারা ধর্মঘটে অংশে নেওয়া হাজারের বেশিট্রাককেও কাজে ফেরত নিয়ে যাবার বিপক্ষেও বিক্ষোভ প্রদর্শন করছেন। এই বিক্ষোভের শুরু মালবাহী ট্রাকের খবর বাড়ানোর বিপক্ষে।

জাতীয় সংসদের পাশে তাদের বিক্ষোভ চলছে। তবে এখানে গুরুতর কোনো সংঘাতের খবর এখনো ছাপা হয়নি। বিক্ষোভকারীদের বেশিরভাগই দ্য কোরিয়ান কনফেডারেশন অব ট্রেড ইউনিয়নসগুলোর সদস্য।

তারা প্রেসিডেন্ট ইয়ুন সুক ইয়ল সরকারের বিপক্ষে শ্রমিকদের শোষণ পরিবর্তন না করার মনোভাব, তেলের খরচ বেড়ে সবচেয়ে খারাপ অবস্থায় পৌঁছানো, ট্রাক ড্রাইভারদের কঠিন ও বিরামহীন কর্মপরিবেশ এবং আর্থিক দৈন্যতার অবসানের জন্য এই শ্রমিক ধর্মঘট ও সমাবেশের ডাক দিয়েছেন।

বৃহস্পতিবার সরকার ধর্মঘটে অংশ নেওয়া ২ হাজার ৫০০ সিমেন্ট ট্রাককে কাজে ফিরে যেতে আদেশ দিয়েছেন। জাতীয় অর্থনীতিতে তীরের মতো আঘাত করছে তাদের কর্মে যোগদান না করা। তবে এরপর কত ট্রাক কাজে ফিরে গিয়েছে সেই খবর এখনো ভালোভাবে জানা যায়নি। কেননা তাদের ইউনিয়ন ধর্মঘট চালিয়ে যেতে আহ্বান জানিয়েছে।

সিমেন্টবাহী ট্রাকের পাশাপশি কয়েক হাজার কার্গো ট্রাক তাদের সংগঠনগুলোর ঐক্যমতের ভিত্তিতে গেল সপ্তাহ থেকে ধর্মঘট করছে। ২০২২ সালে শেষ হওয়া নুন্যতম সরকারি মজুরি বহাল রাখার বিপক্ষে তারা আন্দোলন করছেন। তারা জীবনযাপনের জন্য একটি নূন্যতম মজুরি প্রদানের দাবি করছেন।
মালবাহী কন্টেইনারের শ্রমিকরাও এই ধর্মঘটে যোগ দিয়েছেন।

এই কারণে দক্ষিণ কোরিয়াতে প্রবল আতঙ্ক তৈরি হয়েছে। কেননা, সিমেন্ট ও শিপিং কনটেইনারের চালক এবং শ্রমিকরা অন্যান্য কার্গোগুলোতে তাদের দাবি করা মজুরি এবং সুবিধাদির জন্য বিক্ষোভ করছেন। এর ফলে এই শ্রমিক ধর্মঘটে তেলবাহী ও কেমিক্যাল ট্যাংকারগুলোও যোগ দিতে পারে।

বিক্ষোভে যোগ দিতে পারে স্টিল ও অটোমোবাইল ক্যারিয়ারগুলো এবং প্যাকেজ মালামাল আনা-নেওয়া করা ট্র্যাকগুলো। তারা সবাই বৃহত্তর ঐক্যমতের ভিত্তিতে এই আন্দোলনে যোগদানের পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। তবে সরকারী কর্মকর্তাও উদ্যোগ গ্রহণ করছেন। ফলে বন্দরগুলোতে কন্টেইনার ট্রাফিকগুলো স্বাভাবিক অবস্থার ৮১ শতাংশে আবার পৌঁছাতে পেরেছে শনিবার সকালে।

গেল সপ্তাহে মোটে প্রায় ২০ শতাংশ কন্টেইনারগুলোকে তারা বন্দরগুলোতে আনতে পেরেছিলেন। এই তথ্যগুলো প্রদান করেছে দক্ষিণ কোরিয়ার ভূমি, পরিকাঠামো এবং যোগাযোগ মন্ত্রণালয়। তারা আরও জানিয়েছেন শনিবার থেকে প্রায় ৫ হাজার ট্র্যাক ধর্মঘটে যোগদানরত অবস্থায় রয়েছে। তবে দক্ষিণ কোরিয়ার সরকার তাদের বির্তকিত ২০০৪ সালের একটি আইনানুসারে ট্র্যাকগুলোর চালক ও কর্মীদের তাদের চাকরিতে ফেরত যেতে নির্দেশ দিয়েছে।

এই আইনে সমর্থনযোগ্য কোনো কারণ ব্যতিরিকে কাজ না করলে বা নিয়ম ভাঙলে তিন বছর পর্যন্ত জেল বা সর্বোচ্চ ৩০ মিলিয়ন ইয়েন জরিমানার আদেশদানের অধিকার রয়েছে আদালতের। টাকার অংকে তা ২২ হাজার ৪শ মার্কিন ডলার। শহরগুলো থেকে জানানো হয়েছে, একটি ধর্মঘটে কী ধরণের গ্রহণযোগ্য ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে সেটি পরিস্কারভাবে সংবিধানে নেই। শ্রমিকরা জানাচ্ছেন, তারা সাংবিধানিক অধিকার প্রয়োগ করছেন। অন্যদিকে সরকারী কর্মকর্তারা আইন লংঘনের অভিযোগ করছেন। শহরে, শহরেও শ্রমিকদের বিক্ষোভ ছড়িয়েছে।

সরকারি কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, তারা সবার আগে সিমেন্ট ট্রাকগুলোর চালক ও কর্মীদের কাজ শুরু করার নির্দেশ জারি করেছেন। কেননা নির্মাণ খাত তাদের মালামাল প্রাপ্তিতে সবচেয়ে কঠিন পরিস্থিতির মোকাবেলা করছে। তাদের কাছে মাল পৌঁছাচ্ছে না বলে মুখ থুবড়ে পড়েছেন। তারা আশা করছেন, ট্র্যাকগুলোর চালকদের মালামাল আনা-নেওয়ার জন্য পরিবহন বাবদ তেল খরচ সরকারি বিশেষ নির্দেশে প্রদানের আদেশটি এরপরের ধাপে লাভ করবেন। তারা আরো বিবেচনা করবেন যে, গ্যাস স্টেশনগুলোতে জ্বালানির সংকট চলছে।

এই ধর্মঘট দক্ষিণ কোরিয়ার দেশীয় শিল্পখাতকে প্রবলভাবে আক্রান্ত করেছে। তবে রপ্তানি নির্ভর শিল্পকারখানাগুলোও অচল হয়ে গিয়েছে কি না এই বিষয়ে কোনো পূর্ণ তথ্য এখনো পাওয়া যায়নি। শ্রমিকরা তাদের নূন্যতম আর্থিক ও ব্যক্তিগত নিরাপত্তা প্রদানের জন্য দাবি করছেন। তারা বলছেন এই বিষয়গুলোর সমাধান না করে তাদের জোর করে গাড়ি চালানোর দিকে ঠেলে দেওয়া হচ্ছে।

ওএফএস/

 

Header Ad
Header Ad

নির্বাচনের আগেই জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচারের দাবি নিহতদের পরিবারের

নিহতদের বিচারের দাবি স্বজনদের। ছবি: সংগৃহীত

আগামী সংসদ নির্বাচনের আগেই জুলাই হত্যাকাণ্ডে জড়িত সবাইকে বিচারের আওতায় আনার দাবি জানিয়েছেন নিহতদের পরিবার। শনিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে আয়োজিত ‘জুলাই ২৪ শহীদ পরিবার সোসাইটি’ নামের নতুন সংগঠনের আত্মপ্রকাশ উপলক্ষে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এই দাবি উঠে আসে।

সংবাদ সম্মেলনে নিহতদের স্বজনরা বলেন, একদল রাজনৈতিক দল গঠন করে ক্ষমতায় যাওয়ার চেষ্টা করছে। আরেক দল ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য নির্বাচন চাচ্ছে। কিন্তু এসব হত্যাকাণ্ডের বিচার না হওয়া পর্যন্ত নির্বাচন দেওয়া যাবে না।

তারা বলেন, এই দুই হাজার হত্যাকাণ্ডের বিপরীতে একজন হত্যাকারী পুলিশ কিংবা হেলমেট বাহিনীর সদস্যদের গ্রেপ্তার করা হলেও দুই হাজার জন গ্রেপ্তার হতো। কিন্তু নগণ্য কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িতদের সবাইকে দ্রুত গ্রেপ্তার করে বিচারের আওতায় আনতে হবে।

যাত্রাবাড়ী এলাকায় পুলিশের গুলিতে নিহত মো. সিয়ামের ভাই মো. রাশেদ বলেন, এই সরকারের কাছে বেশি কিছু চাই না, ভাই হত্যার বিচার চাই। দেশে কোনো নির্বাচন দেওয়ার আগে ভাই হত্যার বিচার করুন।

নিহত সিফাতের বাবা কামাল হাওলাদার বলেন, আমাদের সন্তানরা জীবন দিয়েছে। কিন্তু বিভিন্ন দল নির্বাচন নিয়ে রাজনীতি করছে। অথচ আমাদের সন্তান হত্যার বিচারের কথা কেউ বলছে না।

নিহত সাজ্জাত হোসেন সজলের মা শাহিনা বেগম বলেন, পুলিশ আমার ছেলেকে আশুলিয়ায় আগুনে পুড়িয়ে হত্যা করেছে। সাত মাস হয়ে গেল আমি আমার ছেলের হত্যার বিচার পেলাম না। কান্না করতে করতে এখন চোখের জল শুকিয়ে গেছে। তবুও ছেলে হত্যার বিচার পাচ্ছি না।

সংবাদ সম্মেলনে তিনজন উপদেষ্টা নিয়ে ৩০ সদস্যবিশিষ্ট নির্বাহী পরিষদ কমিটি গঠন করা হয়। সংগঠনের উপদেষ্টা পরিষদে আছেন মো. মহিউদ্দিন, শহিদুল ইসলাম ভুইয়া এবং মো. মীর মোস্তাফিজুর রহমান। নির্বাহী পরিষদ কমিটিতে চেয়ারম্যান হয়েছেন মো. গোলাম রহমান, ভাইস চেয়ারম্যান আবুল হাসান এবং সাধারণ সম্পাদক রবিউল আউয়াল ভুইয়া। কমিটিতে যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হয়েছে আব্দুল্লাহ আল মারুফ ও জান্নাতুল ফেরদৌস সাফা। সাংগঠনিক সম্পাদক মো. সেলিম মাহমুদ, সহ সাংগঠনিক সম্পাদক মো. কামাল হাওলাদার ও সহ সাধারণ সম্পাদক সাবিনা আক্তার রিমা।

এছাড়া কোষাধক্ষ্য হয়েছেন জারতাজ পারভীন ও সহকোষাধক্ষ্য আবু হোসেন, জনসংযোগ সম্পাদক শিল্পী আক্তার, দপ্তর সম্পাদক রাকিবুল ইসলাম ও সহদপ্তর সম্পাদক আব্দুল মান্নান। আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন রাহাত আহম্মেদ খান, ক্রিয়া সংস্কৃতি ও সমাজ কল্যাণ সম্পাদক কবির হোসেন, শিক্ষা ও স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক শাহরিয়ার খান পলাশ এবং সহ শিক্ষা ও স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক সাবরিনা আফরুজ সেবন্ধী।

নির্বাহী সদস্য হয়েছেন সামছি আরা জামান, মো. সাইদুল ইসলাম, মো. অব্দুল বাসার অনিক, স্বর্ণা আক্তার, রাজু আহমেদ, শাহিনা বেগম, ফারহানা ইসলাম পপি, খালেদ সাইফুল্লাহ, রাজু আহমেদ, মো. সুমন মিয়া, আহমেদ লামিয়া, পাপিয়া আক্তার শমী এবং এম. এ. মতিন।

Header Ad
Header Ad

চলন্ত বাসে ডাকাতি-যৌন নিপীড়ন: মির্জাপুর থানার এএসআই বরখাস্ত

মির্জাপুর থানার সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) মো. আতিকুজ্জামান। ছবি: সংগৃহীত

চলন্ত বাসে ডাকাতি ও নারীর শ্লীলতাহানীর ঘটনায় দায়িত্বে অবহেলার অভিযোগে টাঙ্গাইলের মির্জাপুর থানার সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) মো. আতিকুজ্জামানকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।

শনিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে মির্জাপুর সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার এইচএম মাহবুব রেজওয়ান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

জানা যায়, গত ১৮ ফেব্রুয়ারি মধ্যরাতে ভুক্তভোগী কয়েকজন বাসযাত্রী মির্জাপুর থানায় গিয়ে চলন্ত বাসে ডাকাতির বিষয়ে ডিউটি অফিসার মো. আতিকুজ্জামানকে অবহিত করেন। ভুক্তভোগীদের অভিযোগ আমলে না নেওয়ায় কয়েক মিনিট পর তারা থানা ত্যাগ করেন।

এছাড়া ডিউটি অফিসার তাদের নাম ঠিকানা বা মোবাইল নম্বর সহ কোন তথ্যই রাখেননি তিনি। যার কারণে মামলা গ্রহণ করতে বিলম্ব হয়। এরপর ঘটনার তিনদিন পরে এক ভুক্তভোগী বাস যাত্রীর মামলা নিতে হয়েছে।

এদিকে, টাঙ্গাইলের পুলিশ সুপার মো. মিজানুর রহমান গত শুক্রবার ২১ ফেব্রুয়ারি রাতেই এএসআই আতিকুজ্জামানকে মির্জাপুর থানা থেকে প্রত্যাহার করে পুলিশ লাইনসে সংযুক্ত করেন। শনিবার তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়।

এএসআই আতিকুজ্জামানের মোবাইল নম্বরে একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি সাড়া দেননি।

এ বিষয়ে মির্জাপুর সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার এইচএম মাহবুব রেজওয়ান জানান, শনিবার আতিকুজ্জামানের সাময়িক বরখাস্তের বিষয়টি তিনি জানতে পেরেছেন।

Header Ad
Header Ad

ছাত্রদের নতুন দলে যোগ দিচ্ছেন সশস্ত্র বাহিনীর সাবেক সদস্যরা

ছবি: সংগৃহীত

নানা জল্পনা-কল্পনার অবসান ঘটিয়ে আগামী ২৬ অথবা ২৭ ফেব্রুয়ারি আত্মপ্রকাশ করতে যাচ্ছে শিক্ষার্থীদের নতুন রাজনৈতিক দল। এই দলে যোগ দিচ্ছেন সশস্ত্র বাহিনীর সাবেক সদস্যরা। জাতীয় নাগরিক কমিটি ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।

দল ঘোষণার আগে শনিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে তিন বাহিনীর সাবেক কয়েকজন সদস্যদের সঙ্গে মতবিনিময় করবে জাতীয় নাগরিক কমিটি।

নতুন দল ঘোষণা নিয়ে এখন শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি চলছে। নতুন দলের আহ্বায়ক হিসেবে নাহিদ ইসলামের দায়িত্ব নেয়ায় জোড়ালো সম্ভাবনা রয়েছে। তবে দলের সদস্যসচিব পদ নিয়ে নেতাদের মধ্যে মতবিরোধ দেখা দেয়। পরে আলোচনার ভিত্তিতে দলের শীর্ষ চারটি পদ মোটামুটি নিশ্চিত হয়েছে বলে জানা গেছে। তবে পদগুলোতে কারা থাকছে তা এখনও জানা যায়নি। তবে আরও দুটি পদের বিষয়েও প্রস্তাব এসেছে।

এর আগে, জাতীয় নাগরিক কমিটিতে যুক্ত হতে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে ক্যাম্পেইন চালায় সংগঠনটি। এরপর ‘আপনার চোখে নতুন বাংলাদেশ’ শীর্ষক একটি জনমত জরিপও চালালো হয়। সেখানে নতুন রাজনৈতিক দলের নাম, লোগোসহ বিভিন্ন মতামত জানতে চাওয়া হয়। এদিকে নয়া রাজনৈতিক দলের নাম ইংরেজীতে হবে বলে গুঞ্জন রয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

নির্বাচনের আগেই জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচারের দাবি নিহতদের পরিবারের
চলন্ত বাসে ডাকাতি-যৌন নিপীড়ন: মির্জাপুর থানার এএসআই বরখাস্ত
ছাত্রদের নতুন দলে যোগ দিচ্ছেন সশস্ত্র বাহিনীর সাবেক সদস্যরা
চলন্ত বাসে ডাকাতির সময় ধর্ষণের ঘটনা ঘটেনি: পুলিশ সুপার
ময়মনসিংহে দেড় শতাধিক বিড়ালের মিলনমেলা
বিচার ও পুলিশ বিভাগের সিন্ডিকেট ভেঙে দেওয়া হয়েছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
১৩ দিনের চীন সফরে যাচ্ছেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক নাছির
২৯ মিলিয়ন ডলারের সহায়তা পেয়েছে ২ সদস্যের একটি অপরিচিত বাংলাদেশি ফার্ম: ট্রাম্প
ভয়াবহ সন্ত্রাসী হামলা: প্রাণে বাঁচলেন দিতি কন্যা লামিয়া
ফাগুনের দুপুরে রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি
‘আমাদের অনেক বয়স হয়েছে, নবীন-তরুণরা দেশকে নতুন করে চিন্তা করছেন’
ভেঙে পড়া রাষ্ট্রকে গঠন বিএনপির পক্ষেই সম্ভব: তারেক রহমান
চলন্তবাসে বাসে ডাকাতি ও শ্লীলতাহানি, টাঙ্গাইলে গ্রেফতার ৩
আমরা কারো দাবার গুটি হবো না: জামায়াত আমির
গরমে স্যুট পরে এসির তাপমাত্রা কমানো বন্ধ করুন: জ্বালানি উপদেষ্টা
সেনাবাহিনীতে চাকরির সুযোগ, আবেদন শুরু ২৮ ফেব্রুয়ারি
নতুন দলের শীর্ষ ছয়টি পদ নিয়ে ‘সমঝোতা’
মিঠাপুকুরে তোপের মুখে পালিয়ে গেলেন সাব রেজিস্ট্রার
আমার মা চাইতেন না আমি বিয়ে করে সংসারী হই : পপি  
ঝিনাইদহে ৩ জনকে হত্যা, দায় স্বীকার করলো চরমপন্থী সংগঠন