বৃহস্পতিবার, ৩০ জানুয়ারি ২০২৫ | ১৬ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

নোটবন্দীর দেড় বছর আগেই মোদি সরকার ছাপে ৫০০ টাকার নোট!

ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার অর্থাৎ নরেন্দ্র মোদি সরকারের বিরুদ্ধে তথ্য জানার অধিকার আইনে এক ভয়াবহ দুর্নীতির কথা ফাঁস হয়েছে। এই দুর্নীতির অভিযোগ আগেই করেছিল দেশের বিরোধী দলগুলো, বিশেষ করে কংগ্রেস। মুম্বাইয়ে বসবাসকারী বাঙালি মনোরঞ্জন রায়ের তথ্য জানার অধিকার আইনে একটি আবেদনের ভিত্তিতে প্রকাশ্যে এসেছে ভয়াবহ এই দুর্নীতির খবর।

ভারতের নোটবন্দী হওয়ার দেড় বছর আগেই গোপনে ৫০০ টাকার নোট ছাপা শুরু হয়ে গিয়েছিল। ২০১৫ সালের এপ্রিল থেকে ২০১৬ এর ডিসেম্বর। এই দেড় বছরে সাড়ে ৩৭ কোটি নতুন ডিজাইন এর ৫০০ টাকার নোট ছাপা হয়েছিল। আর চাঞ্চল্যকর এই তথ্য দিয়েছে খোদ সরকারি নোট ছাপাখানা।

এই একটি তথ্যই যাবতীয় হিসাব গন্ডগোল করে দিয়েছে। কারণ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি নোট বাতিলের ঘোষণা দিয়েছিলেন ২০১৬ সালের ৮ নভেম্বর, রাত ৮টায়। তাই প্রশ্ন উঠছে, তাহলে তার আগেই কীভাবে নতুন ৫০০ টাকার নোট ছাপা শুরু হলো? তার থেকেও বড় প্রশ্ন, রিজার্ভ ব্যাংকের গর্ভনর হওয়ার আগেই কীভাবে নতুন ডিজাইনের ৫০০ টাকার নোটে চলে এলো উর্জিত প্যাটেলের সই?

তথ্য জানার অধিকার আইনের আওতায় এই চাঞ্চল্যকর তথ্য হাতে এসেছে মুম্বাইয়ে বসবাসরত আরটিআই অ্যাক্টিভিস্ট মনোরঞ্জন রায়ের। আরটিআইয়ের জবাবে এই তথ্য জানিয়েছে নাসিকে অবস্থিত কেন্দ্রীয় ছাপাখানা ‘কারেন্সি নোট প্রেস’। আর একে অস্ত্র করেই তিনি মোদি সরকারকে চ্যালেঞ্জ জানাচ্ছেন সুপ্রিম কোর্টে।

কেন্দ্র কয়েকদিন আগেই সুপ্রিম কোর্টে জানিয়েছে, ২০১৬ সালের ফেব্রুয়ারি থেকে নোট বাতিলের আলোচনা শুরু হয়েছিল। এই আলোচনার ভিত্তিতে আগামী বৃহস্পতিবার (২৪ নভেম্বর) শীর্ষ আদালতে পরবর্তী শুনানি। কিন্তু ফেব্রুয়ারিতে আলোচনা শুরু হলে নোট বাতিলের ১৭ মাস আগে নতুন নোট ছাপা শুরুর যুক্তি কী?

আবেদনকারী মনোরঞ্জন রায়কে কারেন্সি নোট প্রেসের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার মণীশ শঙ্কর লিখিতভাবে জানিয়েছেন, ২০১৫ সালের এপ্রিল থেকে ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে নতুন ডিজাইনের ৫০০ টাকার নোট ছাপা হয়েছে ৩৭৫.৪৫০ মিলিয়ন, অর্থাৎ ৩৭ কোটি ৫৪ লাখ ৫০ হাজার। এর মধ্যে রিজার্ভ ব্যাংককে দেওয়া হয়েছে ৩৪৫ মিলিয়ন, অর্থাৎ ৩৪ কোটি ৫০ লাখ। আবেদনকারী এই তথ্য কবে জেনেছিলেন? ২০১৭ সালের ৭ এপ্রিল। তাহলে এখন এই হিসাব চর্চার ভরকেন্দ্র কেন? কারণ সুপ্রিম কোর্টে কেন্দ্রের হলফনামা। সর্বোচ্চ আদালতে মোদি সরকারের দেওয়া ১৬ পাতার জবাবের সঙ্গে আরটিআইয়ের তথ্যের ফারাক প্রকাশ্যে এসেছে। ২০১৬ সালে দায়ের করা মামলা এখন নতুন করে উঠেছে শীর্ষ আদালতে। কেন্দ্র দাবি করছে, মামলার গুরুত্ব নেই। সুপ্রিম কোর্ট অবশ্য তা মানতে নারাজ। তাই ৫ বিচারপতির বিশেষ বেঞ্চ বসিয়ে ফের শুরু হয়েছে শুনানি।

সেই মামলাতেই নিজেকে যুক্ত করছেন মনোরঞ্জন বাবু। তার অভিযোগ, মোদি সরকার আদালতকে বিভ্রান্ত করছে। মিথ্যা বলছে। আমার হাতে রয়েছে সরকারি ছাপাখানার তথ্য। তাতে স্পষ্ট বলা হয়েছে, কবে থেকে ছাপা হচ্ছে নতুন ডিজাইনের ৫০০ টাকার নোট।

প্রবাসী এই বাঙালি আরটিআই অ্যাক্টিভিস্ট বলেন, ‘রঘুরাম রাজন আরবিআই গভর্নর থাকার সময় নতুন ডিজাইনের কোনো ৫০০ টাকার নোট ছাপা হয়নি। ছাপা হয়েছে উর্জিত প্যাটেলের সময়ে। অথচ আরবিআই গভর্নর হিসেবে উর্জিত প্যাটেল দায়িত্বই নিয়েছেন ২০১৬ সালের সেপ্টেম্বরে। তাহলে? দেড় বছর আগে থেকে কীভাবে ছাপা হলো নতুন ডিজাইনের ৫০০ টাকার নোট? সুপ্রিম কোর্টে এই মামলায় যুক্ত হতে চেয়ে ইতোমধ্যেই প্রধান বিচারপতিকে চিঠি দিয়েছি। এবার অ্যাপ্লিকেশন জমা করছি।’

এসজি

Header Ad
Header Ad

প্রথম আরব নেতা হিসেবে সিরিয়া সফরে কাতারের আমির

ছবি: সংগৃহীত

প্রথমবারের মতো কোনো আরব নেতা সিরিয়া সফরে গেলেন কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানি। বৃহস্পতিবার (৩০ জানুয়ারি) স্থানীয় সময় তিনি সিরিয়ার রাজধানী দামেস্কে পৌঁছান। চীনের রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা সিনহুয়া এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, সিরিয়ায় প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদের সরকারের পতনের পর এই প্রথমবার কোনো সরকারপ্রধান বা রাষ্ট্রপ্রধান দেশটি সফর করলেন। বর্তমানে সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন আহমেদ আল-শারা। সফরের সময় দামেস্ক আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে উপস্থিত থেকে কাতারের আমিরকে স্বাগত জানান তিনি।

কাতারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র এক বিবৃতিতে জানান, নতুন সিরীয় প্রশাসনের সঙ্গে কাতার মাঠপর্যায়ে কাজ করতে আগ্রহী। বিশেষ করে সিরিয়ার জনগণের জন্য চলমান চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা করা, ইসরায়েলি দখলদারিত্ব প্রতিহত করা এবং সিরিয়ার ওপর থেকে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারে সহায়তা করার প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে দেশটি।

বিশ্লেষকদের মতে, কাতারের আমিরের এই সফর মধ্যপ্রাচ্যের ভূ-রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন আনতে পারে। দীর্ঘদিনের রাজনৈতিক অস্থিরতার পর এই সফর দুই দেশের সম্পর্ক পুনর্গঠনে ভূমিকা রাখবে বলে আশা করা হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

শহীদ ইয়ামিনকে হত্যা করল কে? পুলিশের তদন্তে নতুন বিতর্ক

ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শহীদ শাইখ আশহাবুল ইয়ামিন হত্যাকাণ্ডে পুলিশের সংশ্লিষ্টতা নেই বলে প্রতিবেদন দিয়েছে তদন্ত কমিটি। তবে এই প্রতিবেদন নিয়ে ব্যাপক বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে। অভিযোগ উঠেছে, তদন্ত কর্মকর্তারা পুলিশের দায় এড়াতে পক্ষপাতমূলক প্রতিবেদন দিয়েছেন এবং ইয়ামিনকে সন্ত্রাসী হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন।

সমালোচকরা বলছেন, শেখ হাসিনার শাসনামলে পুলিশের নৈতিক অবক্ষয় এতটাই চরমে পৌঁছেছে যে গণঅভ্যুত্থানের পরও তারা নিজেদের পরিবর্তন করতে পারেনি। বরং, কঠিন চাপে থেকেও পুলিশের বিতর্কিত কর্মকাণ্ড মাঝে মাঝেই প্রকাশ পাচ্ছে।

তদন্ত প্রতিবেদনে পুলিশের দাবি, ইয়ামিন এপিসি (সাঁজোয়া যান) কারে উঠলে বাইরে থেকে সন্ত্রাসীরা গুলি ছোঁড়ে, যা তাকে আহত করে। এরপর এএসআই মোহাম্মদ আলী তাকে নামানোর চেষ্টা করেন, কিন্তু তার হাতে ব্যথা থাকায় ফসকে পড়ে যান ইয়ামিন। পুলিশ আরও জানায়, জনগণের কাছে হস্তান্তরের জন্য তাকে রোড ডিভাইডারে রাখা হয়, যাতে কেউ তাকে হাসপাতালে নিয়ে যেতে পারে।

তবে এই বক্তব্যের সঙ্গে ঘটনাস্থলের ভিডিও ফুটেজের কোনো মিল পাওয়া যায়নি। ভিডিও বিশ্লেষণে দেখা যায়, পুলিশের সদস্যরা নীল রঙের এপিসি কারের ওপর ইয়ামিনকে ফেলে রেখে টহল চালায় এবং ছাত্র-জনতার ওপর গুলি চালায়। কিছুক্ষণ পর এপিসি কারটি সাভারের রানা প্লাজা ও ভ্যাট অফিসের মাঝামাঝি এলাকায় আসে। এরপর এপিসির ভেতর থেকে এক পুলিশ সদস্য দরজা খুলে দেয় এবং আরেকজন ইয়ামিনকে টেনে-হিঁচড়ে রাস্তায় ফেলে দেয়।

ভিডিওতে আরও দেখা যায়, গুলিবিদ্ধ ইয়ামিন তখনও জীবিত ছিলেন। প্রচণ্ড কষ্টে নিশ্বাস নিতে দেখা যায় তাকে। তার পরনে ছিল নেভি ব্লু ট্রাউজার ও খয়েরি রঙের জামা। এপিসি থেকে ফেলে দেওয়ার পর তার দুই হাত দুই দিকে ছড়িয়ে যায় এবং একটি পা এপিসির বাঁ দিকের চাকার সঙ্গে আটকে থাকে। মৃত ভেবে পুলিশের সদস্যরা তার পায়ে আর গুলি না করে রাস্তার এক প্রান্ত থেকে অপর প্রান্তে টেনে রোড ডিভাইডারের পাশে ফেলে দেয়। এরপর আরও দুই পুলিশ সদস্য নেমে এসে তাকে সার্ভিস লেনে ফেলে রেখে চলে যায়।

পুলিশের এই প্রতিবেদনকে ‘চরম পক্ষপাতদুষ্ট’ উল্লেখ করে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় একে অগ্রহণযোগ্য বলে ঘোষণা দিয়েছে। মন্ত্রণালয়ের এক সভায় সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় যে, তদন্ত কর্মকর্তারা শুধু পুলিশ সদস্যদের বক্তব্য নিয়েছেন, অথচ কোনো প্রত্যক্ষদর্শী, সংবাদকর্মী বা সাধারণ মানুষের সাক্ষ্য নেননি। এ কারণে তদন্ত প্রক্রিয়াকে পক্ষপাতদুষ্ট ও অবিশ্বাস্য বলে মনে করা হচ্ছে।

এছাড়া, সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ এক প্রতিবেদনে পুলিশের আচরণকে ‘ভয়ংকর বর্বরতা’ হিসেবে উল্লেখ করেছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, তদন্ত কমিটির তিন পুলিশ সদস্য দায়িত্বে চরম অবহেলা করেছেন এবং অপেশাদারসুলভ আচরণ করেছেন। তাদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য জননিরাপত্তা বিভাগের রাজনৈতিক শাখাকে সুপারিশ করা হয়েছে।

স্থানীয়দের অভিযোগ, পুলিশ নীল এপিসি কার থেকে ইয়ামিনের গুলিবিদ্ধ দেহ রাস্তায় ফেলে আতঙ্ক সৃষ্টি করতে চেয়েছিল। ঘটনাটি ঘটে সাভারের আশুলিয়া এলাকায়। কোনো ময়নাতদন্ত বা আনুষ্ঠানিক মৃত্যুসনদ না দিয়েই হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ইয়ামিনের লাশ হস্তান্তর করে।

ঢাকা ও সাভার রেঞ্জের ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তারা ইয়ামিনের মৃত্যুর ঘটনায় মামলা না করার জন্য পরিবারকে ভয়ভীতি দেখায়। পরে, পরিবার তাকে সাভারের তালবাগে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করতে চাইলে স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা মিজানুর রহমান মিজান বাধা দেন। শেষ পর্যন্ত ব্যাংক টাউন কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়।

তদন্ত প্রতিবেদন অনুযায়ী, পুলিশ দায় মুক্তি পেয়েছে। কিন্তু ভিডিও ফুটেজের ভয়ংকর দৃশ্যগুলো ও প্রত্যক্ষদর্শীদের বর্ণনার সঙ্গে পুলিশের বক্তব্যের কোনো মিল নেই। তাহলে, শহীদ ইয়ামিনকে হত্যা করল কে? পুলিশের তদন্তে যদি সত্য প্রকাশ না পায়, তবে স্বাধীন তদন্ত কমিটির মাধ্যমে পুনরায় এই হত্যাকাণ্ডের বিচার দাবি উঠেছে। নিহত ইয়ামিনের পরিবার এবং আন্দোলনকারীরা ন্যায়বিচারের জন্য লড়াই চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছে।

Header Ad
Header Ad

রংপুর থেকে গ্রেফতার সাবেক সমাজকল্যাণ মন্ত্রী নুরুজ্জামান

ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হামলা ও একাধিক হত্যা মামলায় সাবেক সমাজকল্যাণ মন্ত্রী মোহাম্মদ নুরুজ্জামানকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার (৩০ জানুয়ারি) রাত ৯টায় রংপুর মহানগরীর সেন্ট্রাল রোডের পোস্ট অফিসের গলির এক বাসা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের উপ-পুলিশ কমিশনার (অপরাধ) মোহাম্মদ শিবলী কায়সার।

উল্লেখ্য, ৫ আগস্টের পর থেকে মোহাম্মদ নুরুজ্জামান আত্মগোপনে ছিলেন। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর দীর্ঘদিনের নজরদারির পর অবশেষে তাকে গ্রেফতার করা হলো।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

প্রথম আরব নেতা হিসেবে সিরিয়া সফরে কাতারের আমির
শহীদ ইয়ামিনকে হত্যা করল কে? পুলিশের তদন্তে নতুন বিতর্ক
রংপুর থেকে গ্রেফতার সাবেক সমাজকল্যাণ মন্ত্রী নুরুজ্জামান
কোটা পদ্ধতি পুনরায় পর্যালোচনার নতুন ৩ সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের
আমরা কারও কাছে চাঁদা চাইনি, চাইবোও না: জামায়াত আমির
নওগাঁ বারের নির্বাচনে সব পদে বিএনপি প্যানেলের জয়
আরব আমিরাতে চাঁদ দেখা গেছে, পবিত্র শবে বরাত ১৪ ফেব্রুয়ারি
ডিপসিকের চেয়েও কার্যকর নতুন এআই আনার দাবি আলিবাবার
প্রাথমিক শিক্ষার মান উন্নয়ন ও গুণগত পরিবর্তনই আমাদের মূল লক্ষ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
বাণিজ্য মেলায় সংঘর্ষ, আহত ১৬
শেখ হাসিনাসহ জড়িতদের বিচার দাবিতে আমরণ অনশনে বৈষম্যবিরোধী ছাত্ররা
পদত্যাগের সিদ্ধান্ত নিলে নিজেই জানিয়ে দিবো: তথ্য উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম
সাত কলেজের জন্য হচ্ছে ‘জুলাই ৩৬ বিশ্ববিদ্যালয়’
ভোটারদের আস্থা পুনরুদ্ধারে উদ্যোগ নিতে বলেছে ইইউ: ইসি সচিব
রংপুরের টানা চতুর্থ হার, প্লে-অফের দৌড়ে টিকে রইলো খুলনা
চিরতরে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে ঢাকার মধুমিতা সিনেমা হল
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে 'জয় বাংলা' স্লোগান, আটক ৫
প্রধান উপদেষ্টার উদ্বোধনে শুরু হচ্ছে একুশে বইমেলা
সুইডেনে পবিত্র কোরআন পোড়ানো সেই যুবককে গুলি করে হত্যা
বাংলাদেশ পুলিশে ১৬টি শূন্য পদে নিয়োগ, আবেদন শুরু ২ ফেব্রুয়ারি