শুক্রবার, ৩১ জানুয়ারি ২০২৫ | ১৭ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

টেট কেলেঙ্কারি: মমতার সরকারের বিরুদ্ধে তীব্র হচ্ছে ক্ষোভ

একদিকে ভারতের অঙ্গরাজ্য পশ্চিমবঙ্গের শিক্ষামন্ত্রী, তথা শাসক দল তৃণমূলের মহাসচিব পার্থ চট্টোপাধ্যায় রয়েছেন জেলে। তার বান্ধবীর বাড়ি থেকে কোটি কোটি নগদ টাকা উদ্ধারের ঘটনা সারাবিশ্ব টিভির পর্দায় দেখেছে। এর পরের ধাপে শিক্ষা দপ্তরের প্রায় সব শীর্ষ আধিকারিক, উপদেষ্টারা জেলে ঢুকেছেন। আর অন্যদিকে খোলা রাস্তায় দিনের পর দিন নাগাড়ে বসে চাকরির দাবিতে আন্দোলন করছেন প্রকৃত টেট উত্তীর্ণ চাকরিপ্রার্থীরা।

চাকরিপ্রার্থীদের প্রতি সহানুভূতি দেখানো তো দূরের কথা, উল্টো গত সপ্তাহের শেষ দিকে মধ্যরাতে আন্দোলনকারীদের জবরদস্তি সরিয়ে দিয়েছিল রাজ্য সরকারের পুলিশ। সেই ঘটনায় নতুন করে উত্তাল হয়েছে পশ্চিমবঙ্গ। সরকারের বিরুদ্ধে ক্রমশ তীব্র হচ্ছে জনরোষ। চাকরিপ্রার্থীদের আন্দোলনের প্রতি সমর্থন-সহানুভূতি জানাতে এবার রাস্তায় নেমে পড়েছেন বুদ্ধিজীবীরাও।

টেট চাকরি প্রার্থীদের ধর্নামঞ্চ থেকে পুলিশের টেনে হিঁচড়ে তুলে দেওয়ার ঘটনার পর থেকে সরগরম এপার বাংলা। মমতা সরকারকে নজিরবিহীন আক্রমণ করেছেন পরিচালক কমলেশ্বর মুখার্জি। বিশিষ্ট এই পরিচালক বলেন, এই রাজ্যে চোর পুলিশ হাত মিলিয়ে আন্দোলন ভাঙে।

কমলেশ্বর আরও বলেন, পরপর দু’দিন, নির্লজ্জ পুলিশ চোরেদের ক্ষেত্রে আইনের শাসন জারি করতে অপরাগ। চাকুরিপ্রার্থীরা ও প্রতিবাদকারীদের গণতান্ত্রিক আন্দোলনে অগণতান্ত্রিকভাবে আঘাত করছে। এর থেকে সরকারের স্বৈরাচারী মনোভাব সুস্পষ্ট। স্বৈরাচার ও মিথ্যাচার দুয়ে মিলে এক অরাজক পরিস্থিতি তৈরি করেছে পশ্চিমবঙ্গে। একটা ভয়াবহ সংকটের দিকে রাজ্য এগিয়ে চলেছে।

দুর্গাপূজার সময় কলকাতায় সিপিআইএমের বই বিপনী কেন্দ্র ভাঙার জেরে প্রতিবাদ মিছিল থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল পরিচালক কমলেশ্বরকে। কালী পূজা মিটতে না মিটতেই তিনি ফের তৃ়ণমূল কংগ্রেস সরকারের বিরুদ্ধে সরব হয়েছেন। কোথাও তিনি লিখছেন, পথে রক্ত, দেওয়াল তবু নীল-সাদায় রাঙে/ চোর পুলিশ হাত মিলিয়ে আন্দোলন ভাঙে। আবার কখনো বলছেন, পুলিশ প্রশাসনকে ধিক্কার।

কমলেশ্বরের পাশাপাশি টলিপাড়ায় বাম-ঘনিষ্ঠ অভিনেত্রী শ্রীলেখা মিত্র সরব হয়েছেন। তিনি আবার আরও একধাপ এগিয়ে রাজ্যের মানুষকে লক্ষ্মীর ভাণ্ডার ও কন্যাশ্রীর ভিখিরি বলে কটাক্ষ করেছেন।

টেট পাশ চাকরি প্রার্থীদের ধর্না ভাঙতে পুলিশের জবরদস্তির প্রতিবাদে গত শনিবার কলকাতায় বিশিষ্টজনদের সমাবেশ থেকে মমতা সরকারের বিরুদ্ধে তীব্র স্লোগান ওঠে। সমাবেশ থেকে বিশিষ্ট ভাষাবিদ পবিত্র সরকার বলেন, এই নিষ্ঠুরতা শেষ হওয়া দরকার।

শুক্রবার মাঝরাতে সল্টলেক এপিসি ভবনের সামনে আমরণ গণঅনশন ভেঙে দিয়েছিল পুলিশ। চাকরি প্রার্থীদের জোর করে টেনে হিঁচড়ে তুলে নিয়ে যাওয়া হয়। ১৪৪ ধারা জারি করার নির্দেশ দিতে হয় কলকাতা হাইকোর্টকে। আদালতের নির্দেশ পেতেই তৎপর হয় প্রশাসন। সন্ধ্যে বাড়ার সঙ্গে সঙ্গেই আন্দোলনস্থলে বাড়তে থাকে পুলিশের বহর। এরপর রাত সাড়ে ১২টা নাগাদ শুরু হয় পুলিশের ধরপাকড়। এর প্রতিবাদে আন্দোলনে নামে বাম ছাত্র যুব নেতৃত্ব। তাদের সঙ্গে পুলিশের খণ্ডযুদ্ধ ও ধরপাকড়ে রাজনৈতিক মহল সরগরম।

টেট চাকরি প্রার্থীদের উপর হামলার বিরুদ্ধে মিছিলে শামিল হয়েছিলেন বিশিষ্টজনরা। ছিলেন পবিত্র সরকার, পরিচালক অনীক দত্ত, অভিনেতা রাহুল সরকার, বাদশা মৈত্র, শ্রীলেখা মিত্র, কবি মন্দাক্রান্তা সেনসহ অন্যান্যরা।

পবিত্র সরকার বলেন, অন্যায় করে চাকরি প্রার্থীদের বঞ্চিত করা হয়েছে। কোটি কোটি টাকা নিয়ে অযোগ্যদের চাকরি দেওয়া হয়েছে। সারাদেশ সেটা দেখেছে। চাকরি প্রার্থীরা শান্তিভঙ্গ করেনি। তার মধ্যে অন্ধকারে পুলিশ কাপুরুষের মতো তুলে নিয়ে গেছে। এই নিষ্ঠুরতা শেষ হওয়া দরকার।

অভিনেত্রী শ্রীলেখা বলেন, প্রশাসন যদি না কথা শোনে, পুলিশ যদি না কথা শোনে তাহলে চাকরি চলে যাবে। আগামী দিনে যাতে এই মন্ত্রিসভা যাতে না থাকে সেটাই আমরা চাইব। আগামী দিনে যাতে হকের লড়াই না করতে হয়, সেকারণেই আজ সরব হয়েছি আমরা।

মিছিলে ছিলেন— বামফ্রন্ট চেয়ারম্যান প্রবীণ বাম রাজনীতিবিদ বিমান বসু, সাবেক বিরোধী দলনেতা কংগ্রেসের আবদুল মান্নান প্রমুখ।

কংগ্রেস নেতা মান্নান বলেন, প্রশাসন যদি পাগল হয়, মানসিক ভারসাম্যহীন হয়, সেখানে আমরা কী আন্দোলন করব? এখন প্রশাসনকে যতদিন না তাড়ানো যায়, যতদিন না মানুষকে বাঁচানো যায়, ততদিন আন্দোলন করতে হবে। মুখ্যমন্ত্রী যেভাবে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন কথা বলেন, তা মানসিক ভারসাম্যহীন ছাড়া হয় না।

চাকরি প্রার্থীদের উপর পুলিশের জবরদস্তির ঘটনায় প্রতিবাদ জানিয়ে একটি ডেপুটেশনে সই করেছেন ড. বিনায়ক সেন, অপর্ণা সেন, কুণাল সরকার, বিভাস চক্রবর্তী, সুমন মুখোপাধ্যায়, অনির্বাণ ভট্টাচার্য, কৌশিক সেন, ঋদ্ধি সেন, বিপ্লব বন্দ্যোপাধ্যায়, রেশমী সেন, বোলান গঙ্গোপাধ্যায় ও সুজন মুখোপাধ্যায়রা।

আরএ/

Header Ad
Header Ad

সাবেক সমাজকল্যাণ মন্ত্রী নুরুজ্জামান ৫ দিনের রিমান্ডে

সাবেক সমাজকল্যাণ মন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদ। ছবি: সংগৃহীত

রংপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে নিহত মাহমুদুল হাসান মুন্না হত্যা মামলায় সাবেক সমাজকল্যাণ মন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদকে ৫ দিনের রিমান্ড দিয়েছেন আদালত।

শুক্রবার (৩১ জানুয়ারি) সকালে তাকে আদালতে হাজির করা হয়। পরে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই মোস্তাফিজার রহমান তার ১৫ দিনের রিমান্ড আবেদন করেন। শুনানি শেষে রংপুর মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত-৩ এর বিচারক দেবী রানী রায় আসামির পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

এ বিষয়ে রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের উপ-পুলিশ কমিশনার (অপরাধ) মোহাম্মদ শিবলী কায়সার গণমাধ্যমকে বলেন, গোপন সংবাদ ও তথ্যপ্রযুক্তির মাধ্যমে সাবেক সমাজকল্যাণমন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তার নামে একাধিক হত্যা মামলা রয়েছে। আজ শুক্রবার রিমান্ড আবেদনের জন্য তাকে আদালতে তোলা হয়।

এর আগে, বৃহস্পতিবার (৩০ জানুয়ারি) রাত ৯টার দিকে রংপুর নগরীর সেন্ট্রাল রোডের পোস্ট অফিস-সংলগ্ন একটি বাসা থেকে সাবেক মন্ত্রী নুরুজ্জামানকে গ্রেপ্তার করা হয়।

উল্লেখ্য, সাবেক সমাজকল্যাণমন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদ লালমনিরহাট-২ (কালিগঞ্জ-আদিতমারী) আসনের সংসদ সদস্য ছিলেন। তিনি ২০১৫ সালে সমাজকল্যাণ প্রতিমন্ত্রী ও ২০১৯ সালে সমাজকল্যাণমন্ত্রীর দায়িত্ব পান। সবশেষ দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও তিনি সংসদ সদস্য হন।

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মুখে গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর থেকে নুরুজ্জামান আত্মগোপনে ছিলেন।

Header Ad
Header Ad

বিশ্ববিদ্যালয়ের দাবিতে আজও অনশনে তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীরা

বিশ্ববিদ্যালয়ের দাবিতে আজও অনশনে তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীরা। ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর সরকারি তিতুমীর কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয় করে প্রজ্ঞাপণ জারির দাবিতে শুক্রবার (৩১ জানুয়ারি) টানা তৃতীয় দিনের মতো আমরণ অনশনে বসেছেন কলেজটির একদল শিক্ষার্থী। অবশ্য এরই মধ্যে তারা কলেজের সামনের সড়কের অবরোধ তুলে নিয়েছেন। এতে করে মহাখালী থেকে গুলশান লিংক রোডের যান চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে।

তবে কলেজের মূল ফটকের সামনে অবস্থান করছেন তারা। আজকের জুমার নামাজ সেখানেই আদায় করার ঘোষণা দিয়েছেন তারা। শুক্রবার (৩১ জানুয়ারি) কলেজটির শিক্ষার্থীদের সংগঠন তিতুমীর ঐক্যের পক্ষ থেকে এমন তথ্য জানানো হয়েছে।

সংশ্লিষ্টরা বলেন, আমাদের অনশন কর্মসূচি শুরুর ২৪ ঘণ্টা পর শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে একজন প্রতিনিধি এসেছিলেন। তিনি আশ্বাস দিয়েছেন। কিন্তু কারো মুখের কথা আমরা বিশ্বাস করতে চাইনা। যতক্ষণ পর্যন্ত তিতুমীর কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বীকৃতি দেওয়া না হবে, ততক্ষণ পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাব। রাতে সড়ক অবরোধ ছাড়লেও ফের অবরোধ করা হবে। রাতে রাজধানীতে কাঁচামালবাহী বিভিন্ন সবজির গাড়ি প্রবেশ করে। তাই তারা সড়ক ছেড়ে দিয়েছিলাম। যেন জনদুর্ভোগ সৃষ্টি না হয়।

তারা বলেন, অনশনরত অবস্থায় অসুস্থ হয়ে তিতুমীর কলেজের ৭ জন শিক্ষার্থী সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছেন। এছাড়া বাংলা বিভাগের ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী রানা আহমেদ ও গণিত বিভাগের শিক্ষার্থী আমিনুল ইসলাম চিকিৎসাধীন রয়েছেন।

তিতুমীর ঐক্যের দপ্তর সম্পাদক আমিনুল ইসলাম বলেন, গত বুধবার (২৯ জানুয়ারি) বিকেলে থেকে অনশন শুরু হয়েছে। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত এই অনশন চলবে। আমরা ৭ দফা দাবি জানিয়েছি। সেগুলো হচ্ছে —

১. তিতুমীর বিশ্ববিদ্যালয় রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় অ্যাকাডেমিক ক্যালেন্ডার প্রকাশ করতে হবে।

২. তিতুমীর বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন গঠন করে ২০২৪-২০২৫ সেশনের ভর্তি কার্যক্রম পরিচালনা করতে হবে।

৩. শতভাগ শিক্ষার্থীর আবাসন ব্যবস্থা নিশ্চিতকরণ নতুবা অনতিবিলম্বে শতভাগ শিক্ষার্থীর আবাসিক খরচ বহন করতে হবে।

৪. ২০২৪-২০২৫ শিক্ষাবর্ষ থেকে আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন ন্যূনতম দুইটি বিষয় ‘আইন’ এবং ‘জার্নালিজম’ বিষয় সংযোজন করতে হবে।

৫. অ্যাকাডেমিক কার্যক্রম পরিচালনার জন্য যোগ্যতাসম্পন্ন পিএইচডিধারী শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে।

৬. শিক্ষার গুণগতমান শতভাগ বৃদ্ধির লক্ষ্যে আসন সংখ্যা সীমিত করতে হবে।

৭. আন্তর্জাতিক মানের গবেষণাগার বিনির্মাণের লক্ষ্যে জমি ও আর্থিক বরাদ্দ নিশ্চিতকরণ করতে হবে।

এর আগে, গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব নুরুজ্জামান অনশনরত শিক্ষার্থীদের সঙ্গে দেখা করতে আসেন। তিনি তাদের অনশন কর্মসূচি প্রত্যাহারের অনুরোধ জানান। তবে শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয় ঘোষণা না দেওয়া পর্যন্ত অনশন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেন।

Header Ad
Header Ad

টাঙ্গাইলে নিজ বাড়ির পাশে পড়ে ছিল যুবকের গলাকাটা মরদেহ

ছবি: সংগৃহীত

টাঙ্গাইলের সদরে ফুলচান (২০) নামে এক রডমিস্ত্রীকে গলাকেটে করে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। বৃহস্পতিবার (৩০ জানুয়ারি) রাত ৮ টার দিকে সদর উপজেলার দাইন্যা ইউনিয়নের বসাকপাড়া রোড ছোট বিন্নাফৈর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

নিহত ফুলচান ওই এলাকার স্বন্দেশ মিয়ার ছেলে। দাইন্যা ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান লাভলু মিয়া লাবু এ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

সাবেক চেয়ারম্যান লাভলু মিয়া লাবু জানান, রাত ৮টার দিকে স্থানীয় তার বাড়ির পাশে লোকজন রাস্তার উপর ফুলচানের গলাকাটা মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে পুলিশকে খবর দেন। পরে খবর পেয়ে পুলিশ মরদেহটি উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়।

তিনি আরও জানান, তার ধারণা রাত সাড়ে ৭টা থেকে ৮ টার মধ্যে দুর্বৃত্তরা তাকে জবাই করে মরদেহটি ফেলে রেখে ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায়। জড়িতদের দ্রুত গ্রেফতার করে আইনের আওতায় আনার দাবি জানিয়েছেন তিনি।

এ ব্যাপারে টাঙ্গাইল সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) তানবীর আহমেদ জানান, স্থানীয়দের মাধ্যমে সংবাদ পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার ময়নাতদন্তের জন্য টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। যারাই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত থাকুক না কেন তাদের চিহিৃত করে দ্রুত আইনের আওতায় আনা হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

সাবেক সমাজকল্যাণ মন্ত্রী নুরুজ্জামান ৫ দিনের রিমান্ডে
বিশ্ববিদ্যালয়ের দাবিতে আজও অনশনে তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীরা
টাঙ্গাইলে নিজ বাড়ির পাশে পড়ে ছিল যুবকের গলাকাটা মরদেহ
গাজায় ধ্বংসস্তূপ থেকে আরও ৪২ ফিলিস্তিনির লাশ উদ্ধার
ছাত্রদল নেতার সমন্বয়ক পরিচয়ে প্রকল্প গ্রহণ, বাস্তবায়নে অনিয়মের চাঞ্চল্যকর অভিযোগ
ছাত্রদের চাপে সাবেক মন্ত্রী নুরুজ্জামানের হাতে হাতকড়া, ডিম নিক্ষেপ
ওভাল ক্রিকেট টিমের ৪৯ শতাংশ শেয়ার কিনল আম্বানি পরিবার
সামরিক প্রধান মোহাম্মদ দেইফের মৃত্যু নিশ্চিত করল হামাস
প্রথম আরব নেতা হিসেবে সিরিয়া সফরে কাতারের আমির
শহীদ ইয়ামিনকে হত্যা করল কে? পুলিশের তদন্তে নতুন বিতর্ক
রংপুর থেকে গ্রেফতার সাবেক সমাজকল্যাণ মন্ত্রী নুরুজ্জামান
কোটা পদ্ধতি পুনরায় পর্যালোচনার নতুন ৩ সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের
আমরা কারও কাছে চাঁদা চাইনি, চাইবোও না: জামায়াত আমির
নওগাঁ বারের নির্বাচনে সব পদে বিএনপি প্যানেলের জয়
আরব আমিরাতে চাঁদ দেখা গেছে, পবিত্র শবে বরাত ১৪ ফেব্রুয়ারি
ডিপসিকের চেয়েও কার্যকর নতুন এআই আনার দাবি আলিবাবার
প্রাথমিক শিক্ষার মান উন্নয়ন ও গুণগত পরিবর্তনই আমাদের মূল লক্ষ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
বাণিজ্য মেলায় সংঘর্ষ, আহত ১৬
শেখ হাসিনাসহ জড়িতদের বিচার দাবিতে আমরণ অনশনে বৈষম্যবিরোধী ছাত্ররা
পদত্যাগের সিদ্ধান্ত নিলে নিজেই জানিয়ে দিবো: তথ্য উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম