সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১০ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

সৌরভকে নিয়ে তৃণমূল-বিজেপির টানাটানি চলছেই

বহুদিন পরে ভারতের অঙ্গরাজ্য পশ্চিমবঙ্গ একজন আইকন পেয়েছিল। সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়। কালে কালে সেই সৌরভ সীমান্তের বেড়া পার করে গোটা বাঙালি জাতির আইকন হয়ে উঠতে পেরেছিলেন।

সৌরভের খেলার সময় শেষ। যেভাবে বিসিসিআইয়ের (বোর্ড অব ক্রিকেট কন্ট্রোল অব ইন্ডিয়া) শীর্ষ পদ থেকে তাকে সরে যেতে হয়েছে, তাতে তার প্রশাসক হিসাবেও ভবিষ্যৎ খুব একটা ঝলমলে বলে মনে হচ্ছে না। কিন্তু সৌরভকে যেনতেন প্রকারে আইকন বানিয়ে রাখতেই হবে, অন্তত এপার বাংলার রাজনীতিতে। নাহলে প্রয়োজনের সময় কার ঘাড়ে বন্দুক রেখে ফায়ার করা যাবে? তাই ক্রীড়াজগতে এই মুহূর্তে প্রায় অপ্রাসঙ্গিক হয়ে ওঠা সৌরভকে নিয়ে রাজনৈতিক দড়ি টানাটানি চলছেই।

একদিকে পশ্চিমবঙ্গের শাসক দল তৃণমূল, অন্যদিকে প্রধান বিরোধী দল বিজেপি। তৃণমূল দাবি করে থাকে সৌরভ কলকাতার বাসিন্দা, তাই ঘরের লোক। আর অন্যদিকে সৌরভ তার বিসিসিআইয়ের পদ হাসিল করতে পেরেছিলেন বিজেপির শীর্ষ নেতা অমিত শাহের বদান্যতায়। ফলে বিজেপিরও দাবি আছে তার ওপর।

বিসিসিআই সভাপতির পদ থেকে সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়কে সরিয়ে দেওয়ার পর থেকেই, সেই প্রসঙ্গে বারবার সুর চড়িয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সৌরভকে অন্যায়ভাবে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে বলেও অভিযোগ তুলেছেন তৃণমূল সুপ্রিমো। সৌরভকে সরিয়ে দেওয়ার পর অমিত শাহের পুত্র জয় শাহকে রাখা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন তিনি। সৌরভ ইস্যুতে এইবার মমতাকে নিশানা করলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বিজেপির নিশীথ প্রামাণিক। বাংলার ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর শাহরুখ কেন? মুখ্যমন্ত্রীকে এ প্রশ্ন করেছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী।

তিনি বলেন, সৌরভ আমাদের গর্ব। প্রত্যেকটি কাজের উপযুক্ত সময়সীমা রয়েছে। সময়কাল রয়েছে। আর সুযোগ প্রত্যেককেই দেওয়া হবে। সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় যদি আরও ভালো কোনো জায়গায় যান, আমরাই সবচেয়ে বেশি খুশি হব। একই সঙ্গে মুখ্যমন্ত্রীর উদ্দেশে কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর বক্তব্য, সত্যি কথা বলতে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তো কথা বলার জন্য কথা বলেন। সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ের জন্য মনে যদি বিন্দুমাত্র আবেগ থেকে থাকত, তাহলে শাহরুখ খানকে বাংলার ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর না করে সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়কে করতেন। কিন্তু তা তিনি এতদিনেও করেননি।

প্রসঙ্গত, গত সপ্তাহে উত্তরবঙ্গ সফরের যাওয়ার আগে সৌরভকে আইসিসি পদের জন্য পাঠানোর দাবি করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। উত্তরবঙ্গ থেকে ফিরেও ফের আবার সরব হন সৌরভের বিষয়ে।

তিনি বলেন, ‘তোমরা দেখেছ আমি ওকে নিয়ে প্রশ্নও করেছি। ও ভেরি মাচ এনটাইটেলড ছিল। তিনবার ডিরেক্টর ছিল। ওকে পাঠালে দেশের গৌরব বাড়ত।’ মুখ্যমন্ত্রীর প্রশ্ন, জগমোহন ডালমিয়াও তো হয়েছিল। শরদ পাওয়ারও তো হয়েছিল। তাহলে কোন এক অজ্ঞাত কারণে আজকে সৌরভের মতো ছেলেকে বঞ্চিত করা হয়েছে? অন্য কারোর জন্য রিজার্ভ করে পজিশন রেখে দেওয়া হয়েছে, বলেও অভিযোগ মমতার।

মুখ্যমন্ত্রীর প্রশ্ন, কোন অজানা কারণে? নিজস্ব স্বার্থপরতার কারণে দেশের সত্যিকারের যারা ক্রীড়াপ্রেমী মানুষ, তাদেরকে বঞ্চিত করে, একাজ করতে পারে? তিনি আরও দাবি করেন, আজ শচিন টেন্ডুলকার এই জায়গায় থাকলে আমি তাকেও সমর্থন করতাম। আজাহার থাকলে আজাহারকেও সমর্থন করতাম। আমরা ক্রিকেটকে সর্বদা ইন্ডিয়া হিসাবে দেখি। আজ সৌরভ ভদ্র ছেলে বলে কিছু বলেনি। মুখ বুজে ওর যে ব্যাথা হয়েছে, সেই ব্যাথা বুঝতে দেয়নি। মুখ্যমন্ত্রীসহ ঘাসফুল শিবির এই বিষয়টিকে সহজভাবে নিচ্ছে না, বলেও জানানো হয়েছে।

তিনি আরও দাবি করেছেন, লজ্জাহীন রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র এটা। কোনো একজন ব্যক্তিকে প্রাধান্য দেওয়া হচ্ছে।

মুখ্যমন্ত্রীর এই বক্তব্য ঘিরে স্বাভাবিকভাবেই রাজনৈতিক মহলের শোরগোল পড়ে যায়। সৌরভ গাঙ্গুলীর প্রসঙ্গে যখন মুখ্যমন্ত্রী বারবার কেন্দ্রকে প্রশ্ন করছেন, ঠিক এই সময় ভারতীয় দলের সাবেক ক্রিকেটার অশোক দিন্ডার প্রশ্ন— ২০১১ সালে যখন সমস্ত বাঙালিদের কেকেআর থেকে বাদ দেওয়া হয়েছিল, তখন মুখ্যমন্ত্রী কোথায় ছিলেন?

অশোক দিন্ডা মুখ্যমন্ত্রীর উদ্দেশে বলেছেন, এই মুহূর্তে সমস্ত ক্রীড়া জগতের মাথায় রয়েছেন মুখ্যমন্ত্রীর পরিবারের সদস্যরা। তাই, উনি এ বিষয় নিয়ে মুখ না খোলাই ভালো।

আরএ/

Header Ad
Header Ad

চট্টগ্রাম কলেজে ছাত্রদলের ওপর ছাত্রশিবিরের হামলা

ছবি: সংগৃহীত

চট্টগ্রাম কলেজ প্রাঙ্গণে ছাত্রদল নেতাকর্মীদের ওপর হামলার অভিযোগ উঠেছে ছাত্রশিবিরের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে। রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে শেরেবাংলা হলের সামনে এ হামলার ঘটনা ঘটে। এতে ছাত্রদলের অন্তত চারজন নেতাকর্মী আহত হয়েছেন। তবে ছাত্রশিবির এ হামলার অভিযোগ অস্বীকার করেছে।

আহতদের মধ্যে রয়েছেন ওমর ফারুক সাগর, রেদোয়ান ইসলাম, জাহিদুল ইসলাম, মোহাম্মদ কাইফ ও মোরশেদুল ইসলাম। তারা বর্তমানে চট্টগ্রামের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।

এ ঘটনায় চট্টগ্রাম কলেজ ছাত্রদলের সদস্য সচিব ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক ওমর ফারুক সাগর বলেন, “চট্টগ্রাম কলেজে আজ ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ছিল। আমন্ত্রণ পেয়ে আমরা সেখানে যাই। কিন্তু শেরেবাংলা হলের সামনে পৌঁছানোর পর ছাত্রশিবিরের নেতাকর্মীরা আচমকা আমাদের ওপর হামলা চালায়। তারা আমাকে উদ্দেশ্য করে বলে, ‘ছাত্রদল নেতা ফারুক চট্টগ্রাম কলেজে থাকতে পারবে না।’ এরপর আমাদের নেতাকর্মীদের ওপর অতর্কিত হামলা চালানো হয়।”

তিনি আরও বলেন, "হামলাকারীরা শিবির নেতা শামীম আব্দুল্লাহর নেতৃত্বে ৩০-৩৫ জন কর্মী নিয়ে হামলায় অংশ নেয়। তারা আমাদের মারধর করে এবং কলেজে ছাত্রদলের উপস্থিতি নিষিদ্ধ করার হুমকি দেয়। বিষয়টি আমরা চকবাজার থানার ওসি ও বিএনপির সিনিয়র নেতাদের জানিয়েছি। তারা যে নির্দেশনা দেবেন, আমরা সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেব।”

তবে হামলার অভিযোগ অস্বীকার করেছেন চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রশিবিরের সভাপতি তানভীর হোসেন জুয়েল। তিনি বলেন, “আপনারা জানেন, চট্টগ্রাম কলেজে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ। তাই আমরা কোনো গ্যাদারিং করিনি এবং কলেজের বাইরে সংগঠনের কার্যক্রম চালাচ্ছি।

তিনি আরও বলেন, “সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আমরা দেখেছি, ছাত্রদল বহিরাগতদের নিয়ে কলেজে ফরম বিতরণ করছিল। তাদের কোনো কলেজ ড্রেস বা আইডি কার্ড ছিল না। তখন কিছু সাধারণ শিক্ষার্থী তাদের বাধা দেয় এবং জানায় যে এখানে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ। তখনই উভয়পক্ষের মধ্যে ধাক্কাধাক্কি ও হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। কিন্তু এটি রাজনৈতিক হামলা নয়। যদি ছাত্রশিবির হামলা করত, তাহলে তাদের নাম ও পদ-পদবি প্রকাশ করা হোক।”

এ বিষয়ে চট্টগ্রাম কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক মোজাহেদুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, "ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা আমার কাছে বিচার দিয়েছে যে, তারা লিফলেট বিতরণ করার সময় কিছু ছেলে এসে তাদের টানাহেঁচড়া করেছে। যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছে, আমি তাদের ডেকে জিজ্ঞাসা করেছি। তারা জানিয়েছে, বার্ষিক ক্রীড়ার সময় ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা এসে জটলা করছিল এবং তারা বহিরাগত। এরপর আমি উভয়পক্ষকে কিছুক্ষণ কাউন্সেলিং করেছি।”

এই ঘটনায় কলেজ ক্যাম্পাসে উত্তেজনা বিরাজ করছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সতর্ক অবস্থানে রয়েছে, যাতে পরবর্তী কোনো অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি সৃষ্টি না হয়।

Header Ad
Header Ad

সেমিফাইনালের পথে ভারত, কোহলির সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানের হার

বিরাট কোহলি। ছবি: সংগৃহীত

দুবাই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির হাই-ভোল্টেজ ম্যাচে পাকিস্তানের বিপক্ষে আধিপত্য বিস্তার করে জয় পেয়েছে ভারত। বিরাট কোহলির দুর্দান্ত সেঞ্চুরিতে ২৪২ রানের লক্ষ্য সহজেই পার করেছে রোহিত শর্মার দল।

টসে হেরে প্রথমে ব্যাট করতে নামে পাকিস্তান। ভারতীয় বোলারদের দাপটে ব্যাটিংয়ে সুবিধা করতে পারেনি বাবর আজমের দল। সৌদ শাকিলের ৬২, মোহাম্মদ রিজওয়ানের ৪২ এবং খুশদিল শাহের ৩৮ রানের ইনিংসে ভর করে পাকিস্তান ২৪১ রান সংগ্রহ করে। ভারতের পক্ষে কুলদীপ যাদব, হার্দিক পান্ডিয়া ও মোহাম্মদ শামির বোলিং ছিল প্রশংসনীয়।

২৪২ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে ভারতীয় ওপেনার রোহিত শর্মা ও শুবমান গিল ভালো শুরু করেন। উদ্বোধনী জুটিতে স্কোরবোর্ডে ৩১ রান যোগ করেন তারা। তবে পঞ্চম ওভারে শাহিন আফ্রিদির দুর্দান্ত এক ডেলিভারিতে বোল্ড হয়ে ফিরে যান রোহিত শর্মা। এরপর ক্রিজে আসেন বিরাট কোহলি এবং শুবমান গিলের সঙ্গে ৬৯ রানের জুটি গড়েন। ৫২ বলে ৪৬ রান করে গিল আউট হলে কোহলির সঙ্গী হন শ্রেয়াস আইয়ার।

কোহলি ও আইয়ারের ১১৪ রানের জুটি ভারতের জয়ের ভিত গড়ে দেয়। দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে ফিফটি তুলে নেন আইয়ার। তবে ৫৬ রানে খুশদিল শাহের বলে ক্যাচ দিয়ে আউট হয়ে যান তিনি। অন্যদিকে কোহলি ছিলেন অবিচল। ৪২.৩ ওভারে চার মেরে দলের জয় নিশ্চিত করার পাশাপাশি নিজের সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন ভারতীয় এই ব্যাটসম্যান। তিনি ১১১ বলে ১০০ রানে অপরাজিত থাকেন।

এর আগে পাকিস্তানের ব্যাটিং ইনিংসে বাবর আজম ও ইমাম-উল-হক ধীরে শুরু করলেও বড় ইনিংস গড়তে পারেননি। বাবর ২৬ বলে ২৩ রান করে হার্দিক পান্ডিয়ার বলে ক্যাচ দিয়ে আউট হন। অন্যদিকে রান আউট হয়ে ২৬ বলে মাত্র ১০ রান করে ফেরেন ইমাম। এরপর রিজওয়ান ও শাকিল ১০৪ রানের পার্টনারশিপ গড়ে দলকে শক্ত অবস্থানে নেওয়ার চেষ্টা করেন। কিন্তু অক্ষর প্যাটেলের বলে বোল্ড হয়ে ৭৭ বলে ৪৬ রান করে সাজঘরে ফেরেন রিজওয়ান।

রিজওয়ান ফিরে গেলে পাকিস্তানের ব্যাটিং লাইনআপ ভেঙে পড়ে। ৬২ রান করে শাকিলও বিদায় নেন। এরপর শেষ দিকে খুশদিল শাহ ৩৯ বলে ৩৮ রানের ইনিংস খেলে দলের সংগ্রহ ২৪১ রানে নিয়ে যান। ভারতের বোলারদের মধ্যে কুলদীপ, শামি ও হার্দিক পান্ডিয়া গুরুত্বপূর্ণ উইকেট তুলে নেন।

বিরাট কোহলির অসাধারণ ব্যাটিং ও দলের দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের সুবাদে ৬ উইকেটের জয় তুলে নিয়ে সেমিফাইনালের পথে অনেকটাই এগিয়ে গেল ভারত।

Header Ad
Header Ad

নাহিদের পদত্যাগ নিয়ে যা জানা গেল

অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম। ছবি: সংগৃহীত

অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম জানিয়েছেন, তিনি এখনও পদত্যাগ করেননি। রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) রাতে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

এর আগে, সন্ধ্যায় তার পদত্যাগের গুঞ্জন ছড়িয়ে পড়লে গণমাধ্যমকে তিনি বলেন, "আমি পদত্যাগ করিনি। যে খবর ছড়িয়েছে, সেটা গুজব।"

এর আগে, গত মঙ্গলবার নাহিদ ইসলাম জানিয়েছিলেন, উপদেষ্টার পদ থেকে পদত্যাগ এবং নতুন রাজনৈতিক দলে যোগদানের বিষয়ে তিনি সপ্তাহের শেষ দিকে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন।

অন্তর্বর্তী সরকারের একটি সূত্র জানিয়েছে, উপদেষ্টা পরিষদের সাপ্তাহিক সভায় নাহিদ ইসলাম পদত্যাগ করতে পারেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

চট্টগ্রাম কলেজে ছাত্রদলের ওপর ছাত্রশিবিরের হামলা
সেমিফাইনালের পথে ভারত, কোহলির সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানের হার
নাহিদের পদত্যাগ নিয়ে যা জানা গেল
দুর্ঘটনায় আহত ছেলেকে হাসপাতালে দেখতে যাওয়ার পথে সড়কে প্রাণ গেল মায়ের
অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা দ্রুত মৃত্যু ডেকে আনে!
জীবন থাকতে কোনো স্থানীয় নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না: ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক
২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ ঘোষণা, সরকারি ছুটি নিয়ে যা জানা গেল!
ঢাবির মধুর ক্যান্টিনে ছাত্রশিবিরের সংবাদ সম্মেলন, ছাত্রদলের নিন্দা
ভারতে ৫ বছর ধরে নিকটজনদের কাছে ধর্ষণের শিকার কিশোরী
ইলন মাস্ককে বাংলাদেশ সফর ও স্টারলিংক চালুর আমন্ত্রণ প্রধান উপদেষ্টার
পাঁচ দফা দাবিতে মেডিকেল শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ, একাডেমিক শাটডাউন ও লংমার্চের ঘোষণা
নির্বাচন নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের দুটি সময়সীমা নির্ধারণ: সিইসি
নিজ বাড়িতে গুলিবিদ্ধ অভিনেতা আজাদ, আহত মা ও স্ত্রী
আহতদের চিকিৎসা বন্ধে ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’ শেখ হাসিনার নির্দেশ ছিলো
এস আলম পরিবারের ৮,১৩৩ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধের নির্দেশ
প্রথমবার বাংলাদেশ-পাকিস্তান সরাসরি বাণিজ্য চালু
৪ ডিআইজিকে বাধ্যতামূলক অবসর, জানা গেল নাম
পুলিশ প্রজাতন্ত্রের স্বাধীন কর্মচারী, কোনো দলের নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ধর্ষণের প্রতিবাদে আসাদ গেটে ছাত্র-জনতার সড়ক অবরোধ
স্ত্রীর সামনে বিএনপি নেতাকে পিটিয়ে হত্যা, গ্রেপ্তার ২