বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

কোত্থেকে কোথায় অর্পিতা

মধ্যবিত্ত বাড়ির মেয়ের দু’ চোখ ভরা উচ্চাকাঙ্ক্ষা৷ সেই উচ্চাকাঙক্ষাই অতীতের সাদামাটা অর্পিতাকে করে তুলেছিল পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের ঘনিষ্ঠ। বেলঘরিয়ার সাধারণ সেই মেয়ের নাম আজ রাজ্যে শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতির অন্যতম ভরকেন্দ্র । তাকে ঘিরে থাকা বিনোদন দুনিয়ার রোশনাই ম্লান হয়ে গিয়েছে দুর্নীতির কালো ছায়ায়।

বেলঘরিয়ার অর্পিতা মডেলিং দুনিয়ায় আসা যাওয়া করতে শুরু করেন ২০০৪-০৫ সাল নাগাদ। পরিচিতি বাড়তে থাকে বিনোদন দুনিয়ার লোকজনের সঙ্গে। ক্রমে আসতে শুরু করে ছবিতে অভিনয়ের টুকটাক সুযোগ। বাংলার পাশাপাশি সেখানে ছিল ওড়িয়া ছবিও। কিন্তু অর্পিতার মন এতে ভরত না। তাঁর ঘনিষ্ঠ বৃত্তের কথায়, অর্পিতা চাইতেন বড় বাজেটের ছবির নায়িকা হয়ে উঠতে। অর্পিতার অপেক্ষার অবসান হতে সময় লাগেনি। প্রযোজক গৌতম সাহার ছবি ‘হৃদয়ে লেখো নাম’-এ তিনি অভিনয়ের সুযোগ পেলেন। এ ছবিতে অভিনয় করেছিলেন মনিকা বেদিও।

 

সিনেমার নায়িকা হওয়ার স্বপ্ন দেখা অর্পিতাকে ভোলেননি গৌতম। তিনি বলেছেন ‘‘অর্পিতা ছিলেন খুব সাহসী ও উচ্চাকাঙ্ক্ষী।’’ তিনি যে নায়িকা হতে এসেছেন, এ কথা জানাতে দ্বিধা ছিল না অর্পিতার৷ তবে সৌন্দর্য থাকলেও অর্পিতার অভিনয়ে খামতি ছিল, মত গৌতমের। তবে তাও তিনি অভিনয়ের সুযোগ দিয়েছিলেন৷ বললেন, ‘‘আমরা ওকে অভিনয়ের সুযোগ দিয়েছিলাম। ছবি মুক্তি পেয়েছিল ২০১১ সালে। এই ছবি ওকে তারকার পরিচিতি দেয়। তবে ২০১২ থেকে অর্পিতার মধ্যে একটা পরিবর্তন খেয়াল করেছিলাম আমরা। এই সময় থেকেই অর্পিতা প্রায়ই বড় বড় পার্টিতে যেতে শুরু করে।’’

 

একবার পরিচিত পেয়ে যেতেই অর্পিতা আর যোগাযোগ রাখেননি। আক্ষেপ গৌতমের। তবে অতীতেও ছিল চাপা অসন্তোষ। অর্পিতা মানতে পারেননি তাঁর প্রথম ছবি পরিচিত হবে ‘মনিকা বেদির কামব্যাক মুভি’ বলে। ক্ষুব্ধ অর্পিতা ছিলেন না ছবির প্রেমিয়ারেও। জানালেন গৌতম।

‘‘আমরা অবাক হয়ে গিয়েছিলাম। যে মুহূর্তে অর্পিতা বুঝল যে ওঁকে অনেকে চিনতে পারছেন, ও যোগাযোগ রাখা বন্ধ করে দিল। কিছু দিন পরে আমি ওকে পার্থদা’র সঙ্গে দেখি। ওর বাড়ি থেকে যা যা পাওয়া গিয়েছে, সে সব দেখে আমরা স্তম্ভিত। অর্পিতা ছিল সাধারণ উচ্চাশী একটা মেয়ে মাত্র৷’’ বলছেন অর্পিতার প্রথম ছবির প্রযোজক।

জানা যাচ্ছে, কেরিয়ারের প্রথম দিকে যাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ ছিল, তাঁদের সঙ্গে ২০১৩ থেকে যোগাযোগ ছিন্ন করেন অর্পিতা। তত দিনে তিনি পার্থ-ঘনিষ্ঠ বলে পরিচিত হয়ে গিয়েছেন।

পরিচালক সঙ্ঘমিত্রা চৌধুরী এখন বিজেপিতে। তাঁর চোখে এখনও ভাসছে অর্পিতার সাধারণ ভাবমূর্তি। বললেন ‘‘আমার তিনটি ছবিতে অভিনয় করেছেন অর্পিতা। সে সময় ও খুব সাধারণ ছিল। একটা গাড়ি পর্যন্ত ছিল না। পরে একটা সেকেন্ড হ্যান্ড গাড়ি কেনে। শ্যুটিং সেটে আমরা খুব মজা করতাম। ২০১৩-র পরে আমি বিজেপি-তে যোগ দিই। ও আমার সঙ্গে যোগাযোগ রাখা বন্ধ করে দেয়। পরে আমি ওকে নাকতলা উদয়ন সঙ্ঘের পুজোর হোর্ডিংয়ে দেখি। ওর এই উত্থানে আমি খুশিই হয়েছিলাম। কিন্তু গত ১ সপ্তাহ ধরে যা দেখছি, তাতে আমি শিহরিত। এই ঘটনায় এটাই প্রমাণ হয় যে একজন দায়িত্বপূর্ণ মন্ত্রী কীভাবে ওকে ব্যবহার করেছেন এবং ও নিজেও নিজেকে ব্যবহৃত হতে দিয়েছে।’’

অর্পিতাকে খুব কাছ থেকে দেখা ইন্ডাস্ট্রির লোকজন বলছেন অর্পিতা চটজলদি বিখ্যাত হয়ে যশ, প্রতিপত্তি ও অর্থ চেয়েছিলেন। সেই ছাপই ধরা পড়েছিল ওঁর ঘন ঘন রাজনৈতিক বৃত্ত ও বড় পার্টিতে যাওয়ার প্রবণতায়। একসময় সেকেন্ড হ্যান্ড গাড়ির সওয়ারি অর্পিতা এখন অডি ও মার্সিডিজ চালান। তাঁর উত্থান নিঃসন্দেহে চমকপ্রদ। কিন্তু তাঁর প্রাক্তন সহকর্মীদের মতে উত্থানের জন্য যে অন্ধকার পথে তিনি পা রেখেছিলেন সেটা ধ্বংসলীলার।

 

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত