বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪ | ১২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

রাজ্যের দেওয়া বঙ্গবিভূষণ সম্মান নিচ্ছেন না অমর্ত্য সেন

পশ্চিমবঙ্গ সরকারের দেওয়া বঙ্গবিভূষণ পুরস্কার নিচ্ছেন না নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ অমর্ত্য সেন। তিনি তার পরিবারের মাধ্যমে জানিয়েছেন, তিনি অনেক পুরস্কার পেয়েছেন। এবার নতুন কাউকে ওই সম্মান দেওয়া হোক।

এই মুহূর্তে অমর্ত্য বিদেশে রয়েছেন। সোমবার (২৫ জুলাই) পুরস্কার দেওয়ার দিন তিনি কলকাতায় হাজিরও থাকতে পারবেন না। বস্তুত, নবান্ন সূত্রের খবর, অমর্ত্যের অভিমত জানার পর পুরস্কারপ্রাপকদের চূড়ান্ত তালিকায় তার নাম রাখা হয়নি।

অমর্ত্যের বঙ্গবিভূষণ পুরস্কার না নেওয়ার খবর যে সময়ে প্রকাশ্যে এসেছে, তখনই ঘটনাচক্রে পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে নিয়ে খানিক ‘অস্বস্তি’তে রয়েছে তৃণমূল। ফলে বিরোধী শিবিরের একাংশ (মূলত সিপিএম) নেটমাধ্যমে বলতে শুরু করেছে, পার্থ-কাণ্ডের ‘প্রতিবাদে’ অমর্ত্য ওই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। যদিও ঘটনাক্রম বলছে, পার্থের গ্রেপ্তারের ঘটনার আগেই অমর্ত্য ওই বিষয়ে তার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। রাজ্য সরকারকে তা জানিয়েও দেওয়া হয়েছিল।

সোমবার রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে অন্য বিশিষ্টদের পাশাপাশিই নোবেলজয়ী দুই অর্থনীতিবিদ অমর্ত্য ও অভিজিৎ বিনায়ক বন্দ্যোপাধ্যায়কে বঙ্গবিভূষণ সম্মানে সম্মানিত করার কথা ছিল। একটি সূত্রের দাবি, অভিজিৎ আপাতত ফ্রান্সে রয়েছেন। ফলে অনুষ্ঠান মঞ্চে তিনিও সম্ভবত থাকবেন না।

সোমবার বিকেলে নজরুল মঞ্চে বিভিন্ন ক্ষেত্রের বিশিষ্টদের হাতে বঙ্গবিভূষণ ও বঙ্গভূষণ পুরস্কার তুলে দেবেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ভারতীয় ফুটবলে বিশেষ অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে ইস্টবেঙ্গল, মোহনবাগান ও মহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবকেও বঙ্গবিভূষণ সম্মান দেওয়া হবে। প্রতিষ্ঠান হিসাবে সেই একই সম্মান দেওয়ার কথা এসএসকেএম সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালকেও।

তবে সর্বশেষে উল্লিখিত প্রতিষ্ঠানটিকে নিয়ে বিরোধীরা আবার প্রশ্ন তুলতে পারে। কারণ, ঘটনাচক্রে, রবিবারেই পার্থের অসুস্থতা জনিত মামলায় রায় দিতে গিয়ে কলকাতা হাইকোর্ট এসএসকেএম সম্পর্কে বেশকিছু ‘বিরূপ’ মন্তব্য করেছে। কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি বিবেক চৌধুরী পার্থকে ভুবনেশ্বর এমসে স্বাস্থ্যপরীক্ষার জন্য নিয়ে যাওয়ার নির্দেশ দিতে গিয়ে এসএসকেএম সম্পর্কে লিখিত ভাবে বলেছেন, ‘একথা বলা নিষ্প্রয়োজন যে, চিকিৎসকেরা হিপোক্রিটিক ওথ নিয়ে যখন চিকিৎসা শুরু করেন, তখন তাদের চিকিৎসাপদ্ধতি নিয়ে প্রশ্ন তোলা অনুচিত। যদিও এসএসকেএম হাসপাতালের সঙ্গে জড়িত চিকিৎসকদের ভূমিকায় আমাদের মতো সাধারণ নাগরিকরা খুশি নন। সাম্প্রতিক অতীতে শাসকদলের একাধিক উচ্চ পদাধিকারীকে যখন গ্রেপ্তার করা হয়েছে বা তদন্তকারী সংস্থার জেরায় হাজির হতে বলা হয়েছে, তখন তারা জেরা এড়াতে এই হাসপাতালে আশ্রয় নিয়েছেন। তারা জেরা এড়িয়েও গিয়েছেন। যখন তারা দেখেছেন, আর জিজ্ঞাসাবাদের সম্ভাবনা নেই, তখন তারা হাসপাতাল ছেড়ে গিয়েছেন। এই হাসপাতালের তরফে দেওয়া মেডিক্যাল রিপোর্টের জোরে তারা আদালতে হাজিরাও এড়িয়ে গিয়েছেন।’

তবে একইসঙ্গে এটিও সত্যি যে, যখন রাজ্য সরকারের তরফে এসএসকেএম সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালকে প্রতিষ্ঠান বঙ্গবিভূষণ সম্মান বা পুরস্কার দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছিল, তখন আদালতের তরফে ওই হাসপাতাল সম্পর্কে এই পর্যবেক্ষণ বা মন্তব্য করা হয়নি।

প্রসঙ্গত, শিক্ষক নিয়োগে দুর্নীতির অভিযোগে রাজ্যের মন্ত্রী পার্থের ইডির হাতে গ্রেপ্তার হওয়া এবং পার্থ-ঘনিষ্ঠ অর্পিতা মুখোপাধ্যায়ের ফ্ল্যাট থেকে নগদ প্রায় ২২ কোটিরও বেশি টাকা উদ্ধার হওয়ার প্রেক্ষিতে সিপিএম নেতা সুজন চক্রবর্তী বিশিষ্টদের কাছে বঙ্গবিভূষণ ও বঙ্গভূষণ সম্মান প্রত্যাখ্যান করার আহ্বান জানিয়েছিলেন। সিপিএমের একাংশের দাবি, সেই আহ্বানে সাড়া দিয়েই অমর্ত্য সম্মান নিতে রাজি হননি। তবে ঘটনাক্রম বলছে, তার আগেই অমর্ত্য তাঁর সিদ্ধান্ত জানিয়ে দিয়েছিলেন।

 

সূত্র: আনন্দবাজার অনলাইন পত্রিকা

Header Ad

যে পেশায় মানুষের জায়গা নিতে পারবে না এআই

ছবি: সংগৃহীত

বর্তমান সময়ে এআই মানুষের জীবনে আশীর্বাদ হয়ে এসেছে। সব কাজেই এআই আপনাকে সাহায্য করতে পারবে। সে হোক রান্নার রেসিপি কিংবা চাকরির সিভি সবই লিখে দিতে পারবে এআই। এআই ইন্টেলিজেন্সি রোবট দিয়ে এখন কত কিছুই না করা হচ্ছে পৃথিবীতে। নিউজ প্রেজেন্টার থেকে শুরু করে স্কুলে পড়ানো, অফিসের কাজ সবই।

তবে অনেকেই আশঙ্কা করছেন দিন দিন যেন এআই মানুষের জায়গা নিয়ে নিচ্ছে। পেশা হারাচ্ছে সাধারণ মানুষ। একটা সময় বিশ্বে বেকারত্বের হার বেড়ে যাওয়ার কারণ হবে এআই। তবে গুগল বলছে, এআই সব জায়গায় মানুষের বিকল্প হতে পারবে না। যেমন: কোডিং। এখন পর্যন্ত এআই সেই অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারেনি।

সম্প্রতি টেক জায়ান্ট সংস্থার নিউ ইয়র্কের অফিসে বসে এক সাক্ষাৎকার দেওয়ার সময় মাতিয়াস বলেন, সবাই কোডিং শিখতে হবে। তিনি আরও বলেন, শৃঙ্খলাবদ্ধ হয়ে শেখাটা বরাবরের মতোই এখনো গুরুত্বপূর্ণ। এআই নির্দিষ্ট কাজে সাহায্য করতেই পারে। তবে তা প্রাথমিক স্তরে। কিন্তু সমগ্র কোডিং প্রক্রিয়াকে দখল করতে তার এখনো অনেক সময় লাগবে।

তবে এখন প্রশ্ন হচ্ছে, এআই তো এরই মধ্যে কোড লেখার কাজ শুরু করে দিয়েছে। এর উত্তরও দিয়েছেন মাতিয়াস। জানিয়েছেন, এআই কোড লিখলেও তা খতিয়ে দেখার ভার মানুষদেরই। সুতরাং কোডিংয়ের চূড়ান্ত রূপ দেওয়া বিষয়টি এখনও এআইয়ের নাগালের বাইরে। তবে বর্তমান পরিস্থিতিতে জুনিয়র ডেভেলপাররা যে চাপে পড়েছেন তাও মানছেন মাতিয়াস।

Header Ad

প্রবাসীদের জন্য মধ্যপ্রাচ্যে ইলিশ রপ্তানির উদ্যোগ

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফরিদা আখতার। ছবি: সংগৃহীত

প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে ইলিশ রপ্তানির উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফরিদা আখতার।

বুধবার (২৭ নভেম্বর) মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে মন্ত্রণালয়ে উপদেষ্টা হিসেবে ১০০ দিন উপলক্ষ্যে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান তিনি।

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেন, প্রবাসীরা যেসব দেশে আছেন সেখানে স্বল্প পরিসরে কিছু ইলিশ পাঠানো যায় কিনা সে বিষয়ে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় চেষ্টা করছে। মধ্যপ্রাচ্যসহ ইউরোপ-আমেরিকায় আমাদের প্রবাসীরা আছে। এর মধ্যে ইউরোপ-আমেরিকায় যেসব এলাকায় আমাদের বাঙালিরা আছে, সেখানে কিছু ইলিশ যায়। এখন আমরা মধ্যপ্রাচ্যে ইলিশ রপ্তানির উদ্যোগ নেব।

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা হিসেবে ১০০ দিন উপলক্ষ্যে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে কথা বলছেন উপদেষ্টা ফরিদা আখতার। ছবি: সংগৃহীত

তিনি বলেন, এ বছর ইলিশ মাছের আহরণ গত বছরের তুলনায় কম ছিল। তার একটি অন্যতম কারণ ছিল সময়মতো বৃষ্টি না হওয়া। তাছাড়া ভারত থেকে অবৈধভাবে ট্রলার ফিশিংয়ের মাধ্যমে ইলিশ আহরণ করা হয় বলে অভিযোগ আছে। তবে, এ বছর আমাদের নৌবাহিনী, কোস্ট গার্ড এবং নৌ পুলিশ এ বিষয়ে সতর্ক অভিযান চালিয়েছে এবং বেশ কিছু ভারতীয় ট্রলার এবং জেলে আটক করতে পেরেছে।

সিন্ডিকেট এবং মধ্যস্বত্বভোগীদের নিয়ে কাজ করবে উল্লেখ্য করে তিনি আরও বলেন, বাজারে ইলিশের দাম কেজি প্রতি ১৫০০ টাকা থাকায় এখনো সাধারণ মানুষের চাহিদা মেটাতে পারছে না। ইলিশের দামের ক্ষেত্রে সিন্ডিকেট এবং মধ্যস্বত্বভোগী এবং দাদন-ব্যবসাকে দায়ী করেছেন সংশ্লিষ্ট অংশীজনরা। মন্ত্রণালয় এ বিষয়ে কাজ করছে (সরকার)।

Header Ad

সুপ্তার সেঞ্চুরির আক্ষেপের পরেও বাংলাদেশের রেকর্ড সংগ্রহ

ছবি: সংগৃহীত

শারমিন আক্তার সুপ্তার প্রথম সেঞ্চুরি হয়েও আর হলো না। ৯৬ রান করে মিড অফে ক্যাচ তুলে দেন তিনি। হতাশা নিয়েই মাঠ ছাড়তে হলো লম্বা সময় পর ওয়ানডে দলে ফেরা সুপ্তার। আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজের প্রথম ম্যাচে দুর্দান্ত এক ইনিংস খেলল স্বাগতিক বাংলাদেশ। এ ম্যাচে নিজেদের ওয়ানডে সংস্করণের সর্বোচ্চ ইনিংসের দেখা পেয়েছে নারী দলের ক্রিকেটাররা।

ম্যাচের সেঞ্চুরির দ্বারপ্রান্তে ছিলেন শারমিন সুপ্তা। ফারজানা হকের পর দ্বিতীয় বাংলাদেশি নারী ক্রিকেটার হিসেবে এই রেকর্ড গড়তেও পারতেন তিনি। সেই সঙ্গে বাংলাদেশের হয়ে দ্রুততম হান্ড্রেডের মালিক হতে পারতেন। তবে শেষ পর্যন্ত নার্ভাস নাইনটিজে কাটা পড়েছেন সুপ্তা।

সাজ ঘরে ফেরার আগে এই ব্যাটারের ৮৯ বলে ৯৬ রানের দুর্দান্ত ইনিংস খেলেন। তার অনবদ্য ইনিংসের উপর ভর করে ওয়ানডে ক্রিকেটে নিজেদের সর্বোচ্চ সংগ্রহের রেকর্ডটা ঠিকই পেয়েছে বাংলাদেশের মেয়েরা। নির্ধারিত ওভারে ৪ উইকেট হারিয়ে ২৫২ রান তুলেছে নিগার সুলতানা জ্যোতির দল।

ওয়ানডেতে এতদিন পর্যন্ত বাংলাদেশের সর্বোচ্চ দলীয় রানের রেকর্ড ছিল ২৫০। যা দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে সংগ্রহ করে টাইগ্রেসরা। তবে এবার আইরিশ মেয়েদের বিপক্ষে ২৫২ রানের রেকর্ড গড়ল বাংলাদেশ।

আসন্ন ওয়ানডে বিশ্বকাপে চোখ রেখে ঘরের মাঠে আইরিশ মেয়েদের মুখোমুখি হয়েছে বাংলাদেশ। বুধবার (২৭ নভেম্বর) সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে মিরপুর শের-ই-বাংলায় টস জিতে শুরুতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন টাইগ্রেস অধিনায়ক নিগার সুলতানা জ্যোতি।

ব্যাট করতে নেমে উইকেট অক্ষত রাখতে পারলেও শুরুর দিকে বেশ মন্থর ছিলেন ব্যাটাররা। দুই ওপেনার ফারজানা হক ও মুর্শিদা খাতুনের উদ্‌বোধনী জুটি থেকে আসে ৫৯ রান। তবে ততক্ষণে ১৮ ওভারেরও বেশি খেলা শেষ হয়ে যায়।

৬১ বলে ৩৮ রান করে মুর্শিদা আউট হলে ভাঙে ওপেনিং জুটি। তবে অন্য প্রান্তে অর্ধশতকের দেখা পেয়েছেন ফারজানা হক। চার বাউন্ডারিতে ১১০ বলে ৬১ রান করে সাজঘরে ফেরেন এই ব্যাটার। এরপর অধিনায়ক জ্যোতিকে নিয়ে বেশ ভালোভাবেই এগোতে থাকেন শারমিন সুপ্তা। রানের গতিও বাড়ছিল।

বাংলাদেশের ইনিংসে সাধারণত এক উইকেট পড়লে পরপর আরও কয়েকটি পড়ে যায়। আজ এ জায়গায় বেশ নিয়ন্ত্রণ ছিল স্বাগতিক মেয়েদের। এদিন ভালো শুরু পেলেও ইনিংস বড় করতে পারেননি জ্যোতি। ২৮ বলে সমান সংখ্যক রান করে ক্যাচ দিয়ে ফিরেছেন অধিনায়ক।

অন্য প্রান্তে ইতিহাসের হাতছানি ছিল সুপ্তার সামনে। ইনিংসের ৪৯ তম ওভারে ফ্রেয়া সার্জেন্টের বলে আর্লেন কেলির হাতে ক্যাচ আউট হয়ে সেঞ্চুরির স্বপ্নভঙ্গ হয় শারমিন সুপ্তার। সাজঘরে ফেরার আগে ১৪টি চারের মারে ৮৯ বলে ৯৬ রানের ইনিংস খেলেন এই ব্যাটার।

শেষ দিকে অপরাজিত থাকেন স্বর্ণা আক্তার (১৩) ও সুবহানা মোস্তারি (৫)। আইরিশ মেয়েদের হয়ে সর্বোচ্চ দুটি উইকেট শিকার করেছেন ফ্রেয়া সার্জেন্ট।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

যে পেশায় মানুষের জায়গা নিতে পারবে না এআই
প্রবাসীদের জন্য মধ্যপ্রাচ্যে ইলিশ রপ্তানির উদ্যোগ
সুপ্তার সেঞ্চুরির আক্ষেপের পরেও বাংলাদেশের রেকর্ড সংগ্রহ
নায়ক নিরবের বিরুদ্ধে পরকীয়ার অভিযোগ স্ত্রীর
মুন্সি সমিতির অফিসে আগুন দিলো আইনজীবীরা
মৃত্যুর ৬ বছর পর প্রকাশ পাচ্ছে আইয়ুব বাচ্চুর নতুন গান
তানজিম সাকিবের দারুণ বোলিং, জয়ে শুরু গায়ানার
ভিসার জন্য দুপুরে আমেরিকান দূতাবাসে যাচ্ছেন খালেদা জিয়া
ইসকন নিষিদ্ধে সরকারের অবস্থান জানতে চায় হাইকোর্ট
নারী যুগ্মসচিবের ধমক খেয়ে অজ্ঞান কর্মকর্তা, সচিবালয়ে কর্মচারীদের বিক্ষোভ
জিয়া চ্যারিটেবল মামলায় খালেদা জিয়াসহ সব আসামি খালাস
আইনজীবী সাইফুল হত্যায় আটক ৩০
বিচ্ছেদের পর সামান্থাকে ‘সেকেন্ড হ্যান্ড’ শুনতে হয়
ইসকনের হামলার নিন্দা ও বিচারের দাবি শিবিরের
ভারতের বিবৃতি বন্ধুত্বের চেতনার পরিপন্থি: পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
আইনজীবী সাইফুল হত্যার বিচারের দাবিতে জাহাঙ্গীরনগরে বিক্ষোভ মিছিল
ইউক্রেনে এক মাসে লন্ডনের অর্ধেকের সমান এলাকা দখল রাশিয়ার
লেবাননে ইসরায়েলের হামলায় নিহত অন্তত ২২
স্বৈরাচার পালিয়েছে কিন্তু লেজ রেখে গেছে, তারা ষড়যন্ত্র করছে: তারেক রহমান
সহজেই বাংলাদেশকে হারাল উইন্ডিজ