মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৫ | ১৫ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

ফিরে দেখা ২০২১

মসনদ দখলে নিল তালেবান

কাবুলের সিংহাসন থেকে তালেবানকে হটানো হয়েছিল ২০০১ সালে। আর দীর্ঘ ২০ বছর পর ২০২১ সালে মসনদে ফিরে আসে তারা। আফগানিস্তান থেকে যুক্তরাষ্ট্রের সেনা প্রত্যাহরের ঘোষণা দেয়ার পর অত্যন্ত দ্রুত গতিতে তালেবানরা দখলে নিতে থাকে আফগানিস্তানের বিভিন্ন এলাকা। গত ১৫ আগষ্ট তারা ঢুকে পড়ে কাবুলের প্রেসিডেন্ট প্যালেসে। এর আগেই আফগান প্রেসিডেন্ট আশরাফ গনি দেশ ছেড়ে পালিয়ে যান। বলা যায় রক্তপাতহীন অভিযানেই তালেবানরা আফগান মসনদে ফিরে আসে।   

তালেবান সরকারকে ইতিমধ্যে স্বীকৃতি দিয়েছে বেশ কয়েকটি দেশ। এ তালিকায় চীন ও রাশিয়ার মতো পরাশক্তিগুলো ছাড়াও রয়েছে প্রতিবেশী পাকিস্তান ও তুরস্কের নাম। চীন বলছে তারা তালেবানের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ার জন্য প্রস্তুত। চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র হুয়া চুনিয়াং সাংবাদিকদের বলেন, আফগান জনগণের নিজেদের লক্ষ্য নির্ধারণের স্বাধীন অধিকারকে চীন সম্মান জানায়। চীন আফগানিস্তানের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ এবং সহযোগিতামূলক সম্পর্ক করতে প্রস্তুত।

আফগানিস্তানের প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তান বরাবরই তালেবানকে সমর্থন জানিয়ে আসছে। তালেবানের বিজয়ের পর ইমরান খান বলেন, আফগানিস্তানে এখন যা ঘটছে, তাতে তারা (তালেবান) দাসত্বের শেকল ভেঙে দিয়েছে। এদিকে রাশিয়াও তালেবানদের স্বীকৃতী দেওয়ার বিষয়টি সামনে এনেছে।

তালেবান ক্ষমতা দখলের পর তুরস্কের প্রধানমন্ত্রী রিসেপ তাইয়েপ এরদোগান জানান, তালেবানের উচিত তাদের ভাইদের ভূমির দখলদারি বন্ধ করা। আফগানিস্তানে যে বর্তমানে শান্তি বিরাজ করছে সেই বিষয়টি বিশ্বের সামনে উপস্থাপন করা উচিত। এরদোগান বলেছেন, তার দেশ পাকিস্তানের সঙ্গে মিলে আফগানিস্তানের স্থিতিশীলতার জন্য কাজ করবে। এ ব্যাপারে যথাসাধ্য সবকিছুই করা হবে। এছাড়া কাতার ও ইরানও আফগানিস্তানের তালেবান সরকারকে সমর্থন জানাতে পারে বলে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম খবর দিয়েছে।

 

তালেবানদের কেন সমর্থন ও স্বীকৃতি জরুরি:

১৫ আগষ্ট কাবুল দখলের পর সংবাদ সম্মেলনে যুদ্ধের সমাপ্তি ঘোষণা করেছেন তালেবান মুখপাত্র জাবিউল্লাহ মুজাহিদ। এবার দেশ শাসনের আসল দায়িত্ব নিতে হবে তাদের। রাজকার্যের দায় বড় দায়; আধুনিক বিশ্বে যা শুনতে সহজ শোনালেও বাস্তবে আরও কঠিন।

১৯৯৬ সালে সোভিয়েত সেনা প্রত্যাহার পরবর্তী সময়ে গৃহযুদ্ধে বিধ্বস্ত ছিল গোটা আফগানিস্তান। বুলেট বা রকেট চালিত গ্রেনেড থেকে রক্ষা পাওয়া ইমারতগুলি হাতেগোনা যেত যেন। সব অবকাঠামোর তখন ভঙ্গুর দশা, বাঁধগুলো কাজ করছিল না, সড়ক চাপা পড়েছিল ধ্বংসস্তূপে, যুদ্ধবাজ, দাঙ্গাবাজ গোষ্ঠীর চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসী পণ্য বহন বন্ধ হয়ে পড়ছিল। শহরগুলো বোমার আঘাতে তখন ইট-পাথরের স্তূপ। তারমধ্যেই মাথা গুঁজে বাঁচার চেষ্টা করছিল সাধারণ আফগানরা।

এই অবস্থায় কয়েক বছর ধরে বন্ধ ছিল কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কার্যক্রম। সমর্থনকারী কোন কর্তৃপক্ষ না থাকায় জাতীয় মুদ্রা- আফগানির মূল্য তলানিতে পৌঁছাতে থাকে। ১৯৯৬ সালে তালেবান যখন ক্ষমতায় আসে তখন দেশজুড়ে অন্তত চারটি ভিন্ন ভিন্ন মুদ্রা প্রধান বিনিময়ের মাধ্যমে ছিল। অঞ্চলভেদে কোন মুদ্রার প্রচলন নির্ভর করতো। অর্থনীতির বেশিরভাগ নিয়ন্ত্রণ করতো চোরাকারবারি ও চাঁদাবাজেরা। দেশের কোনো স্থানেই উল্লেখযোগ্য কোন স্থায়ী বিনিয়োগ করছিল না কেউ।

১০ লাখ স্কুল শিক্ষার্থীর অধিকাংশই ছিল ছেলে, কিন্তু পুরো দেশেই ভেঙে পড়েছিল শিক্ষা ব্যবস্থা। ছিল না সচল কোন উচ্চ শিক্ষার প্রতিষ্ঠান। এমনই এক আফগানিস্তানকে করায়ত্ত করেছিল তালেবান।

সে তুলনায়, আজ যে আফগানিস্তান তারা দখল করেছে, তার বৈদেশিক রিজার্ভ কমবেশি ৯০০ কোটি ডলার (সবটাই বিদেশে গচ্ছিত)। আছে বেসরকারি খাতের উদ্যোগ, একটি কার্যকর কেন্দ্রীয় ব্যাংক এবং মুদ্রা সরবরাহ ও বিনিময় হার নির্ধারণের মতো সহায়ক আর্থিক ব্যবস্থা।

যোগাযোগ খাতেও এসেছে উন্নতি। ২,০০০ কিলোমিটার সড়ক বর্তমানে সব কয়টি প্রাদেশিক রাজধানীর সঙ্গে যোগাযোগের সুবিধা দিচ্ছে। প্রতিবেশী দেশগুলো থেকে বিদ্যুৎ আমদানির জন্য বসানো হয়েছে চারটি দীর্ঘ দূরত্বের ট্রান্সমিশন লাইন। লাইনগুলোর মাধ্যমে চাহিদার সিংহভাগ বিদ্যুৎ প্রতিবেশী তাজিকিস্তান, উজবেকিস্তান, তুর্কমেনিস্তান ও ইরান থেকে আমদানি করা হয়। মার্কিন সরকারের সহযোগিতা ও প্রত্যক্ষ অংশগ্রহণে বাস্তবায়িত হয়েছে এসব প্রকল্প। ফলে আফগানিস্তানের শহরাঞ্চলে আধুনিকতার বিকাশও ঘটেছে দ্রুত। এক কোটি শিক্ষার্থী বিদ্যালয় ও উচ্চ বিদ্যাপীঠে পড়ছে এখন, যা অর্থবহ অগ্রগতি।

একথা সত্য, যুক্তরাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত আফগান সরকার ছিল দুর্নীতি ও অযোগ্যতার জন্য সবিশেষ পরিচিত (আসলে কুখ্যাত), প্রকল্প বাস্তবায়নে তারা সীমাহীন দুর্নীতি করেছে। কিন্তু, আন্তর্জাতিক গোষ্ঠীর নজরদারিতে অনেক প্রকল্প সম্পন্ন হওয়ায় জনগণ সুফল পাচ্ছে।

মার্কিনীদের ইরাক দখলের সঙ্গে আফগানিস্তান দখলের তুলনা দেওয়া হচ্ছে। তখন প্রবল জন-প্রতিরোধের সম্মুখীন হয়েছিল আগ্রাসী বাহিনী। আর আন্তর্জাতিক সমর্থন লাভে হন্যে হয়ে ফিরছিল বুশ প্রশাসন। কারণ, তারা উপলব্ধি করে, বহির্বিশ্বের সমর্থন ছাড়া বাগদাদে বসানো পুতুল সরকার টিকতে পারবে না।

বাগদাদ পতনের পরবর্তী সংকটগুলো মোকাবিলায় ব্যর্থ হয় যুক্তরাষ্ট্র, ফলে ইরাক ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়। সেদিক থেকে আশার কথা হলো, কোনো পক্ষই তালেবান সরকার ব্যর্থ হোক তা চায় না। তাদের জানা আছে, আফগানিস্তান তাতে করে নৈরাজ্যের অন্ধকূপে ফিরে যাবে, বন্ধ হবে না অস্ত্রের ঝনঝনানি। গৃহযুদ্ধ দেশটিকে তলিয়ে নেবে অন্ধকার যুগে। পরিণত হবে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদের ডেরায়, আর সেখানেই বড় ভয় সবার।

শত্রু-মিত্র নির্বিশেষে সকলের এ প্রত্যাশার সুযোগ কাজে লাগিয়ে বৈধতা পাওয়ার চেষ্টা করছে তালেবান। বৈধতা পেলে তারপর সাহায্যের আবেদনও করবে, এবং তাদের জানা আছে অনুদান ও ঋণ ছাড়া রাষ্ট্র পরিচালনা প্রায় অসম্ভব। 

কেএফ/

Header Ad
Header Ad

নওগাঁয় ডাকাত দলের ৩ সদস্যসহ ৮ জন গ্রেপ্তার, উদ্ধার লুণ্ঠিত মালামাল

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

নওগাঁয় আন্তঃজেলা ডাকাত দলের ৩ সক্রিয় সদস্যসহ ৮ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ (ডিবি)। এদের মধ্যে বাকি ৫ জন চোরাই মালামাল ক্রয়-বিক্রয়ের সঙ্গে জড়িত। গ্রেপ্তারকৃতদের কাছ থেকে ১টি অটো চার্জার ভ্যান এবং ১৯টি অটো চার্জার ভ্যানের ব্যাটারিসহ ১৫০ কেজি খুচরা যন্ত্রাংশ উদ্ধার করা হয়েছে।

রোববার (২৭ এপ্রিল) নওগাঁ এবং রাজশাহীর জেলার বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদেরকে গ্রেফতার করা হয়।

সোমবার (২৮ এপ্রিল) দুপুরে নওগাঁ জেলা পুলিশ কর্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অর্থ ও প্রশাসন) ফারজানা হোসেন এসব তথ্য জানান।

গ্রেপ্তারকৃত ডাকাত দলের সদস্যরা হলেন, জেলার পোরশা উপজেলার সোভাপুর গ্রামের মৃত আব্দুল হাকিমের ছেলে আব্দুল জব্বার (৪০) চাঁপাইনবাবগঞ্জের গোমস্তাপুর উপজেলার পাথরপূজার গ্রামের আব্দুর রহমানের ছেলে নুরুজ্জামান (৪০) এবং নওগাঁর সাপাহার উপজেলার ধবলডাঙ্গা গ্রামের ইব্রাহিমের ছেলে মোহাম্মদ সেলিম (৩০)।

গ্রেপ্তারকৃত চোরাই মালামাল ক্রয়-বিক্রয় চক্রের সদস্যরা হলেন, জেলার মান্দা উপজেলার উত্তর কাঞ্চন গ্রামের আলম খানের ছেলে শহিদ খান (৩৪) একই গ্রামের পরেশ আলী মৃধার ছেলে কাওছার আলী মৃধা (২৪), উপজেলার কালিকাপুর গ্রামের তমিজউদদীন মোল্লার ছেলে আব্দুল মতিন মোল্লা (৫০), কামারকুড়ি গ্রামের মৃত ময়েন উদ্দিনের ছেলে জিয়াউর রহমান (৪২) এবং শ্রীরামপুর গ্রামের মৃত সোলায়মান মন্ডলের ছেলে আজিজুল মন্ডল(৬৪)।

অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ফারজানা হোসেন বলেন, বুধবার (২৩ এপ্রিল) রাত অনুমানিক ৮ টার দিকে সাপাহার থানার নোচনাহার বাজার থেকে সাদিকুল ইসলাম (৩২) নামে এক অটো চার্জার ভ্যান চালক তার নিজের অটো চার্জার ভ্যান চালিয়ে বাড়ি ফিরছিলেন। ফেরার পথে সাপাহার থানাধীন ইলিমপুর মোড় হইতে হরিপুর বাজারগামী রোডে ইলিমপুর ব্রীজের নিকট পৌছাতেই রাস্তার পাশে ওৎপেতে থাকা ০৪ জন অজ্ঞাতনামা ব্যক্তি তার অটো চার্জার ভ্যান থামিয়ে তাকে ভ্যান থেকে টেনে নামায় এবং তার গলার চাকু ধরে হত্যার ভয় দেখিয়ে পাশের আম বাগানে নিয়ে এলোপাতাড়ি ভাবে মারপিট করে।

পরবর্তীতে তারা সাদিকুলের অটো চার্জার ভ্যানটি ছিনতাই করে নিয়ে যায়। অপর আরো একটি ঘটনায় একই ডাকাত দল গত শুক্রবার (২৫ এপ্রিল) দিবাগত রাত ৩ টার দিকে পোরশা থানার সরাইগাছি - আড্ডা আঞ্চলিক মহাসড়কের মশিদপুর এলাকায় এক অটো চার্জার ভ্যান চালককে আটক করে। তাকে এলোপাতাড়ি মারপিট করে হত্যার ভয় দেখিয়ে তার অটো চার্জার ভ্যান ছিনতাই করে নিয়ে যায়।

তিনি আরও বলেন, এই দুই ঘটনায় পোরশা এবং সাপাহার থানায় আলাদা দুইটি মমলা হয়। মামলার পর থেকেই পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ (ডিবির) একটি বিশেষ টিম অভিযান অব্যাহত রাখে। গতকাল (২৭ এপ্রিল) নওগাঁ এবং রাজশাহী জেলার বিভিন্ন জায়গায় অভিযান চালিয়ে ৩ জন ডাকাত এবং চোরাই ভ্যানের মালামাল ক্রয়-বিক্রয়ের সঙ্গে জড়িত এমন ৫ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়।

ফারজানা হোসেন আরও বলেন, গ্রেফাতারকৃত ডাকাতদের মধ্যে মোহাম্মদ সেলিম (৩০) বহুল আলোচিত সাপাহার উপজেলা জামায়াতের সেক্রেটারি আব্দুল্লাহ হিল কাফি হত্যা মামলার অন্যতম প্রধান আসামী। সেলিমের বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় ৮টি চুরি এবং ডাকাতির মামলা রয়েছে। এছাড়াও ডাকাত আব্দুল জব্বারের বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় ১০ টি এবং ডাকাত নুরুজ্জামানের বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় ৪ টি চুরি এবং ডাকাতির মামলা রয়েছে। আসামীদের বিজ্ঞ আদালতের মাধ্যমে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য রিমান্ড আবেদন করা হবে।

সংবাদ সম্মেলনে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার(ক্রাইম অ্যান্ড অপস্) সুমন রঞ্জন সরকার জেলা গোয়েন্দা পুলিশের পরিদর্শক (ওসি ডিবি) আব্দুল মান্নানসহ পুলিশের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

Header Ad
Header Ad

নিজের মূত্র পান করেছিলেন বলিউড অভিনেতা পরেশ রাওয়াল

বলিউড অভিনেতা পরেশ রাওয়াল। ছবি: সংগৃহীত

বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেতা পরেশ রাওয়াল সম্প্রতি এক বিস্ময়কর অভিজ্ঞতার কথা প্রকাশ করেছেন। ‘ঘাতক’ ছবির শুটিং চলাকালে হাঁটুর মারাত্মক আঘাতের পর দ্রুত সেরে ওঠার জন্য তিনি নিজের মূত্র পান করেছিলেন বলে জানিয়েছেন।

রাকেশ পান্ডের সঙ্গে একটি দৃশ্যের শুটিং চলাকালে এ দুর্ঘটনা ঘটে। আঘাতের পর পরিচালক তিন্নু আনন্দ ও অভিনেতা ড্যানি দেনজোংপা তাকে দ্রুত মুম্বাইয়ের নানাবতী হাসপাতালে নিয়ে যান।

হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় নিজের ক্যারিয়ার নিয়ে গভীর উদ্বেগে ছিলেন পরেশ রাওয়াল। তখনই প্রয়াত অ্যাকশন ডিরেক্টর বীরু দেবগণ তাকে পরামর্শ দেন প্রতিদিন সকালে নিজের মূত্র পান করার জন্য। বীরু দেবগণের যুক্তি ছিল, বহু যোদ্ধা শরীরের দ্রুত আরোগ্যের জন্য এমন পদ্ধতি অনুসরণ করতেন। পরেশ রাওয়াল সাম্প্রতিক এক সাক্ষাৎকারে জানান, তিনি তখন এমন এক মানসিক অবস্থায় ছিলেন যে সুস্থতার জন্য যেকোনো কিছু করতে রাজি ছিলেন।

 

বলিউড অভিনেতা পরেশ রাওয়াল। ছবি: সংগৃহীত

নির্দিষ্ট নিয়ম মেনে টানা ৩০ দিন নিজের মূত্র পান করেন পরেশ। পরে চিকিৎসকরা তার স্বাস্থ্য পরীক্ষা করে চমকপ্রদ ফলাফল পান। চিকিৎসকদের মতে, তার চোট সারাতে যেখানে আড়াই মাস সময় লাগার কথা ছিল, সেখানে তিনি মাত্র দেড় মাসেই পুরোপুরি সুস্থ হয়ে ওঠেন।

বর্তমানে পেশাগত জীবনেও ব্যস্ত সময় পার করছেন পরেশ রাওয়াল। শিগগিরই তিনি প্রিয়দর্শনের পরিচালনায় নির্মিত হরর-কমেডি 'ভূত বাংলা' ছবিতে অক্ষয়কুমার ও টাবুর সঙ্গে অভিনয় করবেন। পাশাপাশি ‘হেরা ফেরি ৩’-তেও পুরনো সহ-অভিনেতা অক্ষয়কুমার ও সুনীল শেঠির সঙ্গে আবার পর্দা ভাগ করবেন।

 

Header Ad
Header Ad

নাহিদ ইসলামকে বাংলাদেশের আগামীর প্রধানমন্ত্রী বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

নাহিদ ইসলামকে বাংলাদেশের আগামীর প্রধানমন্ত্রী বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ। ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামকে বাংলাদেশের আগামীর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে উল্লেখ করেছেন এনসিপির মূখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আব্দুল্লাহ।

সোমবার (২৮ এপ্রিল) বিকেলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে নিজের ভেরিফায়েড পেজে নাহিদ ইসলামের জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়ে তিনি এ মন্তব্য করেন।

ফেসবুক পোস্টে হাসনাত আব্দুল্লাহ লেখেন, "শুভ জন্মদিন। বাংলাদেশের আগামীর প্রধানমন্ত্রী নাহিদ ইসলাম।" তার এই মন্তব্য সামাজিক মাধ্যমে আলোচনার জন্ম দিয়েছে।

 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

নওগাঁয় ডাকাত দলের ৩ সদস্যসহ ৮ জন গ্রেপ্তার, উদ্ধার লুণ্ঠিত মালামাল
নিজের মূত্র পান করেছিলেন বলিউড অভিনেতা পরেশ রাওয়াল
নাহিদ ইসলামকে বাংলাদেশের আগামীর প্রধানমন্ত্রী বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
কিছু লোডশেডিং না হলে ভর্তুকি বেড়ে যাবে: বিদ্যুৎ উপদেষ্টা
গণপিটুনির পর কারাগারে ইমামের মৃত্যু, গাজীপুরের পূবাইলে চাঞ্চল্য
ইশরাক হোসেনকে মেয়র হিসেবে শপথ না পড়াতে লিগ্যাল নোটিশ
পাকিস্তানের পাশে দাঁড়িয়ে ৭টি অস্ত্রবাহী বিমান পাঠালো তুরস্ক
বিএনপির ৩ সংগঠনের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
পাঁচ জেলায় বজ্রপাতে ১১ জনের মৃত্যু
জামিন পেলেন মডেল মেঘনা আলম
জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর গঠন করলো সরকার
নিরীহ কাউকে মামলা দিয়ে হয়রানি করা যাবে না: আইজিপি
পাকিস্তানে সামরিক হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে ভারত: নিউইয়র্ক টাইমস
ঢাকায় অটোরিকশা ও চার্জিং স্টেশন বন্ধে ডিএনসিসির অভিযান শুরু হতে যাচ্ছে
চাঁদা না দিলে রেলের কমান্ড্যান্টকে বদলির হুমকির অভিযোগ দুই ছাত্র প্রতিনিধির বিরুদ্ধে (ভিডিও)
বলিউডে সেনারা হিরো, বাস্তবে কেন জিরো ভারতীয় বাহিনী!
কুমিল্লায় বজ্রপাতে স্কুলছাত্রসহ নিহত ৪
মে মাসে শেখ হাসিনার বিচার শুরু হচ্ছে: প্রধান উপদেষ্টা
ঢাকাসহ সারাদেশে বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে
সবাই মিলে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করাই লক্ষ্য: আলী রীয়াজ