শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫ | ৬ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

যুদ্ধের ১ মাস

ইউক্রেনে ধ্বংসযজ্ঞ বন্ধে অগ্রগতি নেই

ইউক্রেনে সহজ জয়ের ভাবনায় বেশ ধাক্কা খেয়েছে রুশ বাহিনী। এক মাসেও শেষ হয়নি যুদ্ধ। রাশিয়া এখন নিজেদের শক্তিক্ষয়ের চক্রে পড়েছে, প্রলম্বিত হতে যাচ্ছে যুদ্ধ। যদিও ধ্বংসযজ্ঞ ঘটছে ব্যাপক মাত্রায়। এতে ক্ষতি যা হওয়ার হচ্ছে বেসামরিক নাগরিকদের। এরই মধ্যে বাস্তুচ্যুত হয়েছেন এক কোটি মানুষ। এর মধ্যে দেশ ছাড়তে বাধ্য হয়েছেন ৩৬ লাখ। ইউক্রেন যুদ্ধের এক মাসে এমন মূল্যায়ন বার্তা সংস্থা এএফপির।

গত ২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনে সর্বাত্মক সামরিক অভিযান শুরু করে রাশিয়া। প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের নির্দেশে এ অভিযান শুরু হয়। এর প্রতিক্রিয়ায় পশ্চিমারা পুতিন ও তার ঘনিষ্ঠ ব্যক্তিদেরসহ দেশটির ওপর তিন হাজারের বেশি অবরোধ দিয়েছে। এসব অবরোধ মূলত আর্থিক। এতে রাশিয়ার অর্থনীতি কিছুটা ধাক্কা খেয়েছে। অন্যদিকে রণাঙ্গনেও তারা কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্য থেকে অনেকটাই দূরে। শুরুতে যতটা সহজে কিয়েভের পতন ঘটানো সম্ভব হবে বলে মনে করা হচ্ছিল, তা হয়নি।

মার্কিন কর্মকর্তারা বলছেন, সাম্প্রতিক দিনগুলোতে বোমাবর্ষণের ব্যাপকতা বেড়েছে। রুশ পদাতিক বাহিনী ও নৌবাহিনী ব্যাপক বোমা ফেলছে। কেননা ইউক্রেনীয়দের প্রতিরোধের মুখে স্থলপথে রুশ বাহিনীর অগ্রগতি থমকে আছে। রাজধানী কিয়েভ থেকে উত্তর–পশ্চিমে ১৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থান করছেন রুশ সেনারা, পূর্ব দিকে এই দূরত্ব ৩০ কিলোমিটার।

এরই মধ্যে ‘ইউক্রেনে পুতিনের পিঠ ঠেকে গেছে’ বলে মন্তব্য করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। আর মার্কিন প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র জন কিরবির ভাষ্য, নৈতিক জোরই শুধু হারাতে বসেননি রুশ সেনারা, তাদের খাদ্য ও জ্বালানিতেও টান পড়েছে।

ইউক্রেনে পা রাখার পর থেকেই রাজধানী কিয়েভের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার ওপর সবচেয়ে গুরুত্ব দিয়েছে রুশ বাহিনী। তাদের আশা ছিল, কিয়েভের পতনের সঙ্গে সঙ্গে প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির জমানা শেষ হবে।

ফরাসি এক শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তার মতে, সমন্বয়ের অভাব দেখা যাচ্ছে। সঠিক নিশানায় হামলাও করতে পারছে না রুশবাহিনী। তার কথায়, এটা রাশিয়ার নেতৃত্ব ও নিয়ন্ত্রণনীতির সত্যিকারের ঘাটতি।

কতসংখ্যক সেনা এরই মধ্যে নিহত হয়েছেন, তা নিশ্চিত হওয়া কঠিন। তবে পেন্টাগনের ধারণা, প্রথম মাসে সাত হাজারের মতো রুশ সেনার প্রাণ গেছে।

জার্মান চ্যান্সেলর ওলাফ শলৎজ বুধবার (২৩ মার্চ) বলেন, ধ্বংসযজ্ঞ চালানো সত্ত্বেও পুতিনের অভিযান আটকা পড়েছে।

প্রাণহানির প্রশ্নে কিয়েভের ভাষ্য হলো, ১২ মার্চ পর্যন্ত তাদের ১ হাজার ৩০০ সেনা মারা গেছেন। তবে পর্যবেক্ষকরা মনে করেন, সত্যিকারের সংখ্যার চেয়ে অনেকটাই কম করে বলা হচ্ছে।

সামনে এগোতে না পেরে রুশ সেনারা আশপাশের লোকালয় অবরোধ করছেন। ধারণা করা হচ্ছে, ইউক্রেনের জনগণের মনোবলে আঘাত করতে তারা এ কৌশল বেছে নিয়েছেন। এর মধ্যে প্রায় এক কোটি ইউক্রেনীয় বাস্তুচ্যুত হয়েছেন। জাতিসংঘের হিসাবে প্রায় ৩৬ লাখ মানুষ দেশ ছেড়েছেন।

যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন পশ্চিমাদের সামরিক জোট ন্যাটোর ঘনিষ্ঠ একটি সূত্র বলেছে, ‘রাশিয়ার পদাতিক বাহিনী যত গাড্ডায় পড়বে, বিমানবাহিনী তত বেশি আগ্রাসী হবে এবং তারা যত্রতত্র ক্ষমতা ব্যবহার করবে।’

এক মাসের অভিযানে ইউক্রেনের দক্ষিণাঞ্চলের খেরসনের একটি গুরুত্বপূর্ণ এলাকা শুধু দখলে নিতে পেরেছে রুশ বাহিনী। মারিউপোল অবরুদ্ধ করলেও দখল নিতে পারেনি। উত্তরাঞ্চলীয় শহর খারকিভে টানা বোমা হামলা চালিয়ে যাচ্ছে। দক্ষিণ ও পূর্ব দিক থেকে শহরটির দিকে ধীরে এগোনোর জোর চেষ্টা চালাচ্ছেন রুশ সেনারা। মিকোলাইভে গোলা ছুড়ছে পদাতিক বাহিনী।

ধ্বংসযজ্ঞ

এখন পর্যন্ত যুদ্ধ বন্ধে কোনো অগ্রগতি দেখা যাচ্ছে না। রাশিয়ার অভিযোগ, যুক্তরাষ্ট্রের প্ররোচনায় যুদ্ধ বন্ধে পদক্ষেপ নিচ্ছে না ইউক্রেন। ইউক্রেন আবার দায়ী করছে রুশ প্রেসিডেন্টকে।

পশ্চিমা বিশ্লেষকেরা বলছেন, যদি অস্ত্রবিরতিতে রাজিও হয় মস্কো, তবে তা হতে পারে নিজেদের জন্য সময় বের করে পুনরায় শক্তি সঞ্চয় করা লক্ষ্যে।

মারিউপোলে দুই লাখের বেশি মানুষ আটকা পড়ে আছে। শহরটির বড় অংশ পরিণত হয়েছে ধ্বংসস্তূপে। খাদ্যসংকটে পড়েছে মানুষ। পানি নেই। বন্ধ বিদ্যুতের সরবরাহ। বন্দরনগরীটি কৌশলগতভাবে খুবই গুরুত্বপূর্ণ রাশিয়ার কাছে। এটি ক্রিমিয়া ও দনবাসের মধ্যে সংযোগের কাজ করবে। ২০১৪ সালে ক্রিমিয়ার দখল নেয় রাশিয়া আর রাশিয়াপন্থী বিচ্ছিন্নতাবাদীদের দখলে রয়েছে দনবাস। সামরিক অভিযান শুরুর আগে দনবাসের স্বাধীনতার স্বীকৃতি দেয় মস্কো।

যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক থিঙ্কট্যাংক সিএনএনের মাইকেল কফম্যান লিখেছেন, ‘যদি শক্তিক্ষয়ের চক্রে পড়ে রুশ বাহিনী, তবে যুদ্ধের পরের পর্ব হয়ে উঠতে পারে আরও বেশি কুৎসিত। রুশ বাহিনী বেসামরিক এলাকায় ব্যাপক বোমাবর্ষণ করবে। তারা হয়তো তাদের পারদর্শিতার ঘাটতি ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞের মাধ্যমে ঢাকার চেষ্টা চালাবে।’

যুক্তরাজ্যভিত্তিক ইন্টারন্যাশনাল ইনস্টিটিউট ফর স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজের উইলিয়াম আলবার্কও মনে করেন, আলোচনার মাধ্যমে যদি কোনো সমঝোতায় পৌঁছানো না যায়, তাহলে শক্তিক্ষয়ের চক্রে পড়বে রুশ বাহিনী। যেকোনো মূল্যে কিয়েভের অস্ত্রবিরতি মেনে নেওয়ার বিরোধিতা করেন তিনি। তাঁর ভাষ্য, ‘সবচেয়ে খারাপ দিক হলো ইউক্রেনীয় জনগণকে দুর্ভোগ থেকে রক্ষায় যুদ্ধ বন্ধে পশ্চিমাদের আকাঙ্ক্ষা রুশদের জন্য সহায়ক হবে। তারা একে সুযোগ হিসেবে নিতে পারে। অস্ত্রবিরতি কাজে লাগিয়ে নিজেদের শক্তি সঞ্চয় করবে তারা।’

টিটি/

Header Ad
Header Ad

বাংলাদেশি যুবককে ধরে নিয়ে বিএসএফের হাতে তুলে দিল ভারতীয়রা

আজিনুর রহমান। ছবি: সংগৃহীত

লালমনিরহাটের পাটগ্রাম সীমান্তে ফের উত্তেজনা। সীমান্ত এলাকায় ভুট্টাক্ষেতে কাজ করার সময় ভারতের কয়েকজন নাগরিক এক বাংলাদেশি যুবককে ধরে নিয়ে গিয়ে সোপর্দ করেছেন ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফের হাতে। এ ঘটনায় উদ্বেগ ছড়িয়েছে স্থানীয় বাসিন্দাদের মাঝে।

শুক্রবার (১৮ এপ্রিল) দুপুরে পাটগ্রাম উপজেলার বাউড়া ইউনিয়নের জমগ্রাম ডাঙ্গার পার এলাকায় আন্তর্জাতিক সীমান্ত পিলার ৮০১-এর ১০/১১ নম্বর সাব-পিলারের কাছে এই ঘটনা ঘটে।

ধৃত যুবকের নাম আজিনুর রহমান (২৬)। তিনি ওই ইউনিয়নের জমগ্রাম ১নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা নুর হোসেনের ছেলে।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, প্রতিদিনের মতো আজিনুর তার মায়ের সঙ্গে ভুট্টা জমিতে পাতা সংগ্রহ করতে গিয়েছিলেন। তখন ভারতের কোচবিহার জেলার ছোট কুচলীবাড়ি এলাকার অন্তত ১০-১২ জন ভারতীয় নাগরিক বাংলাদেশ সীমান্তে অনুপ্রবেশ করে আজিনুরকে জোরপূর্বক ধরে নিয়ে যায়।

এরপর তাকে বিএসএফের হাতে তুলে দেওয়া হয় বলে দাবি করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)।

বিজিবির ঠ্যাংঝাড়া ক্যাম্পের কোম্পানি কমান্ডার রফিকুল ইসলাম বলেন, "আমাদের প্রাথমিক তথ্যে জানা গেছে, আজিনুরকে ভারতীয় নাগরিকরা ধরে নিয়ে বিএসএফের কাছে হস্তান্তর করেছে। আমরা বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে দেখছি এবং বিএসএফের সঙ্গে পতাকা বৈঠকের চেষ্টা করছি।"

তিনি আরও জানান, ঘটনার বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। দ্রুত আজিনুরকে দেশে ফেরত আনার চেষ্টা চলছে।

Header Ad
Header Ad

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক শনিবার

ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে শনিবার (১৯ এপ্রিল) বৈঠকে বসছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)।

শুক্রবার (১৮ এপ্রিল) সন্ধ্যায় এনসিপির যুগ্ম সদস্য সচিব মুশফিক উস সালেহীন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

মুশফিক উস সালেহীন জানান, শনিবার সকাল সাড়ে ১০টায় জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। বৈঠকে দলের আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামের নেতৃত্বে এনসিপির প্রতিনিধি দল অংশ নেবে।

Header Ad
Header Ad

বাংলাদেশের সঙ্গে বৈঠক নিয়ে বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পাকিস্তান

বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের পররাষ্ট্রসচিব। ছবি: সংগৃহীত

দীর্ঘদিন পর অনুষ্ঠিত পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ের বৈঠক নিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে মুখ খুলেছে পাকিস্তান। ইসলামাবাদ জানিয়েছে, বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের মধ্যে সদ্য অনুষ্ঠিত এই বৈঠকে দুই দেশের সম্পর্ক পুনরুজ্জীবনের বিষয়ে যৌথ অঙ্গীকার প্রতিফলিত হয়েছে।

শুক্রবার (১৮ এপ্রিল) পাকিস্তানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক বিবৃতিতে বলা হয়, বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত এই বৈঠকটি হয়েছে সৌহার্দ্যপূর্ণ ও গঠনমূলক পরিবেশে। আলোচনায় উঠে এসেছে রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, সাংস্কৃতিক, শিক্ষাগত এবং কৌশলগত সহযোগিতার নানা দিক।

বৈঠকে দুই দেশ বাণিজ্য, কৃষি, শিক্ষা এবং পারস্পরিক সংযোগ বৃদ্ধিতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে। দ্রুত চূড়ান্ত করা হবে বেশ কিছু দ্বিপাক্ষিক চুক্তিও।

পাকিস্তান তাদের কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের জন্য সুযোগ দেওয়ার প্রস্তাব দেয়। অন্যদিকে, বাংলাদেশ মৎস্য ও সামুদ্রিক খাতে কারিগরি প্রশিক্ষণ দিতে আগ্রহ প্রকাশ করে।

দুই দেশ চট্টগ্রাম-করাচি রুটে সরাসরি নৌ চলাচল চালুর ব্যাপারে একমত হয়েছে। পাশাপাশি ঢাকা-ইসলামাবাদ সরাসরি ফ্লাইট পুনরায় চালুর ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয়। ভ্রমণ ও ভিসা সহজীকরণের ক্ষেত্রেও অগ্রগতির প্রশংসা করে উভয়পক্ষ।

বৈঠকে শিক্ষাখাতে গভীর সহযোগিতা ও পাকিস্তানি বিশ্ববিদ্যালয়ের বৃত্তির প্রস্তাবের জন্য বাংলাদেশ কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছে। গণমাধ্যম, সংস্কৃতি ও ক্রীড়াক্ষেত্রে পারস্পরিক অংশীদারিত্ব বাড়াতে সম্ভাব্য সমঝোতা স্মারক নিয়েও আলোচনা হয়।

সার্ক বিষয়েও উভয়পক্ষ একমত হয় যে, আঞ্চলিক এই জোটকে পুনরুজ্জীবিত করা দরকার এবং তা যেন রাজনৈতিক বিবেচনার বাইরে থাকে।

বৈঠকে গাজায় ইসরায়েলের হামলা ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের নিন্দা জানায় দুই দেশ। কাশ্মীর ইস্যুতে পাকিস্তান জাতিসংঘ প্রস্তাব অনুযায়ী শান্তিপূর্ণ সমাধানের ওপর জোর দেয়।

পাকিস্তানের পররাষ্ট্র সচিব বাংলাদেশে অবস্থানকালে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এবং পররাষ্ট্রসচিব তৌহিদ হোসেনের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে জানানো হয়, দুই দেশের মধ্যে পরবর্তী পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ের বৈঠক ২০২৬ সালে ইসলামাবাদে অনুষ্ঠিত হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বাংলাদেশি যুবককে ধরে নিয়ে বিএসএফের হাতে তুলে দিল ভারতীয়রা
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক শনিবার
বাংলাদেশের সঙ্গে বৈঠক নিয়ে বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পাকিস্তান
গাজায় ইসরায়েলের বিমান হামলা, শিশুসহ একই পরিবারের ১৩ জন নিহত
ভারতীয় ক্রিকেটাররা আমাকে নগ্ন ছবি পাঠাত, অভিযোগ ট্রান্সজেন্ডার ক্রিকেটারের
১৮৭ জনকে নিয়োগ দেবে শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তর
গাইবান্ধায় আগুনে পুড়লো ৫ দোকান, ৩০ লক্ষাধিক টাকার ক্ষতি
রোহিঙ্গা সংকট সমাধানের পথে বড় সমস্যা আরাকান আর্মি: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
টঙ্গীতে ফ্ল্যাট বাসা থেকে দুই শিশুর রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় ১৬৫ বাংলাদেশিসহ ৫০৬ অবৈধ অভিবাসী আটক
ভেঙে গেল পরীমনি-সাদীর প্রেম? রহস্যময় পোস্টে তোলপাড় নেটদুনিয়া
বগুড়া বিমানবন্দর চালুর প্রস্তুতি চূড়ান্ত, জুলাই থেকেই শুরু হতে পারে ফ্লাইট চলাচল
বেনজীরকে বোট ক্লাব থেকে বহিষ্কার, ৩২ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ
ঢাকায় আবারও আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, ড. ইউনূসের পদত্যাগ দাবি
২০২৬ বিশ্বকাপে খেলা নিয়ে আশাবাদী মেসি, সিদ্ধান্ত নেবেন সময়মতো
পশ্চিমবঙ্গে সহিংসতা নিয়ে বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’: ভারত
দর্শনা ইমিগ্রেশন চেকপোস্টে দায়িত্বরত পুলিশ কনস্টেবলের আত্মহত্যা
দাদা ও চাচার বিরুদ্ধে স্কুলছাত্রীকে বিষ প্রয়োগে হত্যার অভিযোগ
গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেসসচিব
বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ে সিরিজে আগ্রহ দেখায়নি বেসরকারি চ্যানেল, দেখাবে বিটিভি