মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৫ | ১৬ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

প্রায় ৪ লাখ ২২ হাজার মানুষ ইউক্রেন ছেড়েছে: জাতিসংঘ

জাতিসংঘের শরণার্থী বিষয়ক সংস্থা ইউএনএইচসিআর হিসাব দিয়েছে এখন পর্যন্ত চার লাখ ২২ হাজার মানুষ ইউক্রেন থেকে প্রতিবেশী দেশগুলোতে পালিয়ে গেছে।

মুখপাত্র বলেছেন, ইউএনএইচসিআর "ইউক্রেন থেকে পালিয়ে আসা এই লোকদের শরণার্থী হিসাবে বিবেচনা করে"।

ইউক্রেন-স্লোভাকিয়া সীমান্তের উযোরোড ক্রসিংয়ে ইউক্রেন থেকে পালানো লোকজনের ভিড়

ছবি:ইউক্রেন-স্লোভাকিয়া সীমান্তের উযোরোড ক্রসিংয়ে ইউক্রেন থেকে পালানো লোকজনের ভিড়

এদিকে, এ পর্যন্ত পোল্যান্ডে আশ্রয় নিয়েছে কমপক্ষে দুই লাখ মানুষ৷ রাশিয়ার সৈন্য ফিরে না গেলে ইউক্রেন থেকে পালানো মানুষের সংখ্যা ৫০ লাখও ছাড়াতে পারে৷ তাদের গ্রহণ করার প্রস্তুতি নিচ্ছে ইইউ৷ তরে ব্রাসেলসে ইউরোপীয় ইউনিয়নের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীদের এক বিশেষ সভায় আলোচনা হয়েছে কতজনকে নেয়া সম্ভব? ইউক্রেনে অবস্থানরত আফ্রিকান শিক্ষার্থীদেরও একইভাবে গ্রহণ করা হবে তো?

সেখানে ইউক্রেন থেকে আসা শরণার্থীর সম্ভাব্য সংখ্যা প্রসঙ্গে ইইউর স্বরাষ্ট্র বিষয়ক কমিশনার ইলভা ইয়োগানসন বলেন, ‘‘কতজন আসবে তা আমি জানি না৷ আমার মনে হয় কয়েক মিলিয়ন মানুষের প্রস্তুতি নিতে হবে আমাদের৷''

জাতিসংঘ এবং শরণার্থী বিষয়ক বিভিন্ন সংগঠনের অনুমান, ইউক্রেন থেকে প্রতিবেশী দেশগুলোতে আশ্রয় নেয়া মানুষের সংখ্যা ভবিষ্যতে ৪০ থেকে ৭০ লাখও হতে পারে৷ রাশিয়ার হামলা শুরুর প্রথম চারদিনে শুধু পোল্যান্ডেই এ পর্যন্ত আশ্রয় নিয়েছে প্রায় দুই লাখ মানুষ৷ রাশিয়া হামলা বন্ধ করে সৈন্য ফিরিয়ে নিলে এই দুই লাখসহ স্লোভাকিয়া ও অন্যান্য প্রতিবেশী দেশে আশ্রয় নেয়া সব ইউক্রেনীয়ই হয়ত নিজেদের দেশে ফিরে যাবে৷ কিন্তু ইইউ-র আশঙ্কা, রাশিয়া হামলা যতদিন চালিয়ে যাবে, ততই ভয়াবহ হবে সংঘাত আর তার পরিণামে তত বেশি মানুষ ইউক্রেন ছাড়বে৷

সামনে ‘শরণার্থীগ্রীষ্মের' চেয়েও খারাপ সময়?

২০১৫ সালে সিরিয়ার যুদ্ধ থেকে বাঁচতে ১০ লাখেরও বেশি মানুষ জার্মানিসহ মধ্য ইউরোপের দেশগুলোতে আশ্রয় নেয়৷ ‘শরণার্থী গ্রীষ্ম' হিসেবে পরিচিতি পাওয়া ওই সময়ে শরণার্থীদের জন্য সীমান্ত পুরোপুরি খুলে দিয়েছিল জার্মানির ম্যার্কেল সরকার৷ অন্যান্য দেশও প্রাথমিকভাবে শরণার্থী গ্রহণে উৎসাহ দেখিয়েছে৷ কিন্তু পরে ধীরে ধীরে বদলে যায় পরিস্থিতি৷ পোল্যান্ড, হাঙ্গেরি, অস্ট্রিয়ার মতো দেশগুলো এক পর্যায়ে অভিবাসনপ্রত্যাশীদের গ্রহণে পুরোপুরি অস্বীকৃতি জানায়৷

রাশিয়ার সৈন্য খুব তাড়াতাড়ি ফিরে না গেলে ২০১৫ সালের চেয়ে অনেক বেশি শরণার্থী আসতে পারে ইউরোপের বিভিন্ন দেশে৷ তবে জার্মানির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ন্যান্সি ফেজার মনে করেন, ২০১৫ আর ২০২২-এর চলমান সময়ের মধ্যে বিস্তর পার্থক্য, তাই ইইউ দেশগুলোর মধ্যে আগের মতো অনৈক্য দেখা না দেয়ার সম্ভাবনাই বেশি৷ তার মতে, ‘‘এবার তো ইউরোপেই যুদ্ধ বেঁধেছে৷ সুতরাং ইউরোপীয় দেশগুলো বিষয়টিকে ভিন্নভাবে দেখবে৷''

আফ্রিকান এবং অন্যদের কী হবে?

রাশিয়ার হামলা শুরুর পরই ইউক্রেন ছাড়তে শুরু করে অসংখ্য মানুষ৷ সব বিদেশির জন্য ইউক্রেন ত্যাগের সুযোগ অবারিত থাকলেও, ইউক্রেনের ১৮ থেকে ৬০ বছর বয়সি পুরুষদের জন্য যুদ্ধে অংশগ্রহণ বাধ্যতামূলক করে জেলেনস্কি সরকার৷ ফলে এখন যে ইউক্রেনীয়রা দেশ ছাড়ছেন, তাদের সবাই নারী, শিশু এবং বৃদ্ধ৷ পোল্যান্ডের সীমান্তরক্ষীরা স্বতঃস্ফূর্তভাবেই গ্রহণ করেছে তাদের৷ অথচ কয়েক সপ্তাহ আগে ইরাক ও আফগানিস্তান থেকে আসা শরণার্থীদের কঠোরভাবে বাধা দিয়েছিল তারা৷

এদিকে সাউথ আফ্রিকার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা টুইট করে জানান, ইউক্রেনে পড়তে যাওয়া আফ্রিকান শিক্ষার্থীদের পোল্যান্ডে প্রবেশ করতে দেয়া হয়নি৷ বিষয়টি সুরাহা করার চেষ্টা চলছে৷

ইলভা ইয়োহানসন মনে করেন, ইউক্রেনে বসবাসরত বিদেশিদেরও প্রতিবেশী দেশগুলোতে প্রবেশ করতে দেয়া উচিত৷ ইউরোপীয় ইউনিয়ন এ বিষয়টি নিশ্চিত করার চেষ্টা করবে বলেও জানিয়েছেন তিনি৷

 

সূত্র: বিবিসি ও ডয়চে ভেলে

Header Ad
Header Ad

'বাংলাদেশি' সন্দেহে আটক সাড়ে ৬ হাজার, অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

ছবি: সংগৃহীত

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনার মধ্যেই গুজরাটে ‘অবৈধ বাংলাদেশি’ শনাক্তে রাজ্য পুলিশের বিশেষ অভিযানে এখন পর্যন্ত ৬,৫০০ জনের বেশি মানুষকে আটক করা হয়েছে। তবে তাদের মধ্যে মাত্র ৪৫০ জনের বাংলাদেশি নাগরিকত্বের প্রমাণ পাওয়া গেছে, বাকিরা অধিকাংশই ভারতীয় মুসলমান বলে জানা গেছে।

গুজরাট পুলিশের ডিজি বিকাশ সহায় সোমবার (২৮ এপ্রিল) পিটিআইকে বলেন, “এখন পর্যন্ত ৪৫০ জনের নথিপত্র দেখে বাংলাদেশি হিসেবে শনাক্ত করা গেছে। বাকিদের জিজ্ঞাসাবাদ চলছে।”

শনিবার (২৬ এপ্রিল) ভোররাতে আহমেদাবাদ ও সুরাত শহরে শুরু হওয়া অভিযান পরে গুজরাটজুড়ে ছড়িয়ে পড়ে। আটক ব্যক্তিদের মধ্যে অনেকের ভারতীয় আধার কার্ড, ভোটার আইডি ও পাসপোর্ট থাকলেও পুলিশ তাদের পরিচয় মানছে না।

সুরাতের বাসিন্দা সুলতান মল্লিক, যিনি পশ্চিমবঙ্গের বীরভূম জেলার নাগরিক, তাকে তার দুই ভাগ্নেসহ মধ্যরাতে আটক করা হয়। স্ত্রী সাহিনা বিবি বলেন, “পুলিশ বলে কিছুক্ষণেই ছেড়ে দেবে। কিন্তু তিন দিনেও তাদের খোঁজ নেই।”

আহমেদাবাদে এক বিয়ের অনুষ্ঠানে আসা বরযাত্রীরাও এই অভিযানে আটক হন। স্থানীয় বাসিন্দা আলমআরা পাঠান জানান, “২৩ বছর ধরে এখানে আছি। ছেলেও এখানেই জন্মেছে, তবুও পুলিশ তাকে বাংলাদেশি সন্দেহে ধরে নিয়ে যায়।”

পরিযায়ী শ্রমিকদের নিয়ে কাজ করে এমন সংগঠন ‘পরিযায়ী শ্রমিক ঐক্য মঞ্চ’ জানায়, গুজরাট ছাড়াও উত্তরপ্রদেশ, মহারাষ্ট্র, ওড়িশায়ও বাংলাভাষী মুসলিমদের হয়রানির অভিযোগ আসছে।

পুলিশ বলছে, আধার বা ভোটার আইডি যথেষ্ট প্রমাণ নয়, কারণ সেগুলো নকল হতে পারে। এজন্য সীমান্তবর্তী রাজ্য থেকে তদন্তকারী দলও আনা হচ্ছে।

এ বিষয়ে পরিযায়ী শ্রমিক ঐক্য মঞ্চের প্রধান আসিফ ফারুক বলেন, “বাংলাভাষী ও মুসলমান হলেই কি তাদের নাগরিক অধিকার খর্ব হবে? এরা কি দেশের অন্যত্র কাজ করতে পারবে না?”

Header Ad
Header Ad

দীপ্ত টিভির সংবাদ বিভাগ বন্ধে সরকারের কোনো নির্দেশনা নেই: তথ্য উপদেষ্টা

তথ্য ও সম্প্রচারবিষয়ক উপদেষ্টা মাহফুজ আলম। ছবি: সংগৃহীত

দীপ্ত টেলিভিশনের সংবাদ বিভাগ বন্ধ করার বিষয়ে সরকার কোনো নির্দেশনা দেয়নি বা ফোনও করেনি বলে জানিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচারবিষয়ক উপদেষ্টা মাহফুজ আলম।

মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) সন্ধ্যায় সচিবালয়ের তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে ‘ফ্যাসিবাদের ১৫ বছরে গণমাধ্যমের বাস্তবতা’ শীর্ষক এক মতবিনিময় সভায় এ কথা বলেন তিনি।

মাহফুজ আলম বলেন, “আমরা সরকারের পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত কাউকে কোনো কল দিইনি। দীপ্ত টিভির একজন সাংবাদিককে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে এবং সংবাদ বিভাগ বন্ধ করা হয়েছে— এতে মানুষের মধ্যে ভুল ধারণা তৈরি হয়েছে যে এটি সরকারের নির্দেশে হয়েছে। অথচ এমন কোনো নির্দেশনা দেওয়া হয়নি।”

সভায় সাংবাদিকদের অর্থনৈতিক বাস্তবতা তুলে ধরে মাহফুজ আলম বলেন, “গত বছরের জানুয়ারিতে আমি নিজে একটি টিভি চ্যানেলে চাকরির জন্য গিয়েছিলাম। আমাকে মাত্র ১৩ হাজার টাকা বেতন দেওয়ার প্রস্তাব দেওয়া হয়। এই অল্প বেতনে একজন মানুষ ঢাকা শহরে কীভাবে জীবন চালাবে, পরিবারকে কীভাবে দেখবে?”

তিনি আরও বলেন, “গণমাধ্যমের টেকসই উন্নয়ন ও সাংবাদিকদের ন্যায্য অধিকার প্রতিষ্ঠায় সরকার একটি গঠনমূলক রোডম্যাপ তৈরি করছে।”

মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের প্রধান কামাল আহমেদ, জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক, একাডেমিক, মানবাধিকারকর্মীসহ গণমাধ্যম সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন ব্যক্তি। আলোচনায় গণমাধ্যমের স্বাধীনতা, মালিকপক্ষের একচ্ছত্র নিয়ন্ত্রণ, সাংবাদিকদের চাকরির নিরাপত্তা ও রাষ্ট্রীয় হস্তক্ষেপ নিয়ে বিভিন্ন মতামত উঠে আসে।

Header Ad
Header Ad

এই মুহূর্তে ইমরানকে দরকার পাকিস্তানের, মুক্তি ও সর্বদলীয় বৈঠক নিয়ে আলোচনা!

ছবি: সংগৃহীত

ভারত নিয়ন্ত্রিত জম্মু-কাশ্মীরের পেহেলগামে পর্যটকদের ওপর হামলায় ২৬ জন নিহত হওয়ার ঘটনায় ভারত-পাকিস্তান সীমান্তে চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে। এর মধ্যে সোমবার রাতেও দু’দেশের সেনাদের মধ্যে সীমান্তে গোলাগুলি হয়। এমন পরিস্থিতিতে পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও কারাবন্দি নেতা ইমরান খানের মুক্তি দাবি করেছে প্রধান বিরোধী দল পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই)।

পাকিস্তানি ইংরেজি দৈনিক দ্য ডন-এর বরাত দিয়ে মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) এমনটি জানানো হয়।

সোমবার সিনেটে পিটিআইর পক্ষ থেকে জানানো হয়, এ জাতীয় সংকটময় পরিস্থিতিতে সর্বদলীয় সম্মেলন (Multi-Party Conference) আহ্বান করা প্রয়োজন, যাতে দেশের রাজনৈতিক নেতারা একসঙ্গে বসে জাতীয় নিরাপত্তা ইস্যুতে সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। এই বৈঠকে ইমরান খানের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে তার জেল থেকে মুক্তিরও দাবি জানানো হয়।

পিটিআইয়ের সিনেটর আলী জাফর বলেন, “রাজনৈতিক মতভেদ ভুলে এখন দেশের স্বার্থে ঐক্য প্রয়োজন। ইমরান খানের উপস্থিতি বিশ্বকে দেখাবে— পাকিস্তান ঐক্যবদ্ধ।” তিনি আরও বলেন, ইমরান যদি অংশ নেন, তাহলে তা হবে শক্তিশালী কূটনৈতিক বার্তা।

পিটিআই নেতা শিবলি ফারাজ আরও একধাপ এগিয়ে ইমরান খানকে টেলিভিশনে ভাষণ দেওয়ার অনুমতি দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। তার দাবি, ইমরান টিভির মাধ্যমে জনগণকে মিনার-ই-পাকিস্তানে জমায়েত হওয়ার এবং ওয়াগা সীমান্তে পদযাত্রা করার ডাক দিলে এক কোটির বেশি মানুষ সাড়া দেবে।

তার ভাষায়, “শুধু জনগণের প্রকৃত প্রতিনিধি ভারতকে যথাযথ বার্তা দিতে পারেন।”

ক্ষমতাসীন পাকিস্তান মুসলিম লীগ (নওয়াজ) বা পিএমএল-এন–এর সিনেটর ইরফানুল হক সিদ্দিকী ভারতের প্রতি কঠোর সমালোচনা করে বলেন, “পেহেলগামের হামলা আসলে একটি ফলস ফ্ল্যাগ অপারেশন— যা ভারতের নিজস্ব সংস্থারই পরিকল্পিত, পাকিস্তানকে হেয় করার উদ্দেশ্যে।”

তিনি বলেন, পাকিস্তান বরাবরই সন্ত্রাসবাদের শিকার, বরং ভারত এখন নাৎসি চিন্তাধারায় বিশ্বাসী সরকার দ্বারা পরিচালিত হচ্ছে।

পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলার পর ভারত সরাসরি পাকিস্তানকে দায়ী করেছে। যদিও পাকিস্তান এই অভিযোগ অস্বীকার করেছে এবং বলছে, তারাই বরং দীর্ঘদিন ধরে চরমপন্থী হামলার শিকার। দুই দেশের মধ্যে এই উত্তেজনা বিশ্ব রাজনীতিতেও উদ্বেগ তৈরি করেছে। বিশ্লেষকদের মতে, পরিস্থিতি যুদ্ধাবস্থার দিকে গড়াতে পারে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

'বাংলাদেশি' সন্দেহে আটক সাড়ে ৬ হাজার, অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
দীপ্ত টিভির সংবাদ বিভাগ বন্ধে সরকারের কোনো নির্দেশনা নেই: তথ্য উপদেষ্টা
এই মুহূর্তে ইমরানকে দরকার পাকিস্তানের, মুক্তি ও সর্বদলীয় বৈঠক নিয়ে আলোচনা!
টাঙ্গাইলে এলজিইডিতে দুদকের অভিযানে অর্থ আত্মসাতের পাওয়া গেছে প্রমাণ
লক্ষাধিক নতুন রোহিঙ্গাকে আশ্রয়ের অনুরোধ জানাল জাতিসংঘ
ডাকাত দেখে আতঙ্কে অসুস্থ গৃহকর্তা, পানি খাইয়ে সেবা করল ডাকাতরা, পরে লুট
‘মানবিক করিডর’ নিয়ে নানা প্রশ্ন : স্পষ্ট করলেন প্রেসসচিব
ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করল পাকিস্তান সেনাবাহিনী
মাদরাসার শিক্ষকদের জন্য বড় সুখবর
দীপ্ত টিভির সংবাদ কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা
সব রুফটপ রেস্তোরাঁর ট্রেড লাইসেন্স বাতিল
মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনতে পুলিশের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
নিলামে তুলেও এস আলম গ্রুপের সম্পত্তি বিক্রি করতে পারছে না ব্যাংকগুলো
সেই জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেই চার বছর পর সাদমানের সেঞ্চুরি
স্টারলিংকের লাইসেন্স অনুমোদন প্রধান উপদেষ্টার, মাসিক খরচের বিষয়ে যা জানা গেল!
রাখাইনের সঙ্গে মানবিক করিডরের বিষয়টি স্পষ্ট করুন: জামায়াত আমির
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকরা পাচ্ছেন দশম গ্রেড, সহকারী শিক্ষক ১২তম
এনসিপির সঙ্গে আমার কোনো ধরনের সম্পর্ক নেই: উমামা ফাতেমা
আওয়ামী লীগ সরকার পুলিশকে দলীয় বাহিনীতে পরিণত করেছিল: প্রধান উপদেষ্টা
আত্মসমর্পণ করলেন তারেক রহমানের খালাতো ভাই