বুধবার, ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ২৯ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash

বাংলাদেশে হত্যা ও অধিকার লঙ্ঘনের দায়ে জড়িতদের বিচার চায় জাতিসংঘ

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশে ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সময় ব্যাপক সহিংসতা, প্রাণহানি এবং হতাহতের ঘটনায় জড়িতদের বিচার চায় জাতিসংঘ। একইসঙ্গে সহিংসতা, প্রাণহানি এবং মানবিক ও রাজনৈতিক অধিকার লঙ্ঘনের সঙ্গে জড়িতদের জবাবদিহির মুখোমুখি করা দরকার বলেও মন্তব্য করেছে সংস্থাটি।

মঙ্গলবার (২০ আগস্ট) জাতিসংঘ মহাসচিবের মুখপাত্র স্টিফেন ডুজারিক এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এ কথা জানান।

প্রেস ব্রিফিংয়ে একজন সাংবাদিক স্টিফেন ডুজারিককে প্রশ্ন করেন, বাংলাদেশ স্থিতিশীলতার দিকে যাচ্ছে। কঠিন এ সময়ে দেশটিকে সমর্থন দেওয়ার কথা জানিয়েছে জাতিসংঘ। তবে যারা ৮১৯ জন মানুষকে হত্যা এবং ২৫ হাজার মানুষকে আহত করার জন্য দায়ী তাদের বিচারের আওতায় আনার বিষয়ে জাতিসংঘ মহাসচিব কি কিছু বলেছেন? তাদের অধিকাংশই গুলি বা স্বৈরশাসক শেখ হাসিনার দেখামাত্র গুলি করার নির্দেশে হতাহত হয়েছেন।

এই প্রশ্নের উত্তরে স্টিফেন ডুজারিক বলেন, আমরা এই বিশেষ সংকটের শুরু থেকেই জবাবদিহির কথা বলে আসছি। সহিংসতা, প্রাণহানি এবং মানবিক ও রাজনৈতিক অধিকার লঙ্ঘনের জন্য জবাবদিহির দরকার রয়েছে।

এর আগে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে জাতিসংঘের মহাসচিবের আন্তোনিও গুতেরেসের দেওয়া একটি চিঠি প্রসঙ্গে কথা বলেন স্টিফেন।

জাতিসংঘ মহাসচিবের মুখপাত্র বলেন, আমি মহাসচিবের পাঠানো একটি চিঠি সম্পর্কে কিছু প্রশ্ন পেয়েছি। আমি বলতে পারি যে, বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে একটি অভিনন্দনপত্র লিখেছেন গুতেরেস।

তিনি বলেন, চিঠিতে মহাসচিব বাংলাদেশে শান্তি ফেরানো এবং সংসদ নির্বাচন আয়োজনের প্রচেষ্টাকে স্বাগত জানিয়েছেন। মহাসচিব বলেছেন যে, জাতিসংঘের প্রত্যাশা ড. ইউনূসের সরকার একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক পন্থা গ্রহণ করবে, যার মধ্যে তরুণদের পাশাপাশি নারী, সংখ্যালঘু ও আদিবাসী সম্প্রদায়ের কণ্ঠস্বরও বিবেচনা করা হবে।

তিনি আরও বলেন, দেশের সব নাগরিক, বিশেষ করে সংখ্যালঘুদের পূর্ণ সুরক্ষা নিশ্চিত করতে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের ওপর ভরসা করছেন গুতেরেস।

এ ছাড়া রোহিঙ্গা শরণার্থীদের মঙ্গল নিশ্চিত করতে ড. ইউনূসের প্রতি মহাসচিব জোরালো আহ্বান জানিয়েছেন বলে জানান স্টিফেন ডুজারিক।

Header Ad
Header Ad

নুরুজ্জামান কাফির পরিবারের পাশে সেনাবাহিনী, দোষীদের বিচারের আশ্বাস

নুরুজ্জামান কাফির পরিবারের পাশে সেনাবাহিনী। ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় কনটেন্ট ক্রিয়েটর নুরুজ্জামান কাফির পরিবারকে সহায়তা এবং ন্যায়বিচার নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় তার বাড়িতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় সেনা সদস্যরা তদন্তের মাধ্যমে দোষীদের দ্রুত আইনের আওতায় আনার আশ্বাস দিয়েছেন।

বুধবার (১২ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় পটুয়াখালীর কলাপাড়া উপজেলার রজপাড়া গ্রামে কাফির আগুনে পুড়ে যাওয়া বাড়ি পরিদর্শন করেন পায়রা আর্মি ক্যাম্পের সেনা সদস্যরা। তারা কাফি ও তার পরিবারকে ধৈর্য ধারণের আহ্বান জানান এবং সব ধরনের সহায়তার আশ্বাস দেন।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, মঙ্গলবার দিবাগত রাত ২টার দিকে কাফির গ্রামের বাড়িতে আকস্মিকভাবে আগুন লেগে যায়, যা মুহূর্তেই পুরো ঘর ভস্মীভূত করে ফেলে। কাফি দাবি করেছেন, এটি কোনো দুর্ঘটনা নয়, বরং পরিকল্পিত হামলা।

ঘটনার পর বুধবার দুপুর ১২টায় এক সংবাদ সম্মেলনে কাফি অভিযোগ করেন, আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগ এই অগ্নিকাণ্ডের পেছনে জড়িত। তিনি প্রশাসনকে সতর্ক করে বলেন, “আগামী সাত দিনের মধ্যে যদি আমার ঘর পুনর্নির্মাণ এবং দোষীদের গ্রেপ্তার করা না হয়, তবে বিপ্লবী সরকারের ডাক দেওয়া হবে।”

 

ছবি: সংগৃহীত

অগ্নিকাণ্ডের পরপরই ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মো. রবিউল ইসলাম, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, জেলা পুলিশ, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ ও স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিরা।

পরিদর্শন শেষে পায়রা আর্মি ক্যাম্পের সিনিয়র ওয়ারেন্ট অফিসার বলেন, “এই ঘটনায় জড়িতদের দ্রুত আইনের আওতায় আনা হবে। আমরা ইতোমধ্যে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে সমন্বয় করে কাজ করছি।”

তিনি আরও বলেন, “বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সবসময় জনগণের পাশে রয়েছে। আমরা নিশ্চিত করতে চাই, কাফি ও তার পরিবার ন্যায়বিচার পায়। এজন্য প্রয়োজনীয় সব ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”

সেনাবাহিনীর সহায়তার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে নুরুজ্জামান কাফি বলেন, “ইতোমধ্যে প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা পরিদর্শন করেছেন। আমি প্রশাসন এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের ধন্যবাদ জানাই। আমি বাংলাদেশের আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল এবং সরকারের কাছে প্রতিটি নাগরিকের নিরাপত্তা চাই।”

তিনি আরও বলেন, “আমি চাই, এই ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত করে দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেওয়া হোক। সেইসঙ্গে আমি আমার সাত দিনের আল্টিমেটামের বিষয়ে অনড় আছি।”

সেনাবাহিনীর এই পদক্ষেপকে স্বাগত জানিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। তারা আশা প্রকাশ করেছেন, দ্রুত তদন্তের মাধ্যমে দোষীদের চিহ্নিত করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করা হবে, যাতে ভবিষ্যতে এ ধরনের অপরাধ আর না ঘটে।

Header Ad
Header Ad

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

ছবি: সংগৃহীত

গাজীপুরে আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীদের হামলায় আহত আবুল কাশেমের মৃত্যুকে কেন্দ্র করে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। সংগঠনটি আওয়ামী লীগের বিচার ও নিষিদ্ধের দাবিতে দেশব্যাপী কর্মসূচির ঘোষণা দিয়েছে।

বুধবার (১২ ফেব্রুয়ারি) বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টে জানানো হয়, গাজীপুরে আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীদের হামলায় আহত আবুল কাশেমের জানাজা ওইদিন রাত ৯টায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে অনুষ্ঠিত হবে। জানাজার পর আওয়ামী লীগের বিচার ও নিষিদ্ধের দাবিতে কফিন মিছিল বের করা হবে।

এছাড়া, সংগঠনটি জানিয়েছে, দেশের প্রতিটি জেলা, উপজেলা, ইউনিয়ন এবং গ্রামে শহীদ আবুল কাশেমের গায়েবানা জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। একই সঙ্গে আওয়ামী লীগের বিচার ও নিষিদ্ধের দাবিতে খাটিয়া মিছিলের কর্মসূচিও পালন করা হবে। স্থানীয়ভাবে নির্ধারিত সময়ে এসব কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা হবে বলে জানানো হয়েছে।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আবদুল্লাহও আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি জানিয়েছেন। বুধবার বিকেলে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টে তিনি লিখেছেন, #Ban_Awami_League।

 

এর আগে, আরেকটি পোস্টে তিনি বলেন, "আয়নাঘর, হাসিনার হত্যা, আমার ভাই শহীদ কাশেমের মৃত্যুতে প্রতিবিপ্লব শুরু হয়েছে। যথেষ্ট হয়েছে, আর পেছনে ফেরার সুযোগ নেই। আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করতে হবে।"

উল্লেখ্য, গাজীপুরে সাবেক মুক্তিযুদ্ধবিষয়কমন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হকের বাড়িতে ভাঙচুরের সময় স্থানীয় আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের হামলায় গুরুতর আহত হন ২০ বছর বয়সী আবুল কাশেম। পরে তাকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) ভর্তি করা হয়। বুধবার বিকেল ৩টার দিকে সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয় বলে নিশ্চিত করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক।

আবুল কাশেমের মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়ার পর থেকেই ক্ষোভে ফুঁসছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। সংগঠনটি আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে কঠোর আন্দোলনের ঘোষণা দিয়েছে এবং দলটিকে নিষিদ্ধের দাবি জানিয়েছে।

Header Ad
Header Ad

একুশে বইমেলা তৌহিদী জনতার ‘ক্ষোভ-বিক্ষোভ’ ন্যায়সঙ্গত: ফরহাদ মজহার

লেখক, কবি ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক ফরহাদ মজহার। ছবি: সংগৃহীত

একুশে বইমেলায় ‘তৌহিদী জনতা’র প্রতিবাদ ও ক্ষোভ ন্যায়সঙ্গত বলে মন্তব্য করেছেন লেখক, কবি ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক ফরহাদ মজহার। তিনি বলেন, যারা এটি সহ্য করতে পারছেন না, তারা তৌহিদী জনতাকে ‘মব’ বলে অভিহিত করছেন, যা অন্যায়।

ফরহাদ মজহার বলেন, তসলিমা নাসরিন শুধু একজন লেখক নন, বরং তিনি প্রকাশ্যে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বিরোধিতা করেছেন। বাংলাদেশের জনগণ তাকে দিল্লির আগ্রাসী স্বার্থ ও হিন্দুত্ববাদের প্রচারক হিসেবে দেখে। জুলাই গণঅভ্যুত্থানের পর দিল্লির প্রভাব ও হিন্দুত্ববাদী রাজনীতির একজন প্রতিনিধিকে ‘লেখকের স্বাধীনতা’র নামে প্রতিষ্ঠিত করার চেষ্টাকে শুধুমাত্র সাহিত্যিক দৃষ্টিকোণ থেকে বিচার করা যাবে না; এটি রাজনৈতিকভাবেও মূল্যায়ন করতে হবে।

ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে তিনি প্রশ্ন করেন, "একুশের বইমেলায় কেন লেখকের স্বাধীনতার নামে হিন্দুত্ববাদী দিল্লির সাংস্কৃতিক আগ্রাসন প্রতিষ্ঠার চেষ্টা হচ্ছে? কারা এর পেছনে কাজ করছে? কেন করছে? স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উচিত এর জবাব দেওয়া।" তিনি আরও বলেন, “লেখকের স্বাধীনতার আড়ালে হিন্দুত্ববাদী রাজনৈতিক প্রচারণা চালানো হচ্ছে, আর এর বিরুদ্ধেই তৌহিদী জনতা প্রতিরোধ গড়ে তুলেছে। এটি নিছকই ধর্মীয় অনুভূতির বিষয় নয়, বরং স্বাধীনতার জন্য লড়াই।”

বইমেলায় জনসাধারণের প্রতিবাদের প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “যখন একের পর এক মাজার ভাঙা হচ্ছে, তখন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় কোনো পদক্ষেপ নেয়নি। অথচ তসলিমা নাসরিনের বই স্টল থেকে সরানোর দাবি আসতেই কঠোর পদক্ষেপের হুমকি দেওয়া হচ্ছে।” তিনি একে ‘তৌহিদী জনতার ন্যায়সঙ্গত ক্ষোভ’ বলে অভিহিত করেন এবং বলেন, “তাদের বিরুদ্ধে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’ চালানোর হুমকি আসছে, যা অগ্রহণযোগ্য।”

ফরহাদ মজহার বলেন, “একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির গণআদালত ছিল একটি রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত প্রচেষ্টা, যা আইন ও সংবিধানের বাইরে গঠিত হয়েছিল। সেই সময় এটিকে ‘মব জাস্টিস’ বলা হয়নি, অথচ এখন জনগণের ন্যায়সঙ্গত প্রতিবাদকে ‘মব জাস্টিস’ বলা হচ্ছে।” তিনি বলেন, “যদি ইনসাফের প্রশ্ন আসে, তাহলে তৌহিদী জনতা চাইলে গণআদালত গঠন করতে পারত, কিন্তু তারা তা করেনি। তারা শুধু বইমেলায় একজন বিতর্কিত লেখকের বই সরানোর দাবি করেছে।”

তিনি বলেন, “বাংলাদেশের বামপন্থি রাজনীতি ইসলামবিদ্বেষী। তারা বরাবরই ইসলামের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে এবং জাতিগত ফ্যাসিবাদের ভিত্তিতে রাজনৈতিক কৌশল সাজিয়েছে। তাদের রাজনৈতিক পরিকল্পনার মূল লক্ষ্যই হলো ইসলাম নির্মূল করা। তাই ‘তৌহিদী জনতা’র আন্দোলন অনেকের মনে আতঙ্ক সৃষ্টি করেছে।”

তিনি বলেন, “জুলাই গণঅভ্যুত্থানের পর জনগণের ঐক্য অটুট রাখা জরুরি। ইসলাম ও ইসলামবিদ্বেষী রাজনীতির বিভাজন সৃষ্টি করে জনগণকে বিভক্ত করা ঠিক নয়। এই বিভাজনের কারণে বাংলাদেশে বিপ্লবী রাজনৈতিক ধারার বিকাশ হয়নি।

ফরহাদ মজহার বলেন, “বাংলাদেশের রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক অঙ্গনে বড় পরিবর্তন প্রয়োজন। নিজেদের বদলাতে হবে, তাহলেই বাংলাদেশও বদলে যাবে।”

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

নুরুজ্জামান কাফির পরিবারের পাশে সেনাবাহিনী, দোষীদের বিচারের আশ্বাস
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
একুশে বইমেলা তৌহিদী জনতার ‘ক্ষোভ-বিক্ষোভ’ ন্যায়সঙ্গত: ফরহাদ মজহার
দেশের প্রযুক্তি খাত ভারত ও শেখ পরিবারের কাছে জিম্মি: আমিনুল
বাকৃবিতে ৭৮ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত হচ্ছে নতুন ছাত্র হল
অপারেশন ডেভিল হান্ট: চুয়াডাঙ্গায় আওয়ামী লীগের ৭ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার
বিরামপুরে বিয়ের দাবিতে প্রেমিকের বাড়িতে প্রেমিকার অনশন
ঢাকার আবাসিক হোটেল থেকে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
বাণিজ্যিকভাবে ‘যমুনা রেল সেতুতে’ ট্রেন চলাচল শুরু, স্বপ্নপূরণ উত্তরাঞ্চলবাসীর!
চুয়াডাঙ্গায় ভোক্তা সংরক্ষন অধিকার অভিযানে ব্যবসায়ীকে জরিমানা
গাজীপুরে মোজাম্মেল হকের বাড়িতে হামলায় আহত কাশেমের মৃত্যু
এস আলম পরিবারের ৫ হাজার কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধ
চাকরিচ্যুত বিডিআরদের আইন উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকের আশ্বাস দিলেন হাসনাত
ভারতে গরুকে ‘রাষ্ট্রমাতা’ ঘোষণার দাবি, মোদিকে আল্টিমেটাম
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে আমরা চ্যাম্পিয়ন হতে যাচ্ছি: শান্ত
বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা ‘স্থিতিশীল’
লিবিয়া উপকূলে নৌকা ডুবে ১৬ পাকিস্তানির মৃত্যু
আয়নাঘর পরিদর্শন শেষে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় ও স্থানীয় সরকার নির্বাচনের জন্য প্রায় ৬ হাজার কোটি টাকা চায় ইসি
শেখ হাসিনা ও আ.লীগের বিরুদ্ধে মানবাধিকার লঙ্ঘনের প্রমাণ মিলেছে: জাতিসংঘ