শনিবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪ | ১৩ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিল বার্বাডোস

ছবি: সংগৃহীত

ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে ক্যারিবীয় দ্বীপরাষ্ট্র বার্বাডোস। এ নিয়ে ক্যারিবিয়ান কমিউনিটির (ক্যারিকম) ১১তম দেশ থেকে এই স্বীকৃতি এলো।

শনিবার (২০ এপ্রিল) এক প্রতিবেদনে সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা জানায়, আনুষ্ঠানিকভাবে বার্বাডোস ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকার করে নিয়েছে। বার্বাডোসের পররাষ্ট্র ও বৈদেশিক বাণিজ্যমন্ত্রী বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

পররাষ্ট্র ও বৈদেশিক বাণিজ্যমন্ত্রী কেরি সিমন্ডস বলেছেন, দেশটির মন্ত্রিসভা মনে করে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের আনুষ্ঠানিক কূটনৈতিক স্বীকৃতি দেওয়ার সময় এসেছে।

তিনি বলেন, বার্বাডোস সর্বদা জাতিসংঘের নীতি মেনে চলে। আমরা মনে করি, চলমান সংঘাত নিরসনে একটি দ্বিরাষ্ট্রীয় সমাধান হওয়া উচিত। কিন্তু আমরা মুখে একটি দ্বিরাষ্ট্র সমাধান দেখতে চাওয়ার কথা বললেও হাস্যকরভাবে বার্বাডোস নিজেই ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেয়নি।

তাই বার্বাডোসের নীতির আলোকেই ফিলিস্তিনকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে বলে জানান মন্ত্রী। তবে সিদ্ধান্তটি ইসরায়েলের সঙ্গে বার্বাডোসের সম্পর্কে প্রভাব ফেলবে না বলেও মন্তব্য করেন তিনি।

বার্বাডোস স্বীকৃতি দেওয়ায় জাতিসংঘের ১৯৩টি সদস্য রাষ্ট্রের মধ্যে ১৪০টি এখন ফিলিস্তিনকে একটি রাষ্ট্র হিসেবে বিবেচনা করে।

এদিকে জাতিসংঘে ফিলিস্তিনের পূর্ণ সদস্য পদ পাওয়ার সুযোগ ফের আটকে গেল। কারণ, রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার প্রস্তাবে ভেটো দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। শুক্রবার জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে উত্থাপিত খসড়া প্রস্তাবে ১৯৩ সদস্যের সাধারণ পরিষদকে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দেওয়ার সুপারিশ করা হয়েছিল।

এই প্রস্তাবে বলা হয়েছিল, 'ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে জাতিসংঘের সদস্যপদ দেওয়া হোক'।

নিরাপত্তা পরিষদের ১৫ সদস্যের মধ্যে ১২ সদস্য ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার পক্ষে ভোট দেয়। ভোটদানে বিরত থাকে যুক্তরাজ্য ও সুইজারল্যান্ড। পাঁচ স্থায়ী সদস্যের অন্যতম যুক্তরাষ্ট্রের ভেটোতে এই প্রস্তাব বাতিল হয়ে যায়।

Header Ad
Header Ad

ইউপি সদস্যকে ধর্ষণ, পরে মুখে বিষ ঢেলে হত্যা!

ছবি: সংগৃহীত

নড়াইলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় নারী ইউপি সদস্য বাসনা মল্লিকের (৫০)মৃত্যু হয়েছে। গণধর্ষণের পর ওই ইউপি সদস্যের মুখে বিষ ঢেলে দিয়ে হত্যা করা হয় বলে মৃতের স্বজনেরা অভিযোগ করেছেন। ওই নারী নড়াইল সদরের মাইজপাড়া ইউনিয়নের সংরক্ষিত আসনের মহিলা সদস্য ছিলেন।

গত বৃহস্পতিবার (২৬ ডিসেম্বর) রাতে ওই নারীর মৃত্যু হয়। বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন নড়াইল সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সাজেদুল ইসলাম।

নিহতের ছেলে ও পরিবারের অভিযোগ, গত ২৪ ডিসেম্বর সকাল থেকে টিসিবির মালামাল বিতরণ শেষে বাড়ি ফেরার পথে স্থানীয় যুবক রাজিবুল পাওনা টাকা দেয়ার জন্য ওই ইউপি সদস্যকে ফোন করেন। এরপর তিনি টাকা আনতে তাঁর ইউনিয়নের এক ব্যক্তির বাড়িতে গেলে রাজিবুলসহ কয়েকজন তাঁকে ধর্ষণ করে এবং দুই লাখ টাকা চাঁদা দাবি করে। ভুক্তভোগী বিষয়টি সবাইকে জানিয়ে দেওয়ার হুমকি দিলে তাঁর মুখে বিষ ঢেলে দেয়া হয়। সেখান থেকে বাড়িতে ফিরে ভয়ে তিনি কাউকে কিছু বলেননি। তবে তিনি অসুস্থ ছিলেন। অসুস্থতা বাড়লে পরদিন বুধবার সকালে তাঁকে যশোর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

আবেগাপ্লুত হয়ে নিহত ওই নারীর ছেলে জানান,‘মায়ের সঙ্গে হওয়া ঘটনার বর্ণনা দিতে দিতে আমার হাতের ওপর মা মারা যান। আমার মায়ের সঙ্গে যারা এসব করছে, আমি দোষীদের কঠিন বিচার চাই, ওদের ফাঁসি চাই। আমার মা যেন সুষ্ঠু বিচার পান। আমার আর কিছু চাওয়ার নেই।’

যশোর জেনারেল হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা (আরএমও) বজলুর রশীদ গণমাধ্যমকে বলেন, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে ওই নারীকে ধর্ষণ করে বিষ খাওয়ানো হয়েছে। তার শরীরে ধর্ষণের ক্ষত ছিলো। আলামতও সংগ্রহ করা হয়েছে। এছাড়া ওই নারীর পেটে বিষ পাওয়া গেছে। ময়নাতদন্ত করা হয়েছে।

সদর থানার ওসি জানান, ময়নাতদন্ত শেষে শুক্রবার বিকেলে তাঁর লাশ নড়াইলে এসে পৌঁছায়। পুলিশ এলাকা পরিদর্শন করেছে। এ ঘটনায় মামলা হবে। অভিযোগ তদন্ত করে আইনানুযায়ী ব্যবস্থা নেয়া হবে।

Header Ad
Header Ad

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে গিয়ে প্রেম, অতঃপর বিয়ে

ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনই বদলে দিলো দুটি জীবনের গল্প। বরগুনার মীর রিজন মাহমুদ নিলয় এবং ফৌজিয়া তাসনীন আনিকার পরিচয় হয়েছিল এই আন্দোলনের মঞ্চে। প্রথমে ভালো লাগা, পরে ধীরে ধীরে রূপ নেয় গভীর ভালোবাসায়। অবশেষে, শুক্রবার (২৭ ডিসেম্বর) বিকেলে বিয়ের পিঁড়িতে বসে তারা তাদের প্রেমের পূর্ণতা দেন।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার এই আন্দোলন শুধু নতুন বাংলাদেশের স্বপ্নকেই সামনে আনেনি, বরগুনার মাটিতে একটি নতুন সম্পর্কেরও জন্ম দিয়েছে। আন্দোলনের পেছনে সহস্র মানুষের ত্যাগ আর আত্মত্যাগের মাঝে, নিলয় ও আনিকা খুঁজে পেয়েছেন জীবনের সঙ্গী। তবে দেশের কল্যাণে যেকোনো প্রয়োজনে আবারও ঝাঁপিয়ে পড়তে প্রস্তুত থাকবেন বলে জানান এই নবদম্পতি।

গত ৫ আগস্ট থেকে তাদের ভালো লাগার শুরু, যা ৭ আগস্ট ভালোবাসায় রূপ নেয়। পরবর্তীতে, ২৫ আগস্ট তারা তাদের সম্পর্কের কথা পরিবারকে জানান। উভয় পরিবারের সম্মতিতে এই সম্পর্ক পরিণয় পায়, এবং শেষ পর্যন্ত প্রেম হয়ে ওঠে প্রণয়।

মীর রিজন মাহমুদ নিলয় বলেন, আনিকার সঙ্গে আন্দোলনের মাধ্যমেই পরিচয় হয়। এমনিতে ওকে আগে দূর থেকে চিনলেও কখনও কথা হয়নি। আন্দোলন চলাকালে সবার সঙ্গেই আমার কথা হত। সবাইকে সাহস দিয়ে আন্দোলন বেগবান করার জন্য বলতাম। এ কারণেই ওর সঙ্গে আমার কথা বলা শুরু হয়। তবে ওই সময়ে আমাদের কোনো প্রেমের সম্পর্ক ছিল না। গত ৫ আগস্ট যখন একত্রে বিজয় মিছিলে আনন্দ উল্লাস করছিলাম তখন আমাদের মধ্যে ভালো লাগা শুরু হয়।

ফৌজিয়া তাসনীন আনিকা বলেন,আন্দোলনের সময় নিলয়ের সঙ্গে আমার পরিচয় হয়। ওই সময় আন্দোলন নিয়ে বিভিন্ন বিষয়ে কথা হত। তখন সাহস এবং সততা দেখে নিলয়ের ওপর আমি দুর্বল হই। যেখানে ওর আত্মীয়-স্বজনের মধ্যে অনেকেই বর্তমান নিষিদ্ধ সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত ছিল, তাদের মতামতের বিরুদ্ধে গিয়ে আমাদের সঙ্গে আন্দোলন করেছে। এ ছাড়াও অন্য একটি সংগঠন তাদের ব্যানারে নিলয়কে আন্দোলনে অংশ নিতে বললেও সে সাধারণ শিক্ষার্থীদের সঙ্গেই আন্দোলনে যুক্ত হয়। ওর ওপর দুর্বল হওয়ার মূল কারণই হচ্ছে এমন সততা। পরবর্তীতে গত ৫ আগস্ট বিজয় মিছিলে আমার প্রতি আলাদা কেয়ার দেখে ওর প্রতি দুর্বলতা আরও বেড়ে যায়। পরে ৭ আগস্ট আমাকে প্রেমের প্রস্তাব না দিয়ে সরাসরি বিয়ের প্রস্তাব দেন নিলয়।

বিশেষ কি কারণে আনিকাকে ভালো লেগেছে জানতে চাইলে নিলয় বলেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র জনতার আন্দোলনে সামনে থেকে নেতৃত্ব দেওয়ার যে সাহসিকতা ওর মধ্যে ছিল এটি আমাকে মুগ্ধ করেছে। ওই সময়ে ফ্যাসিস্ট হাসিনার বিরুদ্ধে সাহস নিয়ে আন্দোলনে নেমে যে দেশকে ভালোবাসতে পারে সে মানুষকেও ভালোবাসতে পারে।

ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা সম্পর্কে জানতে চাইলে আনিকা বলেন, আমরা এখনও শিক্ষার্থী। আমাদের প্রথম পরিকল্পনা হচ্ছে আমাদের একত্রে সফল হতে হবে। আমরা দুজনে একত্রিত থেকে সামনের দিকে এগিয়ে যাব। এ ছাড়া এখানও নিষিদ্ধ সংগঠনের অনেকে বলে আমরা কীভাবে আন্দোলনে গেলাম। আমার কথা হচ্ছে যদি একটি দল অন্যায় করে, সে অন্যায়কে সাপোর্ট দেয়া কি আমার দেশকে ভালোবাসা? অবশ্যই না। আমরা সবসময় নিরপেক্ষ থেকে দেশকে ভালোবাসবো। কোনো দল অথবা বর্তমান যে সরকার রয়েছে তারাও যদি কোনো ভুল করে আমরা তারও বিরুদ্ধে যাব, শুধু মাত্র দেশের জন্য।

Header Ad
Header Ad

ঐক্যবদ্ধ না হলে পরাশক্তিরা মাথায় কাঁঠাল ভেঙে খাবে: আজহারী

ইসলামী বক্তা ড. মিজানুর রহমান আজহারী। ছবি: সংগৃহীত

দেশের কল্যাণে ভেদাভেদ ভুলে জাতীয় ঐক্যে আহ্বান জানিয়েছেন ইসলামী বক্তা ড. মিজানুর রহমান আজহারী। তিনি বলেন, ঐক্যের বিকল্প নেই। কিছুদিন আগে আমাদের লিডার ড. ইউনূস জাতীয় ঐক্যের জন্য সমস্ত দলকে ডাকছে না? ওনার কথায় আমাদের ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। প্রয়োজনে অন্য ধর্মের সঙ্গেও ঐক্য হওয়া দরকার। না হয় বিপদ আছে। নিজেদের মাঝে মারামারি, মনোমালিন্য করা যাবে না।

তিনি আরও বলেন, তাওহিদের দাওয়াতের জন্য এক হতে হবে। আমরা বিচ্ছিন্ন হলে আমাদের শক্তি কমে যাবে। একে অপরকে কাফের ফতোয়া দিয়ে নিজের মধ্যে মতানৈক্য না করি। ঐক্যবদ্ধ না হলে পরাশক্তিরা আমাদের মাথায় কাঁঠাল ভেঙে খাবে। আমি পেকুয়ার তাফসিরুল কোরআন মাহফিল থেকে আলেম ওলামা ও সকল রাজনৈতিক দলের উদ্দেশ্যে বলছি, ভেদাভেদ ভুলে আমরা জাতীয় ঐক্যে আবদ্ধ হই।

শুক্রবার (২৭ ডিসেম্বর) রাতে কক্সবাজারের পেকুয়ায় মরহুম মাওলানা শহীদ উল্লাহ স্মৃতি সংসদ ও সমাজ উন্নয়ন পরিষদের যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত সাবেকগুলদীর মাঠে স্মরণকালের বৃহৎ তাফসিরুল কোরআন মাহফিলে প্রধান মোফাসসিরের বয়ানে আজহারী এসব কথা বলেন। রাত সাড়ে ৯টায় মঞ্চে উঠে ১১টা পর্যন্ত বয়ান করেন ড. মিজানুর রহমান আজহারী।

আজহারীর বয়ানের আগে ভিডিও প্রজেক্টরের মাধ্যমে যুক্ত হন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহ উদ্দিন আহমদ। এছাড়াও বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন জামায়াতের কেন্দ্রীয় নেতা ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদ।

মাহফিলটি দুই অধিবেশনে বিভক্ত ছিল। প্রথম অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন অধ্যক্ষ মাওলানা বদিউল আলম। এতে আলোচনা পেশ করেন শায়খ মুফতী ইব্রাহিম, মাওলানা আবদুল্লাহ আল আমীনসহ আরও কয়েকজন বিশিষ্ট আলেম। দ্বিতীয় অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন জেলা জামায়াতের আমির অধ্যক্ষ নুর আহমদ আনোয়ারী। বয়ান করেন শায়খ সালাহ উদ্দিন মাক্কী, মাওলানা সাদিকুল রহমান আজহারী এবং ড. মিজানুর রহমান আজহারী।

মাহফিলে লাখো মানুষের সমাগমে আশপাশের দুই কিলোমিটার এলাকা জনারণ্যে পরিণত হয়। অতিরিক্ত চাপের কারণে মোবাইল ইন্টারনেট সেবাও ব্যাহত হয়। ইউটিউবাররা মাহফিল সরাসরি সম্প্রচার করেন, যা দেশের বিভিন্ন প্রান্তে পৌঁছে যায়।

পেকুয়া সমাজ উন্নয়ন পরিষদের প্রধান উপদেষ্টা নিয়ামত উল্লাহ নিজামী জানান, ড. আজহারীসহ অন্যান্য ইসলামী আলোচকদের উপস্থিতিতে পেকুয়ার এই মাহফিল স্মরণকালের অন্যতম বৃহৎ আয়োজনে পরিণত হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ইউপি সদস্যকে ধর্ষণ, পরে মুখে বিষ ঢেলে হত্যা!
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে গিয়ে প্রেম, অতঃপর বিয়ে
ঐক্যবদ্ধ না হলে পরাশক্তিরা মাথায় কাঁঠাল ভেঙে খাবে: আজহারী
মোজাম্বিকে কারাগারে দাঙ্গায় ৩৩ জন নিহত, পালিয়েছে অন্তত ৬ হাজার বন্দি
আজ বন্ধুকে কল করার দিন
নাগরিক কমিটির ৩৬ সদস্য বিশিষ্ট নির্বাহী কমিটি ঘোষণা
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরো ৩৭ জন নিহত
ভারতে কারাভোগ শেষে দেশে ফিরল ৬ বাংলাদেশি জেলে
সচিবালয়ের সকল বেসরকারি পাস বাতিল, ঢুকতে পারবেন না সাংবাদিকেরাও
শেখ হাসিনা-জয়ের ৩০০ মিলিয়ন ডলার পাচারের প্রমাণ পেয়েছে এফবিআই
দুর্নীতিবাজদের ফাইলগুলো পুড়ে গেছে : রুহুল কবির রিজভী
শনিবার যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না
গুম অবস্থায় ভারতের কারাগারে যাওয়ার লোমহর্ষক বর্ণনা সুখরঞ্জন বালির
শেখ হাসিনাকে ‘নারী’ বলতে রাজি নন মৎস্য উপদেষ্টা
সূর্যের সবচেয়ে কাছে মানুষের তৈরি যান
বর্তমান সরকার রিজার্ভ বাড়িয়েছে, ব্যাংক সেক্টর সচল করছে: জামায়াত আমির
বাংলাদেশ জটিল রাজনৈতিক সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে : মির্জা ফখরুল
সংবিধান সংস্কারে রাজনৈতিক দলের সংকল্প জরুরি: অধ্যাপক আলী রীয়াজ
চলতি বছরের বিজিবি-বিএসএফ বৈঠক হচ্ছে না
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে নিহত সবাই একই পরিবারের