শনিবার, ১৬ নভেম্বর ২০২৪ | ১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ২৮ ফিলিস্তিনি নিহত

ছবি: সংগৃহীত

ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলি বর্বরতা থামছেই না। দখলদার দেশটির হামলায় গত ২৪ ঘণ্টায় দেশটিতে আরও ২৮ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এতে করে উপত্যকাটিতে নিহতের মোট সংখ্যা ৪৩ হাজার ৭৫০ ছাড়িয়ে গেছে। এদিকে এ ঘটনায় আহত হয়েছেন ১২০ জন। হামলার পর ধ্বংসস্তুপের নিচেও আটকা পড়েছেন অনেকে।

শুক্রবার (১৫ নভেম্বর) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা আনাদোলু।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলের চলমান হামলায় কমপক্ষে আরও ২৮ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এতে করে গত বছরের অক্টোবর থেকে এ পর্যন্ত মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৪৩ হাজার ৭৬৪ জনে পৌঁছেছে বলে শুক্রবার অবরুদ্ধ এই ভূখণ্ডের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে।

মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, নিরলস এই হামলায় আরও অন্তত এক লাখ ৩ হাজার ৪৯০ জন ব্যক্তিও আহত হয়েছেন।

মন্ত্রণালয় বলেছে, গত ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলি বাহিনীর অব্যাহত আগ্রাসনে ২৮ জন নিহত এবং আরও ১২০ জন আহত হয়েছেন। অনেক মানুষ এখনও ধ্বংসস্তূপের নিচে এবং রাস্তায় আটকা পড়ে আছেন কারণ উদ্ধারকারীরা তাদের কাছে পৌঁছাতে পারছেন না।

ফিলিস্তিনি স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ মনে করছে, গাজা উপত্যকা জুড়ে ধ্বংস হওয়া বাড়ির ধ্বংসস্তূপের নিচে এখনও ১০ হাজারেরও বেশি লোক নিখোঁজ রয়েছেন। মূলত গাজায় অবিলম্বে যুদ্ধবিরতির দাবি জানিয়ে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের প্রস্তাব সত্ত্বেও ইসরায়েল অবরুদ্ধ এই ভূখণ্ডে তার নৃশংস আক্রমণ অব্যাহত রেখেছে।

উল্লেখ্য, গত ৭ অক্টোবর হামাসের নজিরবিহীন আন্তঃসীমান্ত হামলার পর থেকে ইসরায়েল গাজা উপত্যকায় অবিরাম বিমান ও স্থল হামলা চালিয়ে যাচ্ছে। ইসরায়েলি এই হামলায় হাসপাতাল, স্কুল, শরণার্থী শিবির, মসজিদ, গির্জাসহ হাজার হাজার ভবন ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংস হয়ে গেছে।

এছাড়া ইসরায়েলি আগ্রাসনের কারণে প্রায় ২০ লাখেরও বেশি বাসিন্দা তাদের বাড়িঘর ছাড়তে বাধ্য হয়েছেন। মূলত ইসরায়েলি আক্রমণ গাজাকে ধ্বংসস্তূপে পরিণত করেছে। জাতিসংঘের মতে, ইসরায়েলের বর্বর আক্রমণের কারণে গাজার প্রায় ৮৫ শতাংশ ফিলিস্তিনি বাস্তুচ্যুত হয়েছেন। আর খাদ্য, বিশুদ্ধ পানি এবং ওষুধের তীব্র সংকটের মধ্যে গাজার সকলেই এখন খাদ্য নিরাপত্তাহীন অবস্থার মধ্যে রয়েছেন।

এছাড়া অবরুদ্ধ এই ভূখণ্ডের ৬০ শতাংশ অবকাঠামো ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংস হয়ে গেছে। ইসরায়েল ইতোমধ্যেই আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে গণহত্যার অভিযোগে অভিযুক্ত হয়েছে।

Header Ad

ভারতের হাসপাতালে ভয়াবহ আগুন, ১০ শিশুর মৃত্যু

ভারতের হাসপাতালে ভয়াবহ আগুন। ছবি: সংগৃহীত

ভারতের উত্তর প্রদেশের ঝাঁসি জেলায় একটি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের শিশুদের ওয়ার্ডে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। এতে অন্তত ১০ শিশুর মৃত্যু হয়েছে।

শুক্রবার (১৫ নভেম্বর) রাতে ঝাঁসির মহারানি লক্ষ্মীবাঈ মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে এই ঘটনা ঘটে। শনিবার (১৬ নভেম্বর) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি।

প্রাথমিক ভাবে মনে করা হচ্ছে, শর্টসার্কিট থেকেই হাসপাতালের শিশু বিভাগে আগুন লাগার ঘটনা ঘটেছে। উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ এই ঘটনায় মৃতদের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম বলছে, শুক্রবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে ঝাঁসি মেডিকেল কলেজের এনআইসিইউতে (নিওনেটাল ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিট) আগুন লাগে। আগুন লাগার ঘটনায় এখন পর্যন্ত ১০ জন শিশুর মৃত্যু হয়েছে বলে জানা গেছে। পরে ঘটনাস্থলে পৌঁছায় ফায়ার সার্ভিস।

অবশ্য দমকল কর্মীরা ঘটনাস্থলে পৌঁছানোর আগেই এনআইসিইউ-এর জানলা ভেঙে চিকিৎসক ও হাসপাতাল কর্মীরা রোগীদের অনেককে বাইরে বের করতে সক্ষম হন। অনেক শিশুকে নিরাপদ জায়গায় নিয়ে যাওয়া হয়। প্রাথমিক ভাবে দমকল বাহিনীর অনুমান, শর্ট সার্কিটের কারণেই আগুন লেগেছে।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, এনআইসিইউ হঠাৎ ধোঁয়ায় ঢেকে যায়। দমকল কর্মীরা পৌঁছনোর আগেই শিশু বিভাগের জানালা ভেঙে ৩৭ জন শিশুকে উদ্ধার করে বাইরে বের করা হয়।

ঝাঁসির জেলা প্রশাসক অবিনাশ কুমার বলেন, “ঠিক কী কারণে আগুন লেগেছে তা তদন্ত করে দেখার জন্য একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। বেশিরভাগ শিশুকেই উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে। এখনও পর্যন্ত ১০ জন শিশু মারা গেছে।”

এদিকে উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ মৃতদের পরিবারকে সমবেদনা জানিয়েছেন। সোশ্যাল মিডিয়ায় দেওয়া এক পোস্টে তিনি লিখেছেন, “ঝাঁসি মেডিকেল কলেজের এনআইসিইউতে আগুন লেগে শিশুদের মৃত্যু অত্যন্ত দুঃখজনক। মৃতদের আত্মার শান্তি কামনা করি। আহতরা যেন দ্রুত সুস্থ হয়ে ওঠে।”

Header Ad

স্যামসন-তিলকের জোড়া সেঞ্চুরিতে সিরিজ জিতল ভারত

ছবি: সংগৃহীত

ওয়ানডে ও টেস্টে সময়টা খুব একটা ভালো যাচ্ছে না ভারতের। তবে টি-টোয়েন্টিতে রীতিমতো উড়ছে বিশ্ব চ্যাম্পিয়নরা। শেষ ম্যাচ যেখানে শেষ করেছিলেন ঠিক সেখান থেকেই যেন আবার শুরু করলেন তিলাক ভার্মা। খুনে ব্যাটিংয়ে তিনি করলেন টানা দ্বিতীয় সেঞ্চুরি। পরপর দুই ম্যাচে শূন্য রানে ফেরার পর সিরিজে আরেকটি শতকের দেখা পেলেন স্যাঞ্জু স্যামসন।

শুক্রবার (১৫ নভেম্বর) চতুর্থ ও শেষ টি-টোয়েন্টিতে ১৩৫ রানের জয়ে চার ম্যাচের সিরিজ ৩-১ ব্যবধানে জিতল বিশ্ব চ্যাম্পিয়নরা। এই সংস্করণে রানের হিসাবে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের সবচেয়ে বড় জয় এটি। ২০২৩ সালে জোহানেসবার্গে তাদের ১০৬ রানের জয় ছিল আগের রেকর্ড।

জোহানেসবার্গে টস জিতে আগে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে ১ উইকেট হারিয়ে ২৮৩ রান সংগ্রহ করে ভারত। দলের হয়ে সর্বোচ্চ অপরাজিত ১২০ রান করেছেন তিলক। তাছাড়া সেঞ্চুরি পেয়েছেন স্যামসনও। জবাবে খেলতে নেমে ১৮ ওভার ২ বলে সবকটি উইকেট হারিয়ে ১৪৮ রানের বেশি করতে পারেনি দক্ষিণ আফ্রিকা।

পাহাড়সম লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ইনিংসের তৃতীয় বলেই উইকেট হারায় দক্ষিণ আফ্রিকা। এমন শুরুর পর আর ফিরতে পারেনি তারা। চাপেই যেন শেষ হয়ে গেছে প্রোটিয়ারা। ইনিংসের প্রথম তিন ওভারে ১০ রান তুলতেই সাজঘরে ফেরেন টপ অর্ডারের চার ব্যাটার।

এরপর পঞ্চম উইকেট জুটিতে ট্রিস্টিয়ান স্টাবস ও ডেভিড মিলার মিলে ৮৬ রান যোগ করে মান রক্ষা করতে পেরেছেন। তবে কতটা পেরেছেন সেটা নিয়ে তর্ক হতে পারে! স্টাবসের ৪৩ আর মিলারের ৩৬ রানের সুবাদে তিন অঙ্ক ছুঁয়েছে দলীয় রান। তবে নিজেদের টি-টোয়েন্টি ইতিহাসে সর্বোচ্চ ব্যবধানের হার এড়াতে পারেনি প্রোটিয়ারা। এর আগে ব্যাট করতে নেমে শুরু থেকেই আক্রমণাত্মক ছিলেন ভারতের দুই ওপেনার। ১৮ বলে ৩৬ রান করে আভিষেক শর্মা ফিরে গেলে ভাঙে ৭৩ রানের উদ্‌বোধনী জুটি।

ইনিংসে এরপরের গল্পটা শুধুই স্যামসন-তিলক জুটির। জোহানেসবার্গের চেনা ২২ গজে এদিন প্রোটিয়া বোলাররা বল ফেলার জায়গা খুঁজে পাচ্ছিলেন না। দুই প্রান্তেই সমানতালে ব্যাট চালিয়েছেন এই দুই ব্যাটার। দুজনেই পেয়েছেন তিন অঙ্কের দেখা। ৫১ বলে সেঞ্চুরি করেছেন স্যামসন, একই মাইলফলক ছুঁতে তিলক খেলেছেন মাত্র ৪১ বল।

দুজনের জুটিতেও হয়েছে রেকর্ড। দ্বিতীয় উইকেটে অবিচ্ছিন্ন ২১০ রানের জুটি টি–টোয়েন্টিতে যেকোনো উইকেটে ভারতের সর্বোচ্চ এবং আন্তর্জাতিক টি–টোয়েন্টিতে দ্বিতীয় উইকেট জুটিতে সর্বোচ্চ।

২০ রানে ৩ উইকেট নিয়ে ভারতের সফলতম বোলার আর্শদিপ। এই ম্যাচে দুটিসহ সিরিজে ভারুনের শিকার ১২ উইকেট। গত মাসে দেশের মাঠে বাংলাদেশের বিপক্ষে সিরিজ দিয়ে প্রায় তিন বছর পর এই সংস্করণে ফেরার পর ৭ ম্যাচে ১৭ উইকেট নিলেন ৩৩ বছর বয়সী ভারুন।

সংক্ষিপ্ত স্কোর:
ভারত: ২০ ওভারে ২৮৩/১ (স্যামসন ১০৯*, আভিশেক ৩৬, তিলাক ১২০*; ইয়ানসেন ৪-০-৪২-০, কুটসিয়া ৩-০-৪৩-০, সিপামলা ৪-০-৫৮-১, সিমেলানে ৩-০-৪৭-০, মহারাজ ৩-০-৪২-০, মার্করাম ২-০-৩০-০, স্টাবস ১-০-২১-০)।

দক্ষিণ আফ্রিকা: ১৮.২ ওভারে ১৪৮ (রিকেলটন ১, হেনড্রিকস ০, মার্করাম ৮, স্টাবস ৪৩, ক্লসেন ০, মিলার ৩৬, ইয়ানসেন ২৯*, সিমেলানে ২, কুটসিয়া ১২, মহারাজ ৬, সিপামলা ৩; আর্শদিপ ৩-০-২০-৩, পান্ডিয়া ৩-১-৮-১, রামানদিপ ৩.২-০-৪২-১, ভারুন ৪-০-৪২-২, বিষ্ণই ৩-০-২৮-১, আকসার ২-০-৬-২)।
ফল: ভারত ১৩৫ রানে জয়ী
সিরিজ: ৪ ম্যাচের সিরিজ ৩-১ ব্যবধানে জয়ী ভারত
ম্যান অব দা ম্যাচ: তিলাক ভার্মা
ম্যান অব দা সিরিজ: তিলাক ভার্মা

Header Ad

বাংলাদেশ-পাকিস্তান সমুদ্র যোগাযোগ চালু, ভারতের উদ্বেগ

ছবি: সংগৃহীত

করাচি থেকে একটি পণ্যবাহী জাহাজ সম্প্রতি চট্টগ্রামে পৌঁছেছে। এর মাধ্যমে ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দের মুক্তিযুদ্ধের পর এবারই প্রথমবারের মতো সরাসরি সমুদ্রপথে যোগাযোগ হলো বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের। এ পরিস্থিতিতে নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে ভারত।

শুক্রবার (১৫ নভেম্বর) এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টেলিগ্রাফ।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের মধ্যে সরাসরি সামুদ্রিক সংযোগ ভারতের সেভেন সিস্টার্স রাজ্যগুলোতে সম্ভাব্য অস্থিরতা তৈরির কাজে ব্যবহার করা হতে পারে। কারণ, ভারতের উত্তরপূর্বাঞ্চলীয় সেভেন সিস্টার্স বাংলাদেশ সীমান্তের খুব কাছাকাছি।

ভারতের নিরাপত্তা বাহিনীর এক কর্মকর্তার বরাত দিয়ে টেলিগ্রাফ জানিয়েছে, গত পাঁচ দশকে বাংলাদেশের প্রধান দুই বন্দর চট্টগ্রাম ও মংলায় পাকিস্তান কোন জায়গা পায়নি। সিঙ্গাপুর ও কলম্বোর মাধ্যমে দুদেশের বাণিজ্য হতো। তবে এখন পাকিস্তানি জাহাজ সরাসরি চট্টগ্রাম বন্দরে আসবে। ফলে পাকিস্তান থেকে চট্টগ্রামে নিষিদ্ধ জিনিস (অস্ত্র) আসতে পারে। যেগুলো সশস্ত্র গোষ্ঠীর হাতে যেতেও পারে। যেমন ২০০৪ সালে পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা ১ হাজার ৫০০ চাইনিজ অস্ত্র ট্রলারে করে আসামের বিচ্ছিন্নতাবাদী দল উলফার জন্য পাঠিয়েছিল। তবে সেগুলোর উলফার হাতে যাওয়ার আগেই জব্দ করা হয়।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, সাবেক স্বৈরাচার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ব্যবহার করে ভারত চট্টগ্রাম ও মংলা থেকে চীনকে দূরে রেখেছিল। কিন্তু এখন পাকিস্তান চট্টগ্রাম বন্দর ব্যবহারের সুযোগ পেয়েছে। ফলে বিষয়টি অবশ্যই এই অঞ্চলের ভূরাজনীতির ওপর প্রভাব ফেলবে। কেননা মিয়ানমারও চট্টগ্রামের খুব কাছে, সেই সঙ্গে মিয়ানমারে অবস্থা এখন টালমাটাল। ভারত শক্কা করছে, মিয়ানমার থেকে ভারতে অবৈধ অনুপ্রবেশ এবং মাদক কারবারি বেড়ে যেতে পারে।

এদিকে পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশে জাহাজ আসার বিষয়টিকে ‘ঐতিহাসিক’ হিসেবে অভিহিত করেছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য ইন্ডিপেনডেন্ট। কেননা এর মাধ্যমে দুই দেশের মধ্যে বিদ্যমান জটিল সম্পর্ক উষ্ণ হওয়ার ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ভারতের হাসপাতালে ভয়াবহ আগুন, ১০ শিশুর মৃত্যু
স্যামসন-তিলকের জোড়া সেঞ্চুরিতে সিরিজ জিতল ভারত
বাংলাদেশ-পাকিস্তান সমুদ্র যোগাযোগ চালু, ভারতের উদ্বেগ
শেখ হাসিনা ফেরার চেষ্টা করলে রাশিয়া পাঠিয়ে দেবো: হাসনাত আব্দুল্লাহ
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ২৮ ফিলিস্তিনি নিহত
শনিবার ঢাকায় আসছেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী
মহানবী (সা.) রওজা শরিফ জিয়ারতে সৌদি আরবের নতুন নির্দেশনা
আইপিএল নিলামের শর্টলিস্টে ১২ বাংলাদেশি, কার ভিত্তিমূল্য কত?
বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহ শুরু করল নেপাল
রিমান্ড শেষে কারাগারে সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক
ছেলে নির্দোষ, নারীকে হত্যার পর মরদেহ ফ্রিজে রাখেন বাড়ির ভাড়াটিয়া
চুয়াডাঙ্গায় মোটরসাইকেলসহ যুবককে পুড়িয়ে হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে বড় রদবদল, ৩ জনকে ওএসডি
জামায়াত মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে ছিল না: ডা. শফিকুর রহমান
নানা-নানির কবরের পাশে চিরনিদ্রায় শায়িত আব্দুল্লাহ, পেলেন গার্ড অব অনার
‘হারপিক’ নিয়ে ফেসবুকে তোলপাড়, জানা গেল কারণ
টিকটকার রাইসাকে বিয়ে করেননি তৌহিদ আফ্রিদি, তবে পাত্রী কে?
ফ্যাসিবাদের শেকড় অনেক দূর ছড়িয়ে আছে: আসিফ নজরুল
দায়িত্ব নেয়ার পর প্রথম কাজ রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধ করা: ডোনাল্ড ট্রাম্প
অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঢাকা সিটি কলেজ, কী হবে ১০ হাজার শিক্ষার্থীর?