শুক্রবার, ১ নভেম্বর ২০২৪ | ১৬ কার্তিক ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ৯৫, লেবাননে ৪৫

ছবি: সংগৃহীত

ফিলিস্তিনের গাজা ভূখণ্ডে ইসরায়েলি বর্বর হামলায় আরও ৯৫ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এতে করে উপত্যকাটিতে নিহতের মোট সংখ্যা ৪২ হাজার ৯২০ ছাড়িয়ে গেছে। এ ছাড়া লেবাননেও নিরলস হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল। দেশটিতে ইসরায়েলি সামরিক বাহিনীর হামলায় আরও ৪৫ লেবানিজ নিহত হয়েছেন। নিহতদের মধ্যে ৬ স্বাস্থ্যকর্মীও রয়েছেন।

শুক্রবার (১ নভেম্বর) এই তথ্য জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা।

সংবাদমাধ্যমটি বলছে, বৃহস্পতিবার গাজা ভূখণ্ডজুড়ে ইসরায়েলি হামলায় কমপক্ষে ৯৫ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন বলে মেডিকেল সূত্র আল জাজিরাকে জানিয়েছে। যার মধ্যে বেশিরভাগ ফিলিস্তিনিই প্রাণ হারিয়েছেন অবরুদ্ধ উত্তর গাজায়।

মূলত গাজার উত্তরাঞ্চলের বেইত লাহিয়া এলাকায় স্থল অভিযান চালাচ্ছে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী। ফিলিস্তিনিদের তাদের বাড়িঘর ছাড়তে বাধ্য করা হচ্ছে। আবার তারা ঘরবাড়ি ছেড়ে চলে যাওয়ার চেষ্টা করলেও তাদের আক্রমণের লক্ষ্যবস্তু করা হচ্ছে।

আল জাজিরা বলছে, বৃহস্পতিবার ভোর থেকে উত্তর গাজাজুড়ে একাধিক বিমান হামলায় অন্তত ৭৫ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। আর ফিলিস্তিনের এই ভূখণ্ডজুড়ে অন্যান্য স্থানে আরও অন্তত ২০ জন নিহত হয়েছেন।

এতে করে গত বছরের অক্টোবর থেকে এ পর্যন্ত মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৪৩ হাজার ২০৪ জনে পৌঁছেছে বলে বৃহস্পতিবার অবরুদ্ধ এই ভূখণ্ডের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে। এছাড়া এক বছরেরও বেশি সময় চলা এই হামলায় আহত হয়েছেন আরও লক্ষাধিক ফিলিস্তিনি।

অন্যদিকে লেবাননের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বলেছে, বৃহস্পতিবার সারাদেশে ইসরায়েলের বর্বর হামলায় কমপক্ষে ৪৫ জন নিহত হয়েছেন। এর মধ্যে দক্ষিণ লেবাননে পৃথক হামলায় কমপক্ষে ছয়জন স্বাস্থ্যকর্মী নিহত হয়েছেন।

মূলত গত ২৩ সেপ্টেম্বর থেকে রাজধানী বৈরুতের পাশাপাশি লেবাননজুড়ে ব্যাপক বিমান হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল। ইসরায়েলি সামরিক বাহিনীর দাবি, সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর অপারেটিভস, অবকাঠামো এবং অস্ত্রাগারকে লক্ষ্য করে এই হামলা চলছে।

হিজবুল্লাহও পাল্টা আঘাত হানছে। গত সপ্তাহে লেবাননে অভিযানরত ইসরায়েলি বাহিনীর ৭০ জন সেনাকে হত্যার দাবি করেছে শক্তিশালী এই সশস্ত্র গোষ্ঠীটি। অবশ্য ঠিক কত দিনে এই সেনারা নিহত হয়েছেন, তা এই বিবৃতিতে উল্লেখ করেনি গোষ্ঠীটি।

লেবাননের স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষের মতে, গত বছরের অক্টোবর থেকে চলা ইসরায়েলি হামলায় এখন পর্যন্ত ২ হাজার ৮৬৫ জন নিহত এবং ১৩ হাজারেরও বেশি মানুষ আহত হয়েছেন।

Header Ad

এবার ইসরায়েলে পাল্টা হামলা চালানোর নির্দেশ খামেনির

আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি। ছবি: সংগৃহীত

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে প্রতিশোধমুলক হামলার প্রস্তুতি নিতে সামরিক কর্মকর্তাদের নির্দেশ দিলেন ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি। বৃহস্পতিবার (৩১ অক্টোবর) মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক টাইমস এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।

ইরানি এক কর্মকর্তার বরাতে সংবাদমাধ্যমটি বলেছে, তাদের সামরিক অবকাঠামো লক্ষ্য করে গত সপ্তাহে ইসরায়েল যে হামলা চালিয়েছে তার ‘কঠোর’ এবং ‘অভাবনীয়’ জবাব দেওয়া হবে।

নিউইয়র্ক টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মার্কিন নির্বাচনের আগে ইরান প্রতিশোধমূলক এই হামলা চালাবে না। তবে অন্যান্য সংবাদমাধ্যম বলেছে ৫ নভেম্বরের নির্বাচনের আগেই হতে পারে হামলা।

সিএনএনও এক প্রতিবেদনে উল্লেখ করেছে মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের আগেই হামলা চালাতে পারে ইরান।

গত ১ অক্টোবর ইসরায়েলে ১৮১টি ব্যালিস্টিক মিসাইল ছোড়ে ইরান। এর জবাবে ২৬ অক্টোবর ইরানের বিভিন্ন জায়গায় হামলা চালায় ইসরায়েলি বিমানবাহিনী। এতে ইরানের বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামো ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

যদিও ইরান প্রথমে দাবি করেছিল ইসরায়েলি হামলায় তাদের খুব বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়নি। তবে পরবর্তীতে হামলার তীব্রতা পর্যবেক্ষণ ও চার সেনার মৃত্যুর পর আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি গত সোমবার নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যদের বলেন, ইসরায়েলকে এই হামলার জবাব দিতে হবে। নয়ত তারা ‘পরাজিত’ হিসেবে অভিহিত হবেন।

মার্কিন সংবাদমাধ্যম এক্সিওস ইসরায়েলি গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের বরাতে জানিয়েছেন, ইরান এবার সরাসরি তাদের ভূখণ্ড থেকে হামলা না চালিয়ে ইরাক থেকে হামলার পরিকল্পনা করছে। আর এই হামলায় কয়েক শ’ ড্রোন ও ব্যালিস্টিক মিসাইল ব্যবহার করা হতে পারে। ইরান তাদের নিজ ভূখণ্ড থেকে সরাসরি হামলা করবে না কৌশলের অংশ হিসেবে। তাদের ধারণা যদি ইরাক থেকে হামলা চালানো হয় তাহলে ইসরায়েল ইরানে সরাসরি কোনো হামলা চালাবে না।

এদিকে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বৃহস্পতিবার বলেন, তারা ইতোমধ্যে ইরানের বেশির ভাগ আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ধ্বংস করে দিয়েছেন। এখন ইসরায়েলের হামলা ঠেকানোর সক্ষমতা ইরানের নেই। ফলে তারা ইরানের যেখানে খুশি সেখানে হামলা চালাতে পারবেন।

Header Ad

বিশ্বজয়ী হাফেজ মুয়াজ মাহমুদকে ছাদখোলা বাসে সংবর্ধনা

বিশ্বজয়ী হাফেজ মুয়াজ মাহমুদকে ছাদখোলা বাসে সংবর্ধনা। ছবি: সংগৃহীত

তুরস্কে অনুষ্ঠিত নবম আন্তর্জাতিক হিফজুল কোরআন প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান অর্জন দেশে ফিরেছেন হাফেজ মুয়াজ মাহমুদ। বিমানবন্দরে নামার পর তাকে সংবর্ধনা জানান বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হকসহ আলেমরা।

বৃহস্পতিবার (০১ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ৯টার ঢাকায় পৌঁছান হাফেজ মুয়াজ মাহমুদ। এরপর তাকে ফুল দিয়ে বরণ করে নেওয়া হয়।

বিশ্বজয়ী হাফেজ মাহমুদকে সংবর্ধনা জানাতে ছাদ খোলা বাসের ব্যবস্থা করা হয়েছে। যে বাসে করে তাকে তার মাদ্রাসায় নেওয়া হবে বলে জানা গেছে।

এর আগে বুধবার (৩০ অক্টোবর) স্থানীয় সময় বাদ জোহর তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রজব তাইয়্যেব এরদোয়ানের হাত থেকে ধর্ম মন্ত্রণালয়ের গুরুত্বপূর্ণ মেহমানদের উপস্থিতিতে মুয়াজ মাহমুদ সম্মাননা ক্রেস্ট ও পুরস্কার গ্রহণ করেন।

এ ছাড়াও হাফেজ মুয়াজ গত ২১ আগস্ট ২০২৪ তারিখে পবিত্র মক্কার মসজিদে হারামে অনুষ্ঠিত কিং আব্দুল আজিজ আন্তর্জাতিক হিফজুল কোরআন প্রতিযোগিতায় ১ম স্থান অর্জন করেন।

উল্লেখ্য, ২০১৬ সালের পর এই প্রথম তুরস্কের আন্তর্জাতিক হিফজুল কোরআন প্রতিযোগিতায় লাল সবুজের পতাকার বাংলাদেশ প্রথম স্থান লাভ লাভ করেন। ইতোপূর্বে গত ২৮ মার্চ জাতীয় মসজিদ বায়তুল মুকাররমে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের তত্ত্বাবধায়নে আন্তর্জাতিক এ প্রতিযোগিতার বাছাইপর্বে দেশের শত শত মেধাবী হাফেজদের পেছনে ফেলে প্রথম স্থান অর্জন করে তিনি তুরস্ক আন্তর্জাতিক হিফজুল কোরআন প্রতিযোগিতার জন্য বাংলাদেশের একমাত্র প্রতিনিধি নির্বাচিত হন।

মুয়াজ মাহমুদ ২০২৩ সালে ৪৬তম কেন্দ্রীয় বেফাক পরীক্ষায় নাহবেমির জামাতে অংশগ্রহণ করে মেধাতালিকা অর্জন করেছিলেন।

Header Ad

জুমার দিন ভুলেও যে পাঁচটি কাজ করা যাবে না

ছবি: সংগৃহীত

জুমাবার মুমিনের কাছে একটি কাঙ্ক্ষিত দিন। এই দিনকে সাপ্তাহিক ঈদ বলা হয়েছে হাদিসে। সৃষ্টিজগতের শুরু থেকে দিনটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে বিবেচিত। জুমা নামে পবিত্র কোরআনে একটি স্বতন্ত্র সুরা আছে। তাই এই দিনের পবিত্রতা রক্ষা করা সব মুসলমানের জন্য বাঞ্ছনীয়।

আজ শুক্রবারে জুমার নামাজ গুরুত্বপূর্ণ ইবাদাত। মোটামুটি সব মুসলমান জুমার নামাজ আদায় করেন। কিন্তু এই নামাজের সময় আমরা কিছু ভুল হয়ে যায়। সে রকম পাঁচটি ভুল নিয়ে সংক্ষিপ্ত কথা বলা হয়েছে নিচে।

পরিচ্ছন্ন না হয়ে জুমায় যাওয়া:

জুমার নামাজে যাওয়ার আগে গোসল করা জরুরি। অনেকে এই দিনে এত বেশি ব্যস্ত থাকেন যে, কোনো রকম জুমার ফরজ দুই রাকাত আদায় করে চলে আসেন। অথচ আবু সাইদ খুদ্‌রি (রা.) থেকে বর্ণিত, আমি এ মর্মে সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, আল্লাহর রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘জুমার দিন প্রত্যেক প্রাপ্ত বয়স্কের জন্য গোসল করা ওয়াজিব (জরুরি)। আর মিসওয়াক করবে এবং সম্ভব হলে সুগন্ধি ব্যবহার করবে। ’ (বুখারি, হাদিস: ৮৮০, মুসলিম, হাদিস: ৮৪৬)

তাই সবার উচিত জুমার দিন গোসল করা এবং মিসওয়াক করা। যদি সামর্থ্য থাকে, সুগন্ধি ব্যবহার করা। এছাড়াও ভাল ও পরিচ্ছন্ন জামা পড়ে মসজিদে যাওয়া। রাসুল (সা.) নিজেও এই দিন ভাল ও পরিচ্ছন্ন পোশাক পরতেন।

মসজিদে দেরি করে যাওয়া:

জুমার নামাজ কেবল দুই রাকাত নামাজ আদায়ে যথেষ্ট নয়। জুমার খুতবা শোনাও জরুরি। আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি জুমার দিন জানাবাত (সহবাস পরবর্তীকালে) গোসলের মতো গোসল করে এবং নামাজের জন্য আগমন করে, সে যেন একটি উট কোরবানি করলো। যে ব্যক্তি দ্বিতীয় পর্যায়ে আগমন করে, সে যেন একটি গাভী কোরবানি করলো। তৃতীয় পর্যায়ে যে আগমন করে, সে যেন একটি শিং-বিশিষ্ট দুম্বা কোরবানি করলো। চতুর্থ পর্যায়ে যে আগমন করলো সে যেন একটি মুরগি কোরবানি করলো। পঞ্চম পর্যায়ে যে আগমন করলো, সে যেন একটি ডিম কোরবানি করলো। (বুখারি, হাদিস: ৮৮১)

তাই জুমার নামাজের দিন পূর্ব প্রস্তুতি নেওয়া উত্তম। তাহলে সময়মতো ও সঠিকভাবে নামাজ আদায় সম্ভব।

জুমার নামাজের সময় অন্য কাজ করা:

জুমার নামাজের সময় অন্য কাজ করা নিষিদ্ধ। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব মসজিদের দিকে যাওয়া জরুরি। জুমার প্রথম আজান শোনার সঙ্গে সঙ্গে ব্যবসায় কিংবা অন্য কাজ বন্ধ করে দেওয়া অথবা নামাজের জন্য বিরতি দেওয়া উচিত। ইয়াহ্ইয়া ইবনু সাইদ (রহ.) থেকে বর্ণিত, আয়েশা (রা.) বলেছেন, লোকজন নিজেদের কাজকর্ম নিজেরাই করতেন। যখন তারা দুপুরের পরে জুমার জন্য যেতেন, তখন সে অবস্থায়ই চলে যেতেন। তাই তাদের বলা হলো, যদি তোমরা গোসল করে নিতে ভালো হতো...। (বুখারি, হাদিস: ৯০৩, মুসলিম, হাদিস: ৮৪৭)

মনোযোগ দিয়ে খুতবা না শোনা:

খুতবা শোনা জুমার নামাজের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। তাই ঠিকভাবে খুতবা শোনাও জরুরি। তবে যদি মুসল্লি বেশি হওয়ার কারণে অথবা অন্য কোনো কারণে খুতবার আওয়াজ না শোনা যায়, তবে নিরব থাকা নিয়ম।

আবু হুরায়রাহ্‌ (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি উত্তমভাবে ওজু করে জুমার নামাজে এলো, নীরবে মনোযোগ দিয়ে খুতবা শুনলো, তাহলে পরবর্তী জুমা পর্যন্ত এবং আরও অতিরিক্ত তিন দিনের গুনাহ ক্ষমা করে দেওয়া হয়। আর যে ব্যক্তি (অহেতুক) কঙ্কর স্পর্শ করলো, সে অনর্থক, বাতিল, ঘৃণিত ও প্রত্যাখ্যানযোগ্য কাজ করলো। (মুসলিম, হাদিস: ১৮৭৩) প্রসঙ্গত আরবি ও বাংলায় দেওয়া উভয় খুতবাই মনোযোগ দিয়ে শোনা জরুরি।

খুতবার সময় কথা বলা:

খুতবা শোনা ওয়াজিব। রাসুল (সা.) খুতবার সময় কথা বলতে নিষেধ করেছেন। আবু হুরায়রাহ্ (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে আল্লাহর রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘জুমার দিন যখন তোমার পাশের মুসল্লিকে চুপ থাকো বলবে, অথচ ইমাম খুতবা দিচ্ছেন, তা হলে তুমি একটি অনর্থক কথা বললে। (বুখারি, হাদিস: ৯৩৪, মুসলিম, হাদিস: ৮৫১)

খুতবার সময় কেউ কথা বললে তাকে চুপ থাকতে বলাও উচিত নয়। অর্থাৎ খুতবার সময় মুখ পুরোপুরি বন্ধ রাখা চাই। আল্লাহ তাআলা আমাদের সঠিকভাবে জুমার নামাজ আদায়ের তাওফিক দান করুন।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

এবার ইসরায়েলে পাল্টা হামলা চালানোর নির্দেশ খামেনির
বিশ্বজয়ী হাফেজ মুয়াজ মাহমুদকে ছাদখোলা বাসে সংবর্ধনা
জুমার দিন ভুলেও যে পাঁচটি কাজ করা যাবে না
রাজশাহীতে সড়ক দুর্ঘটনায় মসজিদের ইমাম ও সেনা সদস্য নিহত
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ৯৫, লেবাননে ৪৫
অবৈধ প্রবাসীদের বৈধ হতে ২ মাস সুযোগ দিল আমিরাত
সাবেক গণপূর্তমন্ত্রী উবায়দুল মোকতাদির গ্রেপ্তার
গুলিতে ঝাঁঝরা ছিল আবু সাঈদের বুক, ৬ বার পরিবর্তন করা হয় প্রতিবেদন: চিকিৎসক
এসআইবিএল থেকে ‘এস আলমের নিয়োগ দেওয়া’ ৫৭৯ কর্মকর্তা চাকরিচ্যুত
ডিজেল-কেরোসিনের দাম কমল
প্রাথমিকের তৃতীয় ধাপের ফল প্রকাশ, উত্তীর্ণ ৬৫৩১
সাফজয়ী নারী দলকে ১ কোটি টাকা পুরস্কার দিল ক্রীড়া মন্ত্রণালয়
জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে অগ্নিসংযোগ, ভাঙচুর
সাফজয়ী মেয়েদের জন্য ২০ লাখ টাকা পুরস্কার ঘোষণা বিসিবির
নির্বাচনে যেতে ১২ কোটি টাকার প্রস্তাব দিয়েছিলেন শেখ হাসিনা: নুর
একুশে পদকপ্রাপ্ত অভিনেতা মাসুদ আলী খান মারা গেছেন
৩ বার নয়, বিসিএস পরীক্ষায় অংশ নেওয়া যাবে ৪ বার
ইসি গঠনে সার্চ কমিটির প্রজ্ঞাপন জারি, দায়িত্ব পেলেন যারা
৩০০ কোটি টাকা নিয়ে নিরুদ্দেশ নওগাঁর ৮ সমবায় সমিতি!
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ইনিংস ব্যবধানে হেরে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ