বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

বৈরুতে রাতভর ইসরায়েলের হামলা, সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা

ছবি: সংগৃহীত

লেবাননের রাজধানী বৈরুতে রাতভর হামলা চালিয়েছে ইসরায়েলি বাহিনী। এক রাতেই প্রায় ৩০ দফা বিমান হামলা চালায় তেল আবিব। পুরো বৈরুতজুড়ে শোনা গেছে এই হামলার শব্দ। এদিকে ইসরায়েলে আরও বড় ধরনের হামলার প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছে ইরান। এ অবস্থায় সর্বাত্মক যুদ্ধের আশঙ্কা ছড়িয়ে পড়েছে পুরো মধ্যপ্রাচ্যে, যা পরবর্তীতে অস্থিতিশীল অবস্থা সৃষ্টি করতে পারে বিশ্ব জুড়ে।

এমন ইঙ্গিত মিলেছে যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রতিরক্ষা সচিব ও সিআইএর সাবেক প্রধান লিওন প্যানেটার বক্তব্যেও। সম্প্রতি এমএসএনবিসি রিপোর্টস-এ দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি ইঙ্গিত দেন, যদি ইসরায়েল তাদের আক্রমণের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়, তবে যুদ্ধের পুরো মাত্রায় রূপ নেওয়া সময়ের ব্যাপার মাত্র।

ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর রাজনৈতিক কৌশল নিয়ে মন্তব্য করতে গিয়ে প্যানেটা বলেন, এটি বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে যে, ইসরায়েলের বর্তমান সরকার আসলে কী চায়। গত ৭০ বছরে ইসরায়েল সামরিকভাবে কখনোই তাদের সব লক্ষ্য অর্জন করতে পারেনি এবং এই ধারা চলমান থাকলে ভবিষ্যতের সামরিক পদক্ষেপগুলোও প্রভাবিত হতে পারে।

সবশেষ রোববারের (৬ অক্টোবর) হামলার রাতটিকে ইসরায়েলের আগ্রাসন শুরুর পর বৈরুতের সবচেয়ে সহিংস রাত হিসেবে আখ্যায়িত করেছে লেবাননের জাতীয় সংবাদ সংস্থা এনএনএ।

আল জাজিরা বলছে, ইসরায়েলের হামলায় বৈরুতের দক্ষিণের শহরতলি পুরোটা কালো ধোঁয়ার চাদরে ঢেকে গেছে। তবে হামলায় হতাহতের বিষয়ে এখনো কোনো তথ্য জানা যায়নি।

জানা গেছে, লেবাননের সশস্ত্র সংগঠন হিজবুল্লাহর ঘাঁটি হিসেবে বিবেচিত বৈরুতের দক্ষিণাঞ্চলটি। এ কারণেই সেখানে হামলার মাত্রা বাড়িয়েছে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ)। গত সপ্তাহেই এ অঞ্চলে হামলা চালিয়ে হিজবুল্লাহ প্রধান হাসান নাসরুল্লাহকে হত্যা করে আইডিএফ সেনারা। পরবর্তীতে গত বৃহস্পতিবার (৩ অক্টোবর) রাতে তার সম্ভাব্য উত্তরসূরি হাশেম সাফিএদ্দিনের ওপরও হামলা চালায় ইসরায়েল। এরপর থেকেই যোগাযোগ করা যাচ্ছে না সাফিএদ্দিনের সঙ্গে।

ইসরায়েলের তিন কর্মকর্তার বরাতে মার্কিন গণমাধ্যম অ্যাক্সিওস জানায়, গত বৃহস্পতিবার শেষ রাতে বৈরুতের দক্ষিণের শহরতলিতে ব্যাপক বিমান হামলা চালিয়েছিল ইসরায়েল। হাশেম সাফিএদ্দিনের অবস্থান লক্ষ্য করে এসব হামলা চালানো হয়েছিল। সেখানে তিনি ভূগর্ভস্থ একটি বাংকারে ছিলেন।

এদিকে গত মঙ্গলবার (১ অক্টোবর) দখলদার ইসরায়েলের সামরিক অবকাঠামো লক্ষ্য করে ১৮১টি ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার পর এবার আরও বড় হামলার প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছে ইরান।

বার্তাসংস্থা তাসনিম নিউজকে নাম গোপন রাখার শর্তে এক ইরানি কর্মকর্তা বলেছেন, ইহুদিবাদীদের (ইসরায়েল) সম্ভাব্য হামলার প্রয়োজনীয় জবাব সম্পূর্ণ প্রস্তুত আছে। যদি ইসরায়েল হামলা চালায়, কোনো সন্দেহ নেই ইরান পাল্টা হামলা চালাবে।

তিনি আরও জানান, ইরানের কাছে ইসরায়েলি টার্গেটের তালিকা আছে। গত মঙ্গলবার যে হামলা চালানো হয়েছে, তাতেই প্রমাণ হয়ে গেছে, ইরান চাইলে যেখানে ইচ্ছা সেখানে পৌঁছাতে পারে।

অবশ্য ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যমেও দাবি করা হয়েছে, মিসাইল হামলার জবাব দিতে ইরানে ব্যাপক ও বড় হামলা চালানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে দখলদার ইসরায়েলের সেনাবাহিনী।

ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বলেছেন, হামাসের হামলার প্রায় এক বছর পেরিয়ে ইসরায়েল বর্তমানে সাতটি ফ্রন্টে যুদ্ধ করছে। এই সাতটি ফ্রন্টের মধ্যে রয়েছে উত্তর সীমান্তে ইরান-সমর্থিত হিজবুল্লাহ, গাজায় হামাস, ইয়েমেনে হুথি বিদ্রোহীরা, পশ্চিম তীরের ‘সন্ত্রাসী’ গোষ্ঠীগুলো এবং ইরাক ও সিরিয়ায় শিয়া জঙ্গিরা।

তিনি দাবি করেন, আমরা ইরানের বিরুদ্ধেও যুদ্ধ করছি। গত সপ্তাহে ইসরায়েলে প্রায় ২০০টি ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে তারা।

লেবাননে হামলা প্রসঙ্গে ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বলেন, গত বছরের ৮ অক্টোবর থেকে হিজবুল্লাহ প্রায় দেড় হাজার হামলা চালিয়েছে ইসরায়ালে। বিপরীতে লেবাননের ভেতরে প্রায় ৯ হাজার হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল।

গাজা প্রসঙ্গে নেতানিয়াহু বলেন, ইসরায়েলের আত্মরক্ষার অধিকার আছে এবং আমরা ১০১ জন জিম্মিকে ভুলিনি। তাদের ফিরিয়ে আনতে আমরা আমাদের সব শক্তি দিয়ে চেষ্টা করব।

শুধু তাই নয়, ইসরায়েলের ওপর অস্ত্র নিষেধাজ্ঞার আহ্বান জানানোয় ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাক্রোঁসহ অন্য দেশগুলোর কঠোর সমালোচনা করেছেন নেতানিয়াহু। সেইসঙ্গে বলেছেন, ইসরায়েল শেষ পর্যন্ত লড়াই করবে— আমাদের নিজেদের জন্য এবং বিশ্বব্যাপী শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য।

গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, ইসরায়েলের এক বছরের আগ্রাসনে এখন পর্যন্ত ৪১ হাজার ৮২৫ জনেরও বেশি মানুষ নিহত হয়েছেন গাজায়।

আর লেবাননের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, গত এক মাসে ইসরায়েলি হামলায় লেবাননে ১ হাজার ৪০০ জনেরও বেশি মানুষ নিহত হয়েছেন এবং আহত হয়েছে প্রায় সাড়ে সাত হাজার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা

ফাইল ছবি

জুলাই-আগস্টের বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে ঢাকা সেনানিবাসের সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৪ উপলক্ষে আয়োজিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে দেওয়া বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

অধ্যাপক ইউনূস বলেন, জুলাই-আগস্ট ছাত্র জনতার বিপ্লবের মধ্যে দিয়ে আমরা নতুন বাংলাদেশের সূচনা করেছি। এ নতুন দেশে আমাদের দায়িত্ব সকল মানুষকে এক বৃহত্তর পরিবারের বন্ধনে আবদ্ধ করা। কেউ কারো উপরে না, আবার কেউ কারো নিচেও না, এই ধারণা আমরা আমাদের জাতীয় জীবনে প্রতিষ্ঠিত করতে চাই।

তিনি বলেন, নতুন বাংলাদেশ গড়ার যে সুযোগ ছাত্র-জনতার সাহস ও আত্মত্যাগের বিনিময়ে সম্প্রতি আমরা অর্জন করেছি, সেটাকে কাজে লাগিয়ে আমাদের সুন্দর ও সমৃদ্ধশালী ভবিষ্যৎ গড়তে হবে। বীর মুক্তিযোদ্ধা, শহিদ, আহত এবং জীবিত ছাত্র-জনতার কাছে আমরা প্রতিজ্ঞাবদ্ধ থাকতে চাই। যে সুযোগ তারা আমাদের দিয়েছে, তার মাধ্যমে আমাদের দেশকে পৃথিবীর সামনে একটি দৃষ্টান্ত স্থাপনকারী দেশে পরিণত করতে আমরা শপথ নিয়েছি।

তিনি আরও বলেন, ছাত্র আন্দোলনে জীবন উৎসর্গ করে যারা দেশ গঠনের সুযোগ করে দিয়েছে জাতি তাদের সারা জীবন শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করবে।

বক্তব্য শেষে সেনা কর্মকর্তাদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন প্রধান উপদেষ্টা। পরে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।

Header Ad

নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু

ছবি: সংগৃহীত

নওগাঁ শহরে যানযট নিরসন ও শৃঙ্খলা ফেরাতে জেলা প্রশাসন, পুলিশ, পৌর কর্তৃপক্ষ ও রিকশা মালিক-শ্রমিকদের যৌথ উদ্যোগে বিশেষ অভিযান শুরু হয়েছে। এতে শহরে শৃঙ্খলা ফিরবে বলে আশাবাদ ব্যাক্ত করেছেন স্থানীয় কর্মকর্তারা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) অভিযানের উদ্বোধন করেন নওগাঁ পৌরসভার প্রশাসক ও স্থানীয় সরকারের উপ পরিচালক টি.এম.এ মমিন। এ সময় নওগাঁ জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট জিয়া উদ্দিন, নওগাঁ পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী সাজ্জাদ হোসেন, নওগাঁ জেলা ট্রাফিক পুলিশের পরিদর্শক আফজাল হোসেন ও অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন।

অভিযান শুরুর পর থেকেই শহরের বরুনকান্দি, মশরপুর, তাজের মোড় ও কালীতলাসহ মোট ৮ টি প্রবেশদ্বারে চেকপোস্ট বসানো হয়েছে। চেক পোষ্টগুলোতে ২ জন পুলিশ সদস্য, ২ জন ছাত্র সমন্বয়ক, ৪ জন রোভার স্কাউট সদস্য ও ২ জন রিকশা মালিক শ্রমিক প্রতিনিধিসহ মোট ১২ জন করে কাজ করছেন।

পৌর প্রশাসক জানান, নওগাঁ শহরে বৈধ যানবাহনের সংখ্যা ৪ হাজার। কিন্তু প্রতিদিন পার্শবতী বিভিন্ন এলাকা থেকে অন্তত ১০ হাজার রিকশা, ব্যাটারী চালিত অটো রিকশা ও ইজিবাইক শহরে প্রবেশ করে। এতে তীব্র যানযট ও জন মানুষের ভোগান্তি তৈরী হয়। এই দূর্ভোগ লাঘোবে জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ আব্দুল আউয়াল ও পুলিশ সুপার কুতুব উদ্দিনের দিক নির্দেশনায় যানবাহন নিয়ন্ত্রনসহ বিশেষ অভিযানের সিদ্ধান্ত গ্রহন করা হয়। বৈধ চালকদের চিহ্নিত করতে তাদের মাঝে পরিধেয় বিশেষ ধরনের জ্যাকেট প্রদান করা হচ্ছে বলেও জানান তিনি।

নওগাঁর পুলিশ সুপার কুতুব উদ্দিন বলেন, নওগাঁ শহরের যানযট দীর্ঘদিনের সমস্যা। পরিকল্পিত ভাবে এই সমস্যা দূর করতে জেলা প্রশাসন ও পুলিশ বিভাগের উদ্যোগে পৌর কর্তৃপক্ষ ও রিকশা মালিক শ্রমিক নেতৃবৃন্দদের সমন্বয়ে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে স্থানীয় বাসিন্দা ও বিভিন্ন ষ্টেক হোল্ডারদের পরামর্শ নিয়ে একটি কর্ম পরিকল্পনা গ্রহক করা হয়েছে।

এ বিষয়ে নওগাঁর জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ আব্দুল আউয়াল বলেন, অভিযান সফল ভাবে বাস্তবায়ন হলে শহরে শৃঙ্খলা ফিরে আসবে। জনগন এর সুফল পাবেন। সকলকে এই কার্যক্রমে সহযোগিতা প্রদানের আহবান জানান তিনি।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত
সাবেক এমপি শাহজাহান ওমরের বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর
১২ বছর পর সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন খালেদা জিয়া