সোমবার, ১৩ মে ২০২৪ | ৩০ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

১৫ ঘণ্টার অস্ত্রোপচারে আলাদা হলো মেরুদণ্ডে জোড়া লাগা নুহা-নাভা

মেরুদণ্ডে জোড়া লাগা নুহা-নাভা। ছবি: সংগৃহীত

দীর্ঘ ১৫ ঘণ্টার জটিল অপারেশনের পর আলাদা হলো কুড়িগ্রামের মেরুদণ্ড জোড়া লাগানো শিশু নুহা ও নাভা। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) গতকাল সোমবার সকাল ৯টা থেকে রাত ১২টা পর্যন্ত জটিল অস্ত্রোপচারে তাদের পৃথক করা হয়েছে।

চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, অস্ত্রোপচার পরবর্তী অবস্থায় নুহা ও নাভা ভালো আছে। মঙ্গলবার (২০ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে বিএসএমএমইউর কেবিন ব্লকে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে শিশু দুটির সার্বিক অবস্থা তুলে ধরেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন।

শিশু দুটির সার্বিক অবস্থা পরিদর্শন শেষে স্বাস্থ্যমন্ত্রী সাংবাদিকদের বলেন, নাভা ও নুহা এখন দুজনেই পৃথক। তারা ভালো আছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শিশু নুহা ও নাভার চিকিৎসার দায়িত্ব নিয়েছেন। তাদের চিকিৎসার সব খরচ প্রধানমন্ত্রী ব্যক্তিগতভাবে বহন করছেন। তিনি নুহা ও নাভার সার্বক্ষণিক খবর নিচ্ছেন।

এ সময় বিএসএমএমইউ উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদ বলেন, চিকিৎসার শেষ ধাপের অস্ত্রোপচার সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছেন। নুহা ও নাভা ভালো আছে। তাদের এখন নিবিড় পরিচর্য কেন্দ্রে তাদের রাখা হয়েছে।

বিশ্ববিদ্যালয় সূত্র জানায়, কুড়িগ্রাম জেলার কাঁঠালবাড়ির পরিবহন শ্রমিক আলমগীর রানা ও তার স্ত্রী নাসরিনের গর্ভে মেরুদণ্ডে জোড়া লাগানো কন্যা সন্তান নুহা ও নাভা গত বছরের ২১ মার্চ জন্ম নেয়। জন্মের অল্প কয়েকদিন পর এপ্রিল মাসে বিএসএমএমইউর সার্জারি অনুষদের ডিন ও নিউরো স্পাইন সার্জন অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ হোসেনের অধীনে নুহা ও নাভাকে ভর্তি করা হয়। অধ্যাপক শারফুদ্দিন আহমেদ তাদের চিকিৎসার সার্বিক তত্ত্বাবধান করেন।

২০২৩ সালের ৩১ জানুয়ারি তাদের প্রথম ধাপের সফল অস্ত্রোপচার করা হয়। সর্বশেষ চলতি বছর ১৯ ফেব্রুয়ারি সকাল ৯টা থেকে রাত ১২টা পর্যন্ত ১৫ ঘণ্টার জটিল কঠিন অস্ত্রোপচারে সার্জারি সম্পন্ন হয়। এতে সার্জারি অনুষদের ডিন ও নিউরোসার্জারি বিভাগের অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ হোসেনের নেতৃত্বে ৩৯ জন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকসহ ১০০ জন মেডিকেল সদস্যের টিম অংশগ্রহণ করেন।

এর আগে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেবিন ব্লকের অপারেশন থিয়েটারে গত বছর ২০২৩ সালের ২৯ জানুয়ারি সকাল ৯টায় থেকে ৩টা পর্যন্ত চলা নুহা ও নাভার প্রথম ধাপের অস্ত্রোপচার সফলভাবে সম্পন্ন হয়। এয়ে সার্জারি অনুষদের ডিন ও নিউরোসার্জারি বিভাগের অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ হোসেন নেতৃত্ব দেন। এই অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে নুহা ও নাভার দেহে টিস্যু বর্ধনকারী ডিভাইস ৪টি এক্সপান্ডা সফলভাবে প্রতিস্থাপন করা হয়। ৬ ঘণ্টা চলা এই অস্ত্রোপচারের সময় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিটের প্রধান অধ্যাপক ডা. আইয়ুব আলী, নার্সিং অনুষদের ডিন ও অ্যানেসথেসিয়া বিভাগের অধ্যাপক ডা. দেবব্রত বনিক, শিশু সার্জারি বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. এ কে এম জাহিদ হোসেন, অ্যানেসথেসিয়া বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. দেবাশীষ বনিকসহ আরও ১০ জন চিকিৎসক এ অস্ত্রোপচারে অংশগ্রহণ করেন।

অস্ত্রোপচার পরবর্তী অবস্থায় সাবধানতার জন্য নুহা ও নাভাকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের হাই কেয়ার ইউনিট এইচডিইউতে রাখা হয়েছে। এই অস্ত্রপচারের দিনেও বর্তমান স্বাস্থ্যমন্ত্রী তথ্যকালীন শেখ হাসিনা বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনিস্টিটিউটের তত্ত্বাধায়ক ডা. সামন্ত লাল সেন উপস্থিত ছিলেন।

Header Ad

১৩ শিক্ষকের বিদ্যালয়ে ১৪ পরীক্ষার্থীর সবাই ফেল, প্রধান শিক্ষককে শোকজ

ঘগোয়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়। ছবি: সংগৃহীত

এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলায় একমাত্র বিদ্যালয় হিসেবে শতভাগ অকৃতকার্যের তালিকায় রয়েছে ঘগোয়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়। ১৬ জন শিক্ষক কর্মচারীর এ বিদ্যালয়টি থেকে ১৪ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়ে অকৃতকার্য হয়েছে সবাই। এতে প্রধান শিক্ষককে শোকজ করা হয়েছে।

এদিকে এ ফলাফল নিয়ে অভিভাবকদের মধ্যে চরম হতাশা ও ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ১৯৯৪ সালে সুন্দরগঞ্জ উপজেলায় ঘগোয়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত হয়। প্রতিষ্ঠার ১০ বছর পর ২০০৪ সালে বিদ্যালয়টি এমপিওভুক্ত হয়।

বিদ্যালয়টিতে বর্তমানে প্রধান শিক্ষকসহ ১৩ জন শিক্ষক ও তিনজন কর্মচারী রয়েছেন। গত বছর এই বিদ্যালয় থেকে ১৬ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে ১৩ জন পাশ করেছিলো।

স্থানীয়রা জানান, বিদ্যালয়টি প্রতিদিন খোলা থাকলেও শিক্ষার্থীদের স্কুলে আসার প্রতি তেমন একটা আগ্রহ নেই। তাছাড়া শিক্ষক-কর্মচারীরা গল্প-গুজব করে সময় কাটিয়ে বাড়িতে চলে যাওয়ার অভিযোগ রয়েছে।

নাম প্রকাশ্যে অনিচ্ছুক এক অভিভাবক বলেন, ১৬ জন শিক্ষক কর্মচারী স্কুলে পরীক্ষার্থী ছিল মাত্র ১৪ জন। একজনও পাস করল না, বিষয়টি দুঃখজনক। এই বিদ্যালয়ে শিক্ষকরা প্রতিদিন আসে কিনা ঠিকমতো ক্লাস নেয় কি-না সেটি সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের দেখা প্রয়োজন।

এ বিষয়ে জানতে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আব্দুল হাকিম মোবাইল ফোনে জানান, এবার এসএসসি পরীক্ষায় ১৪ জন শিক্ষার্থী অংশ নিয়েছিলো। প্রত্যেকজন শিক্ষার্থী পাশ করার যোগ্যতা রাখে। কেন তাদের রেজাল্ট ফেল আসলো আমরা বুঝতে পারছি না। আমরা শিক্ষা বোর্ডে এ বিষয়ে চ্যালেঞ্জ করবো।

জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা রোকসানা বেগম বলেন, গাইবান্ধা জেলার মধ্যে সুন্দরগঞ্জ উপজেলার একটি বিদ্যালয়ে ফলাফলের শতকরা হার শূন্য। এই উপজেলার ঘগোয়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১২ জন পরীক্ষা দিয়ে কেউ পাস করেনি। বিষয়টি দুঃখজনক। এরইমধ্যে ঐ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা যে যে বিষয়ে ফেল করেছে সংশ্লিষ্ট শিক্ষকদের কারণ দর্শানোর জন্য প্রধান শিক্ষককে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

ইসরাইলের বিরুদ্ধে কঠিন সিদ্ধান্ত মিসরের

ছবি: সংগৃহীত

মধ্যপ্রাচ্যে দখলদার ইসলাইলের সঙ্গে যে কটি দেশ সম্পর্ক বজায় রেখে চলে তাদের মধ্যে অন্যতম মিসর। গত ৬ মাস ধরে অবরুদ্ধ গাজায় দখলদার ইসরাইল যে গণহত্যা চালাচ্ছে এতে মিসর চুপ ছিল। এবার সেই মিসর তীব্র প্রতিক্রিয়া জানিয়ে সরাসরি ইসরাইলের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে। দাবি তুলেছে এই গণহত্যা বন্ধ করতে হবে। যুদ্ধবিরতীতে আসতেই হবে ইসরাইলকে।

জানা যায়, গাজা উপত্যকায় গণহত্যা চালানোয় ইসরাইলের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক বিচার আদালতের (আইসিজে) মামলায় দক্ষিণ আফ্রিকার সাথে যোগ দেয়ার কথা ঘোষণা করেছ মিসর। মিসরের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানায়, ফিলিস্তিনি বেসামরিক নাগরিকদের বিরুদ্ধে ইসরাইলি আগ্রাসন বাড়ার প্রেক্ষাপটে তারা এই পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে।

আরও জানা যায়, মিসরীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় গাজা উপত্যকায় ফিলিস্তিনি বেসামরিক নাগরিকদের বিরুদ্ধে ইসরাইলি হামলার আরো বর্বরতা এবং ব্যাপ্তি বাড়ার ফলে এই সিদ্ধান্ত নেয়। ইসরাইল সরকারি বেসামরিক নাগরিকদের টার্গেট করছে, উপত্যকার অবকাঠামো ধ্বংস করছে, ফিলিস্তিনিদের পালাতে বাধ্য করছে।

এদিকে মিসর জানায়, দখলদার শক্তি হিসেবে বাধ্যবাধকতা মেনে চলার জন্য সে মিসরের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছে এবং আইসিজের ইস্যু করা অন্তর্বর্তী পদক্ষেপগুলো বাস্তবায়নের দাবি করছে। আইসিজে ইসরাইলের প্রতি যেসব পদক্ষেপ গ্রহণ করতে বলেছে, সেগুলোর মধ্যে রয়েছে গাজা উপত্যকায় মানবিক সুবিধা বাড়ানো, ত্রাণ সহায়তা প্রদান করা। এতে ফিলিস্তিনি জনগণের বিরুদ্ধে কোনো ধরনের সহিংসতা না করতে ইসরাইলি বাহিনরি প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে।

বিবৃতিতে মিসর আবারো গাজায় যুদ্ধবিরতির জন্য জাতিসঙ্ঘ নিরাপত্তা পরিষদ এবং আন্তর্জাতিক পক্ষগুলোর প্রতি আহ্বান জানায়।

রাফায় ইসরাইলি হামলা অব্যাহত। ইসরাইল রোববার গাজায় হামলা চালিয়েছে। রাফায় ব্যাপক উচ্ছেদ অভিযান চালানোর আদেশ দেয়ার পর তারা এ হামলা চালালো।

এদিকে জাতিসঙ্ঘ সতর্ক করে দিয়ে বলেছে, গাজার দক্ষিণাঞ্চলীয় এ নগরীতে ব্যাপক অভিযান চালানো হলে বড় ধরনের মানবিক বিপর্যয়ের ঝুঁকি রয়েছে।

গাজার বেসামরিক প্রতিরক্ষা সংস্থা জানিয়েছে, গাজার মধ্যাঞ্চলীয় দেইর আল-বালাহ শহরে রোববার ইসরাইলের চালানো এক বিমান হামলায় দুই চিকিৎসক নিহত হয়েছেন। এদিকে এএফপি’র এক সংবাদদাতা গাজা নগরীর কাছে ইসরাইলি হেলিকপ্টার থেকে ব্যাপক হামলা চালানোর কথা জানিয়েছেন।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ইসরাইলি বাহিনী শনিবার মিশরের সাথে লাগোয়া ক্রসিংয়ের কাছে রাফাহ নগরীতে হামলা চালিয়েছে। এএফপি’র প্রকাশ করা ভিডিও ফুটেজে দেখা গেছে শহরটির আকাশে ধোঁয়া উঠছে।

ইসরাইলি সেনারা এই সপ্তাহে আন্তর্জাতিক বিরোধিতার তোয়াক্কা না করে শহরটির পূর্বাঞ্চলীয় বিভিন্ন এলাকায় প্রবেশ করে এবং সাহায্য সরবরাহে ব্যবহার করা একটি গুরুত্বপূর্ণ ক্রসিং বন্ধ করে দেয়।

সেনাবাহিনী এ সপ্তাহের গোড়ার দিকে শহরটি থেকে লোকজন চলে যাওয়ার আহ্বান জানানোর পর সেখান থেকে প্রায় ৩০০,০০০ মানুষ চলে গেছে। এর পর ইসরায়েল রাফার পূর্বাঞ্চলে ব্যাপক উচ্ছেদ অভিযান চালানোর নির্দেশ দেয়।

রাফাহ ছেড়ে যাওয়ার প্রস্তুতি নেয়া ফরিদ আবু ইদা নামের এক ব্যক্তি বলেন, ‘আমরা কোথায় যাব জানি না।’ সূত্র : আল জাজিরা ও এএফপি

নিজের রেকর্ড ভেঙে ২৯ বার এভারেস্ট জিতলেন রিতা শেরপা

কামি রিতা শেরপা। ছবি: সংগৃহীত

নিজের রেকর্ড নিজে ভেঙে ফের বিশ্ব ইতিহাস সৃষ্টি করেছেন নেপালের কামি রিতা শেরপা। বিশ্বের সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ মাউন্ট এভারেস্ট ২৯ বার জয় করেছেন তিনি।

কামি রিতা শেরপা। ছবি: সংগৃহীত

রবিবার (১২ মে) ২৯তম বার এভারেস্ট জরে করে নিজের রেকর্ড ভেঙে নতুন রেকর্ড গড়েছেন রিতা শেরপা। খবর বিবিসির

রিতা শেরপার অভিযাত্রী সংগঠক সেভেন সামিট ট্রেকসের মিংমা শেরপা এ তথ্য নিশ্চিতহ করেছেন। তিনি জানান, রোববার সকালে কামি রিতা পর্বত চূড়ায় পৌঁছে ২৯ বারের রেকর্ডটি গড়েন।

১৯৯৪ সালে প্রথম ৮ হাজার ৮৪৮ মিটার (২৯ হাজার ২৯ ফুট) উচ্চতার চূড়ায় আরোহণ করেন কামি রিতা শেরপা। এরপর থেকে প্রায় প্রতি বছরই তিনি এভারেস্টে আরোহণ করেন।

‘এভারেস্টম্যান’ নামে পরিচিতি রিতা শেরপা দুই দশকের বেশি সময় ধরে এভারেস্ট অভিযানে গাইড হিসেবে কাজ করছেন।

৫৪ বছর বয়সি কামি রিতা শেরপা। গত সপ্তাহে এভারেস্টে ওঠার বেস ক্যাম্প থেকে ইনস্টাগ্রামে একটি পোস্ট দেন। লেখেন- বিশ্বের সর্বোচ্চ পর্বতচূড়ায় ২৯তম বারের মতো ওঠার জন্য আবার এসেছি।

২০১৮ সাল থেকে সবচেয়ে বেশিবার এভারেস্টে ওঠার খেতাব ধরে রেখেছিলেন। তখন তিনি ২২তমবারের জন্য এভারেস্টে আরোহণ করেছিলেন। তিনি আগের অন্য দুই শেরপার সঙ্গে পর্বতারোহণের এই রেকর্ড ভাগাভাগি করেছিলেন। তারা দুজনই অবসর নিয়েছেন।

কিন্তু গত বছর নেপালের আরেক পর্বতারোহী, ৪৬ বছর বয়সি পাসাং দাওয়া শেরপা ২৬তমবারের মতো এভারেস্টের শীর্ষে পৌঁছানোর রেকর্ড গড়ে কামি রিতার ২৬তম রেকর্ডকে স্পর্শ করেন। এরপর গত বছর কামি রিতা দুবার এভারেস্টে উঠে ২৭তম ও ২৮ তম বারের মতো রেকর্ড গড়েন।

সর্বশেষ সংবাদ

১৩ শিক্ষকের বিদ্যালয়ে ১৪ পরীক্ষার্থীর সবাই ফেল, প্রধান শিক্ষককে শোকজ
ইসরাইলের বিরুদ্ধে কঠিন সিদ্ধান্ত মিসরের
নিজের রেকর্ড ভেঙে ২৯ বার এভারেস্ট জিতলেন রিতা শেরপা
বাড়ি ফেরার পথে গরুবাহী ট্রাকের ধাক্কায় প্রাণ হারালেন এক পুলিশ সদস্য
প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সৌদি রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
একসঙ্গে এসএসসি পরীক্ষা দিয়ে মা পেলেন জিপিএ ৪.৫৪, মেয়ে ২.৬৭
ইউক্রেনের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় রাশিয়ায় নিহত ১৫
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের দল ঘোষণা মঙ্গলবার দুপুরে
চূড়ান্ত রায়ের আগে ফাঁসির আসামিকে কনডেম সেলে রাখা যাবে না: হাইকোর্ট
উখিয়ায় রোহিঙ্গা ক্যাম্পে হেড মাঝিকে গুলি করে হত্যা
ধর্ম নিয়ে কটূক্তি, জবি শিক্ষার্থী তিথি সরকারের ৫ বছর কারাদণ্ড
শূন্য রানে আউট হয়েও বিশ্বরেকর্ড গড়লেন বাবর আজম
স্পেনে সড়ক দুর্ঘটনায় বাংলাদেশি যুবক নিহত
আওয়ামী লীগ পালানোর দল নয়: ওবায়দুল কাদের
একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির আবেদন শুরু হতে পারে ২৬ মে
রাজধানীতে ২৩ জন গ্রেপ্তার
এসএসসি পাস করেছে বিদ্যালয়ের একমাত্র পরীক্ষার্থী রুবিনা
আবারও সীমান্তে বিএসএফের গুলি, হাসপাতালে বাংলাদেশী যুবক
আবারও দুঃসংবাদ দিল আবহাওয়া অফিস
মালয়েশিয়ায় ২৭ বাংলাদেশী অভিবাসী আটক