বুধবার, ৬ নভেম্বর ২০২৪ | ২১ কার্তিক ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

নিপাহ ভাইরাস সংক্রমণ প্রতিরোধে যেসব জানা জরুরি

ছবি সংগৃহিত

শীতের আগমন মানেই খেজুরের রস খাওয়ার মৌসুম। খেজুরের কাঁচা রস থেকে নিপাহ ভাইরাসে আক্রান্ত হতে পারেন, এটি এখন কমবেশি সবাই জানেন। কিন্তু আরও কীভাবে এটি ছড়ায় এটি অনেকেরই জানা নেই।

নিপাহ ভাইরাস কী

নিপাহ ভাইরাস হলো বাদুড়ের মাধ্যমে সংক্রমিত একটি প্রাণিবাহিত ভাইরাস, যার সংক্রমণের ফলে মৃত্যুহার অনেক হয়ে থাকে (৪০-৭০ শতাংশ)। সাধারণত দক্ষিণ পূর্ব এশিয়া ও দক্ষিণ পূর্ব আফ্রিকায় এ রোগের প্রকোপ দেখা যায়। এটি হেনিপা ভাইরাসের অন্তর্গত একটি আরএনএ ভাইরাস। সংক্রমিত বাদুড়ের লালা ও মূত্রে ভাইরাসটি পাওয়া যায়। মানবদেহ ও শূকরের দেহে ভাইরাসটির সংক্রমণের প্রমাণ পাওয়া গেছে। বিভিন্ন সময় এটি মানবদেহে অ্যানসেফালাইটিস (মস্তিষ্কের প্রদাহ)-এর পাশাপাশি শ্বাসতন্ত্রের সংক্রমণ এবং শূকরের দেহে শ্বাসতন্ত্রের সংক্রমণ ঘটানোর বৈজ্ঞানিক প্রমাণ পাওয়া গেছে।

* সংক্রমণের ইতিহাস

সর্বপ্রথম ১৯৯৮ সালে মালয়েশিয়ায়, শূকরের খামার থেকে মানবদেহে ভাইরাসটির সংক্রমণ ঘটে, যাতে ২৬৫ জন আক্রান্ত হয় এবং ১০৮ জন মৃত্যুবরণ করে, কিন্তু সংক্রমণটি তখন ‘অজ্ঞাত রোগ’ হিসাবে আখ্যায়িত হয়েছিল। পরে ১৯৯৯ সালে ভাইরাসটি শনাক্ত করা সম্ভব হয়। পোর্ট ডিক্সন, নেগেরি সেম্বিলানের ‘সুঙ্গাই নিপাহ’ (নিপাহ নদী) থেকে ভাইরাসটির নামকরণ করা হয়েছে, যেখানে প্রথম মানবদেহে ভাইরাসটি আবিষ্কৃত হয়। ইবোলা ভাইরাসের পাশাপাশি বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থা ইতোমধ্যে নিপাহ ভাইরাসটিকে ভবিষ্যৎ মহামারির সম্ভাব্য গুরুত্বপূর্ণ কারণ হিসাবে আখ্যায়িত করেছে। প্রথমে এ ভাইরাসের সংক্রমণকে ‘জাপানিজ অ্যানসেফালাইটিস’ রোগ মনে করা হলেও পরবর্তীতে দেখা যায়, জাপানিজ অ্যানসেফালাইটিস টিকা প্রাপ্ত পূর্ণ বয়স্ক মানুষেরাও এ সংক্রমণে আক্রান্ত হচ্ছে। মালয়েশিয়ায় প্রাপ্ত বাদুড়ের দুইটি প্রজাতি Pteropus vampyrus এবং Pteropus hypomelanus, যা সাধারণভাবে “Pteropid Fruit Bat” নামে পরিচিত, এ ভাইরাসের বাহক হিসাবে শনাক্ত করা হয়েছে। বাদুড়ের প্রস্রাব, পায়খানা আর লালার মাধ্যমে ভাইরাসটি বংশবিস্তার করে এবং সংক্রমণ ঘটায়।

* বাংলাদেশ পরিস্থিতি

বাংলাদেশে সর্বপ্রথম ২০০১ সালে মেহেরপুর জেলায় নিপাহ ভাইরাসের রোগী পাওয়া যায়। পরবর্তীতে ২০০৩, ২০০৪ এবং ২০০৫ সালে নওগাঁ, মানিকগঞ্জ, রাজবাড়ী, ফরিদপুর ও টাঙ্গাইল জেলায় রোগটির প্রাদুর্ভাব দেখা দেয়। ২০২৩ সালের জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারি মাসে, ১১টি সংক্রমণের ঘটনায় ৮ জনের মৃত্যু ঘটে। ২০১৫ সালের পর এটিই বাংলাদেশে নিপাহ ভাইরাসের সর্বোচ্চ সংক্রমণের রেকর্ড। আক্রান্ত ১১ জনের মধ্যে ১০ জনেরই শীতকালে কাঁচা খেজুরের রস পানের ইতিহাস রয়েছে।

* সংক্রমণের বিস্তার

প্রধানত, প্রাণিবাহিত আক্রান্ত বাদুড় আর শূকরের দেহ থেকে মানবদেহে বিস্তার লাভ করে। এছাড়াও অসুস্থ ব্যক্তির শরীর থেকে সুস্থ ব্যক্তির শরীরে রক্ত, প্রস্রাব আর সর্দির মাধ্যমে সংক্রমণ বিস্তার লাভ করতে পারে।

* যারা ঝুঁকিতে

1.হাসপাতালের স্বাস্থ্যকর্মী

2.আক্রান্ত শূকরের খামারি

3. সংক্রমিত ব্যক্তির সংস্পর্শে আসা সুস্থ ব্যক্তি

4. যারা শীতকালে কাঁচা খেজুরের রস পান করে

5. যারা বাদুড়ের আংশিক খাওয়া ফল খায়, যাতে বাদুড়ের লালা মিশ্রিত থাকে

6. যারা বাদুড়ের বাস করা কূয়ার পানি পান বা ব্যবহার করে।

* সুপ্তাবস্থা

৪-১৪ দিন, তবে সর্বোচ্চ ৪৫ দিন পর্যন্ত হতে পারে। (সুপ্তাবস্থা হলো, কোনো রোগে আক্রান্ত হওয়ার প্রাথমিক পর্যায় থেকে রোগের লক্ষণ প্রকাশের মধ্যবর্তী সময়কাল)।

* লক্ষণ

জ্বর, মাথাব্যথা, কাশি, গলাব্যথা, শ্বাসকষ্ট, গায়ে ব্যথা, বমি, আচ্ছন্নতা, ঝিমুনি ভাব, সংজ্ঞাহীনতা, নিউমোনিয়া, অ্যানসেফালাইটিস (মস্তিষ্কের প্রদাহ), কোমা।

* রোগ নির্ণয়

1. গলার সোয়াব, রক্ত, সিএসএফ ও প্রস্রাবের RT-PCR পরীক্ষার মাধ্যমে ভাইরাস শনাক্তকরণ।

2. রক্তের ওমে আর IgM পরীক্ষা।

3. মৃত ব্যক্তির নির্দিষ্ট টিস্যুর অটোপ্সির মাধ্যমে Immunohistochemistry পরীক্ষা।

* প্রতিরোধ

1. স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা।

2. আক্রান্ত মানুষ, বাদুড় ও শূকরের সংস্পর্শ এড়িয়ে চলা।

3. শীতকাল বা অন্য যেকোনো সময়ে কাঁচা খেজুরের রস পান না করা।

4. হিমায়িত খেজুরের রস পান না করা।

5. বাদুড়ের আংশিক খাওয়া বা কামড়ানো ফল না খাওয়া।

6. বাদুড়ের বসবাসকৃত কূয়ার পানি ব্যবহার না করা।

* চিকিৎসা

সুনির্দিষ্ট ও কার্যকরী কোনো ওষুধ বা টিকা এখন পর্যন্ত আবিষ্কৃত হয়নি। তাই প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা অবলম্বনই সর্বোত্তম পন্থা।

* জটিলতা

সুস্থ হওয়ার পরও রোগীদের বিভিন্ন ধরনের জটিলতা দেখা দিতে পারে; যেমন-স্মৃতিভ্রংশতা, কাজে অমনোযোগিতা, মৃগী রোগ, খিঁচুনি ও ব্যক্তিত্বে পরিবর্তন।

* মৃত্যু ঝুঁকি

আক্রান্ত রোগীদের ৪০-৭০ শতাংশ মৃত্যু বরণ করে, কোনো কোনো ক্ষেত্রে যা ১০০ শতাংশ। নিপাহ ভাইরাস সংক্রমণের কোনো সুনির্দিষ্ট চিকিৎসা না থাকায় এ ব্যাপারে ব্যাপক জনসচেতনতা সৃষ্টি ও তা বৃদ্ধির মাধ্যমে মৃত্যুঝুঁকি রোধের জন্য সঠিক পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।

Header Ad

জয়ের পথে ডোনাল্ড ট্রাম্প

ডোনাল্ড ট্রাম্প। ছবি: সংগৃহীত

যুক্তরাষ্ট্রের ৪৭তম প্রেসিডেন্ট হওয়ার পথে রিপাবলিকান প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প। বিশেষ করে দোদুল্যমান রাজ্য নর্থ ক্যারোলাইনা ও জর্জিয়া জয়ের পর সাদা বাড়িতে তার যাওয়া অনেকটা পরিষ্কার হয়ে গেছে।

ইলেক্টোরাল ভোটে এখন পর্যন্ত স্পষ্ট ব্যবধানে এগিয়ে আছেন রিপাবলিকান প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প। নির্বাচনের অন্যতম সুইং স্টেট নর্থ ক্যারোলাইনায় জয় পেয়েছেন ট্রাম্প। অঙ্গরাজ্যটির ১৬টি ইলেকটোরাল ভোট গিয়েছে ট্রাম্পের ঝুলিতে। এর মাধ্যমে নির্বাচনে জয়ের জন্য প্রয়োজনীয় ২৭০টি ইলেকটোরাল কলেজ ভোট পাওয়ার পথে এগিয়ে গেলেন ট্রাম্প।

এবারের নির্বাচনের দোদুল্যমান অঙ্গরাজ্যগুলো হলো: জর্জিয়া, অ্যারিজোনা, মিশিগান, পেনসিলভানিয়া, নেভাদা, নর্থ ক্যারোলাইনা এবং উইসকনসিন।

এর মধ্যে নর্থ ক্যারোলাইনায় জয় পেলেন ট্রাম্প। তবে বেশির ভাগ সুইং স্টেটের ফলাফল এখনো ঘোষণা হয়নি, যার ফলে পরিস্থিতি কমলা হ্যারিসের পক্ষে যেতে পারে। বিশেষ করে যদি তিনি উইসকনসিন, পেনসিলভানিয়া ও মিশিগানে জিততে পারেন। নর্থ ক্যারোলাইনায় রিপাবলিকানদের জয় গুরুত্বপূর্ণ হলেও তা ঐতিহাসিক ভোটের ধারাকে ধরে রেখেছে।

সাম্প্রতিক নির্বাচনে রিপাবলিকানদের দিকে ঝুঁকে পড়া একসময়ের সুইং স্টেট ফ্লোরিডায় জয়ী হয়েছেন ট্রাম্প। টেক্সাস, সাউথ ক্যারোলাইনা ও ইন্ডিয়ানার মতো রিপাবলিকান অঙ্গরাজ্যগুলোতে আগাম জয় পেয়েছেন ট্রাম্প। অন্যদিকে নিউ ইয়র্ক, ম্যাসাচুসেটস ও ইলিনয় দখল করেছেন কমলা হ্যারিস।

স্থানীয় সময় মঙ্গলবার যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শুরু হয়। এখন তা শেষ হয়েছে। দেশটিতে মোট ৫০টি অঙ্গরাজ্য রয়েছে। কয়েকটি অঙ্গরাজ্যে এখনো ভোটগ্রহণ চলছে। এর মধ্যে ৪৩টি রিপাবলিকান ও ডোমোক্রেটিক পার্টি—দুই দলের শক্ত ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত। কেন্টাকি, ইন্ডিয়ানা ও ভারমন্ট এই অঙ্গরাজ্যগুলোর মধ্যে রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের ৫০টি অঙ্গরাজ্যে মোট ৫৩৮টি ইলেকটোরাল কলেজ ভোট রয়েছে। এর মধ্যে প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার জন্য প্রয়োজন হয় অন্তত ২৭০টি ভোট। সূত্র: বিবিসি

Header Ad

সন্ধ্যার মধ্যে আট অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড় ও বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

ফাইল ছবি

সন্ধ্যার মধ্যে দেশের আট অঞ্চলের ওপর দিয়ে ঝড় বয়ে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। সেই সঙ্গে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস রয়েছে। বুধবার (৬ নভেম্বর) সকাল ৯টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরের জন্য দেয়া পূর্বাভাসে এই তথ্য জানা গেছে।

আবহাওয়া অধিদফতরের আবহাওয়াবিদ মো. মনোয়ার হোসেনের সই করা সতর্ক বার্তায় বলা হয়েছে, সন্ধ্যা ৬টার মধ্যে বরিশাল, পটুয়াখালী, খুলনা, নোয়াখালী, কুমিল্লা, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার এবং সিলেট অঞ্চলের ওপর দিয়ে ঝড়ের আশঙ্কা রয়েছে।

দক্ষিণ-পশ্চিম বা পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫-৬০ কিলোমিটার বেগে এই ঝড় হতে পারে। সেইসঙ্গে বৃষ্টি বা বজ্রবৃষ্টিও হতে পারে। এ কারণে আট অঞ্চলের নদীবন্দরকে এক নম্বর সতর্ক সংকেত দেখিয়ে যেতে বলেছে আবহাওয়া অফিস।

এদিকে, মঙ্গলবার দিনগত মধ্যরাতে রাজধানী ঢাকায় বজ্রসহ শীলাবৃষ্টি হয়েছে। বৃষ্টির সঙ্গে বইয়ে যাওয়া হিমেল হাওয়া শরীরে শীতের অনুভূতি দিয়েছে। ঢাকার বাইরেও বিভিন্ন অঞ্চলে শীলাবৃষ্টির খবর পাওয়া গেছে।

Header Ad

১৭ বছর পর আবারও শুরু হচ্ছে আফ্রো-এশিয়া কাপ

ছবি: সংগৃহীত

আবারো আশার আলোর মুখ দেখছে আফ্রো-এশিয়া কাপ। ১৭ বছর আগে বন্ধ হয়ে যাওয়া টুর্নামেন্টটি আবার শুরু হতে যাচ্ছে বলে জানিয়েছে আফ্রিকান ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন (এসিএ)। টুর্নামেন্টটি আবার চালু হওয়া নিয়ে আলোচনা হচ্ছে বলে শনিবার বার্ষিক সভা শেষে জানিয়েছে এসিএ।

আফ্রো-এশিয়া টুর্নামেন্ট নিয়ে এসিএর অন্তর্বর্তী ও জিম্বাবুয়ে ক্রিকেটের প্রধান তাভেংওয়া মুকহলানি বলেছেন, ‘আমরা এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিলের সঙ্গে আলোচনা করেছি। স্পষ্টতই আমাদের আফ্রিকান দল চায় আফ্রো-এশিয়া কাপ পুনরুজ্জীবিত হোক।’

তৃতীয় টুর্নামেন্টকে সামনে রেখে ইতিমধ্যে ৬ দলের একটি অন্তর্বর্তীকালীন কমিটিও গঠন করেছে এসিএ। এর আগে ওয়ানডে সংস্করণে দুটি টুর্নামেন্ট হয়েছে আফ্রো-এশিয়া কাপ। ২০০৯ সালে কেনিয়া তৃতীয়বার হওয়ার কথা থাকলেও তা আর আলোর মুখ দেখেনি।

সর্বশেষ ২০০৭ সালে দুই মহাদেশের ক্রিকেটাররা মুখোমুখি হয়েছিল। আর টুর্নামেন্টের শুরু হয়েছিল ২০০৫ সালে। প্রথমবারের ১-১ সমতায় শেষ হওয়া টুর্নামেন্টে এশিয়ার হয়ে নেতৃত্ব দিয়েছেন ইনজামাম-উল-হক। তার অধীনে খেলেছেন ভারতের রাহুল দ্রাবিড়, আশিষ নেহরা এবং অনিল কুম্বলেরা।

আর দ্বিতীয়বার এশিয়ার ৩-০ ব্যবধানের জয়ে নেতৃত্ব দিয়েছেন মাহেলা জয়াবর্ধনে। সেবার শহিদ আফ্রিদি, সৌরভ গাঙ্গুলি, মোহাম্মদ আসিফদের সঙ্গে খেলেছেন মাশরাফি বিন মর্তুজাও।

আবার চালু হলে নিশ্চিতভাবেই তারকা খেলোয়াড়দের মিলনমেলা বসবে। সেখানে একই দলের হয়ে খেলতে দেখা যেতে পারে বাবর আজম, বিরাট কোহলি, কুশল মেন্ডিজ, মেহেদী হাসান মিরাজ ও রশিদ খানদের মতো খেলোয়াড়দের। ২০১৩ সালের পর আর কখনো ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় সিরিজ না হওয়ায় এই টুর্নামেন্ট দিয়ে একে-অপরের সংস্পর্শেও আসতে পারবেন দুই দলের খেলোয়াড়েরা।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

জয়ের পথে ডোনাল্ড ট্রাম্প
সন্ধ্যার মধ্যে আট অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড় ও বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
১৭ বছর পর আবারও শুরু হচ্ছে আফ্রো-এশিয়া কাপ
যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনী ফলাফলে বাংলাদেশের জন্য দুশ্চিন্তা নেই: দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
খোদ ইউনিয়ন পরিষদে বসে মাদক বিক্রি, ইউপি চেয়ারম্যান আটক
‘জয় বাংলা’ স্লোগান দিয়ে ককটেল বিস্ফোরণ, গ্রেপ্তার ৩
২৩০ ইলেক্টোরাল ভোটে জিতে এগিয়ে ট্রাম্প, কমলার ২১০
বুয়েটে চাকরির সুযোগ, নবমসহ বিভিন্ন গ্রেডে নিয়োগ
সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর ১২ কোটি টাকার ব্যাংক হিসাব স্থগিত
প্রেমের টানে সিরাজগঞ্জে তুরস্কের যুবক
প্রথম ওয়ানডেতে আজ আফগানিস্তানের মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ
খাগড়াছড়িতে বজ্রপাতে একজনের মৃত্যু, আহত চার
শমী কায়সার গ্রেপ্তার
স্বৈরাচার পালিয়েছে, তবে দেশে এখনো ক্রান্তিকাল বিদ্যমান: তারেক রহমান
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা
আপত্তিকর ছবি ও ভিডিও ফাঁসের ঘটনায় গৃহবধূর আত্মহত্যা
সম্মেলন শেষে ঢাবি পরিচ্ছন্নতা অভিযান করেছে তাবলিগের সাথীরা
বাংলাদেশ দলের সহকারী কোচ হলেন সালাহউদ্দিন
আরও ২৯ জন সাংবাদিকের প্রেস অ্যাক্রেডিটেশন কার্ড বাতিল
কৃষক বাবাকে ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা বানিয়ে পুলিশের এএসপি হন শতকোটি টাকার মালিক হারুন