বুধবার, ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ২২ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash

দেশে এইচআইভি রোগীর সংখ্যা ৯৭০৮: স্বাস্থ্যমন্ত্রী

সরকারি ও বেসরকারি মিলে ১৩৪টি ড্রপ-ইন-সেন্টার হতে ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীদের মধ্যে এইচআইভি প্রতিরোধমূলক সেবা প্রদান করা হচ্ছে। বর্তমানে দেশে শনাক্ত হওয়া এইচআইভি রোগীর সংখ্যা ৯ হাজার ৭০৮ এবং এখন পর্যন্ত এইচআইভিতে মৃত্যুবরণ করেছেন ১ হাজার ৮৯০ জন। জাতীয় সংসদকে এসব তথ্য জানিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক।

রবিবার (২২ জানুয়ারি) জাতীয় সংসদ অধিবেশনে প্রশ্নোত্তর পর্বে তিনি এসব তথ্য জানান।

সংরক্ষিত মহিলা আসনের সদস্য বেগম লুৎফুন নেসা খানের প্রশ্নের লিখিত উত্তরে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জানান, এইচআইভি রোগীর চিকিৎসা ও পুনর্বাসনের জন্য বিভিন্ন পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। বর্তমানে ১১টি সরকারি হাসপাতাল থেকে এইচআইভি রোগীদের বিনামূল্যে ওষধ সরবরাহ করা হচ্ছে। ২৩টি সরকারি হাসপাতালে বিনামূল্যে এইচআইভি পরীক্ষা করা হচ্ছে। ৮টি এনজিও প্রতিষ্ঠান থেকে ড্রাগ ইউজারদের বিনামূল্যে ওষধ সরবরাহ করা হয়।

সরকার দলীয় সদস্য হাবিবে মিল্লাতের প্রশ্নের জবাবে জাহিদ মালেক জানান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০৪০ সালের আগেই বাংলাদেশ থেকে তামাক নির্মূল করার ঘোষণা দিয়েছেন। জাতীয় সংসদ ও ইন্টার পার্লামেন্টারি ইউনিয়ন আয়োজিত দক্ষিণ এশীয় স্পিকার সম্মেলনে তিনি যুগান্তকারী এ ঘোষণা দেন। সেই ঘোষণার আলোকে তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যসেবা বিভাগ কাজ করছে। প্রধানমন্ত্রী তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়ে তোলার ঘোষণা প্রদানের সময় কয়েকটি সুনির্দিষ্ট নির্দেশনা প্রদান করেছেন। সেই নির্দেশনার আলোকে ইতোমধ্যে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইনের একটি খসড়া প্রস্তুত করা হয়েছে। খসড়া আইনটি দ্রুত পাস করার পদক্ষেপ চলমান রয়েছে। শিগগিরই এটি মন্ত্রিসভায় নীতিগত অনুমোদনের জন্য উপস্থাপন করা সম্ভব হবে এবং মন্ত্রিসভায় নীতিগত অনুমোদনের পর খসড়া আইনটি পাসের জন্য সংসদে উপস্থাপন করা হবে।

মন্ত্রী জানান, প্রধানমন্ত্রী ঘোষিত আগামী ২০৪০ সালের মধ্যে তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়ে তুলতে জনস্বাস্থ্যের জন্য হুমকি ই-সিগারেট আমদানি, উৎপাদন, বিক্রি, বিপণন ও ব্যবহার নিষিদ্ধ করার জন্য ১৫৩ জন সংসদ সদস্যদের সুপারিশ বাস্তবায়নে এ মন্ত্রণালয় গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে বিদ্যমান আইন সংশোধনীতে ই- সিগারেটসহ ইমার্জিং তামাক পণ্য নিষিদ্ধ করে প্রস্তাব যুক্ত করেছে। সুনির্দিষ্টভাবে ১৫৩ জন সংসদ সদস্যের সুপারিশের আলোকে এ খসড়া আইনে 'ইলেকট্রনিক নিকোটিন ডেলিভারি সিস্টেম, ইমার্জিং টোব্যাকো প্রডাক্টস ইত্যাদি নিষিদ্ধ' বিষয়ক একটি নতুন ধারা যুক্ত করা হয়েছে। নতুন এ ধারা মাধ্যমে ই- সিগারেটসহ সব ধরনের ইমার্জিং তামাক পণ্য আমদানি, উৎপাদন, বিক্রি, বিপণন ও ব্যবহার নিষিদ্ধকরণের প্রস্তাব করা হয়েছে। এ বিষয়ে আইন প্রণয়ন করা হচ্ছে বলে জানান মন্ত্রী।

সরকার দলীয় সংসদ সদস্য নাজিম উদ্দিন আহাম্মেদের প্রশ্নের জবাবে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জানান, বর্তমানে দেশে ৫ হাজার ৫৮৯টি অনুমোদিত ক্যাডার পদের বিপরীতে শূন্য পদ ২ হাজার ৬০৫টি। সংযুক্ত হিসাবে কর্মরত ১ হাজার ৩৬৯ জন। মেডিকেল কলেজগুলোতে সরাসরি শিক্ষক নিয়োগ করা হয় না। মেডিকেল কলেজের প্রভাষক পদে মেডিকেল অফিসার থেকে বিষয়ভিত্তিক পদায়ন করা হয়। স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগ থেকে বেসিক বিষয়ে চলতি দায়িত্ব প্রদানের মাধ্যমে ৩৬৯ জনকে সহযোগী অধ্যাপক ও সহকারী অধ্যাপক পদে বিভিন্ন মেডিকেল কলেজে পদায়ন করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।

সরকার দলীয় সংসদ সদস্য দিদারুল আলমের প্রশ্নের জবাবে জাহিদ মালেক জানান, দুই হাজার ছয় শ’ শয্যার ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে বর্তমানে প্রায় দ্বিগুণ সংখ্যক রোগী চিকিৎসাসেবা গ্রহণ করছেন। ফলে এই হাসপাতালে রোগী ও স্বজনদের থাকা-খাওয়া ও চিকিৎসাসেবা কার্যক্রমে কিছুটা অসুবিধা হয়। তবে সরকার রোগীদের সুচিকিৎসা নিশ্চিতে ডিএমসির শয্যা ৫ হাজারে উন্নীত করার পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে।

সরকার দলীয় আরেক সদস্য মোহাম্মদ হাবিব হাসানের প্রশ্নের জবাবে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জানান, দেশের সব উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে সর্বমোট বেড ১৯ হাজার ৩০০টি। উপজেলা হাসপাতালগুলো পরিচালনার জন্য ওষুধপত্রসহ এমএসআর খাতে বেড অকুপেন্সি রেট অনুয়ায়ী রাজস্ব বাজেট থেকে বছরে টাকা বরাদ্দ করা হয়ে থাকে এবং বরাদ্দকৃত টাকার মধ্যে ৭০ শতাংশ টাকা ওষুধ বাবদ ব্যয় করা হয়।

এনএইচবি/এসজি

Header Ad
Header Ad

ছাত্রলীগ নেতা ইমতিয়াজ রাব্বীসহ ৮ বুয়েট শিক্ষার্থী আজীবন বহিষ্কার  

ছবিঃ সংগৃহীত

রাজনীতি নিষিদ্ধ ক্যাম্পাসে গত বছর মার্চে ছাত্রলীগের ছত্রছায়ায় বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বুয়েট) রাজনীতি ফেরাতে বেশ সরব ছিলেন সংগঠনটির একদল নেতাকর্মী। এর অন্যতম সংগঠনটির কেন্দ্রীয় সদস্য ও বুয়েটের পুরকৌশল বিভাগের ২০তম ব্যাচের ছাত্র ইমতিয়াজ হোসেন রাহিম রাব্বী। এ ঘটনায় রাব্বীসহ নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত এমন ৮ জন শিক্ষার্থীকে আজীবন বহিষ্কার করা হয়েছে। আর বিভিন্ন মেয়াদে বহিষ্কার ও শোকজ করা হয়েছে ৫২ জনকে।

মঙ্গলবার (৪ ফেব্রুয়ারি) বুয়েটের ছাত্রকল্যাণ পরিদপ্তরের পরিচালক অধ্যাপক এ কে এম মাসুদ বলেন, বুয়েটে রাজনীতি নিষিদ্ধ। কিন্তু শাস্তি পাওয়া শিক্ষার্থীরা গত মার্চে ছাত্রলীগের ছত্রছায়ায় রাজনীতি ফেরাতে বেশ সরব ছিলেন। সেসব বিষয় তদন্ত করে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

রাব্বী ছাড়া আজীবন বহিষ্কার হওয়া বাকি শিক্ষার্থীরা হলেন, বুয়েটের পুরকৌশল বিভাগের ২০তম ব্যাচের তানভীর মাহমুদ স্বপ্নীল ও মিশু দত্ত চাঁদ, কেমিকৌশল বিভাগের ২০তম ব্যাচের অরিত্র ঘোষ, সাগর বিশ্বাস জয়, আশিক আলম ও আসগর দাস এবং যন্ত্রকৌশল বিভাগের ১৯তম ব্যাচের আসিফ আল জাবের।

শাস্তি-শোকজ হওয়া ৬০ জনই ছাত্রলীগের সাথে জড়িত বলে মন্তব্য করেছেন শহীদ আবরার ফাহাদের ছোট ভাই আবরার ফাইয়াজ। ফেসবুকের এক পোস্টে তিনি লেখেন, নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের সাথে প্রকাশ্যে বা গোপনে যুক্ত থাকা, শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে মিডিয়ায় মিথ্যা ইন্টারভিউ দেওয়া, ক্যাম্পাসের নিরাপদ পরিবেশ নষ্টের চেষ্টা করেছে এমন বুয়েটের ৮ শিক্ষার্থীকে আজীবন বহিষ্কার, ১২ জনকে ৬-৪ টার্ম বহিষ্কার, ৬ জনকে ২ টার্ম এবং ৩৪ জনকে ওয়ার্নিং ও হল বহিষ্কার করা হয়েছে আজ। অর্থাৎ মোট ৬০জনকে প্রায় ৫মাস তদন্তের পরে শাস্তি দেওয়া হলো।

তিনি আরও লেখেন, মূলত গত বছরের এপ্রিল থেকে বুয়েটে ছাত্ররাজনীতি চালুর যে চেষ্টা হয়েছিলো, এরা তার সাথে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে জড়িত ছিল। ভবিষ্যতে যারা পুনরায় একই ধরনের চেষ্টা করার কথা ভাবছেন, আশা করি ফলাফল কেমন হতে পারে তা স্মরণে রেখে নিজেকে বিরত রাখবেন।

এর আগে, সম্প্রতি বিশ্ববিদ্যালয়ের এক সভায় বুয়েটের আট শিক্ষার্থীকে আজীবনের জন্য বহিষ্কার করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। এছাড়াও আরও ৫২ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে শাস্তি ও শোকজ করা হয়েছে। মঙ্গলবার বিষয়টি নিশ্চিত করেন বুয়েটের ডিএসডাব্লিউ অধ্যাপক ড. এ কে এম মাসুদ।

তিনি বলেন, আমাদের এক সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ক্যাম্পাসের শৃঙ্খলাভঙ্গের কারণে ৮ শিক্ষার্থীকে আজীবন বহিষ্কার করা হয়েছে। এছাড়াও ১২ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে টার্ম বহিষ্কার করা হয়েছে। ছয়জনকে দুই টার্মের জন্য বহিষ্কার করা হয়েছে এবং শেষ বারের মতো সতর্ক করা হয়েছে। হলের সিট বাতিল করা হয়েছে সাতজন শিক্ষার্থীর ও ২৭ জনকে সতর্ক করা হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

জীবননগর সীমান্তে অবৈধ অনুপ্রবেশের দায়ে বাংলাদেশি যুবক আটক

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

চুয়াডাঙ্গার জীবননগর উপজেলার মেদিনীপুর সীমান্ত দিয়ে অবৈধভাবে ভারতে অনুপ্রবেশের দায়ে এক বাংলাদেশি যুবককে আটক করেছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। আটক সজিব হোসেন (১৭) উপজেলার মেদিনীপুর গ্রামের উত্তরপাড়ার বাসিন্দা শফিকুল ইসলামের ছেলে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন মহেশপুর-৫৮ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ রফিক।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গত সোমবার (৩ জানুয়ারি) দুপুর ২টার দিকে মেদিনীপুর সীমান্ত অতিক্রম করে ভারতের অভ্যন্তরে প্রবেশের সময় মাদকসহ সজিবকে আটক করে বিএসএফ। একই গ্রামের আরও তিনজন-মকবুল হোসেন, শাওন ও নয়ন-সজিবের সঙ্গে সীমান্ত পার হলেও তারা দৌড়ে পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়। বিএসএফ তাদের ধাওয়া করলে বাকিরা পালিয়ে গেলেও সজিব ধরা পড়ে।

সজিবের মা সাবিনা খাতুন জানান, তার ছেলে বন্ধুদের সঙ্গে সোমবার দুপুরে বাড়ি থেকে বের হয়েছিল। পরে সবাই ফিরে এলেও সজিব আর ফেরেনি। খোঁজাখুঁজির পর তারা জানতে পারেন, বিএসএফ সজিবকে আটক করেছে। এরপর তারা বিজিবির সঙ্গে যোগাযোগ করলে প্রথমে বিজিবি বিষয়টি জানে না বলে জানায়। পরদিন সকালে বিজিবি ক্যাম্পে গেলে বিজিবি সদস্যরা জানান, সজিবকে বিএসএফ ভারতীয় থানায় হস্তান্তর করেছে এবং তাকে ফেরত আনার জন্য পতাকা বৈঠকের চেষ্টা চলছে।

এ বিষয়ে মহেশপুর-৫৮ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল মোহাম্মদ রফিক জানান, সজিব একজন মাদক কারবারি। ভারতীয় তিন নাগরিকসহ সজিবকে মাদকের চালানসহ আটক করেছে বিএসএফ। যেহেতু সে ভারতে মাদকসহ ধরা পড়েছে, তাই তাকে ফিরিয়ে আনা সম্ভব হয়নি।

Header Ad
Header Ad

নগদের সাবেক চেয়ারম্যান-এমডিসহ ২৪ জনের বিরুদ্ধে ৬৪৫ কোটি টাকা জালিয়াতির মামলা

ছবি: সংগৃহীত

নগদের সাবেক চেয়ারম্যান সৈয়দ মোহাম্মদ কামাল, ব্যবস্থাপনা পরিচালক তানভীর আহমেদ মিশুকসহ ২৪ জনের বিরুদ্ধে ৬৪৫ কোটি টাকা জালিয়াতির অভিযোগে মামলা করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। আইনস্বীকৃত মুদ্রা সংরক্ষণ ছাড়া অতিরিক্ত ৬৪৫ কোটি টাকা ইস্যু করার মাধ্যমে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে এই মামলা দায়ের করা হয়েছে।

সোমবার (৩ ফেব্রুয়ারি) বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষে পেমেন্ট সিস্টেমস বিভাগের যুগ্ম পরিচালক মোহাম্মদ আমীর খসরু বাদী হয়ে মতিঝিল থানায় মামলাটি দায়ের করেন। মঙ্গলবার (৪ ফেব্রুয়ারি) বাংলাদেশ ব্যাংকের এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বিষয়টি দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডকে নিশ্চিত করেন।

গত বছরের ২১-২৫ এপ্রিল বাংলাদেশ ব্যাংক নগদের কার্যক্রমের ওপর পরিদর্শন চালায়। পরিদর্শনে নগদের বিভিন্ন বাণিজ্যিক ব্যাংকে রক্ষিত ট্রাস্ট কাম সেটেলমেন্ট একাউন্টসমূহে ইস্যুকৃত ই-মানির বিপরীতে রিয়েল মানির ১০১ কোটি টাকার অধিক ঘাটতি ধরা পড়ে। এর পরিপ্রেক্ষিতে জনস্বার্থে বাংলাদেশ ব্যাংক ২১ আগস্ট ডাক বিভাগের সম্মতিতে নগদে প্রশাসক দল নিয়োগ করে।

প্রশাসক দল দায়িত্ব গ্রহণের পর নগদে ৬৪৫ কোটি টাকার ই-মানি ঘাটতিসহ আরও কিছু গুরুতর আর্থিক অনিয়মের তথ্য তাদের নজরে আসে। এরপর বাংলাদেশ ব্যাংক মামলাটি দায়ের করে। বর্তমানে প্রশাসক দল নগদের ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব পালন করছে এবং বিষয়টি তদন্তাধীন রয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ছাত্রলীগ নেতা ইমতিয়াজ রাব্বীসহ ৮ বুয়েট শিক্ষার্থী আজীবন বহিষ্কার  
জীবননগর সীমান্তে অবৈধ অনুপ্রবেশের দায়ে বাংলাদেশি যুবক আটক
নগদের সাবেক চেয়ারম্যান-এমডিসহ ২৪ জনের বিরুদ্ধে ৬৪৫ কোটি টাকা জালিয়াতির মামলা
৮ ফেব্রুয়ারি থেকে চালু হচ্ছে নতুন মার্কিন ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া
ক্যাম্পাসের মসজিদে কোরআন পুড়িয়েছে রাবি ছাত্র, জানা গেল পরিচয়
মার্কিন ভিসার জন্য প্রার্থনা করতে মন্দিরে ভিড় ভারতীয়দের
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে কুরআন পোড়ানোর ঘটনায় মূল সন্দেহভাজন আটক
পুলিশ ভেরিফিকেশন ছাড়াই পাসপোর্ট ইস্যু ও নবায়ন
বৃহস্পতিবার থেকে রাজধানীতে ২১ কোম্পানির বাস চলবে টিকিট-কাউন্টার ভিত্তিতে
পাচার হওয়া অর্থ উদ্ধারে কানাডার সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস
২০ বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে হবে গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা
নিহত যুবদল নেতা তৌহিদুলের পরিবারের পাশে থাকার আশ্বাস সেনাবাহিনীর
১৭ বছর পর বিসিবির কেন্দ্রীয় চুক্তিতে নেই সাকিব
সিরিয়ায় নির্বাচন হতে লাগবে আরও ৪-৫ বছর: অন্তর্বর্তী প্রেসিডেন্ট আহমেদ আল শারা
ভোটার তালিকা হালনাগাদে যুক্ত হচ্ছে ৫০ লাখ নতুন ভোটার: ইসি সচিব
রাঙামাটিতে তৃতীয় লিঙ্গের একজনকে গলা কেটে হত্যা
টিকটকে প্রেম নওগাঁর মোমিনের সাথে পালায় সুবা  
গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনে নিহত প্রায় ৬২ হাজার, ধ্বংসস্তূপের নিচে হাজারো মরদেহ
অন্তর্বর্তী সরকারের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ মূল্যস্ফীতি কমানো : অর্থ উপদেষ্টা
আগামী বছর থেকে বিশ্ব ইজতেমা করতে পারবে না সাদপন্থীরা