শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৫ | ৫ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

অসংক্রামক রোগ নিয়ন্ত্রণে নগর পরিকল্পনায় গুরুত্বারোপ

নগর পরিকল্পনার মাধ্যমে মানুষের স্বাস্থ্য রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখা সম্ভব বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। এজন্য নগর পরিকল্পনায় হাঁটার জন্য ওয়াকওয়ে, পথচারীর নিরাপত্তা ও অগ্রাধিকার প্রদান, সাইকেলের জন্য লেন তৈরি, পার্ক, উন্মুক্ত স্থান তৈরি এবং সকলের অবাধ চলাচল নিশ্চিত করতে হবে।

সোমবার ( ২১ মার্চ) ইব্রাহিম অডিটরিয়ামে বাংলাদেশ ইউনিভাসিটি অব হেলথ সাইন্সেস, সেন্টার ফর ল' এন্ড পলিসি এফেয়ার্স-সিএলপিএ, আইডিএলও এবং সিটিজেন নেটওয়ার্ক আয়োজিত অসংক্রামক রোগ নিয়ন্ত্রণে শরীরচর্চা, কায়িক পরিশ্রম এবং নগরে তাজা শাক-সবজি যোগান নিশ্চিতে স্থানীয় সরকারের ভূমিকা শীর্ষক আলোচনা সভায় এই অভিমত ব্যক্ত করেন বিশেষজ্ঞরা।

তারা মনে করেন, শিক্ষা কার্যক্রমে শরীরচর্চা বাধ্যতামূলক করা, শরীরচর্চার জন্য শিক্ষক এবং উপকরণ নিশ্চিত করার মাধ্যমে শরীরচর্চা বৃদ্ধি করা যায়। গ্রামের নাগরিকদের বসত বাড়ীতে খাদ্য উৎপাদনে উৎসাহী করা জরুরি। নগরে সবজির চাহিদা পুরণে ছাদ কৃষি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে,
এমন সব বিষয়ে বিশেষ গুরুত্ব দিতে হবে। রেলওয়ে, নৌ পরিবহনের সবজি সহজে ও দ্রুত নেওয়ার ব্যবস্থা গ্রহণ করা হলে কম দামে নাগরিকদের সবজি পৌঁছে দেওয়া সম্ভব হবে। অসংক্রামক রোগ নিয়ন্ত্রণে অন্যান্য মন্ত্রণালয়গুলো এগিয়ে আসলেই এ রোগ নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব বলে জানান তারা।

অসংক্রামক রোগ নিয়ন্ত্রণে স্বাস্থ্য খাতের বাইরের সংস্থাগুলোকে দায়িত্ব নিতে হবে। এ লক্ষ্যে বিদ্যমান আইন ও নীতিসমূহ বাস্তবায়ন এবং প্রয়োজনে সংশোধনের উদ্যোগ গ্রহণ করা জরুরি ।

বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব হেলথ
সায়েন্সেস-র ডিন প্রফেসর ডা. আনোয়ার হোসেনের সভাপতিত্বে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন প্রফেসর অধ্যাপক আ ফ ম সারোয়ার, এবং সেন্টার ফর ল' এন্ড পলিসির সেক্রেটারী সৈয়দ মাহবুবুল আলম।‌

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব হেলথ সায়েন্সেসের ভিসি প্রফেসর ফরিদুল আলম।

অসংক্রামক রোগ নিয়ন্ত্রণে বিদ্যমান আইন সম্পর্কিত গবেষণার আলোকে বক্তারা বলেন, শরীরচর্চার খেলার মাঠ এবং উন্মুক্ত স্থান নিশ্চিতে দেশে প্রায় ১৬টির মতো আইন রয়েছে।

এ ছাড়া অস্বাস্থ্য খাদ্য নিয়ন্ত্রণে ৬টি এবং স্বাস্থ্যকর তাজা খাদ্য নিশ্চিতে ১১ টি মন্ত্রণালয়ের ৩০টির বেশি আইন জড়িত। তবে এ সকল আইনগুলো প্রয়োগে স্বাস্থ্যের দিকগুলো গুরুত্ব পায় না।

অসংক্রামক রোগ নিয়ন্ত্রণে অন্যান্য মন্ত্রণালয়গুলো এগিয়ে আসলেই এ রোগ নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। তিনি আরও বলেন স্থানীয় পর্যায়ে কায়িক পরিশ্রমের পরিবেশ সৃষ্টিতে স্থানীয় সরকার কর্তৃক পৃথক নীতিমালা প্রণয়ন করা জরুরি এবং স্থানীয় সরকার আইনে কায়িক পরিশ্রম ও শরীরচর্চার পরিবেশ সৃষ্টির বিষয়টি নিশ্চিতে আইন সুনির্দিষ্ট বিধান যুক্ত করা প্রয়োজন। পাশাপাশি তাজা সবজির যোগান নিশ্চিতে নগর কৃষি নীতি প্রণয়নে গুরুত্বারোপ করা জরুরি।

বক্তারা বলেন, মৌসুমি ফল উৎপাদনে বিশ্বের শীর্ষ ১০টি দেশের তালিকায় নাম লিখিয়েছে বাংলাদেশ। তারপরও আমাদের পুষ্টি ঘাটতির অন্যতম কারণ হচ্ছে স্বাস্থ্যসম্মত ও বৈচিত্রপূর্ণ খাবার গ্রহণে উৎসাহী করতে না পারা। গ্রামের নাগরিকদের বসত বাড়িতে খাদ্য উৎপাদনে উৎসাহী করা জরুরি। নগর কৃষির লক্ষ্যে নীতিনির্ধারকদের প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা প্রয়োজন। নগরে সবজির চাহিদা পুরণে ছাদ কৃষি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে-এমন দিকে বিশেষ গুরুত্ব দিতে হবে।

বক্তারা বলেন, প্রতিবছর খেলাধূলার জন্য বাজট বরাদ্দ, পুকুরগুলো সংরক্ষণ এবং সাঁতার শেখানোর সুযোগ সৃষ্টি, মার্শাল আর্ট শেখানোর জন্য বিনামূল্যে স্থান বরাদ্দ, হাঁটার জন্য দৃষ্টি প্রতিবন্ধীদের উপযোগী ফুটপাত এবং সাইকেল লেন প্রদান, নদী, দীঘির পাড়ে পার্ক, উন্মুক্ত স্থান তৈরি করে বিনোদনের স্থান তৈরি, শহরের ছাদে সবজি এবং ঔষধি গাছ লাগানোতে কর মওকুফসহ উৎসাহ দেওয়া, জনস্বাস্থ্য বিষয়ক একটি পুণার্ঙ্গ আইন প্রণয়ন, স্বাস্থ্য উন্নয়ন হেলথ ডেভলাপমেন্ট সারচার্র্জের অর্থ দিয়ে হেলথ প্রমোশন ফাউন্ডেশন গঠন করা, শরীরচর্চার অবকাঠামো বিষয়ে একটি জাতীয় গাইডলাইন প্রণয়ন এবং বাজেট বরাদ্দ প্রদানের সুপারিশ করা হয়।

সভায় আরও বক্তব্য রাখেন ড. এ কে এম শামীম আলম, প্রকল্প পরিচালক, ইউনিয়ন পর্যায়ে কৃষক সেবা কেন্দ্র স্থাপন ও প্রযুক্তি সম্প্রসারণ প্রকল্প, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর, প্রফেসর মো. তাজুল ইসলাম, কান্ট্রি প্রজেক্ট ম্যানেজার, স্বাস্থ্য প্রজেক্ট অফিস, জাইকা ডা. মো. শাফিউর রহমান, প্রোগ্রাম কো অর্ডিনেটর, নিপসম, ফরিদা আখতার, নির্বাহী পরিচালক, উবিনীগ, ডা. মাহমুদ হোসেন ফারুকী, সহযোগী অধ্যাপক ও বিভাগীয় প্রধান পেশা ও পরিবেশ স্বাস্থ্য বিভাগ, বিউএইচএস, অধ্যাপক ডা. শেখ আখতার আহমদ, ট্রেজারার, বিইউএইচএস, নজরুল ইসলাম রুমি, প্রাক্তন চিফ কোচ, বিকেএসপি, আমিনুল ইসলাম বকুল, নাগরিক সংযোগ, হেলাল আহমেদ, সেক্রেটারি প্রত্যাশা, মাসুম বিল্লাহ, নির্বাহী পরিচালক, সিয়াম প্রমুখ।

এসএম/এমএমএ/

 

Header Ad
Header Ad

দাদা ও চাচার বিরুদ্ধে স্কুলছাত্রীকে বিষ প্রয়োগে হত্যার অভিযোগ

সংবাদ সম্মেলন। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

নওগাঁর আত্রাইয়ে বিষ প্রয়োগ করে দাদা ও চাচার বিরুদ্ধে সানজিদা (১৬) নামে এক কিশোরীকে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। শুক্রবার (১৮ এপ্রিল) সকালে নওগাঁ জেলা প্রেস ক্লাব মিলনায়তনে সংবাদ সম্মেলন করে এ অভিযোগ করেন নিহত কিশোরীর স্বজনেরা।

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন নিহত কিশোরীর মামা ফজলুর রহমান। এ সময় অন্যদের মধ্যে ওই কিশোরীর মা খুশি বেগম, নানা মোসলেম প্রামাণিক, চাচা সাইফুল ইসলাম মন্ডল, মামা হামিদুল প্রামাণিক উপস্থিত ছিলেন।

লিখিত বক্তব্য ফজলুর রহমান বলেন, নিহত কিশোরী সানজিদা আত্রাই উপজেলার আন্দার কোটা গ্রামের বাসিন্দা সৌদি প্রবাসী শামসুল মন্ডলের মেয়ে। সানজিদা উপজেলার ঘোষগ্রাম উচ্চবিদ্যালয়ের দশম শ্রেণীর শিক্ষার্থী ছিল। তার বাবা কাজের সূত্রে দীর্ঘদিন ধরে সৗদি আরবে ও আরব আমিরাতে (দুবাই) অবস্থান করছেন। শামসুল মন্ডলের স্ত্রী খুশি বেগম মেয়ে সানজিদাকে নিয়ে স্বামীর বাড়িতে বাস করে আসছিলেন। শামসুল বসতবাড়ির বসতভিটার উত্তর পাশে বাবা মোসলেম মন্ডলের কাছ থেকে জমি কিনে নিয়ে ৪ বছর আগে মাটির বাড়ি তৈরি করেন। সেই বাড়িতেই সানজিদা ও তার মা বসবাস করতো। পরে ওই জায়গায় পাকা বাড়ি করার জন্য উদ্যোগ গ্রহণ করলে শামসুলের বাবা মোসলেম ও ভাই সাজিম মন্ডল বাঁধ সাজে। সানজিদার দাদা শামসুলকে বসতভিটার উত্তর পাশে পাকা বাড়ি না করে দক্ষিণ পাশে নীচু জায়গায় বাড়ি করার জন্য বলে আসছিল। এ নিয়ে বিরোধ শুরু হয়। সানজিদার বাবা ও ভাই বিদেশে থাকায় বাড়ি করা নিয়ে বিরোধের জেরে সানজিদা ও তার মায়ের সঙ্গে তাঁর দাদা মোসলেম ও চাচা সাজিমের প্রায় পারিবারিক কলহ লেগে থাকতো। এই কলহের জেরে দাদা মোসলেম মন্ডল ও সাজিম মন্ডল হত্যার উদ্দেশ্যে গত ৯ এপ্রিল হত্যার উদ্দেশ্যে সানজিদার শরীরে বিষ প্রয়োগ করে। পরবর্তীতে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ১২ এপ্রিল রাতে তাঁর মৃত্যু হয়। মৃত্যুর আগে সানজিদা বলে গেছে তার দাদা ও চাচা তাঁর শরীরে ইনজেকশনের মাধ্যমে বিষ প্রয়োগ করেছে। তাঁর এই বক্তব্যের ভিডিও ধারণ করা আছে। এ ঘটনায় রাজশাহী রাজপাড়া থানায় একটি অপমৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনার পর থেকে মোসলেম মন্ডল ও সাজিম মন্ডল পলাতক রয়েছেন।

লিখিত বক্তব্যে উল্লেখ করা হয়, গত ৯ এপ্রিল সকালে সানজিদা প্রাইভেট পড়ার জন্য ঘোষগ্রাম উচ্চবিদ্যালয়ে যায়। প্রাইভেট পড়ে সে বেলা ১১টার দিকে বাড়িতে আসে। এ সময় সাংসারিক কাজে সানজিদার মা খুশি বেগম বাড়ির বাইরে ছিলেন। বাড়িতে কেউ না থাকার সুযোগে সানজিদার দাদা মোসলেম ও চাচা সাজিম সানজিদার ঘরের ভেতরে যায়। দাদা মোসলেম সানজিদার পাশে বসে একপর্যায়ে তাকে জাপটে ধরে এবং চাচা সাজিম পকেট থেকে বিষের ইনজেকশন বের করে তার বাম হাতের শিরায় জোর ইনজেকশন প্রয়োগ করে। তারা সানজিদাকে হুমকি দিয়ে বলে এ কথা কাউকে বললে তার মতো বাবা ও ভাইকেও হত্যা করবে। সানজিদার মা খুশি বেগম বাড়িতে এসে মেয়েকে অসুস্থ অবস্থায় দেখতে পেয়ে প্রতিবেশীদের সহযোগিতায় মেয়েকে নওগাঁ জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করেন। সেখানে তাঁর অবস্থা আশঙ্কাজনক হলে ওই দিনই তাকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গত ১২ এপ্রিল রাতে তার মৃত্যু হয়। এ ঘটনায় রাজশাহীর রাজপাড়া থানায় একটি অস্বাভাবিক মৃত্যু (ইউডি) মামলা হয়েছে। এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত সাপেক্ষে সানজিদার পরিবারের পক্ষ থেকে অভিযুক্ত মোসলেম ও সাজিমের ফাঁসি দাবি করা হয়।

সাজিম মন্ডলের মুঠোফোনে একাধিকবার কল দিয়ে তা বন্ধ পাওয়ায় অভিযোগের বিষয়ে তার বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে আত্রাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শাহাবুদ্দীন বলেন, ‘যে মেয়েটি মারা গেছে তার পরিবারের পক্ষ থেকে থানায় যোগাযোগ করা হয়েছিল। এ ঘটনায় রাজশাহী রাজপাড়া থানায় একটি ইউডি মামলা হয়েছে। সেখানেই নিহত কিশোরীর ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হয়েছে। ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পরিপ্রেক্ষিতে এ বিষয়ে আইনি পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’

Header Ad
Header Ad

গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেসসচিব

ছবি: সংগৃহীত

গত বছরের ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে দেশে গঠিত হয় অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। এই সরকারের প্রেস সচিব হিসেবে দায়িত্ব পান শফিকুল আলম।

সরকারের মুখপাত্র হিসেবে দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে প্রায় ৯ মাসে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের কাছ থেকে কী অর্জন করেছেন, তা তুলে ধরেছেন তিনি।

আজ শুক্রবার দুপুরে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুকে এক পোষ্টে শফিকুল আলম লিখেছেন, ‘গত নয় মাসে আমি কী অর্জন করেছি: এক চিমটি ঘৃণা, একমুঠো অবিশ্বাস ও এক আকাশ ভালোবাসা।

Header Ad
Header Ad

বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ে সিরিজে আগ্রহ দেখায়নি বেসরকারি চ্যানেল, দেখাবে বিটিভি

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ ও জিম্বাবুয়ের মধ্যকার দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজ সম্প্রচারে আগ্রহ দেখায়নি দেশের কোনো বেসরকারি টিভি চ্যানেল। যার কারণে রাষ্ট্রয়াত্ত বিটিভির শরণাপন্ন হয় বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)।

বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) বিটিভির পক্ষ থেকে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে পুরো সিরিজটি সম্প্রচারের ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।

সবশেষ কয়েক বছরে মিলেনিয়াম মিডিয়া কনসোর্টিয়ামের মাধ্যমে ঘরের মাঠের ম্যাচগুলো সম্প্রচার করেছে বাংলাদেশের দুটি বেসরকারি চ্যানেল টি-স্পোর্টস ও জিটিভি। তবে সবশেষ সাউথ আফ্রিকার বিপক্ষে দুই টেস্টের সিরিজ দিয়ে চুক্তির মেয়াদ শেষ হয়েছে তাদের সঙ্গে।

তাই জিম্বাবুয়ে সিরিজের আগে গত ১৯ মার্চ আর্থিক প্রস্তাবনা ও এক্সপ্রেশন অব ইন্টারেস্টসহ (ইওআই) উন্মুক্ত দরপত্র আহ্বান করেছিল বিসিবি। তবে ৭ এপ্রিল দরপত্রের মেয়াদ শেষ হয়ে গেলেও আগ্রহ দেখায়নি কেউ। যার কারণে জিম্বাবুয়ে সিরিজের জন্য মিডিয়া রাইটস বিক্রি করতে পারেনি বিসিবি।

এমন অবস্থায় দুই টেস্টের সিরিজ সরাসরি সম্প্রচার করতে বাংলাদেশ টেলিভিশনের দ্বারস্থ হয়েছে বিসিবি। পুরো সিরিজই সম্প্রচার করবে বিটিভি।

সিলেটে আগামী ২০ এপ্রিল অনুষ্ঠিত হবে বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ে সিরিজের প্রথম টেস্ট। এরপর ২৮ মে চট্টগ্রামে দ্বিতীয় টেস্টে মুখোমুখি হবে দুদল। ইতোমধ্যে সিলেট টেস্টের টিকিটের মূল্য নির্ধারণ করেছে বিসিবি। আজ (১৮ এপ্রিল) থেকে যা সংগ্রহ করা যাবে মধুমতি ব্যাংকের আম্বরখানা শাখায়। সকাল ১০টা থেকে এখানে টিকিট বিক্রি শুরু হবে। পরদিন থেকে স্টেডিয়াম কাউন্টারেও টিকিট কাটা যাবে।

বিসিবি সিলেট স্টেডিয়ামের গ্রান্ড স্ট্যান্ডের দাম নির্ধারণ করেছে সর্বোচ্চ ৫০০ টাকা। এর অর্ধেক দামে মিলবে ক্লাব হাউজের টিকিট। ২ নম্বর গেটের পূর্বদিকের গ্যালারির টিকিটের দাম ১৫০ টাকা। শহিদ আবু সাঈদ স্ট্যান্ডের টিকিটের দাম ১০০। গ্রিন হিল, শহিদ তুরাব স্ট্যান্ড (পশ্চিম দিক) ও ৩ নম্বর গেটের পূর্বদিকের গ্যালারির টিকিটের জন্য পরিশোধ করতে হবে ৫০ টাকা করে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

দাদা ও চাচার বিরুদ্ধে স্কুলছাত্রীকে বিষ প্রয়োগে হত্যার অভিযোগ
গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেসসচিব
বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ে সিরিজে আগ্রহ দেখায়নি বেসরকারি চ্যানেল, দেখাবে বিটিভি
সন্ত্রাসী তালিকা থেকে তালেবানকে বাদ দিলো রাশিয়া
ভিনগ্রহে প্রাণের অস্তিত্ব আছে, জানালেন কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক
ব্রাজিলের ভক্তদের ‘বানরের’ সঙ্গে তুলনা, নিষেধাজ্ঞার মুখে আর্জেন্টিনা
নারীরা কেন বয়সে ছোট পুরুষের সঙ্গে প্রেমে জড়াচ্ছেন?
জুলাই-মার্চ মাসে ৩০.২৫ বিলিয়ন ডলার পোশাক রফতানি করেছে বাংলাদেশ
সংঘর্ষে উড়ে গেছে বাসের ছাদ, তবুও ১০ কিলোমিটার চালিয়ে ৬০ যাত্রীকে বাঁচালেন চালক
কোলের সন্তান বিক্রি করে অলংকার, মোবাইল কিনলেন মা
চুয়াডাঙ্গায় বাসের চাকায় পিষ্ট হয়ে দু’জন নিহত
ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮
হবিগঞ্জে ট্রাক-পিকআপের মুখোমুখি সংঘর্ষ, নিহত ৪
সৌদি আরব-মরক্কো থেকে ৪৬৬ কোটি টাকার সার কিনবে সরকার
গাইবান্ধায় মাদক মামলায় ৩ যুবকের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্ক জোরদারের আহ্বান জানালেন প্রধান উপদেষ্টা
তোপের মুখে ওয়াক্‌ফ আইন স্থগিত করল ভারতের সুপ্রিম কোর্ট
নিজেকে বরিশাল সিটির মেয়র ঘোষণার দাবিতে মামলা করলেন ফয়জুল করীম
ভারতের সংখ্যালঘু মুসলিমদের ‘পূর্ণ নিরাপত্তা’ নিশ্চিতের আহ্বান বাংলাদেশের
টাঙ্গাইলে প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগে কেন্দ্র সচিব ও পরীক্ষার্থীসহ আটক ৬