শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪ | ৬ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

সাগরে নিম্নচাপ, সমূদ্রবন্দরে সতর্ক সংকেত

ছবি: সংগৃহীত

দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত সুস্পষ্ট লঘুচাপটি ঘণীভূত হয়ে পশ্চিম মধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় (১৩.৬০ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৮৩.৫০ পর্ব দ্রাঘিমাংশ) নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে।

শুক্রবার সন্ধ্যায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের দেওয়া এক বার্তায় এ তথ্য জানানো হয়েছে।

এতে বলা হয়েছে, নিম্নচাপটি শুক্রবার সন্ধ্যা ০৬টায় চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ১৩৩০ কি.মি. দক্ষিণপশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ১২৮০ কি.মি. দক্ষিণপশ্চিমে, মোংলা সমুদ্র বন্দর থেকে ১১৯৫ কি.মি. দক্ষিণপশ্চিমে এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ১২০০ কি.মি. দক্ষিণপশ্চিমে অবস্থান করছিল। এটি আরও উত্তর-উত্তরপূর্ব দিকে অগ্রসর হতে পারে।

নিম্নচাপ কেন্দ্রের ৪৪ কি.মি. -এর মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় 8০ কি.মি., যা দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়ার আকারে ঘণ্টায় ৫০ কি.মি. পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। নিম্নচাপ কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর উত্তাল রয়েছে।

চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্র বন্দরসমূহকে ০১ নম্বর দূরবর্তী সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

উত্তর বঙ্গোপসাগর ও গভীর সাগরে অবস্থানরত সব মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি এসে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে।

এদিকে অপর এক বার্তায় শনিবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় হালকা বৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকবে।

Header Ad
Header Ad

দেশের সার্বভৌমত্ব আর গণতন্ত্র বিএনপির কাছে নিরাপদ: টুকু

বিএনপির প্রচার সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকু। ছবি: সংগৃহীত

দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব আর গণতন্ত্র বিএনপির কাছে নিরাপদ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির প্রচার সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকু। তিনি বলেন,৯ বছর আন্দোলন সংগ্রাম করে সংসদীয় গণতন্ত্র দিয়েছেন দেশনেত্রী খালেদা জিয়া। আর আমাদের নেতা অভিভাবক তারেক রহমান ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠার আন্দোলন করছেন।

শুক্রবার (২০ ডিসেম্বর) বিকালে টাঙ্গাইল সদর উপজেলার দাইন্যা ইউনিয়নের বিন্যাফৈর স্কুল মাঠে দাইন্যা ইউনিয়ন পরিষদের ৩ বারের চেয়ারম্যান নিহত রফিকুল ইসলাম ফারুকের ১১তম মৃত্যু বার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত স্মরণ সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, সাবেক মন্ত্রী রাজ্জাক সাহেব বলে ছিলেন- বিএনপিকে বলা হয়েছিল যদি তারা নির্বাচনে আসে তাহলে নেতাকর্মীদের গ্রেফতার ও নির্যাতন করা হবে না। কিন্তু আমাদের নেতা তারেক রহমান জনগণের অধিকারের কথা চিন্তা করে ওই ফ্যাসিস্ট হাসিনার সাথে কোন আপোষ করে নাই। বিএনপি গণ মানুষের দল, মানুষের কথা চিন্তা করেই পদক্ষে নেয়। জনগণও সবসময় বিএনপির সাথে ছিল এবং ভবিষ্যতেও থাকবে।

বিএনপি গণতান্ত্রিক ও গণতন্ত্রের পক্ষের দল। আমরা বুক ফুলিয়ে বলতে পারি আমরা কখনই জনগণের গণতন্ত্র হরণ করেনি।জনগণ আর বিএনপি পরিপূরক, বাংলাদেশ আর বিএনপি পরিপূরক। যতদিন বাংলাদেশ থাকবে ততদিন বিএনপি থাকবে।

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নিহত রফিকুল ইসলাম ফারুক হত্যার বিচার সম্পন্ন করা আশ্বাস দিয়ে আরও বলেন, যারা দলের দূর্দিনে দলের কাজ করেছেন তারা দলের নেতৃত্ব দিবে। যারা এখন আসবেন তারা দয়া করে দূর্দিনের কর্মীদের পিছনে থাকবেন। দলের মধ্যে কখনওই বিভেদ সৃষ্টি করার কাজে লিপ্ত হবেন না। লিপ্ত হলে দল করা কিন্তু আপনাদের জন্য কঠিন হয়ে যাবে।

বিএনপির প্রচার সম্পাদক আরও বলেছেন, ৯ বছর আন্দোলন সংগ্রাম করে সংসদীয় গণতন্ত্র দিয়েছেন দেশনেত্রী খালেদা জিয়া। আর আমাদের নেতা অভিভাবক তারেক রহমান ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠার আন্দোলন করছেন। নেতা কি আপোষ করেছেন, করেনি। ২৪ সালের অনেকেই ক্ষমতার লোভে ভাগাভাগির নির্বাচনে গিয়েছেন। জনগণ ভোট দেয় নাই। দেশ নায়ক তারেক রহমানকে অনেকভাবেই অফার করা হয়েছিল।

শহীদ রফিকুল ইসলাম ফারুক স্মৃতি সংসদের সভাপতি রফিকুল ইসলাম আজাদের সভাপতিত্বে সভায় আরও বক্তব্য রাখেন, টাঙ্গাইল জেলা বিএনপির সভাপতি হাসানুজ্জামিল শাহীন, সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোটেক ফরহাদ ইকবাল, জেলা যুবদলের আহবায়ক খন্দকার রাশেদুল আলম রাশেদ, জেলা বিএনপির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক শফিকুর রহমান খান শফিক, জেলা শ্রমিক দলের সাধারণ সম্পাদক মনিরুল হক, সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি আজগর আলী, শহর বিএনপির সভাপতি মেহেদী হাসান আলীম, দাইন্যা ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও নিহতের ছোট ভাই লাবলু মিয়া প্রমুখ।

Header Ad
Header Ad

গত ১৫ বছরে নানকের সম্পত্তি ফুলে ফেঁপে ওঠেছে ৩০ গুণ

জাহাঙ্গীর কবির নানক। ছবি: সংগৃহীত

আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানকের সম্পত্তি গত ১৫ বছরে ফুলে ফেঁপে ওঠেছে ৩০ গুণ। এটি শুধু সরকারি হিসাব। এর বাইরেও আরো বিপুল অবৈধ সম্পত্তি থাকতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

২০০৮ সালে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামার তথ্য অনুযায়ী, নানক ও তার স্ত্রীর যৌথ সম্পদের পরিমাণ ছিল ৬৩ লাখ ৭৫ হাজার ৬৫১ টাকার।

২০২৪ সালের হলফনামায় ১৮ কোটি ৮৭ লাখ ১৫ হাজার ৯৫১ টাকার সম্পদ দেখানো হয়। এই হিসাবেই তার সম্পত্তি বেড়েছে প্রায় ৩০ গুণ।

আওয়ামী লীগের এই নেতা আওয়ামী সরকারের দুর্নীতির প্রতিযোগিতায় পিছিয়ে ছিলেন না। আয়কর তথ্যের হিসাবে ২০০৮ সালের পর থেকে ১৫ বছরে নানকের সম্পদ বেড়েছে ৩০ গুণ।

আওয়ামী লীগের এই নেতার জমিজমা দেশের বিভিন্ন এলাকায় ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে; যার কিছু আছে ঢাকায়, কিছু নিজ জেলা বরিশালে আবার কিছু আছে কক্সবাজারেও।

২০০৮ সালের নির্বাচনে ঢাকা-১৩ আসন থেকে এমপি নির্বাচিত হয়ে জাতীয় সংসদে জায়গা করে নেন নানক। এরপর ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার ছত্রছায়ায় স্থানীয় সরকার ও পল্লী উন্নয়ন মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্বও পান তিনি। মন্ত্রণালয়ে থাকাকালেই তার বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠে নানা অনিয়ম ও দুর্নীতির, যেখানে টেন্ডার সিন্ডিকেটে পার্সেন্টেজ নেওয়ার জন্য বেশ কঠোর ছিলেন এই নেতা।

২০০৮ সালের নির্বাচনে তাঁর দাখিল করা হলফনামায় দেখা যায়, নানক ও তাঁর স্ত্রীর যৌথ সম্পদের পরিমাণ হিসাবে ৬৩ লাখ ৭৫ হাজার ৬৫১ টাকা। এ ছাড়া ব্যবসা ও কৃষিকাজ থেকে তাদের বার্ষিক আয় দুই লাখ টাকা বলেও হলফনামায় উল্লেখ করেন নানক। পরের পাঁচ বছরের ক্ষমতায় যেন আলাদিনের চেরাগ পেয়ে যান নানক। ২০১৪ সালের নির্বাচনের হলফনামায় দাখিল করা তথ্যে নানক পরিবারের সম্পদ ১০ গুণ বেড়ে যায়। ২০১৪ সালে এসে ছয় কোটি ১৮ লাখ ১৫ হাজার টাকা হয়ে যায়।

সম্পদ বৃদ্ধির কারণ হিসেবে স্ত্রীর চাকরি, কৃষি, মৎস্য ব্যবসাসহ আরো অনেক কিছু উল্লেখ করেন নানক। অলৌকিকভাবে ২০১৪ সালে এসে আওয়ামী এই নেতার বার্ষিক আয়ও দুই লাখ থেকে প্রায় সাড়ে সাত লাখ টাকায় গিয়ে দাঁড়ায়।

এরপর দ্বাদশ নির্বাচনে মনোনয়ন চাইলে দল থেকে গ্রিন সিগন্যাল না পাওয়ায় সেবার সংসদের বাইরেই রয়ে যান নানক। তবে ক্ষমতার অপব্যবহার থেকে দূরে থাকেননি এই নেতা। ছলে-বলে-কৌশলে অবৈধ আয় করেই গেছেন তিনি। সর্বশেষ ২০২৪ সালের নির্বাচনে আবারও দলীয় মনোনয়ন পান। এবার নানক ও তাঁর স্ত্রীর সম্পত্তি ১৫ বছরে প্রায় ৩০ গুণ বেড়ে দাঁড়ায় ১৮ কোটি ৮৭ লাখ ১৫ হাজার ৯৫১ টাকায়।

২০০৮ সালে নানক কৃষি-অকৃষি মিলিয়ে মাত্র দুই একর ৬৫ শতাংশ জমির মালিক ছিলেন। ২০২৪ সালে এসে নানকের রাজধানীর উত্তরায় ছয়তলা বাড়ি, মোহাম্মদপুরে আটতলা বাড়ি, কক্সবাজারে জমি, জন্মস্থান বরিশালে দুটি বাড়ি, বরিশালের বিভিন্ন এলাকায় ভূ-সম্পত্তি এবং মাছের খামারের মালিক হয়ে যান। এসব কিছুর বেশির ভাগই পৈতৃক সম্পত্তি বলে দাবি করেন তিনি।

 

Header Ad
Header Ad

দেশের বৃহত্তম রেলসেতুতে বঙ্গবন্ধুর নাম বাতিল হচ্ছে

ছবি: সংগৃহীত

যমুনা নদীর ওপর নবনির্মিত দেশের সর্ববৃহৎ রেলওয়ে সেতু ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রেলওয়ে সেতু’র নাম বদলে যাচ্ছে। ইতোমধ্যে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রেলওয়ে সেতু নাম বাতিল করে গেজেট প্রকাশ করা হয়েছে।

শুক্রবার (২০ ডিসেম্বর) বঙ্গবন্ধু রেলওয়ে সেতু প্রকল্প পরিদর্শন শেষে পশ্চিমপাড় এলাকায় সিরাজগঞ্জের সয়বাদাদে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ তথ্য জানিয়েছেন রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. ফাহিমুল ইসলাম।

তিনি বলেছেন, সেতুটি কি নামে পরিচিত হবে তা এখন পর্যন্ত চূড়ান্ত হয়নি। তবে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার স্ব-স্ব স্থানের নামেই স্থাপনার নাম দিতে আগ্রহী। তাই নবনির্মিত রেলওয়ে সেতুটির ক্ষেত্রেও তাই হতে পারে। আগামী বছরের শুরুর দিকে এ সেতু উদ্বোধনের বিষয়ে সরকারের উচ্চ পর্যায়ে আলোচনা চলছে বলেও জানান তিনি।

রেলপথ সচিব আরও বলেন, যমুনা সেতুর ওপর দিয়ে কম গতিতে ট্রেন চলতো। যে কারণে সময় বেশি লাগতো। নতুন এই সেতু চালু হলে প্রতিটি ট্রেন দ্রুত গতিতে চলতে পারবে। আমরা আশা করছি আগামী জানুয়ারি অথবা ফেব্রুয়ারি মাসে এ সেতুর উদ্বোধন হবে। এ বিষয়ে সরকারের উচ্চ পর্যায়ে আলোচনা চলছে।

ইতোমধ্যে সেতুর ৯৭ ভাগ কাজ শেষ হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, এ প্রকল্পে কোনো অর্থ সাশ্রয় হয়েছে কি না তা পর্যালোচনা করা হচ্ছে। পরে সেতুর পূর্বপাড় এলাকা পরিদর্শনে যান রেলপথ সচিব।

পরিদর্শনকালে প্রকল্প পরিচালক আল ফাত্তাহ মাসউদুর রহমান ও সিরাজগঞ্জ জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ নজরুল ইসলামসহ পদস্থ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

প্রসঙ্গত, ১৯৯৮ সালে যমুনা নদীর ওপর বঙ্গবন্ধু সেতু চালু হওয়ার পরই ঢাকার সঙ্গে উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের রেল যোগাযোগ স্থাপিত হয়। তবে ২০০৮ সালে সেতুটিতে ফাটল দেখা দেওয়ায় ট্রেনের গতি কমিয়ে দেওয়া হয়। এরপর থেকে সেতুর ওপর দিয়ে ঘণ্টায় ২০ কিলোমিটার গতিতে ট্রেন চলাচল করতে থাকে। গতি কমের কারণে সময়ের অপচয়ের পাশাপাশি ঘটতে থাকে শিডিউল বিপর্যয়, বাড়তে থাকে যাত্রী ভোগান্তি। এসব সমস্যা সমাধানে তৎকালীন সরকার যমুনা নদীর ওপর আলাদা রেলওয়ে সেতু নির্মাণের উদ্যোগ নেন। প্রকল্প ব্যয় ধরা হয় প্রায় ১৬ হাজার ৭৮১ দশমিক ৯৬ কোটি টাকা।

২০২০ সালের ২৯ নভেম্বর তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যমুনা নদীর ওপর নির্মিত বঙ্গবন্ধু সেতুর ৩০০ মিটার উজানে ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রেলওয়ে সেতু’ নাম দিয়ে দেশের দীর্ঘতম ডুয়েলগেজ ডাবল লাইনের এই সেতুটির নির্মাণ কাজের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করেন। নির্মাণ ব্যয়ের মধ্যে ৭২ ভাগ অর্থ ঋণ দিচ্ছে জাপান ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন এজেন্সি (জাইকা)।

জাপানের আইএইচআই, এসএমসিসি, ওবায়শি করপোরেশন, জেএফই এবং টিওএ করপোরেশন এই পাঁচটি প্রতিষ্ঠান তিনটি প্যাকেজে সেতুর নির্মাণকাজ করে। বর্তমানে বঙ্গবন্ধু সেতু দিয়ে ৩৮টি ট্রেন চলাচল করছে। নতুন রেল সেতু চালু হলে ডাবল লাইনে দ্রুতগতিতে মালবাহীসহ ৬৮টি ট্রেন চলাচল করার পাশাপাশি বিভিন্ন দেশের সঙ্গে ট্রেন চলাচলের আন্তঃসংযোগ সৃষ্টি হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

দেশের সার্বভৌমত্ব আর গণতন্ত্র বিএনপির কাছে নিরাপদ: টুকু
গত ১৫ বছরে নানকের সম্পত্তি ফুলে ফেঁপে ওঠেছে ৩০ গুণ
দেশের বৃহত্তম রেলসেতুতে বঙ্গবন্ধুর নাম বাতিল হচ্ছে
গুচ্ছ ভর্তি নিয়ে সিদ্ধান্ত আজ
ঢাকাসহ তিন বিভাগে বৃষ্টির সম্ভাবনা: আবহাওয়া অধিদপ্তর
নিয়ন্ত্রণে বনানী বস্তির আগুন
জোলানীর মাথার বিনিময়ে ১ কোটি ডলার পুরস্কার বাতিল করলো যুক্তরাষ্ট্র
জার্মানিতে ক্রিসমাস মার্কেটের ভিড়ে গাড়িচাপায় দু’জন নিহত, আহত ৬৮  
‘আলো আসবেই’ গ্রুপে সক্রিয় থাকা জ্যোতির কোথাও ঠাই হচ্ছেনা
সাগরে নিম্নচাপ, সমূদ্রবন্দরে সতর্ক সংকেত
আজ রাহাত ফাতেহ আলী খানের কনসার্ট, বিনা পারিশ্রমিকে উপস্থাপনা করবেন দীপ্তিও
গাজায় বর্বর হত্যাযজ্ঞ চলছেই, গত ২৪ ঘন্টায় নিহত আরও ৭৭ ফিলিস্তিনি
৬১ কোটি টাকা লোকসান; আবারও মাড়াই মওসুম শুরু হচ্ছে কেরুর  
নোয়াখালী বিভাগ চাই; দাবিতে মানববন্ধন
নওগাঁয় মাদক বিরোধী প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা মাহফুজের ফেইসবুক পোস্টে ভারতের ‘তীব্র প্রতিবাদ’
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে পাহাড় ধসে শিশুর মৃত্যু
টাঙ্গাইলে হাতকড়া পরা অবস্থায় বাবার জানাজায় আ’লীগ নেতা
যমুনা রেল সেতু জানুয়ারির শেষ বা ফেব্রুয়ারির প্রথমে উদ্বোধন: রেল সচিব
টাঙ্গাইলে গ্রামীণ ‘নারীদের রান্নার প্রতিযোগিতা’