তানজিন তিশাকে কাজ থেকে বিরত রাখাতে গণমাধ্যম কর্মীদের আহবান
ছবি: সংগৃহীত
গণমাধ্যম কর্মীদের সাথে অভিনেত্রী তানজিন তিশার অপেশাদার ও ঔদ্ধত্যপূর্ণ আচরণের জন্য নিঃশর্ত ক্ষমা না চাওয়া পর্যন্ত তানজিন তিশাকে সবধরণের নির্মাণ থেকে বিরত থাকার আহবান জানিয়েছে দেশের গণমাধ্যমকর্মীরা।
গতকাল বুধবার এক বিবৃতিতে এই আহবান জানান গণমাধ্যমকর্মীরা।
তারা বলেন, তানজিন তিশা যতদিন পর্যন্ত নিঃশর্ত ক্ষমা না চায় ও ভবিষ্যতে এধরণের ঔদ্ধত্যপূর্ণ আচরণ করবে না বলে অঙ্গীকার প্রদান না করে ততদিন পর্যন্ত আপনারা তাকে নিয়ে সব ধরণের নির্মাণ থেকে বিরত থাকবেন বলে আপনাদের প্রতি আমাদের উদাত্ত আহবান। গণমাধ্যমকর্মী ও নির্মাতারা একে অপরের পরিপূরক বলে শিল্পী ও সাংবাদিক দ্বন্দের এই দুঃসময়ে আপনারা গণমাধ্যমকর্মীদের যৌক্তিক দাবির সাথে সহমত প্রকাশ করে আমাদের সাথে থাকবেন বলে প্রত্যাশা করছি।
আহমেদ তেপান্তরের সমন্বয়ে বিবৃতিতে স্বাক্ষরদাতা সচেতন গণমাধ্যমকর্মীরা হলেন- কামরুল হাসান দর্পণ ( দৈনিক ইনকিলাব), মঈন আবদুল্লাহ ( দৈনিক আমাদের সময়), আলাদিন মাজিদ (বাংলাদেশ প্রতিদিন),ইমরুল শাহেদ ( আমাদের অর্থনীতি), বিপুল হাসান ( আরটিভি), সাইফ আলী ( আজকের সংবাদ),এম এস রানা (আজকের পত্রিকা), গোলাম মুজতবা ধ্রুব (এফএনএস), বুলবন (নিউ নেশন), আলী আফতাব ভূঁইয়া ( দেশ টিভি), জাহাঙ্গীর বিপ্লব (দৈনিক যায় যায় দিন), সাজু আহমেদ (দৈনিক যায়যায় দিন), রাশেদ হক (একাত্তর টিভি), ডি এ সৌর (ডিবিসি টেলিভিশন), নিথর মাহবুব (দৈনিক সংবাদ),এমদাদুল হক মিল্টন (দৈনিক সমকাল), মীর সামি (দৈনিক সমকাল), জাহিদ হোসেন (ডেইলি সান), আহমেদ জামান শিমুল (সারাবাংলা.নেট), নিশা মাহমুদা (প্রতিদিনের বাংলাদেশ), রকিব হোসেন (খোলা কাগজ), ফাতেমা কাউসার (নিউজটোয়েন্টিফোর টেলিভিশন), রিয়েল তন্ময় ( দৈনিক ইনকিলাব), লিটন মাহমুদ (ঢাকা টাইমস), রঞ্জু সরকার (জমজমাট), দেলোয়ার হোসেন বাদল (বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম), দীপা ঘোষ রিতা (প্রেস এক্সপ্রেস), সালেকুজ্জামান রাজীব ( ব্রেকিং নিউজ), ইমু চৌধুরী (সংবাদ পরিক্রমা), আশরাফুল ইসলাম ইমন (বীকনবাংলা.কম), নাহিদ রিয়াসাত (নিউ এইজ),আহমেদ সাব্বির রোমিও (দৈনিক আজকের সংবাদ), মোস্তফা মতিহার (বাংলাদেশ প্রতিদিন), আবুল কালাম (নয়া দিগন্ত), আলমগীর কবির (ঢাকা পোস্ট),নাজমুল তালুকদার (বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম) প্রমুখ।
উল্লেখ্য যে, সংবাদ সংক্রান্ত বিষয়ে সম্প্রতি একজন গণমাধ্যমকর্মী তানজিন তিশাকে ফোন দিলে গণমাধ্যমকর্মীদেরকে ‘উড়িয়ে’ দেওয়ার হুমকি প্রদান করেন তানজিন তিশা। আর এই বিষয়টি দেশের সাংস্কৃতিক অঙ্গণে নানা বিতর্ক ও সমালোচনার জন্ম দিয়েছে।