শুক্রবার, ২১ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ৮ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

হৃদয় খানের আচরণে অতিষ্ঠ হয়ে ডিভোর্স দিলেন তৃতীয় স্ত্রী

হুমায়রা ও হৃদয়ের বিচ্ছেদ হয়েছে। ছবি: সংগৃহীত

সংগীতের পাশাপাশি ব্যক্তিজীবন নিয়ে মাঝে মধ্যেই আলোচনায় জায়গা করে নিয়ে থাকেন দেশের জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী হৃদয় খান। বিশেষ করে বারবার বিয়ে ও বিচ্ছেদের জন্য একাধিকার শিরোনাম হয়েছেন তিনি। জানা গেল তার বিবাহ বিচ্ছেদের খবর। তৃতীয়বার বিচ্ছেদ ঘটল এই গায়কের।

এ তারকা গায়ক ক্যারিয়ারের শুরুতে ২০১০ সালের প্রথম দিকে পূর্ণিমা আকতার নামের একজনকে বিয়ে করেছিলেন। ছয় মাসের মাথায় ভেঙে যায় সেই সংসার। এর কয়েক বছর পর নিজের থেকে বয়সে বড় জনপ্রিয় মডেল ও অভিনেত্রী সুজানা জাফরকে বিয়ে করে হইচই ফেলে দিয়েছিলেন। ২০১৪ সালের ১ আগস্ট সুজানাকে বিয়ে করেন। যা পরের বছরের ৬ এপ্রিল বিচ্ছেদে গড়ায়।

এ মডেলের সঙ্গে বিচ্ছেদের কিছুদিন পরই ২০১৭ সালের ১০ সেপ্টেম্বর পারিবারিক আয়োজনে হুমায়রাকে বিয়ে করেন হৃদয় খান। কিন্তু সেই বিয়েও টিকে উঠল না। এবার জানা গেল, হুমায়রার সঙ্গেও বিচ্ছেদ হয়েছে হৃদয় খানের।

বিয়ে পর কয়েক বছর সংসার করলেও গায়কের আচরণ ও জীবনযাপনে অতিষ্ঠ হয়ে তাকে নিজেই ডিভোর্স দিয়েছেন হুমায়রা। যা সংবাদমাধ্যমকে হৃদয় খানের পারিবারিক সূত্র নিশ্চিত করেছে। সূত্রটি জানিয়েছে, অনেক আগেই হুমায়রা ও হৃদয়ের বিচ্ছেদ হয়েছে। হৃদয়ের ওপর বিভিন্ন কারণে বিরক্ত হয়ে ডিভোর্স লেটার পাঠিয়েছেন হুমায়রা। কিন্তু বিষয়টি হৃদয় ও তার পরিবার গোপন রেখেছেন।

এ ব্যাপারে জানতে সংবাদমাধ্যম থেকে হৃদয় খানের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, বিষয়টি খুবই সেনসেটিভ। এ জন্য আপাতত এ নিয়ে কোনো কথা বলতে চাই না। তবে অন্য কোনো কথা থাকলে বলুন।

এদিকে হৃদয় খানের বাবা সংগীত পরিচালক রিপন খান বলেন, এ ব্যাপারে কোনো কথা বলতে চাই না আমি। হৃদয়ের সঙ্গেও বিষয়টি নিয়ে আমার কোনো আলোচনা হয়নি। এ নিয়ে কথা বলতে ইচ্ছুক নই।

Header Ad
Header Ad

আজ মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস

ছবি: সংগৃহীত

আজ ২১ ফেব্রুয়ারি, মহান শহীদ দিবস এবং আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস। ১৯৫২ সালের এই দিনে বাংলার রাষ্ট্রভাষার দাবিতে তাজা প্রাণ উৎসর্গ করেছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা, আর সেদিনের রক্তাক্ত রাজপথে অমর হয়ে গিয়েছিল সালাম, বরকত, রফিক, জব্বার, শফিউরসহ আরও অনেক শহীদ। এই আত্মত্যাগ বাঙালি জাতির ইতিহাসে চিরকাল স্মরণীয় হয়ে থাকবে।

বৃহস্পতিবার (২০ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যা থেকেই সাজতে শুরু করেছে রাজধানীর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার। একুশের প্রথম প্রহরে অর্থাৎ রাত ১২ টা ১ মিনিটে কালো ব্যাজ ধারণ করে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা নিবেদন করবেন সর্বস্তরের মানুষ।

জানা গেছে, বাঙালির প্রাণের ভাষা বাংলাকে রাষ্ট্র ভাষার স্বীকৃতি আদায়ের দিনটি পালনে ইতিমধ্যেই রাষ্ট্রীয়ভাবে নেওয়া হয়েছে নানা কর্মসূচি। এরই মধ্যে দিবসটি উপলক্ষে পৃথক বাণী দিয়েছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. ইউনূস ও রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন। পাশাপাশি জাতীয় দিবস হিসেবে দিনটিতে সরকারি ছুটি রয়েছে।

সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ছাড়াও রাজনৈতিক দল ও সাংস্কৃতিক-সামাজিক সংগঠনের পক্ষ থেকেও কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ভাষা শহীদদের প্রতি ফুলেল শ্রদ্ধাসহ নানা অনুষ্ঠানের আয়োজন রয়েছে।

‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি/ আমি কি ভুলিতে পারি...’ স্বজন হারানোর করুণ সুরে সকালে থাকছে প্রভাতফেরি। স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থী ছাড়াও লাখো মানুষ অংশ নেবে প্রভাতফেরিতে। শহীদদের স্মরণে দিনটিতে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত রাখা ও শোকের কালো পতাকা ওড়ানো হবে বলেও জানানো হয়েছে। এছাড়া বাংলা একাডেমির উদ্যোগে মাসজুড়ে চলছে অমর একুশে গ্রন্থমেলা।

প্রসঙ্গত, ১৯৯৯ সালে জাতিসংঘের শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সাংস্কৃতিক সংস্থা (ইউনেস্কো) ২১ ফেব্রুয়ারিকে এ আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি দেয়। পরের বছর অর্থাৎ ২০০০ সাল থেকে বিশ্বের ১৮৮টি দেশে একযোগে যথাযোগ্য মর্যাদায় পালিত হয়ে আসছে দিবসটি।

এর আগে, ১৯৫২ সালের ২৭ জানুয়ারি রাজধানীর পল্টন ময়দানে তৎকালীন পূর্ববঙ্গের প্রধানমন্ত্রী নূরুল আমিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত জনসভায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী খাজা নাজিমুদ্দিন ঘোষণা দেন- ‘উর্দু এবং কেবল উর্দুই হবে পাকিস্তানের একমাত্র রাষ্ট্রভাষা। ’ মূলত খাজা নাজিমুদ্দিনের এই ভাষণই ভাষা আন্দোলনের দাবানল সৃষ্টি করে। ক্ষোভে ফেটে পড়েন বাঙলার ছাত্র-শিক্ষক-জনতাসহ আপামর মানুষ। মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানীর নেতৃত্বে গঠিত হয় সর্বদলীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ।

দেশের বিভিন্ন এলাকায় শুরু হয় ধর্মঘটসহ বিক্ষোভ। একুশে ফেব্রুয়ারিতে পূর্ব পাকিস্তানজুড়ে ধর্মঘটের সিদ্ধান্ত হয়। এরই প্রেক্ষিতে ২০ ফেব্রুয়ারি ১৪৪ ধারা জারি করে তৎকালীন পাকিস্তান সরকার। এক পর্যায়ে ছাত্রদের দৃঢ়তায় ২১ ফেব্রুয়ারি ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করে মিছিল বের করা হয়।

মিছিলটি ঢাকার পলাশীর আমতলায় (বর্তমানে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগের সামনের সড়ক) এলে নির্বিচারে বিক্ষুদ্ধ ছাত্রদের ওপর গুলি চালায় পুলিশ। এতে নিহত হন রফিক, সালাম, বরকত, জব্বার, সফিউরসহ নাম না জানা আরো অনেকে। এরপর সারাদেশে ছড়িয়ে পড়ে ভাষা আন্দোলন। অবশেষে বাংলা পায় রাষ্ট্রভাষার স্বীকৃতি।

Header Ad
Header Ad

মশা নিয়ন্ত্রণে কার্যকর ভূমিকা রাখতে হবে: চসিক মেয়র

ছবি: সংগৃহীত

ডেঙ্গু ও কিউলেক্স থেকে নগরবাসীকে রক্ষা করতে মশা নিয়ন্ত্রণে পরিচ্ছন্ন বিভাগকে কার্যকর ভূমিকা রাখার নির্দেশনা দিয়েছেন চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের (চসিক) মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন। প্রয়োজনে মশা নিয়ন্ত্রণে ওষুধ ক্রয়, যন্ত্রপাতি সংগ্রহ এবং নতুন কৌশল খুঁজে বের করার নির্দেশ দেন তিনি।

বৃহস্পতিবার (২০ ফেব্রুয়ারি) টাইগারপাসস্থ চসিক কার্যালয়ে পরিচ্ছন্ন বিভাগের সঙ্গে আয়োজিত মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন। মেয়র জানান, ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে অভিযান চালানোর ফলে নগরীর পরিচ্ছন্ন কার্যক্রমে গতি এসেছে। তবে বর্ষা মৌসুমে জলাবদ্ধতা ও মশা নিয়ন্ত্রণে ওয়ার্ডভিত্তিক মনিটরিং জোরদার করা হবে।

তিনি বলেন, ইতোমধ্যে ১০০টি ফগার মেশিন এবং ১২০টি স্প্রে মেশিন কেনা হয়েছে। সামাজিক দায়বদ্ধতার অংশ হিসেবে বেশ কিছু ব্যাংক চসিককে ডেঙ্গু ও মশাবাহিত রোগ মোকাবিলায় অত্যাধুনিক ফগার মেশিন উপহার দিয়েছে। আরও কিছু প্রতিষ্ঠান সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে।

জলাবদ্ধতা নিরসনে চসিক ৫ কোটি টাকা ব্যয়ে দুটি ব্যাকহোলোডার গাড়ি সংগ্রহ করেছে এবং ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলোতে ৪০ হাজার বিন বিতরণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। মেয়র বলেন, “জনগণ যেন মশার কামড়ে হসপিটালে যেতে না হয় কিংবা মৃত্যু ঝুঁকিতে না পড়ে, এজন্য কার্যকর ব্যবস্থা নিতে হবে।”

মশা নিয়ন্ত্রণের ওষুধ সরবরাহ প্রসঙ্গে মেয়র বলেন, “মশার ওষুধের কোনো ঘাটতি রাখা যাবে না। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে মশার জীবনচক্র বদলে যাচ্ছে। তাই প্রয়োজনে নতুন ওষুধের সন্ধান করতে হবে। যদি কোনো কোম্পানি ভালো ওষুধ সরবরাহ করতে পারে, তা সংগ্রহ করা হবে। মশা নিয়ন্ত্রণে আমরা কোনো আপস করবো না।”

তিনি আরও বলেন, “কিছু বিকল্প পদ্ধতি ভাবা হচ্ছে, যেমন মশার লার্ভা খেয়ে ফেলা এমন মাছ বা কীটপতঙ্গ ব্যবহার করা যেতে পারে।”

জনসচেতনতার ওপর গুরুত্ব দিয়ে মেয়র বলেন, “নগরবাসীর সচেতনতা বাড়াতে প্রচারণা জোরদার করতে হবে। নালা, ঝোপ-ঝাড় পরিষ্কার রাখা জরুরি। আমরা ডেঙ্গু প্রতিরোধে লিফলেট বিতরণ করছি, এটি আরও বাড়াতে হবে। ডেঙ্গুতে মৃত্যুর সংখ্যা শূন্যে নামিয়ে আনতে হবে।”

মশার স্প্রে কার্যক্রমে গাফিলতির বিষয়ে কঠোর হুঁশিয়ারি দিয়ে মেয়র বলেন, “যেসব পরিচ্ছন্ন কর্মী ফাঁকি দিচ্ছে, তাদের চাকরি থেকে বের করে দেওয়া হবে। সুপারভাইজারদের দায়িত্ব নিতে হবে। কেউ গাফিলতি করলে তা লুকানোর চেষ্টা না করে আমাদের জানাবেন। প্রয়োজনে নতুন লোক নিয়োগ দিয়ে কাজ করানো হবে।”

সভায় উপস্থিত ছিলেন প্রধান পরিচ্ছন্ন কর্মকর্তা ইখতিয়ার উদ্দিন আহমেদ চৌধুরী, চসিকের ম্যালেরিয়া ও মশক নিয়ন্ত্রণ কর্মকর্তা শরফুল ইসলাম মাহি, উপ-প্রধান পরিচ্ছন্ন কর্মকর্তা প্রণব কুমার শর্মাসহ পরিচ্ছন্ন বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ।

Header Ad
Header Ad

বাংলাদেশের চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি অভিযান শুরু পরাজয়ে

ছবি: সংগৃহীত

দুবাই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে হতাশার দিন কাটাল বাংলাদেশ। চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির গ্রুপ ‘এ’-তে নিজেদের প্রথম ম্যাচে ২২৮ রানের সংগ্রহ দাঁড় করিয়েও ৬ উইকেটে হেরে গেল টাইগাররা। ব্যাটিং বিপর্যয়ের মধ্যে একাই লড়লেন তাওহীদ হৃদয়। দুর্দান্ত সেঞ্চুরি করেও দলকে জয়ের বন্দরে পৌঁছে দিতে পারেননি এই ডানহাতি ব্যাটার।

টস জিতে ব্যাটিং নেওয়া বাংলাদেশের শুরুটা ছিল ভয়াবহ। প্রথম ওভারেই শূন্য রানে বিদায় নেন সৌম্য সরকার। পরের ওভারেই অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্তও শূন্য রানে ফিরে গেলে দল চাপে পড়ে যায়। ৬ ওভারের মধ্যেই স্কোরবোর্ডে মাত্র ২৬ রান তুলতে গিয়ে ৩ উইকেট হারায় টাইগাররা। এরপর মেহেদী হাসান মিরাজ ৫ রান করে বিদায় নিলে আরও বিপর্যয়ে পড়ে দল। তানজিদ হাসানের ২৫ রানের ইনিংস কিছুটা স্থিতিশীলতা আনলেও সেট হয়ে যাওয়ার পর তিনিও উইকেট দিয়ে আসেন। ৩৫ রানের মাথায় অভিজ্ঞ মুশফিকুর রহিম আউট হলে বাংলাদেশের ইনিংস আরও গভীর সংকটে পড়ে।

এই ধসের মধ্যে এক প্রান্ত ধরে রেখে ব্যাট চালিয়ে যান তাওহীদ হৃদয়। ১১৮ বলে ৬ চার ও ২ ছক্কায় দুর্দান্ত ১০০ রানের ইনিংস খেলেন তিনি। তাকে সঙ্গ দেন জাকের আলী, যিনি ৬৮ রানের মূল্যবান ইনিংস খেলেন। তবে দলীয় ১৮৯ রানের মাথায় জাকেরের বিদায়ের পর আর কেউ দাঁড়াতে পারেননি। শেষদিকে রিশাদ হোসেনের ১৮ রান ছাড়া কেউ দুই অঙ্কে যেতে পারেননি, ফলে ৪৯.৪ ওভারে ২২৮ রানে অলআউট হয়ে যায় বাংলাদেশ।

বাংলাদেশের ব্যাটিং ধসের মূল কারণ ছিলেন মোহাম্মদ শামি। ভারতীয় এই পেসার একাই ৫৩ রানে ৫ উইকেট নিয়ে বাংলাদেশের ব্যাটিং লাইনআপ ধসিয়ে দেন। একইসঙ্গে ওয়ানডে ইতিহাসে সবচেয়ে কম বলে ২০০ উইকেট নেওয়ার বিশ্বরেকর্ড গড়েন তিনি। বিশেষ করে, পাওয়ারপ্লেতে সৌম্য ও মিরাজকে ফিরিয়ে শুরুতেই বাংলাদেশকে বড় ধাক্কা দেন তিনি। এরপর জাকের, তানজিম এবং তাসকিনের উইকেট নিয়ে নিজের পাঁচ উইকেট পূর্ণ করেন শামি।

২২৯ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে শুরু থেকেই আত্মবিশ্বাসী ছিল ভারত। রোহিত শর্মা ৩৬ বলে ৪১ রান করেন, তবে তাকে ফিরিয়ে দেন তাসকিন আহমেদ। এরপর বিরাট কোহলি (২২) ও শ্রেয়াস আইয়ার (১৫) দ্রুত ফিরে গেলে কিছুটা চাপে পড়ে ভারত। তবে একপ্রান্ত আগলে রেখে দারুণ সেঞ্চুরি করেন শুভমান গিল। ১২৯ বলে ৯ চার ও ২ ছক্কায় ১০১ রানে অপরাজিত থেকে দলকে জয় এনে দেন তিনি। তাকে সঙ্গ দেন কেএল রাহুল, যিনি ৪৭ বলে ৪১ রানে অপরাজিত থেকে ভারতের জয় নিশ্চিত করেন।

বাংলাদেশের বোলারদের মধ্যে সবচেয়ে সফল ছিলেন রিশাদ হোসেন, যিনি ৩৮ রানে ২ উইকেট নেন। তবে মোস্তাফিজ ও তাসকিন ১টি করে উইকেট পেলেও ব্যাটসম্যানদের দেওয়া কম রানের লক্ষ্য রক্ষা করা সম্ভব হয়নি।

এই পরাজয়ের ফলে বাংলাদেশের সুপার ফোরে ওঠার সমীকরণ কঠিন হয়ে গেল। গ্রুপ পর্বে তাদের পরবর্তী ম্যাচ নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে, যেখানে জয়ের বিকল্প নেই। তাওহীদ হৃদয়ের দুর্দান্ত সেঞ্চুরি দলের জন্য কিছুটা আশার আলো জাগালেও, ব্যাটিং লাইনআপের ব্যর্থতা এবং বোলিং আক্রমণের ধার কম থাকা দলকে বিপদে ফেলেছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আজ মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস
মশা নিয়ন্ত্রণে কার্যকর ভূমিকা রাখতে হবে: চসিক মেয়র
বাংলাদেশের চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি অভিযান শুরু পরাজয়ে
এমসি কলেজে হামলার প্রতিবাদে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ, দায় চাপানোর প্রতিবাদ ছাত্রশিবিরের
জুলাইয়ে আহত খোকন চন্দ্র বর্মণ চিকিৎসার জন্য রাশিয়া যাচ্ছেন
সামনে কঠিন সময়, বিএনপির সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: আমান উল্লাহ
ছাত্রলীগের কাছে তথ্য পাচারের অভিযোগে এমসি কলেজ ছাত্রাবাসে সংঘর্ষ, আহত ২
‘বিদেশী ষড়যন্ত্র ও হাসিনার রেখে যাওয়া আমলাতন্ত্র ইউনুস সরকারকে ভুল পথে পরিচালনা করছে’
ছাত্রলীগ নেতা এখন কলেজ শাখা ছাত্রদলের সভাপতি!
বাংলাদেশে পাকিস্তানের সেনা-গোয়েন্দা আছে: দাবি ভারতীয় সেনাপ্রধানের
দ্রুত নির্বাচন দিয়ে অস্থিরতা দূর করুন: মির্জা ফখরুল
অন্তর্বর্তী সরকারের হাতে সংস্কার চায় না জাতীয় পার্টি: জিএম কাদের
হৃদয়ের দুর্দান্ত সেঞ্চুরিতে ২২৮ রানের লড়াকু পুঁজি পেল বাংলাদেশ
ভাষা আন্দোলন জাতীয়তাবাদ ও ঐক্যের অনুভূতি জাগ্রত করে: তারেক রহমান
নিজেকে গ্রেফতারের আহ্বান জানালেন জামায়াত আমির ডা. শফিকুর রহমান
উত্তরায় চীনা নাগরিককে হত্যার পর বিদেশ পালালেন সহকর্মীরা
শিল্প মন্ত্রণালয়ের সচিব জাকিয়াকে বাধ্যতামূলক অবসর
ভারতের ২১ মিলিয়ন ডলার অনুদান বাতিল নিয়ে ট্রাম্পের মন্তব্য
বিয়ে নয়, প্রেমে পড়তে চাই: শ্রীলেখা মিত্র
স্ত্রী ও দুই কন্যাসহ সাবেক আইজিপি বেনজীরের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা